১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ড্রাইভারের রাগ ভাঙানোই সমাজের মূল কাজ।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সুন্দর চিন্তাভাবনা।
ভালো লাগলো। আমার ডাইভিং লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করেছি অনলাইনে। কাজ শুরু হয়ে গেছে। অনলাইনে করতে কোন ঘুষ লাগে নাই এটাই শান্তি।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রামে কোনোমতে মোটরসাইকেল চালাতে পারি। ঢাকায় সাহস হয় না। ড্রাইভিং শেখাটা আসলেই কার্যকরী।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্লগার রূপককে আমি অনেক আগে বলেছিলাম, ড্রাইভিং শিখে নিতে।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: দোষ আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায়। ইচ্ছে মত প্রাইভেত ইউনি আর কলেজে অনার্স , মাস্টার্স খুলে একগাদা বেকার গ্র্যজুয়েট তৈরী হয় আমাদের দেশে। অথচ দরকার বেশি পলিটেকনিক ইন্সটিউটের। দক্ষ জনশক্তি নাই আছে কেবল বেকার গ্র্যজু্য়েট।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বাংলাদেশে উবার পাঠাও ইত্যাদি খুব জনপ্রিয় হচ্ছে,
মোটরসাইকেলেও যাত্রী পরিবহন হয়।
বিপুল সংখ্যক মানুষ সাইকেল এবং মোটরসাইকেলে রেস্টুরেন্টের খাবার ডেলিভারি দেয়।
উপার্জনের আরো অনেক কিছু ক্ষেত্র আছে।
ছাত্র জীবন শেষ করে চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত মানুষ সেলফ এমপ্লয়মেন্ট এর পথে যাচ্ছে।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: শফিক রেহমান আমাকে বলেছিলেন, অন্তত ড্রাইভিং শিখে রাখো। তাহলে পৃথিবীর যে কোন দেশে কেউ না খেয়ে মরতে হবে না।

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৯

ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশ , আমার দেশে আমরা আমাদের নিজের কাজের প্রতিই সন্মান প্রদর্শন করি না । তাহলে অন্যে করবে কেনো। একমাত্র উপমহাদেশেই কাজের ছোট বড় নির্ধারন করার রেওয়াজ রয়েছে । পৃথিবির অধিকাংশ দেশেই এখন সকল কাজকে সন্মানের চোখে দেখা হয়। ইউরোপ , আমেরিকায় এসে যে কোন কাজ করতে রাজি বাঙালী কিন্তু নিজের দেশে একেবারে মান সন্মান চলে যায় ।
দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে আমাদের । শিক্ষিত বেকারের চাইতে কারিগরি বা যে শিক্ষায় কাজ করার সক্ষমতা বেশি তেমন করেই জাতি গঠন করার সময় এখন।
ভালো এ সৎ মানুষের প্রয়োজন এখন যে কোন সময়ের তুলনায় বেশি দরকার। আর শিক্ষার প্রয়োজন হলো পৃথিবির সাথে তাল মিলিয়ে চলার স্বার্থে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তগত শিক্ষা ব্যাবস্থা এখন সময়ের দাবি।
সঠিকভাবে পয়েন্ট আউট করেছেন এখন থেকে প্রতিটি কর্মক্ষেত্রেই শিক্ষার ছোয়া থাকতে হবে।
ধন্যবাদ , বি.মা.তা.আমার.।