নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেরা এবং সফল ১১ জন সেনাপতি

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৯

একটি বিশাল সম্রাজ্য স্থাপন করতে যেটি খুব প্রয়োজন তা হল যুদ্ধ। আর যুদ্ধকরতে সবচেয়ে বেশি কি প্রয়োজন সেটা নিরুপন করতে আমি যা্চ্ছি না। তবে আমি যতটুকু জানি একজন বিচক্ষন এবং সফল সেনাপতি যে কোন সময় একটা অসম যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন। তাতে তার সৈন্য সংখ্যা বা অস্ত্রপাতির হিসাব করার প্রয়োজন পরে না।



আমার চোখে পৃথিবির সেরা ১১ জন সেনাপতি। আসলে আমি অনলাইনে স্টাডি করে যা বুঝেছি তাই এখানে লিখেছি। যদি আপনার মতের সাথে না মিলে তবে কমেন্টে বলতে পারেন।



এবার আসুন দেখি কারা তারা এবং তারা কি করেছিলেন।



১০) Saladin (1137/1138 – March 4, 1193)



পুরো নাম সালাহ আদ-দীন ইউসুফ ইব্ন আইউব। তিনি মিশর এবং সিরিয়ার প্রথম সুলতান এবং আইয়ুবি ডাইনাস্টির স্থপতি ছিলেন। তিনি একটি যোদ্ধা পরিবার থেকে আগত ছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্রে তার সবচেয়ে বড় সফলতা ছিল খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের হাত থেকে পবিত্র আলকুদস পুনরুদ্ধার করা। তিনি একা পুরো ইউরোপ এর সামনে যুদ্ধ করে ফিলিস্তিন এবং পবিত্র ভুমি জেরুজালেম পুনরুদ্ধার করেন। তিনি তার যুদ্ধপরিকল্পনা করতে খুব ঠান্ডা মাথায় এবং তার প্রয়োগ করতেন খুব দ্রুত। বলা হয়ে থাকে তিনি তার বন্দিদেরকে খাবার দিতেন এবং অনেককে ছেরে দিতেন যদিও তারা তার অনেক শুভানুদ্যায়িদের হত্যা করেছে। তার এই মহৎগুনের জন্য অনেক খ্রিস্টান বন্দি মুসলমান ধর্মে দিক্ষিত হতেন। তিনি তখনকার একটি বড় সমস্যা Assassins দের কঠোর হাতে দমন করেছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্রে তার উদারতা এবং ক্ষমাশিলতা এখনো লোকগাথা হয়ে আছে।



০৯) Erwin Rommel the Desert Fox (15 November 1891 – 14 October 1944)



আমার এই লিস্টের একমাত্র আধুনিক সেনাপতি। হিটলারের নাৎজি সেনাবাহিনির একজন সেনাপতি ছিলেন। তিনি একই সাথে তার এবং শত্রু পক্ষের সেনাবাহিনিতে সম্মানের চোখে ছিলেন। একমাত্র তার আন্ডারে কোন যুদ্ধে সেনাবাহিনি যুদ্ধপরাধ করেনি। তিনি তার বুদ্ধিমত্তা এবং সাহস দিয়ে হিটলারকে একটা বিশাল সম্রাজ্য উপহার দিয়েছিলেন। এবং উপহার দিয়েছিলেন অভুতপুর্ব সব বিজয়। রোমেল এর সুক্ষরনকৌশলে আফ্রিকা অঞ্চল জার্মানদের হাতে প্রায় দখল হয়ে গিয়েছিল। ধারনা করা হয় হিটলার যদি তার কথা শুনতেন তাহলে ইতহাস অন্যভাবে লেখাহতে পারত। তিনি পোল্যন্ড, ফ্রান্স এবং দ্বিতীয় পান্জার ডিভিশনে এবং সর্বশেষ আফ্রিকা অঞ্চলের দায়িত্বে ছিলেন।





০৮) Tran Hung Dao (1228–1300)



যদি যুদ্ধজয় এবং নির্মমতার দিক দিয়ে মোঙ্গল সেনাবাহিনি এক নাম্বার হয় তবে তাদের এক বার নয় দুই বার নয় তিন তিন বার পরাজিত করা এই জেনারেল কে ক্রেডিট না দিলে ভুল হবে। তিনি আধুনিক ভিয়েতনামের বাসিন্দা ছিলেন। এর মধ্যে চেঙ্গিস খানের বংশধর কুবলাই খানের সেনাবাহিনির হামলার জবাবে তাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। এবং সেটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসের সেরা সামরিক কৃতিত্বর একটি। তার সামরিক জ্ঞানের তুলনা খুবই দেখা যায়। এতবড় এবং এবং এত শক্তিশালি এক সেনাবাহিনিকে তিন তিন বার রুখেদেয়া খুব সহজ কাজ নয় তা বোদ্ধারা খুব ভাল ভাবেই বুঝবেন।



০৭) Julius Caesar (July 100 BC – 15 March 44 BC)



রোমান সম্রাজ্যের জেনারেল এবং একচ্ছত্র অধিপতি ছিলেন। তিনিই মুলত রোমান সম্রাজ্যের ব্যাপ্তি বিশাল করেন। তিনি প্রায় ৫ লক্ষ জার্মানদের হত্যা করেন যারা রোমান বর্ডার ক্রস করতে চেয়েছিল। তার সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন অর্জন ছিল এলিসিয়া দখল করা। তিনি আধুনিক ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড দখল করেছিলেন। তিনি পম্পেই এবং মিশরের সেনাবাহিনিকে পরজিত করেছিলেন। অল্প সাপ্লাই, কম সৈন্যসংখ্যা, বার বৈরি আবহাওয়া কোন কিছু তার জয়ের জন্য বাধা হয়ে দারাতে পারত না।



০৬) Khalid ibn al-Walid (592–642)



রাসুল স: এর সাহাবি হজরত খালিদ ইবন আল ওয়ালিদ রা: আ: ছিলেন পৃথীবির সবচেয়ে শক্তিশালি সেনাপতি। তিনি তার প্রথম জীবনে মক্কার একজন মুর্তিপুজারি কুরাইশ ছিলেন যিনি ওহুদ যুদ্ধে প্রায় মুসলিম বাহিনিকে পরজিত করে দিয়েছিলেন এবং রাসুল স: কে হত্যা করাতে চেয়েছিলেন। ইসলামধর্ম গ্রহন করার পর তিনি পুরো মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামের ঝান্ডা উত্তলনে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করেন। ওনাকে সাইফুল্লাহ বা আল্লাহর তরবারি বলা হত। তিনি মুলত লাইমলাইটে আসেন মুতার যুদ্ধে । যখন রাসুল স: তিনজন সেনাপতি নির্ধারন করেদেন এবং তারা তিনজনই শহিদ হলে যোগ্য কোনলোককে ঝান্ডা তুলো ধরার আহ্বান করেন। তখন তিনজনই শহিদ হলে খালিদ বিন ওয়ালিদ ঝান্ডা তুলেন এবং বিশাল সৈন্যদলের সামনে সামান্য মুসলিম সৈন্য নিয়ে জয়লাভ করেন।

রাসুল সা: এর ওফাতের পর খলিফাদের সময় তিনি মুসলিম সেনাপতি হিসাবে জয় করে নেন অর্ধেক বিশ্ব। তার যুদ্ধের আদর্শ এবং টেকনিক ছিল রাসুল স: এর আদর্শ এবং টেকনিক। তিনি পারস্য, রোমান, সিরিয়া,সহ এখনকার মুসলিম সংগরিষ্ঠ বেশির ভাগ দেশ জয় করেছিলেন।



০৫) Timur



আমরা তৈমুর লঙ নামে চিনি। তিনি চেঙ্গিস খানের বংশধর এবং মুঘলদের পুর্বপুরুষ। মুলত মোঙ্গল এবং তার্কির সংমিশ্রন। পুরো মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়া তার সৈন্য বাহিনিকে ভয় পেত। তার সৈন্যবাহিনি তৎকালিন পুরো বিশ্বের জনসংখার ৫ % হত্যা করে। কোন কিছুই তার সামনে দারাতে পারেনি সে সময়ে। তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে মোঙ্গল এবং মুসলমানদের যৌখ পলিসি ব্যবহার করতেন। কারন তিনি দুপক্ষের কৌশলই জানতেন। তিনি চিনের মিং সম্রাজ্য দখল করতে চেয়েছিলেন। যদিও সেটা পরে আর সম্ভব হয়নি।



০৪) Hannibal Barca (247 – 183/182 BC)



হ্যানিবল বারকা একজন কারথেজিয়ান সেনা কমান্ডার ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন পিউনিক । তিনি যখন জন্মনেন তখন তার দেশ রোমানদের প্রচন্ড চাপের মধ্যে ছিল। তিনি তার জীবনে ১৭ বছর কাটিয়েছিলেন রোমান সম্রাজ্যের ভিতরে। বিশাল রোমান আর্মি ধংস করতে করতে তাদেরকে সংখ্যা লঘু বানিয়ে দেন। তার অসাধারন এবং অনন্য যুদ্ধ কৌশল এখনো আধুনিক সেনাশিক্ষালয় গুলেতে চর্চা করা হয়।

তার নিজের দেশ থেকে রওনা দিয়ে স্পেন, ফ্রান্স এবং আলপস পর্বত মালার ভিতর দিয়ে গিয়ে সামান্য সংখক সৈন্যসংখা দিয়ে কোনরকম নৌ এবং সিজ যন্ত্রাংশ ছারাই তিনি পুরো রোমান সেনাবাহিনিকে নাস্তানুবাদ করে দেন। কি এডভান্টেজ ছিল না রোমান সেনাবাহিনির সেনা, নৌ, সিজ, সৈন্য সংখ্যা, নিজের দেশের মধ্যে থেকে যুদ্ধ করা। কিন্তু তারা এত এডভান্টেজ নিয়েও হ্যনিবল এর সামান্য সেনাবাহিনির হাতে পর্যদুস্ত হয়।

বলা হয়ে থাকে যে হ্যনিবলের হাতে যদি কোন সিজ ওয়েপন থাকত তাহলে রোমান সম্রাজ্যের স্থানে কারথেজিয়ান সম্রাজ্য স্থাপন হত।



০৩) Napolean Bonaparte (15 August 1769 – 5 May 1821)



নেপোলিয়ন ফ্রেঞ্চ আর্মির একজন অফিসার ছিলেন। তিনি জন্মনিয়েছিলেন নিচু জাতের, বেটে এবং দেখতে বিশ্রি এরকম কিছু খারাপ দিক নিয়ে। নিজের যোগ্যতা এবং যু্দ্ধনৈপুন্যে তিনি সামরিক জেনারেল হন এবং পরে পুরো দেশের শাষন কর্ত হন। তিনি সামরিা ইতহাসের একজন নক্ষত্র। তিনিই শিখিয়েছেন যুদ্ধ জিততে আগে হারতে হবে। তিনি যেটা হেরে গিয়েছেন সেটা থেকে শিক্ষা নিতেন। তার বিপক্ষে পুরো ইউরোপ ছিল কিন্তু তার সামনে কিছুই বাধা হয়ে দাড়াতে পারে নি।



০২) Alexander the Great (20/21 July 356 – 10/11 June 323 BC)



আসল নাম আলেক্সান্ডার থ্রি অফ মেসিডন। তিনি ১৬ বছর বয়স পর্যন্ত দার্শনিক এরিস্টটল এর ছাত্র ছিলেন। তিনি ৩১ বছর বয়সে গ্রিসের আইও নিয়ান সম্রদ্রতট থেকে হিমালয় পর্যন্ত বিশাল এক সম্রাজ্য স্থাপন করেন। আলেক্সান্ডার এর যুদ্ধকৌশল গুলো ছিল অন্যরকম। তিনি শত্রুদের মনস্তাত্বিক ভাবে বেশি চাপে রাখতেন। হয় তার বেশি আত্মতুস্টিতে ভুগতেন অথবা ভয়ে ভুগতেন। তিনি তার গ্রেট জার্নি শুরুর আগে বলকানদের শায়েস্তা করে তার নিজের দেশকে নিরাপদ করে যান। তিনি আস্তে আস্তে মধ্যপ্রাচ্য হয়ে এশিয়ার হিমালয় পর্যন্ত জয় করে নেন। । তিনি ৩২ বয়সে মারা যান এবং ২০ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহন করেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি তার পথে যা পেয়েছেন তাই তিনি জয় করেছেন। তিনি যদি ৬০-৭০ বছর বাচতেন তাহলে মনে হয় প্রথিবীর ইতিহাস অন্যরকম করে লিখতে হত।



০১) Ghengis Khan 1162 – August 1227



দ্য গ্রেট খান সম্পর্কে আমি আর নতুন করে কিছু লিখতে চাচ্ছি না। তারপরও বলতে হয় একটা যাযাবর সম্প্রদায় থেকে আগত একজন জন যোদ্ধার মদ্ধে কি থাকলে সে একজন সেনাপতি হয় এবং এমন এক সম্রাজ্য স্থাপন করে যায় যার ব্যাপ্তি পুর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত এবং ৯০০ বছরের উপরে। আমাদের অনেক মাস্টার ব্লগার এ সম্পর্কে খুব ভাল কিছু লিখেছেন। আমি তাদের লিংক গুলো দিচ্ছি।

ব্লগার হায় ঈশ্বর! এর

চেঙ্গিস খান

ব্লগার রাজীব নুর এর

চেঙ্গিস খান

এবং

ব্লগার ইমন জুবায়ের এর। এই ব্লগের একজন চমৎকার লেখক যাকে আমরা চিরতরে হারিয়েছি।

তেমুজিন কিংবা চেঙ্গিস খানের উপাখ্যান!







একজনের কথা না বললেই নয়। তার সম্পর্কে আমি কিছু হিন্টস দিচ্ছি। আপনার বের করুন তার নাম।



১) তিনি কোন যুদ্ধে পরাজয় বরন করেন নাই।

২) তিনি কখনো কোন যুদ্ধে আক্রমন করেন নাই।

৩) তিনি নিজ হাতে যুদ্ধ করেছেন।

৪) সামান্য কিছু লোক নিয়ে সংখ্যায় তার চেয়ে ৫ - ১০ গুন বেশি সৈন্যের সাথে বার বার জয়ের রেকর্ড করেছেন।

৫) তার কোন বন্দিকে অন্যায় ভাবে হত্যা করা হত না।

৬) প্রতিটা যুদ্ধের পর যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সংগৃহীত সম্পদ সুষম ভাবে সহ যোদ্ধাদের মাঝে বন্টন করতেন।

৭) কোন যুদ্ধে নারি ধর্ষন বা শিশু নির্যাতনের কোন নজির নাই। উল্টো এব্যপারে সৈন্যদের কঠোর ভাবে নিষেধ কের গেছেন।

৮) তিনি ছিলেন পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ সেনাপতি এবং সর্বশেষ্ঠ মানুষ।









কস্ট করে পরার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর একটু নিচে গেলেই কমেন্ট বক্স পাবেন। আসা করি লেখা সম্পর্কে আপনার মুল্যবান মন্তব্য পাব।

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: মহানবী (স)

পোস্ট প্রিয়তে থাকলো । ধন্যবাদ । কিন্তু আলেকজান্ডার দুই নাম্বারে চলে গেলো কেন ??

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। আলেজান্ডার একটা বিশাল পরিবার থেকে আসছে এবং তার শিক্ষক ছিল এরিস্টটল। তার সম্রাজ্যের ব্যাপ্তি এত দির্ঘকাল ছিল না। কিন্তু একটা যাযাবর পরিবার থেকে এসে বিশাল এক সম্রাজ্যে স্থাপন এবং তার দীর্ঘ দিন ধরে শাষন করা কি বেশি ক্রেডিট না??

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

কালোপরী বলেছেন: :)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ কালোপরি কে। আমার ব্লগে স্বাগতম।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



চমৎকার পোস্ট। +++++++ রইল। কুইজটা নিয়ে একটু চিন্তায় পরে গিয়েছি।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: প্রথম কমেন্টস এ কুইজের উত্তর চলে এসেছে।

ধন্যবাদ। প্লাসিত হইলাম।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৯

শুঁটকি মাছ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট!!!!!
কুইজের উত্তরটা আমরা সবাইই জানি।তিনি আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজী।
একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম-পৃথিবীর সব মহাবীরদের প্রতিকৃতি দেয়া আছে।কিন্তু খালিদ বিন ওয়ালিদের কোনো প্রতিকৃতি নাই।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: খালিদ বিন ওয়ালিদ রাসুল সঃ এর সময়কার সাহাবি ছিলেন।

এবং আমার জানামতে এই ক্যাটাগরির সাহাবিদের কোন প্রতিকৃতি নাই এবং ইসলামি মাসায়েল অনুযায়ি এধরনের কোন প্রতিকৃতি ব্যবহার করা হারাম।

শুটকি মাছকে আমার ব্লগে স্বাগতম।

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: answer of quiz-- prophet Hazrat Muhammad Sallallahu alaihi oasallam.

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সঠিক। অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: সরি ব্র
আমি ভাবছি শেষের কথা গুলা চেংগিস কে নিয়ে বলা।
আগের ২টা কমেন্টস দিলিট করেন প্লিজ।
আমি ভুল বুঝেছি
sorry

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এপোলজি একসেপটেড এন্ড কমেন্ট ডিলিটেড।

সঠিকটা বুঝার জন্য অনেক ধন্যবাদ হুমায়ুন তোরাব ভাই।

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :) অনেক কিছু জানলাম এক পোস্টেই। প্রিয়তে নিলাম ....


ঈদের শুভেচ্ছা নিন ....

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও ইদের(গরুর) শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন। :)

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

ভ্রমন কারী বলেছেন: .................. গ্রেট .................

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: থেঙ্কু।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০০

বিল্লা বাবা বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে যেনে আমারও ভাল লাগল।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খুব চমৎকার পোষ্ট! প্রাচীন কালের যুদ্ধ বিগ্রহের ছবি দেখাটা রোমাঞ্চকর!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পুরো ডিটেইলস দিতে চাইছিলাম। কিন্তু পোস্ট এত বড় হবে যে পরতে পরতে বিরক্ত হয়েযেতেন তাই আর দিলাম না। ধন্যবাদ

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খুব চমৎকার পোস্ট। তথ্যবহুল উপভোগ্য। আরৈকজান্ডার ওয়াজ দা কনকোয়ারার অব দা ওয়ার্লড। ++++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অলস ইন এ সর্ট টাইম।

ধন্যবাদ।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তিনি ছিলেন পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ সেনাপতি এবং সর্বশেষ্ঠ মানুষ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অবশ্যই। ওনার সাথে তুলনা করার মত কোন মানুষ তো এখনো খুজে পাইনি তাই এক কথায় প্রকাশ করলাম।

ধন্যবাদ।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: গুড কমেন্টস। ধন্যবাদ।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

নিয়েল হিমু বলেছেন: অনেক পরিশ্রমি পোষ্ট বুঝা যাচ্ছে । ভাল লেগেছে কিন্তু ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

অবচেতনমন বলেছেন: অসাধারন, তথ্যবহুল পোষ্ট- ইতিহাস কথা বলে
আমার নবী উত্তম পুরুষ,আমাদের সৌভাগ্য আমরা তার উম্মত
ভাল থাকবেন, ঈদ-উল আযহার শুভেচ্ছা রইল ঈদ মোবারক।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অবশ্যই আমরা সৌভাগ্যবান আমরা শেষ নবীর উম্মত। আল্লাহ আমাদের ওনার দেখানো পথে চলার তৌফিক দান করুন।

১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

আমি সাজিদ বলেছেন: তথ্যবহুল সুন্দর পোস্ট ইঞ্জিনিয়ার ভাইয়া। এই কয়দিনে আপনার বেশ কয়েকটা পোস্ট পড়ে আপনার সম্পর্কে অনেক উচ্চ ধারনা হল।কন্টিনিউ রাখুন।

সালাউদ্দিন আইয়ুবি নাকি ক্রুসেড যুদ্ধে ক্রৃস্টান সেনাপতি অসুস্থ রিচারডকে দেখার জন্য ছদ্মবেশে শত্রু শিবিরে গিয়েছিলেন।সেবাও করেছিলাম।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সাজিদ।
আসলে সালাউদ্দিন আইয়ুবিকে নিয়ে আমার যা জানা আছে তা লিখলে

এক পোস্ট খুব বড় হয়ে যাবে
দুই ব্লগের কারো কারো চুলকানি শুরুহয়ে যাবে।
তিন ছাগু ট্যাগ খাওয়ার সমুহ সম্ভাবনা আছে।

তাই সবগুলো উল্লেখ করি নাই।

১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪

হাসিব০৭ বলেছেন: awesome .......................... :) :) :) :) :) :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

লেখোয়াড় বলেছেন:
উপরে উল্লেখিত সেনাপতি বা ইতিহাসের নায়কদের সম্পর্কে আমরা কমবেশি জানি। আপনি এক জায়গায় এনে সবাইকে এক সংগে জানার সুযোগ করে দিয়েছেন। এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। লিংকগুলো ধরে দরে পড়তে হবে।

ভাল থাকুন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ।

লিংক গুলো আসলে এই জন্যই দেয়া। অনেক ডিটেইলস আছে সেখানে।

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

ধানের চাষী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন, অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টস এর জন্য।

২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

স্প্যারো চাচ্চু বলেছেন: চাচ্চুর ভালো লাগসে। উনি বলেছেন, ১১ নম্বরে Vo Nguyen Giap রে নিতে পারেন। উনি ছিলেন দরিদ্র একটা দেশের উকিল। পরে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করেন। দেশ থেকে ফ্রেঞ্চ, আমারিকানদের ভাগান। পরে সেনাবাহিনির জেনারেল হন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: গিয়াপরে নিয়া ভাবছি একবার আসছিলও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাদ দিছি। কারন গিয়াপ যতটা না একজন জেনারেল তার চেয়ে বেশি একজন আদর্শ। এছারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে উনি এদের সাথে মিলে না।

ধন্যবাদ চাচ্চুকে কমেন্টস এর জন্য এবং গুরুত্বপুর্ন পরামর্শের জন্য।

২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

শাহরিয়ার নীল বলেছেন: পিয়তে রাখলাম

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

সানড্যান্স বলেছেন: অনেক ভালো লাগা!!
অনেক ভাল লেগেছে।
ঈদ মুবারাক।
ভাল থাকুন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও ইদমোবারক। ধন্যবাদ

২৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

দারাশিকো বলেছেন: ভাল্লাগল। যাদেরকে পাবো বলে ধারনা করেছিলাম তারা প্রায় সবাই আছন।
বীরদের মাঝে খালিদ বিন ওয়ালিদকে বেশী পছন্দ :)

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। খালিদ বিন ওয়ালিদ একেবারে পিউর সেনাপতি ছিলেন। তিনি শুধু নিজ ধর্মের সেবা করার জন্যই যুদ্ধ জয় করেছেন। তিনি কোন রাজা বা সম্রাট হবার জন্য যুদ্ধ করেন নাই।

এবং তিনি আমার রাসুল স: এর একজন সাহাবি।

২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমিতো প্রথমে ভাবসিলাম ঐটা হ্যানিবাল লেকটার !!
নাইস পোস্ট ||

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমিও এই লোক সম্পর্কে প্রথম জানলাম। ঈদ মোবারক মুন।

২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮

নীল েমঘ বলেছেন: অসাধারন একটা পোস্ট। বিশেষ করে ফিনিশিং টাচ এ সৃজনশীলতা ও প্রখর বুদ্ধিমত্তার ছাপ মনে রাখার মতো ...

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অসাধারন কমেন্টস। ধন্যবাদ।

২৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট, স্মৃতি থেকে হারিয়ে যাওয়া অনেকগুলো বীরের নাম, পড়ে ভাল লাগল। হ্যাঁ যে দশ জনের কথা লিখেছেন এরকম তালিকা বিভিন্ন উৎস বিভিন্ন ভাবে তৈরী করে, সুতরাং অনেকের কাছে মনে হতে পারে যে অনেক ভাল নাম বাদ পড়ে গেছে। তাতে কিছু আসে যায় না।ধন্যবাদ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সেটাই। আমি এক ওয়েব সাইটে একেক রকম পাইছি। ইহুদি সাইট গুলোতে ইসলামি সেনাপতিরা একেবারে বাদ। আবার কিছু সাইটে চেঙ্গিস খান সাহেবকে নাই বানায়া দিছে। একটা চায়না সাইটে দেখলাম প্রথম ১০ জনের ৫ জনই চায়নার।

ঢাকাবাসিকে অনেক ধন্যবাদ কমেন্টস এর জন্য।

২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

তানজিব বলেছেন: প্রিয়তে।
সালাউদ্দিন আইয়ুবি, তারিখ বিন জিয়াদ কে নিয়ে লিখেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ১০ নাম্বারে সালাউদ্দিন আইয়ুবি রয়েছেন। তারিখ বিন জিয়াদকে নিয়ে একটা আলাদা পোস্ট দেব।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই মনে করিয়ে দেবার জন্য।

২৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

তানজিব বলেছেন: ভাই বিস্তারিত চাচ্ছিলাম

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ঠিক আছে তাহরে সালাউদ্দিন আইয়ুবি আর তারিখ বিন জিয়াদকে নিয়া একটা আলাদা পোস্ট দিবো ইনশাআল্লাহ। ঠিক আছে।

২৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

তানজিব বলেছেন: :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) :)

৩০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৩

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: ভাই পইড়া খুব মজা পাইলাম এবং অনেক কিছু জানলাম..........
ধন্যবাদ....



নিচে যে হিন্টস দিছেন তাতে মনে হয় তিনি আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ)

যদি আমার উত্তর সঠিক হয় তবে আপনার পোষ্টে একটু ভুল আছে.......


আমাদের নবী নিজ হাতে যুদ্ধ করেছেন।
এজন্য নিজের দাঁত মোবারক শহীদ করেছেন।
এবং উপরের অন্যান্য গুনাবলীও তাঁর মাঝে ছিল.....
তাই তিনি ছিলেন পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ সেনাপতি এবং সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টস এর জন্য।

আমি আসলে আপনার কমেন্টস থেকে ভুল গুলো ধরতে পারছিনা।
কোনটা ভুল?

নিজ হাতে যুদ্ধ করেছেন??
দাঁত শহিদ হবার ব্যাপারটা??

একটু ক্লিয়ার করলে উপকার হত।

৩১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ইয়ার শরীফ বলেছেন: হ্যানিবল বারকা সম্পর্কে একদমই জানতাম না।
ধন্যবাদ তথ্যবহুল পোস্টের জন্য।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ইতহিাসবিদরা বলেন যদি হ্যনিবল বারকার হাতে নেভি এবং সিজ ওয়েপনারি থাকত তবে রোমান সম্রাজ্য আর টিকত না।

ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্টস এর জন্য।

৩২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৩

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: জী ভাই............

"৩) তিনি নিজ হাতে যুদ্ধ করেন নাই।"

আমাদের নবী মুহাম্মদ (সঃ) নিজে যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছেন সেই সাথে সেনাপতিও ছিলেন.....

আর ওহুদ যুদ্ধে নবীজির "দাঁত" মোবারক শহীদ হয়।

এছাড়া নবী মুহাম্মদ (সঃ) এর ১১টি তরবারি ছিল..... যার প্রতিটিই ব্যাবহৃত হয়েছে.......

ধন্যবাদ....

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্যাপারটি গোচরে আনার জন্য। ঠিক করে দিচ্ছি।

৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার একটা সেরা সংকলন। আপনি ইচ্ছা করলে এই পোস্টের ধারাবাহিকতায় এবার আলাদা করে প্রত্যেককে নিয়ে একটা পোস্ট দিতে পারেন। তাতে আমরা আরও বিস্তারিত জানার সুযোগ পাব :)


ভালো লাগা রইল :)

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল আইডিয়া দিয়েছেন। চেস্ট করব। তবে লিস্ট দেব। অনেক ধন্যবাদ।

৩৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

আর কতো বলেছেন: ভাই খুব সুন্দর পোস্ট এবং এই সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

মহামহোপাধ্যায়-এর পোষ্টের সাথে সহমত জানিয়ে বলছি, এই পোস্টের ধারাবাহিকতায় এবার আলাদা করে প্রত্যেককে নিয়ে একটা পোস্ট দিতে পারেন। তাতে আমরা আরও বিস্তারিত জানার সুযোগ পাব। আর

আমি সাজিদ ভাইয়ের সালাউদ্দিন আইয়ুবের ক্রুসেড যুদ্ধে ক্রৃস্টান সেনাপতি অসুস্থ রিচারডকে দেখার জন্য ছদ্মবেশে শত্রু শিবিরে যাওয়া এবং সেবাও করার প্রশ্নের উত্তর The Talisman by Sir Walter Scott বইয়ে পাওয়া যায়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। লিখে ফেলব আশা করি।

৩৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮

নিশি মানব বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট।
উপরে যে সব মন্তব্যকারীদেরকে যে কয়টা পোষ্ট লিখার অঙ্গিকার করেছেন, সে সব পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.