নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা ছবি ব্লগ... গুগুল থেকে নেয়া নয়... আমার প্রিয় কিছু স্থানের ছবি - পর্ব ১

১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

কয়দিন থেকেই ছবিগুলো আপলোড করার চেস্টা করছিলাম কিন্তু কিছুতেই পারছিলাম না ... যাক অবশেষে আপলোড করতে পারলাম আমার তোলা প্রিয় কিছু জায়গার ছবি, অবশ্যই গুগুল থেকে নেয়া নয়... !!!





এ দুটো দুবাই এয়ারপোর্টের ছবি, ৬ ঘন্টা ট্রান্জিট ছিল প্রায় তাই পুরো এয়ারপোর্টই ঘুরে দেখছিলাম... মানুষের তৈরী অসাধারন আর্কিট্রাক্চারাল ভিউ।





এটি জেনেভার ব্যাংক পাড়া যেখানে আমাদের জ্ঞাতি ভাইয়েরা টাকা পয়সা রাখে আর কি !!!







জেনেভা লেকের রাত্রিকালীন ভিউ... সেটা যে কি অসাধারন তা না দেখলে বোঝাতে পারবো না..







এই পিচ্চিগুলা বাসেল এয়ারপোর্টে ডলবুথ থেকে পুতুল নেয়ার চেস্টা করছিল বাট তাদের মা রাজি হচ্ছিল না ... কি আর করা তাদের দু:খে ব্যাথিত হয়ে ১০ সুইস ফ্রা গচ্চা দিলাম আর কি !!!!







এটা ট্রেন থেকে তোলা... জেনেভা থেকে বাসেল যাওয়ার পথে। খুব ভালো ক্যামেরা না হওয়ার কারনে অত ভালো ছবি আসেনি। কিন্তু পথ যে কত সুন্দর হতে পারে তা না দেখলে বোঝাতে পারবো না...





গুড মর্নিং জেনেভা !!!!







এগুলো ড্রেসডান এর কিছু আর্কিট্রাক্চারাল ভিউ... অসাধারন। সামনা সামনি দেখতে পারলে বুঝতেন কতটা সুন্দর..





এ ছবিটা বোনাস, আমার জানটুস ঝিনুক তুলছে!!!





এই ছোট ছোট ফ্লাওয়ার পট ... আমার খুবই পছন্দ





ড্রেসডানের একটি নদী.. নাম ভুলে গেছি.. দু'বছর আগে বন্যা হয়েছিল এ নদীর তীরে...





ড্রেসডান এর কিছু আর্কিট্রাক্চারাল ভিউ.... মানুষ কিভাবে এতটা সুন্দর জিনিস বানাতে পারে তা জার্মান না গেলে জানতাম না...





এই মরা গাছের ছবি আমি আগেও দিয়েছিলাম.... দিনের বেলা ভুতের আবহ আনার জন্য এ ধরনের চেস্টা... অসাধারন !!!!





জার্মানে কিছু আর্কিট্রাক্চারাল ভিউ.... মানুষ কিভাবে এতটা সুন্দর জিনিস বানাতে পারে তা জার্মান না গেলে জানতাম না... যদিও ২য় মহাযুদ্ধে সবই ধ্বংস করে দিয়েছিল তারপর ও তারা আবার তৈরী করেছে সবকিছু।



অাজ এটুকই আরো পর্ব নিয়ে আসছি পরবর্তীতে... ভালো থাকুন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

চড়ুই বলেছেন: সুন্দর।

১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চড়ূই ......

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

হামিদ আহসান বলেছেন: চমৎকার ! ধন্যবাদ ভাই

১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

সোহানী বলেছেন: পরবর্তীতে সুইজারল্যান্ড নিয়ে আসছি... দেখার আমন্ত্রন রইল... ধন্যবাদ হামিদ আহসান।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর!!! + +
সবচেয়ে বেশি সুন্দ্র আপনার জানটুস এর ঝিনুক তোলার (বোনাস) ছবিটা।
পোস্টে প্রথম ভাললাগাটি (+) রেখে গেলাম।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৭

সোহানী বলেছেন: আরে তাইতো এইটা দেখি প্রথম প্লাস। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্লাস এবং পুরোনো ছবিগুলো দেখার জন্য।

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: দেশে দেশে ঘোরাটাই কি আপনার কাজ?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৯

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা.............. আরে নাহ্, অনেক কাজের একটা মাত্র!!

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধুরো, ২০১৪ এর পোস্ট ক্যামতে আইলো?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১০

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা........ খায়রুল ভাই এর কল্যাণে। উনি প্রায় এরকম গর্ত খুড়ে সব আবিস্কার করেন। আর আমাদেরকে চমৎকৃত হতে সাহায্য করেন।

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "উনি প্রায় এরকম গর্ত খুড়ে সব আবিস্কার করেন। আর আমাদেরকে চমৎকৃত হতে সাহায্য করেন" - কোন লেখকের উপরের দিকের লেখাগুলো যখন সব পড়া শেষ হয়ে যায়, তখন আমি তার নীচের দিকের লেখাগুলোকে একটা একটা করে গর্ত থেকে বের করে আনি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা............. আমি জানি সে কথা। আপনিই মনে হয় একমাত্র ব্যাক্তি যিনি এরকমভাবে খুঁজে খুঁজে পুরোনো লিখা পড়েন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.