নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাস ফুল

মানুষের বিচার্য হোক মনুষ্যত্ব ও মানবতা; কোন ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ কিংবা লিঙ্গ নয়

বিদ্রোহী বাঙালি

লেখালেখির ক্ষেত্রে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য।

বিদ্রোহী বাঙালি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ সহব্লগার ও লেখক সুফিয়া’র ভ্রমণ কাহিনী ভিত্তিক বই ‘নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত’

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯





বইয়ের নামঃ নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত

লেখকঃ সুফিয়া বেগম

বইয়ের ধরণঃ ভ্রমণ কাহিনী

প্রকাশকঃ টুম্পা প্রকাশনী

প্রচ্ছদঃ অনন্ত আকাশ

মূল্যঃ ১৭০ টাকা মাত্র

ISBN: 984-70269-0013-3



যারা ভ্রমণবিলাসী তাদের বেশী দিন ঘরে আবদ্ধ রাখা যায় না। সময় সুযোগ পেলেই তারা ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন আর ছুটে বেড়ান স্বদেশ ও বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আমাদের সহব্লগার এবং লেখক সুফিয়া বেগমও একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ। বিশ্বকে দেখার তাড়নায় তিনি ইতিমধ্যেই জাপান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, চীন ও ভারত ঘুরে এসেছেন। তারপর আবার একসময় তাঁর মধ্যে লোভ জেগে উঠে হিমালয় ও মরুর ফুল ‘বুর্জ আল খলিফা’ দেখার। সময় এবং সুযোগ পেয়ে বেরিয়েও পড়েছিলেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনুষ্য তৈরি সৌন্দর্যকে অবলোকন করার জন্য।

২০১৩ এর জুলাই মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পেশাগত সফরে গিয়ে দেখার সৌভাগ্য হয় ‘বুর্জ আল খলিফা’। তারপর আবার একই বছরের নভেম্বর মাসে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সফরে নেপালে ঘুরে দেখে আসেন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পর্বতমালা হিমালয়। এই সফরে লেখক বেশ দুঃসাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। কারণ সফরসঙ্গী হিসাবে কাউকে না পেয়ে একাই বেরিয়ে পড়েছিলেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত আর নেপাল ভ্রমণের সেই অভিজ্ঞতাকে তিনি পাঠকের সাথে ভাগাভাগি করেছেন তাঁর নূতন এবং তৃতীয় ভ্রমণ কাহিনীর বই ‘নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত’ এ, যা এবারের বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। ভ্রমণ কাহিনীর সবটুকু স্বাদ ও সৌন্দর্য লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করা রীতিমতো কঠিন কাজ। মনের ভাব ও অনুভূতি প্রকাশে অনেক সময় উপযুক্ত শব্দ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। তবে বইটি পড়লে বুঝা যায় লেখক তাঁর চেষ্টায় কোন ধরণের ত্রুটি রাখেন নাই। লেখার ভাঁজে ভাঁজে যত্নের ছাপ স্পষ্ট অনুভূত হয়।



‘একটি ভ্রমণ কাহিনী তৈরি করার জন্য লেখার পারঙ্গমতা যতটা দরকার, ঠিক ততটাই দরকার ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করে নিজের ভেতর ধারণ করা। নিজের ভেতর ধারণকৃত ভ্রমণ অভিজ্ঞতাকে ভাষার প্রাঞ্জলতার মাধ্যমে সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারলে একটি ভ্রমণ কাহিনী সত্যিকার সাহিত্যিক মূল্য দাবি করতে পারে বলে আমি মনে করি। ভ্রমণতো আমরা অনেকেই করে থাকি, সে দেশে হোক কিংবা বিদেশে হোক। ভ্রমণ করতে গিয়ে আমরা কত বিচিত্র ঘটনা ও অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হই তা বলে শেষ করা করা যাবে না। এসব অভিজ্ঞতাকে নিজের লেখনীর মাধ্যমে অন্যের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে পারলে কার না ভাল লাগে?’...১



ভালো লাগার সেই আবেগ ঘন মুহূর্তগুলোকে মলাটবন্দী করে পাঠকের কাছে উপস্থাপন করাকে লেখক তাঁর নৈতিক দায়িত্ব হিসাবে ধরে নিয়েই রচনা করেছেন তাঁর ‘নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত’ বইটি।



হিমালয় কন্যা নেপাল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক আধার। মূলত হিমালয়কে ঘিরেই নেপাল সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসে আছে, যা ভ্রমণবিলাসী মানুষকে চুম্বকের মতো আকর্ষণ করে যাচ্ছে যুগ যুগ ধরে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯৫০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত নেপালের পোকারা শহরটির মনোরম নৈসর্গিক সৌন্দর্য পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকে হিমালয়ের অন্নপূর্ণা, ধুলাগিরি ও মাকাউ শৃঙ্গের সূর্যোদয়ের অভূতপূর্ব দৃশ্য উপভোগ করার জন্য। পোকারার সারাংগেটে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থান নিয়ে সূর্যোদয় দেখে লেখক যেন অন্য জগতে হারিয়ে গিয়েছিলেন। লেখকের অভিব্যক্তিতে তাই সহজেই ধরা দেয়-

‘সত্যি এ সৌন্দর্যের তুলনা মেলেনা পৃথিবীর কোথাও! কোন ভাষার কোন সমৃদ্ধ অভিধানেও বোধহয় খুঁজে পাওয়া যাবে না এই সৌন্দর্যকে উপযুক্তরূপে বর্ণনা করার মতো কোন শব্দ। পৃথিবী বিখ্যাত কবি-সাহিত্যিকদের কল্পনা বিলাসও বোধহয় এখানে এসে হার মানতে বাধ্য হবে। আমি শুধু ভাবছি মানুষের মনকে মোহিত করার জন্য বিধাতার সে কি অপরূপ সৃষ্টি! প্রকৃতিকে সাজিয়ে রেখেছে সৌন্দর্যের সবটুকু নির্যাস দিয়ে। একমাত্র চোখে দেখে হৃদয়ে ধারণ করা ছাড়া কার সাধ্য আছে ভাষার ফ্রেমে এই সুন্দরের এই আবাহনকে প্রকাশ করতে পারে?’

হিমালয়ের পাদদেশ থেকে সূর্যোদয় দেখার তৃপ্তি নিয়ে লেখক ছুটে গিয়েছেন নগরকোটে। কাঠমুন্ডু থেকে বত্রিশ কিলোমিটার পূর্বদিকে অবস্থিত নগরকোট শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২১৭৫ মিটার উঁচুতে। এখান থেকে হিমালয়ের মায়াবী রূপ বিশেষ করে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের পরিপূর্ণরূপে উপভোগ করা যায়।

‘একদিকে হিমালয়কে নিজের রঙে রাঙিয়ে দিয়ে সূর্য তাঁর আপন গরিমায় উদ্ভাসিত। অন্যদিকে নিজের দুগ্ধ-ধবল বরফাচ্ছাদিত শান্ত-সৌম্য রূপের সাথে সূর্যের রক্তাক্ত আভাকে ধারণ করে আপন মহিমায় উজ্জ্বল হিমালয়। মাঝখানে প্রকৃতির বুক ছিঁড়ে বেরিয়ে আসা সবুজ পাহাড়রাশি যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা পটভূমি।‘...২

হিমালয়ের সৌন্দর্যে লেখক এতোটাই মুগ্ধ যে, তাঁর মনে হয়েছে এই যে বছরের পর বছর ধরে মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে হিমালয়ের চূড়ায় আরোহণের জন্য মানুষের অদম্য চেষ্টা তা কেবল অভিযাত্রী হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখাবার জন্যই নয় বরং হিমালয়ের মায়াবী সৌন্দর্য অন্যতম কারণ।

হিমালয় দেখতে গিয়ে ইন্টারন্যাশনাল মাউন্টেন মিউজিয়াম দেখবে না, তা কী হয়। সেখানেও গ্যালারী ঘুরে দেখেছেন অনেক কিছু, যা বইতে উঠে এসেছে। নেপালের আরও একটি অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান ‘ডেভিস জলপ্রপাত’, যার ইতিকথার সাথে এক নাম না জানা লেক এর কথাও আমাদের জন্য বইটিতে স্থান পেয়েছে। শান্ত সমাহিত নীরব অভিমানে মুখর লেকটি লেখককে এক অদৃশ্য বন্ধনে যেন জড়িয়ে নিয়েছিল। বইয়ে স্থান পাওয়া স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন ‘বখতপুর দরবার স্কয়ার’ ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও পাঠকের জন্য একটা বিরাট পাওয়া। সপ্তদশ শতাব্দীতে রাজা জিতামিত্রা মল্লা কর্তৃক নির্মিত এই রাজপ্রাসাদটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য বা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এর তালিকাভুক্ত করেছে।



নেপালের সৌন্দর্য যেখানে প্রকৃতি প্রদত্ত, সেখানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সৌন্দর্যের বেশীর ভাগই মনুষ্য সৃষ্টি অপরূপ নির্মাণশৈলী কারণে। টাকা থাকলে নাকি বাঘের চোখও মেলে। সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্বন্ধে যারা জানেন তারা সেটা সহজেই মেনে নেবেন বলে আমার বিশ্বাস। আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের সর্বাধিক ব্যবহার চোখে পড়ে আমিরাতের আনাচে কানাচে। বিজ্ঞান আর মনুষ্য মস্তিষ্কের অনন্য সমন্বয় ঘটিয়ে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দৃষ্টি নন্দন পাঁচ তারকা হোটেল ‘বুর্জ আল খলিফা’। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাদশা খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ‘বুর্জ দুবাই’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘বুর্জ আল খলিফা’ রাখা হয়। বিশ্বের ধনকুবেরদের পদচারণে মুখরিত এই ‘বুর্জ আল খলিফা’ এখন পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। ‘বুর্জ আল খলিফা’র মতোই সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরও একটি অনন্য আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের নিদর্শন ‘কিং জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ’, যা আমিরাতে ইসলামের মাহাত্ম্য ও গর্বের প্রতীক। দুবাইয়ের এক সময়ের অন্যতম গর্বের প্রতীক ‘বুর্জ আল আরব’ দেখার অভিজ্ঞতাও লেখক আমাদের জন্য পরম যত্ন নিয়ে বইটিতে এঁকে দিয়েছেন।



‘ভ্রমণকাহিনির লেখকের দায়িত্ব হচ্ছে, তিনি কী দেখলেন তা পাঠককে জানানো। এই কাজটি কোনো ভ্রমণকাহিনির লেখক করতে পারেন বলে আমি মনে করি না।

সৌন্দর্য কাগজে কলমে ব্যাখ্যা করা যায় না। সৌন্দর্যের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়। ট্রয় নগরীর হেলেনের সৌন্দর্য বর্ণনা করতে কবি হোমার অনেক পাতা খরচ করেন। কিন্তু সেই হেলেনকে পাঠক হিসেবে কি আমরা চোখের সামনে দেখতে পেয়ছি? কখনো না। যে দৃশ্য আগে কখনো দেখা হয় নি, মস্তিষ্ক সেই দৃশ্য দেখাতে পারে না। হেলেনকে আমরা কল্পনায় পরিচিত কোনো রূপবতীর আদলেই দেখব।‘...৩

হিমালয়ের হৃদয় কাড়া সৌন্দর্য, ডেভিস জলপ্রপাতের মুগ্ধ হাতছানি, বুর্জ আল খলিফা’র চোখ ধাঁধানো শৈল্পিক ছোঁয়া এবং কিং জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ এর মাহাত্ম্য সম্পূর্ণরূপে তুলে আনা তাই হয়তো কোন লেখকের পক্ষে নয়। তারপরও বলবো সহব্লগার ও লেখক সুফিয়া বেগম তাঁর চোখে দেখা অভিজ্ঞতা আর অনুভূতির কথা যথাসম্ভব চেষ্টা করেছেন পাঠকের সামনে তুলে ধরার জন্য। আমাদের জানার পরিধি বাড়িয়ে দেয়ার মতো যথেষ্ট তথ্যের সমাবেশ ঘটিয়েছেন এবং নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ সৎ থেকে ভ্রমণের পারিপার্শ্বিক অনেক কিছুই বস্তুনিষ্ঠ করে লিপিবদ্ধ করেছেন বইটিতে। তথ্যের নির্ভুলতার ব্যাপারেও তাঁকে বেশ সজাগ মনে হয়েছে, যা তিনি ভূমিকাতে অকপটে স্বীকার করে নিয়েছেন। সাথে আছে আরও বেশ কিছু মজাদার অভিজ্ঞতা ও তথ্য। যারা ঘরে বসেও বিশ্বকে জানতে চান, বুঝতে চান, সেই সব কৌতূহলী পাঠক ‘নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত’ বইটি নির্দ্বিধায় পড়ে ফেলতে পারেন। প্রমিত চলিত রীতিতে লেখা সাবলীল ধারা বর্ণনার কারণে বইটি বেশ সুখপাঠ্য হয়ে উঠেছে।



সংক্ষিপ্ত লেখক পরিচিতিঃ

****************************

নামঃ সুফিয়া বেগম

সামু ব্লগ নিকঃ সুফিয়া

জন্মঃ ৩০ সেপ্টেম্বর

জন্মস্থানঃ ময়মনসিংহ

প্রকাশিত অন্যান্য ভ্রমণ কাহিনীর বইঃ

(১) যেমন দেখেছি জাপান

(২) দেশে দেশে বৈচিত্র্যের সন্ধানে

এছাড়াও লেখকের আরও ২৩টি প্রকাশিত বই রয়েছে। যার মধ্যে আছে উপন্যাস, গল্প, কবিতা ও শিশুতোষ রচনা

সাহিত্য পুরস্কারঃ

(১) আশরাফ সিদ্দিকী ও সাইদা সিদ্দিকী স্বর্ণপদক

(২) শ্যামল ছায়া সাংস্কৃতিক একাডেমী সম্মাননা

(৩) বঙ্গবীর ওসমানী স্মৃতি পুরস্কার

(৪) শেখ রাসেল স্মৃতি পুরস্কার

(৫) সত্যজিৎ রায় স্মৃতি পুরস্কার

(৬) ঈশা খাঁন স্মৃতি পুরস্কার

(৭) নেতাজী সুভাস বসু স্মৃতি পুরস্কার

(৮) অনির্বাণ সাহিত্য পুরস্কার

(৯) সানাউল্ল্যাহ নূরী পুরস্কার



তিনি ঢাকা ইউনিভারসিটি এলামনাই এসোসিয়েশন এবং কলকাতাস্থ বিশ্ববঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলনের আজীবন সদস্য। পেশাগত জীবনে একজন উচ্চপদস্থ ব্যাংকার।



তথ্যঋণঃ

১. বইটির ভুমিকায় লেখকের নিজস্ব বক্তব্য থেকে উদ্ধৃত

২. বইটিতে স্থান পাওয়া লেখকের অনুভূতি থেকে উদ্ধৃত

৩. হুমায়ূন আহমেদ এর ‘পায়ের তলায় খড়ম’ বই থেকে উদ্ধৃত

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সুমন কর বলেছেন: রিভিউ চমৎকার হয়েছে।
তবে অাফসোস হয়তো, সে জায়গাগুলোতে যাওয়া হবে না। :((

লেখকের পুরস্কার পাবার লিস্ট দেখে অবাক এবং খুশি হলাম। উনার প্রতি অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আফসোসের কোন কারণ নাই সুমন। জীবনের চাকা কখন কোন দিকে ঘুরবে বলা যায় না। হয়তো কোন দিন যাওয়া হতেও পারে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন সতত।

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ঘাস ফুল ভাই, সময়ের অভাবে পুরোটা পড়ি নাই পরে পড়বো। ধন্যবাদ

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আল্লাহ্‌ আপনার সময়ের অভাব পূরণ করে দিক। ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই।

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ ময়ূরাক্ষী। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভালো কাজ করেছেন। ব্লগারই ব্লগারদের সহায়।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: //লগারই ব্লগারদের সহায়। //
হুম! ঠিকই বলেছেন ভাইজান। ব্লগাররা যদি ব্লগারদের বই পড়ে পাঠ প্রতিক্রিয়া শেয়ার করি, তাতে অন্তত যারা বই বের করেন কিছুটা হলেও উৎসাহিত হবেন। মুল্যায়িত হলে সৃজনশীলতা বাড়তে বাধ্য। অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই।

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১২

এম এম করিম বলেছেন: প্রশংসনীয় কাজ করেছেন বিদ্রোহী ভাই।

ভালো লাগা রইল।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালো লাগাটা অবশ্যই বইটির লেখকের প্রাপ্য। সময় করে বইটি পড়ে দেখতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ করিম। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩২

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে ++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ। ভালো থাকবেন।

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সৌন্দর্যকে কাগজে কলমে মলাট বন্দী করতে সুন্দর মন প্রয়োজন।
লেখিকার প্রতি শুভকামনা ও ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন ভাইয়া।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: //সৌন্দর্যকে কাগজে কলমে মলাট বন্দী করতে সুন্দর মন প্রয়োজন।//
চমৎকার একটি কথা বলেছেন রাজপুত্র। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও ভালো থাকবেন। শুভ কামনা অনিঃশেষ।

৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: লেখকের জন্য অনেক শুভকামনা রইলো
সাথে আপনাকেও ধন্যবাদ
লেখকদের লেখার এমন প্রতিক্রিয়ামূলক পোস্ট বেশি হওয়া দরকার

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার মতো আমিও মনে করি নবীন লেখকদের লেখার ওপর প্রতিক্রিয়ামূলক পোস্ট বেশী বেশী হওয়া দরকার, তাতে নবীন লেখকরা প্রচুর উৎসাহ পাবেন। অনেক ধন্যবাদ তাহসিন। ভালো থাকবেন সতত।

৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর রিভিউ। বইটি পড়তে ইচ্ছে হচ্ছে।

লেখিকার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বইটি সংগ্রহ করে পড়ে নিতে পারেন সোনাবীজ ভাই। আশা করছি উপভোগ করবেন। অনেক ধন্যবাদ।

অফ টপিকঃ আপনি যদি চান তবে আপনার বইটা নীলদার মাধ্যমে মাটিরময়নার কাছে দিয়ে দিতে পারেন। ময়না ১৫ই মার্চ লন্ডন ফিরে আসবে। আর আপনি তার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে চাইলে আমি তার মোবাইল নম্বর দিয়ে দিতে পারি।

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: রিভিউ চমৎকার হয়েছে। ফেবুতে পড়লাম ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লেখকদের কাছে পাঠ প্রতিক্রিয়া এবং বুক রিভিউ দুটোই বেশ আকাঙ্ক্ষিত ব্যাপার। কারণ নিজের লেখা সম্বন্ধে পাঠক অনুভূতি জানার মধ্য দিয়ে লেখকের মধ্যে লেখালেখি নিয়ে যথেষ্ট আগ্রহ সৃষ্টি করে, উৎসাহ যোগায়, ভুলভ্রান্তি থাকলে শুধরে নেয়া যায়। আপনার বইটা কোন দিন হাতে পেলে, তখন সেটা পড়েও আমার অনুভূতির কথা জানাবো অবশ্যই। আপনাকেও ধন্যবাদ অতন্দ্রা।
(ফেবুর উত্তরটাই এখানে তুলে ধরলাম)

১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল রিভিউ
আমি উনার লেখা ও কিছু দেখলাম
চমৎকার লেগেছে ভ্রমন এমনিতেও আমার অনেক প্রিয় ...

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ২:২০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হয়তো চোখের দেখাটা হয় না, তবুও ভ্রমণ কাহিনী পড়লে অনেক অজানা সম্বন্ধেও জানা হয়ে যায়। ভ্রমণ আপনার প্রিয় জেনে ভালো লাগলো মনিরা। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৬

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: নিরলস সাধনার ফসল :D

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:২৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ স্বাধীন। শুভ কামনা নিরন্তর।

১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২৩

শুভ্র বিকেল বলেছেন: সৃষ্টি থেকে পুরুষ্কার বেশি ঘাস ফুল ভাই!
আপনি কিন্ত চমৎকার লিখেছেন!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৪০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার নিকটা অনেক দিন ধরে খুঁজছি কিন্তু মনে করতে পারি নাই। আজ পেয়ে গেলাম। অনেক ভালো লাগলো সুমন। অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৪১

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ!

ধন্যবাদ ভাই বিদ্রোহী বাঙালি চমৎকার রিভিউটি উপস্থাপনের জন্য।

বোন সুফিয়া মানুষ হিসাবেও বেশ বড় মনের এবং তাঁর ভাবনাও অনেক সমৃদ্ধ।অনেক শ্রদ্ধা রইলো এ মানুষটির জন্য।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্যে আপ্লুত হলাম মবীন ভাই। আশা করছি বইটির লেখক নিজেই মুগ্ধ হবেন আপনার মন্তব্যে। অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫

সুফিয়া বলেছেন: কালবেলা ব্লগে ঢুকে এমন একটা পুরস্কার পাব ভাবিনি। মনটা আ এই আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছে। কি করে ধন্যবাদ দিলে আপনার এই মহৎ কর্মের সত্যিকার মর্যাদা দেয়া হবে জানিনা। শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি অন্তরের অন্তস্থল থেকে।

আর রিভিউ কেমন হয়েছে এটা বোধহয় আমার না বলাই ভাল। সংক্ষেপে শুধু এটুকু বলতে পারি যে আপনার এই লেখার মাধ্যমে আজ মনে হচ্ছে আমার সৃষ্টি আমাকে ছাড়িয়ে গেছে। এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ব আমি আপনাকে দিতে চাই।

তারপর আসি অনেকের মন্তব্য প্রসঙ্গে। আপনার পাশাপাশি আমিও অনেকের শুভকামনা পেয়েছি। সেজন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সকল ব্লগার বন্ধুদের প্রতি।

এ প্রসঙ্গে বিশেষ একজন ব্লগার বন্ধুর মন্তব্যের উত্তর আলাদাভাবে দেয়ার প্রয়োজন মনে করছি। তিনি হলেন শুভ্র সকাল। তার মতে আমার প্রকাশিত বইয়ের চেয়ে পুরস্কারের সংখ্যা বেশি। না বন্ধু, আপনার এই মন্তব্যটি ঠিক নয়। আপনাদের সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে এবারের বইটি নিয়ে আমার প্রকাশিত বইয়ের স্ংখ্যা ২৬টি। এর মধ্যে আছে উপন্যাস, গল্পগ্রন্থ, কবিতার বই ও শিশুতোষ রচনা। আর ভ্রমণ কাহিনীর বিষয়টা তো এখানেই জানলেন।

ধন্যবাদ আপনাকে এবং এখানে যারা মন্তব্য করেছেন সেই সকল ব্লগার বন্ধুকে। সকলের জন্য রইল অসংখ্য শুভ কামনা। ভাল থাকবেন সবাই।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এটা কোন মহৎ কর্ম নয়। পাঠক হিসাবে আমি শুধু একটু দায়িত্ব পালন করেছি। সব বই পড়েই যে এমন পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখি তা কিন্তু নয়। আপনার বইটা পড়ে ভালো লাগলো তাই আমার প্রতিক্রিয়াটা সহব্লগারদের সাথে শেয়ার করলাম। অবশ্য আরও একটা কারণ আছে। সেটা হল আপনি একজন ব্লগারও। তাই ব্লগাররা যদি ব্লগারদের বই পড়ে সময় সুযোগ করে পঠনকৃত বইয়ের ওপর কোন পাঠ প্রতিক্রিয়া কিংবা রিভিউ সবার সাথে শেয়ার করে, তখন বইটির লেখক বেশ উৎসাহ পায়।
আপনার সৃষ্টিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সাধ্য আমার নাই, আপনি নিজ গুণেই গুণান্বিতা।
পোস্টে আপনার উপস্থিতি আমার পোস্টটাকে পরিপূর্ণতা দিয়েছে। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো সুফিয়া আপা।

১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪০

সুফিয়া বলেছেন: আরও দুটি কথা। লেখায় দুই/তিনটা জায়গায় সংশোধনীর প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয়েছে। একটু দেখবেন। আর লেখার শেষে যেখানে অন্যান্য বই লিখেছেন, সেখানে অন্যান্য ভ্রমণকাহিনী লিখে দিলে ভালো হতো। কারণ, অন্যান্য বই বলতে আমার অন্য সব বইয়ের কথা বুঝায়। কিন্তু এখানে অন্য সব বইয়ের নাম দেয়া হয়নি।

আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রথমেই আমার অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অন্যান্য ভ্রমণ কাহিনী লিখে দিয়েছি। কিন্তু বাকী ভুলগুলো যদি একটু ধরিয়ে দেন তবে কৃতজ্ঞ থাকবো সুফিয়া আপা।

১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: রিভিউ ভাল লেগেছে। সুফিয়ার কথাটুকুও পড়লুম। তাঁর পুরস্কারের তালিকা দেখে ভাল লাগল্ । তাঁকে আমার শুভকামনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। আপনার নিয়মিত উপস্থিতিতে আমি খুব উৎসাহ পাই। ভালো থাকবেন।

১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

জুন বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙ্গালী আমি যদি জীবনে কোনদিন বই প্রকাশের সুযোগ পাই তবে অবশ্যই আশা করবো আপনি তার পাঠ প্রতিক্রিয়া টুকু লিখবেন । কি সুন্দর করে লিখেছেন অবশ্য ব্লগার সুফিয়া আপা এত সুন্দর করে বই না লিখলে আপনিও এত সুন্দর করে প্রতিক্রিয়াটি লিখতে পারতেন না ।
ওনাকে আমার অভিনন্দন জানাবেন আর আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।
+

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনিও একজন ভ্রমণ বিলাসী মানুষ। চাইলে নিশ্চয়ই আপনি ভ্রমণ কাহিনী ভিত্তিক বই লিখতে পারেন। আমি তেমন কোন বোদ্ধার পাঠক নই এবং ভালো লিখিয়েও নই, তবুও বলছি যদি কোন দিন আপনি বই প্রকাশ করেন আর ততদিন যদি আমি বেঁচে থাকি, অবশ্যই আপনার বইটা পড়ে একটা পাঠ প্রতিক্রিয়া সবার সাথে শেয়ার করবো।
আপনি ঠিকই বলেছেন সুফিয়া আপা এতো সুন্দর করে না লিখলে হয়তো আমি প্রতিক্রিয়াটি লিখতে পাড়তাম না। তাই কৃতিত্ব লেখকেরই প্রাপ্য।
অনেক ধন্যবাদ জুন। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

তুষার কাব্য বলেছেন: জুন আপুর সাথে সাথে আমিও আপনার এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখলাম কিন্তু ! অসাধারণ রিভিউ হয়েছে ! যদি সুযোগ হয় কখনো :)

সুফিয়া আপুর এত বই আছে জানতাম ইনা....শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আপুর জন্য ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনিও কিন্তু ভ্রমণ বিলাসী একজন মানুষ। জুনকে যে কথা দিয়েছি সেটা আপনাকেও দিয়ে রাখলাম। আবারও বলছি আমি ভালো লিখতে পারি না, তারপরও চেষ্টা করবো আপনার কোন বই বের হলে সেটা পড়ে একটা পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখে সবার সাথে শেয়ার করার। অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য।
লেখক নিশ্চয়ই তাঁর ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন পেয়ে যাবেন।

২০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার রিভিউ। বইটি পড়বার জন্য উৎসাহ জেগেছে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন এহসান। অনেক কিছু জানার আছে। ধন্যবাদ।

২১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

সুফিয়া বলেছেন: আপনি যে মহৎ কাজ করেছেন আমার জন্য সেখানে সামান্য ভুল কিছুইনা। হয়তো না ধরলেও চলত। তবু এটুকু সংশোধন করে দিলে আপনার লেখাটা যেহেতু সব দিক থেকে পরিপূর্ণতা পাবে তাই বললাম। অবশ্য আমি যে সম্পূর্ণ ঠিক তাও বলছিনা। এই যেমন ধরুন---

প্রথম প্যারার দ্বিতীয় লাইনে "‌বেরান" না হয়ে সম্ভবত বেড়ান হবে।

দ্বিতীয় প্যারার প্রথম লাইনে "যেয়ে" এর জায়গায় "গিয়ে" লিখলে বোধহয় লেখাটা আরও বেশি সুখপাঠ্য হতো।

যে প্যারায় ইন্টারন্যাশনাল মাউন্টেন মিউজিয়ামের কথা বলা হয়েছে তার দ্বিতীয় লাইনে "একটি" শব্দটির পুণরাবৃত্তি ঘটেছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি ভুলগুলো সংশোধন করে দিয়েছি। দেখে নিতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ সুফিয়া আপা।

২২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর রেভিও করেছেন । বইটি সংগে থাকলে গাইড হিসেবে ভালই কাজে দিবে ।

অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এবং রিভিউয়ারকে । :)

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যারা নেপাল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ভ্রমণে যেতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য বইটা আসলেই অনেক সহায়ক হবে। বিশেষ করে দর্শনীয় স্থানগুলো সম্বন্ধে আগেই একটা ধারণা নেয়া যাবে এবং কীভাবে যেতে হবে সে ব্যাপারেও অনেক কিছু জানা যাবে।
অনেক ধন্যবাদ কালি। শুভ কামনা অনিঃশেষ।

২৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পাঠ প্রতিক্রিয়া শ্রদ্ধেয়।

লেখার অভ্যন্তরে আপনার যে ধনাত্মক দৃষ্টিভঙ্গী ক্রিয়াশীল, তার প্রতি সত্যিকার অর্থেই শ্রদ্ধাশীল আমি।

প্রতিটি ভালো কাজের সাথে আপনার সংযুক্ততা আমাকে আপ্লুত করে ভীষণ।

আমার শুভকামনা জানবেন।

শুভকামনা লেখক সুফিয়া বেগম- এর প্রতি। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক । সবসময়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে আমি নিজেই আপ্লুত। পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার অভ্যাস নাই। তাছাড়া আপনার মতো ভালো লিখতেও পারি না। তারপরও আমার লেখায় ধনাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি খুঁজে নেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দীপংকর। ভালো থাকবেন সতত।

২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

রিভিউএ বেশ আন্তরিকাতর ছোঁয়া আছে।

খুব ভালো লাগলো ।

মন্তব্য থেকে ব্লগার সুফিয়ার মোট বইয়ের সংখ্যা জানতে পেরেও খুব ভালো লাগছে।
উনার পুরস্কারপ্রাপ্তির লিস্ট দেখে অনুপ্রাণিত হলাম যে দারুণ গুণী একজনকে সহব্লগার হিসেবে পেয়েছি।

শেয়ার করার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আর সুফিয়ার জন্যে শুভকামনা রইল।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি নিজেও উনার বইয়ের সংখ্যা আগে জানতাম না। উনার উপরের একটা মন্তব্য থেকে সেটা জেনে পোস্টে সংশোধন করে দিয়েছি। পুরস্কার প্রাপ্তির কথা জেনেছি উনার বইটি পড়ে। আমিও আপনার মতো অনুপ্রাণিত হয়েছি একজন গুণী ব্লগারকে সহব্লগার হিসাবে সাথে পেয়ে। ভালো লাগা মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

আরজু পনি বলেছেন:
আন্তরিকাতর=আন্তরিকতার

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শুদ্ধ বানান চর্চায় যে আসলেই আপনি আন্তরিক ভাবে লেগেছেন বুঝা গেলো। শুভ কামনা রইলো অনেক।

২৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: গুণী লেখকের বইয়ের সুন্দর রিভিউ।

শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসহাক। ভালো থাকবেন সতত।

২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৩২

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: রিভিউ চমৎকার সাজিয়েছো সেজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে দিতেই হয়।

লেখিকার জন্য শুভকামনা থাকল। আর এত্ত এত্ত পুরুস্কার দেখে বেশ উৎসাহিত হলাম যদিও নিজের ভাগ্যে কোনদিনও জুটবেনা জানি।

আমি কিন্তু সিরিয়ালে আছি --আমার জন্য একখান রিভিউ :P :P

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: তোমার ভাগ্যেও জুটতে পারে। নিয়মিত লিখে যাও শুধু। পুরুস্কার নিজে এসেই ধরা দিবে।
তোমার জন্য আমি সিরিয়াল ব্রেক করবো চিন্তা করো না। শুধু একক বইটা আগে বের করো। আমি নিজেই খুঁজে নেবো তখন। ভালো থেকো।

২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

প্রামানিক বলেছেন: একটি ভ্রমণ কাহিনী তৈরি করার জন্য লেখার পারঙ্গমতা যতটা দরকার, ঠিক ততটাই দরকার ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করে নিজের ভেতর ধারণ করা। নিজের ভেতর ধারণকৃত ভ্রমণ অভিজ্ঞতাকে ভাষার প্রাঞ্জলতার মাধ্যমে সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারলে একটি ভ্রমণ কাহিনী সত্যিকার সাহিত্যিক মূল্য দাবি করতে পারে বলে আমি মনে করি।

ভ্রমণকাহিনির লেখকের দায়িত্ব হচ্ছে, তিনি কী দেখলেন তা পাঠককে জানানো। এই কাজটি কোনো ভ্রমণকাহিনির লেখক করতে পারেন বলে আমি মনে করি না।
সৌন্দর্য কাগজে কলমে ব্যাখ্যা করা যায় না। সৌন্দর্যের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়। ট্রয় নগরীর হেলেনের সৌন্দর্য বর্ণনা করতে কবি হোমার অনেক পাতা খরচ করেন। কিন্তু সেই হেলেনকে পাঠক হিসেবে কি আমরা চোখের সামনে দেখতে পেয়ছি? কখনো না। যে দৃশ্য আগে কখনো দেখা হয় নি, মস্তিষ্ক সেই দৃশ্য দেখাতে পারে না। হেলেনকে আমরা কল্পনায় পরিচিত কোনো রূপবতীর আদলেই দেখব।‘

ঘাসফুল ভাই, পড়েছি, দারুণ হযেছে। অনেক মূল্যবান কথামালায় সাজিয়েছেন লেখাটি। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হা হা হা! পড়েছেন তাহলে। সময় পেলেন কীভাবে? :P
আপনি না পড়লেও সমস্যা নাই। পোস্ট ঘুরে যান, তাইবা কম কিসের। গতকাল দুষ্টুমি করে আপনার সাথে। ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই।

২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বইটির সফলতা কামনা করছি ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:০১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভালো কাজ করেছেন। ব্লগারই ব্লগারদের সহায়।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মইনুল ভাই ঠিকই বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: রিভিউ ভাল হয়েছে।

আমাদেরই একজন সহব্লগার এতগুলো পুরস্কার পেয়েছেন-জানতামই না। পোস্টে ৭ম ভাল লাগা রইল :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি নিজেও জানতাম না। বইটা পড়ে জেনেছি। :)
অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। শুভ কামনা সতত।

৩২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

সুফিয়া বলেছেন: ব্লগার বন্ধুদের উদ্দেশ্যে বলছি, যারা বইটি পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তারা http://www.rokomari.com এর সাথে যোগাযোগ করে অতি সহজে বইটি পেতে পারেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লিংকটা দিয়ে ভালো করেছেন। আগ্রহীরা সহজেই বইটি যোগাড় করে নিতে পারবে। অনেক ধন্যবাদ সুফিয়া আপা।

৩৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা!!!!!!

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ নাহার আপা। ভালো থাকবেন সতত।

৩৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

রোদেলা বলেছেন: ভ্রমন বিচিত্রা নিয়ে একটা পত্রিকাতে কাজ করার ইচ্ছে আছে,তবে সেটা বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান দিয়ে শুরু করতে চাই ।
এই জাতীয় বই অনেক কাজে দেবে আশা করি।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: খুব ভালো একটা কাজ হবে যদি করতে পারেন। অনেক শুভ কামনা রইলো রোদেলা।

৩৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বই মানুষের দৃস্টি আকর্ষণ করতে পেরেছে।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হুম! আসলেই তাই। অনেক ধন্যবাদ চাঁদগাজী। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৩৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: বন্ধু রোদেলাকে বলছি, বাংলাদেশের বহু স্থানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও আমার রয়েছে এবং সেগুলো লেখাও রয়েছে। এ নিয়ে একটা বই বের করার ইচ্ছে আছে আরও কয়েকটা দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের পর।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার বন্ধু রোদেলা নিশ্চয়ই মন্তব্যটা দেখবে। তবে আশাবাদী হলাম যে আপনি দেশের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়েও বই বের করতে যাচ্ছেন। শুভ কামনা রইলো।

৩৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: দেরিতে হলে ও পোস্ট টা পড়ার সৌভাগ্য হল.........

ভাল লাগলো লেখকের পুরস্কারপ্রাপ্তির লিস্ট দেখে আমি বিমহিত...

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আর দেরিতে হলেও তোমাকে পোস্টে পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থেকো। অনেক ধন্যবাদ পথিক।

৩৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০২

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে............... ঘাস ভাই

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, দেখে এলাম। সমস্যাটা কোথায় হয়েছিল?

৩৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক শুভকামনা রইল।

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর।
মাঝে মাঝে দেখা মিলে না কেনো? :(

৪০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আপনার রিভিউ দেখে আমার খালি মনে হচ্ছে কখন বইটা হাতে পাব আর একটানে পড়ে ফেলব। পাঠকের মনের মধ্যে এই বোধ তৈরী করাতেই রিভিউ লেখকের সার্থকতা আর এখন তো বলতেই হয় আপনি সে ক্ষেত্রে ১০০ ভাগ সার্থক।

আর লেখকও (মহিলা বলে লেখিকা বলতে আমি রাজী নই) সার্থক কারণ তাঁর লেখা আপনাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে রিভিউ লেখার জন্য।

১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বইটা রকমারিতে পাওয়া যাচ্ছে। ইচ্ছা করলে সেখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। আপনি নিজেও ভ্রমণ বিলাসী মানুষ। এই ধরণের বই আপনার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতেই থাকার কথা।
হ্যাঁ, এটা ঠিক বইটা পড়েই প্রতিক্রিয়া লেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি। তবে কতটুকু সার্থক ভাবে সেটা লিখতে পেড়েছি জানি না। আপনার মূল্যায়নে অত্যন্ত খুশি হয়েছি মুদ্রা সংগ্রাহক। অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৪১| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

শায়মা বলেছেন: তারপর আর পোস্ট নেই কেনো ভাইয়ু??

২০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ক্রিকেট বিশ্বকাপ জ্বরে কাঁপছিলাম এতদিন। কাঁপাকাঁপির মধ্যে কীভাবে পোস্টাইমু? :(
এখন আবার কাঁপাকাঁপি বন্ধ হয়েছে কিন্তু রাগে দুঃখে মাথা আউলাইয়া গেছে। এই অবস্থায়ও পোস্টাইমু ক্যাম্নে? :((
নূতন পোস্ট খুঁজতে এসেছে জেনে ধন্য হলাম বইনু। ভালো থাইকো।

৪২| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

মাটিরময়না বলেছেন: পাঠ প্রতিক্রিয়া ভালো লাগলো। লেখকের জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: তোমার 'ওয়ালেট' এর জন্যও অনেক শুভ কামনা রইলো। ভালো থেকো। অনেক ধন্যবাদ ময়না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.