নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আজিম পরদেশী

কষ্ট মানুষকে নীরবে কাঁদায়.....

আজিম পরদেশী › বিস্তারিত পোস্টঃ

*** লীলাবালি গানের ইতিহাস ও পুরো গান ***

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২

বাংলা সংস্কৃতিতে সিলেট বিভাগের অবদানের কথা লিখে বা বলে শেষ করা যাবে না।
সিলেটের প্রকৃতির পরতে পরতে যেনো মিশে আছে সাহিত্যের উপাদান।
বিশেষ করে গানের জগতে সিলেটকে লোকগানের প্রাণকেন্দ্র বলা হয়।
এখানেই জন্ম সৈয়দ শাহনুর,হাসন রাজা,রাধা রমন,শীতালং ফকির,
আরকুম শাহ,দুর্বিন শাহ,শাহ আব্দুল করিম,ক্বারী আমীর উদ্দিনের মত সংগীত জগতের মহান সাধকদের।
বলা হয়ে থাকে সিলেটের পরিবেশ গানের জন্য উপযোগী তাই প্রত্যক সিলেটিরাই গানের প্রতি দরদি।
সিলেটের অনেক গান স্থান করে নিয়েছে আর্ন্তজাতিক বিশ্বের পরিমন্ডল।
যেমন
সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী ।
সোহাগ চাঁদ বদনি ধনি নাচোতো দেখি।
আমি রবো না রবো না গৃহে, বন্ধু বিনে প্রাণ বাঁচে না।
আগে কি সুন্দর দিন কাঁটাইতাম ।
লোকে বলে বলে রে ঘর বাড়ি ভালা নায় আমার।
ভুমর কইয়ো গিয়া ....... ইত্যাদি।

ওই রকম একটা বিখ্যাত জনপ্রিয় গান লীলাবালি।
ওই গান শুনেন নি এই রকম বাঙ্গালি আছে বলে মনে হয় না।
মূলত বিয়ে বাড়িতে লীলাবালি গানের সমাদর হিন্দু ,মুসলিম উভয় সমাজে।
অথচ আমরা অনেকেই জানিনা গানের ইতিহাস ।
এই জনপ্রিয় গানটির জনক কে সেই ব্যাপারে নির্ভুল কোন তত্ত্ব নেই।
কেউ কেউ মনে করেন গানটা রাধা রমনের।কারন গানটা ধামাইল প্রকৃতির
অর্থ্যাৎ বিয়ে বাড়িতে ছেলে মেয়েদের ধামাইল নাচের সাথে গানটা গাওয়া হতো।
আর গানের মধ্যে ধামাইল গানের জনক শ্রী রাধা রমনের সুরের প্রভাব পরিলক্ষিত।
তবে অধিকাংশ পন্ডিনদের মতে লীলাবালি গানটি সিলেট অঞ্চলের প্রচলিত গান।
যা যুগ যুগ ধরে চলে এসেছে ।
সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত হওয়ায় আজকাল অনেকেই গানের শব্দে কিছু পরিবর্তন করে গান।
এটা দোষের কিছু নয়।তবে সুর বিকৃত করার হিরিক কলকাতায় লক্ষনীয়ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা গানের প্রতি অভক্তির স্বরুপ।
লীলাবালি লীলাবালি গানটার কথার মধ্যেই প্রমাণ আছে, এটি সিলেট অঞ্চলের গান।
যেমন 'আইছইন লীলাবালি থমকি থমকি, বইছইন লীলাবালি ভালা গো।
এই যে, আইছইন, বইছইন, ভালা --এ শব্দগুলি সিলেটের আঞ্চলিক ভাষার শব্দ।
ময়মনসিংহে আইছুইন বলা হয়।
ছুইন এবং ছইন এখানে পার্থক্য আছে।
তাছাড়া বাকী শব্দ উচ্চারনেও সিলেটি উচ্চারনেই গাওয়া হয়।
উদাহরণঃকান, নাক, ... শব্দ উচ্চারনে খান, নাখ উচ্চারিত হয়।
এ গানের প্রথম লাইনের একটি শব্দ নিয়ে বেশ ভুল প্রচার হয়েছে অনেক জায়গায়।
এমনকি সিনেমাতেও।
লীলাবালি, লীলাবালি ...... যুবতী সইগো এই খালি জায়গাতে কি হবে ?
বড় যুবতী বলা হচ্ছে আজকাল। শব্দটা বড় নয়, ভরা যুবতী হবে।
যেমন ভরা যৌবন আমরা বলি। যাই হোক এটি একটি সিলেটের প্রচলিত বিয়ের গান।
লক্ষনীয়, এই গানের প্রথম অংশ একটু হালকা চটুল সূরে গাওয়া হয়, শেষ অংশ ধীর লয়ে লম্বা টানে গাওয়া হয়।
মনে হবে, বর আসার পূর্বে সখীরা আনন্দ করছে প্রথম অংশে।
আর দ্বিতীয় অংশে ধীরে ধীরে বিদায়ের করুণ সূরে গাইছে।
বেশ মজার তাইনা ।
হুমায়ূন আহমেদ স্যার লীলাবালী গানের ব্যাপারে বলেছিলেন বিয়ের গান হিসেবে ‘লীলাবালি লীলাবালি’ গানটি প্রায়ই গীত হয়।আমাদের ছবি ‘দুই দুয়ারী’ তেও গানটি ব্যবহার করা হয়েছে। গানটি গাওয়া হয়-
“লীলাবালি লীলাবালি
বড় যুবতী সই গো
কী দিয়া সাজাইমু তোরে ?”
গানের কথায় ভুল আছে। ‘বড় যুবতী’ হবে না, হবে ‘বর অযুবাতি’ । এর অর্থ- বর আসছে।
আমার ভুলের কারনে এখন অন্যরাও ভুল করছেন।
শেষে দেখা যাবে ভুলটাই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। আদি ভুলের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
আসলে এটা হুমায়ুন স্যারের একান্তই ব্যক্তিগত মত।
কারন সিলেটের কোন অতিথ পুস্তিকায় এই ব্যাপারে কোন সমর্থন পাওয়া যায় নি।
যেহেতু এই গান একটি লোকজ গান। পল্লীর মানুষের গান।
তাই এর কিছু কথার পরিবর্তন হওয়া স্বাভাবিক। এখানে আমি গানের কথা লিখে দিচ্ছি।
তবে এখন এর থেকে ভিন্ন ভাবে, চরনের আগ পিছ করে,
আঞ্চলিক ভাষার অসুদ্ধ উচ্চারন অথবা সুদ্ধ ভাষার মিশ্রনে গাওয়া হয়ে থাকে।
আমরা কাঊকে ভুল বলবো না।একে বলবো - কথান্তর বা ভিন্ন পাঠ।

( লীলাবালি গানটি নিন্মরূপ )

লীলাবালি লীলাবালি
বড় যুবতী সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।

হাত চাইয়া বালা দিমু , মতিয়া লাগাইয়া সইগো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
কানো চাইয়া কানফুল দিমু, পান্না লাগাইয়া সইগো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
নাক চাইয়া কেশর দিমু ,চুনিয়া লাগাইয়া সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
গলা চাইয়া মালা দিমু, ফুতিয়া লাগাইয়া সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
পিন্দন চাইয়া শাড়ি দিমু, ওড়না লাগাইয়া সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
মাথা চাইয়া টিকা দিমু জড়োয়া লাগাইয়া সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
পাও চাইয়া পাঝর দিমু, ঘুঙ্গর ও লাগাইয়া সইগো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।

আইছৈন লীলাবালী থমকি থমকি
বইছৈন লীলাবালী ভালা গো
না জানি কুন ইস্কে লীলাবালী
ঘুন ঘুন সদা মাতৈন গো।
লীলাবালী লীলাবালী ভরা যুবতী সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।
নাকর কেশরী কানের পাশা
বইছৈন লীলাবালী ভালা গো
মাথার শিতাপাটি গায়ের উড়না
বইছৈন লীলাবালী ভালা গো

লীলাবালি লীলাবালি
বড় যুবতী সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।
(বর্তমানে গানের চরনগুলোর আগ পিছ করে গাওয়া হয়)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৬

প্রামানিক বলেছেন: খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

সাঈদ জামিল বলেছেন: ভাইকি সিলহেতী

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

আজিম পরদেশী বলেছেন: ইংরেজরা সিলেটকে কটাক্ষ করে বলতো সিলহেট।তা আপনার সিলহেতী শব্দের ভাবার্থ জানতে খুব ইচ্ছা করতেছে যদি জানান ?
ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দারুণ পোস্ট। স্টিকি করা যেত তবে গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট আছে স্টিকিতে। তা না হলে মডু টিমের প্রতি অনুরোধ ছিল। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য ভায়া।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

আজিম পরদেশী বলেছেন: বলেছেন: মন থেকে অনেক খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পেয়ে।
** আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা ** ঐ লিখাটার ওজন আমার কাছে খুব বেশী মনে হলো।
আপনার লিখাগুলা আমাদের লিখতে উৎসাহিত করে

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৫

ক্রিবিণ বলেছেন: তাত্বিক আলোচনা... ভালো লেগেছে...

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। অনেকদিন পর একটা ভালো পোস্ট পেলাম।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

মামুন আকন বলেছেন: বিশ্লেষনাত্বক পোষ্ট । ভাল লাগলে ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

আজিম পরদেশী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

নেক্সাস বলেছেন: দারুণ শিখার জিনিস। সবার পড়া উচিৎ

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

আজিম পরদেশী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

মানবী বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো শৈশব থেকে শোনা এই গান সম্পর্কে।

"বড় যুবতী বলা হচ্ছে আজকাল। শব্দটা বড় নয়, ভরা যুবতী হবে। "
- অথচ নীচে গান লেখার সময় "বড় যুবতী সই গো
কি দিয়া সাজাইমু তোরে।।" লেখা....!

ধন্যবাদ আজিম পরদেশী।


১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

আজিম পরদেশী বলেছেন: আমরা কাঊকে ভুল বলবো না।একে বলবো - কথান্তর বা ভিন্ন পাঠ।কারন বর্তমানে বড় যুবতি শব্দটা এতটাই বিস্তার লাভ করেছে যে ভরা যুবতি দিয়ে সেই অপূর্ণতা পূর্ণ করা কঠিন।আমি কিন্তু গানটা লিখার সময় সাধ্যমত আঞ্চলিক ভাষার ব্যবহার কম করেছি।কারন আঞ্চলিক ভাষা অনেক সময় সবার বোধগাম্য হয় না।আর আমাদের দেশের শ্রদ্ধেয় রুনা লায়লা ম্যাডাম গানটিতে বড় যুবতি বলেই গেয়েছেন।তাই বর্তমানে গানটির গাওয়ার সুবিধার জন্য আমিও বড় যুবতি শব্দটা রাখলাম।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

ছাসা ডোনার বলেছেন: সত্যিই অদ্ভুত একটা গান, খুব ভাল লাগল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১০

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে আমিও খুশি হলাম।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

জুন বলেছেন: ছোটবেলায় এই গানটির সাথে নাচেনি এমন মেয়ে খুব কমই ছিল সেই ডিজুস যুগের আগে ।
খুবই প্রিয় একটি গান সম্পর্কে জেনে অনেক ভালো লাগলো ।
+

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

আজিম পরদেশী বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগলো।আমিতো ভাবছিলাম কেউ লিখাটাকে পাত্তা দিবে না ।তবে এখন অনেকেই লিখাটা পড়তেছে দেখে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রিয় একটি গানের ইতিকথা জানলাম।
অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সময় ব্যায় করে লিখাটা পড়ার জন্য।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠানের জন্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটা গান হলো এই লীলাবালি । গানে ভুলটার কথা হুমায়ুন অাহমেদের লেখায় পড়েছিলাম । যেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, সেটা বোধহয় অার পরিবর্তন সম্ভব নয়!

পোস্টটা ভালো লেগেছে ।

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠানের জন্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটা গান হলো এই লীলাবালি । গানে ভুলটার কথা হুমায়ুন অাহমেদের লেখায় পড়েছিলাম । যেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, সেটা বোধহয় অার পরিবর্তন সম্ভব নয়!

পোস্টটা ভালো লেগেছে ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনার সাথে একমত পোষন করি বন্ধু।ধন্যবাদ

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

মামুন রশিদ বলেছেন: ছোট বেলায় বিয়ে বাড়িতে নৃত্য সহকারে এই গানটি গীত হতে দেখেছি। নৃত্যটার একটা বিশেষ ভঙ্গি বা রীতি আছে। বি সাত আটজন তরুণী বা যুবতী কণেকে কেন্দ্র করে পরষ্পর হাত ধরে দাঁড়ায়। তারপর গানের সাথে তাল মিলিয়ে সবাই মিলে একবার হাততালি আরেকবার দুই হাত দিয়ে বুকে চাপড় দিতে দিতে তালে তালে পা ফেলে ঘুরতে থাকে। অসাধারণ সেই নৃত্য দৃশ্য। পরে জেনেছি এটাকেই ধামাইল নাচ বলে। ধামাইল গান এবং নাচ নিয়ে ব্লগার পার্থ তালুকদার কিছু কাজ করেছেন, গত বইমেলায় এই বিষয়ে তার একটি বই বেরিয়েছে।

ভালো পোস্ট।

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমাদের জন্য শিক্ষনীয় বিষয় আছে।পার্থ তালুকদার সাহেবের বইটা পড়ার সুযোগ হয়নি তবে তিনি খুব বড় একটা কাজ করেছেন।কারন ধামাইল গান নিয়ে লেখালেখি খুবই কম হয়। আর তিনি সেই কাজটাই করছেন।ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

মামুন রশিদ বলেছেন: ভরযুবতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, ভরা যৌবনের অধিকারিনী অর্থে। সিলেটে ভ এর উচ্চারণ ব এর মত হওয়ায় এটা হয়তো বরযুবতি হিসেবে উচ্চারিত হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.