নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথের মাঝেই পথ হারানো এক ক্লান্ত পথিক আমি, জীবনপথের ঠিকানা হারিয়ে ছুটে বেড়াই দিক-বিদিক, ছুটতে ছুটতে আজ বড্ড ক্লান্ত !!!

বেঙ্গল রিপন

পথের মাঝেই পথ হারানো এক ক্লান্ত পথিক আমি জীবনপথের ঠিকানা হারিয়ে ছুটে বেড়াই দিক-বিদিক, ছুটতে ছুটতে আজ বড্ড ক্লান্ত !!!

বেঙ্গল রিপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজাকার প্রসঙ্গে কিছু কথা...

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭


বিভিন্ন তথ্যচিত্রে সত্যিকারের রাজাকারদের যে ছবিগুলো পাওয়া যায়, সেখানে কারোরই মুখে দাড়ি মাথায় টুপি নাই, অথচ বহুবছর ধরে দেখে আসছি, রাজাকার ও হানাদার বুঝাতে দাড়ি টুপি ওয়ালাদের বুঝানো হচ্ছে। বাংলা মুভিতে কিংবা কোন প্রামাণ্য চিত্রে রাজাকার ও পাকিস্তানি দোসরদের সবসময় দাঁড়ি এবং টুপি দিয়ে সাজানো হয়। অর্থাৎ আল্লাহর রাসুলের সুন্নতি লেবাসকে রাজাকারের লেবাসে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।

আমাদের ব্যর্থতা আমরা রাজাকারের অবয়ব থেকে আমাদের প্রিয় নবীর সুন্নত কে নামিয়ে দিতে পারিনি.!! আমরা পারিনি শত সহস্র অমুসলিম রাজাকারকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে.!! আমি একজন একেবারেই সাধারণ গোছের মুসলিম হিসাবে প্রতিবাদ করছি: এতদিন ধরে যে, রাজাকার তথা স্বাধীনতা বিরোধী বলতে মুসলমানকেই বুঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, আর টিভি, সিনেমা, নাটকেও দাড়িওয়ালা অভিনেতা দিয়েই ঐসব চরিত্রকে অংকন করা হয়, মুসলমান হিসেবে এটাতো মেনে নেয়া যায়না, মেনে নিতে পারিনা।

এটা মুসলমানদেরই দোষ। যদি তারা তখন থেকে রুখে দাড়াতো, এবং অমুসলিম রাজাকারদের নামগুলোও সামনে আনতে বাধ্য করতো; তাহলে আজকের এই অবমাননাকর পরিবেশে আমরা পড়তামনা।

ছবিতে দেখুন: ১৯৭১ সালের সত্যিকার এর রাজাকার ও বর্তমানে মিডিয়ার তৈরি রাজাকার.!!
গুগলে সার্চ দিয়ে তন্ন-তন্ন করেও একটা দাড়ি টুপি ওয়ালা পাঞ্জাবী পরিহিত রাজাকার খুজে পাইনি।

For Details: https://goo.gl/WxcyfC


মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: অতি সত্যি কথা বলেছেন। এর পরিবর্তন দরকার।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: অবশ্যই এর পরিবর্তন দরকার।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

প্রামানিক বলেছেন: সে সময় আমিও নিজ চোখে রাজাকার দেখেছি, টুপি দাড়িওয়ালা রাজাকার দেখি নাই।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: একজন রাজাকারের আইডি কার্ড

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: একজন রাজাকারের আইডি কার্ড

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



আমি আমরা জীবনে খুব কাছ থেকে দুই জন রাজাকার, এবং একজন আলবদর দেখেছি। এই তিনজনই ক্লিন সেভ ছিলেন এবং প্যান্ট-শার্ট পড়তেন। তার মধ্যে দুইজন এখনো ক্লিন সেভ এবং প্যান্ট-শার্ট পড়েন। অপরজন বছর দশেক আগে দাঁড়ি রেখেছেন।

এটা যারা করেছে তারা পরিকল্পিত ভাবে ইসলাম বিদ্বেষ থেকে করেছে। অন্যরা প্রচার প্রোপাগান্ডার ডামাডোলে হুজুগে নেচেছে।

একটা ঘটনা বলি, তাতে কিছু ইঙ্গিত পাবেন।
১৯৮১ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তখন ছাত্রশিবিরের সাথে অন্যান্য ছাত্র সংঘটনগুলির একটা বড় সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষে আমরা সাধারণ ছাত্ররাও ছাত্র শিবিরের বিপক্ষে ছিলাম। ছাত্র শিবির সংঘর্ষে পরাজিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে যায়। হলে হলে তল্লাশি করে শিবিরের ছেলেদেরকে বের করে দেয়া হয়। দুপুরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা শান্ত হয়ে আসে।

কিন্তু একটা এলাকা ছাড়া। যে রাস্তাটা একটা বিশেষ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারের দিকে গেছে। ঐ রাস্তা দিয়ে টুপি পড়া বা দাঁড়িওলা কোন ব্যক্তি অথবা বোরখা পড়া কোন মহিলা গেলেই, সে যে বয়সই হোকনা কেন, তাকে হেনস্তা করা হয়েছে। টুপি দাড়িওয়ালা কোন লোক দেখলেই "শিবির শিবির" বলে তার উপর ঝাঁপিয়ে পরে তার টুপি খুলে নেয়া হয়েছে, দাঁড়ি কেটে দেয়া হয়েছে এবং চর-থাপ্পড় মারা হয়েছে। এই ভাবে ঐ দিন সারা দিন এবং মধ্যে রাত পর্যন্ত এই ঘটনা অব্যাহত থাকে। এর পর ছাত্রনেতাদের হস্তক্ষেপে এটা বন্ধ হয়। এখানে আরো একটা কথা বলে রাখি, আমরা দেখা মতো ঐ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ছাত্র শিবির করতেন, তাদের অধিকাংশই টুপি পড়তেন না বা দাড়ি রাখতেন না। তারা প্যান্ট-শার্ট পড়তেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: সুন্দর কথা গুছিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব রাজাকারের দাড়িটুপি না থাকলেও রাজাকার নেতাদের ছাগলা দাড়ি ছিল।

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: একাত্তরে ঘৃণিত, দেশদ্রোহী রাজাকারেরা পরজিত হলেও বর্তমানে নব্য রাজাকারেরা ক্রিয়াশীল। এই নব্য রাজাকারেরা মিডিয়া কব্জায় নিয়ে সু-চীলের ভেক ধরে আছে। যাদের উদ্দেশ্য হলো ধর্মকে খাটো করা।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

আমি তনুর ভাই বলেছেন: ঐ প্রেক্ষাপটের পুলিশ বাহিনীরাই আমাদের কাছে পাক বাহিনী ও রাজাকার নামে পরিচিত।

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মানলাম, তখনকার ইসলামপন্থী কিছু লোক পাকিস্তান ভাঙতে চায়নি বলে পক্ষ নিয়েছিল। আরো মানলাম তাদের মধ্যে হুজুর গোছের লোকেরাও ছিল যারা ইসলামের দোহাই দিয়ে পাকিস্তান ভাঙতে চায়নি। তাই বলে, এতটা বছর ধরে রাজাকার মানেই দাড়ি, টুপিওয়ালা, পাঞ্জাবী পর দেখাতে হবে কেন? এটা সম্ভব হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়টা বামপন্থী, মুক্তমনাদের হাতে চলে যাওয়ায়। অবাক লাগে এসব চেতনাজীবিরা কোন হুজুর ঐ সময় যুদ্ধ করেছিলেন এটাও মানতে চায় না। অথচ তখনকার অনেক আলেম, মাওলানা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন...

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: মাওলানা ভাসানীর কথা মনে আছেতো ?

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার সাহেবের মন্তব্য যুক্তিসংগত। ইসলাম ধর্মকে খাটো করার জন্য কিছু শয়তানের এজেন্ট এই কর্মে লিপ্ত ছিল এবং এখনো আছে

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সত্যি দুঃখজনক!

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: ইসলামকে হেউ করার সুক্ষ্ণ একটা চাল এখানে কাজ করে ।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

তার ছিড়া আমি বলেছেন: একদম খাটি কথা। এ বিষয়টি আমাকেও ভাবায়। ইসলামকে খাটো করার উদ্দ্যেশেই পরিকল্পিত ভাবে ভিলেনকে পান্জাবী, টুপি ও দাড়ির সাজ দেয়া হয়। গেল ১৬ই ডিসেম্বরে সহধর্মীনীকে সাথে করে বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। শহরের মোড়ে মোড়ে মঙ্ঞ নাটক পরিলক্ষিত হয়। প্রত্যেকটা নাটকে এক/দুইজন করে পান্জাবী, টুপি ও দাড়িওয়ালাকে পাওয়া যায়। যাদের দায়িত্ব ছিল, ইভটিজিং, চরিত্র হনন, ধর্ষন, খুনসহ দুনিয়ার যত আকাম-কুকাম আছে, সেগুলোর অভিনয় করে জনগণকে দেখানো যে, ইসলাম মানেই সকল অপকর্মের আস্তানা।

আমি আমার স্ত্রীকে বললাম, "এর দ্বারা ইসলামকেতো খাটো করা হচ্ছেই, সাথে তোমার শশুরকেও অপমান করা হচ্ছে। কেননা, তোমার শশুর যখন ৭১ সালে যুদ্ধে যান, ২৬/২৭ বছরের টগবগে যুবক, তখনো তার মুখে দাড়ি ছিল। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন, নামাজের সময় পান্জাবী, টুপি পরতেন।"

যাইহোক ভাই, আমিও এর তিব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ভুল তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য উদাত্ব আহ্বান জানাচ্ছি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: অনেক সুন্দর উপলব্ধি আপনার

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: যে জামায়াত-শিবিরের চামচা-গোলামরা! হে অপবিত্র মওদুদীর জঙ্গীবাদী চেলারা! যে ধর্মব্যবসায়ী হুজুররা! রাজাকারদের ধামাধরা বন্ধ কর। নবীর সুন্নাতের দোহাই দিয়ে নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা বন্ধ কর। তোরা তো সেই কুলাঙ্গাররা, যারা মতিউর-নিজামীদের মতো জানোয়ারগুলোকে বাঁচাতে ভাঙচুর-তান্ডব করেছিলি। তোরাই তো সেইসব নরপশু, যারা ব্লগারহত্যা, আর্টিজান হামলার পেছনের ইন্ধনদাতা।
পারলে নিজেদের চাঁদু সাঈদীর মতো তোরাও চাঁদে চলে যা। সেখানে গিয়ে তোদের ধর্ম প্রচার কর।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

টুকী_ঝা বলেছেন: আপনি গুগোলে তন্নতন্ন করে দাড়ি-টুপি-পাঞ্জাবী সংবলিত একটা রাজাকারের খোঁজও পাননি জেনে মর্মাহত হলাম।
আমিও খুঁজলাম, ওখানে আপনার মতো সুন্নতি অনুভূতিসম্পন্ন মানুষজনের আহাজারি মার্কা লেখা বেশুমার।

আপনি খুঁজতে থাকেন তবে সঠিক জায়গায়- যেটা গুগোল নয়; গবেষনা করা, তথ্য ভিত্তিক বইপত্র। আপনাকে একটু এগিয়ে দিই- রাজাকার শিরোমনি যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজমের ত‍ৎকালীন কর্মকান্ডে চোখ বুলান।

পোস্টের বাকীটুকু নিয়ে বলার কিছু নেই। ওখানে তথ্যের পরিবর্তে রয়েছে সাধারন মুসলিম হিসেবে ব্যক্তিঅনুভূতির খতিয়ান আর সুন্নতি অবমাননার দায়- ই-ধারমে একটু উ-ধারমে আরেকটু ঠেসে দেয়ার ট্রিপিক্যাল মুমিনীয় প্রচেষ্টা।

এ পর্যায়ে, ভিডিওগ্রাফিতে প্রতিনিধিত্বকারী চরিত্রর রুপায়নে একটা বাস্তব রোল মডেলের ভুমিকা, চরিত্রের মধ্যকার আন্ডারলাইং টেক্সট তুলে ধরার বিভিন্ন তরিকা নিয়ে বয়ানবাজি করাটা অনর্থক মনে হচ্ছে। ওটা মুসলিম অনুভূতির স্বার্থ দেখে ঠিক হয় না তো! সময় সময় ওটা অনুভূতির বিপরীতে কাজ করে! ধারাটাই এমন ;)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: ১৯৭১এর একটি ডাইরি আজ পেলাম (DIARY 1971) আমার এই লেখাটা পড়ে দেখবেন। আমাকে যা মনে করেছেন সেটা ভুল!!

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইসলাম ধর্মকে অবমাননা ও ধর্মীয় ব্যক্তিদের হেয় করতেই রাজাকারদের এভাবে উপস্থাপন করছে মিডিয়া।

এবার সত্য সামেন আসুক।


আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: রাজনীতির সাথে ধর্মকে এমনভাবে মেশানো হচ্ছে, মানুষ ধর্মের দিকেই ঝুঁকছে। সত্যমিথ্যা যাচাই করছে না। গোলাম আজম, নিজামি, কামারুজ্জামান কিংবা কাদের মোল্লাকে চোখে পড়ে নি? চুল-দাঁড়ি-টুপি পরা রাজাকাররা বয়ষ্ক আর নেতা পর্যায়ের ছিলো। মুক্তিযুদ্ধের ভিডিও আর্কাইভস আর গবেষণাকর্মগুলো দেখুন। মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। একাত্তরের যুদ্ধ কোন ধর্মযুদ্ধ ছিলো না; ছিলো জালিমের বিরুদ্ধে মজলুমের লড়াই।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: একাত্তরের যুদ্ধ কোন ধর্মযুদ্ধ ছিলো না... আমি সেটা ভালোই জানি। ১৯৭১এর একটি ডাইরি আজ পেলাম (DIARY 1971) আমার এই লেখাটা পড়ে দেখবেন। আমাকে যা মনে করেছেন সেটা ভুল!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.