নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউক্রেন পরিস্থিতি এবং আমার জন্মভুমি

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২৪

হঠাৎ করে ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়া এবং ইউরোপ+আমেরিকার মধ্যে একটা প্রচন্ড শিতল যুদ্ধ শুরু হয়েছে। রাশিয়া তো আজকে হঠাৎ করে ইউক্রেনের সেনাবাহিনিকে আত্মসমর্পনের হুমকি দিয়ে দিল। তবে মনে হচ্ছে এটা ইউক্রেনকে একটা চাপে ফালানোর কৌশল। কারন সামরিক দিক দিয়ে রাশিয়ার সাথে ইউক্রেন , মস্ত শক্তিশালি হাতির সামনে একটা দুর্বল ভেরার মত। যুদ্ধ করাটা ইউক্রেনের সাধ্যের মধ্যে নাই এটা সেদিনই আমি বুঝেছি যেদিন ক্রিমিয়াতে রাশিয়ান সেনাবাহিনি অনুপ্রবেশ করে। আর ইউক্রেইন এর সরকার কিয়েভে বসে বসে শুধ হায় হুতাশ করে।



সবাই বার বার একটা বিষয়ে কনসার্ন হচ্ছে আর সেটা হচ্ছে ক্রিমিয়া। টিভি চ্যানেল গুলার খবরে বার বার আসছে যে ক্রিমিয়া নিয়া এত সমস্যা। কিন্তু ক্রিমিয়া কোন সমস্যা না। সমস্যা হচ্ছে ইউক্রেনের সরকার ব্যবস্থা। ইউক্রেন কখনোই কোন ইউক্রেনিয়ান সরকার দ্বারা পরিচালিত হয় নাই। কখনো এখানে একটা শক্ত ইইউ পন্থি অথবা কখনো শক্ত একটা মস্কো পন্থি সরকার ছিল। আর এদের একটাই কাজ ছিল আর সেটা হল তাদের প্রভুদের পা চাটা। বর্তমান সরকারের আগের সরকারটা ছিল একটা কট্টর মস্কো পন্থি সরকার। তাদের প্রত্যেকটা সিদ্ধান্ত ছিল মস্কো থেকে আগত। ঠিক বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতির মত। আর এখনকার সরকারের সিদ্ধান্ত গুলো আসে সরাসরি ফ্রান্স অথবা ইইউ থেকে। পুরা দেশটা স্পস্ট দুইটা ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। একটা রাশিয়া পন্থি আর একটা ইইউ পন্থি।



এটা কথনোই একটা দেশের জন্য ভাল ফল বয়ে আনে না। ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতি এটার একটা বড় প্রমান। ইউক্রেন রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ করার কোন শক্তি রাখে না। যুদ্ধ করতে হলে বর্তমান ক্ষমতাসিন সরকারের মিত্র ইউরোপ+আমেরিকাকে এগিয়ে আসতে হবে। তাতে রাশিয়ার মিত্র চীন আর ইরান সহ অন্যান্য দেশগুলোও হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। তাছারা রাশিয়া একাই যদি যুদ্ধে নামে একেবারে ম্যাসাকার ঘটিয়ে ফেলবে। কারন তাদের অস্ত্র সক্ষমতা।



তবে আশার কথা হচ্ছে আমেরিকা বা ইউরোপ এই মুহুর্তে একটা সামগ্রিক যুদ্ধের জন্য আর্থিক ভাবে একেবারেই প্রস্তুত না। এছারা রাশিয়া বিশ্বে অস্ত্র নির্মানের দিক দিয়ে অদ্বিতিয় একটা দেশ।

তাদের যুদ্ধ বিমান গুলার সমকক্ষের কোন বিমান এখনো ইউরোপ বা আমেরিকা তৈরি করতে পারে নাই। এক মিগ২৯ এর ধাক্কা এখনো পশ্চিমারা সামলাইতে পারে নাই। তার পরে তো মিগ৩৫, সুখোই এর মত ভয়ানক সব জঙ্গিবিমান চলে আসছে। এস ৩০০ এর মত এন্টি এয়ার এন্ড মিসাইল সিস্টেম এখনো পশ্চিমাদের স্বপ্নের মধ্যে আছে। আমেরিকার হাতে যেটা আছে মানে আয়রন ডোম যেটা ইসরাইলের আছে সেটা হামাসের সামান্য ৭৫ কিমি: পাল্লার ক্ষেপনাস্ত্র ঠেকাইতে পারে না। আর এস৩০০ কে ফাকি দিয়া আমেরিকার লকহিড মার্টিন পালাইতে পারে না। সিরিয়াতে বর্তমান পরিস্থিতি এটার বর প্রমান। একটা সিঙ্গেল যুদ্ধ বিমান ইসরাইল বা তুরস্ক সিরিয়াতে ঢুকাইতে পারতেছে না।



এছারা তাদের আছে প্রচুর ট্যাকটিক্যাল মিসাইল, প্রচুর ভারি ট্যাংক, অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ, ভয়ানক সব সাবমেরিন যা এখনো অদ্বিতিয়। আর একটা বিষয় হচ্ছে তাদের সেনাবাহিনির যুদ্ধ সক্ষমতা। আমেরিকার সৈন্যরা মাথার উপরে ৪-৫ টা স্যাটেলাই নিয়া যত দুর আগাইতে পারবে রাশিয়ান বাহিনি তাদের এই কন্টিনেন্টে তার চেয়ে অনেক বেশি আগাইতে পারবে। কারন টেম্পরেচার একটা মারাত্মক ফ্যাক্ট এখানে। আর একটা কথা শুনা যাচ্ছিল যে , রাশিয়া তাদের বেশ কিছু নতুন ধরনের অত্যাধুনিক অস্ত্রসস্ত্রের পরিক্ষা করার চেস্টা করছে। মনে হচ্ছে এটার মত ভাল ফিল্ড আর পাবে না তারা।



আর ইউরোপএর এই মুহুর্তে একটা যুদ্ধ বাধানোর কোন ইচ্ছাই নাই। থাকলে তারা এত রাজনৈতিক সমাধান এর উপায় খুজত না। এমনিতে তাদের সদস্য দেশগুলো এখনো অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারে নাই। এখনো গ্রিসের মত অনেক দেশ ব্যায় কাটছাট করে চলতেছে। জার্মানি চলতেছে অস্ত্রবিক্রির উপর। ইংল্যান্ড চলতেছে ফাপর মাইরা আর ফ্রান্স চলতেছে আফ্রিকাতে ডাকাতি কইরা।



রাশিয়া কিন্তু কোন রাজনৈতিক সমাধান এর ধার ধারে নাই। ডাইরেক্ট আর্মি ঢুকাইয়া দিছে। এটা একটা দেশের স্বাধিনতাকে ভেঙে তছনছ করে দেয়া এবং তাকে গায়ের জোরে দখল করার মত ঘটনা।



যাই হোক এবার আসি বাংলাদেশের কথায়। ইউক্রেনের মত একই অবস্থা বাংলাদেশে। যেই ক্ষমতায় আসে নিজেদের একক সিদ্ধান্তে দেশ চালাতে পারে না। বর্তমান সরকার তো অতিতের সকল রেকর্ড ভাঙতে চলেছে। কারন ক্রিকেটের মত স্থানেও পার্শ্ববর্তি দেশ থেকে স্বিদ্ধান্ত নিয়ে আসার প্রয়োজন হয় তাদের।



ইউক্রেনের তো বর্ডারে ইউরোপ আছে। আমাদের বর্ডারে কেউই নাই। আর আমাদের সেনাবাহিনি এই মুহুর্তে যে অবস্থা তাতে ইউক্রেনের অবস্থা হওয়াটা একেবারেই নিশ্চিৎ। পার্শ্ববর্তি দেশের সেনাবহিনি রাশিয়ার স্টাইলে যে কোন ছুতায় যদি আমাদের দেশে ঢুকে পরে আমাদের বর্তমান সেনাবাহিনি দুই হাত তুলে সবার আগে স্যরেন্ডার করে ফেলবে। কারন যারা ইন্ডিয়ান আর্মিকে রেজিস্ট করবে সেই দেশপ্রেমিক সেনা সদ্যদের অনেক আগেই হত্যা করা হয়েছে আর যারা বেচে ছিল তাদের অবসর না হয় গুম করে ফেলা হয়েছে।



তবে বাংলাদেশের সম্ভাবনা একটাই আর তা হল সাধারন মানুষ। তারা তাদের কমোডের হাগুর থেকে বেশি অপছন্দ করে পার্শ্ববর্তি দেশটাকে। তাই আমি আশা করতেই পারি আমরা আর একটা ইউক্রেইন হচ্ছি না। আমরা পাকিস্তানের হাত থেকে জীবন দিয়ে দেশ স্বাধিন করেছি ভারতের কালো থাবা থেকে এই স্বাধিনতা অক্ষুন্ন রাখবো ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৮

কলাবাগান১ বলেছেন: গত ৪৫ বছর ধরেই জামাতি রাজাকার রা বলে আসছে যে ইন্ডিয়ার সৈন্য বাংলাদেশে ঢুকে পড়তেছে .... কবে ঢুকবে জানেন নাকি ... না এই ভারত জুজু দিয়েই রাজনীতি চলবে

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনে দেখি মারাত্মক লোক। এটা কোন ভারত জুজু না। এখানে যুক্তি দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনিতি সহ সকল ক্ষেত্রে এই মুহুর্তে ভারতের হস্তেক্ষেপ এখন একটা ওপেন সিক্রেট। ভাইজান আওমিলিগ করেন ঠিক আছে। জামাতরে অপছন্দ করেন তাও ঠিক আছে। কিন্তু ভারতরে বন্ধু ভাইবেন না। কারন তারা বাংলাদেশরে স্বাধিন মনে করে না। তারা মনে করে এটা বাংলাদেশের প্রতি তাদের একটা করুনা মাত্র।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২১

পাঠক১৯৭১ বলেছেন:





"তবে বাংলাদেশের সম্ভাবনা একটাই আর তা হল সাধারন মানুষ। তারা তাদের কমোডের হাগুর থেকে বেশি অপছন্দ করে পার্শ্ববর্তি দেশটাকে। তাই আমি আশা করতেই পারি আমরা আর একটা ইউক্রেইন হচ্ছি না। আমরা পাকিস্তানের হাত থেকে জীবন দিয়ে দেশ স্বাধিন করেছি ভারতের কালো থাবা থেকে এই স্বাধিনতা অক্ষুন্ন রাখবো ইনশাআল্লাহ। "


আপনি দেশ স্বাধীন করেননি; যাঁরা করেছিলেন ওঁরা আপনার মত ইডিয়ত নয়!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ইডিয়ট না দেইখাই তো এখনো বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আছে। নাইলে অনেক আগেই পশ্চাৎতেদেশে দুইটা লাথ্থি দিয়া তাদের প্রভুদের কাছে পাঠাইয়া দিত।

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২১

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ভাল এবং যুক্তিপূর্ন লেখা। বাংলাদেশে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদেরকে পরিকল্পিতভাবে সত্যি সত্যি হত্যা করা হয়েছে (বিশেষত বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে)। এবং সেটা ভারতের স্বার্থে করাটা অসম্ভব না।

আমাদের দেশে সবসময় মেরুদন্ডহীন সরকার আসছে - সেটা কখনও আওয়ামী লীগ আবার কখনও বিএনপি। ইউক্রেইনের মত সিচুয়াশনে আমাদের সম্ভাব্য কোন সরকারই দেশপ্রেম দেখাতে পারবে বলে মনে হয় না।

...

কলাবাগান হল চিহ্নিত ব্রেইনওয়াশড আওয়ামী দালাল। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললেই তাকে হুট করে জামাতি বলে বসবে। এইসব লোকেরা দেশের জন্য অনেক বেশি বিপজ্জনক।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার কোন ভাবেই রেজিস্ট করতে পারবে না। এই মুহুর্তে তো একেবারেই না। কারন এই সব ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেনাবাহিনির শক্তিশালি অবস্থান। সেটা নাই। আর আম্বা দালালগুলার কথা আর বইলেন না। তারা প্রতিদিন সকাল বেলাই ঘুম থেকে উইঠাই প্রথমেই যেইটা বলবে " নমঃ নমঃ ভারত মাতাকি জয়"। তাই ভারতের নাম শুনলেই তাদের জ্বলে উঠবে এটাই স্বাভাবিক।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:১৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সীমানা ছাড়িয়ে ,





সেনা অফিারকে কেহ স হজে মারতে পারে না, ৫৭ জন একত্রে মারা পড়েছে ওদের বেকুবীর জন্য; চুরিদারী কমকরে যদি সঠিকভাবে ট্রেনিং এ থাকতো প্রাণ হারাতো না।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: তাই বলে একসাথে সবগুলা বিএনপি পন্থি অফিসার এক সাথে মারা পরবে কেন? একটা হাম্বাপন্থি অফিসার মারা পরলনা কেন??

মাঝে মধ্যে কমোড থেকে কিছু হাগু মাথায় ঘষবেন। যদি একটু বুদ্ধি বারে।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:৪২

থার্ড-আম্পায়ার বলেছেন: ইন্জিনিয়ার ছাগল :-P ছাগলের কাছে এর চেয়ে ভালো পোস্ট আশা করা যায় না।ছাগল নিজের বাসার খবর রাখেনা আসছে ওয়ার্ল্ড নিয়া পোস্ট দিতে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: তুমি কোন ছাগলের বাচ্চা আবার আসছ সেইটা নিয়া কমেন্টস করতে। পাতা খাও কামে দিবে। ভারত থেকে পাতা আইনা খাও। শান্তি পাবা।

৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:২১

অ্যামাটার বলেছেন: মোটের উপর ঠিকই বলেছনে। তবে তথ্যভিত্তিক বিশ্লেষণ হিসাবে শিশুতোষ হয়ে গেছেরে ভাই :(
যাক, যদিও একটা জিনিস কখনও ঘটার সম্ভাবনা নাই, কিন্তু ঘটলে কি হবে তা বলে দেয়া যায়, সেটা হল বাংলাদেশ যদি কখনও জর্জিয়া বা ইউক্রেনের মত যুদ্ধে জড়িয়ে যায়, তাহলে সবার আগে ইঁদুরের গর্তে পালাবে দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ প্রজন্মের দোর্দান্ডপ্রতাপশালী মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, কেননা তারা এক একজন কিবোর্ড বিপ্লবী গুয়েভারা, মাইক্রোফোন ক্যামেরার সামনে শৌর্যবীর্জবান বীরর্শ্রেষ্ঠ :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এরা তো পুরাই ভুয়া। বর্তমানে যেই ভাবে দেশা আগাচ্ছে তাতে এ ধরনের ঘটনা ঘটাটা মনে হচ্ছে স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:০৭

উপপাদ্য বলেছেন: ভালো লিখেছেন। সুন্দর পর্যবেক্ষন হয়েছে। ইইউ-ইউএস যুদ্ধে জড়াবে না এটা নিশ্চিত। এরা সবলের সাথে যুদ্ধ করেনা। এরা যুদ্ধ করে দূর্বল আফগান ও ইরাকীদের সাথে। তবে হ্যা পাকাপাকি অব্যবস্থাপনা তৈরিতে এদের জুড়ি নেই। সেক্ষেত্রে আল্টিমেটলি যদি কিছু একটা হয় তাহলে ইক্রেনিয়ানদের অস্ত্র সরবরাহ করবে ইইউ-আমেরিকা।

এখন কথা হচ্ছে ইউক্রেন-রাশিয়া পরিস্থিতির সাথে বাংলাদেশ-ভারত পরিস্থিতির কতটা মিল? পুরাই মিল আছে শুধু জনগন ছাড়া যেটা আপনি বলেছেন। কারন ইউক্রেনে ক্রিমিয়া আছে, ৬০% এর মতো রাশান আছে বাংলাদেশে ১ % ও ভারতীয় নেই। সবাই বাংলাদেশী এখানে। তবে যেসব দালাল ও দালাল শ্রেনী আছে কিংবা সেনাবাহিনীতে 'র'এর যেসব মাসোহারাভুক্ত কুলাঙ্গার আছে তাদের দ্বারা ক্ষতি কম হচ্ছে না বরং ২৫শে ফেব্রুয়ারী মাস্টার প্ল্যান সাকসেসফুল হওয়ার পর অনেকাংশে ভারতীয়রা কতৃত্ব তৈরিতে সক্ষম হয়েছে।

সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে লেডি হিটলারকে গদি থকে নামাতে পারলেও একটি প্রো-বাংলাদেশি সেনাবাহীনি ও প্রো বাংলাদেশী ওয়ার্ক ফোর্স তৈরি করা খুবই কষ্ঠ সাধ্য হবে। এটা আমার ওভজার্বেশন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বাংলাদেশি সেনাবাহিনি পুরাটাই প্রো-বাংলাদেশি। এখানে আম্লিগ ইস্যুটা না থাকলে তারা কোনদিনই ভারতিয় হস্তক্ষেপ মেনে নিত না। তবে বাংলাদেশে ভারতীয় নাই কিন্তু আবাল কিছু আম্লিগ আছে যারা নিজেরাও বুঝে না যে তারা ভারতকে নিজেদে পাছা বিকিয়ে দিয়েছে।

৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
পড়িনাই ||

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: দরকার নাই ভাই পরার। এগুলা পরে মাথা ব্যাথা করা শুধু।

৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

উপপাদ্য বলেছেন: পুরাপারি মানতে পারলাম না। ইন্ডিয়ার দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে সেকুলারাইজড করা অবশেষে সফলের পথে। মোটা দাগে প্রো-ইন্ডিয়া বলাটা হয়তো খারাপ শোনায় কিন্তু আইডিওলজি চিন্তা করলে সারমেয় কিন্তু ওটাই।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.