নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিষক্ষয়

Bengal_gypsi

বিষক্ষয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সোনা: নয়-ছয় কইরা এখন ভগি-চগি বুজ দেয়

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

বাংলাদেশ ব্যাংকের সোনা: নয়-ছয় কইরা এখন ভগি-চগি বুজ দেয়:
কিছু দিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০০ মিলিয়ন ডলার (৮০০ কোটি টাকা) চুরির পর এবার প্রশ্ন উঠেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রাখা সোনা/গোল্ডের মান (ক্যারেট) ও পরিমান নিয়ে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে জমা রাখা ২২ ক্যারেটের সোনা হয়ে গেছে ১৮ ক্যারেটের সোনা। ৮০% সোনার চাকতি হয়ে গেছে ৪০% সোনার চাকতি। ব্যাখ্যা হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে typo বা লেখার ভুল। আরও বলেছে ডিজিটাল মেশিন আর কস্টিপাথরে মাপার (এনালগ) কারনে ২২ ক্যারেটের সোনা হয়ে গেছে ১৮ ক্যারেটের সোনা হয়ে গেছে।
সারা দুনিয়াতে সোনার দোকানে ডিজিটাল মেশিনে সোনা মাপা হয়। ডিজিটাল মেশিন ২২ ক্যারেটের সোনা ১৮ ক্যারেট দেখালে কোথাও ডিজিটাল মেশিনে কেউ সোনা মাপতোনা। ১৮ ক্যারেটের সোনা থেকে ২২ ক্যারেটের সোনার দাম অনেক, কিন্তু পরিক্ষা না করে ১৮ ক্যারেটের আর ২২ ক্যারেটের সোনার পার্থক্য বুঝা যায় না।
আরো হতবাক করা বিষয় হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বর্নকার বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংকে এয়ারপোর্ট থেকে চোরাই পথে আনা সোনা জমা হয়। যারা চোরাই পথে সোনা আনে তারা বিভিন্ন গ্রেডের সোনা আনে। সেখানে ১৮ গ্রেড, ২১ গ্রেড, ২২ গ্রেডের সোনা থাকে। ২২ ক্যারেটের সিল-ছাপ্পড় ওখানে মারা নাই। আমি (স্বর্নকার) কষ্টিপাথরে ঘষে যা পেয়েছি তাই বলেছি। কিন্তু উনারা (বংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা) নাকি সব গড়পরতা ১৮ ক্যারেট লিখেছে।

খবর:
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের এক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে ভয়ংকর অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। দৈবচয়ন ভিত্তিতে নির্বাচন করা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত ৯৬৩ কেজি সোনা পরীক্ষা করে বেশির ভাগের ক্ষেত্রে এ অনিয়ম ধরা পড়ে। ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালের ২৩ আগস্ট কাস্টম হাউসের গুদাম কর্মকর্তা হারুনুর রশিদ গোলাকার কালো প্রলেপযুক্ত একটি সোনার চাকতি এবং একটি কালো প্রলেপযুক্ত সোনার রিং বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেন। বাংলাদেশ ব্যাংক ওই চাকতি এবং আংটি যথাযথ ব্যক্তি দিয়ে পরীক্ষা করে ৮০ শতাংশ (১৯ দশমিক ২ ক্যারেট) বিশুদ্ধ সোনা হিসেবে গ্রহণ করে প্রত্যয়নপত্র দেয়। কিন্তু দুই বছর পর পরিদর্শন দল ওই চাকতি ও আংটি পরীক্ষা করে তাতে ৪৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ (১১ দশমিক ২ ক্যারেট) সোনা পায়। আংটিতে পায় ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ সোনা (৩ দশমিক ৬৩ ক্যারেট)। ধারণা করা হচ্ছে ভল্টে রাখার পর এগুলো পাল্টে ফেলা হয়েছে। প্রতিবেদন বলছে, ভল্টে থাকা সোনার চাকতি এবং আংটি পরীক্ষার পর দেখা গেল এগুলো সোনার নয়, অন্য ধাতুর মিশ্রনে তৈরি। এতে সরকারের ১ কোটি ১১ লাখ ৮৭ হাজার ৮৬ টাকা ৫০ পয়সা ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, পরিদর্শন দল প্রতিটি রসিদের অনুকূলে জমা হওয়া সোনা যাচাই করেছে। তাতে দেখা গেছে, সোনার অলংকার এবং সোনার বারে ক্যারেটের তারতম্য করা হয়েছে। ২৪ থেকে ২০ ক্যারেটের ৯৬০ কেজি সোনার বেশির ভাগের ক্ষেত্রে ভল্টে ১৮ ক্যারেট হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। কম ক্যারেটে নথিভুক্ত থাকায় নিলাম বা অন্য উপায়ে বিক্রির সময় অতিরিক্ত ক্যারেটের বিপরীতে প্রাপ্য টাকা থেকে সরকার বঞ্চিত হবে। সোনার ক্যারেটের তারতম্য ঘটানোর কারণে সরকারের ১ কোটি ৯০ লাখ ৮৫ হাজার ৩৪৬ টাকা ৬৭ পয়সা ক্ষতির সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

ক্যারেটের তারতম্য হলে সোনার দামের কী পার্থক্য হয় সে বিষয়ে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) নির্বাহী কমিটির সদস্য দেওয়ান আমিনুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, ক্যারেটের মাধ্যমে সোনার মান নির্ধারিত হয়। আর মান অনুসারে সোনার দাম কমবেশি হয়। ২২ ক্যারেট বা ২১ ক্যারেটের সোনা এবং ১৮ ক্যারেটের সোনার দামে বড় অঙ্কের পার্থক্য আছে।

শুল্ক গোয়েন্দা, কাস্টমসহ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে আটক সোনা নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা করা হয়। কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে যখন সোনা জমা রাখা হয়, তখন ব্যাংকের পক্ষ থেকে স্বর্ণকার দিয়ে পরীক্ষা করে সোনার মান নির্ধারণ করা হয়। ব্যাংক, এনবিআর এবং সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ওই সব সোনা মান নির্ধারণপূর্বক ব্যাংক গ্রহণ করে রসিদ দেয় সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে এ-সম্পর্কিত প্রতিবেদন পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বিষয়টি জেনে বিস্ময় প্রকাশ করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, এটি অকল্পনীয়। যারা কাস্টডিয়ান, তাদের হাতে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে বিস্মিতই হতে হয়। ইব্রাহিম খালেদ বলেন, ‘ব্যাংকে কাজ করার সূত্রে আমি জানি, এসব ক্ষেত্রে দায়িত্বে থাকেন হাতে গোনা কয়েকজন। পরিদর্শন প্রতিবেদনে যে তথ্য এসেছে, সে তথ্য থেকে ঘটনার সময় যাঁরা দায়িত্বে ছিলেন তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে সব বের হয়ে আসবে। ঘটনাটিকে ছোট ভাবার কারণ নেই। ভল্টের মতো উচ্চ গুরুত্বের জায়গায় এমন অনিয়মকে গুরুত্ব না দিলে আরও বড় ঘটনা ঘটতে পারে।
http://www.newsatbd.net/newsdetail/detail/35/390981

খবর:
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রাখা সোনা নিয়ে আলোচনা এখন দেশজুড়ে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ভল্টে রক্ষিত সোনায় কোনও ধরনের হেরফের হয়নি। যা হয়েছে ইংরেজি- বাংলায় হিসাব লেখার হেরফেরে। যদিও শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের প্রতিবেদন বলছে, তাদের জব্দকৃত সোনার হিসাব ও পরিমাপে গরমিল রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্য এই ভুলের জন্য তাদের তালিকাভুক্ত সখ জুয়েলার্সের মালিক গিয়াস উদ্দিন স্বর্ণকারকে দায়ী করেছে। তবে গিয়াস উদ্দিন বলছেন ভিন্ন কথা। বাংলা ট্রিবিউনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের রাখা চাকতিতে তিনি ৪০ শতাংশ সোনা থাকার কথা বললেও ভুলক্রমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রেকর্ডবুকে তা ৮০ শতাংশ লেখা হয়। আর এসব তথ্য লিখেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা।

বাংলা ট্রিবিউন: চাকতিতে ৪০ শতাংশ সোনা ৮০ শতাংশ হলো কিভাবে?

গিয়াস উদ্দিন: সেটা ২০১৫ সালের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংকে যখন শুল্ক গোয়েন্দারা সোনা রাখতে আসে, তখন আমাকে বলা হয়েছিল কী পরিমাণ সোনা আছে তা পরিমাপ করে বের করে দিতে। তখন আমি কষ্টিপাথরে সোনার মান যাচাই করে ৪০ শতাংশই বলেছিলাম, কিন্তু তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের রেকর্ডবুকে যিনি লিখছিলেন তিনি ভুলে ইংরেজিতে ৪০ এর জায়গায় ৮০ লিখেছিলেন।

বাংলা ট্রিবিউন: ৪০ এর জায়গায় ৮০ লেখা ওই কর্মকর্তা কে ছিলেন?

গিয়াস উদ্দিন: আমি যখন সোনার পারসেনটেজ বলছিলাম খুব সম্ভবত সেটা লিখছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা অরবিন্দ বাবু। তবে তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আরেক কর্মকর্তা কানু দাও সেখানে ছিলেন। যতটুকু মনে পড়ে অরবিন্দ বাবু অথবা কানু দা এই দুজনের যে কোনও একজন লিখেছিলেন।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার কাজ কী, আর অরবিন্দ বাবু ও কানুদার কাজ কী ?

গিয়াস উদ্দিন: আমার কাজ সোনার পরিমাপ ও বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করা। আর উনাদের কাজ হলো আমি যে পরিমাপ বা শতাংশ বলবো, উনারা সেটা কাগজে লিখবেন।

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে ভুলটা আসলে কার?

গিয়াস উদ্দিন: আমি তো বলার সময় ঠিকই বলেছিলাম, কিন্তু উনারা লেখার সময় বাংলার বদলে ইংরেজিতে লিখেছেন। প্যাঁচটা লেগেছে এখানেই, লেখার সময়।

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, তাদের তালিকাভুক্ত স্বর্ণকার (আপনি) এই ভুলটি করেছিলেন।

গিয়াস উদ্দিন: আমি তো লিখি না। আমি শুধু পরীক্ষা করে যেটা বলি, সেটা লিপিবদ্ধ করেন বা লেখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ওই দিন সেখানে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তাও ছিলেন।

বাংলা ট্রিবিউন: শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের জমা দেওয়া ওই সোনার চাকতি কি কমানো বা ছোট করার সুযোগ আছে?

গিয়াস উদ্দিন: শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ ওই দিন দুটি চাকতি জমা দিয়েছিল। দুটি চাকতি জমা রাখার সময়ও আমি পরিমাপ করে দেখেছি, সোনা ছিল গড়ে ৪০ শতাংশ, এখনও তাই আছে।

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে চাকতির সোনার পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন উঠলো কেন?

গিয়াস উদ্দিন: প্রশ্ন তুলেছে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ, এ ব্যাপারে উত্তরও তারাই দিতে পারবে। যে চাকতিটার কথা বলা হয়েছে সেটা আমি ৪০ শতাংশ বলেছি। এটা নিয়ে শুল্ক বিভাগ কথা বলার পর এয়ারপোর্টের কাস্টমস অফিসার ও গুদাম সংরক্ষক হারুন সাহেবকে ডাকা হয়। তিনি এসে বাংলাদেশ ব্যাংকে লিখিত দিয়ে গেছেন, তিনি যে চাকতি দিয়ে গেছেন ভল্টে সেই চাকতিই সংরক্ষিত আছে।

বাংলা ট্রিবিউন: শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের কি কোনও স্বার্থ আছে বলে আপনি মনে করেন?

গিয়াস উদ্দিন: হয়ত তাদের কোনও স্বার্থ নেই। তারা তো পরিদর্শন করেছে। এটা ২০১৫ সালের ঘটনা। আমি যতদূর জানি, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির সময়ে কে বা কারা অভিযোগ দিয়েছিলো যে বাংলাদেশ ব্যাংকের রক্ষিত ভল্টে সব সোনা পাথর হয়ে গেছে। ভল্টে কোনও সোনাই নেই। সব সোনা বাইরে চলে গেছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টের ভেতরে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ পরিদর্শন করে। কিন্তু পরে তারা দেখতেও পেয়েছে, সোনা এক রতিও কমেনি বরং বেড়েছে ।

বাংলা ট্রিবিউন: কিন্তু শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ বলছে ২২ ক্যারেট সোনা ১৮ ক্যারেট হয়েছে, এটা হলো কিভাবে?

গিয়াস উদ্দিন: আমি সোনার মান যাচাই করেছি অ্যানালগ পদ্ধতিতে—কস্টিপাথরে। কিন্তু শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ ডিজিটাল মেশিনে করেছে। ফলে হয়ত দুই জনের হিসাবে দুই রকম হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সোনা মাপার মেশিন আধুনিক জার্মান মেশিন। সেখানে বাতাসের চাপও পৃথক করা যায়।

বাংলা ট্রিবিউন: তাই বলে ২২ ক্যারেট সোনা ১৮ ক্যারেট হবে?

গিয়াস উদ্দিন: সোনা তো বদল হয়নি, অথবা বাইরেও যায়নি। যেখানকার সোনা সেখানেই আছে। সোনা ২২ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট হতে পারে। ১৮ ক্যারেট ২২ ক্যারেট হতে পারে না। এত ভ্যারি করে না। বাংলাদেশ ব্যাংকে এয়ারপোর্ট থেকে চোরাই পথে আনা সোনা জমা হয়। যারা চোরাই পথে সোনা আনে তারা বিভিন্ন গ্রেডের সোনা আনে। সেখানে ১৮ গ্রেড, ২১ গ্রেড, ২২ গ্রেডের সোনা থাকে। ২২ ক্যারেটের সিল-ছাপ্পড় ওখানে মারা নাই। আমি কষ্টিপাথরে ঘষে যা পেয়েছি তাই বলেছি। কিন্তু উনারা নাকি সব গড়পরতা ১৮ ক্যারেট লিখেছে। উনাদের এই কথার কতটুকু সত্যতা আছে সেটা তো আমি বলতে পারবো না।
http://www.newsatbd.net/newsdetail/detail/200/391189

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোন সেক্টর বাদ রাখেনি। #:-S

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

কাইকর বলেছেন: যে দেশের সরকার চোর ।সে দেশে এগুলো ঠিক থাকবে কিভাবে!!

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ভুলে গেলে চলবে না, অন্যান্য সরকারি ব্যাংকের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকেও কোটার সিট সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে কোটাধারীদের জন্য স্পেশাল পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। ক্যাশ অফিসারের পরীক্ষায় ফেল করা মেধাবীরা স্পেশাল পরীক্ষার বদৌলতে এডি বনে যান। এগুলি সেই মেধার বিচ্ছুরন। সামনে আরো দেখবেন।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি ক্ষমতায় থাকলে চোরা রে একটা পুরষ্কার দিতাম।

৬ স্তর নিরাপত্তা বাধা টপকে স্বর্ণের গোডাউনে ঢুকে পিওর সোনার বার না নিয়ে নিল কয়টা আধা ভ্যাজাল ২২ ক্যারেটের অলংকার।

চোরায় আবার গাধার মত ঐ অলংকারের মত মেকিং চার্জ দিয়ে ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ কিনে হুবহু সেই অলংকার বানিয়ে আবার ৬ স্তর নিরাপত্তা টপকে...

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আইজ এইচ এস সি ফলাফলে না আবার ৮০ রে ৪০ মনে কইরা ডি গ্রেট দিয়া দেয়!

রাবিশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.