নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Maglev - ভবিষ্যতের চাকা বিহিন যানবাহনের পথিকৃত

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৩

শুরুতেই আসুন খুব সহজ আর সরল ভাবে বিজ্ঞানের অতি পরিচিত কিছু টার্মস এর সাথে পরিচিত হই। আমার এই লেখাটা তাদেরকে কে লক্ষকরে যারা এই বিষয়গুলো খুব কম বুঝেন বা যাদের কাছে বিষয়গুলো খটমট লাগে। খুব সহজ ভাবে আসুন জানি এই জটিল বিষয়টাকে।



শক্তি:-

আপনি যখন রেলগারিতে চরছেন কখনো কি এর বিশাল ইঞ্জিনটার দিকে লক্ষ করে দেখেছেন?? আপনি কি জানেন এটার শক্তি কতটুকু??



একটা সাধারন রেল ইঞ্জিনিরে শক্তি ২৬০০ হার্সপাওয়ার পর্যন্ত উঠতে পারে। এর মানে হচ্ছে ছাব্বিশ হাজার ঘোরার সর্বোচ্চ শক্তি থাকে এর একটা ইঞ্জিনের মধ্যে। তাহলে তো আমাদের ট্রেনটা ঘন্টায় ৫০০ কিমি এর উপরে যাওয়ার কথা কিন্তু যাচ্ছে না কেন??

এখন আমরা জানি শক্তির কোন বিনাশ নাই। মানে পৃথিবীর শুরুতে যে পরিমান শক্তি ছিল এখনও সেই পরিমানেই আছে। তার মানে একটা রেলইঞ্জিনের এত বিপুল পরিমানের শক্তি কোথাও না কোথাও ট্রান্সফার হচ্ছে। প্রশ্ন কোথায় শেষ হচ্ছে এত বিপুল শক্তি??





ঘর্ষন:

এইবার শিখি ঘর্ষন বা ফ্রিকশন। পৃথিবীতে চাকা চালিত যত যানবাহন আছে(প্লেন ছারা সবই তো চাকা চালিত) সবগুলাই একটা বিষয়ের উপর ভিত্তি করে চলছে। সেটা হচ্ছে ঘর্ষন।

গাড়িগুলো চলার মুল সুত্র হচ্ছে রাস্তার সারফেসের সাথে এর চাকার টায়ার বা রেলের লাইনের সাথে চাকার ঘর্ষন। আর এখানেই মুলত রেলের ইঞ্জিনের সেই ২৬০০০ হর্সপাওয়ার চলে যাচ্ছে।



এখানেই কিছু বিজ্ঞানির ব্যাপক আপত্তি। তাই বিজ্ঞানিরা এমন একটা রেলগারির কথা ভাবলেন যেটাতে কোন ঘর্ষন থাকবে না। আবার প্রচুর যাত্রি বহন করতে পারবে। প্রায় এক দশক ধরে বিষয়টা নিয়ে কাজ করছেন আমেরিকা, ইউরোপ, চিন এবং জাপানের বিজ্ঞানিরা। এবং তাদের সমাধান হচ্ছে ম্যাগলেভ।



ম্যাগলেভ হচ্ছে এমন একটা ট্রেইন সিস্টেম যাতে কোন চাকা থাকবে না। চাকা থাকবেনা মানে হচ্ছে এতে চাকার জন্য সৃস্ট কোন ঘর্ষন থাকবে না। এর আরো মানে হচ্ছে ট্রেইনের অধিকাংষ ঘর্ষন কমে যাচ্ছে। তার মানে অত্যান্ত অল্প ধাক্কাতেই এই ট্রেইন খুব সহজেই চলতে পারবে। তাই এই ট্রেইন চালানোর জন্য কোন ইন্টারনাল কম্বাশ্চন ইঞ্জিনের প্রয়োজন হবে না। তার মানে কোন জিবাশ্ম জ্বালানি মানে তেল এর আর কোন প্রয়োজন হবে না। তো এইবার আসেন ব্যাখ্যা করি কিভাবে এই ট্রেন কাজ করবে।

তরিৎ চুম্বক



অনেকেই হয়ত জানেন তরিৎ বা বিদ্যুৎ দ্বারা একটা অস্থায়ি চুম্বক্ষেত্র তৈরি করা সম্ভব। নির্দিস্ট কিছু পন্থায় কিছু বস্তুর মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করতে পারলে তাতে একটা অস্থায়ি চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করা সম্ভব। বৈদ্যুতিক মটরগুলো সাধারনত এভাবেই কাজ করে।



এখন আমরা জানি চুম্বকের দুইটা মেরু থাকে। একটা উত্তর এবং একটা দক্ষিন। আমরা এও জানি একই টাইপের দুইটা মেরু বিকর্ষন করে এবং বিপরিত দুইটা আকর্ষন করে। এখন মনে করেন পুরো ট্রেনটির চাকার স্থানে একটা চুম্বক দেয়া হল এবং স্লিপার এর স্থানে দেয়া হল একই পোলের চুম্বক। এখন এদের মধ্যে বিকর্ষন শক্তি হিসাব মত এমন ভাবে করা হল যাতে পুরো ট্রেনটি নির্দিস্ট উচ্চতায় ভেসে থাকে।



এবার পুরো বিষয়টা সিম্পল হয়ে গেল। আপনাকে শুধু সিম্পলি ট্রেনটাকে একটা পুশ বা ধাক্কা দিতে হবে। সেটা করার জন্য বিজ্ঞানিরা আরো চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে গবেষনা করছেন। তাদের থিউরিটা হচ্ছে এমন একটা সিস্টেম তৈরি করা যেখানে ট্রেনলাইনটা একটা আকর্ষক হিসাবে ট্রেনটাকে সামনে থেকে টানতে থাকবে এবং এবং যখনই ট্রেন সেটাকে পাস করবে সেটা আস্তে করে ডিজেবল হয়ে যাবে। বিজ্ঞানিরা টেস্ট করার জন্য একটা ট্রেনকে এভাবে নির্মান করেছিলেন এবং তারা দেখিয়েছেন প্রায় ২০০ কিমি এর উপরে ট্রেনটা স্পিড তুলতে পারে। এই গবেষনা আজথেকে আরো ৩০ বছর আগেই হয়ে গেছে। এখন শুধু নির্মানের পালা। জাপানের ম্যাগলেভ ২০০৩ সালে ঘন্টায় ৫০০ কিমি স্পিড লিমিট ক্রস করেছে। খবরটা সবাই জানতেন কিন্তু কেউ কি এটা জানতেন এটা যে ঘুর্নায়মান চাকার কাজ না??



এখন কারো যদি প্রশ্ন মনে আসে যে এটা যদি কাত হয়ে পরে?? তার জন্য উত্তর হচ্ছে আপনি শিশুপার্কে গিয়ে একটা রোলাকোস্টারে চরে আসেন। ভাল লাগবে উত্তরও পেয়ে যাবেন।



এই ট্রেনের সবচেয়ে বিশাল সুবিধা হচ্ছে এর জন্য লাইন নির্মান খরচ একবোরেই কম। আর এর জন্য আলাদা কোন ফসিল ফুয়েল এর খরচ নাই। এছারা বর্তমানের লাইন গুলোকেই এই ট্রেনের জন্য উপযোগি করা যাবে স্বল্প খরচে। আমেরিকা, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, চীন, জাপান, কোরিয়ার মত উন্নত দেশগুলো এই ট্রেনে নির্মানের জন্য কয়েকবছরের মধ্যে আলাদা ভাবে বাজেট করা শুরু করেছে। কারন এই দেশগুলো তেলের উপর নির্ভরতা কমাতে চাচ্ছে আস্তে আস্তে।



আমি বিষয়টাকে অনেক সহজ ভাবে বুঝাতে চেস্টা করেছি। তাই লেখাতে



অনেক টেকনিক্যাল ভুল থাকতে পারে। থাকলে দয়াকরে জানাবেন। ঠিক করার চেস্টা করব। ছবিতে যে ট্রেনগুলো দেখছেন এগুলো বিভিন্ন দেশের Maglev এর টেস্ট ট্রেইন। এগুলোই সামনের পৃথিবীর চাকাওয়ালা যানবাহনের স্থান দখল করতে যাচ্ছে



পরের পর্বে থাকছে এই ম্যাগলেভ এর আরো চমৎকার সব গবেষনা এবং অসাধারন সব ট্রান্সপোর্টেশন এর আইডিয়া।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

শামছুর রহমান বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি পোস্ট !

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে :)

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫২

যোগী বলেছেন:
কেন বার বার বলছেন আলাদা ফুয়েল খরচ লাগবে না?
ম্যাগনেট ক্রিয়েট করার জন্য প্রোপালসন কয়েলে যে ইলেক্ট্রিক পাওয়ার দেয়ার প্রয়োজন হয় সেটা কোথা থেকে আসবে?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এখন তো উইন্ড পাওয়ার ইউজ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এছারা অন্যান্য সোর্স খোজা হচ্ছে সোজা কথা ফসিল ফুয়েল ইউজ করা হবে না আর ৫০ বছরের মধ্যে।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

আলম দীপ্র বলেছেন: ওয়াও ! চমৎকার ।
অসাধারণ পোস্ট !

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট। যদিও আনুসাঙ্গিক আরও অনেক বিষয় থেকে গেলো।

প্লাস ++++++++

অনেক শুভকামনা :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এত বেশি গভিরে যাই নাই। এটাই অনেকের বুঝতে কস্ট হয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ শুভকামনা রইলো আপনার প্রতি

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: চাকা থাকবেনা মানে হচ্ছে এতে কোন ঘর্ষন থাকবে না। এর আরো মানে হচ্ছে এইট্রেন চালানোর জন্য কোন ইঞ্জিনের প্রয়োজন হবে না। তার মানে কোন জ্বালানি মানে তেল এর আর কোন প্রয়োজন হবে না।

-লেখার এই খানটায় টেকনিক্যাল ভুল আছে।

বাতাসের বাধা, ট্রেইন সারফেসের সাথে বাতাসের ঘর্ষন, বিদ্যুৎ দ্বারা একটা অস্থায়ি চুম্বক্ষেত্র তৈরি করার ফুয়েল - বিষয় গুল আরেকটু আলোচোনায় আনেন।

উইন্ড পাওয়ার ইউজ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা বেশ খরুচে, সব যায়গায় এটা উৎপাদন করা যায় না । এই বিদ্যুৎও কিনতু ফুয়েল। হা বোলতে পারতেন ফোসিল ফুয়েল না লাগিয়ে রি নিউ এবল এনারজি দিয়ে কাজ চালান যাবে।

একেবারেই ঘর্ষন নেই এবং ফুয়েল লাগবে না কথা দুট সরালে পোসট ভালো দেখাবে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার কমেন্টস এর জন্য অনেক ধন্যবাদ। বিষয়গুলো আমি পয়েন্ট আকারে তুলে আনছি

১) বাতাসের ঘর্ষন এর চেয়ে মোস্ট ইম্পর্টটেন্ট বিষয় হচ্ছে চাকার ঘর্ষন। শক্তিতো এখানেই সবচেয়ে বেশি খরচ হচ্ছে। আর আমি লেখাটা একেবারে সাধারন ভাবো যারা বুঝে তাদের জন্য লিখেছি। তাই বাতাসের ঘর্ষনকে এতটা কেয়ার করি নাই। তাবে এখন এডিট করে দিচ্ছি।

২) ফুয়েল বলতে আমি ফসিল ফুয়েল মিন করছি। কারন এটাই এখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। তাই আমি ফুয়েল লাগবে না বলতে ফসিল ফুয়েল মানে তেল কেই বুঝিয়েছি।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। তবে চালিকা শক্তি হিসেবে কোন না কোন শক্তি আবশ্যক। কাজ সম্পাদনের জন্য শক্তি অপরিহার্য ।

আপনার পোস্ট ভাল লেগেছে ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: চালিকা শক্তি হিসাবে বিদ্যুৎ শক্তিকেই ব্যাবহার করা হবে। এবং সেই বিদ্যুৎ শক্তি হয়ত অন্য কোন সিস্টেমে আসবে তবে অবশ্যই সেটা ফসিল ফুয়েল থেকে নয়। আমার মুল বিষয়টা হচ্ছে ফসিল ফুয়েল মানে তেল থেকে নির্ভরতা আরো কমিয়ে আনা।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।

পরবর্তী পর্বের আশায় থাকলাম। :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পরবর্তি পর্ব একদম রেডি। ইনশাআল্লাহ চলে আসবে বলে আসা রাখি।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: জানানোর জন্যই তো এই পোস্ট। সাথে থাকুন সামনে আরো চমৎকার সব আবিস্কার নিয়ে লিখছি।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৪

কালীদাস বলেছেন: এই নামটা জানতাম না, বাট কনসেপ্ট-টা ১০/১২ বছরের পুরান। আপনার পোস্টে কিছু টেকনিকাল ফল্ট আছে।

ও, এই ট্টেনগুলো দেখতে সুন্দর :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: টেকনিক্যাল ফল্টগুলো আসলে মেনশন করলে ভালো হত। ব্লগার এক নিরুদ্দেশ পথিক মেনশন করে বলেছেন তাই ঠিক করে দিয়েছি। আপনি একটু দয়া করে মেনশন করুন। চেস্টা করব ঠিক করে দেয়ার জন্য। ধন্যবাদ কমেন্ট এর জন্য।

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

সুন্দর পোস্ট!!! ব্লগার এক নিরুদ্দেশ পথিক এর সাথে সহমত।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: উনার উত্তরটা খেয়াল করুন। আমি তেল বা জিবাশ্ম জালানির উপরেই মুলত কনসেন্ট্রেশন করেছি।

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার কিছু তথ্য জানলাম । ++++++

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

নিও ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পোস্টে অনেক নতুন তথ্য জানলাম।

আমাদের দেশও একদিন এই ট্রেন চালু করে ফেলবে।

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

যেনী বলেছেন: যে যাই বলুক, বেশ হয়েছে ভাই অন্তত আমার মতো ছাপোষা মানুষের জন্য-----ধন্যবাদ

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

এমারাল্ড বলেছেন: আমি শাংহাই শহরে ম্যাগলেভ ট্রেনে চড়েছি। ভালো লেগেছিলো।

১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

সবুজ স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আপনি যত সহজে এতা চলে ভাবছেন ততটা না। আসলে এতা ২১ সতকের অন্যতম জটিল একটা বিষয় এবং অবশ্যই কার্যকর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.