নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকরখানি

বাকরখানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাস্তায় দশমিনিট দেরি হৈলে যাদের মহাক্ষতি হয়া যায়, তাদের বাসা থিক্যা আগে বাইর হৈলে কি হয়? B-))

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৬



ঢাকা শহরে এখন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হৈসে ৮টা, প্রাইভেটের সংখ্যা কত সেইটা মনে হয় ইউজিসিও জানে না। এই ৮টার সবগুলারই নিজের পরিবহন ব্যবস্হা আছে ছাত্রদের জন্য। এই পরিবহনের সুবিধার যে ছাত্ররা নেন, ইনারা রাস্তার উল্টাদিক দিয়া যাওয়াটা নিজেদের দৈনন্দিন জীবনের অংশই মনে করে, অনেকটা ভাতে ডাল মাখায়া খাওনের মতই।


রাস্তার এই বাসগুলার পান্ডামি নিয়া কারও অধিকার নাই এই ব্যাপারে কিছু বলার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বাসরুটের জনৈক পান্ডাদের নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়েরই বড় ভাইরে গাড়ি থিক্যা নামায়া পিটানোর খবর পত্রিকায় আসছিল কয়েক বছর আগে।


একজনরে এরকম একবার জিগাইসিলাম, তোমাগর এমন উল্টাপথে চলার কারণ কি? এইটা বাকিদের কতটা সমস্যায় ফালায় সেইটা বুঝা উচিত না তোমাগর মত জাতির ভবিষ্যতের? দরকার হয় বাসের সময় পাল্টায়া আগায়া আনো। আমার দিকে এমনভাবে তাকাইসিল যে বুঝছিলাম গুরুপাপ কৈরা ফালাইসি।


আজকে এরকম এক বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলাপান সার্জেন্ট পিটাইসে। খুব ভালা কাম করসে, বাপমায়ের স্বপ্ন পূরণ করার পথে আরেক ধাপ আগাইসে।


যারা পিটাইসে তাদের মধ্যে কতজন সরকারি চাকরি করার জন্য জান দিয়া দিতাসে বা দিব সামনে জানতে খুব ইচ্ছা করতাসে B-)) সেই সাথে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ছাত্ররা প্রত্যেক দশমিনিটে, আইচ্ছা আরও বাড়াইলাম সময়টা, প্রত্যেক ঘন্টায় কয়টা কৈরা পেপার পাবলিশ করে ইনডেক্সড জার্নালে এইটাও জানতে ইচ্ছা করতাসে। সহৃদয় কেউ জানলে এই অধমরে জানায়া যায়েন।


খবরের সুত্র: Click This Link

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: আমিও একদিন রাপা প্লাজার সামনে এমন উল্টাদিকে যাওয়া বাস দেখে অবাক..... কোনো কারণ ছাড়াই তারা বিশ্ববিদ্যালয় বলে উল্টা দিকে যাচ্ছে .....

মগের মূলক!!!!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৪

বাকরখানি বলেছেন: একেকটা বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের লেবাসধারীদের ক্ষমতার দৌড় ঐ রাস্তায় আতংক ছড়ানি পর্যন্তই। যখন সাথে কেউ থাকেনা তখন দেইখেন একেকটার ভিতরের অবস্হা। আর পাস কৈরা চাকরীর খোঁজে যখন বাইর হয়, তখন দুইদিনেই একেকজনের চেহারা হয় দেখার মত, এর আগে বাস্তবতা কি জিনিষ কোনদিন বুঝে না।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৫

রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: আগাইসে!!!

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৪৮

বাকরখানি বলেছেন: আরো জোরে . . . হেইয়ো!

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: তারাই দেশের ভবিষ্যৎ নেতা হবে। কারন তাদের মধ্যে নেতাদের বৈশিষ্ট্য প্রতীয়মান।
ঢাকা কলেজের ছেলেমেয়েরা ঊল্টা রাস্তায় অনেকটা ঊদযাপন করতে করতে যায়।
মনে হয় তাদের বাপের রাস্তা এই মাত্র স্বাধীন করে এসেছে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫০

বাকরখানি বলেছেন: খুব বিপদে না পড়লে ইদানিং বাসে উঠতে মুঞ্চায়না ঢাকা শহরে। একেকজন "ছাত্রের" যেই ব্যবহার দেখি ভাড়া হাফ দেওয়ার জন্য ... সরকারী কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়গুলার হৈলে তো কথাই নাই।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

বনসাই বলেছেন: উলটো পথের বদযাত্রীদের লাল কার্ড দেখানো যেতে পারে। এদেরকে কেন জানি আমার শয়তান মনে হয়। ইউনিভার্সিটির বাসে বাদুরঝোলাদের ছাত্র কম মাস্তান বেশী লাগে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫১

বাকরখানি বলেছেন: অনেক সাহসের কথা লেখসেন। বাস্তবেও এই সাহস থাকলে আফনের "লালকাট" নিয়া ফার্মগেটে খাড়ায়া যান।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই গুলা হইলো বদ ছাত্র। এইগুলারে কানে ধরে থাপড়ানো দরকার।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫২

বাকরখানি বলেছেন: আফনের সেই সাহস আছে বৈলা তো মনে হয় না। থাবড়ানি দূরের কথা, এগর কথার উত্তর দিলেও তো বেয়াদবি মনে করে।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৪

অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে এত সেন্সিবিলিটি থাকলে তো হইছিলই। আর এরাতো ইয়াং ব্লাড। এগুলা করে নিজেদের ভাবসাব দেখাইতে পারে। বয়েসতো মাত্র তেইশ এখন না করলে কখন! :P

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৫

বাকরখানি বলেছেন: আমার মত অনেক লোক বছর বছর সরকাররে যেই ট্যাক্স দেয়, সেই টাকায় এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলা চলে, কলেজগুলাতে প্রায় মাগনা পড়ে এই ইয়াং ব্লাডরা। কালকে যদি দেশের সব ট্যাক্স দেওয়া জনতা এই বেয়াদবির প্রতিবাদে ট্যাক্স দেওয়া বন্ধ কৈরা দেয়, আফনের এই ইয়াং ব্লাডরা মাগনা চড়ার বাস পাইব কৈ? এত ঠাট বাট লয়া চলে একেকজন, এগুলার ভিতরে যে পুরাই ফাঁকা সেইটা দেখসেন?

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: দেশে অনেক কিছুই চলছে এখন উল্টোপথে, উল্টোরথে। আর, আমরাও চলছি সবে সব মেনে নিয়ে সেই একই স্রোতে!!

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫৫

বাকরখানি বলেছেন: মন খারাপ কৈরেন্না।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

ক্যাপ্টেন নার্ডি বলেছেন: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে কত দিন হয় যে আপনাকে এখনই পেপারের সংখ্যার কৈফিয়ত দিতে হবে? আপনি নিজে কোথাকার কে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বিচার করার? ঢাকার রাস্তার জ্যাম কেরকম জানেন না? এই জ্যাম ঠেলে ক্লাস ধরতে যাওয়া কত কঠিন জানলে এরকম ভাব ধরতেন না। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রদের সম্পর্কে এরকম নোংরা কথা বলার আগে নিজের অবস্হানটা দেখে নিন আয়নায়।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০৫

বাকরখানি বলেছেন: খাড়ান, আগে একটু হাইসা লৈ। হো হো হো হো হো হো হো =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে কত দিন হয় যে আপনাকে এখনই পেপারের সংখ্যার কৈফিয়ত দিতে হবে?

ঠিকাসে, খুব তাড়াতাড়ি জিগায়া ফালাইসি জগন্নাথের জন্য ;) আইচ্ছা, বাদবাকিগুলার কি অবস্হা? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তো প্রায় ১০০ বছর হয়া যাইতাসে, সেইখানে কি অবস্হা? প্রোমোশনের জার্নাল খুইল্যা যে অপাত্ররেও উঁচু পদে পাঠানি হয়, সেই ব্যাপারে কি কৈবেন?


আপনি নিজে কোথাকার কে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বিচার করার?

আমি ফার্মগেটের ওভারব্রিজের নিচে বাতাসা বেঁচি। আফনাদের গাড়ি উল্টাদিকে যায় বৈলা আমার কাস্টমাররা আইতে পারে না। অহন আমার দোকান উচ্ছেদ কৈরা ফালান।

ঢাকার রাস্তার জ্যাম কেরকম জানেন না? এই জ্যাম ঠেলে ক্লাস ধরতে যাওয়া কত কঠিন জানলে এরকম ভাব ধরতেন না।

বাহ। বাদবাকি লাখলাখ লোকজন অফিস করে না প্রত্যেকদিন? হেরা কেমনে করে? হেরার অনেকে সারাদিন কামাইরুজি কৈরা যে ট্যাক্স দেয়, সেই টাকা দিয়া যে বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজগুলা চলে, সেইটা হয় কেমনে? আফনেগর পিছনে এত টাকা ঢালা যাইব, এত সুবিধা দেওয়া হৈব, প্রায় মাগনা পড়ার সুযোগ পাইবেন, তাও রাস্তায় দশমিনিট দেরিতে বাইর হয়া উল্টা দিকে যাইবেন? এই জিনিষ আফনাদের কোন বিশ্ববিদ্যালয় শিখাইসে? আমার তো মুঞ্চাইতাসে এখনই মাল সাহেবের কাছে আমার গত বছরের ট্যাক্সের টাকা ফেরত চাই, আমার টাকা দিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুই করা হৈতাসে না, এমনকি পথ চলতে হয় কেমনে ছাত্ররা সেইডাও ভুইলা যাইতাসে।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: শালাদের গোয়ার চামড়া দিয়া ডুগডুগি বাজানো উচিত ! প্রায়ই দেহি উল্টাদিকে যায় !
এদেরও খুব দোষ নাই ! সরকারি আমলা , মন্ত্রী , নেতারাও যায় , হেরা যাইবো না কেন ? কিন্তু খারাপ হইলো , ছাত্র বয়সে সার্জেন্টরে কর্তব্য পালনে বাধা , মারপিট এগুলো কেন ? উচিত আছিলো সবগুলারে নামাইয়া অচ্ছামতোন প্যাদানো ! তত্ত্বাবধায়কের সময় দেখিয়াছি সব সোজা হইয়া ট্রাফিক মানিতে !
তত্ত্বাবধায়ক সরকার , বার বার দরকার !

আর জার্নালের কথা বলিলেন , আমাদের প্রথম আলুর খবর হইলো , চীনে প্রতি হাজারে ২২/২৩ টি , ভারতে ২/৩ টি অথেন্টিক আর্টিকেল বাহির হয় ! বাংলাদেশের কথা জানিনা ! অনুমান করিলে গণপিটুনি খাইবার ভয় আছে !

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

বাকরখানি বলেছেন: তত্ত্বাবধায়কের অনেক আগে থিক্যাই লম্বা সময় দেশের বাইরে ছিলাম। তখন হঠাৎ হঠাৎ একটা/দুইটা বাস হয়ত দেখতাম উল্টাদিকে যাইত। ১৩ তে ফিরনের পর থিক্যা দেক্তাসি ফার্মগেট ধরে এরকম অনেকগুলা বাস উল্টাদিকে যায়। আমলা, মন্ত্রী নেতারাও যায়; ঐডির সাথে তাইলে এই মেধাবীগুলার পার্থক্য থাকল কোনখানে? আরও কিছু অকর্মা পয়দা করনের জন্য এরকম জনগণের টাকা নষ্ট করার মানে কি? সার্জেন্টরে কর্তব্য পালনের সময় মার্সে সেইটা হৈল সবচেয়ে হালকা অপরাধটা এইখানে, সবচেয়ে বড় অপরাধটা হৈল জনগণের টাকা উড়ায়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হেরা রাস্তায় চলার মত ছোটখাট জিনিষও শিক্তাসে না বা ভুইলা যাইতাসে। এই বাল ফালানির মেধা দিয়া বাংলাদেশের কি হৈব?


ভুল হৈসে। ঘন্টাও না, বছরে কয়টা পেপার ইনডেক্সড জার্নালে বাইর হয় জিগানির কাম আছিল। আসলে সেইটাও না, কয়জন ইনডেক্সড জার্নাল জিনিষটা বুঝে সেইটা জিগানির কাম আছিল।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

জেকলেট বলেছেন: হেতারা মনে মনে আমরিকায় আছে মনে করে। অশিক্ষিত জাতি উল্টা দিয়ান চলে। উনারা সঠিক রাস্তায় চলে। ভাব আর কি??
এখানে একজন আবার নিজেরে মেধাবী দাবি করে?? মেধার ঠেলাটা দেখেন: লিখছে জ্যামে গার্ল ফ্রন্ডের সাথে দেখা করতে যাওয়া সরি ক্লাস করতে যাওয়ার কি কষ্টের বুঝেন?? বেটা মেধাবি বেকুব চিন্তা করল না রাস্তার উল্টা দিকে যে লক্ষ লক্ষ মধাহীন লোক দাড়িয়ে বা বসে আছে তাদের দেওয়া মাল-পানিতে তোমরা পড়ালেখা কর। আর যে গাড়িটা রাস্তার উল্টা দিকে চালাচ্ছ তার ও যাবতিয় খরচ এরাই যোগান দেয়ে।
এইবার দুইটা ঘটনা বলি: একবার প্রাচ্যার অক্সফোর্ড নামক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন পাশ করে বিসিএস দিয়া পুলিশে ঢুকছে । ডিউটির ছয় সাপ্তাহের মাথায় আমারে কইছিলেন ভাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট থেকে ফুটপাথের চা বিক্রেতা ভালো, ওরা জানে ওরা যে যেখানে বসে ব্যাবসা সেই জামিটা ওদের না এবং এইটা অন্যায়, আর বিশ্ব বিদ্যালয়ের গুলা মাগনা খাইয়া মনে করে সারা দেশ ওদের।
ঘটনা ২: একবার পলাশিতে বুয়েটের কোন এক ছাত্র বাস এক্সিডেন্ট করেছে। স্বভাবিক নিয়মে সব স্টুডেন্ট সমানে বাস ভাংচুর শুরু করেছে। আমার এক কাসিন সে লন্ডন স্কল অব ইকোনমিক্সে পড়ে জিজ্ঞেস করল এরা কারা আর এইভাবে ভাংচুর করতেছে কেন?? আমি বল্লাম এরা বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবি স্টুডেন্ট এবং সবচেয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ও খুব আশ্চর্য হয়ে বল্ল এরা কেমনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়?? সব বাস মিলে ত আর একজনকে মারে নাই। আর এক্সিডেন্ট হলে ওরা বিচারের জন্য আন্দোলন করবে গাড়ি ভাংচুর করবে কেন?? এটা তো দেশের লস।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

বাকরখানি বলেছেন: রাস্তায় বাকি মানুষরে আতংকিত করাটাই আমাদের সুর্যসন্তানদের মেধার সর্বোত্তম প্রকাশ।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এদের উপযুক্ত শাস্তির দরকার। অন্যায় করবে আবার কেউ বাধা দিলে তারে মারবে।
দেশের শিক্ষিতরাই যদি এমন করে তবে দেশ তো এগিয়ে যাবেই!

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৯

বাকরখানি বলেছেন: কি কৈলাম? এগর মুখের উপ্রে কথা কওনের সাহস আছে কার?

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Good post thanks

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৯

বাকরখানি বলেছেন: আইচ্ছা।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

বাংলার জামিনদার বলেছেন: আপনে এই পুষ্ট মাইরা যেমন সময় নষ্ট করছেন, সাথে পড়ার জন্য আমারটাও গেলো। এখন সময় রিকভারের জন্য উল্টা সময় দিয়া যাওয়া ফরজ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩০

বাকরখানি বলেছেন: উল্টা রাস্তায় গেলে সময় রিকভার হৈব যদি এই পোস্ট পৈড়া আফনের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়া থাকে।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দেশে যদি নিয়ম মানার সিস্টেম থাকতো তাহলে তো দেশের এই অবস্থা হতনা।

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩১

বাকরখানি বলেছেন: অ। তাইলে তো নিয়ম মানাই পাপ, তাই না?

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৪

তাওহিদ হিমু বলেছেন: আমি এগুলোকে "ঢাবিয়ানদের গুণ্ডামি" বলে চিহ্নিত করব। পুলিশ-মন্ত্রী বা আতিনেতা-পাতিনেতাদের রং রোডে যাওয়া দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ভার্সিটির বাস রং রোডে যেতে দেখলে আরো বেশি কষ্ট লাগে। বাঁধা দিলের মারতে তেড়ে আসে, মারেও নিয়মিত। নীতিজ্ঞানহীন ছেলে গুলা একদিন দেশের হাল ধরতে যাবে। হয়ত এখনকার অশিক্ষিত/স্বল্পশিক্ষিত নেতাদের চেয়ে এই স্খলিত ছেলেরা তখন নেতা হয়ে আরো ভয়ানকভাবে দেশ লুটে খাবে, মৎসরাজ্য বানাবে দেশকে। জনগণের টাকায় বিপুল ভর্তুকি খেয়ে পড়লেখা করা কতিপয় ছোটলোক নির্লজ্জভাবে জনগণের সাথেই গুণ্ডামি করে। হ্যাঁ, গুণ্ডামি করে মাত্র অল্পকজন ছেলে; কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, বেশিরভাগ ঢাবিয়ান ঐসব গুণ্ডাকে সাপোর্ট দেয়, রং রোডে যাওয়াকে তাদের বাপের দিনের অধিকার মনে করে। এটা স্খালন ছাড়া আর কী হতে পারে?

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

বাকরখানি বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলাপানরে আবার ঢাবিয়ান ডাকন শুরু হৈল কবে থিক্ক্যা?

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সবগুলা বদের হাড্ডি।

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

বাকরখানি বলেছেন: সবতে না, কয়েকটা। বাকিগুলা সুবিধাভোগী। তাওহিদ হিমুর মন্তব্যটা পড়েন।

১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: নেতা-মন্ত্রীরাই তো আইন মানে না । যে দিন বাংলায় নেতা-মন্ত্রীগন আইন মানবেন সেদিন সাধারন মানুষ ভাল হয়ে যাবে??????!!!!!!!.।.।.।।।?

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

বাকরখানি বলেছেন: নেতামন্ত্রীরা নেতামন্ত্রী হৈসে কেম্নে? আফনের আমার ভোটেই তো :((

১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: তাওহিদ হিমু বলেছেন: আমি এগুলোকে "ঢাবিয়ানদের গুণ্ডামি" বলে চিহ্নিত করব। পুলিশ-মন্ত্রী বা আতিনেতা-পাতিনেতাদের রং রোডে যাওয়া দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ভার্সিটির বাস রং রোডে যেতে দেখলে আরো বেশি কষ্ট লাগে। বাঁধা দিলের মারতে তেড়ে আসে, মারেও নিয়মিত। নীতিজ্ঞানহীন ছেলে গুলা একদিন দেশের হাল ধরতে যাবে। হয়ত এখনকার অশিক্ষিত/স্বল্পশিক্ষিত নেতাদের চেয়ে এই স্খলিত ছেলেরা তখন নেতা হয়ে আরো ভয়ানকভাবে দেশ লুটে খাবে, মৎসরাজ্য বানাবে দেশকে। জনগণের টাকায় বিপুল ভর্তুকি খেয়ে পড়লেখা করা কতিপয় ছোটলোক নির্লজ্জভাবে জনগণের সাথেই গুণ্ডামি করে। হ্যাঁ, গুণ্ডামি করে মাত্র অল্পকজন ছেলে; কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, বেশিরভাগ ঢাবিয়ান ঐসব গুণ্ডাকে সাপোর্ট দেয়, রং রোডে যাওয়াকে তাদের বাপের দিনের অধিকার মনে করে। এটা স্খালন ছাড়া আর কী হতে পারে?

এইখানে আমরা যারা হেভী গেজাইতাছি, ক্যান গেজাইতাছি জানেন? কারণ আমাগো কারুরই উল্টা যাওনের ক্ষমতা নাইক্যা। বুকে হাত দিয়া কন তো, সুযোগ পাইয়াও উল্টা দিক দিয়া বাইক নিয়া যান নাই ক্যাডা ক্যাডা? নিদেনপক্ষে উল্টা যায়গা দিয়া রাস্তা পার না হইয়া একটু দুরে হাইট্যা গিয়া ওভারব্রিজ দিয়া রাস্তা পার হন ক্যাডা ক্যাডা? নামগুলা কন তো...

আইজকা আপ্নের গাড়ির সামনে এক্খান স্টিকার লাগুক, শিওর আপনিও উল্টা দিকেই যাইবেন। হুদায় সৎ হওয়ার মকশো দেখাইয়েন না। এইডা আমাগো জাতীগত সমেস্যা, ইউনিভার্সিটির না।

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

বাকরখানি বলেছেন: আফনে আমার কথা পুরাই উল্টা বুচ্ছেন এবং বুইঝা আফনের পুরান ঢাবির রক্ত গরম হয়া ফুটা শুরু হৈয়া গেসে, কিসু মনে হয় বাষ্পও হৈয়া গেসে এতক্ষণে। যে, আফনাদের দোয়া/বদদোয়ায় উল্টা যাওনের ক্ষমতা আমারও আছে; আইন ভাঙা পছন্দ করি না বৈলা আমার অফিসের ড্রাইভাররে কড়া কৈরা বৈলা রাকসি। নিজের ব্যক্তিগত ড্রাইভার দুইবার বদলাইসি বারবার উল্টাদিকে যাইতে চাইসে বৈলা। উল্টাদিকে যাওনের জন্য এখন স্টিকার লাগে না, "আমারে চিনেন" কৈয়া দুইটা ঝারি দিয়াই কাম সারা হৈতাসে।

জাতিগত সমস্যা? =p~ হো হো হো, সকাল বিকাল নেতাগরে গালিগালাজ কর্তাসি, নতুন নেতৃত্ব, নতুন জেনারেশন আমাগরে আশার আলো দেখাইব এই স্বপ্ন দেক্তাসি বৈলা। আফনে নিজেও একই স্বপ্ন দেক্তাসেন্না? আমার এই নতুন স্বপ্নের বাহকেরা যখন দেখি আমার টেকা উড়ায়া আইন ভাঙতাসে, তখন আমার টেকা জলে জাইতাসে বৈলা আমার জ্বলবই। আমার কষ্টের টেকা উড়ায়া কিছু তো কর্তাসেই না উল্টা নোংরামি শিক্তাসে যাগরে দেক্তারি না তাদের অনুকরণ কৈরা। ঐ নোংরা পলিটিক্স করার জন্য আমার ট্যাক্সের টেকা আমি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢালতে রাজি না। কিলিয়ার?

১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

প্রোলার্ড বলেছেন: যাদের হেডম আছে তারা নিয়ম ভাঙ্গে । কাকরাইলের মোড় থেকে শেরাটনে যাবার পথে বড় বড় মাথাদের এরকম হামেশা করতে দেখা যায় । এক মোটর সাইকেল আরোহীকে চাপা দেবার ঘটনা মনে হয় বেশী দিনের নয়।

২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

বাকরখানি বলেছেন: হুনেন ভাই, ছ্যচড়া মাস্তান প্রত্যেকটা গলিতে আছে ঢাকা শহরে। আফনে আমি কি চামু আমার নিজের পোলা/মাইয়্যা ঐগুলারে অনুসরণ করুক? নাকি মানুষ হউক ঐটা চামু?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.