নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যপ্রাচ্যের বলদা জিহাদিদের জিহাদ এবং এর অর্থের উৎস

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৪





আপনি যখন কোন পন্য উৎপাদন করবেন তখন সবার আগে আপনাকে দেখতে হবে এই পন্যের বাজার আছে কিনা। যখন দেখবেন বাজার নাই তার মানে সেই পন্য উৎপাদন অর্থহীন হবে। কিন্তু কিছু ব্যবসায়িরা চেস্টা করেন নিজেরাই একটা কৃত্তিম বাজার সৃস্টি করতে।

যেমন চা। বাংলাদেশে এর কোন বাজার ছিল না। বাংলাদেশের মানুষ চা চিনত না। কিন্তু আস্তে আস্তে মনুষকে চা সম্পর্কে দির্ঘদিন যাবত প্রচারনা এবং ফ্রি খাওয়ানোর মাধ্যমে চা এর একটা বিশাল বাজার সৃস্টি করা হয়। এর সাথে সৃস্টি হয় চিনি এবং দুধের একটা বিশাল বাজার।



যাই হোক আমার লেখার মুল বিষয বস্তু ইরাক ভিত্তিক সন্ত্রাসি সংগঠন Islamic State of Iraq and Syria সংক্ষেপে ISIS, আল-কায়দা এবং এর সকল অঙ্গ সংগঠন এবং পাকিস্তানের তেহরিক ই তালেবান।



এই সংগঠনগুলো সৃস্টি হয় এক একসময় একটা যুদ্ধে ইসলাম ধর্মিয় চেতনা বা দেশের স্বাধিনতা রক্ষার আবেগ কে পুজি করে। প্রথমদিকে এরা বিভিন্ন সামাজিক এবং দাওয়াতি কাজের সাথে জরিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে তাদের মুল কাজ হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বিষেশ কিছু রাজা শাষিত দেশ ব্যতিত বিভিন্ন মুসলিম দেশগুলোতে আত্মঘাতি, গাড়িবোমা, গুলি এবং আরো বিভিন্ন পন্থায় মানুষ হত্যা করা। এবং সেটা গনহারে হত্যা করা। এসব হামলার হাত থেকে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোও বাদ যায় না। নারি থেকে শিশু, অসুস্থ থেকে বৃদ্ধ কেওই বাদ যায়না এদের হাত থেকে।

মুলত তাদের সৃস্টি হয় সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত এবং বাহরইন শাষন এবং শোষনকারি রাজাদের অর্থায়নে। এই সকল সংগঠনের সকল খরচ যেমন, অস্ত্র, রসদ এমনকি এদের জন্য নারি ও সপ্লাই দেয় এই রাজারা। কিন্তু কেন এত অর্থ তারা এদের পিছনে ঢালছে??



এইবার আসি প্রথম বিষয়। সারা বিশ্বে এই মুহুর্তে আমেরিকা এবং তার কিছু মিত্র দেশ অস্ত্র উৎপাদন, মজুত এবং সরবরাহে শির্ষে। যেহেতু তাদের অর্থনিতির একটা মুল নিয়ামত হয়ে দারিয়েছে এই পন্য তাই তাদের প্রয়োজন এটি রপ্তানি করা এবং তার জন্য প্রয়োজন একটা বিশাল বাজার। কিন্তু এই বাজার আপনি কোথায় পাবেন??



উত্তর হল আপনাকে বাজার সৃস্টি করতে হবে। আর যুদ্ধ ক্ষেত্র হচ্ছে অস্ত্রের সবচেয়ে বড় বাজার। তাই প্রচুর পরিমানে অস্ত্র বিক্রির জন্য আপনার প্রয়োজন ব্যাপক ভিত্তিক একটা যুদ্ধ যেটা হবে দির্ঘস্থায়ি এবং সংঘাতময়। আর মধ্যপ্রাচ্য হচ্ছে এর জন্য উত্তম এবং আদর্শ স্থান।



এদিকে সৌদি আরব, কাতার,কুয়েত, ইরাক এর কাছে তেল বাবদ পশ্চিমা দেশগুলো ব্যাপক পরিমান ধার দেনা জনে গেছে। তেল তো সব পুরে গেছে কিন্তু টাকা দেওয়া যাবে কিভাবে??

একটাই উপায় আর সেটা হল তাদের কে অস্ত্র দিতে হবে। এদিকে ঠিক সেই মুহুর্তে আমেরিকার অস্ত্রব্যবসা একটা বিরাট পরিমান ক্ষতি মুখে পরছিল।



এরকম এক টানাপরেন এর সময় তামাম দুনিয়ার এবং আমেরিকার বেবাক যায়গা থুইয়া টুইন টাওয়ারে হামলা হইলো। এবং সামান্য একটা প্লেন এর ধাক্কায় একটা প্রচন্ড শক্ত এবং ভুমিকম্প সহনিয় স্থাপনা মুরমুর করে ভেঙে পরে গেল। কেও একটা প্রশ্ন তুলল না একটা পেসেঞ্জার প্লেন এত বড় বিষ্ফোরন করল কেন??



শুরু হল আল-কায়দার বিরুদ্ধে যুদ্ধ। আমেরিকার সৈন্য গুলি করে এম১৬ রাইফেল দিয়া। আর আলকায়দা গুলি করে একে৪৭ এর আমেরিকান ভার্সন দিয়া। মজার বিষয় হল দু্ইটারই ম্যানুফ্যকচারার ইউএসএ। একটা লেবেল সহ আর একটা লেবেল ছারা। একটা ইউএসএ আর্মির সপ্লাই আর একটা আল-সৌদ এর সাপ্লাই।



এর পর শুরু হল জিহাদিদের আত্মঘাতি বোমা হামলা, গাড়িবোমা হামলা, রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমা হামলা। বুকে বাধা আত্মঘাতি বোমার নির্মাতা ইউকে । রকেট লাঞ্চার এর নির্মাতা জার্মানি। রাতের বেলা দেখার জন্য বিষেশ চশমা যার নির্মাতা আমেরিকা। এদের কে মারার জন্য মোতায়েন করা হর বিশেষ সৈন্যবাহিনি যাদের হাতে রয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র যার নির্মাতা আম্রিকা।



আর টাকা??



সেটা তো মিটানো হচ্ছে তেলের দেনা পাওনা থেকে। মিলিওন মিলিওন ডলার ভাউচার হচ্ছে সৌদি থেকে রপ্তানি হওয়া তেল এবং গোল্ড এর পাওনার বিপরিতে আমেরিকা এবং ইউ এর তৈরি অস্ত্র দিয়ে। তেল যাচ্ছে জাহাজে করে আর তার বিপরিতে বিমান ভরে অস্ত্র আসছে। সেগুলো সাপ্লাই হচ্ছে ইরাক, সিরিয়া, মিশর এর মত দেশগুলোতে। মারা যাচ্ছে হাজার হাজার নিরিহ মানুষ।



আর রাজারা ??



হে হে হে....... তাদের হারেমে রেয়েছে ডজন ডজন সুন্দরি বউ। যাদের নিয়ে তেনারা একসাথে রাত্রি যাপন করেন। আবার মাঝে মধ্যে হলিউডি, বলিউডি, মিশরি পর্নস্টার দের নিয়েও চলে রাতভর মাস্তি।



শুনলাম কিছুদিন আগে এক সৌদি প্রিন্স এর সাথে ৩০ মিনিট সময় কাটানো বাবদ ৩ মিলিওন ডলার নিয়েছেন এক হলিউডি অভিনেত্রি।



আমি ডেম শিওর আমেরিকা সৌদি থেকে পাওয়া এই চেকটাও যেকোন একটা অস্ত্র কারখানায় পাঠাইছে মুল্য পরিশোধের জন্য। আর সেই অর্থদিয়া তৈরি অস্ত্র দিয়া বিড় মুজাহিদরা জিহাদ করতেছে সিরিয়াতে। হাজার হাজার মুসলমান মাইরা ইসলামি রাস্ট্র কায়েম করতেছে।



বাংলাদেশের বলদা মুজাহিদরা দেখি মাঝে মইধ্যেফেসবুকে স্টাটাস দেয় আজকে আল-কায়দার এত জন মুজাহিদ সিরিয়াতে শহিদ হয়েছেন।

আরে হালার্পো যাইয়া চেক কর ওর বুকের মধ্যে ঢুইকা আছে আম্রিকার তৈরি গুলি আর ওর হাতে আইটকা আছে আম্রিকার তৈরি একে৪৭। যার যোগানদাতা সৌদি আরব।



খেলাটাই বুঝলিনারে মামা। খেলাটাই বুঝলিনা। বলদই রইয়া গেলি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইঞ্জিঃ সাহেব যে !
আমি কিন্তু পোস্ট প​ড়িনাই ||

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পরে ফেল। চিন্তার কিছু খোরক আছে।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত এবং বেশ যৌক্তিক বিশ্লেষনই করেছেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বেশকিছুদিন আগে ব্যাবসায়িক কাজে একভদ্রলোকের সাথে পরিচয় হয়। যিনি মিডলইস্টে ব্যবসা করেন। তিনি আমাকে জানালেন তার এই অভিজ্ঞতার কথা। জানালেন কি ব্যাপক পরিমান অস্ত্র আসচে মধ্যপ্রাচ্যে তেলের বিনিময়ে।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৬

গরম কফি বলেছেন: u r true

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কিন্তু এই কথা বলতে গেলেই আপনি হয়ে যাবেন নাস্তিক বা দালাল। অথচ এইটাই কিন্তু আসল সত্য।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ভাবতে শুরু করাইলেন

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা কিন্তু তথ্যনির্ভর লেখা। বিভিন্ন ব্যবসায়িরা এব্যাপারে আমাকে নিশ্চিৎ করেছেন যে তেলের বিনিময়ে ব্যাপক পরিমানে অস্ত্র আসছে মধ্যপ্রাচ্যে।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশ্লেষন ভাল।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: সবই বুঝলাম কিন্তু এখন বলেন আমেরিকার কথা শুনেই কি জিহাদীরা বিয়ের অনুস্ঠানে, জানাজায়, মার্কেটে নিজ দেশের লোকদের খুন করছে???

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমেরিকা পন্থি কিছু মুসলিম নেতা তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে সালাফি পন্থিরা। সালাফি পন্থাটা আমার কাছে একটা সন্ত্রাসের আড্ডাখানা মনে হয়। এই নেতাগুলো মুলতো মানুষকে মিসগাইড করে হত্যাকান্ডগুলো ঘটাচ্ছে।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৭

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আর আমাদের দেশে হেফাজাতিরা জিহাদের কোন ভার্সন ? এটার সমীকরণ কিভাবে মিলাবেন ?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন:
হেফাজত তো আর বোমা হামলা করে মানুষ মারতেছে না। যেভাবে তাদের ট্রিট করা হইছে এটলিস্ট তারা তার সামান্য প্রতিবাদও করে নাই। এটাই ইসলামের নিতি। আপনার দেখি হেফাজতে ব্যাপক পরিমানে চুলকানি আছে। মানুষ হন আম্লিগ হইয়েন না।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২

দি সুফি বলেছেন: সবই অর্থ আর ক্ষমতাপিপাসুদের চাল। মাঝে মারা পরে সাধারন মনুষ। :(

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: একেবারেই ঠিক বলেছেন

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

নামগোত্রহীন বলেছেন: জ্ঞান ও বিজ্ঞানের রাজ্যের অধিকার হারানোই মুসমানদের আজকের এই অবস্থার মূল কারণ। আরব উপদ্বীপের তেল একবারে শেষ না হলে আল্লাহ ও রাসুলের দেখানো সঠিক পথে মুসলমানদের আবারও উত্তোরণের স্বাভাবিক কোন উপায় দেখিনা। তবে মহান আল্লাহ চাইলে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। আপনার বিশ্লেষণের সাথে অনেকাংশেই সহমত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনি বুঝতে পেরেছন বিষয়টা।

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

চিন্তার বিষয়

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: চিন্তার কিছু নাই ভাই। এটাই বাস্তবতা হয়ে দারিয়েছে।

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বিশ্লেষনের সাথে সহমত... আর ব্যাপারটা বড়ই দুঃখজনক। এক আমেরিকা নামক সন্ত্রাসীর কারণে আর পুরো বিশ্বের শান্তি নষ্ট। আর মধ্যপ্রাচ্যের বলদগুলা আমেরিকার পা চাটতে ব্যস্ত... :| :|

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ব্লগটা পড়ে খুবই ভাল লাগলো । তাই কমেন্ট করার জন্য লগিন করলাম । আপনার বিশ্লেষনের সাথে আমি পুরোপুরি একমত । অনেক আগে এরকম একটা ব্লগ আমিও লিখেছিলাম ইসলামের ধ্বজাধারীদের বোমাবাজী শিরোনামে । বিশ্বের একমাত্র সালাফি রাস্ট্র হলো সৌদি আরব । এই রাস্ট্রটি হলো সন্ত্রাসের প্রধান অর্থদাতা ! আর সালাফি মতবাদ হলো জঙ্গীবাদের দর্শন । মুসলমানদের মধ্যে যত জঙ্গী দল ও গোষ্ঠী আছে সব সালাফি মতবাদের । অবাক লাগেরে ভাই সৌদির অর্থ ও আমেরিকার অস্ত্রে এই সালাফিরা নাকি ইসলাম কায়েম করবে !

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সালাফি মতবাদ সম্পর্কে যতদুর জানি তারা এতটাই কট্টর যে হত্যাকে পুরোপুরি জায়েজ করে ফেলেছে। অথচ রাসুল স: অথবা সাহাবীরা এত গুলো যুদ্ধ করেছেন কিন্তু কোন যুদ্ধে আমি দেখি নাই যে তারা আগে আক্রমন করেছেন। এবং সর্বোচ্চ চেস্টা করেছেন যুদ্ধ বা হত্যাকান্ড এরিয়ে যাবার জন্য। সালাফিরা কোন ইসলাম কায়েমের চেস্টা করছে আমার মাথায় আসছে না।

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৩

লুজার ম্যান বলেছেন: লাদেন সম্পর্কে জানতে চাই, তার স্বার্থ কি ছিল?
আর এক টা কথা গণতন্ত্র কিন্তু ইসলামে চরম ভাবে হারাম,
নামাজ রোজা যেমন ফরজ ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা তেমন ই ফরয।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ওসামা বিন লাদেন এর পিতা সৌদি বিন লাদেন গ্রুপ নামক বিশাল কর্পোরেট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং হেজাজ দখল করে জোর করে আল সৌদ বংসের নামে সৌদিআরব রাখার ক্ষেত্রে প্রধান সহযোগিতা কারি। সেই সুত্রে বিনলাদেন গ্রুপ সৌদি সরকারের খুব কাছের একটা কম্পানি। এবং লাদেন এই কোম্পানির বাই বর্ন পরিচালক।

অবশ্যই ইসলামি রাস্ট্র প্রতিষ্ঠা করা ফরয।
কিন্তু তাই বলে কি
ইসলামি রাস্ট্র কি আপনি বোমা হামলা করে প্রতিষ্ঠা করবেন?? এটা কি ইসলামে জায়েয আছে।
আল কায়দা যেটা করছে , মানে গন হারে বোমা হামলা করে মানুষ হত্যা করা , একেবারেই ইসলাম সম্মত না এবং এটা সন্ত্রাসি। তারা ইসলামের ব্যাপক ক্ষতি করছে

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

সন্দীপ হালদার বলেছেন: আপনার বিশ্লেষন ভাল লেগেছে।

তবে আমেরিকা যে তাদের (মধ্যপ্রাচ্যের) মধ্যকার জাতিগত বিদ্বেষকেও কাজে লাগাইয়েছে সেই বিশ্লেষণ নিয়েও কিছুটা লেখা যেত।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল কথা মনে করেছেন। আসলে এই বিষয়টা লেখার সময় মাথায় আসে নাই। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.