নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাস ফুল

মানুষের বিচার্য হোক মনুষ্যত্ব ও মানবতা; কোন ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ কিংবা লিঙ্গ নয়

বিদ্রোহী বাঙালি

লেখালেখির ক্ষেত্রে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য।

বিদ্রোহী বাঙালি › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুতোষ গল্পঃ মিতুলের জন্মদিন

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১১

মিতুল তার আব্বু এবং আম্মুর সাথে বসুন্ধরা মার্কেট এসেছে। সামনের শুক্রবার তার ষষ্ঠ জন্মবার্ষিকী। তার জন্য নতুন কাপড় চোপড় কেনার জন্যই মুলত এই মার্কেটে আসা। ছোট চাচ্চু ইতিমধ্যেই জন্মদিন উপলক্ষ্যে বড় একটা কেকের অর্ডার দিয়েছে। ওপরে সুন্দর করে নাম লেখা থাকবে। এটা ছোট চাচ্চু তাকে নিশ্চিত করেছে। সব কাপড় চোপড় কেনা হল আব্বু আর আম্মুর পছন্দে। শুধু এক সেট কাপড় কেনা হল তার পছন্দ অনুযায়ী। ইতিমধ্যে আত্মীয়স্বজন এবং ঘনিষ্ঠজনদের দাওয়াত দেয়া হয়ে গেছে। মিতুল স্কুলের বন্ধুবান্ধবদের নিজেই কার্ড দিয়ে দাওয়াত করেছে।



আজ শুক্রবার। মিতুলের জন্মদিন। সন্ধ্যার পর পার্টি। এখন বাজে সকাল দশটা। দূরের আত্মীয়স্বজনের কয়েকজন গতরাত্রেই এসে পড়ায় বাড়িতে সকাল থেকেই আনন্দের জোয়ার বইছে। ছোট চাচ্চু তার বন্ধুদের নিয়ে পুরো বাড়ি সাজানো নিয়ে ব্যস্ত। মিতুলের প্রতিবেশী কিছু বন্ধু তার কথামতো সাত সকালেই এসে হাজির। তাদের নিয়ে সে ছোট চাচ্চুকে যতটা পারছে সাহায্য করছে। যদিও সেগুলো আসলে কোন কাজেই দিচ্ছে না। বরং কাজের আরো ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। কিন্তু আজ তার জন্মদিন। তাই সবাই উপরোন্ত তার কাজের প্রশংসা করছে। মিতুল আর তার বন্ধুরাও তাই দ্বিগুণ উৎসাহে কাজের ব্যাঘাত ঘটিয়ে চলছে। তারপরও কাজ এগিয়ে চলছে বেশ তোরে জোড়ে। কিছুক্ষণ পর পর মিতুল তার বন্ধুদের খোঁজ খবর নিচ্ছে। কে এলো। কে এলো না। কে কে বাকী আছে। যারা এখনো আসে নাই, কেন এখনো দেরি করছে। আব্বুকে বলে, আম্মুকে বলে ফোনে খোঁজ নিচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি আরও অনেক কিছু। দেখতে দেখতে সকাল গড়িয়ে, দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেলো। আরও ঘণ্টা দুই বাকী। বাড়িঘর মোটামুটি সাজানো গোছানো শেষ। মিতুল মহাখুশি।



মাগরেবের নামাজের এক ঘণ্টা পর কেক কাটা হবে। ড্রয়িং রুমের টেবিলের ওপর কেকটা রাখা হল। বিশাল আকারের একটা কেক। মিতুলের খুব পছন্দ হয়েছে। ঠিক যেমনটি সে চেয়েছিল, ছোট চাচ্চু ঠিক তেমন কেকই অর্ডার দিয়েছে। তার নামটাও কেকের ওপর খুব সুন্দর করে লেখা আছে। কেকের ওপর ছয়টা মোমবাতি জ্বালছে। সবাই এসে টেবিলের চারপাশটা ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু মিতুলকে হঠাৎ পাওয়া যাচ্ছে না। সংবাদটা মুহূর্তের মধ্যে সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়লো। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন এখানে সেখানে খোঁজতে লাগলো। ছোট চাচ্চু তাকে দোতালায় বারান্দায় খুঁজে পেল। সেখান থেকে সামনের রাস্তাটা অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়। মিতুল সেদিকেই এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।

-কিরে মামুনি তুই এখানে একা একা দাঁড়িয়ে কি করছিস? সবাই ড্রয়িং রুমে কেক নিয়ে তোর জন্য অপেক্ষা করছে।

-চাচ্চু আমার একজন বন্ধু এখনো আসেনি। আমি তার জন্য অপেক্ষা করছি।

-তোর সব বন্ধুরাই তো এসে পড়েছে। তুই আবার তোর কোন বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করছিস?

-আমার আরও একজন বন্ধু আছে চাচ্চু। তার সাথে রোজ আমার টিফিন ভাগাভাগি করে খাই। আমাদের স্কুলের কাছাকাছি যে রেল ষ্টেশন আছে, ঐখানে ওর বাবা কুলির কাজ করে। তাকে দাওয়াত করেছি। আমি তাকে বলেছি, সে যদি না আসে আমি তাহলে কেক কাটবো না। কিন্তু সেতো এখনো এলো না চাচ্চু? কথাগুলো বলতে বলতে মিতুল কেঁদে ফেললো।

ছোট চাচ্চু মিতুলকে বুকে জড়িয়ে নিল। তার কপালে একটা চুমো খেলো। এমন সময়ে মিতুলের আব্বু আম্মুও সেখানে এসে উপস্থিত হল। ছোট চাচ্চু মিতুলের এখানে দাঁড়িয়ে থাকার কারণ তাদের খুলে বলল। আব্বু আম্মু দু’জনেই মিতুলকে জড়িয়ে ধরে অনেক আদর করলো। ‘আমি আসছি’ বলে ছোট চাচ্চু চোখ মুছতে মুছতে মুহূর্তের মধ্যে ঘর থেকে বের হয়ে গেলো। ঘণ্টাখানেক পর সে মিতুলের বন্ধুকে নিয়ে এসে হাজির হল। মিতুলের পছন্দে যে কাপড় সেট কেনা হয়েছিল, সেটা পড়িয়ে তাকে ড্রয়িং রুমে নিয়ে আসা হল। তারপর সবাই মিলে মহা আনন্দে কেক কাটলো।

মন্তব্য ৭৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৭৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙালি ,




একটা মেসেজ দিতে চেয়েছেন । আগের এক শিশুতোষ পোষ্টেও তাই করেছিলেন বলে যদ্দুর মনে পড়ছে । এরকম পোষ্টের জন্যে প্রশংসা আপনার প্রাপ‌্য ।
এবারে গল্পের বুনুনিতে আসি । মনে হয় আরো একটু চমক দেয়া যেতো শুরু থেকে । মিতুলের উশখুশ উশখুশ ভাব দিয়ে একটা সাসপেন্স আনা যেতো বোধহয় ।
এভাবে লিখুন মাঝেমাঝে । এগুলোরও প্রয়োজন আছে । মানবিকতাকে মনে করিয়ে দেয়া মাঝেমাঝে ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার আইডিয়াটা আমারও পছন্দ হয়েছে। শেষের দিকে সাসপেন্স দেয়া যেতে পারতো। কিন্তু ঐভাবে ভাবিনি বলে দেয়া হয়নি। তাছাড়া আমি যখন শিশুতোষ কিছু লিখি, চেষ্টা করি যতটা সহজ করে লেখা যায় এবং বার্তাটা যাতে বেশ স্পষ্ট হয়। তাতে শিশুদের বুঝতে সুবিধা হয়।
শিশুতোষ মনকে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের উপরই ন্যাস্ত। তাই মাঝে মাঝে চেষ্টা করি, যদিও আমি ভালো কোন লেখক নই।
আপনাকে সব সময়ই দেখি খুব মনোযোগ সহকারে পোস্ট পড়েন এবং তদনুযায়ী মন্তব্য করেন। এই ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দ। এভাবে ব্লগিং করাকেই আমি উৎসাহ দিতে চাই। আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!! ১০০ তে ৫০০।:)

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমি এতো দিয়ে কী করবো? তোমার কাছে ৪০০ রেখে দাও। আমার যে পোস্ট তোমার কাছে ভালো লাগবে না, তখন আমার জমা রাখা ৪০০ থেকে কিছু কিছু করে দিয়ে দিও। :P
যাহোক, এতোটা প্রাপ্য নয় তুমি যতটা দিয়েছ। তবুও বোনের দেয়া জিনিস বলে আগলে রাখলাম। অনেক ধন্যবাদ শায়মা। ভালো থেকো।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

আরজু পনি বলেছেন:

এমন পোস্টে প্লাস বাটন না চেপে পারা যায় না।

শেষে চোখটা একটু ভিজে উঠলো।

আমি অবশ্যই আমার কন্যাকে এটা পড়াবো।

চমৎকার লেখাটি শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ জানাই বিদ্রোহী...।

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাঠকের চোখ যখন ভিজে উঠে তখন সঙ্গত কারণেই লেখক মনে হয় সব চাইতে বেশী খুশি হয়। এটাকে কোন অবস্থাতেই নির্মমতা বলা যায় না। এটা হল পাঠক আর লেখকের মধ্যে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ।
মামুনিকে আমার আদর আর ভালোবাসা দিবেন আরজুপনি। শিশুতোষ লেখাগুলোতে আপনার আন্তরিক মন্তব্যে আমি আপ্লুত হই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পে অসাধারণ ম্যাসেজ পায়চারী করছে । সকল শিশুদের এই টাইপের গল্প পড়া উচিত ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশুদের হাতে ভালো মানের বই তোলে দেয়াটা বাবা মার দায়িত্ব। অথচ এই দায়িত্ব আমরা অনেকেই ঠিক ভাবে পালন করছি না। এটা খুব দুঃখজনক একটা ব্যাপার। অনেক ধন্যবাদ কালি। শুভ কামনা নিরন্তর।

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই ছোট্ট মিতুলের অনুভূতিটাও যদি আমাদের বড়দের মাঝে থাকতো,তাহলে অনায়াসেই অনেককিছু বদলে ফেলা যেতো।।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এই ছোট্ট মিতুলের অনুভূতিটাও যদি আমাদের বড়দের মাঝে থাকতো,তাহলে অনায়াসেই অনেককিছু বদলে ফেলা যেতো।।

আপনার এই কথাগুলো আমিও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি সচেতনহ্যাপী। অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৭

জেন রসি বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ শিশু মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। এই দায়ভার অবশ্যই রাষ্ট্র এবং সমাজকে নিতে হবে।আমরা নিজেরাও যতটা বলি ততটা করি না।

গল্প ভালো লেগেছে।

গল্পের শেষ অংশ যেন শুধু গল্পই থেকে না যায়।

সপ্ন দেখতে দোষ কি!

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ শিশু মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। এই দায়ভার অবশ্যই রাষ্ট্র এবং সমাজকে নিতে হবে।আমরা নিজেরাও যতটা বলি ততটা করি না।

কথাগুলো যথার্থ বলেছেন। শিশুদের সৃষ্টিশীল আর মানবিক করে তোলার জন্য তাদের মনন বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখা উচিৎ। এই ভুমিকায় পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র সবাইক সচেতন হতে হবে। নতুবা আগামী প্রজন্ম অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে।
আমিও চাই গল্পের শেষ অংশ যেনো গল্পই থেকে না যায়। অনেক ধন্যবাদ জেন রসি। শুভ কামনা নিরন্তর।

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৬

শবদাহ বলেছেন: গল্প প্রশংসার দাবিদার।
বাচ্চাদের বন্ধুত্বগুলো সবসময়ই এমন স্বচ্ছ ও নির্মল হয়। এই নির্মলতা ধরে রাখতে পারলে কতই না সুন্দর সমাজ উপহার পেতাম।
অনেক সুন্দর হয়েছে বিদ্রোহী বাঙালি

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশুদের মন কাদা মাটির মতো। আপনি য ছাঁচে গড়ে তুলতে চান, গড়ে তুলতে পারবেন। তাই আপনার কথাগুলো বেশ গুরুত্ব বহন করে শবদাহ।
আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে স্বাগতম। অনুসরণে নেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সতত।

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি চমৎকার করে একটা দারুন মেসেজ দিয়ে দিলেন
বাচ্চা দের মন পবিত্র থাকে সাথে যদি পারিবারিক শিক্ষাটা যথার্থ হয় তবেই হয়ে উঠে মানবীয় গুন সম্পন্ন একজন ।


২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৪৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বাচ্চা দের মন পবিত্র থাকে সাথে যদি পারিবারিক শিক্ষাটা যথার্থ হয় তবেই হয়ে উঠে মানবীয় গুন সম্পন্ন একজন ।
সহমত জানাচ্ছি মনিরা। পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব আমাদের অনুধাবন করা উচিৎ। কারণ এটাই যেকোনো শিশুর গোড়াপত্তনে সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখে।
আপনার নিয়মিত উপস্থিতি আমার বিরাট প্রাপ্তি। আন্তরিক ধন্যবাদ মনিরা। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩১

চৈত্র শেষে বলেছেন: ভালো লাগলো

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ চৈত্র শেষে। আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে স্বাগতম।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৪৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: সকালবেলা লগ ইন করেই প্রথমে আপনার গল্পটি পড়লাম।মনটা প্রশান্তিতে ছেঁয়ে গেল।মানুষ যে নিষ্পাপ ও সুন্দর মন নিয়ে জন্মায় ছোটবেলার অনেক আচরণেই তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।কিন্তু প্রতিকূল পারিপার্শ্বিক পরিবেশ তাকে আস্তে আস্তে স্বার্থপর ও অন্যন্য খারাপ গুণে গুণান্বিত করে তোলে।

খুব ভালো লাগল গল্পটা পড়ে।

ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি গল্প উপহার দেবার জন্য।

অফুরন্ত শুভকামনা জানবেন।ভালো থাকবেন।

শুভসকাল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মানুষ যে নিষ্পাপ ও সুন্দর মন নিয়ে জন্মায় ছোটবেলার অনেক আচরণেই তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।কিন্তু প্রতিকূল পারিপার্শ্বিক পরিবেশ তাকে আস্তে আস্তে স্বার্থপর ও অন্যন্য খারাপ গুণে গুণান্বিত করে তোলে।

অনেক সুন্দর বলেছেন মবীন ভাই। আপনার আন্তরিক মন্তব্যে সত্যিই খুব খুশি হয়েছি এবং ভীষণ উৎসাহ পেলাম। অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৫৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এমনিতেই আমাদের দেশে এমনকি বলা যায় ভাষায় শিশুতোষ গল্প খুব একটা লেখা হয়না| আপনার লেখা তাই অভিনন্দনযোগ্য পড়ার আগেই| পড়ে মনে হল, সরল| সহজ| ম্যাসেজটাও সুন্দর| আর আপনার আগের গল্পের মূল চরিত্রও বোধহয় মিতুল, তাই না?

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হ্যাঁ, মূল চরিত্র মিতুল। একটা মেসেজ দেয়ার চেষ্টা করেছি রাখাল। কতটুকু পেড়েছি জানি না। তবুও আপনার ভালো লাগায় অনুপ্রেরণা পেলাম।

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১১

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: ঘাস ভাই তোমার শিশুতোষ গল্পটা প্রশংসার দাবিদার। খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছো মানবিক গুণাবলী থাকা কত টা দরকার একটা শিশুর জীবনে।


খুব ভাল লাগলো

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শিশু মনে মানবিক গুণাবলী জাগিয়ে তুলতে পারলে বড় হয়ে সে সত্যিকারের মানুষ হবে। অনেক ধন্যবাদ পথিক। ভালো থেকো।

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: রাতেই দেখেছিলাম গল্পটা। অসাধারণ। শুধুমাত্র গল্প হিসেবে নয়। গল্পকারের দেওয়া ম্যাসেজটাও সাধারণত্বকে ছাড়িয়ে গেছে।

আমাদের শিশুদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। ভালোবাসা। নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।

আমাদের মন গুলো যদি শিশুদের মতো নিষ্পাপ হতো তাহলে হয় তো অভিজিৎ রাজীবদের মরতে হতো না, যুদ্ধ হতো না।

তবে শিশুদের এই কোমল মনা মনটার স্থায়িত্ব কত হবে তা নির্ভর করে আমাদের উপর। তাই শিশুতোষ গল্পটা আমাদের অবশ্যপাঠ্য। সবাইকে ঐ ছোট চাচ্চু হয়ে উঠতে হবে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাদের মন গুলো যদি শিশুদের মতো নিষ্পাপ হতো তাহলে হয় তো অভিজিৎ রাজীবদের মরতে হতো না, যুদ্ধ হতো না।

যথার্থ বলেছেন রাজপুত্র। বড়দের কাছ থেকে যেমন শেখার আছে, ঠিক তেমনি শিশুদের কাছ থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে। তাইতো শিক্ষার ক্ষেত্র এতো বিস্তৃত।
তবে শিশুদের মনন ঠিকভাবে গড়ে তোলার প্রাথমিক দায়িত্বটা পরিবারের উপরই বর্তায়। গল্প হিসাবে এটা সদামাটা একটা গল্প। শুধু মেসেজটা আমি দিতে চেয়েছি। আপনার বিস্তৃত মন্তব্যে চমৎকার হয়েছে রাজপুত্র। অনেক ধন্যবাদ শুভ কামনা নিরন্তর।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

সুখেন্দু বিশ্বাস বলেছেন: ফ্রান্সিস বেকনের লেখায় পড়েছিলাম যে দুঃখ ভাগ (শেয়ার) করলে কমে আর আনন্দ ভাগ করলে বেড়ে যায়। ছোট্ট মিতুলের গল্পে তারই প্রতিফলন পেলাম। ভালো লাগলো গল্পটি

শুভেচ্ছা রইলো ঘাস ফুল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভাল একটা সংযুক্তি দিয়েছেন সুখেন্দু দা। আপনাকে পেয়ে সত্যি খুব আনন্দিত হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

বিদগ্ধ বলেছেন: সুন্দর মেসেজ!

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পের মেসেজটাই আসল, লেখনী একেবারেই সাদামাটা। অনেক ধন্যবাদ বিদগ্ধ।

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: @হাসান মাহবুব
আমি অত্যন্ত দুঃখিত ভাই। আমার একটা প্রতিমন্তব্য মুছতে যেয়ে ভুলে আমি আপনার মন্তব্যটা মুছে ফেলেছি। সত্যিই আমি দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।

কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। হাসান মাহবুবের মন্তব্যটা পুনঃস্থাপিত করার জন্য বিশেষ অনুরোধ রইলো।

১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: @হাসান মাহবুব
আপনার মন্তব্যের উত্তরটা এখানে তুলে ধরলাম।
****************************************

হা হা হা। আপনার মন্তব্য পড়ে হেসে নিলাম আগে। আপনি আমার অত্যন্ত একজন প্রিয় গল্পকার। গল্প লিখতে আপনি যতটা সিদ্ধহস্ত, মন্তব্যে লিখতে ততটা মনে হল না। কারণ আপনার ক্ষোভটা আপনি মন্তব্যে ঢেকে রাখতে পারেন নাই। কিন্তু জানা হল না কেন আমার প্রতি আপনার এই ক্ষোভ। আমার মন্তব্যই মনে হয় ক্ষোভের কারণ। কারণ আপনার সাথে আমার কোন বক্তিগত দ্বন্দ্ব নাই।
আমার সাহিত্য জ্ঞান আপনার মতো এতো অগাধ না। তারপরও আমার সামান্য জ্ঞানের কারণেই জানি যে, ভালো সমালোচক, বিশ্লেষক, গবেষক হলেই যে ভালো লেখক হবে, তা কিন্তু না। আবার ভালো লেখক হলেই যে ভালো সমালোচক, বিশ্লেষক, গবেষক হবে, সেটা ভাবাও ঠিক না।
এই ব্যাপারটা আপনার মতো গল্পকারের জানা উচিৎ ছিল। এতোটা অজ্ঞতা আপনার কাছে আশা করি নাই। আমার মধ্যে কোন যাদু নাইরে ভাই। তবে আপনার মধ্যে যে ক্ষোভ আছে সেটা বুঝা যায় আপনার নিজের কৌশলী কথাগুলোতে।
আমার ধারণা আপনার ঝুলিতে অনেক জাদু আছে। আপনি কোনো এক অজানা কারণে নিজেকে আড়ালে রাখছেন। সেগুলো বের করেন। স্কুলের বার্ষিকীতে ছাপানো কাঁচা হাতের গল্প পড়তে চাই না আপনার কাছ থেকে।

আবার আপনি এক জায়গায় বলেছেন,
বহুল প্রচলিত, চর্বিত চর্বন থিম
আপনার এই শব্দগুলোতেও ক্ষোভের ঝাঁঝ পাওয়া যায়। অথচ এখানেও আপনার বুঝার ভুল আছে। আপনারা যারা লেখালেখি করেন, তাদের প্রায় সবার লেখার থিমই কি আপনি মৌলিক মনে করেন? যদি মনে করে থাকেন, সেখানেও আপনি ভুল করবেন। সাহিত্যের জগতটা এতো বড় যে কারো থিমের সাথে মিলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। রচনাশৈলীর কারণে শুধু আমাদের চোখে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ধরা দেয়।

এটা একটা শিশুতোষ গল্প। আশা করি ক্যাটাগরি আপনার চোখ এড়ায় নাই। শিশুতোষ গল্প হিসাবে আপনি এই গল্পের মধ্যে আর কী কী আশা করেছিলেন? জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো। আমি যে ভালো লিখতে পারি না, সেটা আমার অনেক প্রতিমন্তব্যের মধ্যে স্বীকার করে নিয়েছি।
তারপরও আপনার কাছ থেকে এই ধরণের একটা মন্তব্য পেয়ে অবাক হলাম।
আপনার মন্তব্যটিকে মঞ্জুভাষণ বললে অত্যুক্তি হবে না। সাহিত্যে 'মঞ্জুভাষণ' বলে একটা কথা বা অলংকার আছে। আশা করছি ব্যাপারটা আপনি জানেন। তবুও আপনার জন্য নিচে তুলে ধরলাম। এটা পড়ে আপনার মন্তব্যের সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন।

মঞ্জুভাষণ
=====
]কথার শক্তি তরবারির চেয়ে প্রবল। বলা হয়, কথার চেয়ে বেশি কষ্ট দিতে পারে এমন কোনও অস্ত্র নেই। আবার বলা হয়, কথার চেয়ে বেশি শান্তি দিতে পারে এমন পরম বিষয়ও পৃথিবীতে নেই। এ জন্য বলা হয়, শব্দব্রহ্ম। অর্থাৎ শব্দের শক্তি ব্রহ্মের মতোই অসীম। কোনও কিছু সোজাসুজি বোঝানোর জন্য যেমন শব্দ আছে তেমনি শব্দ আছে ঘুরিয়ে বলার। কোন ভদ্রলোক অপ্রিয় কথা সহজে সোজাসুজি বলতে চান না। অপ্রিয় কথাটি যখন না বললেই নয়, তখন মোলায়েম করে ঘুরিয়ে বলে। ইংরেজিতে শব্দ চয়নের এ কৌশলকে Euphemism বলা হয়। বাংলায় এ কৌশলকে মঞ্জুভাষণ বলে। অধ্যাপক শ্যামাপ্রসাদ চক্রবর্তী তাঁর লেখা অলংকার চন্দ্রিকায় প্রথম মঞ্জুভাষণ শব্দটি ব্যবহার করেন।

জামানের বন্ধু রবিন চুরি করে। বড় লজ্জা হয় জামানের কিন্তু কাউকে বলতে পারছে না, রবিন চুরি করে। বলল : রবিনের হাতটানের অভ্যাস আছে। বাজারে যাবার সময় স্ত্রীর কণ্ঠ: চাল বাড়ন্ত, মানে বাড়িতে চাল নেই। চাল নেই বলা লজ্জা ও দারিদ্র্য প্রকাশক। তাই বাড়ন্ত। ভিক্ষুক ভিক্ষা চাইল, না দিয়ে বলা হল : মাফ কর। অফিসে সাহেবকে ঘুষ দিয়ে বলল: কিছু মনে করবেন না স্যার, ভাবীর জন্য একটা শাড়ি আর বাচ্চাদের জন্য কিছু মিষ্টি কিনে নেবেন।

মঞ্জুভাষণের এ প্রক্রিয়ায় চোরকে বলে নিশিকুটুম্ব। ইংরেজিতে চোরকে ভদ্রতা করে বলা হয় ফেয়ার ট্রেডার, চাকরি থেকে ডিসমিসকে বলা হয় গোল্ডেন হ্যান্ডস্যাক, আর্লি রিটায়ারম্যান্ট বা আর্লি রিলিজ। বেশ্যা শব্দটি আগে খুব ব্যবহার হত। এখন বলা হয় যৌনকর্মী। বাসার কাজের মেয়েকে ভদ্রতা করে আগে বলা হত বুয়া, তারপর আরও ভদ্র হয়ে গৃহপরিচারিকা, এখন তো গৃহকর্মী। সব ভদ্রতার জন্য করা। এগুলোই মঞ্জুভাষণ।


যেকোনো মন্তব্য গ্রহণ করার মতো আমার মন মানসিকতা আছে। তারপরও আপনার এই মন্তব্যটা আমাকে একটু হতাশ করেছে। কারণে মন্তব্যের পরতে পরতে আপনি আমাকে কটাক্ষ করেছেন। এতোটা আপনার কাছে আশা করি নাই। ভুল থাকলে ধরিয়ে দেবেন এটাই আশা করেছিলাম।
অনেক ধন্যবাদ হাসান মাহবুব। আমি সাধারণত স্কিপ করে মন্তব্যের উত্তর দেই না। কিন্তু আপনার এই মন্তব্যটা আমাকে আজ সেই কাজটি করাতে বাধ্য করেছে। ভালো থাকবেন সতত। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার ধারণা ভুল। আমি কেন আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষন করবো? আপনার মন্তব্যের এক মুগ্ধ ভক্ত আমি। কখনও এমনও হয়েছে যে গল্প পড়ার পর আপনার মন্তব্য দেখে বোঝার চেষ্টা করি কোনো গলতি রয়েছে কী না আমার পাঠে। আপনার প্রতি কোন ক্ষোভ নেই আমার। আমার মন্তব্যকে যে এতো সিরিয়াসলি নিবেন তা ভাবি নাই। আমি আসলে যথেষ্ট ইমোটিকন ব্যবহার করি নি, এ কারণেই ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আপনি শিশুতোষ গল্প লিখেছেন ভালো কথা, কিন্তু আপনার মন্তব্য দেখে যেমন ভক্ত হয়ে গেছিলাম, গল্পটা তার বিন্দুমাত্র ধরে রাখতে পারে নি। আমার মন্তব্য আপনাকে আহত করে থাকলে আমি দুঃখিত। এইবার দয়া করে মঞ্জুভাষণ সম্পর্কে যা বলেছেন, যেভাবে অপমান করেছেন, তার জন্যে স্যরি বলুন। আমি আমার মন্তব্যের জন্যে স্যরি। এখন আপনার পালা।

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রথমেই আমি আবারও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কারণ আমার মন্তব্য মুছতে যেয়ে ভুলে আমি আপনার মন্তব্যটা মুছে ফেলেছি। এই ব্যাপারে আমি সামু কর্তৃপক্ষকে একটা বার্তাও দিয়েছি যাতে মন্তব্যটা পুনঃস্থাপিত করা হয়। তারপর ফেবুতে আবার কাভাকে বার্তা দিয়ে রিকোয়েস্ট করেছি।
আমি কিন্তু বলি নাই যে আমি রাগ করেছি। আমি বলেছি আমি হতাশ হয়েছি। তারপরও ক্ষমা চাচ্ছি যদি আপনি আমার মন্তব্যে দুঃখ পেয়ে থাকেন।
এবার একটা অনুরোধ করছি, আমাকে কখনোই একজন লেখক হিসাবে বিবেচনা করবেন না। কারণ আমি মূলত পাঠক। কোন লেখক নই। মাঝে মাঝে যা লিখি সেটা নিতান্তই ব্লগিং উপভোগ করার নিমিত্তে, আপনাদের সাথে কিছুক্ষণ আড্ডা দিতে। লেখালেখি আমাকে দিয়ে হবে না। ওটা আপনাদের কম্ম। পাঠক হিসাবে আপনাদের পাশে আছি, তাতেই আমি খুশি। সাহিত্যের 'স'ও আমি জানি না। তবে জানার আগ্রহ আছে। প্রবাস জীবনের কারণে আমার হাতের কাছে যথেষ্ট রসদ না থাকায় ঠিক মতো জানাও সম্ভব হচ্ছে না। অনলাইনেও পুরোপুরি ভরসা রাখা যায় না। তারপরও অনলাইনই সর্বস্ব। ভালো থাকবেন সতত। আর আমাকে বিদ্রোহী বাঙালি হিসাবেই পাশে পাবেন নিশ্চিত।

২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বিদ্রোহী বাঙালি,

ভাষার ভাব সারল্যতা বজায় রেখে তাকে যতোটা সম্ভব আকর্ষণীয় রূপে উপস্থাপন করাটা সত্যিই বড় কঠিন কর্ম। অবশ্য প্রতিভা থাকলে অন্য কথা; সুকুমার, রবীন্দ্রনাথের লেখা সময়োত্তীর্ণ। “সহজ কথা লিখতে আমায় কহ যে, সহজ কথা যায় না বলা সহজ”

শিশুর চিন্তাজগৎ নির্মাণে, নীতিশিক্ষার পাশাপাশি মন জানালায় সৃজনশীলতার চর্চা হওয়াটাও জরুরী। শিশুসাহিত্য নিয়ে কাজ করা মানে শিশুর মনোজগৎ নিয়ে কাজ করা। ভালো লাগছে আপনি করছেন। হয়তো এখন শখের বসে লিখছেন। অনেক দুর্বলতা রয়েছে কিন্তু একটু একটু করে হলেও উন্নতি হবে নিশ্চয়ই। প্রয়াস থাকুক, আমরা চেষ্টা করে চলেছি ...

আপনার গল্পটি থেকে আবার নতুন করে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করলুম। ধন্যবাদ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সহজ কথা আসলেই সহজে লেখা কষ্টকর। শিশুতোষ হিসাবে একটা সারল্য বজায় রেখে লিখতে চেয়েছিলাম, যাতে শিশুরা সহজেই মেসেজটা ধরতে পারে। দুর্বলতা আছে অনেক জানি, কিন্তু কাটিয়ে উঠা হচ্ছে না। কারণ আসলে কাটানোর চেষ্টা তেমন করি না। লেখিলেখি যেহেতু শখের বসে। তাই সেটা নিয়ে বেশী মাথা ঘামাতে ইচ্ছা করে না। তারপরও চেষ্টা থাকবে।
অনেক ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু। আপনার প্রেরণামূলক মন্তব্যে ভীষণ খুশি হয়েছি। আপনারদের মতো লেখকদের কাছে শিশুতোষ লেখা আশা করছি। কারণ মান সম্মত শিশুতোষ লেখার বড়ই অভাব ব্লগে। শুভ কামনা নিরন্তর।

২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০১

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: শিশুতোষ গল্প হিসেবে আমি তোমার গল্পকে ১০০ তে ১০০ই দেব। কারন একটা বাচ্চাকে যখন গল্পটি পড়ে শুনাব সে যেন গল্পের ম্যসেজটি ধরতে পারে এবং তার জন্য সহজবোধ্য হয়।

আমার কাছে বেশ লেগেছে--পিচ্চিকে পড়ে শোনাব।

ভাল থেকো --শুভ রাত্রি

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বোন বলে হয়তো ভাইয়াকে ১০০তে ১০০ দিলে। তবে এটা প্রাপ্য নয় আমি নিজেও জানি। শিশুতোষ গল্প সহজ সরল হওয়ার পক্ষেই আমার মত। কিন্তু কারো মত দেখছি ভিন্ন দিকে। মাহির সোনাকে পড়ে শুনাবে শুনে কৃতজ্ঞ হলাম। ভালো থেকো। অনেক ধন্যবাদ।

২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৪

শুভ্র বিকেল বলেছেন: সত্যি কথা বলতে বাচ্চাদের মন মানসিকতা এমনি হয় আমরা পরে ওদের মানসিকতা ঝালাই করে বিষ ঢালতে থাকি, বোঝাতে থাকি কালা ধলা ছোট বড় আরো কত কি!
চমৎকার শিশুতোষ গল্প! অনেক ধন্যবাদ!

আপনার পোস্ট পাওয়া যায় না! একটু বেশি বেশি পোস্ট দিলে ভাল হত!

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এতো সুন্দর শিশু মনগুলো সময়ের আবর্তে আর স্বার্থের সংঘাতে এক সময় আমরাই নষ্ট করে দেই। আপনি ঠিকই বলেছেন লিটন।
আমার পোস্ট বেশী বেশী পাওয়ার সম্ভাবনা কম লিটন। কারণ আমি লিখি শখের বশে। তারপরও আপনার কাছে কৃতজ্ঞ। অনেক ধন্যবাদ লিটন। শুভ কামনা জানবেন।

২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার শিশুতোষ গল্প! অনেক অনেক ধন্যবাদ!

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। ভালো থাকবেন।

২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
থিম ভালো, খুব নিস্পাপ একটা থিম।

কিন্তু গল্পের গঠন সেইভাবে ভাল্লাগেনাই। গল্পের একটা প্রিলিউড থাকতে পারতো। কিভাবে বাচ্চাটার সাথে বন্ধুত্ব হইলো সেইটাও সংক্ষেপে আসতে পারতো।

মধ্যবিত্ত অল্প স্বচ্ছল পরিবারের শিশুদের জন্য ঠিক আছে, কিন্তু বিশাল বড়লোকের বাচ্চারা এইটা ধরতেই পারবেনা যে একটা কুলির ছেলের জন্য কস্ট পাওয়ার কি আছে। ওদের বেড়ে ওঠাটাই ওইভাবে হয়না। এইজন্য গল্পের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠার দৃশ্যপট খুব সহজ কনভার্সেশনের মাধ্যমে উঠে আসলে অনেক বাচ্চচাই সেটা কল্পনা করতে পারতো।

আমার আছে, ওর কেন নাই। আমি পাচ্ছি, ওর পেতে সমস্যা কই, এসব চিন্তা জটিলভাবে না ঢুকিয়ে সহজেও বলা যেতে পারত হয়তো।

অবশ্য মন্তব্য করা সহজ, নিজে লেখা কঠিন, এইজন্য আমি এইসব লিখিই না।

শুভকামনা রইলো।

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বন্ধুত্বের ব্যাপারটা সংক্ষেপে কিন্তু একটু বলা আছে। শেষের দিকে যেটা উল্লেখ করেছি। কুলির ছেলেটা মিতুলের ক্লাসমেট। মিতুলের টিফিন ঐ কুলির সাথে ভাগাভাগি করে খায়। এভাবেই হয়তো তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।
শিশুতোষ গল্প বলে শব্দ সংখ্যার দিকে একটু নজর রাখতে হয়েছিল। যাতে বেশী বড় হয়ে না যায়। তাই শেষের দিকে কাহিনী কিছুটা আটঘাট হয়ে গিয়েছে।
আমাদের দেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণীটাই সবচেয়ে বড় এবং কষ্টের মধ্যে থাকে। তাই উচ্চবিত্ত পরিবার নিয়ে মাথা ঘামাই নাই। কারণ এমনিতেই তারা সংখ্যায় ছোট। ওদের বাচ্চারা হয়তো কুলির বাচ্চাদের সাথে পড়াশুনা করারই সুযোগ পায় না। তবে তারা যদি এই ধরণের শিশুতোষ গল্প পড়ে, তবে নিশ্চয়ই মনের মাঝে প্রশ্ন জাগবে। কিন্তু প্রশ্নের উত্তর তার পরিবার সঠিক ভাবে দিবে কিনা সেটাও সন্দেহ। তখন দায়টা পরিবারের উপরই বর্তাবে। শিশুটার উপর নয়। আর পারিবার যদি দায়িত্বশীল না হয় শিশুর মনন ও মেধা কখনো ঠিক ভাবে প্রস্ফুটিত হয় না।
আমিও মন্তব্যে যতটা স্বস্তিবোধ করি, লিখতে যেয়ে ততোটা করি না। তাই লেখালেখি আমাকে দিয়ে হয় না। মাঝে মাঝে শখের বশে লিখি। এই যা।
আপনার বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শতদ্রু। সুন্দর কিছু কথা বলেছেন। রচনাশৈলীর দুর্বলতা কথাগুলোও যথার্থ হয়েছে। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

এম এম করিম বলেছেন: খুব সুন্দর একটা মেসেজ দিয়েছেন।
ভালো লাগলো।

ভালো থাকুন সতত।

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ করিম। আপনার মতো গল্পকারের নিয়মিত উপস্থিতি সত্যিই প্রেরণাদায়ক। ভালো থাকবেন সতত।

২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জুন বলেছেন: বাচ্চাদের মানসিকতা নিয়ে সহজ সরল লেখাটি মন ছুয়ে গেল বিদ্রোহী ।
অনেক সময় আমাদের মত পুর্ন বয়স্ক মানুষের চেয়েও তারা মানসিক দিক দিয়ে অনেক উপরে ।
+

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩২

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক সময় আমাদের মত পুর্ন বয়স্ক মানুষের চেয়েও তারা মানসিক দিক দিয়ে অনেক উপরে ।

আপনার এই কথাটা আমিও বিশ্বাস করি। কারণ আমি হাতেনাতে এর প্রমাণও পেয়েছি। অনেক ধন্যবা আপনাকে। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাইরে, উপরের কমেন্ট পড়তে গিয়া ভাবছিলাম যুদ্ধই লাগতেছে।

সমঝোতা হইলো দেখে ভাল্লাগছে।

আসলে লেখা আর বোঝার মধ্যে অনেক পার্থক্য। কমেন্ট করা আরেকটা আর্ট।

আমি অবশ্য একটু কঠিন কথা কইলেই বুঝিনা। তখন উপরের কোন কমেন্ট দেখে টুক কইরা একটা ফেক কমেন্ট দিয়া আসি। না করার চেয়ে উপস্থিতি জানানোও ভালো বইলা মনে হয় ফেক কমেন্টে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যুদ্ধ লাগার মতো কিছু বলেন নাই। বরং গঠনমূলক মন্তব্য যেকোনো লেখকের জন্য বিরাট একটা প্রাপ্তি। নিজে যা বুঝবেন সেটাই মন্তব্যে তুলে ধরা ভালো। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। কারণ লেখকের এবং পাঠকের ভাবনা সব সময় যে মিলে যাবে তা কিন্তু না। একটা লেখাকে পাঠক তার নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবার স্বাধীনতা রাখে। তাতে ভুল হলেও সেটা কিন্তু অপরাধ নয়। বরং তখন লেখকের সাথে আরও কিছু মন্তব্য বিনিয়মের মধ্যে দিয়ে জানার পরিধি বাড়ানো যায়।
কষ্ট করে দ্বিতীয়বার পোস্ট ঘুরে যাবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শতদ্রু।

২৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
“আপনারদের মতো লেখকদের”

ক্ষমা ক্ষমা ক্ষমা করুন হে বিদ্রোহী বাঙালি। লেখক হওয়াতো বহুদূর, আজও মানুষ হতে পারলুম নে ... মান সম্মত মানুষ হতে চাই। দোয়া রাখবেন।

আপনার বিনয়ে কৃতজ্ঞতা রইলো।

২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মানুষ হওয়ার চাইতে লেখক হওয়া বড় নয়রে ভাই। তা যদি হতে পারেন, তবে লেখকের চাইতে আরও বড় আসনে আসীন হবেন নিশ্চয়ই। তবে একা মানুষ হলে, বরং অমানুষই হবেন। চেষ্টা করে যাবেন যাতে অন্তত একজনকে হলেও মানুষ করতে পারেন। তবেই না সার্থকতা আসবে। সবাই মানুষ হোক, এটাই কাম্য। আমার জন্যও দোয়া করবেন যাতে মানুষ হতে পারি।

২৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গল্পে দেওয়া বাতার্র জন্য দশে দশ।
শিশুতোষ গল্প লেখার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন, ঘাসফুল! মাঝেমাঝে দু’একটা লেখা প্রকাশ করুন এভাবে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আলস্য যার সর্বস্ব তার কাছে লেখা চাওয়া মানে অখাদ্য কিছু চাওয়া। :(
দশে দশ দিয়েতো আমার দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়ে গেলেন ভাইজান। :(
আপনি চাইলে আরও ভালো কিছু আমাদের উপহার দিতে পারবেন বলেই আমার বিশ্বাস। অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই। পাঠকের কোন কোন মন্তব্য যে আসলেই লেখকের দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়, আপনার মন্তব্য তারই প্রমাণ। ভালো থাকবেন সতত।

৩০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বাচ্চাদের, সেই সাথে বাচ্চার মা -বাবার শিক্ষনীয় একটি গল্প উপহার দিলেন ঘাস ফুল ভাই!

মিতুলের মা -বাবা পারতেন ওকে ধমক দিয়ে, তাদের ইচ্ছে পূরণ করতে। কিন্তু ওনারা তা' করেননি!

দারুন বার্তা, আপনার এ লেখায়!! অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা ঘাস ফুল ভাই আপনাকে!!!!


২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মিতুলের মা -বাবা পারতেন ওকে ধমক দিয়ে, তাদের ইচ্ছে পূরণ করতে। কিন্তু ওনারা তা' করেননি!

এই জন্য বলা হয় শিশুদের মনন ও মেধা বিকাশে পারিবারিক শিক্ষাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ভালো একটা বিষয়ে ইঙ্গিত করেছেন নাহার আপা। আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

৩১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: একটু দেরি হয়ে গেল :D তাতে কি ভালো লাগা তো কমেনি :-0

তারপর সবাই মিলে মহা আনন্দে কেক কাটলো...আনন্দটা চিরস্থায়ী থাকুক।

৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লেগেছে।

৩৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: খুব সাধারন গল্প, কিন্তু গল্পের ম্যাসেজটা অসাধারন। আমরা সবাই মানুষ-এটাই আমাদের মুখ্য পরিচয়।

ভাল লেগেছে :)

৩৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

মাটিরময়না বলেছেন: ।ভালোই তো খেইল দেখাইলেন---

সুন্দর একটা বার্তা দিলেন সবাইকে। চলুক - আরো আসুক এমন অনেক।

৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

সুফিয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক দিন ব্লগে পাচ্ছিনা। শরীর ঠিক আছে তো ?

৩৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১৪

এহসান সাবির বলেছেন: বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল!!

৩৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

সুমন কর বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!

৩৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা গল্প। ভাল লাগল।

৩৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়লাম। আলো ব্লগ বন্ধ হবার পর খুব একটা লেখিনা।

ভাল লাগা রেখে গেলাম।

৪০| ১৮ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাইজান কোথায় গেলেন? অনেকদিন হয়ে গেল যে... ছুটি কি শেষ হয় না? অতি দ্রুত আগের মত আমাদের মাঝে ফেরত আসেন। বুঝলেন? :)

৪১| ২৬ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গেলেন কই ?
গল্পে ভাল লাগা রেখে গেলাম ।

৪২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রাসেলহাসান বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো।

৪৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৭

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।

শুভ কামনা।

৪৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: আপনি গেলেন কই? আপনারে তো হ্যারিকেন দিয়া খুঁজেও পাচ্ছি না।

৪৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

এহসান সাবির বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

৪৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: অনেকদিন হয়ে গেল। ব্লগে আছেন নি ভাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.