নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা সময় ছেলেটা আর মেয়েটার খু্ব বেশিই ভালো সম্পর্ক ছিল।এতই ভালো ছিল যে,অনেকে একটু আগ বাড়িয়ে অনেক কিছুই ভাবতো!
কিন্তু শুধু তারাই জানতো,তাদের সম্পর্কের সূত্র কি,তাদের সম্পর্ক কোন সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত।
এভাবেই কেটে গেল অনেকগুলো সময়!অনেকগুলো দিন,মাস,বছর!
ছেলেটার জানানোর মত এমন কোন বিষয় নেই,যা মেয়েটা জানতো না।কিন্তু মেয়েটার এমন অনেক বিষয়ই ছিল, যা ছেলেটা জানতো না।এ নিয়ে ছেলেটার মাঝে মাঝে ক্ষোভ জন্মালেও,পরক্ষনেই আবার ভাবতো মেয়েরা বোধহয় এমনই,অনেক কিছুই গোপন রাখে!
কিন্তু একটা সময়,সেই সুন্দর সম্পর্কটা আস্তে আস্তে ফিকে হতে শুরু করে।
কারনটা ঠিকই বুঝেছিল ছেলেটা,তৃতীয় একজনের আগমন ঘটেছে তাদের মাঝে।
সেই তৃতীয় জনকে সে স্বাগত জানাতেও প্রস্তুত ছিল।কারণ সে জানতো তাদের মধ্যকার সম্পর্ক কখনোই সামনে এগুবে না,আর তা সে চাইতোও না কখনো।মেয়েটাও তা ভালো করেই জানতো।
তারপরও ছেলেটা শুধু চেয়েছিল,মেয়েটা তাকে সব কিছু বলুক।যেমন করে সে তার সবকিছু খুলে বলতো।
কিন্তু মেয়েটা তা করেনি বরং অস্বীকার করেছে! সাথে মেয়েটার ক্রমাগত ইচ্ছাকৃত কিংবা অনিচ্ছাকৃত অবহেলা,ব্যস্থতার অজুহাত আর ছেলেটার নিজেকে খাটো না করার মানসিকতা ও প্রচন্ড রাগের কারণে সেই সম্পর্কের মাঝে দূরত্বটা আজ বেড়েই চলেছে।
তৃতীয় জনের সাথে আজ চতুর্থ জনেরও আগমন ঘটেছে দুজনের মাঝে। দুজনেই আজ যার যার দিক থেকে হয়তো সুখী,তারপরও হয়তো দুজন দুজনকে ঠিকই মনে পড়ে।
কিন্তু কেউ কাউকে আর সময় দেওয়া হয়না।কথা বলা হয় না,ব্যস্ততার অজুহাতে।
এখনও তাদের সম্পর্কটা এক অন্যরকম সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত।
তবে সেই আগের সংজ্ঞায় না,নতুন কোন সংজ্ঞায়!
যার নাম কেউ জানে না!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২২
ফাহাদ জুয়েল বলেছেন: এটা বাস্তব ঘটনাই!
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
নোমান প্রধান বলেছেন: ভালো
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
ফাহাদ জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৪২
সম্রাট৯০ বলেছেন: মন যদি কাঁদে নিজেকে গোঁপন করার শক্তি মানুষ কিভাবে পায়? যেখানে মন চোখ এক সাথে ভিজে সেখানে কোন শক্তিতে রীতি টেনে আনে মানুষ আমার জানা নেই,যদি কোন পাত্রে মন কাঁদে সেই পাত্রে বিশ্বাস ঢালতে যারা অপারগ তাদের মন বলে কিছু নেই,তারা ফেইক,আর ফেইক কখনো গলা ডুবে ভালোবাসতে পারেনা, তারা সব সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে মৃত্যু অব্দি, ভালোবেসে বিশ্বাস হাতে রাখে হিসেবীরা, আর ভালোবাসার সাথে হিসেবের দুরত্ব যোজন যোজন দুর।
বিশ্বাস এমনি একটা শব্দ যেখানে মানুষ মরেও বেঁচে থাকে শেষ অব্দি। আর যারা বিশ্বাস ভাঙে ভাঙাই তাদের ধর্ম, ভালোবাসা হলো শুধু ডুবে মরার জায়গা, এখানে চোখ তুলে অন্যত্র ভাববার দেখার সুযোগ নেই। সময়ও থাকেনা। আামার তাদের জন্য করুনা যারা ভেবে ভেবে ভালোবাসে লাভ ক্ষতির খতিয়ান ভরায়।
তাদের জন্য করুনা যারা ভালোবাসাকে ভাগ করে বাঁচে।
আমি জানিনা কতটা সংগত বলেছি পোষ্টের সাথে,অসংগত হলেও এটাও একটা জীবনের অধ্যায়।
ভালো থাকবেন লেখক, ভুল থেকে শিক্ষা নেই আমরা, যেমন করে পড়ে যাওয়া যায়গায় হাত রেখে ভর করে উঠে দাড়াতে হয়,।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
ফাহাদ জুয়েল বলেছেন: ভালো বলেছেন,ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
হৃৎ কোমল বলেছেন: দারুণ লাগলো !
বাস্তবের মত; আমিই বাস্তবতা |