নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলুন ঘুরে আসি ব্লাক হোলের ভিতরে (পর্ব-৩)

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

আগের পর্বগুলো

চলুন ঘুরে আসি ব্লাক হোলের ভিতরে (পর্ব-১)

চলুন ঘুরে আসি ব্লাক হোলের ভিতরে (পর্ব-২)

আগের পর্বে আমরা দেখেছিলাম আপনাকে ব্লাক হোলের ভিতরে যাচ্ছেন। আর আপনি Event horizon পার হওয়ার পরে পুরোপুরি অদৃশ্য হয়ে গিয়েছেন।কিন্তু সেটাতো আমাদের চোখে আপনি অদৃশ্য হয়ে গিয়েছেন। এবার এই পর্বে আমরা দেখবো আপনার কি অবস্থা হচ্ছে ব্লাক হোলের ভিতরে।





আপনি খুবই স্বাচ্ছন্দ ফিল করতে করতে আস্তে আস্তে ব্লাক হোলের ভিতরে যেতে থাকবেন। কিন্তু বিষয়টা আপনার জন্য আস্তে আস্তে কস্টদায়ক হতে থাকবে। মানে হচ্ছে মৃত্যুর কাছাকাছি যাওয়ার মতন। আপনি যখনই ব্লাক হোলের ভিতরে যেতে থাকবেন আস্তে আস্তে চারপাশে মহাবিশ্ব আপনার চোখের সামনে ছোট হতে থাকবে। ছোট হতে হতে এক সময় সেটা একটা বিন্দুতে এসে ঠেকে অদ্রশ্য হয়ে যাবে। এই অবস্থায় অন্ধকার ছারা আর কিছুই আপনি দেখতে পাবেন না। এর কারন হচ্ছে আলো যেহেতু আর বের হতে পারছে না তাই আপনিও কোন কিছু দেখছেন না।



এবার আসি Gravitational singularity নিয়ে। ব্লাক হোলের একেবারে কেন্দ্র টাকে বলে Gravitational singularity। এই স্থানে বস্তুর ঘনত্ব এতটাই বেশি থাকে যে সেটাকে অসিম বলেই ধরে নেয়া হয়। এই স্থানে কোন গ্রাভিটি, আলো বা সময় কোন কিছ্ররই কোন পাত্তা নেই। সব কিছুই এখানে এসে ফেইল মারবে। আপনি যতই এই Gravitational singularity এর দিকে যেতে থাকবেন ততই একটা মজার বিষয় ঘটতে থাকবে। সাধারনত আমরা যখন কোন গর্তের মধ্যে পরে যাই আমরা একই অনুপাতে পরতে থাকি। কিন্তু এই ক্ষেতে অভিকর্ষবল সেভাবে কাজ করবে না। আপনাকে ব্লাকহোলটি টানতে থাকবে।



প্রথমে আপনার পায়ের আঙুলগুলো টেনে একেবারে লম্বা করে নিজের ভিতরে নিয়ে নেবে। কিন্তু আপনার বাকি শরির ঠিকই থাকবে। আস্তে আস্তে পায়ের পাতা টান দেবে। পরে হাটু। পরে কোম। এভাবে মাথা পর্যন্ত। ছবিতে যেভাবে দেখছেন সেভাবে। আপনি দেখতে থাকবেন আপনার শরির কিভাবে আস্তে আস্তে লম্বা হতে হতে বিশাল হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়টা ঘটার কারন হচ্ছে ব্লাক হোল আপনাকে ধরে টান দেবে না। আনার শরিরে কোষের ভিতরে থাকা প্রত্যেকটা অনু পরমানুকে টান দেবে। কিন্তু এর ফলে ঠিক কিরকম ফিল হতে পারে বা কি হতে পারে মানুষের শরিরের মধ্যে সেটা বের করার আসলে কোন উপায় নেই। তবে মৃত্যু নিশ্চিৎ সেটা বলা যেতে পারে। আর একটা বিষয় হচ্ছে যেহেতু শরিরে প্রত্যেকটা অনুপরমানুকে টানা হবে সেহেতু মৃত হওয়ার বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানি দ্বিমত পোষন করেছেন। তবে স্বাভাবিক ভাবে মৃতই ধরা যায়।



এই ঘটনাকে বিজ্ঞানিরা Spaghettification বলে থাকেন। মাানে হচ্ছে বস্তুকে ভার্টিক্যালি টানবে আবার হরাইজন্টালি সংকুচিত করবে। এই টান এবং সংকোচন এর পরিমান একেবারে সমপরিমানের হবে। ফলে আপনার Spaghettification এর ফলে শরিরের কোন পরিবর্তনই হবে না। কারন একবার টানা আবার সংকোচন এর ফলে কি হতে একটা মানুষের শরিরে সেটার কোন ধারনাই কারো নেই। এমনকি বিজ্ঞানিরা এর পরে কি হতে পারে সেটাও বলতে পারছেন না। এর পরে আমাদের জ্ঞানের পরিধিতে পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যার যে সব বিধি, নিয়ম এবং সুত্র জানি সবই লঙ্ঘিত হবে। কারন প্রথমেই বলেছি ব্লাকহোল বিশ্বভ্রম্মান্ডের কোন ফিজিক্সে নিয়মের ধার ধারেনা।



এবার বলি কিছু কল্পনা প্রসুত কথা বার্তা নিয়ে। মানে হচ্ছে এতক্ষন যা বলেছি পুরোটাই বিজ্ঞানিদের আবিস্কুত বিষয়গুলো প্রচুর ব্যাখ্যা আর গবেষনার মাধ্যমে বিষদ ভাবে সবার কাছে গৃহিত। কিন্তু এখন যা বলবো সেগুলো হতে পারেটাইপ কথা বার্তা। প্রথমত আমরা কথা বলেছি একটা নিস্ক্রিয় ব্লাকহোল নিয়ে। যদি এই ব্লাকহোলটা গতিশিল হত এবং একেবারে একটিভ মানে একটা তারাকে গিলে খাচ্ছে এইটাইপ হত তবে সেটাতে কি হত??



বিজ্ঞানিদের ধারনা এই ধরনের ব্লাকহোল গুলো মহাবিশ্বের মধ্যে একটা ছিদ্রের মতন সৃস্টি করে। এটাকে বলা হয় ওয়ার্মহোল। ছবিতে যেটা দেখতে পাচ্ছেন ঠিক সেরকমই অনেক বিশাল দুরত্বকে সে সর্টকার্ট করে ফেলছে। মনে করেন আপনি একটা পেন্সিল নিয়ে এক টুকরো কাগজের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত পর্যন্ত দাগ টেনে যাবেন। কিন্তু আপনি যদি সেটা না করে কাগজের প্রান্তদুইটিকে ভাজ করে পেন্সিল দিয়ে একটা ছিদ্রকরে ফেলেন তাহলেও কিন্তু হয়ে যাচ্ছে। ওয়ার্মহোল এটাই করছে। এটা শুধু মাত্র ফিজিক্সের সুত্রগুলোকেই লঙ্ঘন করছে না পুরো মহাবিশ্বের চেহারা বদলে দিচ্ছে। এই ব্লাকহোলগুলোর কারনেই কোন ভাবেই এই মহাবিশ্বের আসল পরিমাপ এবং চেহারা দেখা সম্ভব হচ্ছে না। কারন এগুলো এমন ভাবে ফিজিক্সএর সুত্রগুলোকে লঙ্ঘন করেছে যে বিজ্ঞানিদের হতভম্ব করে দিয়েছে।



এখন মনে করেন একটা প্রচন্ড শক্তিশালি ব্লাকহোলের মধ্যে আপনি একটা মহাকাশযান চালিয়ে দিলেন। ঠিক তার উল্টোদিক দিয়ে বের হয়ে গেলেন। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে ঢোকার সময় ঢুকেছেন আজকের এই দিনে কিন্তু বের হবার সময় বের হয়ে যাবেন হয়ক ৫০০০ বছর আগে যখন মিশরের ফারাও রাজার চিন্তা করছিলেন কিভাবে চমৎকার একটা সমাধি নির্মান করা যায়। ঠিক তখনই আপনি মিশরে আপনার মহাকাশ যান নিয়ে ক্রাশ করলেন। ঘটনা কিছুই ঘটবে না। শুধু আপনাকে আজীবন সেই মিশরের রাজার জন্য পিরামিড বানাইতে হবে। অথবা মায়ানদের সামনে পরলেন। বানিয়ে দিলেন মায়ান সভ্যতা। যদিও কথাগুলো কাল্পনিক কিন্তু আসলে কিন্তু এরকম কিছু একটা হতেও পারে। এমনও হতে পারে গিয়ে পরলেন এমন একটা গ্রহের মধ্যে যেটাতে প্রানিগুলো মোটেই সভ্য হতে পারে নি। ফলে আপনি হয়ে যাবেন তাদের এক বোলার ভুরিভোজের খাদ্য। হতে পারের কোন শেষ নেই কারন কেউই জানে কি হতে পারে এই ব্লাক হোল নামক অন্ধকার গহ্বরের ভিতরে।



মারাত্মক একটা বিষয় হচ্ছে পৃথিবীতে বিজ্ঞানিরা ব্লাকহোল তৈরির চেস্টা চালাচ্ছেন তাদের ল্যাবরটরিতে। এই প্রজেক্টএর নাম Sonic black hole। অনেকে আবার মজা করে ডাকে dumb hole। এই প্রজেক্টের সর্বশেষ সফলতা হচ্ছে তাদের তৈরি ব্লাকহোল থেকে শব্দ বের হতে পারে না। খুবই মারাত্মক এই প্রজেক্টের সফলতার উপর নির্ভর করবে আমাদের পরবর্তি প্রজন্মের মহাকাশ ভ্রমনের ভবিষ্যৎ।



এই ব্লাক হোলের সাথে রিলেটেড একটা প্রশ্ন হচ্ছে বার বার আলো গতির কথা বলছি তাহলে আলোর গতিতে ভ্রমন করতে পারলে কি হবে??



মনে করেন প্রথিবী থেকে আমরা একটা মহাকাশ যানে করে রওনা দিলাম সুর্যের দিকে যেটার স্পিড ৩ লক্ষ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্টে। মানে আলোর গতিতে। আমরা সাধারনত গাড়িতে ভ্রমনের সময় দেখেথাকি রাস্তার সামনের দুরের একটা বস্তু আস্তে আস্তে আমাদের দিকে আসতে থাকে। কিন্তু এই ক্ষেতে ঘটবে পুরো উল্টোটা। আপনি সুর্যকে আস্তে আস্তে আপনার থেকে দুরে যেতে দেখবেন। কারন হচ্ছে আপনার দৃস্টিক্ষেত্র বা field of view আস্তে আস্তে বড় হতে থাকবে পুরো মহাবিশ্বের দিকে। কারন মহাবিশ্বের পুরোটাই শুন্যস্থান এবং অসিম।



আলোর গতিতে চলতে থাকলে আপনি আপনার পেছনের বস্তুও চোখের সামনে দেখতে থাকবেন। কেন??

কারন আপনি যখন আলোর গতিতে ছুটতে থাকবেন আপনার তখন পৃথিবী থেকে বিচ্ছুরিত হওয়া আলোর ফোটন কনিকাগুলো যে স্পিডে আপনার দিকে আসছিল সেটাকে আপনি রিচ করবেন। আবার আমার দৃস্টিক্ষেত্র আস্তে আস্তে বড় হতে থাকলে এই আলোর কনিকা গুলোও আপনার চোখের সামনে চলে আসবে। মজার বিষয়হচ্ছে পৃথিবীকে পেছনে ফেলে আপনি আলোর গতিতে রওনা দিলেন দেখা যাবে আপনি সামনের দিকে সুর্যের পাশে পৃথিবীকেও দেখছেন। আপাতত এটুকুনই জেনে রাখেন।



দ্বিতিয় প্রশ্নটা হচ্ছে আমরা এই বিশাল মহাবিশ্বের ঠিক কোন স্থানে আছি?? অথবা আমাদের এই মহাবিশ্বের কেন্দ্রবিন্দু কোনটা বা সিমানা কি আছে কোন??



যদিও উত্তরটা শুনতে আপনার কাছে হাস্যকর লাগবে তারপরও বলছি। এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র বা সিমানা সব স্থানে। সবকিছুই এই মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থল। এমনকি আপনিও এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র স্থল হিসাবে বিবেচিত হবেন। প্রত্যেকটা জিনিষ যা আমরা দেখেছি যা যার অস্তিত্ব আছে বলে জানি সবকিছুই মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থল। কিভাবে?? আসেন অসাধারন এই জিনিষটা ব্যাখ্যা করি।



এই জিনিষটার নাম দিয়েছেন বিজ্ঞানিরা Cosmological principle। মনে করেন আপনাকেই ধরে নিচ্ছি আমি। আপনি এই পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকেন না কেন অথবা এই মহাবিশ্বের যেখানেই থাকনে না কেন সমস্ত কিছুই আপনার থেকে আস্তে আস্তে বিস্তৃত হচ্ছে মানে দুরে সরে যাচ্ছে আস্তে আস্তে। এই এই বিস্তৃতির পরিমান আনুপাতিক ভাবে একেবারে সমান হারে হচ্ছে।



এটা অনেকটা একটা বেলুন ফোলানোর মতন অবস্থা আরকি। তবে আবার মনে কইরেন না যে একটা বেলুনের মতন সবকিছু প্রসস্থ হচ্ছে যেটার কেন্দ্রে আপনি দাড়িয়ে আছেন। আসলে আপনি দারিয়ে আছে বেলুনটার surface বা পৃস্ঠতলের উপরে। মনে করেন আপনি একটা বেলুনের গায়ে কিছু রঙিন ফোট দিলেন রঙদিয়ে। তার পরে সেটা ফুলাতে শুরু করলেন। কি হবে??

আস্তে আস্তে একটা ফোটা থেকে আর একটা দুরে সরে যেতে থাকবে। কিন্তু সেই ফোটাগুলোর কোন সেন্টার পয়েন্ট থাকবে না।



আরো ভালো করে বোঝার জন্য উপরের ছবিটার দিকে খেয়াল করুন। কিছু ডট দেখতে পারছেন তাই না। আসলে এগুলো একই জিনিষ দুইটা লেয়ারে। প্রথম লেয়ারটা একটু ছোট আর দ্বিতিয় লেয়ারটা তার থেকে ৫ শতাংশ বড়। এখন খুব ভালো করে যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন যদি এই লেয়ারের যে একটা একটা বিন্দুকে একই স্থানে আনা হয় তাহলে পুরো চিত্রটিই ওই বিন্দুকে সেন্টা করে ফেলবে। মানে হচ্ছে এই চিত্রের সবগুলো বিন্দুকে যদি আপনি আলাদা আলাদা ভাবে একই স্থানে নিয়ে আসেন প্রত্যেকটিই প্রত্যেকবার পুরো চিত্রটির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হবে। এখন মনে করেন এই চিত্রটির একটা বিন্দু হচ্ছেন আপনি বাকি সব হচ্ছে পরো বিশ্বভ্রম্মান্ডের সকল কিছু। গাছ পালা, ঘর বারি, কোটি কোটি মানুষ, সমুদ্র, এই পৃথিবী নামক গ্রহ সহ সকল কিছু। চিন্তা করেন এই সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুই হচ্ছেন আপনি। প্রত্যেকটা জিনিষই আলাদা ভবে অথাব নিজস্বভাবে এই পুরো বিশ্বভ্রম্মান্ডের কেন্দ্রবিন্দু।



চিন্তা করে দেখেন আপনি নিজেকে কি মনে করছেন বা আপনার বন্ধুবান্ধব, আত্মিয় স্বজন পারা প্রতিবেশি আপনাকে কত ছোট বা খারাপ মনে করছে এটা কোন বিষয়ই না। আপনি নিজের দিকে একটা তাকান আর চারপাশের দিকে তাকান। আপনি এদের সবার মাঝে একটা কেন্দ্রবিন্দুর মতন। যে স্রস্টা এটা এভাবে সৃস্টি করেছেন তিনি এই পুরো সিস্টেমটা এভাবেই সৃস্টি করেছেন যাতে আপনি এই সবকিছুর কেন্দ্র বিন্দু হতে পারেন। তাই কখনোই নিজেকে ছোট মনে করবেন না। কারন কেন্দ্রবিন্দু যখন কোন কিছু শুরু করে তখন সেটা ওই বৃত্তের কিনারা পর্যন্ত পৌছে যায়। তাই আপনি যদি একটু চেস্টা করে নিজের উপরে বিশ্বাস স্থাপন করে শুরু করতে পারেন সেটা হোক যেকোন কিছু আপনি পারবেনই। তাতে কোন ভুল নেই। কারন আপনিই তো এই সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু।



অন্তত বিজ্ঞানিদের এই ক্যালকুলেশন তো সেটাই বলছে। ফিজিক্স সেটাই বলছে। তাই জীবনে খেই হারাবেন না। বিশ্বাস রাখুন নিজের উপরে আর পরতে থাকুন আমার নোট গুলো। অনেক ধন্যবাদ এত বিশাল একটা সিরিজ এত কস্ট করে পরার জন্য।



কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন:



লেখাটার মুল থিম নিয়েছি আমি ইউটিউবের বিখ্যাত চ্যানেল Vsauce এর মাইকেল এর কাছ থেকে। তার এই ভিডিওটাই মুলত আমার লেখার মুল থিম। এছারাও উইকি, বিভিন্ন সাইন্স ভিত্তিক বই এবং ওয়েবসাইট গুলোও প্রচুর সহযোগিতা করেছে।







( এই লেখাটি শুধু মাত্র এই ব্লগের জন্য লিখিত। বিনা অনুমতিতে কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ)

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২০

ইমরান আশফাক বলেছেন: ব্লাকহোল যদি একটি টানেলের একপাশের মূখ হয় তাহলে অন্যপাশের মূখটা কি হোয়াইট হোল? যদি আমি ব্লাকহোলের মধ্যে পড়ে বেচে থেকে অন্যপাশ দিয়ে ছিটকায় পড়ি তাহলে কি দেখবো? চেনা বিশ্ব নাকি অন্যকিছু?

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সেটাই রহস্য। কেউই জানেনা। জানতে পারবেও না। কারন সেটা জানার জন্য একটা ব্লাক হোরের ভিতরে কিছু একটা পাঠাতে হবে আমাদেরকে। যেই প্রযুক্তি এখনো আমাদের হাতে এসে পৌছেনি।

২| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২০

শায়মা বলেছেন: ও মাই গড!!!!!!!!

অনেক কষ্ট করে পড়ে পড়ে যা বুঝলাম তাতে আমি মারা গেছি এখনই ভয়ে।:(


এই অবস্থায় অন্ধকার ছারা আর কিছুই আপনি দেখতে পাবেন না। এর কারন হচ্ছে আলো যেহেতু আর বের হতে পারছে না তাই আপনিও কোন কিছু দেখছেন না।


প্রথম মৃত্যু এখানেই ঘটবে।:(

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এই পুরো মহাবিশ্বের আলো আর অন্ধকার অংশ যদি পৃথক করা হয় তাহলে বলা যায় এর বেশির ভাগই অন্ধকার। আলো ঠিক ততটুকুনই পায় যতটুকুন আলোর কনাগুলো যেতে পারে। তাই অন্ধকারকে ভয় না পেয়ে অন্ধকারকে আবিস্ট করেনেয়াটাই সবচেয়ে বেশি ভাল বুদ্ধি।

৩| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২১

শায়মা বলেছেন: প্রথমে আপনার পায়ের আঙুলগুলো টেনে একেবারে লম্বা করে নিজের ভিতরে নিয়ে নেবে। কিন্তু আপনার বাকি শরির ঠিকই থাকবে। আস্তে আস্তে পায়ের পাতা টান দেবে। পরে হাটু। পরে কোম। এভাবে মাথা পর্যন্ত। ছবিতে যেভাবে দেখছেন সেভাবে। আপনি দেখতে থাকবেন আপনার শরির কিভাবে আস্তে আস্তে লম্বা হতে হতে বিশাল হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়টা ঘটার কারন হচ্ছে ব্লাক হোল আপনাকে ধরে টান দেবে না। আনার শরিরে কোষের ভিতরে থাকা প্রত্যেকটা অনু পরমানুকে টান দেবে। কিন্তু এর ফলে ঠিক কিরকম ফিল হতে পারে বা কি হতে পারে মানুষের শরিরের মধ্যে সেটা বের করার আসলে কোন উপায় নেই। তবে মৃত্যু নিশ্চিৎ সেটা বলা যেতে পারে। আর একটা বিষয় হচ্ছে যেহেতু শরিরে প্রত্যেকটা অনুপরমানুকে টানা হবে সেহেতু মৃত হওয়ার বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানি দ্বিমত পোষন করেছেন। তবে স্বাভাবিক ভাবে মৃতই ধরা যায়।

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটাই সত্যি। আসল বিষয়টা আপনি যতটানা কল্পনা করছেন তার চেয়েও ভয়ানক।

৪| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২১

শায়মা বলেছেন: কি সাংঘাতিক!!!!!!!!:(

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৫| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

শায়মা বলেছেন: এই ঘটনাকে বিজ্ঞানিরা Spaghettification বলে থাকেন। মাানে হচ্ছে বস্তুকে ভার্টিক্যালি টানবে আবার হরাইজন্টালি সংকুচিত করবে। এই টান এবং সংকোচন এর পরিমান একেবারে সমপরিমানের হবে। ফলে আপনার Spaghettification এর ফলে শরিরের কোন পরিবর্তনই হবে না। কারন একবার টানা আবার সংকোচন এর ফলে কি হতে একটা মানুষের শরিরে সেটার কোন ধারনাই কারো নেই। এমনকি বিজ্ঞানিরা এর পরে কি হতে পারে সেটাও বলতে পারছেন না। এর পরে আমাদের জ্ঞানের পরিধিতে পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যার যে সব বিধি, নিয়ম এবং সুত্র জানি সবই লঙ্ঘিত হবে। কারন প্রথমেই বলেছি ব্লাকহোল বিশ্বভ্রম্মান্ডের কোন ফিজিক্সে নিয়মের ধার ধারেনা।



এ দেখি বিশ্বব্রমান্ডের সবচাইতে পাজী জিনিস!!!!!!!!!!


B:-)


তবে আশার কথা

শুনেছি ব্ল্যাক হোলের অপজিট হোয়াইট হোলের কথা। নিশ্চয়ই হোয়াইট হোল এই বেটাকে শিক্ষা দিতে পারবে।:)


ইমরান আশফাক বলেছেন: ব্লাকহোল যদি একটি টানেলের একপাশের মূখ হয় তাহলে অন্যপাশের মূখটা কি হোয়াইট হোল? যদি আমি ব্লাকহোলের মধ্যে পড়ে বেচে থেকে অন্যপাশ দিয়ে ছিটকায় পড়ি তাহলে কি দেখবো? চেনা বিশ্ব নাকি অন্যকিছু?


ঠিকভাইয়া হোয়াইট হোল নিয়ে এখন লিখতে হবে বশরভাইয়াকে!:)

০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হোয়াইট হোল নিয়ে লিখতে গেলে অনেক বিষয় আসবে যেগুলো সম্পুর্ন কাল্পনিক। তার পরও বলেছেন অবশ্যই লিখবো।

৬| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

শায়মা বলেছেন: মারাত্মক একটা বিষয় হচ্ছে পৃথিবীতে বিজ্ঞানিরা ব্লাকহোল তৈরির চেস্টা চালাচ্ছেন তাদের ল্যাবরটরিতে। এই প্রজেক্টএর নাম Sonic black hole। অনেকে আবার মজা করে ডাকে dumb hole। এই প্রজেক্টের সর্বশেষ সফলতা হচ্ছে তাদের তৈরি ব্লাকহোল থেকে শব্দ বের হতে পারে না। খুবই মারাত্মক এই প্রজেক্টের সফলতার উপর নির্ভর করবে আমাদের পরবর্তি প্রজন্মের মহাকাশ ভ্রমনের ভবিষ্যৎ।


আর ভাইয়া এইটা কি দরকার ছিলো?:( ভালোই তো ছিলাম আমরা এসব ছাড়া। শেষে দেখা যাবে নিজেদের ভুলে নিজেরাই এই মনুষ্যসৃষ্ট ব্ল্যাক হোলের পেটের ভেতরে সবাই ঢুকে গেছি।:(

০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: নাহ ঢুকবো না। জিনিষটা যেহেতু এতটাই মারাত্মক তাই এটার জন্য বিজ্ঞানিরা সেফটিও আবিস্কার করে ফেলবেন।

৭| ০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

ট্রিউট্রো রায় বলেছেন: অসাধারন লেখাগুলি!

০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৮| ০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই পুরো মহাবিশ্বের আলো আর অন্ধকার অংশ যদি পৃথক করা হয় তাহলে বলা যায় এর বেশির ভাগই অন্ধকার। আলো ঠিক ততটুকুনই পায় যতটুকুন আলোর কনাগুলো যেতে পারে। তাই অন্ধকারকে ভয় না পেয়ে অন্ধকারকে আবিস্ট করেনেয়াটাই সবচেয়ে বেশি ভাল বুদ্ধি।


কি সাংঘাতিক। রাতে একটু আলো না জ্বেলে আমি ঘুমাতেই পারিনা আর শুধুই অন্ধকার আর অন্ধকার হলে কেমন হবে!:( :( :(



লেখক বলেছেন: এটাই সত্যি। আসল বিষয়টা আপনি যতটানা কল্পনা করছেন তার চেয়েও ভয়ানক।


B:-) B:-) B:-)

এই ভয়ানক জিনিস না জানাই ভালো ছিলো।:(


লেখক বলেছেন: হোয়াইট হোল নিয়ে লিখতে গেলে অনেক বিষয় আসবে যেগুলো সম্পুর্ন কাল্পনিক। তার পরও বলেছেন অবশ্যই লিখবো।


:)

হোয়াইট হোল অবশ্যই আশার বাণী শোনাবে।:)

০১ লা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হোয়াইট হোল যতটা আশার বানি শোনাবে ততটা দুরাশার বানি শোনাবে। কারন আপনি এইটা তো জানেন না কোন হোয়াইট হোল কোন ব্লাক হোলের আউটপুট। তাই কোনটার মধ্যে ঢুকে গিয়ে কোনটাতে বের হচ্ছেন সেটাও মারাত্মক সমস্যা আছে। আবার এই দুই হোলের ভিতরে কি হতে পারে সেটাও কেউ জানে না।

৯| ০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: পুরাই আউলায়া গেসে!

০১ লা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হায় হায় বলেন কি। আমি আরো ঘুছাইয়া দিলাম। আপনে আউলাইয়া ফেলাইলেন।

১০| ০১ লা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শায়মা বলেছেন: :(

০১ লা মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) আরেহ বাদ দেন। এত টেনশন করার কিছু নাই। মন খারাপ করারও কিছুই নাই। আমরা মানুষ। আমরাই এসব আবিস্কার করেছি। আমরাও এর সমাধানও বের করে ফেলবো। আমাদের দ্বারা কোনকিছুই অসম্ভব নয়।

১১| ০১ লা মে, ২০১৫ রাত ১০:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার লেখাগুলো ব্লগের সম্পদ। শুভকামনা রইলো।

০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:০২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১২| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যথারীতি ভালো লাগা রইল। টানা তিনটা লেখাই পড়লাম। চমৎকার উদ্যোগ। লিখতে থাকেন। সাইন্স খুব ভালো পাইতাম একসময়, রুটি রুজির সন্ধানে সাইন্স থেকে বহুদূর। আমার কিছু নিজস্ব ধারণা ছিল ছাত্রাবস্থায় যা আর জানা হয় নাই। যেমনঃ

১) আলোর গতি ধ্রুব নয়।
২) ব্ল্যাক হোলগুলো অন্য জগতের সাথে সম্পর্কযুক্ত যে জগত আমাদের এই মহাবিশ্ব'র মত অসংখ্য মহাবিশ্বের সংযোগ করেছে।
৩) সময় একটি একক মাত্রা নয়, এটির ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা রয়েছে এই সৃষ্টি জগতে।

এরকম কত মজার মজার এবং হাস্যকর সব প্রশ্ন তখন মাথায় ঘুরপাক খেত। দুঃখের বিষয় সাইন্স নিয়ে হাইয়ার স্টাডি করার সৌভাগ্য হোল না। আপনার লেখাগুলো পড়ে নস্টালজিক হলাম। নিয়মিত লিখে যান, অপেক্ষায় রইলাম।

টাইম ট্র্যাভেল, থিওরি অফ রিলেটিভিটি আর বিগ ব্যাং নিয়ে কি লিখে ফেলেছেন। না লিখলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লিখবেন আশা রইল।

শুভকামনা নিরন্তর।

০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। আমিও ভাই রুটি রুজির তারনায় আছি। তবে এতটা নয়। কিছুটা সময় পাই। সেটাকেই কাজে লাগানোর চেস্ট করি।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

ভিন গ্রহের এলিয়েন বলেছেন: সত্যিই ভাল লাগলো

০২ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৪| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:০৩

জেন রসি বলেছেন: ইমরান আশফাক বলেছেন: ব্লাকহোল যদি একটি টানেলের একপাশের মূখ হয় তাহলে অন্যপাশের মূখটা কি হোয়াইট হোল? যদি আমি ব্লাকহোলের মধ্যে পড়ে বেচে থেকে অন্যপাশ দিয়ে ছিটকায় পড়ি তাহলে কি দেখবো? চেনা বিশ্ব নাকি অন্যকিছু?

ছায়া বিজ্ঞান বলে তাহলে আমরা আরেকটি প্যারালাল জগতের সন্ধান পাব :)

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: প্যারালাল জগত সম্পর্কে আসলে আমাদের কোন ধারনাই নাই। পুরোটাই কল্পনা প্রসুত ধারনা। আর কিছুই নয়।

১৫| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন!!!!!!!!!!

অনেক কিছূ জানা হল! গল্পের ছলে বিজ্ঞান ;) তাও যদু মদু নয়- স্পেস সাইন্স...

+++++++++++++++++

০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১১:৩০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৬| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্যারালাল জগত সম্পর্কে আসলে আমাদের কোন ধারনাই নাই। পুরোটাই কল্পনা প্রসুত ধারনা। আর কিছুই নয়।


প্যারালাল বিশ্ব থাকতে পারে, এটা ছায়া বিজ্ঞানীদের ধারনা।

০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধারনা আর প্রমানিত দুইটা দুই জিনিষ। যদিও আশা করছি বিষয়টা আরো সামনে আসবে বিজ্ঞানের অগ্রসরের মাধ্যমে। কিন্তু তারপরও বিষয়টা এখনো বাচ্চা পর্যায়েই রেয়ে গেছে্

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ৩:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আগে শুধু জানতাম যে ওটা সব গিলে খেয়ে নেয়। কেন নেয়? ক্যামনে নেয়? এসব জানতাম না। আপনার লেখায় ব্ল্যাক হোল জিনিস টা কি পুরোপুরি বুঝলাম। কিন্তু ব্ল্যাক হোলের এতো পেটুক কেন????? =p~

০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ব্লাক হোল কোনকিছুই গিলে খায় না। শুধু একটা পোর্টাল হিসাবে কাজ করে বলে মনে হচ্চে তবে বিষয়টা এখনো প্রমানিত নয় বলে আমি সামনে আনি নাই।

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ৮:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: বশর সিদ্দিকী ,




খুব "টেবল-টক" টাইপের লেখা । সবটাই সহজবোধ্য । রসও আছে আপনার আগের মতোই ।

তবে বিজ্ঞানের বেলুন ফোলানোর সাথে সাথে এই যে ফিলোসফি দিয়েছেন
আপনি এই সবকিছুর কেন্দ্র বিন্দু হতে পারেন। তাই কখনোই নিজেকে ছোট মনে করবেন না।
তা অনবদ্য ।

০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা আমার কাছেও ভালো লেগেছে। নিজেকে ছোট করে ভাবার কোন অবকাশ নেই। প্রত্যেকটা মানুষই সবকিছুর সেন্টরপয়েন্ট। প্রত্যেকেই সবকিছু চেঞ্জ করতে পারে। তাই সেভাবেই ভাবা উচিত আমাদের। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


তিনটি পর্বই পড়লাম।
অসাধারণ !!! সহজ ভাবে অনেক জটিল একটা বিষয়কে উপস্থাপন করেছেন।

+++++++++

০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ৮:৫১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২০| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১৪

একলা ফড়িং বলেছেন: ব্লাক হোল, নেবুলা, মিল্কিওয়ে ইত্যাদি নিয়ে আমার আগ্রহের শেষ নেই! তবে কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে আগ্রহটা ঠিকঠাক পূরণ করতে পারছি না। এরকম একটা সিরিজের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপাতত প্রিয়তে, পরে সময় নিয়ে পড়ব।

০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২১| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ফিজিক্স একসময় আমার প্রিয় বিষয় ছিল। ভার্সিটিতে চান্স পেয়েও পড়া হয়নি। অনেক প্রশ্ন আসে মনে।সদুত্তর বা সহজবোধ্য উত্তর পাইনি।মনে হচ্ছে এখন পাব।চালিয়ে যান,সাথে আছি।

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২২| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ++++++++++++

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

২৩| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ২:১৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: সিরিজটার পেছনে আপনি প্রচুর শ্রম দিয়েছেন । বিজ্ঞান চর্চার শ্রম দেখতেও ভাল লাগে কিন্তু আমার কৌতুহল মন ঠিক তৃপ্তি পেল না তবে কেউ কেউ তৃপ্তি পাবে আশা রাখি । বিজ্ঞানের জয় হোক । পৃথিবী পাক বিজ্ঞানের শাসন ধর্ম বা মানুষের নয় ।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বিজ্ঞান মানুষের সামনে আনতে হবে। সাধারন মানুষ বিজ্ঞান যত বুঝবে অন্য বিষয়গুলো আস্তে আস্তে দুরে চলে যাবে।

২৪| ১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: বরাবরের মত অসাধারণ । +++++

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.