নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকরখানি

বাকরখানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুইন্ন্যার বিভিন্ন দেশের সকালের নাস্তা

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

পুরাই কপিপেস্ট পুস্ট (বাজফিড থিক্ক্যা)। আগে দেখলে ঢুকনের কাম নাই।

আমেরিকানদের সকালের নাস্তায় প্যানকেক খুব মজা কৈরা খাইতে দেখি সবসুময়। এর বাইরে মাফিন, বেগেল এইডিও খুব চলে। তয় বেকনের উপ্রে কোন কিছু নাই মামাগর (নাউজুবিল্লাহ)। কানাডার ব্রেকফাস্টও কাছাকাছি ধরণের।


ব্রাজিলের সকালের নাস্তায় সাম্বার কুনু নিশানা নাই। দুয়েক টুকরা রুটি আর সাথে তাজা ফল। কফি তো থাকবই B-))


মেক্সিকোর লোকজন জীবন ধারণ করে নাচো, টর্টিলা, গুয়াকোমলির উপ্রে। সকালের নাস্তাই বা আলাদা হৈব কেন? নিচের খাওনটা টর্টিলা দিয়া বানানি, সাথে ডিম আর পনির লাগে। একবার খাইছিলাম আরকানসাসে, জব্বর লাগছিল।


ভেনেজুয়েলার সকালের নাস্তা। ভুট্টার প্যানকেক, সাথে মাংসও দেয়। এই জিনিষ খাইতে কেমন হৈব কে জানে। প্যানকেকের সাথে পনির :|


এইবার আসেন আমাগর এশিয়ায়। সবার আগে চায়না। চাইনিজরা সকালের নাস্তায় খায় সয়া মিল্ক, সাথে ডোনাটের চায়নার ভার্সন অথবা ব্রেডস্টিক।


মালয়েশিয়ানরা খায় নারকেল দুধ আর কতকি পাতা দিয়া রান্ধা ভাত। এইটা নাকি এদের জাতীয় খাবার :|

কোরিয়ানদের সকালের নাস্তা অনেক ভারি। ভাত, বিভিন্ন আচার, সয়াসস দিয়া ম্যারিনেট করা গরুর চাপ, স্যুপ থাকব একটা সাথে (মূলা বা টফুর)।

ইরানিরা খায় হালিম, টোস্ট দিয়া।


ইজরাইলিরা সকালের নাস্তায় খায় শাকশুকা। জিনিষটা বানায় টমাটু পেস্ট, বেক করা ডিম, পেয়াজ আর মরিচ দিয়া।


ভিয়েতনামিজরা অনেক ভাত খায়, সকালের নাস্তাতেও মাফ নাই। সকালের নাস্তায় থাকব ভাত, শুয়রের গ্রিল, শুয়রের চামড়া মড়মড়া কৈরা ভাজা এক ধরণের চিপস আর ডিম পুচ। এত শুয়র খায় কেন ওরা?


এইবার চলেন যাই ইউরোপে। পুত্তুমেই বিখ্যাত ইংলিশ ব্রেকফাস্ট। ব্লাক পুডিং, টোস্ট, সসেজ, ডিম পুচ এগুলা হৈল কমন। বাকিগুলা থাকে প্রায়ই


জার্মানরা খায় বিভিন্ন রকমের সসেজ, সালামি, পনির আর রুটি। ফল আর কফি থাকব সাথে।

হল্যান্ডের নাস্তা দেইখ্যা মজা পাইছি ব্যাপুক। মামারা যাই খাক না কেন উপ্রে স্প্রিন্কল ছিটায়া খাইব পোলাপাইনের মত।

স্পেনের নাস্তা কেমন জানিনা। মাগার, স্পেনের আন্দালুশিয়ার লোকজন রুটির উপ্রে অলিভ অয়েল ঢাইলা খায়।

ইটালিতে যেই গেছে হেগর খাওনদাওনে সুনাম করছে খুব। ইটালির নাস্তা দেইখ্যা আমি হতাশ। খালি কফি আর ক্রসেন্ট। এত সাদাসিধা :(


বুলগেরিয়ার নাস্তা আমার পছন্দ হৈসে। রুটি জাতীয় খাবার, ভিত্রে ডিম আর পনির দেয়া। অনেকটা আমাগর মোগলাই পরোটার বড়লোক চেহারা।

চলেন যাই আফ্রিকা। মরোক্কোর নাস্তা দেইখ্যা আমার জিহ্বায় পানি আইসা পড়ে।

কেনিয়া আর পুব আফ্রিকার দেশগুলাতে খুব চলে এই ধরণের ডোনাট।

মিশরের সকালের নাস্তা দেখতে অনেকটা পিজাহাটের প্যান পিজার মত। রুটির কাইয়ের উপ্রে ধৈন্নাপাতা, টমাটু, জলপাই, পেয়াজ রসুন সব কিছু মিশায়া এক এলাহি কারবার।



আর এই হৈল আপনেগর বাকরখানির সকালের নাস্তা B-))



সূত্র: রেসিপিসহ রেফারেন্স

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: মরক্কান খাওনদাওনের চাইতে ঘটি-বাটি গুলান খুব বেশি পছন্দ হইছে :-B

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

বাকরখানি বলেছেন: খারাপকন্নাঈ।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভাত মাছ নাই???

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

বাকরখানি বলেছেন: থাকব না কেন? আর ২২ দিন পরেই তো বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি খরচ হৈব বাংগালী সাজার চেষ্টায় লেগুনের পানির পান্তা ভাত আর ইলিশ নামে চাপিলা মাছ ভাজি খাইতে।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো পোষ্ট ! খাই দাই সব সময় ই প্রিয় B-))

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

বাকরখানি বলেছেন: হ B-))

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ধুরর,খাওয়ার দেখাইয়া লোভ লাগাইছেন।এখন লোভ সামলানোর দায়িত্ব আপনার।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

বাকরখানি বলেছেন: :P

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: @বাকরখানি, মন্তব্যটি দেখার পর রিমুভ করে দেবেন।

১) 'কাউয়ার জাত' নামের ধর্মান্ধ ব্লগার আমার পোস্টটি দেখে আমার নামে বিভিন্ন মিথ্যে অভিযোগ করছিলেন। সেজন্য, তাকে সতর্ক করেছি।

২) জামাতিদের জামাতি বলা কোনো সমস্যা নয়, ১০০ বার বলবেন। কিন্তু জামাতি/জঙ্গি যেই হোক, সমালোচনাটা হওয়া উচিত শিষ্ট ভাষায়। আমি আমার ব্লগে শিষ্ট ভাষায় সমালোচনা প্রত্যাশা করি।

ধন্যবাদ। এবার মন্তব্যটি মুছে দিতে পারেন।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

বাকরখানি বলেছেন: আপনার পোস্টে অশিষ্ট ভাষায় আমি কিছু বলি নাই। আমি আপনার পোস্টেরও কোন সমালোচনা করি নাই। আপনার পোস্টে করা সেকেন্ড কমেন্টে পরিষ্কার ভাষায় বলার পরও আপনে যেভাবে আমার কমেন্ট দুইবার মুছছেন, ব্লগে আপনার উদ্দেশ্য নিয়া আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ বলেছেন: বাকরখানি, অশিষ্ট ভাষা বলতে যা বুঝিয়েছি সেটি আপনি বোঝেননি। আপনার এই পোস্ট থেকেই কপি করে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করে দেই -

অশিষ্ট ভাষাঃ তয় বেকনের উপ্রে কোন কিছু নাই মামাগর (নাউজুবিল্লাহ)।

শিষ্ট ভাষাঃ তবে বেকনের ওপরে কোন কিছু নেই।

আশা করি এবার ক্লিয়ার হয়েছে। আমার ব্লগ আমি পরিচ্ছন্ন রাখতে চাই। সমালোচনা ১০০ বার করবেন, তাতে কোনো সমস্যা নেই তবে শিষ্ট ভাষায়। ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

বাকরখানি বলেছেন: গত বারো বছরে অনেক জনপ্রিয় ব্লগারও এই প্লাটফর্মে আপনের ভাষায় "অশিষ্ট ভাষায়" ব্লগিং করছে। এইটা একটা কম্যুনিটি ব্লগ, এইখানে আমি ক্লাসে লেকচার দিতে আসি নাই যে চিবায়া চিবায়া শুদ্ধ বাংলায় কথা কইতে না পারলে মহাএশিয়া অশুদ্ধ হয়া যাইব। নাকি না জাইনা শুইনাই এইখানে ব্লগিং করতাসেন? এক কাম করেন, বড় কৈরা নিজের ব্লগের হেডলাইনে ঝুলায়া দেন শান্তিপূরী শুদ্ধ বাংলায় কথা কৈতে না পার্লে আম্নের ব্লগে কারও ঢুকনের কাম নাই।

যত্তসব।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ওমেরা বলেছেন: এটা হল সুইডেনের সকালের নাস্তা ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

বাকরখানি বলেছেন: তরমুজের পাশে শসার নিচে ওগুলা কি? সালামি নাকি? এমনে তো নাস্তা দেখতে বালান্সডই মনে হয়।
ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

কাউয়ার জাত বলেছেন: বাকরখানি ভাই, কমেন্টে আমার নাম দেখে চলে আসলাম।

নান্দনিক বুদ্ধিপ্রকর্ষ উনি একজন ভদ্র ব্লগার। তার ভদ্রতার নমুনা গতকাল "ইসলামে পশুর সাথে যৌন সঙ্গম বৈধ" শিরোনামে লেখার কমেন্টে দেখতে পেয়েছি।

উনার যে লেখাটি বর্তমানে সর্বাধিক পঠিত হিসেবে ঝুলে আছে সেটি আজ দুপুরে পোস্ট করা। বিকালের মধ্যে হাজারবার পঠিত হয়ে গেছে। একহাজার পাঠকের মধ্যে একজন মাত্র কমেন্ট করেছেন!

এ নিয়ে প্রশ্ন করা কি অপরাধ?

ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক পোস্টে লেখক কে গালমন্দ করার অর্থ যদি হয় যুক্তিতে আমরা পরাজিত। তবে কমেন্ট মুছে কি উনি নিজেও প্রমাণ করছেন না যে উনি পরাজিত?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

বাকরখানি বলেছেন: আমার কমেন্ট যেই মহাগুরুত্বপূর্ণ যুক্তি দেখায়া মুছছে, পরে দেখলাম একই ধরণের আরও কমেন্ট ঠিকই রাখতাছে। এগুলা হইল ব্লগের বেশিবুঝা হিটসিকার গুষ্টীর লোক।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
বাংলা নাস্তা

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

বাকরখানি বলেছেন: এইটা বাংলা নাস্তা না, এইটা জোর কইরা বাঙ্গালি সাজার ভাব দেখানোর নাস্তা।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুসারে পাঁঠারা বিচি হারাইয়া ছাগুতে পরিণত হয় ! এই বিচি হারানোর প্রক্রিয়ায় অর্জিত বুদ্ধুপ্রকর্ষণ এই প্রক্রিয়ায় তাহাদের উৎপন্ন শব্দদূষণের সমানুপাতিক হইবে ! আর প্রক্রিয়াকরণের পূর্বেই যদি তাহাদের বিচি বিস্ফোরিত হয় তাহা হইলে বুদ্ধুপ্রকর্ষণ শব্দদূষণের ব্যাস্তানুপাতিক হইবে ! খিকজ ! :D :P =p~

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

বাকরখানি বলেছেন: আপনের বক্তব্য খুবই সহী এই লোকের জন্য। মাগার আপনে এইবার নিজের এই স্বভাবটা পাল্টান, জায়গায় জায়গায় ভিন্নমতের লোকজনের/পাঠাগর ** নিয়া টানাটানি করাটার কথা কৈতাসি। ব্লগ ভদ্র শিক্ষিত লোকের জায়গা; দুইচারজন অপদার্থের জন্য মুখ এতটা খারাপ করা শোভনীয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.