নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাস ফুল

মানুষের বিচার্য হোক মনুষ্যত্ব ও মানবতা; কোন ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ কিংবা লিঙ্গ নয়

বিদ্রোহী বাঙালি

লেখালেখির ক্ষেত্রে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য।

বিদ্রোহী বাঙালি › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুতোষ গল্পঃ পাখি পালার শখ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৭

অপূর্ব এবার চতুর্থ শ্রেণীতে পরে। মাথার মধ্যে সারাক্ষণ তার পশু পাখি ঘুরে বেড়ায়। বিশেষ করে পাখি তার ভীষণ প্রিয়। বাংলাদেশের অনেক পাখির নাম সে গড় গড় করে বলে দিতে পারে। যেমন দোয়েল, টিয়া, ময়না, শালিক, বাবুই, টুনটুনি, চড়ূই, ঘুঘু, বক, ডাহুক, কোকিল, কাক, প্যাঁচা, ধনেশ, চিল, মাছরাঙা, শ্যামা, বউ কথা কও, শকুন, আবাবিল, বুলবুলি, ফিঙে, হাড়গিলা, হড়িয়াল, কবুতর, মুরগী, হাঁস, হলদে পাখি ইত্যাদি সে একদমে বলে যেতে পারে।

অপূর্বর পাখি পালার খুব শখ। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও সে কোন পাখি ধরতে পারে না। তাই পাখি পালাও হয় না। আর গ্রাম দেশে সাধারণত মোরগ, মুরগী, হাঁস, কবুতর এই সব পাখি হাটে বাজারে বেচা কেনা হয়। কিন্তু সে এগুলো পালতে চায় না। সে চায় ঘুঘু, টিয়া বা ময়না জাতীয় পাখি পালতে। ময়না আর টিয়া পাখি নাকি কথা বলতে পারে। ছোট ছোট কথা নাকি তাদের আদর দিয়ে শেখানো যায়।

স্কুল এখন বন্ধ। শীতের ছুটি। অপূর্ব তার নানা বাড়িতে বেড়াতে গেলো। নানা বাড়িতে বেড়ানোর আলাদা একটা মজা আছে। ছোট মামা, অপূর্বকে নিয়ে নানা জায়গায় ঘুরে বেড়ায়। তখন সে অনেক কিছু দেখতে পায়। কিভাবে জেলেরা মাছ ধরে, কিভাবে নৌকা বাইতে হয় ইত্যাদি অনেক কিছু। ছোট মামার সাথে থেকে থেকে অপূর্ব এসব দেখেছে। এখন সে ছোট, তাই মাছ ধরতে কিংবা নৌকা বাইতে পারবে না। কিন্তু বড় হলে ঠিকই পারবে। অপূর্ব মনে মনে ভাবে।

একদিন অপূর্ব তার ছোট মামার কাছে আবদার করে বলে,

-ছোট মামা আমাকে একটা পাখি ধরে দাও না। আমার খুব পাখি পালার শখ। ধরে দাও না।

ছোট মামা অপূর্বকে বলে,

-তোর কি মাথা খারাপ হয়েছে? কীভাবে তুই পাখি ধরবি? পাখির কাছে গেলেইতো সে ফুড়ুৎ দিয়ে উড়াল দিবে।

অপূর্বর মন খারাপ হয়ে গেলো। আসলেইতো, পাখি কীভাবে ধরবে? কিন্তু হঠাৎ করে অপূর্বর চোখ চক চক করে উঠলো। গতকাল সে ছোট খালামনির সাথে পুকুর ধারে পেয়ারা বাগানে গিয়েছিল। সেখানে একটা লিচু গাছে পাখির বাসা দেখেছে। বড় লিচু গাছ। তাই গাছে উঠে দেখা সম্ভব হয়নি, ওটাতে পাখি আছে কিনা। তাছাড়া সে গাছে উঠতেও পারে না।

-ছোট মামা.. ছোট মামা..., পুকুর ধারে বড় একটা লিচু গাছ আছে না? ওখানে আমি একটা পাখির বাসা দেখেছি।

অপূর্ব লাফিয়ে উঠে ছোট মামাকে বললো।

-কী বলিস তুই? চলতো দেখে আসি।

এই কথা বলে ছোট মামা আর অপূর্ব পুকুর ধারে পাখির বাসা দেখতে চলে গেলো। সত্যি সত্যি তারা একটা পাখির বাসা দেখতে পেলো।

-এখনতো সন্ধ্যা হয়ে এলো প্রায়। তাই গাছে উঠার ভয় আছে। চল কাল সকালে আমরা দেখবো কী করা যায়।

এই বলে ছোট মামা অপূর্বকে নিয়ে ঘরে ফিরে এলো।

রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ। ছোট মামা অপূর্বকে সাথে নিয়ে তার রুমে ঘুমাতে গেল।

-হ্যাঁরে অপূর্ব, তুই তো দেখি এখন দিব্বি তোর মাকে ছাড়াই থাকতে পারিস।

শুয়ে শুয়ে ছোট মামা অপূর্বকে বলে।

-আমি এখন বড় হয়েছি না? তাই পারি। এখন আর খারাপ লাগে না।

অপূর্ব তার ছোট মামাকে বলে।

-তুই যখন ক্লাস টুতে পড়তিস, তখন একবার পুজোর ছুটিতে খুব বায়না ধরেছিলি আমার সাথে আমাদের বাড়ি আসবি। কিন্তু তুই, তোর মাকে ছাড়া থাকতে পারবি কিনা, এই ভয়ে তোকে আনতে চাইনি। তোর কান্নাকাটিতে আমি বাধ্য হয়েছিলাম তোকে নিয়ে আসতে। কিন্তু যখন রাতে ঘুমাতে যাবি, তখনই শুরু হল তোর কান্না। মার কাছে যাবি। অনেক চেষ্টা করেও তোর কান্না থামাতে পারিনি সেদিন। শেষ পর্যন্ত একটা রিক্সা নিয়ে ঐ রাতেই তোকে তোর মার কাছে দিয়ে আসি।

ছোট মামা অপূর্বকে তার ছোট বেলার গল্প বলতে লাগলো। অপূর্ব শুনে একটু লজ্জা পেলো। তারপর মামা ভাগ্নে গল্প করতে করতে এক সময় দু’জনেই ঘুমিয়ে পড়লো।

খুব সকালে অপূর্বর ঘুম ভেঙে গেলো। রাতটা তার মোটামুটি উত্তেজনায়ই কেটেছে। কখন সকাল হবে। কখন তারা পাখি ধরবে। ছোট মামা তার ছোট বেলার কথা বলে লজ্জায় ফেলে দিয়েছিল। আর সেই লজ্জায় যে কখন সে ঘুমিয়ে পড়েছিল মনেই নেই। মামাকে বিছানায় রেখে সে পুকুর ধারে চলে গেলো পাখির বাসাটা আরেক নজর দেখে আসতে। এসে দেখে ওমা দু’টো ঘুঘু দেখি ওখানে বসে আছে। অপূর্ব আরও একটু এগিয়ে ঠিক লিচু গাছটার নীচে ঘুঘুর বাসা বরাবর দাঁড়াল। ওপর দিকে চেয়ে ভালো ভাবে দেখার চেষ্টা করলো। হঠাৎ তার কানে কেমন জানি একটা শব্দ এলো। কান পেতে ভালো ভাবে শুনার চেষ্টা করলো। এবার সে স্পষ্ট কিচিরমিচির আওয়াজ শুনতে পেল। অপূর্বতো খুশিতে আটখানা। ঘুঘুর বাচ্চাও আছে। তাহলে আর চিন্তা কী। বাচ্চা নিয়ে সে খাঁচায় ভরে পালবে। মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘুর তার দরকার নেই। বাঁচাগুলো যখন বড় হবে, তখন তারা তার কথা শুনবে। নিজের মতো করে তাদের কথা শিখাতে পারবে। ভাবতে ভাবতে অপূর্ব দৌড়ে ছোট মামাকে ডাকতে গেলো।

ছোট মামাকে সাথে নিয়ে অপূর্ব আবার পুকুর ধারে লিচু গাছের ওখানটায় এলো। দু’জনে বাচ্চার কিচিরমিচির আওয়াজ শুনতে পেল। কিন্তু অপূর্ব মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘুকে দেখল না। তখন সে ছোট মামাকে জিজ্ঞেস করল,

- আচ্ছা ছোট মামা, আমিতো তখন মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘুকে দেখেছিলাম। ওরা কোথায় গেলো?

ছোট মামা বলল,

-মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘু বাচ্চাদের জন্য খাবার যোগাড় করতে গেছে। এক্ষুনি এসে পড়বে। চল, জলদী বাচ্চাগুলোকে পারার ব্যবস্থা করি। ওদের মা বাবা আসার আগেই পেরে ফেলতে হবে।

অপূর্বকে নীচে রেখে ছোট মামা লিচু গাছে উঠলো। আস্তে আস্তে ঘুঘুর বাসার কাছে গেলো। আর তখনই বাচ্চাগুলো জোড়ে কিচিরমিচির করতে শুরু করল। খুব সম্ভবত ভয় পেয়েছে। বাচ্চাদের কান্না শুনে কোত্থেকে যেন হঠাৎ করে মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘু দু’জনেই উড়ে এলো। কিন্তু ঘুঘুতো আর মানুষের সাথে পারবে না। তাই তারা শুধু ছোট মামার মাথার চারিপাশ দিয়ে উড়তে লাগলো। বাসার মধ্যে দু’টো বাচ্চা ছিল। দু’টোকেই সঙ্গে নিয়ে ছোট মামা কৌশলে নীচে নেমে এলো।

অপূর্ব যেন হাতে আসমান পেল। তার খুশি দেখে কে। কিন্তু সমস্যা হয়ে গেলো বাচ্চা দুটোকে কোথায় রাখবে।

-তুই বাচ্চা দুটো দেখে রাখ। আমি বাজারে যাচ্ছি একটা খাঁচা কিনে আনতে।

এই বলে ছোট মামা সকালের নাস্তা খেয়ে বাজারে চলে গেল। বাজার থেকে একটা খাঁচা কিনে তারপর বাড়ি ফিরল। বাড়ি ফিরে এসে দেখে অপূর্ব তখনো নাস্তা না খেয়ে ঘুঘুর বাচ্চা দুটোকে নিয়ে পরে আছে। কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করছে। এদিকে মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘু সন্তানদের হারিয়ে পাগলের মতো ছোট মামাদের বাড়ির চারিপাশে ঘুর ঘুর করে উড়ে বেড়াতে লাগলো।

খাঁচার মধ্যে ঘুঘুর বাচ্চা দু’টোকে কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা, সেই সকাল থেকে অপূর্ব করে যাচ্ছে। কিন্তু কিছুই খাচ্ছে না তারা। আর বাচ্চা দুটো খাচ্ছে না বলে অপূর্বও খাচ্ছে না। সে তাদের কলা দিলো, রুটি দিলো, চাল দিলো, মুড়ি দিলো, গম দিলো কিন্তু কিছুই খায় না। সকাল গড়িয়ে দুপুর হল। বাচ্চা দুটোও খাচ্ছে না, আর সেই সাথে অপূর্বও খাচ্ছে না।

ভাগ্নের অবস্থা খারাপ দেখে ছোট মামা আর চুপ থাকতে পারলো না। ভাগ্নে সেই সকাল থেকে না খেয়ে আছে। আর এখন বাজে বিকাল পাঁচটা। তার চেহারার দিকে তাকানো যাচ্ছে না। মনে হয় এই কেঁদে ফেলবে। এমন অবস্থা।

-আমি যা বলি মন দিয়ে শোন বোকা ছেলে।

ছোট মামা অপূর্বকে বলল।

প্রায় কাঁদো কাঁদো স্বরে অপূর্ব ছোট মামাকে বলে,

-বল, আমি শুনছি।

-তোকে যে গতরাতে তোর ছোট বেলার কথা বলেছিলাম তোর মনে আছে?

অপূর্ব মাথা নেড়ে ছোট মামার কথায় সায় দেয়।

-তুই যেমন ছোট বেলায় তোর মাকে ছাড়া কারো হাতে খাসনি, আবার কোথায় গিয়ে থাকতেও পারিসনি, ঘুঘুর বাচ্চাদেরও একই অবস্থ হয়েছে। এরা এখন ছোট। তাই তারাও তাদের মাকে ছাড়া কিছু খাবে না। আর মাকে ছাড়া থাকতেও পারবে না। সারাক্ষণই কান্নাকাটি করবে। আমিও চাইনি পাখির বাচ্চা দু’টোকে পেরে দিতে। তাই তোকে রাতে তোর ছোট বেলার গল্পটা শুনিয়েছিলাম। কিন্তু যখন দেখলাম তোর এতে কোন শিক্ষা হয়নি, তখন তোকে বাচ্চা দু’টো পেরে দিলাম, যাতে তোর হাতে নাতে একটা শিক্ষা হয়।

ছোট মামা কথাগুলো অপূর্বকে বলে চুপ করে রইলো। অপূর্ব কিছুক্ষণ কোন কথা বলল না। মিনিট দশেক পরে অপূর্ব খুবই ক্ষীণ স্বরে ছোট মামাকে বলল,

-ছোট মামা, চল বাচ্চা দু’টোকে ওদের মার কাছে রেখে আসি।

ছোট মামা অপূর্বকে বলে,

-এতে তোর মন খারাপ হবে না? তোর পাখি পালার এতো শখ!

-না, হবে না। আমি আমার ভুল বুঝতে পেড়েছি ছোট মামা। আমার মামুনির জন্য মন খারাপ লাগছে। বাচ্চা দু’টোকে ওদের মা বাবার কাছে ফেরত দিয়ে আমাকে এক্ষুনি মামুনির কাছে রেখে এসো। আমি আর কক্ষনো কোন পাখির বাচ্চাকে তার মা বাবার কাছ থেকে আলাদা করবো না।

কথাগুলো বলে অপূর্ব মামাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দিল।

ছোট মামা আর দেড়ি না করে অপূর্বকে নিয়ে ঘুঘুর বাচ্চা দু’টোকে ওদের বাসায় রেখে এলো। ছোট মামা যখন লিচু গাছ থেকে নেমে এলো, তার সাথে সাথেই মা ঘুঘু এবং বাবা ঘুঘু উড়ে এসে বাচ্চাদের কাছে বসলো। বাচ্চা দু’টো তাদের মা বাবাকে দেখে আনন্দে কিচিরমিচির করতে শুরু করলো।

মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘু আদর করে করে ঠোঁট দিয়ে বাচ্চাদের খাইয়ে দিচ্ছে। অথচ সারাদিন চেষ্টা করেও অপূর্ব তাদের কিছুই খাওয়াতে পারে নাই। অপূর্ব আর ছোট মামা লিচু গাছ থেকে একটু দূরে সরে এসে বাচ্চাদের খাওয়া দেখছে। অপূর্বর কান্না মাখা চেহারায় এখন খুশীর ঝিলিক বইছে। ছোট মামাকে বলছে,

-দেখ ছোট মামা, কি সুন্দর করে খাওয়াচ্ছে। আর বাচ্চাগুলো লক্ষ্মী সোনার মতো খেয়ে যাচ্ছে।

ছোট মামাও দেখছে। তার চোখের কোন বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে আনন্দে। বাচ্চা দু’টোকে মা বাবার কাছ থেকে আলাদা করার অপরাধবোধটা যে তাকেও কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছিল।



(লেখাটি অন্য ব্লগে পূর্বে প্রকাশিত)

মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

আবু শাকিল বলেছেন: শিশুতোষ গল্পে প্রথম ভাল লাগা। :) :)

অট :- শ্যামা পাখির নাম ।আজকে জানলাম।
ভাইয়া আমার তঁ এখন শ্যামা পাখি দেখতে মুঞ্ছায়ছে।

শ্যামা পাখি এবং ব্লগার শায়মা মধ্যে কি কোন মিল আছে =p~ =p~ =p~

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার জন্য শ্যামা পাখির একটা ছবি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু অনেক কষ্ট করেও দিতে পাড়লাম না। তবে নিচের লিংক থেকে শ্যামা পাখি সম্বন্ধে কিছু জেনে নিতে পারবেন। এটা ধলাকোমর শ্যামার লিংক দিলাম।

ধলাকোমর শ্যামা

শ্যামা পাখি আর ব্লগার শায়মার মধ্যে কোন মিল খুঁজে পাওয়া গেলে তার জন্য কিন্তু আপনাকেই দায়ী করা হবে। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। :P
গল্প ভালো লাগায় এবং প্রথমেই আপনাকে পাওয়ায় অনেক খুশি হলাম আবু শাকিল। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:




গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন.....

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বার্তাটির গুরুত্ব অনুবাধন করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইজান।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রামাণিক ভাই যে। কেমন আছেন আপনি? ভালো লাগায় অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫

নিলু বলেছেন: ভালই লাগলো , লিখে যান

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: চেষ্টা করছি লিখে যেতে। ধন্যবাদ নিলু।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: অসাধারন লিখা,

মন ছুয়ে গেলো।

শিশুতোষ হলেও আমি মনে করি এই গল্প সবার জন্যই প্রযোজ্য।

ভালো থাকবেন শুব্লভ কামনা :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাঠকের মন ছুঁয়ে যাওয়া মানে বিরাট পাওয়া। এতো অন্তত আশা করি নাই। আপনি ঠিকই বলেছেন, গল্পের বার্তাটা শিশুদের সাথে সাথে বড়দের জন্যও শিক্ষণীয়।
আপনাকে আমার ব্লগবাড়িতে মনে হয় প্রথম পেলাম। স্বাগতম। সামুতে পথচলা মসৃণ হোক। অনেক শুভ কামনা রইলো। ধন্যবাদ সৈকত।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার।
শুভ কামনা :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেন রসি। আপনার জন্যও অনেক শুভ কামনা রইলো। ধন্যবাদ।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১

ফা হিম বলেছেন: ভালোই তো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফা হিম। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অসাধারণ লাগল।

বিষয়বস্তুর বিশেষত্ব ভালো লাগল।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: রাজপুত্রের মন্তব্য আমাকে দিশেহারা করে দিয়েছে। অনেক ধন্যবাদ রাজপুত্র। ভালো থাকুন সতত।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: একসময় কিছু মাছ পালতাম ।

শুভেচ্ছা লেখক ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার শখের কথা জানতে পেরে খুশি হলাম নাজমুল। আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২০

আরজু পনি বলেছেন:

আগামী কাল কন্যাকে সাথে নিয়ে পড়বো ।

শুভকামনা ... এবং +++ ।।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মামুনির জন্য আমার অনেক আদর ও ভালোবাসা রইলো। মামুনির গল্পটা কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১

সুমন কর বলেছেন: অনেক পাখির নামও জানা গেল।

চমৎকার একটি বার্তা গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য অাপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে অনেক উৎসাহ পেলাম সুমন। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার একটি শিক্ষণীয় গল্প।


গল্প পড়ে ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল। নানুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে ছোট মামার সাথে ঘুরে বেড়াতাম।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার শৈশবের সাথে দেখা যায় অনেক মিলে গেছে। জেনে ভালো লাগলো প্রবাসী। এমন স্মৃতি আমারও আছে। :)
অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫৬

জাফরুল মবীন বলেছেন: এই আদর্শ শিশুতোষ গল্পটি শিক্ষণীয়ও বটে।

অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানবেন ভাই বিদ্রোহী বাঙালি চমৎকার এই গল্পটি উপহার দেওয়ার জন্য। :)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্য ব্লগারদের জন্য বিরাট একটা পাওয়া। প্রতিটি ব্লগারকে আপনি অত্যন্ত ভালোবাসার চোখে দেখেন। এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আমিও আপনার ভালোবাসায় আপ্লুত হলাম ভাই। অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

এম এম করিম বলেছেন: খুব সুন্দর একটা শিশুতোষ গল্প, খুব ভালো লিখেছেন।

শুভকামনা রইল।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক দিন পর আবার আপনাকে পেলাম করিম। ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একসময় আমিও বাটুল নিয়ে জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরতাম এই সময় মান শীত আর বসন্তের সকালগুলোয়| সেই কথাগুলো মনে পড়ছে| কিন্তু সৌভাগ্যের কথা কোনদিনও কোনপাখি মারতে পারিনি! গল্প ভাল হয়েছে

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমারও আপনার মতোই অবস্থা ছিল। :( তবে আমার বড় ভাই ছিলেন বেশ দক্ষ। তাই উনার সহযোগী হয়ে অনেক জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছি।
গল্প ভালো লাগায় এবং আমাকে কিছুটা নস্টালজিক করে দেয়ার জন আন্তরিক ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল। ভালো থাকবেন।

১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০০

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: গ্রামীন সমাজের এক দৃশ্যমান কাহিনী গল্পে উঠে এসেছে...। ভালো লাগলো।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বাধীন। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

ইছামতির তী্রে বলেছেন: সুন্দর গল্প। গ্রামে বাস করেছেন এমন প্রায় সকলের জীবনেই এসব ঘটেছে। আমি জীবনে বাটুল দিয়ে একটা পখি মেরেছিলাম। সব মনে পড়ছে।
চালিয়ে যান বস।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, এই পাখি পালার শখ গ্রামের বাচ্চাদের মধ্যে এক সময় অনেকেরই ছিল। বাটুল কাহিনী আপনার জীবনেও আছে দেখা যায়। তবু ভালো অন্তত আপনি একটা পাখি শিকার করতে পেড়েছিলেন। কিন্তু আমি পারি নাই। :(
আপনাকে পোষ্টে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো। বাটুলও কিন্তু একটা হারিয়ে যাওয়া প্রযুক্তি। কিন্তু আপনার পোষ্টে এটা স্থান পায়নি। :(
অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ইছামতির তীরে। ভালো থাকবেন সতত।

১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালো লাগা রেখে যাওয়ায় খুশি হলাম লাইলী। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইলো।

১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের পরিণতি আগেই আঁচ করা যাচ্ছিলো। পাখির বাচ্চাদুটোর জন্যে আমারও মন খারাপ লাগছিলো।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশুতোষ গল্পের পরিণতি বড়রা আগেই আঁচ করতে পারবেন। আমার মনে হয় এটাই স্বাভাবিক। কারণ শিশুতোষ লেখাগুলোতে ভাবনার অবকাশ কম রাখাই ভালো। বরং মেসেজটাকে বেশী বেশী হাইলাইট করা উচিৎ, যাতে শিশুরা সহজেই ধরতে পারে এবং অনুধাবন করতে পারে। তাই শিশুতোষ গল্পগুলোকে উন্মুক্ত রাখার পক্ষপাতি আমি।
প্রিয় গল্পকারের উপস্থিতিতে অনেক খুশি হয়েছি। ইদানীং ব্যস্ত নাকি, কম দেখি যে? অনেক ধন্যবাদ হাসান মাহবুব। ভালো থাকবেন। আপনার নূতন গল্পের অপেক্ষায় আছি কিন্তু।

২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //শিশুতোষ গল্পের পরিণতি বড়রা আগেই আঁচ করতে পারবেন। আমার মনে হয় এটাই স্বাভাবিক। কারণ শিশুতোষ লেখাগুলোতে ভাবনার অবকাশ কম রাখাই ভালো।// দিনে দিনে আমার মতো ইস্মার্ট অইয়া যাইতেছেন B-) ;) :P

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: চাইলে কামানই চাওয়া উচিৎ। পিস্তল চাইয়া লাভ নাই। আমি এই থিওরিতে বিশ্বাসী। তাই অনুকরণ করলে ব্লগরত্নরেই করা উচিৎ। আর এই কারণেই আফনারে কপি পেস্ট মারার ট্রাই মারতাছি। খুব খিয়াল কইরা ভাইজান। ;)

২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক সুন্দর শিক্ষনীয় শিশুতোষ গল্প । ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল ।:( :((

চলুক গল্প লেখা...

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পটা পড়লে আসলেই শৈশবের অনেক স্মৃতি মনে পড়ার কথা। আপনারও পড়েছে দেখা যায়। অনেক ধন্যবাদ কালি। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

সোহানী বলেছেন: দারুন একটা মোরাল.... আমার ক্লাস ফোরে পড়া ছেলেকে পড়াতে হবে আপনার এ লিখা কিন্তু মুশুকল হলো আমার ছেলে আবার বেশী জ্ঞানী :-B :-B :-B :-B :-B :-B ..... এতো বেশী বই পড়ে যে তাকে কিছু বোঝানোর আগেই আমাকে বুঝাতে শুরু করে....হাহাহাহা

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: জ্ঞানী বাবু যে বই পড়ার পাগল, সেটা জেনে খুশি হলাম। বাবজানের এই পাগলামিটা ধরে রাখতে পারলে খুব ভালো হবে। বাবজানকে আমার আদর ও ভালোবাসা দিবেন। আর জ্ঞানী বাবুর কাছ থেকে আপনিও বুঝে নেবেন কষ্ট করে। হা হা হা।
অনেক ধন্যবাদ সোহানী। ভালো থাকবেন।

২৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৬

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভুল বুঝিয়ে ছুই না তোদের, মন বাড়িয়ে ছুই।

আপনি তো শিশুদের মন দিয়ে সব ছুতে শেখাবেন।

দারুন আর দারুন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশুদের মন দিয়ে কতটুকু শেখাতে পারবো জানি না। তবে আপনার মন্তব্য আমার মন ছুঁয়ে গেছে মায়াবী রূপকথা। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪২

মিশু মিলন বলেছেন: অসাধারণ গল্প! আগেও পড়েছিলাম, আবারও পড়ে মুগ্ধ হলাম।
বাচ্চাদের উপযোগী সহজ-সরল ভাষা, সাবলীল উপস্থাপন। কোন জটিরতা নেই। চমৎকার শিক্ষামুলক গল্প।
এধরণের গল্প পড়লে বাচ্চাদের সৃজন-মননের যেমন প্রসার ঘটবে তেমনি পশুপাখি এবং মানুষের প্রতি মায়া বাড়বে, প্রেম বাড়বে। শিশু মনকে হিংস্রতা গ্রাস করবে না।
অপূর্ব'র অভিজ্ঞতা প্রসূত মানসিকতা ছড়িয়ে পড়ুক সকল শিশুর মাঝে।
এধরনের শিক্ষনীয় গল্পের অপেক্ষায় রইলাম প্রিয় বাঙালি।
ভাল থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর........

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার গল্পের মতোই চমৎকার আপনার মন্তব্য। বিশেষ করে লেখার মেসেজ ধরে সেটা উপর আপনার বিশ্লেষণ বরাবরই মারাত্মক অর্থবহ হয়ে উঠে পোস্টের মাহাত্ম্য বাড়িয়ে দেয়।

এধরণের গল্প পড়লে বাচ্চাদের সৃজন-মননের যেমন প্রসার ঘটবে তেমনি পশুপাখি এবং মানুষের প্রতি মায়া বাড়বে, প্রেম বাড়বে। শিশু মনকে হিংস্রতা গ্রাস করবে না।

যদিও গল্পটা আমার লেখা, তারপরও আপনার এই কথাগুলোই আমি বাচ্চাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি একেবারে মূলে ধরে মন্তব্য করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো মিশু।
প্রিয় গল্পকারকে এভাবে লেখার মাঝে পেলে সাহস বেড়ে যায় অনেক গুণ। আন্তরিক ধন্যবাদ মিশু। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার বাড়িতে এসে দেখি দেরী হয়ে গেছে।। আমি দুঃখিত।। কারন অফিস।। যে সময়টুকু পাই,তা যথেষ্ট নয় পুরো ব্লগ পড়ার জন্য।। আশা করি বুঝতে পারছেন।।
গল্পের ছলে যদি কোন ম্যাসেজ দিতে চেয়েছিলেন, তা স্বার্থক।। আমার হিসাবে।। কিন্তু সত্যি কথা বলতে কি,এই মানষিকতা হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের যান্ত্রিক জীবন থেকে।।
যেখানে নিজ রক্তের সম্পর্কের মাঝেও যা অনুপস্থিত।। থাকবে শুধু অভিধানেই।। ধন্যবাদ।।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: দেরিতে হলেও আপনার উপস্থিতি আমার পোষ্টে বরাবরই হয়ে থাকে। এই জন্য কৃতজ্ঞতার কোন শেষ নাই।
ব্যস্ততার ব্যাপারটা আমিও বুঝি। এই দেখুন না, আজ সারাদিন আমি নিজেই সময় দিতে পারি নাই। ব্যস্ততার মাঝে সময়ে বের করে ব্লগ পড়া অনেক সময় আসলেই কষ্টকর হয়ে উঠে।
আপনার দুঃখবোধটা আমিও অনুধাবন করতে পেড়েছি। যান্ত্রিক জীবনের জাঁতা কলের চাপায় ইদানীং আমাদের নৈতিকতাবোধ, জীবনবোধ, মূল্যবোধ, মানবিকতা সব হারিয়ে যাচ্ছে। মানুষের মাঝে যেন ভর করেছে যন্ত্র, যেখানে কোন আবেগ ও বিবেকের কোন প্রশয় নেই যেন। আপনি ঠিকই বলেছেন আমাদের মানবীয় গুণাবলী যেন ধীরে ধীরে শুধু অভিধান নির্ভর হয়ে পড়ছে। বাস্তবে যার অস্তিত্ব বিলীন হবার জো হয়েছে।
ব্যস্ত সময়ের মাঝেও সময় করে সুন্দর মন্তব্য দিয়েছেন, বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু মতামত তুলে ধরেছেন। সত্যিই আমি কৃতজ্ঞ। অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৪

আমান দ্যা ফারসিয়ার বলেছেন: একটা সময় আমিও অনেক পাখি পালতাম, কবুতর, কোয়েল, টিয়া, ময়না। আহারে কত সুন্দর ছিল দিনগুলো।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আসলেই ঐ জীবনটা অনেক সুন্দর ছিল। নির্মল আনন্দের জীবন। আমার ব্লগবাড়িতে আপনাকে স্বাগতম আমান। অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইলো।

২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: সুন্দর শিশুতোষ গল্প।

শুভেচ্ছা রইলো।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রিয় গল্পকারের মুখে ভালো লাগার কথা শুনতে কার না মনে চায়। অনেক ধন্যবাদ ইসহাক। বাসন্তী শুভেচ্ছা রইলো।

২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:
" মা ঘুঘু আর বাবা ঘুঘু আদর করে করে ঠোঁট দিয়ে বাচ্চাদের খাইয়ে দিচ্ছে। অথচ সারাদিন চেষ্টা করেও অপূর্ব তাদের কিছুই খাওয়াতে পারে নাই। অপূর্ব আর ছোট মামা লিচু গাছ থেকে একটু দূরে সরে এসে বাচ্চাদের খাওয়া দেখছে। অপূর্বর কান্না মাখা চেহারায় এখন খুশীর ঝিলিক বইছে। ছোট মামাকে বলছে, "

-গল্প ভালো হয়েছে।

মানুষ যদি ঘুঘুর বাচ্ছাকে ধরে, মা বাচ্ছা ফেলে চলে যায়।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: //মানুষ যদি ঘুঘুর বাচ্ছাকে ধরে, মা বাচ্ছা ফেলে চলে যায়। //

আমাদের দু'জনের অভিজ্ঞতা এক হল না। অবশ্য ভিন্নতা থাকতেই পারে। তবে লক্ষ্য করে দেখবেন বাচ্চা ফেলে সহজে যায় না। আমি অন্তত তাই দেখেছি। তাছাড়া লিচু গাছটা কিন্তু বাড়ির সীমানার ভিতরই, যেখানে বাসাটা ছিল। সুতরাং চলে যাওয়ার প্রশ্নও আসে না স্বভাবতই।
গল্প ভালো লাগায় উৎসাহ পেলাম চাঁদগাজী। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ বসন্ত।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনাকেও বসন্তের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এহসান। ভালো থাকবেন।

৩০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বিদ্রোহী বাঙালি,
শিশুদের হাইব্রিড করার প্রয়াস চলছে। সুতরাং শকুনও খাঁচায় বদ্ধ করা চাই। যাইহোক অপূর্বর মামারে আমার সালাম দেবেন। আর গল্পকারের লেখার প্রশংসা না-করেই অন্ধবিন্দু কহেন- যা কিছু ভালো তা না-বললেও ভালো ! হুম।

(কত নাম্বার ভালোলাগা জানাইলাম মনে আসতে-ছেনা। তবে আমাদের কবি ফররুখ আহমদের পাখি বিষয়ক ছড়া-কবিতাগুলো স্মরণ করতাছি)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শকুন আমি আর আপনি খাঁচায় বন্দী করলে কী হবে, অন্যে এসে আবার ঠিকই কিন্তু খাঁচা খুলে দেবে। আবার দুই দিন পর যে আমি আর আপনিও নিজের স্বার্থে খাঁচা খুলে দেবো না, তার কী গ্যারান্টি আছে। এইতো হয়ে আসছে তেতাল্লিশ বছর ধরে। আফসোস!
অন্ধ হলেও এটা কিন্তু জব্বর কইছেন, যা কিছু ভালো তা না বললেও ভালো। :P

তবে ভালো হয়েছে কি মন্দ হয়েছে জানি না, কিন্তু একটা বার্তা দেয়ার চেষ্টা করেছি, এটা শুধু জানি। ভালো লাগার কোন নাম্বার লাগে না। তাই নাম্বার ছাড়াই আপনার ভালো লাগা মাথা পেতে নিলাম। অনেক ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

রোদেলা বলেছেন: শিশুদের জন্যে গল্প লেখা সত্যি কঠিন।আপনি সেই কঠিন কাজটি সুন্দর ভাবে গুছিয়ে সম্পন্ন করেছেন।শুভেচ্ছা।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: চেষ্টা করে যাচ্ছি মাঝে মাঝে। গুছানো হচ্ছে কিনা জানি না। তবে আপনাদের পাশে পেয়ে সাহস বাড়ছে শিশুতোষ লেখা অব্যাহত রাখার। অনেক ধন্যবাদ রোদেলা।

৩২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮

জুন বলেছেন: মন ছুয়ে গেল আপনার কাহিনীটি বিদ্রোহী বাঙালি। একটি শিক্ষনীয় গল্প ছোট বড় সবার জন্যই । আমি অনেক জায়গায় দেখেছি কিছু কিশোর যুবকদের গুলতি দিয়ে অকারন পাখী মারতে । জিজ্ঞেস করেছি কেন মারছো ? কোন উত্তর দিতে পারে নি।
আমার বাসায় প্রতিদিন সকাল বিকাল আমি কিছু চড়ুই, শালিক, বুলবুলি আর কাক কে খেতে দেই । খুব ভালো লাগে তখন। সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরী হলে চড়ুই গুলো কিচির মিচির আর শালিক গুলো ক্যাঁ ক্যাঁ করতে থাকে ।
+

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সত্যি কথা কী আমি নিজেও শৈশবে গুলতি নিয়ে অনেক ঘুরেছি। কিন্তু কোনদিন একটি পাখিও শিকার করতে পারি নাই। তবে অনেককেই দেখেছি তারা পেড়েছিল। তখন ব্যাপারটা খুব উপভোগ করেছিলাম। কিন্তু এখন বুঝি, শৈশবের সেই উত্তেজনা কতটা ভুল ছিল। অনুশোচনা থেকেই এই গল্পের অবতারণা।
আপনার সুন্দর মনের পরিচয় পেয়ে ভালো লাগলো। পাখির প্রতি আপনার এই ভালোবাসাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখছি। অটুট থাক আপনার এই ভালোবাসা এটাই প্রত্যাশা করছি। আপনার সুন্দর মন্তব্য আমার পোস্টের জন্য একটা সংযুক্তি। অনেক ভালো লাগলো। আন্তরিক ধন্যবাদ জুন। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শিশুমনের উপযুক্ত গল্প। এরকম গল্প আরও চাই আপনার কাছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি না হয় চেষ্টা করবো আরও লিখে যেতে কিন্তু আপনার কী খবর বলুনতো প্রোফেসর, অনেক দিন হল আপনার কোন লেখা পাচ্ছি না কেন?
আপনাকে পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার শিশুতোষ গল্পে । খুব ভালো লাগলো ভাই। গল্পের ছলে অনেক শিক্ষণীয় বার্তাও পেয়ে গেলাম আমরা।

অনেক ভালো থাকুন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনাকে পোষ্টে পেয়েও অনেক ভালো লাগলো। ইদানীং একটু কম দেখি আপনাকে। ব্যস্ত সময় পার করছেন নাকি? অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শায়মা বলেছেন: আবু শাকিল বলেছেন: শিশুতোষ গল্পে প্রথম ভাল লাগা। :) :)

অট :- শ্যামা পাখির নাম ।আজকে জানলাম।
ভাইয়া আমার তঁ এখন শ্যামা পাখি দেখতে মুঞ্ছায়ছে।

শ্যামা পাখি এবং ব্লগার শায়মা মধ্যে কি কোন মিল আছে =p~ =p~ =p~
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৬ ০
লেখক বলেছেন: আপনার জন্য শ্যামা পাখির একটা ছবি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু অনেক কষ্ট করেও দিতে পাড়লাম না। তবে নিচের লিংক থেকে শ্যামা পাখি সম্বন্ধে কিছু জেনে নিতে পারবেন। এটা ধলাকোমর শ্যামার লিংক দিলাম।

ধলাকোমর শ্যামা

শ্যামা পাখি আর ব্লগার শায়মার মধ্যে কোন মিল খুঁজে পাওয়া গেলে তার জন্য কিন্তু আপনাকেই দায়ী করা হবে। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। :P
গল্প ভালো লাগায় এবং প্রথমেই আপনাকে পাওয়ায় অনেক খুশি হলাম আবু শাকিল। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।





গল্প পড়তে পড়তে নীচে এসে কমেন্ট করতে গিয়েই দেখি আমাকে নিয়ে এইসব!!!!!!!!!!!!!!!!


আমি দুইজনকেই দায়ী করলাম ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যারা ছোট্টমণিদের নিয়ে লেখালেখি করে, তাদের ঘিরে যারা স্বপ্ন বুনে, তাদের সান্নিধ্যে যারা আনন্দ খুঁজে পায়, তারাও যে পাখির মতোই নিষ্পাপ। তাই প্রাসঙ্গিক ভাবেই তোমার নাম চলে আসায় কোন সমস্যা হয় নাই। সুতরাং আমরা দু'জনেই নির্দোষ। :P

৩৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর । দোয়েল কোয়েল ময়না শ্যামা বোধ হয় খুব ছোট বেলায় পড়েছিলাম । ছোট বেলায় অনেকের পাখি পালার শখ হয় ।বিশ্ববিদ্যালয় আমার এক বন্ধু হলে ময়না পালা শুরু করলো ।নাম করা ক্যাডার তাতে কি ? তার নাম হয়ে গেলে ময়না পাপ্পু ।বন্ধুরা তাকে সেই নামে সম্বোধন করতে লাগলো ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের কথা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। এক সময় আমিও ময়না পালতাম। :)

৩৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২১

নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: বাহ ! অনেক ভালো লেগেছে !
বড়দের জন্যও প্রযোজ্য

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন এটা বড়দের জন্যও প্রযোজ্য। পাঠকের ভালো লাগায় সব সময় আনন্দ দেয়। অনেক ধন্যবাদ লুবনা।

৩৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার লেখায় ভালোলাগা। গল্পের ছলে মূল্যবান মেসেজ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই ধরেছেন, চেষ্টা করেছি গল্পের ছলে একটা মেসেজ দিতে। ভালো লাগায় মনে হয় কিছুটা হলেও সার্থক হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ তনিমা। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ময়ূরাক্ষী। ভালো থাকবেন সতত।

৪০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: মাটির ময়নার সাথে বই মেলায় কথা হলো। আপনার নাম আতিক। এটা জানা ছিল না।

আপনাকে ইদানিং ঘুড়ি ব্লগে দেখি না কেন?

জবাব চাই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার নামতো আলো ব্লগে থাকা অবস্থায়ই জানার কথা ছিল। কারণ সেখানে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম এই নিয়ে। যাহোক, ময়নার কল্যাণে শেষ পর্যন্ত জেনেছেন তবু।
ঘুড়িতে যাই না ঠিক তা নয়। মাঝে মাঝে কিন্তু যাই। হয়তো আপনার সাথে ঠিক মতো দেখা হয় না। তাছাড়া কিছুটা দুঃখবোধতো আছেই। সেটাতো এখানে বলা যাবে না প্রামাণিক ভাই। তবে ঘুড়ি এগিয়ে যাক সেটা সব সময়ই চাই। এখনো মাঝে মাঝে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। হয়তো তখন দেখা হতে পারে। আমার অনুপস্থিতি আপনি পর্যবেক্ষণ করেছেন। সত্যিই কৃতজ্ঞ হলাম। ভালো থাকবেন ভাই।

৪১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৪

প্রামানিক বলেছেন: নীল সাধুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম ঘাসফুল ইদানিং ব্লগে আসে না কেন? নীল সাধু বলল যে, তার সাথে তো কোন সমস্যা হয় নাই হয়তো সময়ের অভাবে ব্লগে সময় দিতে পারছে না।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: উনি ঠিকই বলেছেন। অন্তত কারো সাথে কোন সমস্যা হয় নাই এটা ঠিক বলেছেন। :) তবে কারো কারো আচরণে দুঃখ পেয়েছি। এটা অস্বীকার করবো না। আর সে কথা এখানে শেয়ারও করবো না। :(

৪২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৯

আরজু পনি বলেছেন:

কন্যাকে পড়ার পর জিজ্ঞেস করেছিলাম কেমন লাগলো... সে আমাকে পুরো ঘটনাই বলে ফেললো ... :D

আশা করি চালিয়ে যাবেন আপনার এই শিশুতোষ লেখা...

আপনার শিশুতোষ লেখা শিশু একাডেমির পত্রিকায় দিলে ভালো হতো...

অবশ্য এর মধ্যেই আর কোথায়ও দিচ্ছেন কি না জানি না।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।।


---------
গতকাল "আমি অথবা অন্য কেউ"-কে ব্লগে দেখেছিলাম। একটা পোস্টও দিয়েছিলেন তারপর আবার ড্রাফট করে ফেলেছেন বা মুছে ফেলেছেন ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মাশাল্লাহ! মামুনিতো দেখা যায় বেজায় সমঝদার। আমার গল্পটা সার্থক হল মামুনির মতো একজন ক্ষুধে পাঠক পেয়ে, যাদের জন্য মূলত লেখা।
আমি কোথায় লেখা দিচ্ছি না। আর চেষ্টা করবো চালিয়ে যেতে।
'আমি অথবা অন্য কেউ' আমার অনুসরণে আছে। তাই পোস্ট দিলে আমি দেখতে পেতাম। হয়তো আমি দেখার আগেই তুলে নিয়েছেন। সামুর প্রতি উনার অভিযোগটা কী জানতে পারি?
আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। মামুনিকে আমার আদর ও ভালোবাসা দিবেন। মামুনির নামটা কিন্তু জানা হল না।
শিশু একাডেমীর পত্রিকায় কীভাবে লেখা দিতে হয়, জানালে খুশি হব। ভালো থাকবেন সতত।

৪৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

শিশুতোষ গল্প হলেও শিক্ষনীয়।

ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৪৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার শিক্ষণীয় পোস্ট। ব্লগে তো শিশুতোষ গল্প তেমন দেখা যায় না, লিখবেন মাঝে মাঝে।


মাইনুদ্দিন মইনুল ভাইয়ের দ্বিতীয় মন্তব্যে উত্তম জাঝা =p~ =p~

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ব্লগে আসলেই শিশুতোষ লেখা কম আসে। আমি ভালো লিখি না। তবুও মাঝে মাঝে পোস্ট দেই এবং চেষ্টা করবো এই ধারা অব্যাহত রাখতে। আপনি লিখেন না কেনো?
মইনুল ভাইয়ের দ্বিতীয় মন্তব্য দেখেছেন? :P
অনেক ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.