নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Sensory Overload: ১০ টি অসাধারন উদাহারন

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৩

আমরা জানি মানুষের ৫ টি ইন্দ্রিয় আছে। এগুলো হল
১) চোখ (দৃষ্টিশক্তি)
২) কান ( শ্রবনশাক্তি)
৩) জিহ্বা (স্বাদ)
৪) নাক (গন্ধ)
৫) ত্বক (স্পর্শ)

গবেষনায় দেখা গেছে যদি কোন কারনে একটা সেন্স ক্ষতিগ্রস্থ হয় তাহলে মস্তিস্ক অটোমেটিক্যালি অন্য কোন একটা রিলেটেড সেন্স বা ইন্দ্রিয়কে অত্যান্ত প্রখর করে তোলে। যেমন যারা চোখে দেখতে পায় না তাদের শ্রবনশক্তি অত্যান্ত প্রখর হয়। বা যারা কানে শুনতে পায় না তাদের দৃস্টি শক্তি বেশ প্রখর হয়। কিন্তু আমারা যারা স্বাভাবিক আছি তাদের সামনে এমন কিছু আসলে যা আমাদের ইন্দ্রিয়ের সহ্য ক্ষমতার বাইরে তখন তা Sensory Overload হয়ে যাবে।

এখন আপনি কি কখনো এমন কোন জিনিষের সম্মুখিন হয়েছেন যা আপনার ইন্দ্রিয়ের সর্বোচ্চ ধারন ক্ষমতার বাইরে ছিল??
যেমন
আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে উজ্জলতম লাইট কোনটি?
সবচেয়ে বেশি গন্ধ কোনটি??

আসুন আমরা এধরনের কিছু বিষয় সম্পর্কে জানি

১) শ্রবনশাক্তি:- Tunguska Event এর উল্কাঘাত যা পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম শব্দ তৈরি করেছিল

১৯০৮ সালের ৩০ই জুন তারিখে রাশিয়ার Podkamennaya Tunguska নদির কাছের জঙ্গলে একটা বিশাল এবং ভয়ানক বিষ্ফোরনের সৃস্টি হয়। এটা কোন সাধারন বিস্ফোরন ছিল না। একটা ছোটখাট উল্কা প্রচন্ড গতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে। মাটি থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার উপরে থাকা অবস্থায় সেটি প্রচন্ড বিস্ফোরনের ফলে ধংস্ব প্রাপ্ত হয়। যদিও সেটা মাটি থেকে অনেক উপরে ছিল কিন্তু সেটার সেই ধাক্কায় বিশাল বিস্ফোরনের শব্দ শোনা যায়। পৃথিবীর ইতিসাবে এটাই রেকর্ড করা সবচেয়ে বেশি শব্দ ছিল। এটার শব্দের মাত্রা এতটাই বেশি ছিল যে আমেরিকা কর্তৃক জাপানের হিরোসিমায় ফেলা আনবিক বোমার চেয়ে ১০০০ গুন বেশি শব্দ তৈরি করেছিল।

বিষ্ফোরনের ধাক্কার ফলে ওই জঙ্গলের প্রায় ২১৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকার ৮ কোটি গাছ ধংস হয়ে যায়। ধারনা করা হয় এটা যদি কোনক্রমে কোন শহরের উপরে পরত তাহলে ভয়ানক সর্বনাশ ঘটে যেত।

২) স্বাদ :- Carolina Reaper মরিচ যা আপনার মাথার মধ্যে বিস্ফোরন ঘটাতে পারবে

আপনি কি খাবার সময়ে ঝাল খুবই পছন্দ করেন?? খাওয়ার সময়ে ঝালের চোটে ঘামতে পছন্দ করেন??

তাহলে আপনার জন্য আছে Carolina Reaper নামক এক ধরনের মরিচ। খুবই সুন্দর চেহারার এই মরিচগুলোর আবিস্কারক PuckerButt নামক একটা মরিচ কোম্পানির প্রধান Ed Currieর। এই ভদ্রলোক এটাকে উনার ব্যাক্তিগত ফার্মে ফলান। এর একটা মরিচ আপনাকে হাসপাতালের বেডে শুইয়ে দিতে একেবারেই যথেস্ট।

কিভাবে??

একটা সাধারন মরিচের মধে Scoville Heat Unit scale অনুসাসে ৮০০০ ইউনিট পরিমান ঝাল থাকে। সেখানে একটা Carolina Reaper এর মধ্যে 1,569,300 খেকে 2,200,000 ইউনিট পর্যন্ত ঝাল থাকে। আমেরিকার পুলিশ এবং অন্যান্য দেশের পুলিশ এই মরিচ ব্যাবহার শুরু করেছিল পানির সাথে বিক্ষোভ দমনের জন্য। কিন্তু মানবাধিকার কমিশন এটার ব্যাপারে আপত্তি তোলে। এই মরিচ আপনার স্কিনে লাগলে সেটার জ্বলুনি কমাইতে ডাক্তারের কাছেই যেতে হবে আপনাকে।

৩) গন্ধ:- Rafflesia arnoldii ফুল যা সবচেয়ে বেশি দুর্গন্ধ তৈরি করে

আপনার এই ছোট জীবনে সবচেয়ে দুর্গন্ধময় জিনিষ কোনটি শুকেছেন। পচা শামুক, পচা মাছ, পচা ডিম অথবা বাথরুমের ময়লা??

Rafflesia arnoldii নামক ফুলটির নাম শুনেছেন কখনো?? এটি শুধু পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্গন্ধময় জিনিষই না একই সাথে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুলও। ফুলটাকে ইন্দোনেশিয়ানরা মজা করে লাশের ফুলও ডাকে। কারন যে কোন কিছু মরে পচে গেলে যে গুর্গন্ধ ছরায় ফুলটি তার চেয়েও বেশি দুগন্ধ ছরায়। এটার দুর্গন্ধ এতটাই বেশি যে রাস্তায় এটি জন্মায় তার আশে পাশে গাড়িগুলো কাচ তুলে দিয়েও এর হাত থেকে রেহাই পায় না। গাছটির এমন দুর্গন্ধের কারন হচ্ছে পোকমাকরকে আকৃস্ট করা যারা সাধারন পচা জিনিষের প্রতি আকৃস্ট হয়।

তবে গন্ধ শুনেই নাক সিটাকাবেন না। কারন এই গাছটি ইন্দোনেশিয়ার তিনটি প্রধান জাতীয় ফুলের মধ্যে একটি। ইন্দোনেশিয়ার মানুষের চমৎকার গন্ধবোধ আছে বলা যায়।

৪) দৃশ্যতা :- Texas Petawatt laser যা পৃথিবীর সবচেয়ে উজ্জল আলো।

শুনতে অবিশ্বষ্য হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে উজ্জল আলো তৈরি হয়েছে একটা ল্যবরটরিতে। এটা একটা লেজার রশ্মি ছিল। নাম হচ্ছে পেটা ওয়াট লেজার। আমরা সাধারনত বাসা বাড়িতে যে বাতিগুলো ব্যাবহার করি তার পাওয়ার থাকে ৭৫ ওয়াট। এই লেজারটির আলোক রশ্মির পাওয়ার কয়েকশ কোটি ওয়াটেরও উপরে। একচুয়ালি এটার তাপমাত্রা সুর্যের তাপমাত্রার সমান। ল্যাবের বিজ্ঞানি দিমিত্রি বলেন "আমরা এমন একটা লেজার তৈরি করতে চাচ্ছিলাম যেটি মহাবিশ্বের অত্যান্ত চরম পরিবশে কিভাবে বিভিন্ন কনাগুলো বেচে থাকে তার উপর গবেষনা করার জন্য। যেমন সুর্যের এক্সট্রিম টেম্পারেচারে কিভাবে বস্তু গুলো রিএক্ট করে। তারা একটি মিনি সুপারনোভা তৈরি করতে চাচ্ছেন ল্যাবের মধ্যে, ছোট তারা তৈরি করবেন এবং মহাবিশ্বের অনেক অনেক রহস্যজনক বিষয়ের সমাধান করতে পারবেন বলে ধারনা করেন।

আর একটা মজার বিষয় হচ্ছে লেজারটার উজ্জলতা সুর্যের থেকেও বেশি। তার মানে এক সেকেন্ড এর মধ্যে এটা যেকোন মানুষের চোখ নস্ট করে দিতে পারবে স্থায়ি ভাবে। তবে সমস্যার বিষয় হচ্ছে এটা খুব অল্প সময় ধরে চলে। এক সেকেন্ট এর 0.0000000000001 সময় স্থায়ি হয়। বিজ্ঞানিরা এটা বারানো চেস্টা করছে। তবে আরো ভয়ানক সমস্যা হচ্ছে এটা সেনাবাহিনির হাতে গেলে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক অস্ত্র হিসাবে ব্যাবহৃত হবার আশংকা করা হচ্ছে।

৫) স্পর্শ:- Heinold's First and Last Chance Saloon একটা ঐতিহাসিক এবং ভায়নক হেলানো ফ্লোর

১৯০৬ সালে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে একটা মারাত্মক ভুমিকম্প হয়। উক্ত ভুমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি গ্রস্থ হয় অকল্যান্ড নামক অঞ্চলটি। মজার একটা বিষয় হচ্ছে অকল্যান্ডে একটা মদরে বার আছে যার নাম Heinold's First and Last Chance Saloon। আসলেই এটা একটা ফাস্টা এবং লাস্ট চান্স। কারন এই বারে ঢোকার পরেই আপনার পায়ের নিচের ফ্লোর টি এমন একটি এঙ্গেলে হেলানে থাকবে যে আপনার কাছে মনে হবে আপনি এখনি পরে যাচ্ছেন। কিন্তু আসলে আপনি পরবেন না।

উক্ত বারটি ওই ভুমিকম্পের সময় ক্ষতিগ্রস্থ হয় যাতে এর ফ্লোরের একটা পাশ ডেবে যায় এবং এমন একটি এঙ্গেল সৃস্টি করে যা আপনাকে ভিমরি খেতে বাধ্য করবে। বেশির ভাগ কাস্টমার বারটিতে ঢোকার সাথে সাথেই চিৎকার দিয়ে বের হয়ে আসে কারন তাদের কাছে মনে হয় তারা পরে যাচ্ছে। বিষয়টি কিছুই না শুধু মানুষের স্পর্শে মাত্রা অতিক্রম করার কারনেই এমনটা ঘটে।

৬) শ্রবনশক্তি:- কেনি জি এর গিনেস বিশ্ব রেকর্ড (রেকর্ড এর রেকর্ড)

কেনি জি এজন saxophone বাদক। তিনি একটি চমৎকার বিশ্ব রেকর্ড করেন। তিনি এক টানা ৪৫ মিনিট ৪৭ সেকেন্ট পর্যন্ত এই যন্ত্র বাজাতে থাকেন। কিন্তু কিভাবে??

তিনি সার্কুলার শ্বাস নেয়ার সিস্টেমটি ব্যাবহার করেন। কিন্তু এটা অত্যান্ত ভয়ানক একটা সিস্টেম। এই সিস্টেমে বাতাস ব্যাবহার করে চালানো বাদ্য যন্ত্র গুলো একটানা চালানো হয় কোন রকম থামানো ছারাই। এই সিস্টেমে নাক দিয়ে কন্টিনিয়াস বাতাস নেয়া হয় এবং মুখ দিয়ে ছারা হয় যা ফুসফুসে স্টোর করা থাকে। যাদের ইচ্ছা হয় একবার চেস্টা করে দেখতে পারেন। তবে দুর্ঘটনা ঘটলে আমি দায়ি না।

৭) দৃশ্যতা এবং স্পর্শ:- Julian Hoeber এর DH#2 এমন একটি আর্ট যা আপনার মাথা ঘুরিয়ে দেবে

২০১২ সালে আমেরিকার লস এঞ্জেলস এর আর্টিস্ট Julian Hoeber এমন একটি ঘর তৈরি করেন যার ভিতরে ঢুকলে আপনার মাথা ঘুরতে বাধ্য। কারন রুমে ঢোকার সাথে সাথেই আপনার কাছে মনে হবে আপনি হেলে পরে যাচ্ছেন। ফলে আপনি হেলতে থাকবেন। কিন্তু আসলে এধরনের কিছুই হচ্ছে না। আপনি হেলতে হেলতে আবার অন্যদেকে চলে যাবেন। কিন্তু বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে আপনি স্রেফ পাগল হয়ে গেছেন বা আপনি মদ্যপান করছেন।

Julian Hoeber তার ওয়েবসাইটে বলেছেন যে তিনি এই রুমটির ফ্লোর এমন একটি এঙ্গেলে তৈরি করা হয়েছে যে মানুষের সেন্স বা স্পর্শ কে ধোকা দিতে পারবে। তার ভাষায় তিনি মানুষের "গ্রাভিটেশনাল মিস্ট্রি স্পট" বের করেছেন"। এই মিস্ট্রি স্পটটাকে ধরা হয় মানুষের তৈরি সুপারন্যাচারাল পাওয়ারের মতন। যেটা আপনার চোখের সামনে অবাস্তব জিনিষ তৈরি করবে কিন্তু আসলে সেটা একটা সামান্য আর্কিটেকচারাল ধোকা মাত্র।

ম্যাজিশিয়ানরা এই জিনিষটা ব্যাবহরা করে অসম্ভব সব ট্রিক দেখায় সাধারনত।

৮) গন্ধ এবং স্বাদ:- Scandinavian rotten fish যা বমির গন্ধ তৈরি করে

অনেকেই আছে শুটকি খুবই অপছন্দ করেন অতিরিক্ত গন্ধের কারনে। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবেচেয়ে গন্ধযুক্ত মাছ তৈরি করা হয় সুইডেনে।
এর নাম হচ্ছে “Scandinavian rotten fish.”।

মাছ গুলো সাধারন ধরা হয় মে এবং জুন মাসের মাঝামাঝি সময়ে। ধরার সাথেই সাথে এগুলো কাঠের ব্যারেলের মধ্যে প্রায় ১০ মাস ফরমেন্টশন করা হয়। মানে হচ্ছে মদের মত গাঁজানো হয়। কিছু কিছু ব্যারেল আরো ৬ মাস পর্যন্ত রাখা হয়। এবং এর পরই এগুলো ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হয়। এই ১৬ মাসে মাছ গুলোকে Haloanaerobium নামক ব্যাকটেরিয়া আস্তে আস্তে পচাতে থাকে আমাদের দেশের শুটকির মতন করে। এর পরই এগুলো টিনে কৌটার মধ্যে প্যাকিং করে বিক্রয়ের জন্য পাঠানো হয়। ব্যাকটেরিয়া গুলো বিভিন্ন ধরনের এনজাইম তৈরি করে এই কৌটার মধ্যে যেমন hydrogen sulfide এবং butyric acid। এই গুলো সত্যিকারের বমির গন্ধ তৈরি করে। এবং এটা এতটাই ভয়ানক যে অনেকে কৌটা খোলার আগেই এর গন্ধ পেয়ে থাকেন।

চিন্তা করেন যারা এই ফ্যাক্টরিতে চাকরি করেন তাদের কি অবস্থা হয়। ওয়াক। ওয়াক। ওয়াক।

৯) দৃশ্যতা:- ভারতের একটি পাহাড় যা আপনার মাথা ঘুরিয়ে দেবে

ভারতের কারগিল এর লাগাখ এ ঠিক পাকিস্তান বর্ডারের পাশেই এই পাহাড়ি অঞ্চলটি অবস্থিত। এটি একটি অন্যতম পর্যটকদের জন্য আকর্ষনিয় স্থান কেন?? কারন অনেকেই বলে থাকেন যে পাহাড় গুলোতে খুবই শক্তিশালি ম্যাগনেটিক পাথর আছে যা একটা আস্ত গাড়িকে উপরের দিকে বা নিচের দিকে নামাতে থাকে। বিশ্বাস হচ্ছে না??

প্রথমে আপনি সেখানে যাবেন। রাস্তার উপরে সাদা বক্স মার্ক করা লেখা থাকবে আপনার গাড়ি পার্ক করার জন্য। আপনি আপনার গাড়িটাকে সেখানে পার্ক করে একটু ঘরতে যাবেন একটু পরে পাহাড় থেকে তাকালে দেখবেন আপনার গাড়ি আস্তে আস্তে নিচের দিকে নামছে। আবার কিছুক্ষন পরে আরেকটা পাহাড় থেকে তাকালে দেখা যাবে আপনার গাড়ি উপরের দেক উঠে আসছে। কিন্তু আপনি যখন গাড়ির কাছে যাবেন দেখবে গাড়ি তার সঠিক অবস্থানে মানে সেই পার্কিং লটেই দাড়িয়ে আছে। সাদা মার্ক করা থাকে যাতে আপনি আসলেই স্মিৃতি ভ্রম না হন।

আসল বিষয় হচ্ছে ওখানে মেগনেটিক কোন কিছুই নাই। এটা আসলে আপনার দৃশ্যতার সিমা অতিক্রম করার ফসল। পাহাড় গুলো এমন এঙ্গেলে দাড়িয়ে আছে যে রাস্তার উপরে কোন কিছুর দিকে তাকালে মনে হয় সেটি হয় নিচের দিকে বা উপরের দিকে যাচ্ছে। আসলে বাস্তবে সেটা কিছুই হচ্ছে না। পুরোটাই মানুষের দৃশ্যতার সাথে প্রতারনার মতন আরকি।

১০) শ্রাব্যতা:- প্রথিবীর সর্বনিম্ন ভয়েস

মোবাইলে প্রেমিক প্রেমিকারা সাধারনত আধুনিক যুগে খাতা তলে শুয়ে শুয়ে খুবই নিম্ন স্বরে কথা বলে থাকে। কিন্তু সেটা কত নিম্ব হতে পারে তার কোন ধারনা আছে??

Storms নামক একজন গায়ক পৃথিবীর সর্বনিম্ন শব্দ উৎপাদন কারি হিসাবে গিনেস ওয়ার্ল রেকর্ড খাতায় নাম লিখিয়েছেন। তিনি এতটাই নিম্ন শব্দ উৎপন্ন করতে পারেন যে তা শুনতে আপনার রেডিও যন্ত্র পাতি লাগবে। পরিমাপ করে দেখা গেছে তার উৎপন্ন শব্দের মাত্রা মাত্র ৮ হার্জ। যেখানে মানুষের শ্রাব্যা হাজার হার্জের উপরে।

ডাক্তাররা ভদ্রলোকের ভোকাল কর্ড চেক করতে গিয়ে দেখেছেন তার ভোকাল কর্ড সাধারন মানুষের ভোকাল কর্ডেরে চেয়ে দুই গুন বড়। যার কারতে বাতাসকে তিনি অত্যান্ত সুক্ষভাবে ম্যানুপুলেট করতে পারেন।

আমার ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: জ্ঞান আহরণ করলাম
খুব ভালো লেগেছে

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

শঙ্খচিল_শঙ্খচিল বলেছেন:
তথ্যবহুল পোস্ট। প্লাস লন +++

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। প্লাস লইলাম :)

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

ভারসাম্য বলেছেন: দারুন পোস্ট, তবে লেজার আলোর উজ্বলতা বোঝাতে ওয়াটের হিসেব সংগত মনে হয় নি, কারন আলোর তীব্রতা বোঝাতে লুমেন এককের ব্যাবহার যুক্তিযুক্ত। উদাহরণ হিসেবে, সাধারণ বৈদ্যুতিক বাতি এবং শক্তি সাশ্রয়ী বাতির ওয়াট এবং আলোর পরিমানের বিষয়টি তুলনা করে ভেবে দেখতে পারেন। ;)

যাই হোক, আবারও বলছি, অসাধারণ সুন্দর একটি পোস্ট হয়েছে এটি। প্লাস ও প্রিয়তে। :D

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাই আপনি জরিপ কইরা দেখেন ওয়াটই অনেকে ভাল কইরা বুঝে নাই। এর মধ্যে যদি আপনি লুমেন বুঝাইতে যান তাইলে তো হবে না। তাই আমি ওয়াটেই থাকছি। ধন্যবাদ প্রয়তে নেয়ার জন্য।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: খুবই তথ্যবহুল পোষ্ট । ইন্দোনেশিয়ার যে ফুলের কথা বলেছেন সে ফুলের শুভেচ্ছা নিবেন আমাদের পক্ষ থেকে ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: না ভাই। ওই ফুলের শুভেচ্ছা নিতে গেলে আর খাবার দাবার পেটের ভিতরে থাকবে না সব বের হয়ে আসবে। তার চেয়ে এমনিতে ফুল ছারা আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। ধন্যবাদ :)

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২

আবু শাকিল বলেছেন: তথ্যগত মজা এবং ভাল লাগার পোষ্ট।
লেখককে ধন্যবাদ :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) ধন্যবাদ

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অসাধারণ তথ্যবহুল পোস্ট।++++

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ:)

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

কাবিল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

ভাল লাগল

ধন্যবাদ

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল উপভোগ্য পোস্ট । :) :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্যতিক্রমী এবং অসাধারণ পোস্ট।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই কে :)

১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

ভরকেন্দ্র বলেছেন: ++++++++++

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বাহ

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বাহ :)

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর একটি বেশ মজার এবং তথ্যবহুল পোস্ট পড়লাম।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: কোন কথা হবে না, শুধু লাইক হবে... :) :) :)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) :) :)

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৫

আরমিন বলেছেন: বাহ বেশ মজার পোস্ট তো !

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩১

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
মজার ও তথ্যবহুল পোস্ট।
কিছু বানান ভুল আছে, ঠিক করে দিবেন।

ভালোলাগা রইল । ++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বানান ভুল একটা সমস্যাই বলতে পারেন। আমি খুবই দ্রুত লেখতে চেস্টা করি। কারন সারাদিন এত ব্যাস্ত থাকি যে রাতের বেলা খুব কম সময় পাই লেখার জন্য। তাই লেখাগুলোতে প্রচুর ভুল থেকে যায়।

১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৯

ডি মুন বলেছেন:
অসাধারণ একটি পোস্ট
প্রিয়তে নিলাম ++

:)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট । অসাধারণ মজার কিছু তথ্য জানলাম । শেয়ারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার পোস্টে +++++ এন্ড ভালোলাগা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪১

একলা ফড়িং বলেছেন: অদ্ভুত সব জিনিস! সরাসরি দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে!!!


৫, ৭ আর ৯ বেশি অদ্ভুত!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কিছু জিনিষ সরাসরি দেখতে পারবেন না। যেনম পেটাওয়াট সম্ভবনা। সাধারন মানুষ থেকে অনেক দুরে রাখা হয় ওইটা। প্রায় মিলিটারি ইনস্টলশনের মতন একটা বিষয়।

২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১২

jiad82 বলেছেন: বাহ অসাধারন। আমি ফেসবুকের রহিমুল হক http://www.facebook.com/rhuque1
পোস্টে ++

০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি ফেসবুক আইডি নিয়া মারাত্মক ঝামেলায় পরছি। নেইম ভেরিফিকেশন চাচ্ছে ফেইসবুক। সেটা দিয়ে তার পরে উত্তরন হবে বলেই মনে হচ্ছে।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪২

দর্পণ বলেছেন: দারুন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.