নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ জন মুসলমান নামধারি অত্যাচারি, খুনি আর ঘৃনিত ব্যাক্তি

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মুসলিম ইতিহাসে যেমন অত্যান্ত ভাল কিছু মানুষ রয়েছেন যারা মানুষের জন্য সারা জীবন কাজ করে গেছেন। ঠিক তেমনি রয়েছেন কিছু ভয়ানক অত্যাচারি, খুনি আর রক্তপিপাসু মানুষ। এরা ইসলামের নামে অথবা ইসলাম ধংশের জন্য এই ভয়ানক কাজ গুলো করেছেন। আমি আজকে শুধু মাত্র বিংশ শতকের কিছু ভয়ানক মুসলিম ব্যাক্তির কাজগুলো নিয়ে লিখছি যারা এখনো মানুষের মনে ঘৃনিত হয়ে আছেন।



১০) Mohammad Reza Pahlavi



মুহাম্মদ রেজা পাহলভি ইরান শাষন করেন ১৯৪১ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত টানা ৩৮ বছর। তার পিতা রেজা পাহলভি র তৃতীয় সন্তান হিসাবে উত্তরাধিকার সুত্রে ইরানের শাষক হন। মুলত তিনি নামে মুসলিম হলেও বিশ্বাষে দিকথেকে একজন কট্টর ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। পুরো ইরানের তেল সম্পদকে বিনা হিসাবে পশ্চিমাদের হাতে তুলেদিয়েছিলেন। এছারা বিভিন্ন ধর্মিয় আচার অনুষ্ঠানে বাধা দেয়া, ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো উপর ব্যাপক নির্যাতন চালানো এবং রাস্ট্রের সর্বক্ষেত্রে ইসলাম বিরোধিতা ছিল লক্ষনিয়। তার সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ ছিল ইসলামি আন্দোলন কারি খোমেনির অনুসারিদের উপর। তাই তাদের উপর মারাত্মক নির্যাতন চলত । আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ র সহযোগিতায় তিনি প্রচুর ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ি সহ সকল শ্রেনির ধর্মপ্রান মানুষের উপর নির্যাতন এবং গনহারে হত্যাকান্ড চালিয়েছেন। শেষের দিকে তার নির্যাতনের পরিমান এত বেশি হয়েছিল যে অনেক শিক্ষক, ছাত্র এবং ধর্মিয় নেতাদেরকে দেশথেকে পলায়ন করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত বিপ্লবের দিন রাস্তায় সরাসরি আর্মি দিয়ে প্রায় গুলি করে ১০০০ থেকে মতান্তরে ১০০০০ পর্যন্ত মানুষ হত্যা করেছিলেন যাদের অনেকেই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন।

০৯) Idi Amin Dada Oumee



ইদি আমিন উগান্ডার তৃতীয় প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ১৯৪৬ সালে ব্রিটিশ আর্মিতে যোগদান করে সেখান থেকে স্বাধিন উগান্ডানর আর্মিতে মেজর জেনারেল পদে উন্নিত হন। ১৯৭১ সালে একটি সমারিক ক্যু করে ক্ষমতায় আরোহন করেন। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি একজন অত্যান্ত উচুমানের পাগলা টাইপের মানুষ ছিলেন। তার শাষনামলে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড, বিচার বহির্ভুত হত্যান্ড, জাতিগত সহিংসতা, দুর্নিতি এবং অর্থনৈতিক অব্যাবস্থাপনার ফলে দুভিক্ষ হয়। সবচেয়ে ভয়ানক যে কাজটি তিনি করেছেন তা হল এগুলো করে তিনি ১ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছেন যারা একেবারেই নিরিহ মানুষ ছিল। মুলত আন্তর্যাতিক ভাবে গাদ্দাফি, রাশিয়া এবং তৎকালিন পুর্ব জার্মানির সাপোর্টে তিনি এই ভয়ানক গনহত্যাটি করেন। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি একটি অস্বাভাবিক জীবনযাপন করতেন। বলা হয়ে থাকে যে তিনি ক্যানিবল ছিলেন বা মানুষের মাংশ খেতেন। এছারা তিনি তৎকালিন উগান্ডার খ্রিস্টান আর্চবিশপকে হত্যা করে তার লিভার পর্যন্ত খেয়েছিলেন।। শেষ পর্যন্ত তানজানিয়ার সাথে এক অযথা যুদ্ধে জরিয়ে পরেন এবং ক্ষমতা থেকে বিতারিত হন।



০৮) Mehmed Talaat Pasha



অটোমান সম্রাজ্যের পার্লামেন্টের স্বররাস্ট্র মন্ত্রি ছিলেন। জীবনে একজন পোস্টঅফিস কর্মচারি থেকে একজন সরকারি মন্ত্রি পর্যায়ে এসেছিলেন অত্যান্ত কুটবুদ্ধি এবং উচ্চভিলাষ থাকার কারনে। তিনি মুলত আর্মেনিয়ার গনহত্যার জন্য দায়ি। তিনি ১৯১৫ ইস্তাম্বুলে অবস্থিত সকল আর্মেনিয়ার নেতাদেরকে ফাসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেন এবং পরে আর্মেনিয়াতে ভয়ানক নির্যাতন শুরু করেন। তার নির্যাতনের মাত্রা এতটা ভয়াবহ ছিল যে পুরো আর্মেনিয়া জনসংখ্যা একটা উল্লেখযোগ্য পরিমানে কমে যায়। বেশির ভাগ মানুষ ক্ষুধা এবং পিপাসায় মারা যায় বলে পরে জানা যায়। শুধু মাত্র ১৯০৯ সালে আদান এলাকয় প্রায় ৩০০০০ মানুষ মারা যায় যাকে ইতিহাস আদানা ম্যাসাকর বলে জানে। বলা হয়ে থাকে তিনি খ্রিাস্টনদেরকে ইসা আ: এর ক্রুসিফিক্সিনের স্টাইলে ক্রুশ বিদ্ধ করে হত্যা করতেন।



০৭) Bashar al-Assad



সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট হাফিজ আল আসাদের গুনধর পুত্রধন। তিনি এতটাই অকর্মন্য এবং অযোগ্য যে তাকে ক্ষমতায় বসিয়ে রাখার জন্য তার মিত্ররা এবং তাকে ক্ষমতাথেকে অপসারনের জন্য তার বিরোধিরা সিরিয়াতে বর্তমানে একটা ভয়াবহ গনহত্যা করে ফেলছে। পুরো দেশটি ধংশের মুখোমুখি শুধু মাত্র এই একটা হারামজাদার কারনে। পার্শ্ববত্যি দেশ লেবাননে তিনি কোন কারন ছারাই প্রচুর পরিমানে হস্তক্ষেপ করতেন এবং বিভিন্ন ধরনের ভয়ানক গুপ্ত হত্যাকান্ড চালাতেন। এছারা তিনি দেশের অভ্যন্তরে প্রচুর পরিমানে বিরোধি পক্ষকে নির্যাতন, গুম এবং প্রকাশ্যে হত্যাকান্ডের মত ঘটনা ঘটিয়েছেন। এছারা তার রয়েছে একটি বিশাল সারিন গ্যসের মজুত যা দ্বারা সে যেকোন স্থানে খুব সহজেই একটা ম্যাসাকার ঘটিয়ে ফেলতে পারেন। তার আরো কিছু গুনধর ভাই রয়েছেন যারা সেনা কমান্ডার হিসাবে সিরিয়াতে প্রচুর হত্যাকান্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজ করেছে। মনে হচ্ছে আমেরিকা আর তার মিত্ররা এই সুগোগে তাকে উৎখাত করতে পারবে না এবং রাশিয়া একটা বিশাল সুবিধা পাবে তাকে জোর করে ক্ষমতায় বসিয়ে রেখে।



০৬) Mustafa Kemal Atatürk



তুরস্কের আরেক হারামজাদা। তিনি তুরস্ককে একটি আধুনিক আর ধর্মনিরপেক্ষ করতে চেয়েছিলেন। মুলত তিনি ছিলেন একজন সেনা কমান্ডার এবং প্রচন্ড ইসলাম বিদ্বেষি ব্যাক্তি। অটোমানদের হাত থেকে ক্ষমতা নিয়ে তিনি তুরস্ককে একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাস্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠ করতে চেয়েছিলেন। এই ধর্মনিরপেক্ষতার আরালে তিনি ধংস করেছেন প্রচুর মসজিদ, মাদ্রাসা, ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠন এবং ফাশিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছেন অনেক বিজ্ঞ আলেম এবং ইসলামি স্কলারকে। তিনি প্রথমে তুরস্কে আজান দেয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা এবং পরে উল্টপাল্টা ভাষায় আজান দেয়ার প্রচলন করেন। তার শাষনমালে তুরস্কে ইসলামি জনসভা করা এবং খেলাফতের কথা বলাটা ছিল মারত্মক অন্যায়ের কাজ এবং এর জন্য ফাসি পর্যন্ত দেয়া হত। তিনি অনেক ইসলামি ঐতিহ্য এবং সৃংস্কৃতিক কেন্দ্র ধংস করেছেন এবং এগুলোর সাথে জরিত সকলকে ব্যাপক মাত্রায় নির্যাতন করে হত্যা করছেন।



০৫) Hosni Mubarak



১৯৮১ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩০ বছর তিনি মিশর এর একচ্ছত্র অধিপতি হিসাবে শাষন করেছেন। এই দির্ঘ সময়ে তিনি তার ক্ষমতা ধরে রাখার প্রধান মাধ্যম হিসাবে ইসরাইল এবং আমেরিকাকে প্রধান বন্ধু হিসাবে গ্রহন করেছেন। একজন মুসলমান হিসাবে ফিলিস্তিনকে সহোযোগিতার পরিবর্তে তাদের উপর ইসরাইলি অবরোধকে আরো শক্তিশালি করার চেস্টা করেছেন। এছারা ইসরাইল কে সহযোগিতার জন্য তিনি নাম মাত্রমুল্যে গ্যাস, পানি সরবরাহ করতেন এবং বিভিন্ন ধরনের সামরিক এবং কুটনৈতি সহোযোগিতা দিতেন। তার শাষনামলে এই অবৈধ ইহুদি রাস্ট্রটি হাজার হাজার ফিলিস্তিনিদেরকে ক্লাস্টার বোমা হামলা করে হত্যা করলে তিনি খুব দ্রুত গাজাতে ত্রান সরবরাহের পরিবর্তে গাজার সাথে সকল পথ বন্ধ করে দিতেন। তিনি দেশের অভ্যন্তরে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রচুর সমর্থক, কর্মি এবং নেতাদের কে নির্যাতন, গুম, এবং খুন করতেন। তার অনুগত বাহিনি আমেরিকা থেকে কিনে আনা বিষেশ কুকুর ব্রাদারহুডের কর্মিদের উপর লেলিয়ে দিতো যারা তাদেরকে কামরে কামরে হত্যা করত। মুসলিম ব্রাদারহুডের নিজস্ব হিসাবে প্রায় ৫০,০০০ থেকে এক লক্ষ লোককে হত্যা করেছিল এই বর্বর শাষক।



০৪) Muammar Gaddafi



অত্যান্ত উচ্চাভিলাষি একজন শাষক ছিলেন। কর্নেল গাদ্দাফি নামেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত সবার কাছে। তিনি ১৯৬৯ সালে একটি সামরিক ক্যুর মাধ্যমে ক্ষমতা গ্রহন করেন এবং প্রাং ৪২ বছর লিবিয়া শাষন করেন। তার শাষনামলে লিবিয়ার আভ্যন্তরিন শান্তি শৃংখলা ছিল ভালো কিন্তু তিনি ইতিহাসে নিন্দনিয় হয়ে থাকবেন তার ফরেন পলিসির কারনে। তিনি কম করে হলেও ১০ থেকে ১২ টি গনহত্যা পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। এর মধ্যে ইদি আমিন এর উগান্ডার গনহত্রঅ অন্যতম। তার জীবন জাপন ছিল আরো ভয়ানক। তারা ব্যাক্তিগত বডিগার্ড হিসাবে মহিলা সেনা কর্মকর্তা কাজ করতেন যারা কুমারি ছিলেন (গুজব)। তার প্রাসাদে একটি বিশাল হারেম ছিল যেখানকার নারির সংখ্যা এখনো অজানা। এছারা এই দির্ঘ শাসনামলে তিনি প্রচুর বিরোধি মত দমন করেছেন অত্যাচার, গুম এবং হত্যার মাধ্যমে। ২০১১ তে তার ক্ষমতা ত্যাগের আগমুহুর্ত পর্যন্ত তিনি প্রায় এক বছরে ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ হাজারের মত মানুষ হত্যা করেছেন। যাদের বেশিরভাগই ছিল নিরিহ সাধারন মুসলমান।



০৩) Saddam Hussein



বাথ পার্টির নেতা হিসাবে ১৯৭৯ সালে ইরাকের প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্ষমতা গ্রহন করেন এবং ২০০৩ সাল আমেরেকিরা ইরাক আক্রমনের পর ক্ষমতা হারান। ইদি আমিন এর এই ভদ্রলোকে দ্বিতিয় পাগল হিসাবে আখ্যায়িত করা যায়। তিনি ক্ষমতায় আরোহনের পর কুর্দিদের উপর প্রচুর অত্যাচার নিপিরন শুরু করেন। ১৮৮০ সালে একেবারে অযথাই কুর্দিদের উপর একটা ভয়ানক রাসায়নিক বোমা হামলা চালান। যাতে নিমিষেই মারা পরে ৫ হাজার এর উপর মানুষ যাদের বেশিরভাগই ছিল নারি এবং শিশু। ধারনা করা হয় তার রাসায়নিক বোমার সক্ষমতা যাচাই করার জন্য এই হামলা চালান। এর পরে ১৯৮০ সালেই শুরু করেন ইরানে সাথে সিমান্ত যুদ্ধ এবং সেখানে কয়েক দফা রাসায়নিক বোমা হামলা চালান। তার এই যুদ্ধের বলি হতে হয়েছে অসংখ্য সাধারন মানুষকে যারা এখনো ক্ষত নিয়ে চলছে। এর পর তিনি দুই বার ১৯৮৮ সালে এবং ১৯৯০ সালে কুয়েত দখল করে নেন এবং পরে আবার পিছু হটেন। শেষ পর্যন্ত তার পারমানিবক বোমান বানানোর খায়েশ জাগলে তা আন্তর্যাতিক সমাজের নজরে আসে এবং আমেরিকা চিন এবং রাশিয়ার সম্মতিতে তাকে অত্যান্ত বাজে ভাবে উৎখাত করে।



০২) Abdullah of Saudi Arabia



বর্তমান মুসলমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় কালপ্রিট এবং মুনাফেকদের একজন। মুলত হেজাজ দখলকারি এবং নিজের নামের সাথে মিলিয়ে দেশের নাম বদল করে রাখা রাজা আল সৌদের বংশধর তিনি। মধ্যপ্রাচ্যে তিনি আমেরিকা এবং ইহুদিবাদি সন্ত্রাসি রাস্ট্র ইসরাইলের সবচেয়ে বড় বন্ধ এবং সাহার্যকারি। তিনি সরাসরি আমেরিকার নির্দেশ এবং পরিচালনায় দেশ চালান। মুলত বর্তমান বিশ্বের সকল বোমা হামলার ৬০% ই তার অর্থায়নে হয়। তিনি একই সাথে মসজিদ, আত্মঘাতি বোমা এবং আমেরিকাতে মুভি ইন্ডাস্ট্রিতে অর্থলগ্নিকারি। তার অর্থনৈতিক সাপোর্টে আলকায়দা সহ অনেক গুলো জঙ্গি সংগঠন এবং ইসরাইল চলে। তার তেলের অনেক বকেয়া টাকা আমেরিকা ইসরাইলের মাধ্যমে পে করে যা ইসরাইল পরবর্তিতে অস্ত্র কিনতে ব্যাবহার করে। ইসরাইল যখনই ফিলিস্তিনে গনহত্যা শুরু করে তখনই তিনি চুপ মেরে যান এবং একটা আলোচনার পথ খুজতে থাকেন। এছারা তিনি মুসলিম রাস্ট্র গুলোর সংস্থা ওআইসিকে একটি নামমাত্র সংগঠনে পরিনত করে রেখেছেন যাতে আমেরিকার অন্যায় সিদ্ধান্তগুলো বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্ব মাথাচারা দিতে না পারে। আরো ভয়ানক হল তাদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার মুল্যের সম্পদের একটা বিশাল অংশ ইনভেস্ট করা আছে বিভিন্ন আমেরিকান ইহুদি কোম্পানির হাতে। তিনি মুলত গত ১০ বছর ধরে মুসলিম বিশ্বে চালা প্রচুর হত্যাকান্ডের মুল হোতা এবং অর্থলগ্নিকারি।



০১) Osama Bin Laden



মুসলিম বিশ্বের সেরা যত হারামজাদা আছে উনি তাদের সবার গুরু বলে ধরে নেয়া হয়। মুলত তিনি সৌদি সরকারের ঘনিষ্ঠ বিশাল বিন লাদেন গ্রুপ নামক কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা শেখ আওয়াদ বিন লাদেনের সুপুত্র ওসামা বিন লাদেন। তিনি মুলত আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ দ্বারা অত্যান্ত সুনিপন এবং বিশেষ ভাবে কমান্ডো প্রশিক্ষন প্রাপ্ত। প্রথমে তাকে প্রশিক্ষন দেয়া হয় রাশিয়ারকে ঠেকানোর জন্য। এর তার পুরো দায়দায়িত্ব নেয় প্রধান গুরু সৌদিআরব। পুরোপুরি আর্থিক এবং অন্যান্য সহোযোগিতা করে তাকে একটা আইকনে তৈরি করেছিল তারা। কারন আমেরিকা তখন প্রচন্ড আর্থিক সংকটে পরেছিল। মধ্যপ্রাচ্যে তাল বাবদ তাদের দেনা পরিমান এতটা হয়েছিল যে রিজার্ভ ব্যাংকে টান পরে যায় অবস্থা। ঠিক সেই মুহুর্তে আমেরিক তার দুইটা আস্তা টাওয়ার কোরবানি দিয়ে আফগানিস্তানে শুধ এই ভদ্রলোককে গ্রেফতার করার জন্য যুদ্ধ শুরু করে। এতে তাদের দুইটা ফায়দা হয় তেল বাবদ অর্থের বদলে তাদের অস্ত্রাগারের সকল পুরান অস্ত্র আলকায়দার হাতে যায় আর নতুন অস্ত্র যায় আমেরিকার সৈন্যদের হাতে। আর এর পুরোটাই পে করে সৌদি আরব। লাদেনের দল আলকায়দার হাতে অথবা তাদের কারনে যে কত সাধারন মুসলাম নিহত হয়েছে তার হিসাব মনে হয় একমাত্র আল্লাহ তাআলাই জানেন। শুধু মাত্র নিরিহ বাংলাদেশে ভারতিয় র কর্তৃক তার এই আত্মঘাতি বোমা হামলার থিওরি কাজে লাগিয়ে বাংলা ভাইকে দ্বারা হত্যা করা হয়েছে প্রচুর সাধারন মানুষ। এবং সারা মধ্য প্রাচ্যে এখনো তার দল হত্যা করছে অসংখ্য সাধারন মানুষ। সিরিয়াতে তো তারা ম্যাসাকার ঘটিয়ে ফেলেছে। তারা এতটাই উগ্র যে ক্যামেরার সামনে নিরস্ত্র মানুষের গলা কাটতেও তারা দ্বিধা বোধ করে না। তবে তিনি আবার ইসরাইলের ব্যাপারে প্রচন্ড বিনয়ি। ইসরাইল বিমান হামলা করে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি হত্যা করলে উনার ইমানে টান লাগে না। কারন উনার মুলগোরা যে সেই আলসৌদ।











লেখাটার পুরোটাই একটা আমার ব্যাক্তিগত মতের উপর লেখা হয়েছে। অনেকে হয়ত উপরের লিস্টের কাউকে কাউকে হিরো ভাবতে পারেন তবে আমার কাছে তারা অত্যাচারি, খুনি এবং ঘৃনিত। মতের মিল নাহওয়ার জন্য দুঃখিত।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আপনার মতামত হলেও ঠিকই আছে। +

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

বিডি আমিনুর বলেছেন: bangladeser ak mohila ache tar nam koi?

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ৫৭ ধারার প্যচে পইরা যাইতে পারি। তাই বাদ দিছি।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: এটা কি আপনার নিজস্ব মতামত?

আপনার জন্য

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: তথ্যগুলো আমার নিজের না। তবে লিস্টটা আমার নিজের করা। কিসের জন্য মাইনাসটা দিলেন একটু বইলা গেলে বুঝতে পারতাম কোন স্থানে ভুল করেছি।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

ভীতু সিংহ বলেছেন: একজন মহিলার কথা বাদ পড়ে গেছে। তাঁর নামটা তালিকায় রাখলে ভালো হত। ;) ;) ;)

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হুমম......... হইতো কিন্তু সম্ভব হইলো না।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: আমার দেখা সবচেয়ে খারাপ মানুষ Abdullah of Saudi Arabia

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সে এক নাম্বারে আসা উচিত ছিল। তবে লাদেনকে কেউ ছারাইতে পারবে বলে মনে হয় না। তবে আব্দুল্লাহ আসলেই একটা চিজ।

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

আলী খান বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমমমমম

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :| :|

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

মদন বলেছেন: +

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কি যে সত্য আর কি যে মিথ্যা !!!! :( :( :(

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এখন তো সত্য মিথ্যা ডিপেন্ড করে প্রোপাগান্ডার উপর। তবে আমি এগুলো বাস্তব এবং যুক্তির উপর ভিত্তিকরেই লিখেছি। চাইলে লিংকে ক্লিক করে পরে আসতে পারেন।

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

নষ্ট ছেলে বলেছেন: এই দশজন যত মানুষ হত্যা করেছে তার যোগফল তৈমুর লং এর ১০ ভাগের এক ভাগও হবে না। অথচ তার নামই নাই!

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি শুধু বিংশ শতকের লোকগুলোকে নিয়ে লিখেছি। তার আগেরগুলোকে আনা হয় নাই। আস্তে আস্তে আসবে।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ বশর সিদ্দিকী :

ভারতীয় রাজ-বাদশাদের দুই-একটা থাকা উচিত ছিলো।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি আসলে বিংশ শতকের শাষকদের উপরই লিখেছি। আস্তে আস্তে সবই আসবে।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
মুল্যবান পোস্ট ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: তারচেয়েও মুল্যবাদ কমেন্ট :)

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৪

বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: এই সকল ভন্ড শাসকদের জন্য আজ ইসলাম ধ্বংশের দার প্রান্তে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সেটাই বুঝাতে চেয়েছি। ধন্যবাদ।

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
একটা বশর ও আসে দেখা যায় !

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হা হা হা....... =p~ =p~ =p~

তাই তো দেখা যাইতাছে। তয় তুমি চিন্ত কইরো না। তার সাথে আমার বিন্দু মাত্র মিল নাই। আমি যথেস্ট যোগ্য। :-P

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

নীল সুমন বলেছেন: ইতিহাস বলে পরাজিতরা সর্বদাই খলনায়কে পরিনত হয়।

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এখানে তাদের কৃতকর্মের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এবং অবশ্যই এরা সবাই ভয়ানক খলনায়ক।

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

মেলা বলেছেন: Amra ki Muslim noi? Amader keo khomotay eshe crossfire er system chalu Kore are keo nipun vabe er bastobayon ghotay. Amader vule gelen?

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমাদের কথা বলতে গেলে গলায় কাটা বাধার সম্ভাবনা আছে। তাই বললাম না।

১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

আছিফুর রহমান বলেছেন: আব্দুল্লাহররে একটা কলা খাওয়াই দেও।
আর আমাগো নেত্রীরর নাম কই

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সে প্রতিদিনই আমেরিকান হুরদের কলা খাওয়ায়। তাই তারে কলা খাওয়াইয়া লাভ নাই। আমাগো নেত্রীর নাম লইলে পাপ হইবো। তাই নিলাম না।

১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কারও নাম বাদ পরে গেল নাত ;)

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেকের নামই বাদ পরেছে। ৫৭ ধারা ডরে লিখলামনা আরকি। সামনে কেউই বাদ পরবে না।

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৭

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানদের ও এই লিষ্টে রাখা উচিত। বাশার বা সাদ্দামের চেয়েও ওরা অনেক বেশী মানুষ হত্যা করেছে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এইটা আবেগের কথা ভাই। কমেন্টেস এর জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪২

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আমিও @আমি ব্লগার হইছি! এর সাথে একমত

ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানদের ও এই লিষ্টে রাখা উচিত। বাশার বা সাদ্দামের চেয়েও ওরা অনেক বেশী মানুষ হত্যা করেছে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কমেন্টস এর জন্য ধন্যবাদ।

২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৫১

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমার পোস্টে আবেদন জানালাম এই পস্টতি নির্বাচিত করার জন্য কিন্তু করলোনা ।

ভালো লাগলো পোস্টটি ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে পোস্ট নির্বচিততে গেল কি গেলনা সেটা আমার কাছে কোন মুখ্য বিষয় না। ভাল লিখলে নির্বাচিত লাগে না। এমনিতেই সবাই পরে।

২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:১৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: টার্কিশ এয়ার ফোর্সের বেশ ধার্মিক ৫ ওয়াক্ত নামাজি এক কর্মকর্তার সাথে আমার কথা হয়েছিল। তার কথা কামাল পাশা নন, বরং তার আশে পাশে থাকা কর্মকর্তারা ধর্ম প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির বিরুদ্ধাচারণের জন্য দায়ী।

জর্জ বুশের শত্রু আপনারও শত্রু--তার মানে জর্জ বুশ আপনার মিত্র। এই নীতি নিয়ে চলার বদলে আপনাকে কিছু বইয়ের লিংক দেই, ইতিহাসের পাঠ আরো দরকার আছে।পশ্চিমা মিডিয়া আমাদের ইতিহাস শেখায় যে ৭০ এর দশকের উদার সেক্যূলার আফগানিস্তানকে হঠাৎ করে তালেবানরা দখল করে ধ্বংস করে দিয়েছে। কিন্তু এর মাঝে ১৫ বছরের সোভিয়েত রাশিয়ার আগ্রাসন, হত্যাযজ্ঞ যে আমেরিকার ইরাক আগ্রাসনের চাইতে অনেক বেশি বিভীষিকা ময়, রক্তাক্ত সেই ইতিহাস থেকে বঞ্চিত হয়ে হোয়াইট হাউজের কথামালাকে দৈব জ্ঞান করা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অভ্যেস হয়ে দাড়িয়েছে। মুখ বাচানো জন্য দায়সারাভাবে বলি ---আফগান সন্ত্রাসীরা সি আই এর তৈরি।আমাদের ইতিহাস জানতে হবে, কে কখন, কীভাবে এবং মোস্ট ইম্পোর্টেন্টলি ---কেন?

লেখকগণের যুদ্ধের মাথে সরাসরি অভিজ্ঞতা ও পড়াশোনা ও খ্যাতি আছে্ ।বই গুলো যোগাড় করে পড়বেন আশা করি।

The Ghost Wars

Through our enemies' eyes

The Great War for Civilisation

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আফগান তালেবানরা স্বাধিনতা যোদ্ধা। কিন্তু আল কায়দা কিসের যোদ্ধা। তারা এখন ইরাক, সিরিয়া, লেবানন সহ অনেক দেশে গন হারে বোমা হামলা করে কিসের ইসলাম কায়েম করতেছে। আর বর্তমানে মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসি হিসাবে চিন্হিত করার জন্য আমি বুশকে দায়ি করি না। মুলত দায়ি লাদেন আর সাঙ্গপাঙ্গরা। শালার বেটারে আরো আগে মারা উচিত ছিল। তাহলে ইসলামের এত ক্ষতি হত না। আল্লাহ আপনাকে বুঝার তৌফিক দান করুন।

২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

যান্ত্রিক বলেছেন: লাদেন বাদে বাকি সবার ব্যপারে একমত।

লাদেনের ব্যপারে এতোটুকু বলতে পারি, লাদেনকে নিয়ে মিডিয়া এতো বেশি রটিয়েছে যে, সে কতটুকু অন্যায় করেছে তা নিয়ে আমি সন্দিহান।

ধন্যবাদ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: লাদেন মুলত আমেরিকা-ইসরাইল-আলসৌদ এর হাতের একটা গুটি হিসাবে কাজ করেছে। তারা যেখানে ইচ্ছা সেখানে লাদেনকে ইউজ করে ফায়দা হাসিল করেছে তার পরে যখন সে ইউজলেস হয়েছে তখন তাকে ঠুস। বুঝা গেল বিষয়টা??

২৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: রাজাকার বাহিনীর কেউ নাই!

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমার লিস্টের মানুষগুলার সামনে ওরা কিছুই ছিল না। যাই হোক ধন্যবাদ চেস্ট করব সামনের পর্বে তাদেরকেও নিয়ে আসার জন্য।

২৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

যান্ত্রিক বলেছেন: দুঃখিত, বুঝতে পারি নাই।

আপনি যা বলছেন তার সম্পূর্ণ বিপরীত খবরও মিডিয়ায় বেরিয়েছে।
তাই কোনটা সঠিক সে ব্যপারে আমি সন্দিহান।

ধন্যবাদ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি মিডিয়ার সকল খবর বিশ্বাষ করি না। নিজস্ব বিশ্লেষন করে তার পর সে খবর যাচাই করি এবং তার পর সিদ্ধান্তে আসি।

২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: এবার খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু ইত্যাদি ধর্মের শাসকদের তালিকাও দিয়েন।

১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আস্তে আস্তে আসবে ইনশাআল্লাহ।

২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আরেকটি দুর্দান্ত টপ টেন পোষ্ট!

১৮ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) ধন্যবাদ অভি ভাইকে :)

২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৩

উদাস কিশোর বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম ।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

১৮ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আফগান তালেবানরা স্বাধিনতা যোদ্ধা। কিন্তু আল কায়দা কিসের যোদ্ধা। তারা এখন ইরাক, সিরিয়া, লেবানন সহ অনেক দেশে গন হারে বোমা হামলা করে কিসের ইসলাম কায়েম করতেছে।


আপনার ইতিহাসে পাঠ সূত্রটা বলবেন? পত্র-পত্রিকা,সংবাদ মাধ্যম? নাকি নিজে নিজে যা বুঝেন সেটাই? আপনি যাদের স্বাধীনতা যোদ্ধা বলেন, তারাও চিহ্নিত সন্ত্রাসী। আল কায়দা কখন, কী প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছিল জানেন? তালেবানদের সাথে এই লাদেনই রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল । এখন তাহলে আল কায়েদাকে আলাদা করে দেখেন কেন?

লাদেনের সৃষ্টির কারণ সি আই এ না জনাব, বই গুলো একটু পড়ে দেখবেন। মধ্যপ্রাচ্যের মানুষদের সাথে শত শত বছর ধরে যে অবিচার ও অনাচার হয়েছে এবং হচ্ছে এবং সেসবের সমর্থনের আরবে ভোগবাদী শেখদের যে দালালি ও বেইমানিমূলক অবস্থান--সেটার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে লাদেন। প্রচন্ড সম্পদশালী একজন সেই আশির দশকে আফগান থেকে রাশিয়ানদের বিতাড়ন করার জন্য সৌদী ত্যাগ করে চলে আসে। গোটা মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে আমেরিকার যে অবৈধ নজরদারি, সেনা ক্যাম্প, ও শেখদের ভোগের রসদ জোগানো থেকে শুরু করে ইজরায়েলিদের নিশর্ত সমর্থন, চেচনিয়ার মুসলিমদের উপর সোভিয়েত নির্যাতন, বসনিয়ায় মুসলিম নিধন এমন অসংখ্য নিপীড়নের কাহিনী লাদেনের জন্ম দিয়েছে। আপনি মধ্যপ্রাচ্যের কেউ হলে হয়তো বুঝতেন--কোন যুক্তিতে এত শত শত মানুষ সেখানে আত্মঘাতী বোমা মেরে আত্মহত্যার মত মহাপাপ করছে। এটা আত্মহত্যা করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা নয় জনাব, ওসব আপনাকে বুশ-ব্লেয়ারের মিডিয়াই শেখাবে।


শরীয়া বা ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য লাদেনের বিদ্রোহ ছিলনা, বিদ্রোহের কারণ গুলো ছিল পুরোপুরি শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও প্রতিশোধ স্পৃহা থেকে।


আর বর্তমানে মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসি হিসাবে চিন্হিত করার জন্য আমি বুশকে দায়ি করি না। মুলত দায়ি লাদেন আর সাঙ্গপাঙ্গরা। শালার বেটারে আরো আগে মারা উচিত ছিল। তাহলে ইসলামের এত ক্ষতি হত না। আল্লাহ আপনাকে বুঝার তৌফিক দান করুন।


ইসলামের ক্ষতিটা কি বুশের ইরাক-আফগান হামলার মাধ্যমে হল? আল্লাহ থাকতে কে ইসলামের ক্ষতি করতে পারে বিশ্বাস করেন? এটা ক্ষতি? নাকি পশ্চিমাদের দালাল থাকতে না পারায় মুসলিমদের ব্যর্থতা?


পরিশেষে: বই পড়ুন, ইতিহাস জানুন। দু'চার পয়সার পত্রিকা আর সংবাদ মাধ্যমের আদর্শিক ক্রিয়ানক হয়ে থাকবেন না।

২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কতগুলা নিম্ন শ্রেনির জঙ্গির জন্য আপনার এত আবেগে উতলা হবার কিছু নাই ব্রাদার। নিজেও পরুন এবং জানুন। ধন্যবাদ।

২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জেনোসাইডের জন্য ইয়াহিয়ার নাম থাকা আবশ্যক ছিল। আর লাদেন/সাদ্দাম যতটা ভয়ংকর তার চেয়ে অনেক ভয়ংকরভাবে দেখানো হয়েছে পশ্চিমা মিডিয়ার মাধ্যমে। বুশ বরং তাদের চেয়ে অনেক ভয়ংকর।

২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সাদ্দামতো একটা উচু শ্রেনির পাগল ছিল আর লাদেন ছিল একটা খুব নিম্নশ্রেনির জঙ্গি এবং সন্ত্রাস।

৩০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জেনোসাইডের জন্য ইয়াহিয়ার নাম থাকা আবশ্যক ছিল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা আবেগের ব্যাপার। আন্তর্যাতিক ভাবে এদের সামনে ওটা কিছুই না।

৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সবকথার শেষ কথা ইতিহাসে পরাজিতদের চরিত্র মানুষ দেখে ভিলেন হিসেবে অথচ সাদ্দামের নব্বইয়ের দশকের আমলে বাংলাদেশী টাকা ১২ টাকায় একজন পুরুষের সকালের নাস্তা আর একবার শেভ করা যেত যদিও সাদ্দামের মদ্যপ স্বভাবটা পছন্দ না।আহা কি সব দিন ছিল!কিছু সনে একশ বছর এদিক ওদিক করে দিয়েছেন যেমন ১৮৮০ সালে একেবারে অযথাই কুর্দিদের উপর একটা ভয়ানক রাসায়নিক বোমা হামলা চালান এটা হবে ১৯৮০।আচ্ছা,ইদি আমিনকে নিয়ে যে ম্যুভিটা তৈরী করেছিল হলিউডে তার নামটা পাওয়া যাবে?পোস্টে ভালো লাগা তবে এইকথাটা মুলত বর্তমান বিশ্বের সকল বোমা হামলার ৬০% ই তার অর্থায়নে হয় এগুলো খুব সেনসিটিভ কথা।আপনি এমনভাবে বললেন যেন আপনি তার ব্যাংক একাউন্ট জব্দ করে গতিবিধি মতিগতি দেখে তদন্ত করে এসে রিপোর্ট করলেন :D

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সাদ্দার সবসময়ই ভিলেন ছিল। একচুয়ালি তার পাগলামি ছিল সিমাহিন। আর ভাল কোন শাষকের পাগলামির জন্য অসহায় মানুষকে জীবনদিতে হয়।
The Last King of Scotland নামক এই মুভিটা হচ্ছে ইদিআমিনের বায়োগ্রাফি নিয়ে বানানো একমাত্র হলিউডের পুর্নাঙ্গ মুভি।

ডাউনলোড লিংক


আপনি গুগলে সৌদি আরবের এই বছরের সামরিক বাজেট এবং ব্যায় এর হিসাবটা দেইখেন তাহলেই বুঝতে পারবেন এত বোমা হামলার খরচাপাতি কইত্তে আসে।

৩২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

rakibmbstu বলেছেন: আপনার লেখাটি বায়াস্ট এ পরিপূর্ণ

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: জি ভাই। আমি এই ধরনের মানুষ গুলোকে তিব্র ঘ্রিনা করি।

৩৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

লেখোয়াড় বলেছেন:
যাই বলুন আপনার সাহস আছে।
মুসলিম দেশে থেকে মুসলিমদের নিন্দা!!

এটা কি সহ্য হবে? হে হে হে হে.................

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এদের মইধ্যে একটাও মুসলিম না। সবগুলা শয়তানের দোসর। মাঝে মইধ্যে মনে আল্লাহ জাহান্নাম কেন বানাইছে। পরে এদের কথা চিন্তা কইরা বুঝি যে জাহান্নাম টা কেন বানানো হইছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.