নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকামিতা(১৮+)

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


সমকামিতা যেমন ব্যক্তিগতভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি সামাজিকভাবেও গ্রহণযোগ্য নয়, আবার ধর্মীয়ভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, চিকিৎসা বিজ্ঞানেও গ্রহণযোগ্য নয় ।

এবং এই সমকামিতা সেক্সুয়ালিটির দিক medical science যা আছে -

"....সমকামিতার প্রায় ৯০% সম্পর্ক অ্যানাল সেক্সের সাথে সম্পর্কিত । মলাশয়কে যৌনসঙ্গমের জন্য ব্যাবহার করা হলে বিভিন্ন ভাইরাসের জন্য তা পোয়াবারো, কেননা লিঙ্গ সহজেই মলাশয়গাত্র ( রেকটাল ওয়াল) ভেদ করে সেটিতে ক্ষত সৃষ্টি করে এবং সেই ক্ষত দিয়ে বীর্য সহজেই ব্লাডস্ট্রিমে ঢুকে পড়ে..শারীরিক ক্ষতিসাধনে সমকামী পুরুষদের যৌনসঙ্গমের প্রকৃতি চরমভাবে দায়ী । কেননা এই যৌনাচারণ শুধু সক্রিয়/পরোক্ষ নয়, পেনাইল –অ্যানাল, মাউথ-পেনাইল, হ্যান্ড –অ্যানাল এমনকি মাউথ-অ্যানাল সম্পর্ক খুবই স্বাভাবিক। মাউথ-অ্যানাল সম্পর্ক আন্ত্রিক জীবাণুর মাধ্যমে রোগ সৃষ্টি করতে খুবই সহায়ক । মলাশয়ে ক্ষত থেকে শরীরের ভেতরে জীবাণু প্রবেশ করে, এবং অ্যানো –জেনিটাল সিফিলিটিক আলসারের সৃষ্টি হয় ।

ক্ষত যে শুধু লিঙ্গের প্রবেশের মাধ্যমেই হবে তা নয়, সেটি ডিলডো/পেনাইল এডোর্নমেন্ট/প্রোস্থেসেসের মাধ্যমে হতে পারে এবং বিষমকামী ব্যক্তিরা এসব ব্যবহার করলেও সমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এসব ব্যবহারের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি ।

অ্যানো-জেনিটাল সম্পর্ক সমকামী ব্যক্তিদের সমকামী সম্পর্কের প্রধান রুট অ্যানো-জেনিটাল রুট, একে বলা হয় sine qua non of sex for many gay men অর্থাৎ এটি সমকামী সম্পর্কে অপরিহার্য ।
হিউম্যান ফিজিওলজী থেকে এটি স্পষ্ট যে, মানবদেহ এই সম্পর্কের জন্য তৈরি বা পরিকল্পিত নয় । অ্যানো-জেনিটাল যৌনসঙ্গমের কারণে ফিকাল ম্যাটেরিয়ালের নিঃসরণও ক্রমাগত বা ক্রনিক আকার ধারণ করে ।

অরডিনারী রিপ্রোডাক্টিভ ফিজিওলজি থেকে জানা যায়, সিমেন বা বীর্যরস ইমিউনোসাপ্রেসিভ বা দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে নিরুদ্ধ বা নিগৃহীত করে, অ্যানাল রুট একেই অত্যন্ত নাজুক এবং জীবাণুর ডিপো, সেখানে ইমিউন সিস্টেম যোনীর সিস্টেমের তুলনায় এমনিতেই অনেক দুর্বল থাকে, সেই দুর্বল সিস্টেমে যদি বীর্যরসের মাধ্যমে তাকে আরো দুর্বল করে দেওয়া হয়, তাহলে জীবাণু বিনা প্রতিরোধে শরীরে প্রবেশ করে অতি সহজেই বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করবে ।

অ্যানাল সেক্স যে অপকারী সে সম্পর্কে নামকরা সেক্সোলজিস্ট আভা ক্যাডেল বলেছেন - Unprotected oral sex carries less risk for the transmission of STD’s than unprotected intercourse or anal sex does অ্যানাল সেক্স, সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজের জন্য অন্য পন্থার সেক্স অপেক্ষা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ।


অ্যানাল সেক্সের কারণে নিম্নলিখিত রোগের প্রাদুর্ভাব সমকামীদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি –
১) এইচআইভি এইডস
২) সিফিলিস
৩) গনোরিয়া
৪) হার্পিস সিমপ্লেক্স
৫) ভাইরাল হেপাটাইটিস টাইপ বি ও সি
৬) ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন
৭) অ্যানাল ক্যান্সার
৮) ক্রিপ্টোস্পোরিডিওসিস
৯) আইসোস্পোরিয়াসিস
১০) মাইক্রোস্পোরিডিওসিস
১১) জিয়ার্ডিয়া ল্যাম্বলিয়া ডিজিজ
১২) স্কিন ও অ্যানো-জেনিটাল ওয়ার্ট
১৩) হেপাটাইটিস এ
১৪) এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকাজাত এমিবিয়াসিস
১৫) শিগেলোসিস
১৬) সালমোনেলোসিস
১৭) পেডিকুলোসিস
১৮) স্ক্যাবিস
১৯) ইনফেকশাস মনোনিউক্লিওসিস
২০) ক্যাম্পাইলোব্যাক্টেরিওসিস
২১) মেনিনজাইটিস ও মেনিঞ্জোকক্কেমিয়া
২২) হুক ওর্ম ।
উল্লেখ্য, ৭-২২ নং রোগগুলি বিষমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে খুবই বিরল । ১-৬ নং রোগগুলো সমকামী ও বিষমকামী উভয় ব্যক্তিদের হলেও সমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই সকল রোগের হার অনেক বেশি ।

উদাহরণস্বরূপঃ In 1999, King County, Washington (Seattle), reported that 85 percent of syphilis cases were among self-identified homosexual practitioners আমেরিকার সিয়াটল প্রদেশের কিং কান্ট্রিতে ৮৫% সিফিলিস আক্রান্ত ব্যক্তি সমকামী যৌনসম্পর্কে লিপ্ত । Syphilis among homosexual men is now at epidemic levels in San Francisco এছাড়া অন্যান্য রোগের মধ্যে রয়েছে –
ক) হেমোরয়েড (পাইলস)
খ) অ্যানাল ফিশার
গ) অ্যানোরেকটাল ট্রমা
ঘ) রিটেইন্ড ফরেইন বডিজ ইত্যাদি
যেগুলো অন্যতম রিস্ক ফ্যাক্টর অ্যানাল যৌনসংসর্গ।

ওরাল-অ্যানাল যৌনসম্পর্ক সমকামীদের এই ধরনের যৌনসম্পর্কের সাথে অজস্র প্যারাসাইটিক এবং আন্ত্রিক রোগ বিজড়িত। গে-বাওয়েল সিনড্রোম এমন একটি রোগ যা অবাধ অ্যানাল যৌনসংসর্গ/ এনিলিংগাস বা পায়ুপথ ও নিতম্ব চোষণ ও লেহন (রিমিং/রিম-জব) / ফেলাশিও বা লিঙ্গচোষণের (ব্লোজব) মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং সমকামীদের মধ্যে এই সিনড্রোম অত্যাধিক বেশি বলেই এর নাম বিশেষভাবে গে-বাওয়েল সিনড্রোম রাখা হয়েছে ।

সমকামীদের মধ্যে ধূমপান ও মদ্যপানের হার সাধারণ জনগোষ্ঠী থেকে অত্যন্ত বেশি বলে ফুসফুস এবং যকৃতের ক্যান্সার হওয়ার হারও বেশি।

অ্যানাল সেক্সে মলাশয়গাত্রে অতি সহজেই ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে এবং অ্যানাল রুট হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের জন্য একটি সহজপ্রবেশ্য রুট বলে অ্যানাল ক্যান্সারের হার সমকামীদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি।

নার্সিং ক্লিনিক অব নর্থ আমেরিকার জার্নালের জুন, ২০০৪ রিপোর্টে দেখা যায় – এইডস আক্রান্ত ৯০% সমকামী ব্যক্তিদের দেহে এবং এইডস ব্যতীত ৬৫% সমকামী ব্যক্তিদের দেহে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস রয়েছে যার মধ্যে এইচপিভি টাইপ ১৬ ক্যান্সারের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ প্রকরণ।

সমকামীদের মধ্যে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসজাত অ্যানাল ক্যান্সারের ঝুঁকি বিষমকামীদের তুলনায় ১০ গুণ বেশি। এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে অ্যানাল ক্যান্সার হওয়ার ক্ষেত্রে সমকামীদের মধ্যে এই ঝুঁকি বিষমকামীদের তুলনায় ২০ গুণ বেশি ।
সূত্রঃ দেশটাইমস

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

Rojob ali বলেছেন: ভালো পোষ্ট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.