নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন যেখানে যেমন......আসেন এই গরমে একটু নায়াগ্রা ঘুরে আসি.....

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৬


জীবন যেখানে যেমন.....সামারের সময় কানাডা আম্রিকা মানেই ঘুরাঘুরি। হাফ প্যান্ট, গেন্জি আর পায়ে স্যান্ডেল পরে বেরিয়ে পড়ো। আমাদের মতো খাওয়া দাওয়া নিয়ে চিন্তা করে না কেউ ... যা পাই তাই খাই আর খাবারে চেইনসপ টিমহর্টন প্রতি কোনায় কোনায়। সস্তায় এর চেয়ে আর কোন খাবারের দোকান নেই কানাডায়। একবার সুইজারল্যান্ডের কান্ট্রি সাইডে ঘুরতে গেছিলাম, আমার সাথে বাকি টিমমেটরা আমাদের ২ ঘন্টা ঘুরিয়েছে একটা ভাতের দোকান খোঁজার জন্য। শেষে ২৭ সুইস ফ্রা মানে ২৭০০ টাকা দিয়া দুইখান ডিম পোজ এক পিস ব্রেড খাইছে আর আমি ৭ ফ্রা দিয়া বিশাল বার্গার খাইয়া দৈাড়াইছি... ;)

যাকগা্.... আসেন এই গরমে একটু নায়াগ্রা ঘুইরা আসি। এবার শুধু নায়াগ্রা না তার আশেপাশে যতটা দেখার মতো সাইট আছে সেখানে ও একটু ঘুইরা আসি কি বলেন!!!!!!!!

প্রথমেই বিশাল পানিরাশি। আমার শুধুই মনে হইছে আহ, একটু যদি ঝাঁপ দিতে পারতাম :D


এবার দেখি পাশের চমৎকার মাছ ধরার লেক, এটা নায়াগ্রার পাশেই। যে কেউ চাইলেই মাছ ধরতে পারে.... হাজারে হাজারে মাছ কিলবিল করছে। কানাডায় আপনি চাইলেই যেকোন লেক থেকে মাছ ধরতে পারবেন শুধু বছরে একটা লাইসেন্স নিবেন খুবই কম টাকা... তারপর ধরিবেন মৎস খাইবেন সুখে ........


ওইপাশে যা দেখতে পাইতাছেন ওইটা আম্রিকান এরিয়া। তবে কানাডার সাইডে বেশী পানি...


আচ্ছা যাক্ অনেক ঘুরছেন। একটু কিছু খাইয়া কিছু স্যুভেনির কিন্না নেই। বাট বহুত দাম.... খাবার ওকে কারন টিমহর্টন আছে না.......


রেস্ট হইছে এবার আসেন ফ্লাওয়ারাল পার্কে ঘড়ি দেখি... আমােগো শাপলা ও আছে....


পার্ক দেখা শেষ... আসেন জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখি....... আম্রিকায় ও আছে...


যদি পোলাপান নিয়া আসে ও তাদের আরো এ্যানার্জি থাকে নায়াগ্রা দেখার পর তাহলে এই চিল্ড্রেন পার্কে আসতে পারেন। অনেক গেইম ও এ্যাক্টিভিটিজ আছে....


নায়াগ্রা তো দেখলেন তার শেষ বিন্দু দেখতে মন চাইলে এখানে আসতে পারেন..........


নায়াগ্রায় সাইট ভিজি ছাড়াও অনেক এ্যাক্টিভিটিজ আছে যেমন কেবল রাইড, রোপ রাইড বা বোট রাইড। চাইলে তাও করতে পারেন তবে কথা হলো নায়াগ্রা বিনা পয়সায় দেখলে ও এইগুলায় পয়সা দিতে হবে....


অনেক পানি দেখলেন এবার একটু পাখির রাজ্যে ঘুরে আসি... দা বার্ড কিংডম... সাথে আছে জাবানিস টি হাইস, পুরোনো দিনের জাপানী বাড়ি... অসাধারন.........। পাখিগুলা একটুও ভয় পায় না...চারপাশে ঘুরতে থাকে....... দেখেন ছোট্ট মেয়েটার হাতে বসে আছে পাখি।


এবার একটু আঙ্গুর বাগানে ঘুরে আসি। যদিও আঙ্গুরের সিজন না তারপরও ক্ষেত দেখতে ও মন্দ না।


অনেক দেখা হলো এবার যাই নায়াগ্রাফল সিটি.... অসাধারন সে স্বচ্ছ নদী... নিজেকে হারাবেনই আপনি......


কানাডার ১৫০ বছর হলো এ ১লা জুলাই এ... শুভ জন্মদিন কানাডা... আসেন সে উপলক্ষে আতশবাজি দেখি..... সরি ভিডিও আপলোড করতে পারলাম না...

এইসবগুলাই আমার ক্যামেরায় তোলা..........

উৎসর্গ : আমার বাবাকে। যে প্রথমেই হাত ধরে ঘরের বাইরে বের করেছিল আর বলেছিল কিছু শিখতে হলে বাইরে পা রাখতেই হবে। আমাদেরকে পুরো বাংলাদেশ ঘুরে দেখিয়েছিল।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ঝাপ দেওয়ার মতই জায়গা। ছবি দেখেই ঝাপ দিতে ইচ্ছে করছে আর সরাসরি দেখলে তো মনে হয় ঝাপ একটা দিয়েই দিতে পারি।
খুব সুন্দর ছবি ব্লগটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনার বাবার প্রতি রইল শ্রদ্ধা।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

সোহানী বলেছেন: মুশকিলতো সেখানেই... ঝাপ দিতে আর পারলাম কই!!!!!!!!

ধন্যবাদ সোহেল.......

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১২

ইমরান আশফাক বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো। টিম হর্টনের খাবারের ছবি একটু পোস্ট করলে ভালো হতো কারন আমি এটির নাম এই প্রথম শুনলাম।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

সোহানী বলেছেন: http://www.timhortons.com/c a/en/index.php?gclid=COPv3Jbg_tQCFZU1

এ কফি খেয়ে এ্যানার্জি নেই.........

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর সুন্দর ছবিগুলো দেখার সুযোগ দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল আপু। নতুন জায়গার সাথে পরিচিত হয়ে ভালো লাগলো আপু।
এমন সুন্দর পোষ্ট ছবি গুলো প্রিয়তে রাখতে হয়।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভালোলাগার জন্য আর কৃতজ্ঞতা প্রিয়তে নেয়ার জন্য।

আসলে পুরো কানাডাই একটা ছবির মতো দেশ। কতটুকুই আর ছবিতে আনতে পারি...... আমার কাছে নায়াগ্রার চেয়ে ও আশে পাশের অন্যান্য এরিয়া আরো ভালোলেগেছে....

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নায়েগ্রা জলপ্রপাত ও এর অাশে পাশের অপুর্ব সব ছবি সমাহার , দেখে মুগ্ধ
ছোট ছোট কথামালায় কিছু বিবরণ দিয়ে গেল অনেক তথ্য ।
মার্কিন যুক্তরাস্ট্র ও কানাডার সীমান্ত এলাকায় নায়েগ্রাতে সেকেন্ডে ২৮ মিলিয়ন লিটার পানি প্রবল বেগে উপর হতে নীচে পতন মুলত তিনটি জলপ্রপাতের সমন্বিত রূপ , সকাল সন্ধায় পানির বিভিন্ন বর্ণে তা হয় পরিস্ফুট । কানাডা অংশ হতে নায়েগ্রাকে দেখলে রংধনু দেখা যাবে নিশ্চিত, তবে তা হতে হবে পড়ন্ত বেলায় । সুন্দর নায়েগ্রার একটি ছবি রেখে গেলাম শুভেচ্ছার নিদর্শন ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

সোহানী বলেছেন: আপনার এ ছবি দেখে মনে হচ্ছে রং মেশানো পানির স্রোত। আপনি নিশ্চয়ই দু'পাশ থেকেই দেখেছেন.... তবে কানাডার এপাশ থেকেই মনে হয়েছে বেশী সুন্দর। আর যাই হোক যদি আবার আসেন নায়াগ্রা ফল সিটির নদীটি দেখতে ভুলবেন না। এতো চমৎকার নদীর পাশে বসে আমার মনে হয়েছে জীবনটা এখানেই কাটাতে পারলে ভালো হতো..... কাজের বুয়াগীরি বাদ দিয়ে ... হাহাহাহা

আপনি পালিয়ে এখানে কিছুদিন থাকতে পারেন.... তবে অবশ্যই সামারে। এবারের সামার আমার খুব পছন্দ। না গরম না ঠান্ডা। ১৫ দিন পর পরীক্ষা শেষ.... আবার বেড়িয়ে পড়বো....

ভালো থাকেন............

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হা হা হা , রংগীন পানি নয়, রংগীন সানগ্লাস আর কেমেরার লেন্সের কাঁচের কারসাজী সাথে ছবি প্রসেসিং । ধন্যবাদ দাওয়াত দেয়ার জন্য । কানাডায় শিশু কেয়ার সেন্টারে ভলানটারী কাজ সহজ নয় , অনেক বিষয়ে অনুমোদন প্রয়োজন , স্বল্প সময়ে তা সম্ভব নয় । এর জন্য বাংলাদেশ আদর্শ জায়গা । অান্তর্জাতিক ভলানটিয়ার হিসাবে অনাথ শিশুদের সাথে কাজের জন্য যে কেও যেতে পারে সেখানে , আপনিতো জানেন , প্রতি বছর প্রচুর বিদেশী যায় সেখানে , তাই যেতে পারেন একবার আন্তর্জাতিক ভলানটিয়ার হিসাবে ।

ছুটি ভাল কাটুক এ কামনা রইল ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৯

সোহানী বলেছেন: আরে এখানেতো ভলানটিয়ারদের জয়জয়কার..... আমার মতে টাকা না দিয়ে কাজ করানো বুদ্ধি আর কি...............

আর দেশে এ মূহুর্তে না আগে পড়া শেষ করে নেই। তবে আমার প্রিয় বিষয় কিন্তু শিশু। মাঝে মাঝে মনে হয় সব বাদ দিয়ে বাচ্চাদের স্কুলের টিচার হয়ে যাই.................

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: বিদেশে রাস্তাঘাট, শপিং মল, ঘর বাড়ি, পার্ক সবকিছু ই এত সুন্দর কেন যেন আমার স্পেসিফিক কিছু দেখতে ইচ্ছা করে নাহ। অনেক সুন্দর ছবিব্লগ, টাকা হইলে এখানে আইসা একদিম মাছ ধইরা যামু। :P

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২১

সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য সব কিছুই ছবির মতো সুন্দর কারন সবাই তা রক্ষা করে চলে। কেউ যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে না, কাউকে ধাক্কা দেয় না, আইন মেনে চলে, পুলিশ ঘুষ খায় না, কোন মাস্তান চাদাঁবাজ নেই... তাই সব কিছুই সুন্দর থাকে।

হুম টাকা ছাড়া কোন গতি নেই..... সেকারনেইতো দেশের টাকা ওয়ালারা দেশে টাকা কামায় আর এখানে বাড়ি কিনে থাকে....

ভালো থাকুন দফাদার সাহেব..........

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভলানটিয়ারিং এর জয় কার কানাডিয়ানদের জন্য । কানাডার বাইরের লোকদের জন্য things are not so easy ।
দেশের ভিতরেও যে কেও ভলানটিয়ার নিয়োগ করতে পারেনা , ফাও কাজ করানোর জন্য ভলানটিয়ার হিসাবে কর্মী নিয়োগ দানের জন্য সরকারের কাছ হতে বিশেষ অনুমতি থাকতে হবে । যে কাওকে ভলানটিয়ারিংএর কাজে দেখতে পেলে পুলিশ অনুমোদন পত্র দেখতে চায় ( এটা দেশি বিদেশী সকলের জন্য প্রযোয্য , কেও বিনা পয়সায় কাজ করিয়ে সরকারকে যেন টেক্স ফাকি দিতে না পারে )
এছাড়া বিদেশিদের জন্য : It needs to obtain C50 Work Permit from Canadian government
To participate in volunteering programme it need to obtain a C50 Work Permit.
Under this permit one can work for his assigned volunteering programme for the host company. Canadian partner need to provide a letter of support so that one can obtain the C50 volunteering work permit .It need to apply for such volunteering work permit at the airport after arriving in Canada. It also need to present a letter of invitation from the host organisation (compulsory), a completed application form, a photocopy of passport, a bank statement which proves that the person have enough funds to support himself during his stay in Canada( recommended budget is CD1000 a month).
Not only this for volunteering activities for children also need to have a Criminal Record Check ( CRB checking) from Canadian Police Department. এটা দেশি বিদেশী সকলের জন্য প্রযোয্য ।
তাই বলছি ইউকে এবং ইউ এস এর মত কানাডাতেও শিশুদের জন্য ভলানটিয়ারিং হিসাবে দেশের বা্ইরে থেকে গিয়ে সেবকের কাজ করা এত সহজ নয় !!!! বাচ্চাদের জন্য ভলানটিংয়ারিং সহ যে কোন কাজের অনুমতি দেয়ার বিষয়ে সে দেশের সরকার যে কত কিছু দেখে তা আপনিও নিশ্চয়ই আমার থেকে ভাল জানেন ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য আলী ভাই। এখানে সব কিছু যেমন সহজ আবার অনেক কঠিন ও। তুমি নিয়মের ভীতর আছো সব সহজ কিন্তু নিয়মের ব্যাতিক্রম অনেক অনেক কঠিন। তবে ভলানটিয়ারিং আইডিয়াটা আমার খুব পছন্দ। আমাদের দেশের কলেজ ইউনিতে এ টি চিন্তা করা উচিত। এখানে ১৪ বছর থেকে ১৬ এর ভীতরে বাচ্চারা কাজের অভিজ্ঞতা নেয় ভলানটিয়ার হিসেবে কারন এটা পড়াশুনার পার্ট। আর আমরা ইউনিভার্সিটি পাশ করার পর চাকরী খুজিঁ তখন চাকরীদাতারা অভিজ্ঞতা খোঁজে........... আজিব অবস্থা। একটা সত্য পাশ করা পোলাপান অভিজ্ঞতা পাবে কোথায়... সেটা কি কিনতে পাওয়া যায়............

ভালো থাকেন...........

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

সামিয়া বলেছেন: ওয়াও অসাধারণ লাগলো++ ++ ++

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সোহানী বলেছেন: মেনি থ্যাংস সামিয়া........... আসলেই অসাধারন। সত্যিই ভূস্বর্গ.......................

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর, সুলিখিত পোস্ট, সেই সাথে চমৎকার সব চোখজুড়ানো, মনমুগ্ধকর ছবি দিয়ে পোস্ট সাজিয়েছেন। ওপার থেকে একবার নায়াগ্রা ফলস দেখে এসেছি। আপনাদের এপার থেকেও আরেকবার দেখার একটা ইচ্ছে মনে ছিল, এ পোস্টটা পড়ে সে ইচ্ছেটা আবার নতুন করে জাগছে।
এ পোস্টটা এতদিনে আরও বেশী পঠিত হওয়া উচিত ছিল, আরো অনেক মন্তব্যও আসা উচিত ছিল। যাইহোক, আমার খুব ভাল লেগেছে, বিশেষ করে বিপুল জলরাশির ছবিগুলো এবং নায়াগ্রার শেষ বিন্দুর ছবিটা বেশ ভাল লেগেছে।
খাঁচাবন্দী পাখি দেখতে আমার কখনোই ভাল লাগেনা, তা যতই তাদেরকে প্রাকৃতিক পরিবেশ দেয়ার চেষ্টা করা হোক না কেন!
ধরিব মৎস্য খাইবো সুখে যাদের দর্শন, তাদের জন্য কানাডা হয়তোবা স্বর্গরাজ্য।
পোস্টে ভাল লাগা + +

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

সোহানী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ খায়রুল ভাই। অনেক দিন পর পোস্টটা পড়ার জন্য। আসলে এখন সামারতো তাই যেখানে খুশি বেড়িয়ে পড়ি। অবিশ্বাস্য রকম সুন্দর কানাডায় সারাদিন ঘুরে বেড়াই। সবাই নায়াগ্রা ফলস দেখে আসে কিন্তু চারপাশের সৈান্দর্য্য দেখে না বা দেখার সময় করতে পারে না কারন এক নায়াগ্রা ফলস দেখেই সবাই মুগ্ধ হয়ে যায়। তবে সত্য যে পুরো কানাডাই যেন শিল্পীর তুলিতে আকাঁ.......... অসাধারন।

আপনি ওপার থেকে দেখেছে তাই জলরাশি বেশী দেখেছেন কারন কানাডার সাইডে জল বেশী তাই ইউএস থেকে দেখে বেশী ভালোলাগে।

আমার কিন্তু নায়াগ্রার চেয়ে তার লেক সিটি বেশী ভালোলেগেছে........... প্রকৃতি যে কতটা সুন্দর হতে পারে তা না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

পোস্টটা পাঠক প্রিয়তা পায়নি কারন এটি নির্বাচিত পোস্টে আসেনি তাই কিছুক্ষনের জন্য প্রথম পাতায় থাকলে পাঠক সংখ্যা কমই হয়। শুধু আমার পোস্টে যারা নিয়মিত আসেন তারাই দেখেছেন।

তবে এটা সত্য যে মাছ অনেক পাওয়া যায় কিন্তু স্বাদ কোনভাবেই দেশের মাছের স্বাদের আশে পাশেই নেই......... মাছ খাই না ঘাস খাই বোঝা যায় না.... হাহাহাহাহা (একটু নিরুৎসাহিত করলাম)।

অনেক অনেক ভালো থাকেন।

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার!! কোন একদিন বোকা পর্যটকের পা পড়বে ইউরোপ-আম্রিকা'র মাটিতে... সেই আশায় থাকি। আপাতত ছবি দেখেই খুশী।

বাঙ্গালীর ভাত এর যন্ত্রণা আমিও কয়েকবার পেয়েছি। কাশ্মীর এর হাউজবোটে ভাত-মশুর ডাল-ডিমভাজি-আলুভর্তা খাওয়ার আবদার, অভিযোগ। মনে পড়লেই রাগ হয়, সাথে হাসিও পায়।

ওহ বাই দ্যা রাস্তা, একগাদা হিংসা, হিংসা, হিংসা কিন্তু...

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১০

সোহানী বলেছেন: গ্রীষ্ম শেষ হয়ে বরফ প্রায় পড়ছে। কাল রাতেও মাইনাস ১৭ ছিল আর এখন তুমি অামার নায়াগ্রার ছবি দেখতে বসছো... :(

যাক্... এর পরে আরো গেছি নায়াগ্রায় এবং বোটে করে আম্রিকা পর্যন্ত গেছিলাম। অসাধারন.......

হিংসা করে লাভ নাআ...হাহাহাহা..........তোমারে একটু বুদ্ধি বাতলে দেই... কানাডা এসে পড়ো। এখানকার পার্সপোর্ট হলে সারা পৃথিবী তোমার হাতে চলে আসবে। যেখানে খুশি ঘুরতে পারবা.....

একটা পিক দিলাম পরেরবারের....

১১| ২০ শে মে, ২০২০ রাত ১:০১

পাকাচুল বলেছেন: নায়াগ্রার হেলিকপ্টারে চড়েন নাই?

নাগরদোলা?

২২ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৪

সোহানী বলেছেন: না চড়ি নাই। বেশি সময় কাটিয়েছিলাম নায়াগ্রা সিটিতে, নদীর পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.