নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

হজে গিয়েও যৌন হয়রানির স্বীকার হচ্ছে নারীরা !

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪


হজের মতো পবিত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েও যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়েছে বলে অভিযোগ করে একদল মুসলিম নারী সোশ্যাল মিডিয়ায় এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন।

অনেকটা ‘মি-টু’ আন্দোলনের অনুকরণে তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের এই আন্দোলন চালাচ্ছেন ‘মস্ক-মি-টু’ হ্যাশট্যাগে।

মিসরীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নারীবাদী লেখিকা এবং সাংবাদিক মোনা এলতাহাউই প্রথম তার অভিজ্ঞতার কথা এভাবে জানান। ২০১৩ সালে হজ করতে গিয়ে তিনি যৌন হেনস্থার শিকার হন।খবর-বিবিসি


মূলত তাঁর উদ্যোগেই #মস্ক-মি-টু আন্দোলন শুরু হয়েছে।

গত ২৪ ঘন্টায় টুই্টারে এই হ্যাশট্যাগটি দু হাজার বারের বেশি রি-টুইট করা হয়েছে।

ফার্সি ভাষায় টু্ইটারে এটি এখন শীর্ষ দশটি ট্রেন্ডের একটি।

ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে কিভাবে ভিড়ের মধ্যে তাদের গায়ে হাত দেয়া হয়েছে বা ধাক্কা দেয়া হয়েছে, ইচ্ছে করে শরীরে শরীর ঘষা হয়েছে, তার বর্ণনা তুলে ধরেছেন অনেক মহিলা।

মুসলিমদের কাছে হজ হচ্ছে ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্তম্ভের একটি। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলিমের জন্য জীবনে অন্তত একবার হজে যাওয়া কর্তব্য বলে মনে করা হয়।

প্রতি বছর প্রায় বিশ লাখ মুসলিম সৌদি আরবে হজ করতে যান। মক্কা নগরীকে ঘিরে বিশাল জনসমাগম হয়।

ইসলামে নারীকে পর্দা মেনে চলতে বলা হয়। প্রকাশ্যে চলাফেরার সময় মাথা এবং শরীর কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে বলা হয়।

কিন্তু ইসলামের বিধান মেনে পোশাক পরার পরও তারা যৌন হয়রানি থেকে রক্ষা পান না বলে অভিযোগ করেন ইরান, সৌদি আরব, মিশর এবং আফগানিস্তানের মতো রক্ষণশীল মুসলিম দেশের নারীরা।

‘মস্ক-মি-টু’ হ্যাশট্যাগে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক নারী অভিযোগ করছেন, এমনকি সবচেয়ে ধর্মীয় স্থানে পর্যন্ত তারা রেহাই পাচ্ছেন না। পুরো মাথা শরীর ঢেকে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার সময় তাদের সঙ্গে এধরণের আচরণ করা হচ্ছে।

ফারানাক আমিদি নামে একজন লিখেছেন, ‘মস্ক-মি-টু আন্দোলন আবারও প্রমান করেছে যে মেয়েরা পোশাকে কতটা রক্ষণশীল তার সঙ্গে যৌন হয়রানির কোন সম্পর্ক নেই। মেয়েরা কি পরছে সেটা নয়, পুরুষদের আসলে মেয়েদের কি চোখে দেখার এবং কি আচরণের শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, তার সঙ্গেই এর সম্পর্ক।’

রুবাহদখত নামে একজন লিখেছেন, ‘সৌদি আরবের মদিনায় এক যুবক আমার শরীর স্পর্শ করেছিল। তখন আমার বয়স ছিল ১৫। আর লোকটির বয়স হবে বিশের কোঠায়। আমি ভেবেছিলাম মদিনা একটি নিরাপদ নগরী। কিন্তু আমি আসলে ভুল জানতাম। আমি এ ঘটনা কখনোই ভুলবো না এবং ক্ষমা করতে পারবো না।’

ইরানের অনেক নারী এই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করছেন যে হিজাব পরলে সেটা তাদের যৌন হামলা থেকে সুরক্ষা দেয়।

ইরানে হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। ইরানের অনেক শহরে এমন পোস্টার সাঁটা আছে যেখানে পর্দা বিহিন নারীকে মোড়ক খোলা ক্যান্ডি বা ললিপপের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, যা মাছি আকর্ষণ করছে।

ইরানের প্রায় সব সরকারি অফিস বা ভবনে এরকম একটি শ্লোগান লেখা আছে, ‘হিজাব কোন বিধিনিষেধের সীমা নয়, এটি আপনার সুরক্ষা।’

সম্প্রতি ইরানে বাধ্যতামূলকভাবে হিজাব পরার বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ শুরু হয়, তাতে অংশ নেয়ায় ২৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

তেহরানে এক নারী প্রকাশ্যে তার মাথার হিজাব খুলে ফেলে এই প্রতিবাদ শুরু করেন। এটির নাম দেয়া হয়েছে 'দ্য গার্লস অব রেভ্যুলেশন স্ট্রীট'।

তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘মস্ক-মি-টু’র বিরুদ্ধেও মুখ খুলেছেন অনেকে। তারা মার্কিন লেখিকা মোনা এলতাহাউইর সমালোচনা করছেন এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্ক শুরু জন্য।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: পুরুষ যখন নিজ আদর্শচ্যুত হয়ে যায়, তখন সে পশুতে রূপ নেয়। তার কাছে পবিত্র অপবিত্র স্থানের কোন পার্থক্য নেই।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: যারা হয়রানির শিকার হয়েছেন তাদের জন্য সহমর্মিতা। কিছু মানুষ রুপি পশু দোজখে গিয়েও যৌনতা খুজবে, আবার কিছু মানুষ দোজখে গিয়েও অভিযোগ করবে সেখানে তারা হয়রানির শিকার। এরা সব সময় আলোচনায় থাকতে চায়।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ছিঃ ----

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

নাহিদ০৯ বলেছেন: বাহ, বিতর্ক করার মতো দারুন মসলাদার পোস্ট লিখেছেন। কিছু মানুষ রুপি পশু দোজখে গিয়েও যৌনতা খুজবে, আবার কিছু মানুষ দোজখে গিয়েও অভিযোগ করবে সেখানে তারা হয়রানির শিকার।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আপাত দৃষ্টিতে এর কোন সমাধান নেই । আরবীয় শয়তান আস্তে ধীরে জেগে উঠেছে বা আগেই উঠেছে কেউ মুখ খুলেনি বলে। দেখা যাক ফারানাক আমিদির কণ্ঠ কোন পর্যন্ত পৌছায় । আমি তো দেখছি প্রচুর মানুষ উমরাকে প্রাধান্য দিয়ে সারা বছর উমরা করতে যাচ্ছেন । এতই ভিড় যে আপনি এটাকে মুল হজ ভেবে ভুল করবেন ।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ঐসব পুরুষরুপী পশুদের প্রতি ধ্বিক্কার জানাই।

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

আবু সায়েদ বলেছেন: হজ্বে গিয়ে কেউ এধরনের কাজ করার কথা না। তবে পুরুষ বা নারী উভয়ের কিছু অতি-উতসাহী কর্মকান্ডের ফলে সমস্যা হতে পারে। এ টা এড়ানো খুবই সহজ।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: দুঃখজনক।

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: এ বিষয়ে আমাদের দেশের ইসলামের রক্ষক কওমী-হাফেজিয়া-উলুমী আরৈমদের বক্তব্য হবে অনেকটা এমন:

ইনারাই আবার ভ্যালেন্টাইন দিবসের রিক্সার বিরুদ্ধে শ্লোগান দেন।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: এ বিষয়ে আমাদের দেশের ইসলামের রক্ষক কওমী-হাফেজিয়া-উলুমী আরৈমদের বক্তব্য হবে অনেকটা এমন:

ইনারাই আবার ভ্যালেন্টাইন দিবসের রিক্সার বিরুদ্ধে শ্লোগান দেন।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: এ বিষয়ে আমাদের দেশের ইসলামের রক্ষক কওমী-হাফেজিয়া-উলুমী আরৈমদের বক্তব্য হবে অনেকটা এমন:

ইনারাই আবার ভ্যালেন্টাইন দিবসের রিক্সার বিরুদ্ধে শ্লোগান দেন।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমিও গত বৎসর হজে গিয়েছিলাম। যেখানে খুব ভীড় যেমন কাবা শরীফের কাছাকাছি মাতাফের উপর। আর হযরে আসওয়াদের খুব নিকতে আমি তো ভিড়তেই পারলাম না প্রচন্ড ভিড়ের কারনে। মাকামে ইব্রাহীমের পাশে আর বিশেষ করে হাতীমের ভিতর (যেখানে কোনমতে ঢুকতে পারলেও নামাজ পড়তে পারলাম না)। শক্তিশালী পুরুষ মানুষেই এই জায়গা গুলিতে ঢুকতে হিমশিম খায় আর মহিলাদের কি বলবো।

এখন কোন মহিলারা যদি এইসব জায়গায় ঢুকে পড়ে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের ঠেলা বা প্রচন্ড চাপের মধ্যে পড়ে সেটাকে ইচ্ছাকৃত যৌনহয়রানীর শিকার বলে প্রচার করে বেড়ায় সেটাকে কার দোষ বলবেন? এইসব জায়গায় যাওয়া তো অপরিহার্য নয় বরং দুর থেকে ইশারায় হযরে আসওয়াদ ধরা যায় এবং সেটাই অধিকাংশ মানুষ করে থাকেন।

আমি নিজেও দেখেছি মহিলারা কাবাশরীফ স্পর্শ করার জন্য প্রচন্ড ভীড়ের মধ্যে একপ্রকার ঝাপিয়ে পড়ে সকলের জন্য সমস্যা তৈরী করে। বিভিন্ন দেশের হরেকরকম লোকজন আসে পবিত্র হজ্ব পালনের উদ্দেশ্যে তারমধ্যে কোন কোন জাতী খুবই ভদ্র এবং অমায়িক আর কোন কোন দেশের নাগরিকরা প্রচন্ড উগ্রমেজাজের হয়ে থাকে। বিশেষ করে নাইজেরিয়া ও এইরকম কয়েকটা দেশ আছে যারা বিনয় কি জিনিস সেটা জানেনই না। ওদের মেয়ে বা মহিলাগুলো তো আরও ডেয়ারিং, ওদের দেখলেই আমরা ছুটে দুরে থাকার চেষ্টা করি।

হতে পারে কিছু কিছু মানুষ এইরকম খোচা মারার অভ্যাস থাকতে পারে যদিও আমাদের চোখে পরে নাই। আর এইসব কর্মকান্ড খুবই বিপজ্জনক ওখানে কারন কারও না কারও চোখে পড়বেই ব্যপারটা। ধরা পড়ার পর কি হবে সেটা না বললেও চলে.........

নিজে হজ্ব করবেন আর অন্যদেরও যেন কোন সমস্যা না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়ভার আপনারই। আর ওখানে গেলে দেখতে পারবেন সবাই কত হেল্পফুল সেটা এক ঢোক পানি বা একটা খেজুড় দিয়ে হলেও।

১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: ইমরান আফাকের সাথে এক মত।

১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইমরান আফাক যতার্থ বলেছেন ।

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মি: আউয়াল সাহেব, আপনি নিরেট একজন ভদ্রলোক। আপনি আর ড. মজিদ সাহেব মিলে সুন্দর বন নিয়ে একটি বই সম্পাদনা করেছিলেন। সম্ভবত আপনার সাথে আমার একদিক দেখা হয়েছিল। একটি কোম্পানির কর্পোরেট অফিসে । তয় এই সুন্দর বনে শুধু উপকারী পতঙ্গরা উড়ে বেড়ায় না; কিছু ক্ষতিকারক মশা মাছিও উড়ে বেয়ায়। তবে সব কিছু ছাড়িয়ে সুন্দর সুন্দর বনই। এই সমস্ত মশা মাছি কখনো গণায় ধরা হয়না।

১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২০

Abdullah Al Noman বলেছেন: প্রথমতঃপ্রত্যেক দলেই কিছু কুলাঙ্গার থাকে,আর কোন জাতির বিচার করতে হলে শুধু সেই কুলাঙ্গারদের উদাহরণ টানলেই হবেনা।সমগ্র জাতীকে বিচার করতে হবে।
দ্বিতীয়তঃ বিশ্বে নারীদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুরক্ষিত জায়গা হলো সৌদিআরব। যেখানে ইউরোপ আমেরিকাতে নারীরা যেই হারে ধর্ষনের শিকার হয়, তার ১% ও সৌদিআরবে হয়না।

আর ইমরান আশফাক ও শাহাদাৎ হোসাইন ভাইয়ের সাথে একমত।

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ইমরান আশফাক/শাহাদাৎ ভাই পোস্টদাতার সঠিক উঃ দিতে সক্ষম হয়েছে

১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আজাইরা পোস্ট। ভীড়ের মধ্যে ২/১ জন (আমার মনে হয় না ইচ্ছাকৃত, আর হলেও তারা হয়তো পরিবারের চাপে বা লোক দেখানো হজ্জ্ব করছিল। প্রথম ব্রিটিশ সমকামী মুসলিমও (বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত) হজ্জ্ব করেছিলেন। হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননও হাজী!)। আমি একবার এক শিক্ষকের মুখে শুনেছিলাম, নবীজীর(সাঃ)'র আমলে যদি কাফের থাকতে পারে তাহলে এখন কেন খারাপ লোক থাকবে না?
হজ্জ্বে কিছু গ্রুপ আছে(যেমন - ইরানী) যারা যত ভীড়ই হোক একজন আরেকজনকে ছাড়তে চায় না। আবার অন্যকেও জায়গা দেয় না। তাই কারো কারো ধৈর্য্যচূতি ঘটে।

১৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১৪

তপোবণ বলেছেন: অন্তর কলুষিত হলে পবিত্র স্থান/কর্মের আর কোন মানে থাকেনা। ওখানে যায় মানুষ ক্ষমা চাইতে পূণ্যের লাভ আশায়, অথচ যা শুনলাম রীতি মতো স্তম্ভিত হওয়ার মতো!

২০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১৪

তপোবণ বলেছেন: অন্তর কলুষিত হলে পবিত্র স্থান/কর্মের আর কোন মানে থাকেনা। ওখানে যায় মানুষ ক্ষমা চাইতে পূণ্যের লাভ আশায়, অথচ যা শুনলাম রীতি মতো স্তম্ভিত হওয়ার মতো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.