নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মেডিকেলেএসিসটেন্ট, আমার কোরআন ও হাদীস জানার খুব শখ.আমার উস্তাদশাইখুল ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রঃ) আল্লামা আবু জাফর( সাবেক সাইখুল হাদীস দেওবন্দ ভারত)শাইখুল হাদীস আল্লামা জাহীদুল ইসলাম ,দেওবন্দ(সাবেক প্রীন্সীপাল খাড়াকান্দী মাদ্রাসা)মুফতী ওমর ফারুক,

মো: আজাদ আবুল কালাম

ব্যবসা

মো: আজাদ আবুল কালাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেককারগনের অনেচ্ছাকৃত মিথ্যা

২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

সূফী দরবেশ আল্লাহওয়ালা মানুষেরা সরলমান ভালো মানুষ।সবাইকে সরল মনে বিশ্বাস করা ও সয়া করাই তাদের কাজ। আর মুহাদ্দিসের কাজ দারোগার কাজ। দরবেশের শুরু করে বিশ্বাস দিয়ে আর দারোগা শুরু করে অবিশ্বাস দিয়ে। কোন মানুষ যদি তার কোন বিপদের কথা বলে বা কোন অপরাধের জন্য ওজর পেশ করে তথন সাধারণত সরল প্রান মানুষেরা তা বিশ্বাস করে ফেলেন। কিন্তু একজন দারোগা প্রথমেই আবিশ্বাস দিয়ে শুরু করেন। তিনি তাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে জানতে চেষ্টা করেন, সে ধোকা দিচ্ছে না সত্য বলছে। এরপর বিশ্বাস করেন।কুরাআন কারীম ও হাদীস শরীফের অগণিত নির্দেশের আলোকে সাহাবীগণের যুগ থেকে সাহাবীগণ ও পরবতেী মুহিদ্দিসগণ বা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসের বিশুদ্ধতা রক্ষায় সদাজাগ্রত প্রহরী বা দারোগার দায়িত্ব পালন করছেন। সুক্ষ্ম নিরীক্ষ ও যাচাই ছাড়া তারা রাসূলুল্লাহ (স:) এর নামে বলা কোন কথা সঠিক বলে গ্রহন করেন নি।পক্ষান্তরে সরল প্রাণ যাহিদ সূফী-দরবেশগণ রাসূলুল্লাহর (স:) নামে কোন কথা শোনামাত্র আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন ।রাসূলুল্লাহর (স:) নামে কেউ মিথ্যা বলতে পারে তা কখনো তারা চিন্তা করেননি। তারা যা শুনেছেন সবই ভক্তের অন্তর দিয়ে শুনেছেন। সরল বিশ্বাসে মনে নিয়েছেন , আমল করেছেন এবং অন্যকে আমল করতে উৎসাহ করতেন। এজন্য তাবে-তাবিয়ীনদের যুগ থেকেই মুহাদ্দিসগণ এধরনের নেককার দরবেশেদের হাদীস গ্রহন করতেন না। ইমাম মালিক (১৭৯হি.)বলতেন মদীনায় অনেক দরবেশ আছেন , যাদের কাছে আমি লাখ টাকা আমানত রাখতে রাজী আছি। কিন্তু তাদের বর্ণিত একটি হাদীসও আমি গ্রহণ করতে রাজি নই(ড. আমীন আবু লাবী, ইলমু উসূলিল জারহি ওয়াত তা'দীল ১৬৬-১৬৭)।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.