নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবী যদি ঘুর্নন বন্ধ করে দেয় তাহলে কি হবে??

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২



পৃথিবী ঘুরতেছে। তার সাথে সাথে আমরাও ঘুরতেছি। ঘরতেছে প্রত্যেকটা জিনিষ পৃথিবীর সাথেই।



প্রশ্ন হচ্ছে যদি হঠাৎ করে পৃথিবী ঘুর্নন বন্ধ করে দেয় তাহলে কি হবে?



প্রথমেই আমাদের ওজন বেড়ে যাবে। মারাত্মক পর্যায়ে বাড়বে না। তবে সেটা দুশ্চিন্তার বিষয় না। দুশ্চিন্তার বিষয় অন্যটা। আসুন দেখি বিজ্ঞানিদের মতে কি কি হতে পারে যদি পৃথিবী এই মুহুর্তে তার নিজেকে কেন্দ্র করে ঘুর্নন বন্ধ করে দেয়।



প্রথমত একটা বিষয় আপনার জানা প্রয়োজন যে পৃথিবীর নিজেকে কেন্দ্র করে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৬৭৫ কিলোমিটার স্পিডে ঘুরতেছে। এই ঘুর্নন গতিটা আসলে আমাদেরকে দিচ্ছে সময়। আর সেই সময় আমাদেরকে দিচ্ছে জীবনধারন এর সকল কিছু। এটা খুবই জটিল বিষয়। এখন আপনি যদি একেবারে বিষুব রেখাতে থাকেন তবে এই ঘুর্ননের সর্বোচ্চ গতিটা পাবেন যেটা আমরা বাংলাদেশিরা পাই কারন আমরা বিষুব রেখাতে বাস করি। আবার যদি কোন একটা মেরু অঞ্চলের দিকে যেতে থাকেন সেটা কমে যেতে থাকবে। আর একটা বিষয় জেনে রাখেন পৃথিবী পশ্চিম থেকে পুর্ব দিকে ঘুরতেছে।



এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন আমি যদি পৃথিবী থেকে একটা লাফ দিয়ে এক ফিট পরিমান উপরে উঠে যাই তবে তো পৃথিবী আমাকে ফেলে রেখেই এক সেকেন্টে ১২০৭ ফিট চলে যেত। কারন পৃথিবী প্রতি সেকেন্টে এই গতিতেই ঘুরতেছে নিজেকে কেন্দ্র করে। দেখা যেত আমি লাফ দিয়েছি মিরপুর১১ নাম্বারে বইসা কিন্তু নিচে নাইমা দেখলাম মিরপুর ১০ নাম্বারে চইলা আসছি। কিন্তু সেটা হচ্ছে না কেন??

হচ্ছেনা কারন পৃথিবী শুধু নিজেই ঘুরতেছে না তার উপরে থাকা সকল কিছুকে নিয়েই ঘুরতেছে। মানে আপনি যখন বাতাসে লাফ দেন পৃথিবীর সাথে আপনিও ঘুরতে থাকেন। সেটা আপনি যেখা্নেই থাকেন না কেন। পৃথিবীর আপনাকে যে আকর্ষনটা দিয়ে ধরে রাখছে এই আকর্ষনের জন্যই এসব কিছু হচ্ছে।



আর এই টানের কারনে রকেটকে এত এত বেশি জ্বালানি পুরিয়ে পুরো পৃথিবীর টানকে উপক্ষো করে আকাশের দিকে যেতে হয়। আর একটা বিষয় হচ্ছে বস্তুর জড়তা এবং কেন্দ্রমুখি (inertia and centripetal force) শক্তি। এইটা নিয়া আলাদা পোস্ট লিখতে হবে। তবে মাথায় রাখেন এর জন্যই আপনি এত জোরে ঘুর্নায়মান পৃথিবী থেকে উরে বাইরে চলে যান না। আর একটা বিষয় হচ্ছে পৃথিবীর সাইজ আর আমাদের সাইজ। আমরা পৃথিবীর সাইজের তুলনায় এতটাই ছোট যে হিসাব করতে গেলে একেবারে হিসাবে বাইরে চলে যাবেন। তাই এই বিষয়টা এখানেই সমাপ্তি করি।



এবার আর একটা জিনিষ বুঝেন। মনে করেন আপনি একটা বাসে উঠলেন যেটা ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলতেছে। হঠাৎ করে বাসটা একটা কসে ব্রেক দিলে কি হবে? সবাই একই সাথে সামনের দিকে ঝুকে পরতে হবে। যদি বাসটা ব্রেক না দিয়ে রাস্তার পাশে একটা আস্ত গাছের সাথে ধাক্কা লেগে একেবারে ইন্সট্যান্ট থেমে যায় তবে কি হবে। সবাই এত জোরে ছিটকে যাবে যে কেউই বেচে থাকার মতন থাকবে না।



সামান্য একটা বাস যদি হঠাৎ থেমে গেলে এত ভয়ানক হতে পারে তবে ঘন্টায় ১৬৭৫ কিমি স্পিডে চলা পৃথিবী থেকে গেলে কি হতে পারে?

পৃথিবী থেমে যাওয়ার প্রথম সেকেন্টে দুইটা বিষয় ঘটবে।



১) প্রথম মুহুর্তেই পৃথবির পৃষ্ঠতলে থাকা সকল কিছু একই সাথে উরতে শুরু করবে ঠিক পশ্চিম দিকে। সকল কিছু বলতে সকল কিছু। বিশাল সব বিল্ডিং, রাস্তা ঘাট, কল কারখানা এমনকি পাহাড় পর্বতগুলোও মাটি থেকে উপরে গিয়ে উরতে শুরু করবে। এবং সেই উরে যাওয়ার স্পিড হবে প্রায় ঘন্টায় ১০০০ কিলোমিটার এর মতন। কোন কিছুই সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকতে পারবে না। কারন ওই বাসের মতন পুরো পৃথিবীতে হঠাৎ করে যে একটা প্রচন্ড ধাক্কা লাগবে পুর্ব থেকে পশ্চিম দিকে তা সামলাতে পারবে না কিছুই। সেটা মাউন্ট এভারেস্ট হোক আর আমাদের তিন তালা বিল্ডিংই হোক।



২) মানুষ এমন ভাবে উরাল দেবে যেভাবে একটা পিস্তল থেকে বুলেট বের হলে যেই স্পিডে বের হয় ঠিক সেই ভাবে। মানুষ একেবারে কিছুক্ষনের মধ্যে নিশ্চিন্হ হয়ে যাবে। কারন হঠাৎ করে আপনি যদি ১২০০ ফিট প্রতি সেকেন্টে ছিটকে গিয়ে উরতে শুরু করেন তবে আপনার শরিরে প্রতিটি হার থেকে মাংস এবং শিরা উপশিরা আলাদা হয়ে যাবে এবং রক্ত গুলো নিচে পরে না গিয়ে বাতাসে ভাসতে থাকবে। এর কারন হচ্ছে বাতাসের সাথে আপনার শরিরে যে ঘর্ষন হবে এই মারাত্মক স্পিডে তা সহ্য করার মতন ক্ষমতা আপনার শরিরের মোটেই নেই। মারাত্মক বিষয় তাইনা।



৩) প্রথম কয়েক সেকেন্টে দুই স্থানে থাকা মানুষ বেচে যাবে। প্রথমত বেচে যাবে আকাশে প্লেনে উরতে থাকা এবং একেবারে উত্তর এবং দক্ষিন মেরুতে থাকা লোকেরা। কিন্তু সেটা কয়েক সেকেন্ট এর জন্য্। কারন পৃথিবীর থেমে যাওয়া কয়েক সেকেন্ট পরেই শুরু হবে ভয়ানক ধুলোর মেঘ জমা। যা শুরু করবে ঝর এবং প্রচন্ড বজ্রপাতের এবং সেই বজ্রপাতের বিদ্যুতের শক্তি এতটাই বেশি হবে যে বিমানগুলো এক সেকেন্ট এর মধ্যে ভস্ম হয়ে যাবে। বজৃপাতের ফলে মারাত্মক বিদ্যুতায়নের সৃস্টি হবে।



৪) মেরু অঞ্চলে যারা থাকবে তারা প্রথমে হয়ত বেচে যাবে কিন্তু হঠাৎ করে থেমে যাওয়ার কারনে পৃথিবীতে প্রচন্ড একটা ধাক্কার মতন বাতাসের সৃস্টি হবে। একটা পারমানবিক বোমা বেষ্ফোরিত হলে হঠাৎ করে যেমন প্রচন্ড শক ওয়েভের সৃস্টি হয় ঠিক তেমনি অসম্ভব ভয়ানক একটা শক ওয়েভের ধাক্কা গিয়ে মেরু গুলোতে দেবে। এতে সেখানে বসবাসকারিরা একেবারে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে। যেটা পারমানবিক বোমার শকওয়েভের ফলে হয়ে থাকে।



৫) আচ্ছা এখন একটা মজার বিষয় জানুন। একটা মহাকাশ যান বা রকেট যখন মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে পরতে থাকে তখন তার বহিরাবরনে আস্তে আস্তে গরম হতে হতে প্রায় আগুন লেগে যাওয়ার উপক্রম হয়। কেন জানেন?? বাতাসে ঘর্ষনের কারনে। তো বাতাস যদি ১৭০০ কিমি গতিতে প্রতি ঘন্টায় বইতে শুরু করে তবে কি হবে জানেন? পুরো পৃথিবীর সমস্ত স্থলভাগ এবং সমুদ্র সহ সবকিছুতে আগুন লেগে যাবে। এত ভয়ানক আগুন লাগবে যে সমুদ্রে পানি শুকিয়ে যাওয়া শুরু করবে। আর এই আগুনের জ্বালানি হচ্ছে কি?? অবশ্যই অক্সিজেন। হা হা হা ..... আমার কাছে মজাই লাগতেছে। যার জন্য বেচে আছি সেটাই পুরো পৃথিবী ধংস্বের জন্য কাজে লাগবে।



৬) এই ভয়ানক আগুন সমৃদ্ধ বাতাস মোটামুটি পৃথিবীর ভুত্বকে থাকা বাকি সসবকিছু যা উপরে যাওয়ার সময় গোরা হিসাবে রয়ে গিয়েছিল সবকিছুকে পুরিয়ে নিশ্বেষ করে দেবে। এমনকি মাটির ভিতরে গেথে থাকা গাছের শিকরগুলোও পুরো যাবে। ফিজিক্স সেটাই বলে।



৮) সমুদ্রের পানির কি হবে? বলে রাখি ২০০৪ সালে শ্রিলংকাতে ভয়ানক সুনামি হয়েছিল সামান্য একটা ভুমিকম্পের কারনে। কিন্তু পৃথিবী যখন এই মাত্রর একটা ঝাকি দেবে সাথে সাথে বিশাল সব ঢেউ এর সুনামি শুরু হবে। প্রথমে সেই সুনামি পুরো পৃথিবীর সকল স্থলভাগ ধুয়ে নেবে। তার পরে আস্তে আস্তে পানিগুলো মেরু অঞ্চলের দিকে যেতে থাকবে কেন??

কারন পৃথিবী পুরোপুরি গোল না। কিছুটা চ্যাপ্টা। যেহেতু পানির ধর্ম সমতল পৃস্ঠ ধারন করা তাই পানি সেটাই করবে। সে সেই কমলালেবুকে পারফেক্টলি গোল করে ফেলবে। ফলে পুরো পৃথিবী একেবারে শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাবে মানে হচ্ছে পৃথিবীর ৯০ ভাগই হয়ে যাবে ভুভাগ। যেটা এখন আছে মাত্র ২৯ ভাগ। এইটা একটু জটিল। তাই না বুঝে থাকলে বাদ দেন।



৭) এইবার আসি সুর্য বাবাজির কাছে। তিনি যেখানে ছিলেন সেখানেই হঠাৎ করে থেমে যাবেন। তার মানে পৃথিবীর একদিকে স্থায়ি ভাবে দিন হওয়া শুরু করবে আর এক দিকে স্থায়ি ভাবে অন্ধকার হবে। একই স্থানে দাড়িয়ে যাওয়ার কারনে পৃথিবীর কেন্দ্রে যে প্রচন্ড উত্তপ্ত ধাতব কোরটি আছে যা পুরো পৃথিবীকে একটা আস্ত ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে রেখেছে সেটিও থেমে যাবে। (এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডটি আমাদের ওজন স্তরকে ধরে রেখেছে যেই ওজন স্তর আমাদেরকে সুর্যথেকে আসা ক্ষতিকারক তেজস্ক্রিয় রশ্মিগুলো থেকে রক্ষা করে) ম্যাগনেটিক ফিল্ড ধংস হয়ে যাওয়ার ফলে ওজন স্তরও থাকবে না আর সুর্য পৃথিবী পৃষ্ঠকে এই সব তেজস্ক্রিয় রশ্মি দ্বারা এতটাই গরম করে ফেলবে যে পৃথিবীর ওই অর্ধেক ভাগে কোন জিবিত মানুষকে সেখানে দাড়া করালে কয়েক সেকেন্ট এর মধ্যে তাদের মাথা পুরে গিয়ে মস্তিস্ক গলে যেতে থাকবে। যদিও তখন মানুষই পাওয়া যাবে না।



৮) বাকি অর্ধেক যেটিতে স্থায়ি ভাবে রাত হয়ে গিয়েছিল সেটির কি হবে তাহলে?? খুবই সহজ, টানা কয়েক মাস রাত চলার পরে ওই পুরো অর্ধেকটা জমে পুরোপুরি বরফ হয়ে যাবে। মানে একদিকে পুরতে থাকবে আর একদিকে প্রচন্ড ঠান্ডায় জমিয়ে ফেলবে।



একেবারে শেষ বলতে পারেন। এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে উঠতে পৃথিবীতে আর কোনভাবেই জীবন বলতে কোন কিছুর বেচে থাকাটা সম্ভব হবে না। এমনকি ছোট একটা জীবানুও বাচতে পারবে না। সেটাও হয় পুরে যাবে অথবা জমে শক্ত হয়ে যাবে। ব্যাস খতম।



অসম্ভব মজার বিষয় হচ্ছে পবিত্র কোরআনে এই পুরো বিষয়টি সুরা যিলযালে মাত্র চারপাচটা লাইনের মাধ্যমে বর্ননা করা হয়েছে। কিছু হাদিস আছে মনে হয় এই বিষয়গুলোর উপরে। ইসলাম ধর্ম এই জিনিষটাকে কেয়ামত হিসাবে বর্ননা করছে। তবে পুুরো বিষয়টি আর একটু ভিন্নভাবে বর্ননা করছে একটা সমাগ্রিক পরিকল্পিত ঘটনা হিসাবে। তবে আমার ধারনা সৃস্টিকর্তার যদি কেয়ামত টাইপের কিছু একটা ঘটানোর প্রয়োজনই হয় তাহলে উনার জন্য শুধু মাত্র পৃথিবীর ঘুর্ননটা হঠাৎ করে বন্ধকরে দিলেই হয়ে যাবে। এক ধাক্কায় সবকিছুর পরিসমাপ্তি।



আমার উপরের লেখাগুলো আমি ইন্টারনেটে ব্যাপক ঘাটাঘাটির মাধ্যমে পেয়েছি। বিষয়গুলো কাগজে কলমে ম্যাথামেটিক্যালি পুরোপুরি ভাবে প্রমান করা। তবে কিছু কিছু সুক্ষবিষয় নিয়ে বিজ্ঞানিদের মধ্যে হালা মতবিরোধ আছে তবে মোটামুটি এটাই ফলাফল হবে যদি কোন ভাবে পৃথিবী তার ঘুর্নন বন্ধ করে থেমে যায়।





এইবার প্রশ্ন হতে পারে আসল ঘটনাটা কি?

মানে পৃথিবী কি আসলেই এভাবে ঘুর্নন থেমে যেতে পারে। বা থামার কোন সম্ভাবনা আছে কিনা? যদি থেকে থাকে তবে সেটা কেন হবে?



এই উত্তরের সাথে মিশে আছে আমাদের দৈনন্দিন সময়। তাই পরবির্ত পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন। সেই পর্বে পাবেন বাকি প্রশ্নের উত্তরগুলো। তবে এতটুকুন জেনে রাখুন পৃথিবীর এই ঘুর্নন কিন্তু স্টাবল বা স্থিতিশিল না। যে কোন কারনেই এই ঘুর্নন চেঞ্জ হতে পারে এবং হচ্ছে।



তথ্য সুত্র হিসাবে নিচের ওয়েবসাইট গুলো থেকে সহযোগিতা নেয়া হয়েছে। আমি সাধারন তর্থসুত্র দেই না। কিন্তু এক্ষেত্রে দিলাম যাতে কেউ বলতে না পারে আমি মিথ্যা বা ভুলের আশ্রয় নিয়েছি।



১) Click This Link

২) Click This Link

৩) Click This Link.

৪) http://www.astronomycafe.net/qadir/q2947.html

৫) Click This Link

৬) Click This Link

৭) Click This Link



মুল ভিডিওটি হচ্ছে ইউটিউবের ভিসস চ্যানেলের মাইকেল এর এক্সপ্লেনেশন থেকে নেয়া হয়েছে। মাইকেল খুবই চমৎকার ভাবে বিষয়টা ব্যাখ্যা করেছেন।

https://www.youtube.com/watch?v=K0-GxoJ_Pcg



( এই লেখাটি শুধু মাত্র এই ব্লগের জন্য লিখিত। বিনা অনুমতিতে কপি করা সম্পুর্ন নিষেধ)

মন্তব্য ১১৫ টি রেটিং +৩২/-০

মন্তব্য (১১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: ++++++

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

২| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। :)

পৃথিবী যদি ঘুর্নন বন্ধ করে দেয় তবে কেন দিল এটা নিয়ে গবেষণা করার মত কেউ থাকবে না। পরের পোস্টের অপেক্ষায়।

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পৃথিবী একেবারে বসবাস অযোগ্য হয়ে যাবে। এবং কালে গহ্বরে হারিয়ে যাবে।

৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

আহলান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ....কেয়ামতের ভয়াবহতাই তো তুলে ধরলেন .... চলুক ...

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বলতে পারেন। তবে এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে ক্যালকুলেশন এর মাধ্যমে প্রমানিত।

৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ ইন্টারেস্টিং।

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমার কাছেও দারুন ইন্টারেস্টিং লেগেছে

৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

জনাব মাহাবুব বলেছেন: উরি বাবা! আপনার পোষ্ট পইড়া আমার মাথার ঘূর্ণন বেড়ে গেছে। :D

এত সুন্দর করে জটিল বিষয়গুলো কেমনে বুঝান, এটাই আমার মাথায় ঢুকে না। চিন্তা করতে করতে মাথার ঘূর্ণন আবার বাড়তেছে? :P

আপনার আগের একটি পোষ্ট ব্ল্যাকহোলের ব্যাপারটা পুরো বুঝতে না পারলেও কিছুটা আইডিয়া পেয়েছি। আর এই পোষ্টটি পুরাই মাথায় গেথে গেছে। তাহলে কিয়ামত যদি আল্লাহ তায়ালা ঘটাতে চান, তাহলে ঘূর্ণনটা বন্ধ করলেই কর্ম সাবার B:-)

আমার ওয়াইফ মানবিকের ছাত্রী। আপনার ব্ল্যাকহোল পোষ্টটি পড়তে দিয়েছিলাম। সে পড়ার পর বললো "ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে আবছা আবছা ধারনা ছিল, এখন মোটামুটি ধারনা পেয়ে গেলাম"।
এইবার আপনার ঘুর্ণনের উপর এই পোষ্টটিও তাকে দেখাতে হবে। :)

আপনাকে অনুসরণে রাখলাম এবং এই পোষ্টটিও প্রিয়তে নিলাম।

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি সাধারনত লেখা সময় একেবারে সাধারন বিষয়গুলো মাথায় রেখেই লেখার চেস্টা করি।

৬| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

ইমরান আশফাক বলেছেন: ১) প্রথম মুহুর্তেই পৃথবির পৃষ্ঠতলে থাকা সকল কিছু একই সাথে উরতে শুরু করবে ঠিক পশ্চিম দিকে।


এটি হবে উড়তে শুরু করবে ঠিক পূব দিকে।

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: দিক নিয়ে আামর একটু ভুল হয়েছে। লেখাটা প্রথম যখন ফেসবুকে দেই তখনই এই মারাত্মক ভুলটি হয়েছিল।

৭| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

সুমন কর বলেছেন: ঘূর্ণন যাতে বন্ধ না নয় !! হইলে কিন্তু আপনার দোষ ।

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বন্ধতো হবেই। মহাবিশ্বের কোন কিছুই অনন্তকাল ধরে ঘুরবে না। তবে সেটা হতে অনেক সময় বাকি আছে। আপনার টেনশন করার কোন কারন নেই।

৮| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এক অর্ধ ওভেন হইয়া যাবে আর আরেক অর্ধ ডীপ ফ্রিজ।

আমি কম্বল নিয়া ডীপ ফ্রিজে চইলা যাইতে দৌড় দিমু। :)

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ডিপ ফ্রিজ বলতে কি সেটা আমি ডিটেইলস বলি নাই। আপনি সর্বোচ্চ নেগেটিভ ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত সার্ভাাইভ করতে পারবেন। যখন সেটা -২০০ তে চলে যাবে আপনার সার্ভাইব করার সম্ভাবনা শেষ হয়ে যাবে। আপনি ডে আফটার টুমরো মুভটা দেইখেন সেখানে বিষয়টা খুব সুন্দর করে বোঝানো হয়েছে।

৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

গোধুলী রঙ বলেছেন: চমৎকার পোস্টে অনেক +

উত্তর পুরুষদের নিয়া চিন্তায় পইড়া গেলাম :D

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার আমার উত্তর পুরষদের নিয়া চিন্তার কোন কারন নেই। এত সহজে বন্ধ হবে না। :)

১০| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা আসলেই কত অসহায়!

প্রকৃতির দয়ার উপর সিস্টেমের কুরনার উপর দাড়িয়ে আছি!

আগুন পানি মাটি হাওয়া একটাও যদি তার স্বভাব বদলে ফেলে আমরাতো...নাই!
অথচ তবু কি অহংকার দুর্বলতম মানবদের!!!

অসাধারন আপনার লেখনি! সালাম!

+++++

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আসলে সেটাই। এই লেখাটা লেখার পরে আমি ভাবলাম কি অসাধারন এই সিস্টেম। একটু এদিক সেদিক হলেই সব শেষ হয়ে যাবে। একেবারে সাজানো গোছানো বলতে পারেন

১১| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

গোলাম রব্বানী রাব্বি বলেছেন: ধন্যবাদ বশর ভাই, চমৎকার লিখেছেন। আপনার লেখার মধ্যে একটা সহজাত সারল্য আছে। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো সাধারনের উপযোগী করে লিখা কঠিন বলে মনে করা হয়। কিন্তু সেই কঠিন কাজটি আপনি বেশ সাবলীলভাবে করছেন।
একসময় সামুতে অনেক ভালো ভালো পোস্ট আসতো। সবার সরব অংশগ্রহন ছিলো। এখনতো সামু সবসময় মার্কামারা পোস্টে ভর্তি থাকে। আপনার পোস্টগুলো দেখে সামুর সেই স্বর্নযুগের কথা মনে হয়।........যাই হোক আবেগে কান্দোন আইতাছে |-) |-) .............ইয়ে, আমাকে কি চিনবার পারছেন? B-)

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: গোলাম রব্বানি কেমন আছ ভাই :)

১২| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: লেখাটির তুলনা হয়না। দারুন!

শুভকামনা।

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) ধন্যবাদ

১৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !

আসলেই এভাবে কোন দিন চিন্তাই করি নি ! একদিন সকালে উঠে যদি শুনি পৃথিবী এমন হয়েছে তাইলে উপায় আছে !!!!! :-* :-* :-/ :-/

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: শোনার সময় পাবেন না। এরকম হওয়ার কেয়ক সেকেন্টের সাথে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে হবে।

১৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ভাই, আমিই বাউন্ডারী লাইনে দাড়ামু সুবিধামতন। কাম হইবোনা?

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কেউই পার পাবে না। এমনকি মহাকাছে থাকা এস্ট্রনটরাও পার পাবে না। গ্রাভিটি হারিয়ে তারা ছিটকে চলে যাবে মহাকাছে। তার পরে আস্তে আস্তে কোন একটা দিকে চলে যাবে। বেশি ভাগই সুর্যের দিকে যেতে যেতে ধংস্ব হয়ে যাবে।

১৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: বশর ভাই চমৎকার পোস্ট। আমার এই প্রশ্নটা অনেক আগের (একটা বইতে পড়েছিলাম)

মেহেদী ভাই এবং উদাসী স্বপ্ন ভাই ভাল উত্তর দিয়েছিলেন
লিং

কিন্তু পাঠক দের জন্য আবার আপনার এখানে দিলাম

নিউটনের গ্রাভিটি থিয়োরি সার্বজনিন.. এর কোন ব্যতিক্রম নাই.... এই নিয়ম, যেটা ভর ও বস্তুর মাঝখানের ডিসট্যান্সের উপর নির্ভর করে- প্রকৃতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে থাকে। এই নিয়ম মেনেই পৃথিবী সূর্যের অক্ষপথে ঘুরছে... এই নিয়ম মেনেই বিজ্ঞানীরা প্রিডিক্ট করতে পারছে গ্রহ/নক্ষত্রের মোশান, রকেট পাঠাচ্ছে মহাশূন্যে। যখনই কোন দুইটা বস্তুর মধ্যে ভর বা ডিসট্যান্স চেন্জ হয়, এর সংগে সংগে (IMMEDIATELY) গ্রাভিটিশনাল ফোর্স ও চেন্জ হয়।

অন্যদিকে আইন্সটাইনর স্পেশাল থিয়োরি অফ রিলিটিভিটির মতে Nothing outruns photons মানে আলোর গতির চেয়ে বেশী গতিতে কোন কিছুই চলতে পারে না.... এমনকি কোন তথ্য, ঘটনা ও আলোর গতির চেয়ে দ্রুত ট্রান্সমিট হবে না। প্রকৃতিও এই নিয়ম অক্ষরে অক্ষরে পালন করে থাকে- এর কোন ব্যতিক্রম নাই... sub-atomic particle -Muon ও যদি আলোর গতির ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৯% গতিতে ট্রাভেল করে, এটার ভর স্হির অবস্হানে থাকার ভরের চেয়ে ৭০,০০০ গুন বেশী বেড়ে যাবে- এতে এটা আলোর গতিবেগকে অতিক্রম করতে পারবে না শত চেস্টা করলেও।

Now here is the Incompatibility between the two theories:

ধরুন হঠাৎ সূর্য এক্সপ্লোড করল। কিন্তু সূর্য পৃথিবী থেকে ৯৩ মিলিয়ন মাইল দুরে.... আলোর গতিতে (৬৬৭ মিলিয়ন মাইলস প্রতি ঘন্টায়) এই ইনফরমেশন পৃথিবীতে পৌছতে সময় লাগবে ৮ মিনিট, তার মানে পৃথিবী তার অক্ষপথে থাকবে ৮ মিনিট পর্যন্ত্য সূর্য ধ্বংস হওয়ার পরও (আইন্সটাইনের থিয়োরির মতে) কিন্তু নিউটনের মতে যেই মুহুর্ত্তে সূর্য ধ্বংস হবে, ইন্সট্যান্টলি পৃথিবীও তার গ্রাভিটাশিনাল ফোর্স হারাবে আর তাতেই পৃথিবী সাথে সাথে অক্ষচ্যূত হবে

আমি জানি যে আইন্সটাইন এই প্যারাডক্স সমাধান করতে প্রায় ৫-৬ বছর কাজ করেন এবং একটা সমাধান দেন কিন্তু আমার মত খুদ্র বুদ্ধির মাথায় তা বুঝতে পারছি না

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা নিয়েও আমি আলাদা একটা পোস্ট দেব। যদি সুর্য হঠাৎ করে এক্সপ্লোড করে বা নাই হয়ে যায় কি হতে পারে আমাদের ভাগ্যে।

১৬| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২৫

রাঘব বোয়াল বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন।আপনাকে +

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) প্লাস গৃহিত হইলো।

১৭| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

মোঃ এনামুল হক বাবু বলেছেন: সুন্দর ও তথ্যবহুল পেস্টের জন্য ধন্যবাদ, অনেক জানলাম সুন্দর ও সাবলিল ভাষায় সেইসাথে তহবিলে কিছু জ্ঞানের সঞ্চয় হলো নাজানা অনেক তথ্য, লিখেযান আমাদের জন্য।

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

১৮| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:০৫

যাযাবরমন বলেছেন: ২ নং পয়েন্ট ঠিক নয়

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ঠিক কি জন্য সঠিক নয় একটু ব্যাখ্যা করে বলেন। তাহলে হয়ত আমি নিজেও ভুল শুধরাতে পারতাম। ভুল হতেই পারে কারন এগুলো আমি নিজে বিভিন্ন স্থান থেকে পরেই জেনেছি।

১৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

মাসূদ রানা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ....... সাথে আপনাট ৩ নং পয়েন্টের সাথে একটু যোগ করি,

৩) প্রথম কয়েক সেকেন্টে দুই স্থানে থাকা মানুষ বেচে যাবে। প্রথমত বেচে যাবে আকাশে প্লেনে উরতে থাকা এবং একেবারে উত্তর এবং দক্ষিন মেরুতে থাকা লোকেরা। কিন্তু সেটা কয়েক সেকেন্ট এর জন্য্। কারন পৃথিবীর থেমে যাওয়া কয়েক সেকেন্ট পরেই শুরু হবে ভয়ানক ধুলোর মেঘ জমা। যা শুরু করবে ঝর এবং প্রচন্ড বজ্রপাতের এবং সেই বজ্রপাতের বিদ্যুতের শক্তি এতটাই বেশি হবে যে বিমানগুলো এক সেকেন্ট এর মধ্যে ভস্ম হয়ে যাবে। বজৃপাতের ফলে মারাত্মক বিদ্যুতায়নের সৃস্টি হবে।

প্রকৃতপক্ষে প্লেনে উড়তে থাকা লোকেরাও তাৎক্ষনিকভাবেই বিদ্ধস্ত হবেন ...... কেননা :: আকাশে গতিশীল অবস্থায় প্লেনটির দুধরনের বেগ থাকে ।

একটি হলো প্লেনটি যখন ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষিপ্ত হয়, তখন পৃথিবীর সাপেক্ষে প্লেনটির গতিবেগ হয় ৮০০-৯০০ কিমি/ঘন্টা .........

আরেকটি হলো পৃথিবীর নিজস্ব একটা কৌনিক বেগ রয়েছে যেটা উৎক্ষেপনকালে প্লেনটির উপর ক্রিয়া করে ........ ফলে প্লেনটির নিজস্ব গতির সাথে পৃথিবীর কৌনিক গতিও সম্পৃক্ত হয়ে বিমানটির টোটাল গতিবেগ গিয়ে দাড়াবে ১০৮৮০০ থেকে ১০৮৯০০কিমি/ঘন্টা[পৃথিবীর কৌনিক বেগ ১০৮০০০কিমি/ঘন্টা] .........

অর্থাৎ পৃথিবী যদি থেমে যায়, তখন বিমানটি এই ১০৮৮০০-১০৮৯০০ গতি সমেত ছুটতে থাকবে যা বিমানটির উপর পৃথিবীর মধ্যাকর্ষন বলকে ছুটিয়ে নিয়ে মহাশুন্যে ছুড়ে ফেলতে যথেষ্ট .... আর মহাশুন্যে ছুড়ে পড়ার পূর্বেই বিমানটি এই গতির চাপ সামাল দিতে না পেড়ে আকাশেই তাৎক্ষনিকভাবে বিধ্ধস্ত হয়ে বিলীন হয়ে যাবে ......

যাই হোক ভালো লেগেছে পোস্টটা :)

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এত ডিটেইলস এর যেতে চাই নাই। যার কারনে মহাকাশ চারিদের বিষয়ে বলি নাই। কারন বেশি ডিটেইলস বলতেে গেলে পোস্ট বড় হয়ে যাবে সাধারন যারা তাদের বুঝতে কস্ট হয়ে যাবে। ধন্যবাদ। :)

২০| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এমনিতেই বিপদে আছি। পৃথিবীরে না ঘুরিয়ে নতুন বিপদের কথা বলে দিলেন মাথা ঘুরিয়ে। ভাবছি পৃথিবী ঘুরছে না মাথা ঘুরছে ।


পোস্টে + লন ।তবু পৃথিবী ঘুরানো বন্ধ করবেন না । ;)

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: প্লাস গ্রহন করলাম। আর পৃথিবী ঘোরানো বন্ধ করার চাবি আমার হাতে নাই। যার হাতে আছে সেই বলতে পারবে।

২১| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ২:১৯

তিথীডোর বলেছেন: Beautiful post..Thanks for sharing!

০৭ ই মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

২২| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:০০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার অসাধারন একটি পোস্ট দিয়েছেন ভাই ।

০৭ ই মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আচ্ছা হঠাত যদি আমার মাথা ঘুরানো বন্ধ হয়ে যায় তাহলে কী হবে ?

যা হউক পোস্টে প্লাস ++++

০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

২৪| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

রেহান শুভ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। :-)

০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়!

০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: চেস্টা করবো লেখার জন্য। আশা করি খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন

২৬| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত চমৎকার একটি পোস্ট যার তুলনা শুধুই সে নিজেই

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) চমৎকার কমেন্টস এর জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ লেখা।

এইজন্যেই কয়েক শতাব্দী পরে মানুষ জেনারেশন শিপ নিয়া অন্য সোলার সিস্টেমে ভাগা শুরু করবে :|

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অন্য সোলাসিস্টেমে ভাগার বিষয়টা হয়ত হয়ে যাবে তবে আমাদের রাজিনিবিদরা কিভাবে ভাত খাবে তখন সেটাই দেখার বিষয়।

২৮| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পুরোটাই ইনারশিয়ার খেলা :| :| :|

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ওইখানেই তো সবকিছু লুকাইয়া আছে

২৯| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০২

এস আলভী বলেছেন: অনেক প্রতিক্ষার পর ফ্রন্টপেইজ একসেস দেওয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

আপনার লেখায় আমি আজ প্রথম মন্তব্য করার সুযোগ পেয়ে গর্ব বোধ করছি।
নতুন ব্লগার হিসাবে আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। ধন্যবাদ।

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল থাকুন। ব্লগে ভালো কিছু লিখুন এবং ভালো লেখগুলোকে নিয়মিত কমেন্টস করুন। সর্বপোরি অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতি।

৩০| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৪

জনাব মাহাবুব বলেছেন: ভাই আপনার লেখাটি সময়ের কণ্ঠস্বর নামক অনলাইন পত্রিকা হুবহু নকল করে ছেড়ে দিয়েছে।

এই লন লিংক
http://www.somoyerkonthosor.com/news/219753

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: দারুন তো। আপনি চাইলে আমার লেখগুলো নিয়মিত দিতে পারেন। তবে আমাকে ফেসবুকে জানাবেন। আমি আরো ভালো কিছু ছবি এবং এডিটিং করে দেবো। আর একটু করে নামটা উল্লেখ করে দিলে বা ফেসবুক আইডিটি দিয়ে দিলে আরো ভালো লাগতো। আপনি দয়া করে আমাকে আমার ফেসবুক আইডিতে রিকু করেন।
https://www.facebook.com/Basharsiddiqe

৩১| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৩১

মুহাই বলেছেন: epic post...

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) ধন্যবাদ

৩২| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার ব্যতিক্রমী পোস্ট।+++

প্রিয়তে নিলাম।

০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৩৩| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ২:২৪

নিয়েল হিমু বলেছেন: একটাই তো আমাদের পৃথিবী এর মোঙ্গল কামনা ছাড়া আর কিই বা করার আছে আমাদের হাতে ? তবে ভাল রাখার জন্য অনেক কিছু করার আছে । তবে পৃথিবীর আহ্নিক গতি থেমে যাওয়ার অর্থ এর গ্রাভিটি বন্ধ হয়ে যাওয়া এর মানে পৃথিবী হঠাত্‍ থেমে যাওয়ার সাথে সাথে বিষ্ফরণ ঘটবে এবং কয়েক মিনিটের মধ্যে পৃথিবীর ধংসাবসেস সূর্যে গিয়ে বিলিন হবে । বেচে থেকে কেউ দেখতে পাবে না পৃথিবীর শেষ পরিণতী । দেখতে চাইও না তবে এটাই সত্যি ।

০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হুম সেটাই।

৩৪| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:১৫

নতুন বলেছেন: ভিসস চ্যানেলের মাইকেলরে ভালা পাই...

অনেক নতুন নতুন বিষয়ে নিয়ে ভিডিও বানায় ...

০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: মাইকেলের প্রত্যেকটা ভিডিও আমি দেখি। আশা আছে ওর সবগুলা ভিডিও নিয়ে লেখবো

৩৫| ০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: মহাবিশ্বের অন্য গ্রহগুলোতে এসব হয়তো ঘটে থাকতে পারে। চমৎকার লেখা।


(অসম্ভব মজার বিষয় হচ্ছে পবিত্র কোরআনে এই পুরো বিষয়টি সুরা যিলযালে মাত্র চারপাচটা লাইনের মাধ্যমে বর্ননা করা হয়েছে। কিছু হাদিস আছে মনে হয় এই বিষয়গুলোর উপরে। ইসলাম ধর্ম এই জিনিষটাকে কেয়ামত হিসাবে বর্ননা করছে।...)

এই ধরনের কথা সব ধর্মেই আছে। এই অংশটুকু না থাকলেই ভালো। আপনি মহাবিদ্যান, কোন ধর্মের কথায় পিছুটান দিবেন না।

০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে আসরে ইসলাম ধর্মের গ্রন্থতেই বেশ ভালো ডিটেইলস আছে। তবে বাকি ধর্মের বিষয়ে বলতে পারি না।

৩৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

জাহাজ মিস্ত্রী বলেছেন: হটাৎ চোখে পোরলো ......

http://www.somoyerkonthosor.com/news/219753

০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হ্যা ওখানে আমাদেরই এক ভাই লেখাটা পোস্ট করে দিয়েছেন

৩৭| ০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাইকেলের প্রত্যেকটা ভিডিও আমি দেখি। আশা আছে ওর সবগুলা ভিডিও নিয়ে লেখবো

শুনে খুবই ভাল লাগলো... যদি ইন্টারনেটের এমন ভাল ব্যবহার গুলি করতো.. :)

০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আশা করি সবাই আস্তে আস্তে ইন্টারনেটে ভালো ব্যাবহার শুরু করবে :)

৩৮| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

মিঠু জাকীর বলেছেন: দারুণ !!

০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৩৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

জনাব মাহাবুব বলেছেন: ভাই লেখাটি আমি সময়ের কণ্ঠস্বরে দেইনি। এটা হঠাৎ আমার চোখে পড়েছে তাই আপনাকে জানানো কর্তব্য মনে করে লিংক দিয়েছি। :)

অন্যের কষ্টসাধ্য পোষ্টটি, কপি পেষ্ট করে নিজের জ্ঞান জাহির করাতে কোন কীর্তি নেই। :D

০৯ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: বুঝলাম না তাহলে কে দিলো। এভাবে লেখা চুরি করার বিষয়টা আসলে কস্টদায়ক।

৪০| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মাইকেলের ভিডিও দেখুম না, আপনার লেখা পড়মু এবং সব লেখা প্রিন্ট কইরা ছোট ভাইবোনগুলারে পড়তে দিমু। লেখাগুলো আসলেই সামু ব্লগের একটা সম্পদ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। :)

লেখা কপি'র কথা আর কি কইতাম? আপনার যে কোন লেখার মূল কোন অংশের যে কোন একটা লাইন কপি করে গুগল মামাতে পোস্টাইয়া দেইখেন... :(

আর এতো ঘোরাঘুরির কারণেই আমি এতো ঘোরাঘুরি করি বুঝছেন ;)

ভালো থাকেন সবসময়, লিখতে থাকেন প্রতিনিয়ত। আমাদের শুভকামনা আপনার সাথে আছে।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: একটা জনপ্রিয় নিউজ সাইট আমার এই লেখাটা কপি করে তাদের পত্রিকাতে দিয়ে দিছে। কিন্তু আমাকে কোন ক্রেডিট দেয়নি। আমি তোদের এই কাজের জন্যই মুলত বাধ্য হয়েই ওই লেখাটা দিয়েছি। সমস্যা নাই আপনি প্রিন্ট করুন এবং তাদেরকে পরতে দিন।

৪১| ১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৫

সাঈদ শিহাব বলেছেন: চমৎকার লিখেছে।

১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৪২| ১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: বিজ্ঞানীদের এহেন কল্পনায় আসলে বিজ্ঞান নাই......পৃথীবি কখনো ধ্বংস হবে না...পরিবর্তন আসবে কিন্তু কোনদিন ভ্যানিশ হয়ে যাবে না.... কোরাআন তাই বলে "সেই দিন যখন এই পৃথীবি কে অন্য পৃথিবীতে পরবতর্িত করা হবে এবং আকাশ সমুহকে ও, তারা আল্লাহ সমীপে উপস্থিত হবে, যিনি এক-অদ্বিতীয় পরক্রমশালী" সুরা ইব্রাহীম আয়াত ৪৯.....

১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এখানে কল্পনার কিছুই নাই। পুরোটাই ফিজিক্সের ভিত্তিতে করা হয়েছে।

৪৩| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৩০

নয়ন িজয়াউল বলেছেন: দারুন পোস্ট,

১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৪৪| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: প্রকৌশলি তো টেনশনে ফালায় দিল :)

১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৪৫| ১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

সংসপ্তক25 বলেছেন: পৃথিবীর নিজেকে কেন্দ্র করে প্রতি ঘন্টায় প্রায়
১৬৭৫ কিলোমিটার স্পিডে ঘুরতেছে। এই ঘুর্নন গতিটা
আসলে আমাদেরকে দিচ্ছে সময়।

ঘুর্নন গতিটা আমাদেরকে কিভাবে সময় দিচ্ছে,,? বুঝিয়ে বললে খুশি হতাম :-)

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পরের পর্বে থাকবে আশা করি। :)

৪৬| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

হোসেন মনসুর বলেছেন: এর আগেই আমরা অন্য গ্রহে আশ্রয় লইয়া লমু (ইনশা আল্লাহ)।

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অন্য গ্রহে যাওয়াটা এতটা সহজ হবে বলে মনে হয় না।

৪৭| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২০

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: দারুন পোস্ট!

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৪৮| ১৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অন্য কোন গ্রহের ক্ষেত্রে এই রকম হঠাৎ করে ঘুর্ণন বন্ধ হয়ে যাওয়া কোন রেকর্ড আছে ?

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: নাহ নেই। এটা নিছকই কল্পনা প্রসুত। তবে অবশ্যই ফিজিক্সকে সাথে রাখা হয়েছে।

৪৯| ১৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

C/O D!pu... বলেছেন: দারুণ তথ্যপূর্ণ পোস্ট...

১নং পয়েন্টে একটু লক্ষ্য করুন...

১) প্রথম মুহুর্তেই পৃথবির পৃষ্ঠতলে থাকা সকল কিছু একই সাথে উরতে শুরু করবে ঠিক পশ্চিম দিকে।

গতিজড়তার কারণে সবকিছু পূর্বদিকে উড়ে যাওয়ার কথা...

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এই ভুলটা আমি ইচ্ছেকৃতই করেছি। কেউই ধরতে পারতেছে না। আপনিই প্রথম যে ভুলটা ধরতেে পেরেছেন। ভালো লাগলো। :)

৫০| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:০৬

দুখোমিয়া বলেছেন: আপনার লেখাটাতেই আমার প্রথম কমেন্ট আর প্রিয়তে নেয়া। অনুসরণও করলাম। ফেবুতে রিকোয়েস্ট ও পাঠায়েছি। ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য। কুরআনের রেফারেন্স দিলে আরো বেশি বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়। বাকি সব দারুন আর সুন্দর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য অপেক্ষা করছি। শুভেচ্ছা রেখে গেলাম একরাশ।

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল লাগলো। আপনি রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে একটা ম্যাসেজ করে দিয়েন। না হলে বুঝবো না কোনটা আপনি। খুব বেশি রিকোয়েস্ট আসার কুফল বলতে পারেন।

৫১| ১৭ ই মে, ২০১৫ ভোর ৪:২৫

আজব গোয়েন্দা বলেছেন: অনেক কিছুই জানার ছিল জানলাম। ধন্যবাদ।

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৫২| ১৭ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

ভুং ভাং বলেছেন: দারুণ পোস্ট।

মঙ্গল ,বুধ গ্রহে লোক পাঠাই । যোগাযোগ ঃ মহাকাশ আদম পাচার লি ঃ =p~ =p~ =p~

৫৩| ১৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: কিছু বৈজ্ঞানিক ভুল চোখে পড়ল। আপনি যা বলেছেন তা সম্ভব হোত যদি হুট করে মহাকর্ষ বল বন্ধ হয়ে যেত পৃথিবীর ঘূর্ণন নয়। আপনি চলন্ত বাসের জড়তার সাথে পৃথিবীকে তুলনা করতে গিয়ে কিছু বিষয় গুলিয়ে ফেলেছেন। একটা চলন্ত বাসে হেটে হেটে সামনে ড্রাইভারের দিকে যাবার চেষ্ঠা করুন, মাত্র ৬০ কিমি বেগে চলন্ত বাসে হেটে চলতেও আপনি উল্টে পড়বেন। অন্যদিকে ১৬৭৫ কিলোমিটার স্পিডে চলন্ত পৃথিবীতে আপনি যেদিকে খুশি হাটেন দৌড়ান কখনোই উল্টে পড়বেন না বা প্রেসারও অনুভব করবেন না কারণ কি?

পৃথিবী থেমে গেলে সবকিছুকে সাথে নিয়েই থেমে যাবে। যেহেতু এর মহাকর্ষ বল তখনও থাকবে তাই কেউ ১২০৭ ফিট বুলেট গতিতে ছিটকে পড়বেনা। এটা এটা সম্ভব হোত যদি হুট করে অভিকর্ষ বল বিলিন হয়ে যেত এবং পৃথিবী থেমে যেত।

দ্বিতীয়ত, পৃথিবী হটাত থেমে গেলে কেন্দ্রমুখী বলের জন্য হয় এটা সূর্যের আকর্ষণে ওর মধ্যে চলে যাবে নয়তো কেন্দ্রবিমুখী বলের জন্য মহাকাশে ছিটকে পড়বে চুপচাপ একজায়গায় বসে থাকতে পারবেনা, তাই অন্যকিছু পয়েন্টের যৌক্তিকতা দেখছিনা।

পৃথিবী থেমে যাওয়া মানে এর কোর স্পিন থেমে যাওয়াকেও বুঝিয়েছেন কিনা তা স্পস্ট নয়। তবে ম্যাগনেটিক ইমব্যালেন্সের জন্য বজ্রপাতসহ কিছু পয়েন্ট ঠিক আছে। :-)

১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৮:০৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পৃথিবী থেমে যাওয়ার বিষয়টা শুধু মাত্র তার কোর স্পিন থেমে যাওয়ার বিষয়টিকেই বুঝিয়েছি। পৃথিবীর কোর স্পিন থেমে গেলে কোন ভাবেই সব কিছু থামবে না। খুবই সাধারন বিষয় হচ্ছে পৃথিবীর উপরি পৃষ্ঠে থাকা গতিবেগ এর কারনে। বাসের যে উদাহরনটা দিয়েছেন আপনি সেটাও ভুল। কারন বাসের স্থানে আস্ত একটা পৃথিবীকে নিয়ে আসেন তাহলেই বুঝবেন। :)

৫৪| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আপনি সম্ভবত কোর স্পিন বিষয়টা বুঝতে পারেননি। কোর মানে ম্যাগমা স্তরের স্পিন, পৃথিবীর ভেতরে থাকা ম্যাগমা গুলোর স্পিনের জন্য ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরী হয়। এ নিয়ে একটা মজার মুভিও আছে।

যাহোক, আপনি এখনো বিষয়টা ধরতে পারেননি। কোনকিছু তখনই ছিটকে পড়ে যখন কেন্দ্রমুখী বলের চাইতে কেন্দ্রবিমুখী বল বেশী হয়। পৃথিবীর অভিকর্ষ বলকে উপেক্ষা করে ছিটকে পড়তে চাইলে একটি থ্রাস্ট দিতে হবে যেমনটা রকেট করে।

আপনি যা বলতে চেয়েছিলেন তা হল, হুট করে পৃথিবী থেমে গেলে মোমেন্টামের এই থ্রাস্ট হবে। কিন্তু এটা এজন্যই সম্ভব নয়, পৃথিবীর নিজস্ব অভিকর্ষ বল অনেক বেশী। সমুদ্রের হাজার কোটি লিটার পানি এটা ধরে রেখেছে কোনটাই মহাকাশে ছিটকে পড়েনা। ছিটকে পড়ত যদি অভিকর্ষ না থাকতো।

আপনার ধারণা পৃথিবীর সমান কোন গাড়ি বানানো হলে হাটতে সমস্যা হত না?? মানে বিষয়টা আকার?? মূল বিষয়টা আবারো ধরতে পারেননি, বিষয়টা আকার নয়, অভিকর্ষ বল। গাড়িতে বা এরচেয়ে বড় রেল গাড়ি এমনকি পৃথিবীর সাইজে বানানো হলেও একই সমস্যা হবে যদি যেটা পৃথিবীর অভিকর্ষ বলে থাকে। আকার বা পৃষ্ঠতল এর ভূমিকা কি ভেবে বলেছেন কে জানে।

পরামর্শ থাকবে মোমেন্টাম এবং বলবিদ্যা একটু খুটিয়ে দেখবেন এতে কনসেপশন গুলো ক্লিয়ার হবে।

আপনার বোঝার সুবিধার জন্য সহজ সরল ভাষায় বলি, একটা ক্রিকেট বলে যদি চুইংগাম লাগানো হয় এবং বলটা যদি হুট করে থেমে যায় তবে চুইংগাম কি ছিটকে পড়ে যাবে? যাবেনা কারণ, বলে লেগে থাকার জন্য মোমেন্টামটা পুরো বস্তুরই। যখন থামবে সবকিছুর ভরবেগই কমবে শুধু বলের কমবে চুইংগামের কমবেনা এমনটা নয়।

২১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: Click This Link

http://www.esri.com/news/arcuser/0610/nospin.html

http://astrobob.areavoices.com/2013/07/30/if-the-earth-stops-spinning-wed-be-in-big-trouble/

http://image.gsfc.nasa.gov/poetry/ask/q1168.html

http://www.astronomycafe.net/qadir/q2947.html

http://www.spaceanswers.com/solar-system/what-would-happen-if-the-earth-stopped-spinning/

https://www.youtube.com/redirect?q=https://van.physics.illinois.edu/qa/listing.php?id=322&redir_token=ll8ByaDSl2iHwfSeaWubFOn-BJh8MTQzMjI2NTk3N0AxNDMyMTc5NTc3

https://www.youtube.com/watch?v=C7kubIYu69c

https://www.youtube.com/watch?v=qr_aEHXfC70

https://www.youtube.com/watch?v=nH3bmG-KjvU
http://www.esri.com/news/arcuser/0610/nospin.html

http://astrobob.areavoices.com/2013/07/30/if-the-earth-stops-spinning-wed-be-in-big-trouble/

http://image.gsfc.nasa.gov/poetry/ask/q1168.html

http://www.astronomycafe.net/qadir/q2947.html

http://www.spaceanswers.com/solar-system/what-would-happen-if-the-earth-stopped-spinning/

https://www.youtube.com/redirect?q=https://van.physics.illinois.edu/qa/listing.php?id=322&redir_token=ll8ByaDSl2iHwfSeaWubFOn-BJh8MTQzMjI2NTk3N0AxNDMyMTc5NTc3

https://www.youtube.com/watch?v=C7kubIYu69c

https://www.youtube.com/watch?v=qr_aEHXfC70

https://www.youtube.com/watch?v=nH3bmG-KjvU

২১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন:
আমি আমার লেখার সোর্স গুলো দিলাম। আপনি নিজেই পরে আসেন।

৫৫| ২১ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

দিশেহারা আমি বলেছেন: দারুণ তথ্যপূর্ণ পোস্ট
জানতে মুঞ্ছায়,
আচ্ছা, যদি পৃথিবী হঠাৎ করে ঘুর্নন বন্ধ না করে আস্তে আস্তে (ঘুর্নীয় লাঠিমের মত করে থেমে গেলে) সেই ক্ষেত্রে ১~৭ নম্বর পয়েন্ট গুলোর কি কি পরিবর্তন হতে পারে?
সময় পেলে জানাবেন।

২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আস্তে আস্তে বন্ধ হলে কি হতে পারে সেটা নিয়ে পরের পর্ব সাজিয়েছি।

৫৬| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট, অনেক কিছু জানলাম ৷

২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫৭| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:২১

থিওরি বলেছেন: অসাধারণ।

৫৮| ১৭ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:২০

পুলক ঢালী বলেছেন: অক্ষের উপর ঘোরা বন্ধ হলে আমরা ২৪ ঘন্টার সময় হারাবো কিন্তু বৎসর হারাবো না ।

৫৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৮

রুবন্স বলেছেন: চমৎকার তথ্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ। এই লেখার পরবর্তী পোষ্টটি আপডেট করবেন কবে?

৬০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৯

মো সাঈদ আলভী বলেছেন: খুব ভাল এবং অসাধারণ পোস্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.