নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর বিস্বয়কর কিছু স্থাপনা-ইটাইপু ড্যাম

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

ইটাইপু নামটা নিয়া আমার প্রথম ফারকা লাগে। কিরে এইটা আবার কেমন নাম। পরে জানলাম নামটা নেয়া হইছে ড্যামটার পাশেই একটা দ্বীপ এর থেকে। গুয়ারানি ভাষা থেকে এই শব্দ টা এসেছে। এই ভাষা টা মুলত ব্যবহৃত হয় প্যারাগুয়ের টুপি গুয়ারানি সম্প্রদায়ের মধ্যে। ইটাইপু কথাটার অর্থ হচ্ছে "যে পাথরে শব্দ হয়"("The Sounding Stone")।



ব্রাজিল এবং প্যারাগুয়ের সিমানাতে অবস্থিত পারানা নদীর উপরে এই ড্যামটি অবস্থিত। দুটি দেশই এর মুল মালিক। এটি একটি হাইড্রোলিক ড্যাম। ১৯৬০ সালে ব্রাজিল এবং প্যারাগুয়ের মধ্যে একটা আলোচনা শুরু হয় পারানা নদীর উপর একটি হাইড্রোলিক ড্যাম নির্মান করা নিয়ে। তবে তার দীর্ঘ ৬ বছর পর ১৯৬৬ সালে তাদের উভয় পক্ষের মধ্যে "Iguaçu Act" নামে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। যার মাধ্যমে মুলত ড্যামটি অফিসিয়াললি আলোর মুখ দেখতে শুরু করে।চুক্তির মাধ্যমে মুলত এর মালিকানা নির্ধারিত হয়। এর পর ১৯৭৩ সালে আবার চুক্তি হয় যার বিষয় ছিল এর উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর ভাগবাটোয়ারা নিয়ে। ২০২৩ সালে এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে। তবে এটা নিয়ে অলরেডি বিশাল রাজনৈতিক ক্যাচাল শুরু হয়েগেছে দুই দেশের মধ্যে।



এটি মুলত পৃথিবীর ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ হাইড্রোলিক ড্যাম। এই ড্যামটির মুল বৈশিষ্ট হল এধরনের স্ট্রাকচারএর মধ্যে এটিই প্রথম এবং অনুসরনিয়। ১৯৭০ সালে একটি আন্তর্যাতিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে International Energy Consultants Organisation (IECO) এবং ELC Electroconsult নামক দুটি আন্তর্যাতিক সংস্থা প্রযেক্টএর কাজ নিয়ে নেয়। ১৯৭৪ সালে প্রযেক্ট এর কন্সট্রাকশন এর কাজ আরম্ভহয়। প্রযেক্ট ডিজাইন করেন ইটালিয়ন ইন্জিনিয়ার piero sembenelli এবং তার ফার্ম SC SEMBENELLI CONSULTING পৃথিবীর অস্টম বৃহত্তম নদীর গতিপথ পুরোপুরি পরিবর্তন করে এই ড্যামটি নির্মান করা হয়। প্রায় ৫০ মিলিয়ন টন মাটি এবং পাথর সরাতে হয়েছে। এটি নির্মন করতে যে পরিমান কংক্রিট প্রয়োজন হয়েছে তা দিয়ে ২১০ টি মারাকানা স্টেডিয়াম (ব্রাজিলের সবেচেয়ে বড়) নির্মন করা যাবে আনায়সে। আর যে পরিমান রড লেগেছে তা দিয়ে মোটামুটি ৩১০ টি আইফেল টাওয়ার তৈরি করা যাবে। প্রায় ৪০,০০০ নির্মন শ্রমিক প্রয়োজন হয়েছে স্থাপনাটি নির্মানের জন্য।





এক নজরে দেখে নেই এর বৈশিষ্ট গুলো

১) দৈর্ধ ২৩৭৩৭ ফিট(প্রায় ৭.২৩ কিমি) এবং কন্সট্রাকশন প্রস্থ প্রায় ৭৩৮ ফিট।

২) মুলত চারটি ভিন্ন ভিন্ন ড্যামের সম্মিলনে এটি সৃস্ট। কংক্রীটএর তিনটি ছোট বড় ড্যাম ছারাও এখানে একটি মাটির ড্যাম রয়েছে।

৩) এর স্পিল ওয়ের দৈর্ঘ ১৫০০ ফিট(যেখান থেকে পানি নিস্কাশিত হয় মানে নিচের দিকের ঢাল)

৪) এখানকার ১৪ টি টারবাইন এর স্পিলওয়ে থেকে যে পরিমান পানি নিস্কাশন হয় তার পরিমান হল ৬২ হাজার ঘন মিটার পার সেকেন্ট।

৫) এই ড্যাম থেকে ব্রাজিল যে পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তা যদি আমাদের কুইক রেন্টাল রা উৎপাদন করে তাহলে প্রতি দিন প্রায় সারে চার লক্ষ ব্যরেল তেল পোরাইতে হত।

৬) এর উচ্চতা একটা ৬৫ তলা ভবন এর সমান। মনে প্রায় ৬৫০ ফিট উচু।



এবার আসি এর বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে। থ্রি জর্জেস ড্যাম এর নির্মান এর আগ পর্যন্ত এটিই ছিল পৃথিবির সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের কেন্দ্র। এর মুল উদ্দেশ্যই ছিল বিদ্যুৎ উৎপাদন করা। আসুন বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্পর্কে কিছু তথ্য জানি।

১) সর্বমোট ১৪ টি ৭০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন টারবাইন রয়েছে।

২) সর্বোমোট ১৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।

৩) ব্রাজিল এবং প্যারাগুয়ের সিমানাতে অবস্থান হবার কারনে দেশ দুটি বিদ্যুৎ ভাগাভাগি করে নেয়।(যেটা ভারত আমাদের সাথে করতে পারে মাগার আমাদের কিছু নেতা নেত্রিগো ভাব দেখলে মনে হয় পারলে কাপরটা আলগাইয়া দিয়ে আসে)

৪) প্যারাগুয়ের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার ৯০% এবং ব্রাজিলের ১৯% পুরণ করে এই ড্যামটি।( প্যারাগুয়ে দেশটি এটার উপর পুরোপুরি নির্ভরশিল)





আমি সবসময় একটা কথায় বিশ্বাষ করি। প্রকৃতি অস্বাভাবিক কোন কিছু কখনোই গ্রহন করে না। এই ড্যামটি নির্মান করতে বিশাল এলাকার বনভুমি উজার করতে হয়েছে। Guaíra Falls নামক একটা চমৎকার প্রকৃতিক ঝরনা ডিনামাইট দিয়ে উরিয়ে দেয়া হয়েছিল। সব চেয়ে খারাপ কাজ করছে প্রায় ১০ হাজার আদিবাসি যারা বিগত ১০০০ বছর ধরে এই অন্চলে বসবাস করছিল তাদেরকে গৃহহীন করা হয়। পৃথিবী হারায় কিছ বিলুপ্ত প্রায় প্রানি। এছারা জোর করে নদির গতিপথ পরিবর্তনের ফলে আগের গতি পথের এলাকায় একটা মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয় ঘটেছে।





সর্বোচ্চ পরিমান চেস্টা করেছি পোস্ট ছোট রাখার জন্য। যদি ভাল লাগে কমেন্টস বক্সে আপনার মুল্যবান মন্তব্যটি রেখে যাবেন বলে আশা রাখি।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপনার পোস্টগুলো সবসময় দুর্দান্ত +++++++ অবশ্যই।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ পোস্ট ! +++

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২২

মশিকুর বলেছেন:
উপায় নাই ++++

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৮

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে নেই আগে । এখন পড়তে গেলাম । :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৩

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: বরাবরের মতই অনেক কিছু জানতে পারি আপনার পোস্ট পড়ে । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: জানার কোন শেষ নাই যে।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! অজানাকে জানলাম ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে ভাল লাগল।

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪২

আরমান ভাই বিরাট টেনশনে বলেছেন: আচ্ছা আপনারে যদি গুগল বাশর ভাই বলি মাইন্ড করবেন? :D

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: না ভাই মাইন্ড করব না। তবে গুগল এখনো হইতে পারি নাই। চেস্ট করি নিজে যে জিনিষ গুলো জানি তা সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৬

নূর আদনান বলেছেন: দারুণ পোস্ট ! অবশ্যই +++

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও অবশ্যই ধন্যবাদ।

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস ইণ্ডিড ইঞ্জি সাহেব ॥

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: থেঙ্কু মুন সাহেব।

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: এত সুন্দর পোস্ট!!!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: নাইস কমেন্ট

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

গোর্কি বলেছেন:
সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি কি আমার আগের পোস্টটি পরেছেন। আমি ভাবছিলাম আপনাকে জিজ্ঞেস করব কুলশরিফ মসজিদে কোন সময় নামাজ পরেছেন কিনা??

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: জানলাম। ভালো লাগলো।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পোস্ট সার্থক।

১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ভালো লাগলো। B:-/

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার কমেন্টস এ আমারও ভাল লাগল

১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুন লাগলো, চমৎকার পোষ্ট। অনেক কিছু জানলুম।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ঢাকাবাসিকে অনেক ধন্যবাদ

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: জানতে পারলাম ..... :)


শুভকামনা.......

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ফেসবুক ছেলিব্রেটি বর্ষন। ভাল আছ ভাই। তোমার ফেসবুকের লেখাগুলা খুব ভাল লাগে।

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সুমন কর বলেছেন: আগের মতো, আপনার পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
গুড জব।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: গুড কমেন্টস :)

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ত থ্যবহুল পোস্ট খুব ভালো লাগলো। আরো ভালো লাগলোঃ

ব্রাজিল এবং প্যারাগুয়ের সিমানাতে অবস্থান হবার কারনে দেশ দুটি বিদ্যুৎ ভাগাভাগি করে নেয়।(যেটা ভারত আমাদের সাথে করতে পারে মাগার আমাদের কিছু নেতা নেত্রিগো ভাব দেখলে মনে হয় পারলে কাপরটা আলগাইয়া দিয়ে আসে)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এছারা আর কিইবা বলার আছে বলেন। আমাদের দেশে কত গুলা নদি। আমরা যদি এর তিনেভাগের এক ভাগও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ভারতের উপর চাপ দিয়ে দাবি আদায় করতে পারতাম তবে আজকে আমাদের বিদ্যুতের জন্য একমাত্র বনটি ধংশ করতে হত না।

আপনিই প্রথম যে আমার মুল মেসেজটা ধরতে পারছেন। ধন্যবাদ।

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

দুর্দান্ত পোষ্ট।

আগেই পড়ে গিয়েছিলাম কিন্তু লগইন না থাকাই কমেন্ট করিনি।

ভাললাগা রেখে গেলাম।


++++++++++++++

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: শোভনকে ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১২

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে দিলাম

২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

কৈশর বলেছেন: দুর্দান্ত

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অচাম :) :)

২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ভাই আরো একটু সহজ বাংলায় বলতে পারলে আরো ভালো হতো

"আমাদের কিছু নেতা নেত্রিগো ভাব দেখলে মনে হয় পারলে কাপরটা আলগাইয়া দিয়ে আসে"

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বর দুখের সাথে বলছি ভাই। প্যারাগুয়ের মত একটা পুচকে দেশ ব্রাজিলের মত একটা নব্য পরাশক্তিকে একটা ছারও দেয়নাই। আর আমরা সব ছাইরা গদি নিয়া ফোনালাপ করি।

২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:




গুড পোষ্ট। জানালাম নতুন কিছু :)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

উরনচণ্ডী বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট।

২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সুন্দর !!

২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি সবসময় একটা কথায় বিশ্বাষ করি। প্রকৃতি অস্বাভাবিক কোন কিছু কখনোই গ্রহন করে না। এই ড্যামটি নির্মান করতে বিশাল এলাকার বনভুমি উজার করতে হয়েছে। Guaíra Falls নামক একটা চমৎকার প্রকৃতিক ঝরনা ডিনামাইট দিয়ে উরিয়ে দেয়া হয়েছিল। সব চেয়ে খারাপ কাজ করছে প্রায় ১০ হাজার আদিবাসি যারা বিগত ১০০০ বছর ধরে এই অন্চলে বসবাস করছিল তাদেরকে গৃহহীন করা হয়। পৃথিবী হারায় কিছ বিলুপ্ত প্রায় প্রানি। এছারা জোর করে নদির গতিপথ পরিবর্তনের ফলে আগের গতি পথের এলাকায় একটা মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয় ঘটেছে।

তারপরও উন্নয়নের জন্য যোগ্যতমের টিকে থাকার শর্তেই সবাই এগিয়ে চলেছি!? সত্যি এগিয়ে যাচ্ছি কি?

আর আমাদের বিদ্যুত প্রকল্পের ধাক্কাতো আজো চলছে-পাবর্ত্য অঞ্চল জুড়ে!!!

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কাপ্তাই লেকে গেলে এখনো দেখা যায় সেই ধাক্কার ছায়া। ধন্যবাদ কমেন্টস এর জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.