নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যুক্তির আকাশে উড়ুক মুক্তির বারতা

বেপরোয়া বক্তা

আইনজীবী , সাবেক ছাত্রনেতা

বেপরোয়া বক্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৌরাণিক অসুরের সুলুক সন্ধান

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৪


প্রতিবছর দূর্গাপূজা এলেই বাঙালী হিন্দুধর্মাবলম্বীরা মেতে উঠেন উৎসবে। বাঙালী হিন্দুদের কাছে দূর্গা পূজা সবচেয়ে বেশী আড়ম্বর আর উতসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়েই উদযাপিত হয়ে থাকে। তবে আমার আজকের আলোচনার বিষয় দূর্গা পূজা নয়। দূর্গার পায়ের কাছে পড়ে থাকা বিকটাকায় যাকে দেখতে পাওয়া যায় পূজার প্যাণ্ডেলে, সেই মহারাজ মহিষাসুরের জাতি অর্থাৎ অসুরদের নিয়েই সামান্য আলোকপাত করার ইচ্ছায় এই লেখাটি।

অসুর [ asura ] বি. হিন্দু পুরাণোক্ত দেবশত্রু মহাবল জাতিবিশেষ; দৈত্য, দানব (বেদের প্রাচীনতর অংশে এবং পারসিক আবেস্তায় অসুর > অহূর = দেবতা)।অসুর একটি বিলুপ্ত প্রাচীন ভাষা। খ্রিস্টীয় আট শতকের আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্প গ্রন্থে নগ্ন (নিকোবর), বলি ও যবদ্বীপের র-কারবহুল এক প্রকার ভাষার উল্লেখ আছে। এ ভাষাই অসুর ভাষা নামে পরিচিত এবং এ ভাষায় যারা কথা বলত তাদেরকে ঋগ্বেদে অসুর বলা হয়েছে। বৃহৎ বঙ্গেও এ ভাষার প্রচলন ছিল। বঙ্গ, সমতট, হরিকেল, গৌড় ও পুন্ড্র অর্থাৎ পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ বঙ্গের লোকেরা এ ভাষায় কথা বলত বলে আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্প গ্রন্থে তাদের অসুর ভাষাভাষী বলা হয়েছে। তারা ছিল আদিস্তরের অস্ট্রেলীয় জনগোষ্ঠী। ভারতের কোল-মুন্ডা জনগোষ্ঠীর অন্যতম প্রধান ভাষা এখনও অসুর।অর্থাৎ অসুর ভাষায় যারা কথা বলেন, তারাই অসুর। প্রাচীন রাঢ় এবং সুহ্ম প্রদেশে খ্রিস্টপূর্ব ছয় শতক থেকে এ অসুর ভাষার প্রচলন থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। ওই সময় জৈন প্রচারক মহাবীর এখানে এলে লোকে ছু-ছু বলে চিৎকার করে তাঁকে কামড়ানোর জন্য কুকুর লেলিয়ে দিত। ছু-ছু অস্ট্রিক গোষ্ঠীর ভাষা এবং এ থেকেই বাংলায় চু-চু বা তু-তু ধ্বনিতে কুকুর ডাকার রেওয়াজ চালু হয়। এ দু অঞ্চলের সাঁওতাল ও কোলদের পূর্বপুরুষরা এ ভাষায় কথা বলত।

পরবর্তীতে অসুরদের দেবতাদের আজন্ম শত্রু বলে হিন্দু পুরাণসমূহে দেখানো হলেও আগে অসুররাও পেতো দেবতাদের সমমর্যাদা। অসুরদের ইতিহাসের শুরু ও প্রথম উল্লেখ ঋগ্বেদে, যেটি মুখ্য পুরাণগুলির থেকে প্রায় হাজার দুই বছর আগে লেখা। তবে ঋগ্বেদের দশটি মণ্ডলের সবকটি যে এক সঙ্গে রচিত তা নয়। শুরুর দিকে রচিত মণ্ডল গুলিতে, যেমন দ্বিতীয় থেকে সপ্তম মণ্ডলে, দেবতাদের বার বার সম্বোধন করা হয়েছে অসুর বলে।দ্বিতীয় থেকে সপ্তম মণ্ডলে মোট উনত্রিশ বার বিভিন্ন দেবতাকে অসুর বলে সম্বোধন করা হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশীবার অগ্নিকে, মোট সাতবার। এছাড়াও সবিতা, রুদ্র, মিত্র-বরুণ, পর্জন্য, অর্যমা, বায়ু – সক্কলকেই অসুর বলা হয়েছে। তাহলে বুঝতে পারছ যে কি ব্যাপক ব্যাপার এবং অসুররা মোটেই অনার্য ছিলেন না। আসলে এঁদের সকলকেই শ্রদ্ধার সাথে অসুর বলে ডাকা হয়েছে। পঞ্চম মণ্ডলের এই ঋক্‌টা শোন – “অগ্নি হব্য প্রদান করিলে তৃপ্তিলাভ করেন, তিনি অসুর, সুখদাতা, ধনাধিপতি, গৃহদাতা, হব্যবাহক, সৃষ্টিকর্তা, দূরদর্শী, আরাধ্য, যশস্বী ও শ্রেষ্ঠ (ঋগ্বেদ ৫.১৪.১)”; এরকম উদাহরণ পঞ্চম মণ্ডলেই আরো আটবার আছে’।

সেটা হয়েছিল ঋগ্বেদের যুগের শেষের দিকে। ষষ্ঠ মণ্ডলের এক জায়গায় (ঋগ্বেদ ৬.২২.৪) দেখি ইন্দ্রকেঅসুরাঘ্ন অর্থাৎ অসুরহন্তা বলা হয়েছে, সেটাই প্রথমবার অসুরদের সঙ্গে ইন্দ্রের কোন যুদ্ধের ইঙ্গিত দেয়। আর ঋগ্বেদের দশম মণ্ডল, যেটা সবচেয়ে শেষের দিকে রচিত, সেখানে দেখি ইন্দ্র (ছবি-২) পিপ্রু নামের এক অসুরকে পরাজিত করেছেন (ঋগ্বেদ ১০.১৩৮.৪)। এছাড়াও দশম মণ্ডলের আরো কয়েক জায়গায় এবং অথর্ববেদ, যা ঋগ্বেদের কয়েকশো বছর পরে রচিত, আমরা বহু বার দেবতাদের হাতে অসুরদের যুদ্ধে পরাজয়ের কথা দেখি’।Indo-European ভাষাভাষী tribe গুলি, যাদের সাধারণ ভাবে আর্য বলা হয়, তাদের ভারতবর্ষে আসার migration route-এ পড়েছিল ইরান। আর্যদের একটি শাখা সেখানে বিকশিত হয়, সেজন্য প্রাচীন ইরানীয়ানদের ধর্মগ্রন্থ আবেস্তার ভাষার সাথে প্রাচীন বৈদিক সংস্কৃতের অনেক মিল দেখতে পাই। মনে রেখো পার্সীরা অগ্নি উপাসক আর অগ্নি হচ্ছেন ঋগ্বেদেরও অন্যতম প্রধান দেবতা। কিন্তু ইন্টারেস্টিং ব্যাপারটা হচ্ছে যে আবেস্তার প্রধান আরাধ্য আহুরা মাজদা হচ্ছেন Supreme God এবং আবেস্তার দেবতারা (daevas) হচ্ছেন মন্দ’।

ভারতীয় আর্যগণ ও তাদের দূর সম্পর্কের ইরানীয়ান জ্ঞাতিদের মধ্যে শুরু শুরুতে একই দেব-দেবীদের অর্চনা-স্তুতি করা হত। তারপর, ইরানীয়ানরা ক্রমশ: একেশ্বরবাদের দিকে ঝুঁকছিল। তাদের কাছে বৈদিক ভারতীয়দের বহুদেবতার পূজা নিন্দনীয় মনে হল ওদেবতারা মন্দ লোক হয়ে দাঁড়াল। এ নিয়ে বিভাজন তৈরি হল। ফলে ভারতীয়রাও অসুরদের মায়াধারী ও মন্দ বলতে লাগল। জন্যই আমরা পুরাণের অসুরদের মায়াযুদ্ধ করতে দেখি। এই মায়া বা magical শক্তিটা কিন্তু প্রথম প্রথম মন্দ বিবেচিত হত না, কারণ বরুণকে প্রভূত মায়ার অধিকারী বলা হয়েছে। এর কিন্তু মুস্কিলটা হল অগ্নিকে (ছবি-৩) নিয়ে, তাকে দুপক্ষই চায়।


ঋগ্বেদের দশম মণ্ডলের আর একটা সুক্ত (ঋগ্বেদ ১০.১২৪) দেখতে হবে। এতে অগ্নি বলছেন – “আমি পিতা অসুরকে বিদায় জানাচ্ছি। আমি অদেব-দের থেকে দেবগণের কাছে গুপ্ত পথে ফিরে এসেছি ও ইন্দ্রকেই বরণ করছি। আমি ফিরে আসার পর অসুরদের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে” – বুঝতে পারছ, এখানে প্রচ্ছন্নভাবে অদেব ও দেবগণের দ্বন্দ্বের কথা বলা হচ্ছে যার শেষে অগ্নি ঋগ্বেদের দেবতাদের কাছে ফিরে এসেছেন। আর অদেবগণ যে অসুর সেটাও বলা আছে’

স্বামী বিবেকানন্দের মতে, “জম্বুদ্বীপের তামাম সভ্যতা—সমতল ক্ষেত্রে, বড় বড় নদীর উপর, অতি উর্বর ভূমিতে উৎপন্ন—ইয়ংচিকিয়ং, গঙ্গা, সিন্ধু, ইউফ্রেটিস-তীর। এ সকল সভ্যতারই আদি ভিত্তি চাষবাস। এ সকল সভ্যতাই দেবতাপ্রধান। আর ইওরোপের সকল সভ্যতাই প্রায় পাহাড়ে, না হয় সমুদ্রময় দেশে জন্মেছে—ডাকাত আর বোম্বেটে এ সভ্যতার ভিত্তি, এতে অসুরভাব অধিক।বর্তমান কালে যতদূর বোঝা যায়, জম্বুদ্বীপের মধ্যভাগ ও আরবের মরুভূমি অসুরের প্রধান আড্ডা। ঐ স্থান হতে একত্র হয়ে পশুপাল মৃগয়াজীবী অসুরকুল সভ্য দেবতাদের তাড়া দিয়ে দুনিয়াময় ছড়িয়ে দিয়েছে।ইওরোপখণ্ডের আদিমনিবাসী এক জাত অবশ্য ছিল। তারা পর্বতগহ্বরে বাস করত; যারা ওর মধ্যে একটু বুদ্ধিমান, তারা অল্প গভীর তলাওয়ের জলে খোঁটা পুঁতে মাচান বেঁধে, সেই মাচানের উপর ঘর-দোর নির্মাণ করে বাস করত। চকমকি পাথরের তীর, বর্শার ফলা, চকমকির ছুরি ও পরশু দিয়ে সমস্ত কাজ চালাত।”

-মনি মোহন বৈরাগীর লেখা বই-
বৌদ্ধ ও মতুয়া ধর্মের আলোয় অবৈদিক ধর্মীয় সামাজিক সংস্কৃতি-এর থেকে তুলে দিলাম (পৃ:নং (17,18)
“ নর্ডিক আর্য আগমনের বহু পূর্বে অর্থাৎ খ্রীষ্টপূর্ব প্রায় ৫০০ বৎসর পূর্বে আলপাইন মানবগোষ্ঠীর পূর্ববুদ্ধ সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষেরাই ভারতবর্ষের সিন্ধুনদকে কেন্দ্র করে যে নগরকেন্দ্রিক সভ্যতার বিকাশ ঘটিয়েছিলেন উহাই সিন্ধু সভ্যতা নামে খ্যাত । এই আলপাইন মানবগোষ্ঠীর এক বৃহত্তম অংশকে আবার অসুর জাতিও বলা হয় । ভারতীয় প্রাচীন হিন্দুধর্ম গ্রন্থগুলিতে বারবারই এই অসুর জাতির উল্লেখ পাওয়া যায় । আবার প্রাচীন পারস্যের অসুর সভ্যতাই ছিল বিশ্বের এক বিস্ময় । কারণ একথা ঐতিহাসিক ভাবেই সত্য যে তাম্রযুগে আবার প্রাচীন পারস্যের এই অসুর সভ্যতাই হল বিশ্বের প্রথম নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা । ‘আর যে সময়ে তথাকথিত পশুপালক নর্ডিক আর্যরা ছিলেন ভারতীয় অসুরদের কাছে যাযাবর পশু-মানব বলেই গণ্য।’(ভোলগা থেকে গঙ্গা; রাহুল সাংকৃত্যায়ন; অষ্টম মুদ্রণ;সেপ্টেম্বর’২০০৫;পুরুধান; পৃ:৬৫)সিন্ধু সভ্যতা প্রবর্তনের সমসাময়িককালে এই অসুর জাতির এক বৃহত্তম অংশ পূর্ব ভারতেও এক নতুন সভ্যতা প্রবর্তন করেন । বগুড়ার করতোয়ানদী কূলে অবস্থিত মহানগড়ের ধ্বংসাবশেষই এ সত্যের প্রকৃত প্রমাণ । তাই দেখা যায়, পশ্চিম ভারতে সিন্ধুনদকে কেন্দ্র করে আলপাইন মানবগোষ্ঠীর অসুর জাতির দ্বারা যেমন গড়ে উঠেছিল নগরকেন্দ্রিক সিন্ধু সভ্যতা, ঠিক সমসাময়িক কালে অনুরূপভাবে পূর্বভারতেও কেবলমাত্র আলপাইন অসুর জাতির দ্বারা করতোয়া এবং গঙ্গা নদীকে কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল উন্নত নগরকেন্দ্রিক আর এক অসুর সভ্যতা । যার অধীশ্বর ছিলেন আলপাইন মানবগোষ্ঠীর অসুর জাতির গর্বিত কোল, শরব, পুলিন্দ, ডোম, চন্ডাল(নম:), পৌন্ড্র, কৈবর্ত্য, ইত্যাদি সম্প্রদায় সমূহ । অতীত বঙ্গ রাজ্যে ছিল যেমন নম:দের (চন্ডাল) আধিপত্য, আসামের কামরূপে ছিল কৈবর্ত্যদের আধিপত্য, তেমনি পৌন্ড্রদের আধিপত্য ছিল পৌন্ড্র রাজ্যে । সপ্তম শতকেও কামরূপের রাজারা দানবাসুর, হাটকাসুর, সম্বরাসুর, রত্নাসুর, নরকাসুর প্রভৃতি অসুরদের পূর্বপুরুষ বলে পরিচয় দিতেন । মহাভারতের আদি পর্বেই দেখা যায় অসুররাজ বলির পাঁচ পুত্রের নামানুসারে পূর্বভারতের পাঁচটি রাজ্যের নামকরণ হয় যথাক্রমে -অঙ্গ(পূর্ব বিহার), বঙ্গ, কলিঙ্গ(সুবর্ণরেখা নদী থেকে গোদাবরী নদী পর্যন্ত বিস্তৃত উড়িষ্যা ও অন্ধ্রের কিছু অংশ),সুহ্ম ও পুন্ড্র (দক্ষিণ বঙ্গ) ।এছাড়া প্রাচীন বৌদ্ধগ্রন্থ ‘আর্য মঞ্জুশ্রী মূলকল্প’-তেও বলা হয়েছে বঙ্গদেশের মানুষ অসুর ভাষাতেই কথা বলে । “অসুরানাং ভবেত বাচা গৌড়পুন্ড্রোদ্ভবা সদা” ।

ড: নীহার রঞ্জন রায় তাঁর ‘বাঙ্গালীর ইতিহাস ’ গ্রন্থেও এ কথা স্বীকার করেছেন । বৈদিক যুগে আর্যরা বিহারের মিথিলা পর্যন্ত দখল করলেও শেষ পর্যন্ত তারা পূর্ব ভারতের আলপাইন মানবগোষ্ঠীর অসুর জাতির কাছে বারবার পরাজিত হয়ে পূর্বভারত দখলের যাবতীয় স্বপ্ন ত্যাগ করতে বাধ্য হয় । কারণ এই অসুর জাতির যেমন ছিল এক বিশাল হস্তীবাহিনী তেমনি ছিল তাদের শক্তিশালী এক রাজতন্ত্রও। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে(১/১৪) এই অসুর জাতির রাজতন্ত্রের মধ্যে একমাত্র প্রাচ্যদেশেই এই একরাট বা সম্রাট ব্যবস্থার প্রচলন ছিল ।”
ঝাড়খন্ড এবং উত্তরাখন্ডের সীমান্তের আলিপুরদুয়ারা জেলার মাঝেরডাবরি এলাকার একটি গ্রাম অসুরা কিংবা ‘অসুর গ্রাম’। ‘তফশিলী উপজাতি’র অন্তর্গত আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রায় আট হাজার মানুষের বাস এখানে। পরম্পরা অনুযায়ী নিজেদের মহিষাসুরের বংশধর দাবি করেন তাঁরা। এই সম্প্রদায়ের পদবীও ‘অসুর’। বহুকাল ধরে বংশপরম্পরায় আদিবাসী এই জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, তাঁরা মহিষাসুরের বংশধর।

এই বিশ্বাস ব্যাখ্যায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ধর্মগ্রন্থ মার্কন্ডেয় পুরাণের আখ্যান অনুসরণ করেন তাঁরা। এই জনগোষ্ঠী মনে করেন, দেবী দুর্গার হাতে মহিষাসুর বধ আসলে দেবতাদের ষড়যন্ত্র। তাই অসুরদের বংশধররা দুর্গাপূজার চারদিন মহিষাসুরের জন্য আলাদা পূজার আয়োজন করে। মূর্তিপূজায় অবিশ্বাসী এই সম্প্রদায় দুর্গাপূজার কয়েকদিন শোক দিবস পালন করেন।

তথ্যসূত্রঃ

1. Hale, Wash Edward - Asuras in Early Vedic Religion, 1987
২। Oldenberg, Herman – Die Religion des Veda (English Traslation by Shridhar Shotri), 1988

৩।বৌদ্ধ ও মতুয়া ধর্মের আলোয় অবৈদিক ধর্মীয় সামাজিক সংস্কৃতি--মনি মোহন বৈরাগী
৪।বিবেকানন্দ রচনাসমগ্রঃ আনন্দ পাবলিশার্স
৫। দত্ত, রমেশচন্দ্র - ঋগ্বেদ সংহিতা, বেঙ্গল গভর্নমেন্ট প্রেস, ১৮৮৬

৬। Monier-Williams Sanskrit English On-line dictionary

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.