নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাস ফুল

মানুষের বিচার্য হোক মনুষ্যত্ব ও মানবতা; কোন ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ কিংবা লিঙ্গ নয়

বিদ্রোহী বাঙালি

লেখালেখির ক্ষেত্রে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য।

বিদ্রোহী বাঙালি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অণুগল্পঃ নকশীকাঁথা

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চারদিকে এখন যেভাবে স্বপ্ন বুনন চলছে, দেখে যে কেউ এক বাক্যে স্বীকার করতে বাধ্য হবে যে, এইসব চিত্রকল্প ভিঞ্চি, পিকাসো কিংবা ভ্যান গগের শিল্পকর্মকে ম্লান করে দেবে।

কিন্তু দীর্ঘ তিন মাসের বুনন শেষে শুধু একটা নকশীকাঁথা সেলাইয়ের জন্য সময় বাবদ পেলাম আবারও পাঁচ বছর।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পাঁচ বছর!

বুঝলাম না ঠিক!

কয়েকটি অনুগল্প একত্রে দিলে আরও ভালো হবে মনে করি।

শুভেচ্ছা :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, পাঁচ বছর। তারপর আবারও স্বপ্নবুনন চলে কিছু দিনের জন্য।
কয়েকটা দিতে পারলে ভালো হতো। না পারার জন্য দুঃখিত অপূর্ণ রায়হান। মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে আনন্দিত হলাম। দেখা যাক কে কীভাবে অণুগল্পটা বুঝার চেষ্টা করে। পরে না হয় আমার ভাবনা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মাথায় পচন্ড ব্যথা জমে গেছে কিন্তু "দীর্ঘ তিন মাসের বুনন শেষে শুধু একটা নকশীকাঁথা সেলাইয়ের জন্য সময় বাবদ পেলাম আবারও পাঁচ বছর" কিছুতেই বুজতে পারলাম না।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: একটা নির্দিষ্ট সময়ের কথা বলার চেষ্টা করেছি। যখন আমাদের স্বপ্ন দেখানো হয় কিন্তু পরে স্বপ্নগুলো আর সত্য হয়ে উঠে না। বিস্তারিত পরে বলার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ নুর ইসলাম রফিক।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার অনুগল্প বরাবরই গভীর, অস্পষ্টতার ঢাকনা নিয়ে ঘেরা থাকে লেলিহান আগুন ।

এবারের গল্পটা স্পষ্টতই আমাদের ইঙ্গিত দেয় জনগনকে স্বপ্ন নামক মুলা দেখানোর রাজনৈতিক ভন্ডামি, পাঁচ বছর ব্যাপি যা চলতে থাকে নিরবধি । আর এখনতো তিনমাসের বুননেরও প্রয়োজন নেই ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি মোটামুটি ধরেই ফেলেছেন। তিন মাসের সময়টা উল্লেখ করেছি যখন নির্বাচনী প্রচারণা চলে। কারণ একটা সরকার ভেঙে দেয়ার পর তিন মাসের একটা সাংবিধানিক বাধ্যবাদকতা থাকে, যে সময়ের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হয়। ঐ সময়টায় চলে রাজনীতিবিদদের স্বপ্নবুনন। জনগণকে কত স্বপ্ন দেখায়। কিন্তু নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে গেলে আগামী পাঁচ বছর অর্থাৎ পরবর্তী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত আর সেই সব স্বপ্ন বাস্তবের মুখ দেখে না। নকশীকাঁথায় যেমন সাধারণ মানুষের সুখ দুঃখের ইতিকথা লেখা কথা, ঠিক সেভাবেই আগামী পাঁচ বছর সাধারণ জনগণ আগের মতোই জীবনের গল্প নিজের মতো করে বুনে যায়। রাজনীতিবিদরা তাদের জন্য কিছুই করে না। এমনি একটা চিত্রকল্প তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনি যে বেশ দূরদর্শী সম্পন্ন তা আবারও বুঝতে পাড়লাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন। আমার পোষ্টে আপনার নিয়মিত উপস্থিতি আমাকে বেশ উৎসাহ দেয়।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: দুর্বোধ্য!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: উপরের মন্তব্যে ঢাকনা খুলে দিয়েছি। ইচ্ছা করলেই এখন ভিতরে প্রবেশ করতে পারবেন। অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গভীর মর্মার্থ । প্রিয় মামুন ভাইয়ের প্রতিউত্তরে বুঝতে পারলুম । :D

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পোস্ট এবং মন্তব্য দুটোই পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ। ভালো থাকবেন।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: যাক বুঝলুম :)

রাজনৈতিক বিষয় মাথায় না রাখার চেষ্টা করি সবসময়। তাই হয়তো।

শুভেচ্ছা :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমরা অনেকেই রাজনীতি মাথায় রাখতে চাই না, কিন্তু তারপরও বলতে হয় আমরা কেউই আসলে রাজনীতির বাইরে নই। বুঝার জন্য এবং পুনরায় পোষ্টে পদচারণা দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান। ভালো থাকুন সতত।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৮

ধূর্ত উঁই বলেছেন: এখনও চলছে এমন স্বপ্ন বুনন কর্মসূচী ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বছর ভরেই চলে। তবে আমি যে সময়ের কথা বলতে চেয়েছি তখন সবচাইতে বেশী চলে। কারণ তখন সব দল মিলে স্বপ্নবুনে যায়। আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগতম ধূর্ত উঁই। ভালো থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৩

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মামুন ভাই কমেন্ট না করলে এই জীবনে আর বুঝা হইতোনা :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: //মামুন ভাই কমেন্ট না করলে এই জীবনে আর বুঝা হইতোনা//
আপনার সম্বন্ধে আমার ধারণা কিন্তু আপনার এই কথার বিপরীত। তবে এটা ঠিক মামুন অনেকটাই ধরে ফেলেছে। আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো স্বপ্নবাজ অভি। অনেক দিন পর পোস্ট নিয়ে এসে আপনাদের পাবো আশা করি নাই। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সতত।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:


স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মামুন ভাই কমেন্ট না করলে এই জীবনে আর বুঝা হইতোনা ।

আমিও তাই কই :P

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হা হা হা
আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ হাসি পেলো আমিনুর। আচ্ছা ভালো কথা, আমার ভাই এবং ভাতিজী আপনার কাছ থেকে বই কেনার কথা ছিল 'ঘাস ফুল' নামে, তারা কি কিনেছিল?
অনেক ধন্যবাদ আমিনুর। অন্য ব্লগে আমি ঘাস ফুল নিকে ব্লগিং করি। এখানে ঐ নিক পাই নাই বলে বিদ্রোহী বাঙালী হয়ে গেছি। :P

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

ফারিয়া বলেছেন: আমি প্রথমে ভেবেছিলাম ভিঞ্চি কে টেনে আনলেন শিল্পকর্মের সময় লাগার ব্যাপারে, তবে মামুন ভাইয়ের কমেন্টে সব মোটামুটি সল্ভ হয়ে গেল। গভীরতা বেশ ছিল, যদিও আমি ভুল পথে হাটছিলাম।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সরল স্বীকারোক্তি ভালো লাগলো ফারিয়া। অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

মামুন ভাইয়ের কমেন্টে বিষয় পরিষ্কার হল।]

গভীর ভাবনার খোরাক আছে। :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার সরল স্বীকারোক্তিও শ্রদ্ধার সাথে দেখছি বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। অনেকদিন পরে পোস্ট দিয়েছি। তারপরও আপনাদের উপস্থিতি দেখে আমি মুগ্ধ। অনেক ধন্যবাদ।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

নীল আতঙ্ক বলেছেন: রাজনীতি কে আর আমাদের স্বপ্ন গুলো কে এভাবে তুলে ধরা......... আসলেই দারুণ ভাইয়া :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালো লাগায় কৃতজ্ঞ নীল আতঙ্ক। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

নিয়মিত লেখা দেন নাহলে উপস্থিতি কমে যাবে। তখনও মুগ্ধ হবেন অন্যভাবে :P

শুভকামনা ভাই। ভাল থাকুন সবসময়...........

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হা হা হা
আপনার কথায় বেশ মজা পেয়েছি। অন্যরকম মুগ্ধতার স্বাদ নেয়ার ইচ্ছা আছে। তাই নিয়মিত হওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু আপনার অনিয়মিত হলে কিন্তু চলবে না। আন্তরিক মন্তব্যে আপ্লুত হলাম বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

তুষার কাব্য বলেছেন: রহস্যের চাদর মোড়ানো কথামালা...রহস্যটা যদিও খুলে গেছে ইতিমধ্যে... :)

খুব ভালো লাগলো...

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাঠকের ভালো লাগা যেকোনো পোস্টদাতার জন্য বিরাট পাওয়া। অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য।

১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার লেখাগুলোর ভাবার্থ অনেক গভীর। মামুন ভাইয়ের কমেন্ট আর আপনার রিপ্লাই দেখে সহজে বুঝতে পারলাম।


এত বিশাল গ্যাপ না দিয়ে নিয়মিত লেখা দেয়ার অনুরোধ রইল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ব্যক্তিগত ঝামেলায় মাঝে বড় একটা গ্যাপের সৃষ্টি হয়েছে। এখন আবার নিয়মিত হওয়ার চেষ্টা করছি। আপনার মন্তব্য এবং উপস্থিতিতে উৎসাহ পেলাম। ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক।

১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

মহান অতন্দ্র বলেছেন: বুঝলাম না। তবে গল্প পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মামুন রশিদের মন্তব্য এবং আমার প্রতিমন্তব্যটা পড়লে বুঝে যাবেন। গল্পের অপেক্ষায় আছেন জেনে ভালো লাগলো। চেষ্টা করবো আপনার অপেক্ষা যাতে দীর্ঘ না হয়। ধন্যবাদ মহা অতন্দ্র।

১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

এহসান সাবির বলেছেন: মামুন ভাইয়ের মন্তব্যর উত্তর পড়ে বিষয়টা বেশ ক্লিয়ার হল।


অনু গল্প হিসাবে চমৎকার।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, মামুন এর মন্তব্যের উত্তরে আমি এটা পরিষ্কার করে দিয়েছি। পড়ার জন্য এবং ভালো লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এহসান সাবির।

১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

প্রামানিক বলেছেন: কিন্তু দীর্ঘ তিন মাসের বুনন শেষে শুধু একটা নকশীকাঁথা সেলাইয়ের জন্য সময় বাবদ পেলাম আবারও পাঁচ বছর।

ঘাসফুল ভাই, এটা কি রাজনীতির পাঁচ বছর?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, প্রামাণিক ভাই, এটা রাজনীতির পাঁচ বছর। এক নির্বাচন থেকে আরেক নির্বাচনের সময় সীমা। অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার ! মামুন ভাইয়ে মন্তব্যে পরিষ্কার হওয়া গেল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার উপস্থিতিতে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ সুমন কর ভালো লাগার জন্য।

২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো। গভীর অর্থবোধক লেখা।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাঠকের ভালো লাগা লেখকের লেখার শক্তি যোগায়। যদিও আমি লেখক নই, তবুও শক্তি পেলাম। ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম।

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৯

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
লেখকের সাহসিকতা প্রশংসার দাবিদার ৷ প্রেক্ষাপট ও অন্তর্নীহিত তাৎপর্যে শিল্পীত্রয়ের স্থলে জয়নুল, কামরুল, সুলতান হতেও পারত ৷

মঙ্গল হোক ৷

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অবশ্যই হতে পারতো। তাঁদের আমি শ্রদ্ধার চোখেই দেখছি এবং কোন কারণেই তাঁদের খাটো করার পক্ষেও নই এবং তাঁদের শিল্পকর্ম বিশ্বনন্দিত। তারপরও আমি যাদের নাম ব্যবহার করেছি সেখানে পক্ষপাতের চাইতেও বেশী কাজ করেছে দৃষ্টিভঙ্গীকে একটু ভিন্ন দিকে ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য।
অনেক দিন হল আপনার সাথে ব্লগিং করা হয় না। আছেন কেমন আছেন জাহাঙ্গীর? আমি জানি অণুগল্প এখনো হয়ে উঠছে না। তবে নক্ষত্রে আপনার মন্তব্য এবং সুমন আহমেদের মন্তব্য আমার অণুগল্পে অনেক পরিবর্তন এনেছে। আপনাদের দু'জনের কাছেই আমি কৃতজ্ঞ।
পোষ্টে আপনাকে পেয়ে খুশি হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর।

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: স্যাট্যায়ার লেখা আমার বেশ ভালো লাগে। পাশাপাশি নিজের উপর বিরক্ত হই যখন সহজে স্যাটায়ারের বিষয়টা ধরতে পারি না। কয়েকটি মন্তব্যের সূত্র ধরেই বলছি, লেখাটা এখন বেশ ভালোই লেগেছে।

তবে পাঠক হিসেবে আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন আছে, গল্প লেখার ক্ষেত্রে সহজবোধ্যতা কতখানি গুরত্বপূর্ন? বিভিন্ন আড্ডায় যখন সাহিত্য নিয়ে কথা হয়, যারা ভালো জানেন, তারা এই ধরনের অনেক বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা করেন, আমি জানার জন্য আগ্রহ নিয়ে শুনি। সেখানে অনেক লেখকেই বলতে শুনি, সব লেখার সবার জন্য না। অর্থাৎ সব শ্রেনীর পাঠকের জন্য সব লেখা প্রযোজ্য না। লেখাকে অনেক সময় সার্বজনীন করতে গেলে লেখার ভেতরের সৌন্দর্য বা মজা নাকি নষ্ট হয়।

মাঝে মাঝে একটা প্রশ্ন জাগে, একজন লেখক কি তার পাঠকদের শ্রেনী বিন্যাস করতে পারেন বা একজন লেখক কি চান, তার লেখার একটি নির্দিষ্ট শ্রেনীর পাঠক থাকুক এবং তিনি শুধু তাদের জন্যই লিখবেন?

যাইহোক, লেখার অর্ন্তনিহিত বিষয় বস্তু খুব আলতো ভাবে কঠিন আঘাত করছে। লেখক হিসেবে সার্থকতা মনে হয় এখানেই।

শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার মতো একজন নিতান্তই ব্লগারের জন্য প্রশ্ন দুটো বেশ কঠিন হয়ে গেলো। তবুও নিজের ভাবনার কথাই আপনার সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করছি।

//তবে পাঠক হিসেবে আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন আছে, গল্প লেখার ক্ষেত্রে সহজবোধ্যতা কতখানি গুরত্বপূর্ন?//

ছড়া, কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ ইত্যাদি সাহিত্যের শাখাগুলো কিছু না কিছু নিয়ম মেনে চলে। ছড়া, কবিতায় নিয়মের প্রয়োগ যতটা প্রকট, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধে ততটা না। তারপরও ইদানীং কবিতা নিয়ে লেখকরা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন, যেখানে পূর্বের নিয়ম ভেঙে ফেলার প্রয়াসও লক্ষণীয়। উপন্যাস এবং প্রবন্ধে নিয়মের শিথিলতাও লক্ষণীয়। একই অবস্থা গল্পের বেলায় হলেও কিছু সীমাবদ্ধতার জন্য এখনো গল্পে নিয়মের প্রয়োগটা প্রচ্ছন্ন আকারে হলেও রয়ে গেছে। উপন্যাসে যেখানে কাহিনীর উন্মুক্ত প্লাটফর্ম, গল্পের বেলায় সেখানে কিছুটা আঁটসাঁট। আর এই আঁটসাঁটের কারণে অনেক সময় গল্প কিছুটা দুর্বোধ্য হয়ে উঠতে পারে। কারণ সবার বয়ান ভঙ্গী এক হয় না। কারো বয়ান হয় সাবলীল আবার কারো বয়ান কিছুটা শব্দবন্দী। অনেকটা মানুষের বিচিত্র স্বভাবের মতো। তাই লক্ষ্য করে দেখবেন কারো গল্প বেশ সহজ সরল এবং সহজেই মূল বক্তব্যে পৌঁছানো যায়, আবার কারো গল্পে একটু মাথা ঘামাতে হয় মূল বক্তব্য উদ্ধার করার জন্য। কিছু বার্তা আছে, যা লেখক হয়তো পাঠককে চোখে আঙুল দিয়ে দেখাতে চান। তখন গল্পে সাবলীলতা চলে আসতে পারে। কারণ লেখক হয়তো চান পাঠক বার্তাটা সহজেই বুঝে যাক। আবার কিছু বার্তা আছে, যেগুলো খুবই কমন কিন্তু আমরা ঠিক উপলব্ধি করি না। এই ক্ষেত্রে লেখক যদি কিছুটা ধাক্কা দেয়ার নিমিত্তে গল্পে কিছুটা দুর্বোধ্য করে তুলেন, তাতে বরং লাভ হয়। কারণ কষ্ট করে অর্জন করা জিনিসগুলো আমাদের কাছে বরাবরই মূল্যবান। সহজলভ্য জিনিসকে আমরা সহজেই অবহেলা করে থাকি। তাই আমার কাছে গল্পের ধরণ অনুযায়ী সহজেই পাঠোদ্ধার এবং দুর্বোধ্য পাঠোদ্ধার দুটোই গ্রহণযোগ্যতা পায়। যেমন পায় কবিতার বেলায়ও। সহজেই বুঝার জন্য প্রবন্ধই সেরা। কারণ এখানে লেখক পুরো ব্যাপারটা পাঠকদের বুঝিয়ে দেয়ার একটা অলিখিত দায়িত্ব নিয়ে থাকেন মনে হয়। তাই প্রবন্ধ মানেই বিশ্লেষণমূলক, গবেষণামূলক কিংবা পর্যবেক্ষণমূলক হয়ে থাকে অথবা তিনটার একটা সম্মিলিত প্রয়াস।

//মাঝে মাঝে একটা প্রশ্ন জাগে, একজন লেখক কি তার পাঠকদের শ্রেনী বিন্যাস করতে পারেন বা একজন লেখক কি চান, তার লেখার একটি নির্দিষ্ট শ্রেনীর পাঠক থাকুক এবং তিনি শুধু তাদের জন্যই লিখবেন? //

আমি মনে করি কোন লেখকই পাঠকদের মধ্যে শ্রেণী বিন্যাস তৈরি করতে চান না কিংবা চান না তার লেখা পড়ার জন্য একটা নির্দিষ্ট শ্রেণীর পাঠক গড়ে উঠুক। লেখকরা যেমন তাঁদের লেখালেখির ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করেন, পাঠকরাও তেমনি তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করে থাকেন। পাঠকের এই স্বাধীনতাই মূলত পাঠকের মধ্যে একটা অলিখিত শ্রেণী বিন্যাস তৈরি করে ফেলেছে, যার জন্য লেখকদের কোন ভাবেই দায়ী করা যাবে না। কারণ কোন গুণী লেখকই পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী লিখেন না। গুণী লেখকের লেখালেখির ভুবনে বিচরণ করে শব্দ, ভাবনা, কাহিনী ইত্যাদি আরও অনেক কিছু। কোন অবস্থাতেই সেখানে পাঠকের কোন স্থান থাকে না। লেখক যখন তাঁর লেখাটা পাঠকের সামনে উপস্থাপন করেন, কেবল তখনই পাঠকের সাথে লেখকের সম্পৃক্ততা ঘটে। যেহেতু লেখক এবং পাঠক সবাই একই বিশ্ব সমাজে বসবাস করে, তাই বিভিন্ন কারণেই সেগুলো ভিন্ন ভিন্ন পাঠকের মনোপুত হয়ে যায়। পাঠক তখন তার পছন্দ অনুযায়ী বইটি ক্রয় করে পড়ে থাকে। যারা পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী লিখে থাকেন, তাদের কথা আর নাইবা বললাম। কারণ একটা সময় পর তারা হারিয়ে যায়।
আবার কোন লেখক হয়তো আছেন যিনি সাহিত্যের যেকোনো একটা বা দুটো শাখার উপর লেখালেখি করে থাকেন। তাই স্বভাবতই এখানে তাঁর পাঠক একটা নির্দিষ্ট শ্রেণীর মধ্যে পরে জান। কিন্তু এটা ইচ্ছাকৃত নয়। বরং তাঁর লেখার সীমাবদ্ধতার জন্য। আর লেখকের সীমাবদ্ধতার জন্যও আমরা তাঁকে দায়ী করতে পারবো না। কারণ লেখক কী লিখবে আর কী লিখবে না, সেটা পুরোই লেখকের উপর নির্ভর করে।

ছোট্ট একটা উদাহরণ তাহলে হয়তো আপনার জন্য সহজ হবে আমি কী বলতে চাচ্ছি।
শপিং মলে গেলে আমরা চারদিকে হরেক রকম জিনিস দেখতে পাই। আমরা কিন্তু সেখান থেকে সব ধরণের জিনিস কিনে আনি না। বরং আমরা শুধু আমাদের পছন্দ অনুযায়ী জিনিস কিনে থাকি। এখানে শপিং মলকে যদি সাহিত্যের ভাণ্ডার ধরা হয় তাহলে আপনার উত্তরটা সহজেই পেয়ে যাওয়ার কথা।

আপনাকে উত্তরে কতটা সন্তুষ্ট করতে পেড়েছি জানি না। তবে কিছু বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা।

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বিদ্রোহী বাঙালী,
প্রবাদতুল্য অলসতা যদি এমনই অণুগল্পের জন্ম দেয়; আমি স্বাগত জানাই। এবার কিন্তু অণুগল্পের স্বাদটা দারুণ দুঃখজনক-ভাবে ছুঁয়ে গেছে।

ভণ্ডামিকে প্রশ্রয় দিয়ে ভণ্ডামির মুখোশ-উন্মোচন হয় কি বরং বুনন কাজে বাড়তি সহায়তা হয় ...

নিয়মিত লিখুন। চর্চায় থাকুন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: //ভণ্ডামিকে প্রশ্রয় দিয়ে ভণ্ডামির মুখোশ-উন্মোচন হয় কি বরং বুনন কাজে বাড়তি সহায়তা হয় ... //
এটা আমিও স্বীকার করি। তারপরও বলতে হয় নিয়মের গ্যাঁড়াকলে পড়ে এটাই হচ্ছে। কিন্তু আশাবাদী হই তখন, যখন বাঙালীর অর্জনগুলো পিছনে ফিরে দেখি, যেখানে জনগণের অবদানই মুখ্য ছিল।
আমি বরাবরই বলি যে, আমি আসলে কোন লেখক নই। শখের বশে মাঝে মাঝে লিখি। তাই প্রোফাইলে আমার অলসতার কথা স্বীকার করে নিয়েছিলাম। আপনার চোখ সেখানেও পড়েছে দেখে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আপনার আন্তরিক মন্তব্য এবং প্রেরণার জন্য অনেক ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু।

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

নেক্সাস বলেছেন: একেই বলে অনুগল্প।মানুষের মগ্ন কিংবা সুপ্ত চৈতন্যে আঘাত দেওয়ার জন্য অল্প কিছু লিখা কত ধারালো হতে পারে তা আপনার গল্পে প্রমাণ। সমসাময়িক রাজনৈতিক ও নাগরিক বাস্তবতায় দারুন ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে হতভম্ব হয়ে গেছি ভাই। এতোটা আমার প্রাপ্য নয়। অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস।

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: অল্প কিছু কথায় আমাদের স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। সার্থক অণুগল্প।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার মতো গল্পকারের কাছে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস সার্থক মনে হওয়ায় দারুণ খুশি হয়েছি হাসান। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার অনুগল্পে ভালোলাগা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালো লাগায় ভালো বোধ করছি। অনেক ধন্যবাদ তনিমা।

২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

মিশু মিলন বলেছেন: আপনি অনুগল্প বললেও আমার কাছে মনে হচ্ছে আমাদের নষ্ট রাজনীতি নিয়ে লেখা এটা একটা চমৎকার বিমূর্ত কবিতা!

আবার বারবার স্বপ্ন দেখি, চমৎকার একটি নকশীকাঁথা সেলাই করা হবে। কিন্তু স্বপ্নের সুতো ছিঁড়ে, নকশীকাঁথাটা আর শেষ হয় না। আমরা বারবার স্বপ্ন দেখি আর বারবার প্রতারিত হই।
নকশীকাঁথার স্বপ্ন ফিকে হয়ে যায়.............

এরকম লেখা আরো চাই। ঘন ঘন চাই। চাই....চাই.......চাই........

ভাল থাকুন প্রিয়। শুভকামনা নিরন্তর.........

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার ব্যাখ্যাটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে মিশু। দারুণ বলেছেন।
আপনার মতো করেতো লিখতে পারি না। তবে আফসোস নাই। কারণ আপনিসহ আর অনেকেই ইদানীং ভালো লিখছেন। সেগুলো পড়েই আমি তৃপ্তি পাই।
তাছাড়া লেখার ব্যাপারে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য। এটা আমি প্রোফাইলেও লিখে রেখেছি। :) অনেক ধন্যবাদ মিশু এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। ভিতরের জিনিসটাকে বাহিরে টেনে নিয়ে এসেছেন আপনি।

২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

মিশু মিলন বলেছেন: লেখা চাই। ঘন ঘন চাই। চাই....চাই.......চাই.......

চাই........


চাই..........

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাকে কিন্তু লজ্জা দেয়া হচ্ছে মিশু। কারণ আপনি আমার সীমাবদ্ধতার কথা জানেন। :(

২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

মিশু মিলন বলেছেন: তবু বলবো মাঝ মাঝে কিছু অন্তত লিখুন....

আপনি লিখতে না পারলে আমি আবদার করতাম না। আমি আপনার সীমাবদ্ধতা কিছুটা জানি, সম্ভাবনাও.............

এই লেখাটায় আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনিতো আমাকে ভালো বিপদে ফেলে দিলেন মিশু। আমার সীমাবদ্ধতার কথা জেনেও যেভাবে অনুরোধ করছেন, তাতে মনে হচ্ছে অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে হবে। হা হা হা।
চেষ্টা করে যাবো মিশু। আমার উপর আপনার বিশ্বাস দেখে ভীষণ উৎসাহ পেলাম। অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৭

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালো লাগার জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো ওয়ালী আশরাফ। অনেক ধন্যবাদ।

৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৪

ডি মুন বলেছেন:
কমেন্ট পড়ে তবেই অনুগল্পের বিষয়বস্তু ধরতে পারলাম।

ভালো লাগল।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার উপস্থিতি এবং ভালো লাগা দুটোই আমাকে আনন্দ দিল। অনেক ধন্যবাদ ডি মুন।

৩২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৯

প্রামানিক বলেছেন: নুতন লেখা কই?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মুক্তি পায় নাই। :P

৩৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন...
আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম....
শুভকামনা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অপেক্ষায় রাখার জন্য দুঃখিত ভাই। ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ পার্থ।

৩৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

নীল লোহীত বলেছেন: আপানার অনুগল্প যত পড়ছি তত মুগ্ধ হচ্ছি।
গল্প এর চেয়ে বেশী অনু হতে পারে বলে মনে হয় না।

আপনি কয়েকটা বাক্য দিয়ে গল্পের অবয়ব বানিয়ে ছেড়ে দেন, আর পাঠকদের নামিয়ে দেন চিন্তারাজ্যর বিশাল মাঠে। যার যেমন ইচ্ছা গল্পের দেহ বানিয়ে নিক।

কারো কাল্পনিক গল্পের দেহ আপনার কল্পিত দেহের সাথে মিলে যায়, কারো মিলে না।


তখন সে বার বার আপানার ব্লগে ফিরে আসে গল্পের দেহ অনুসন্ধান করতে।

লেখক হিসাবে এইটা আপনার সার্থকতা।

শুভকামনা।।।।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রশংসার যোগ্য নই তবু প্রশংসা করেছেন দেখে আপ্লুত হলাম। তবে প্রশংসার চাইতেও বেশী ভালো লেগেছে অণুগল্প সম্বন্ধে আপনার ধারণা। অণুগল্প নিয়ে চমৎকার কিছু কথা বলেছেন এবং যথার্থই বলেছেন নীল লোহীত। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৭

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়ছি। সময়ের হিসেব আর বর্তমানকে দেখে গল্পটা ঠিক বুঝেছি। সাথে মন্তব্যগুলো বোনাস পাওনা। ভাল থাকুন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আরে সাদিয়া যে! কেমন আছেন? আমিতো ভেবেছিলাম আপনি ব্লগিং ছেড়েই দিয়েছেন। অনেক ভালো লাগলো আপনাকে দেখে।
আপনার মতো গুণী গল্পকার, মন্তব্য না দেখেও অণুগল্পের মূল বক্তব্যটা ঠিকই ধরতে পারবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ সাদিয়া। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.