নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা যদি বলেন, সেই চেতনা আমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আছে - বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ভয়েস অব আমেরিকার সাথে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎকার





প্রশ্ন ১: ৫ জানুয়ারী ১০ম সংসদীয় নির্বাচন হয়ে গেল, শপথ গ্রহনও হলো, এখন এরপর কী? আপনারা কী ভাবছেন? কী কর্মসূচী নিয়ে এগুবেন?



উত্তর ১: দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি। যেটা হয়েছে তা কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য নয়। দেশের মানুষ সরকারকে সম্পূর্ণভাবে রিজেক্ট করেছে। আপনি নিজেই দেখেন যেখানে ১৫৩টা সিটে কেউ পার্টিসিপেট করেনি। কন্টেস্ট করেনি। কেউ আগ্রহীই নয় নির্বাচন করতে। সেখানে শুধু একদলীয় নির্বাচন ১৫৩টা সিটে হয়েছে। কোনো প্রতিযোগিতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি।



দ্বিতীয়ত, যে ১৪৭টা সিটে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের কথা ছিল। সেখানেও দেশের ও বিদেশের মিডিয়া কর্মীরা দেখেছেন, ভোটিং সেন্টারে মানুষই নেই। প্রিজাইডিং অফিসার কোনো কোনো জায়গায় ঘুমাচ্ছেন। কোনো কোনো জায়গায় নিজেরাই ভোট দিচ্ছেন। ৪৭-৪৮টা ভোট কেন্দ্রে কোনো ভোটার ভোট দেয়নি। তারপরে অনেক কেন্দ্র বন্ধ। তারপরও যেটা হলো তাতে ৫ শতাংশ ও হবে না।



তো এতে কি হলো? মানুষের এটাই কি রায়? জনগণের মতামতের কোনো প্রতিফলন এখানে হয়নি। কাজেই এটাকে কোনো ইলেকশন আমি বলব না। এটা ভাগাভাগির নির্বাচন বলতে পারেন। তারা নিজেরা সিট ভাগাভাগি এবং ক্ষমতার ভাগাভাগি হয়েছে।



বাংলাদেশের জনগণ সত্যিকারের একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায়। যেখানে সকল দলের অংশগ্রহণ থাকবে। সেরকম একটি নির্বাচন দেখতে চায়। সেই নির্বাচনটা হতে হবে একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। মানুষ এখন আরও পরিষ্কার ৫ জানুয়ারির পরে যে আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে পারে না। এবং নির্বাচন কমিশন যে একটা মেরুদণ্ডহীন বা দলীয় সরকারের মতো কাজ করেছে, এটা একদম পরিষ্কার।



যেখানে ৫ শতাংশও ভোট পড়েনি। সেখানে কেমন করে ৪০ শতাংশ ভোট বলে? এটা একটা নির্লজ্জ মিথ্যা কথা বলছে। এবং এজন্য তার দু’দিন সময় লেগেছে। সব ঠিকঠাক করে, গুছিয়ে কিভাবে বলবে তা ঠিক ঠাক করে। কাজেই এটা পরিষ্কার। এবং জাতি এটাকে প্রত্যাখ্যান করেছে।



প্রশ্ন ২: আপনি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, সংকট নিরসনের জন্য অবশ্যই আলোচনায় যাওয়া প্রয়োজন এবং আপনার দলের সকলেই এই ধারণা পোষন করেন কী না এবং ক্ষমতাসীনরা যেমন বলছেন যে, ১০ম সংসদ নির্বাচনোত্তর পর্বে বিএনপি চাইলে একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে সমঝোতার কথাবার্তা হতে পারে। আপনারা কী যাবেন এ ধরনের প্রেক্ষিতে?



উত্তর ২: দশম নির্বাচনই তো মানুষ রিজেক্ট করেছে। একাদশের কথা পরে হবে। আমরা গণিতান্ত্রিক দল। আমি অনেক আগে থেকেই গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করছি। আমরা সত্যিকারই গণতন্ত্র চাই। জনগণের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, মানবাধিকার রক্ষার জন্য চাই। শন্তি চাই, উন্নয়ন চাই, দারিদ্র বিমোচন চাই, লেখাপাড়া চাই। তরুণরা এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।



প্রশ্ন ৩: জামায়াতের সংগে বিএনপির বিএনপির জোটবদ্ধতা নিতান্তই রাজনৈতিক এবং যে কোন রাজনৈতিক আঁতাতের মত এটিও পরিস্থিতি কৌশলগত অবস্থান এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। আপনার মন্তব্য?



উত্তর ৩: জামায়াতের সঙ্গে আঁতাত বলেন, জোট বলেন বা ঐক্য বলেন তা আওয়ামী লীগই আগে করেছে। এরশাদের আমলে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম কেউ নির্বাচনে যাব না। তারপর মাঝ রাতে এরশাদের সঙ্গে আঁতাত করে নির্বাচনে গেল আওয়ামী লীগ। জামায়াতের সঙ্গে কথা বলে তাদেরকে নিয়ে গেল। নিরপেক্ষ সরকারের দাবিটা আওয়ামী লীগ এবং জামায়াতের। সে জন্য তখন আওয়ামী লীগ অনেক নাশকতা করেছে। আওয়ামী লীগ এখনও জামায়াতের সঙ্গে সেই যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে। বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের এই জোট সম্পূর্ণভাবে কৌশলগত।



প্রশ্ন ৪: বাংলাদেশের সংকট নিরসনে বাইরের, বিশেষ করে পাশ্চাত্যের বা প্রাচ্যের হস্তক্ষেপ আপনাকে বিব্রত করে কী?



উত্তর ৪: আমরা মনে করি বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। এদেশের মানুষই সিদ্ধান্ত নেবে। বিদেশীরা আমাদের ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসাবে সাহায্য সহযোগিতা করেন। তারা বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলতে পারেন। কিন্তু তারা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হস্তক্ষেপ করলে মানুষ তা সহ্য করবে না।



প্রশ্ন ৫: সাম্প্রতিক অস্থির পরিস্থিতিত, ব্যবসা-বানিজ্য, গার্মেন্টস শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য অচলাবস্থা, প্রানহানী, সংখ্যালঘু নির্যাতন এসবের দায় কার ওপর বর্তায় বলে আপনি মনে করেন?



উত্তর ৫: সাম্প্রতিক সময়ে অচলাবস্থা, হত্যা, নাশকতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের দায় বর্তায় গভর্নমেন্টের উপর। তাদের একগুঁয়েমি, জেদের ওপর। এই যে গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংশের জন্য সম্পূর্নভাবে সরকার দায়ী। এবং দেখছেন সরকারের দলীয় দলীয় লোকজনই এসব ঘটনা ঘটিয়েছে, সন্ত্রাস করেছে সরকারী দলের লোকজন। আপনারা যদি দেখেন, মানুষকে কী ভাবে তারা হত্যা করছে! গুম করছে! বিভিন্নভাবে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। বাসের মধ্যে আগুন তারা, ধরা পড়ছে তারা। কিন্তু সরকার তাদেরকে ধরছে না, তাদেরকে ছেড়ে দিচ্ছে। দিচ্ছে, গার্মেন্টস এ আগুন দিয়েছে, সংখ্যালঘুদের বাড়ি ঘর তারা পোড়াচ্ছে। অতীতেও তারা হিন্দুদের বাড়িঘর, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান দখল করেছে। সংখ্যালঘুদের সবসময় তারা খারাপ আচরণ করছে।



সংখ্যালঘুদের সাথে এখন যা ঘটছে সেটাও তারাই ঘটাচ্ছে। পুলিশের চোখের সামনে এগুলো ঘটলেও তারা কিছু বলছে না। কারণ তাদের নির্দেশনা দেয়া আছে তাদেরকে না ধরার। এই অশান্তি আমরা চাই না। আমরা চাই শান্তি এবং আমরা মনে করি বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আমরা চাই সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকার, সমান মর্যাদা এখানে রয়েছে। এবং সমানভাবে সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে বসবাস করতে। ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে, সামনের দিকে এগিয়ে নিতে।



প্রশ্ন ৬: বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম এই শব্গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এবং অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ন।



উত্তর ৬: অবশ্যই আমরা তো যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। কাজেই স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা যদি বলেন, সেই চেতনা আমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কী? গণতন্ত্র, জনগণের অধিকার, মানবাধিকার, বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম থাকবে, স্বাধীন দেশের আভ্যন্তরীন ব্যাপারে কারও হস্তক্ষেপ নয়, বাংলাদেশের উন্নতি অগ্রগতি এই দেশের জনগনের মাধ্যমে হবে, সেটাই আমরা চাই। এগুলো আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।



দেশের পরিস্থিতি এখন অত্যন্ত খারাপ। অত্যন্ত ভয়াবহ। দেশে এখন এক দলীয় শাসন চলছে। সারাজীবন ক্ষমতায় থাকার জন্য হত্যা, গুম করছে আওয়ামী লীগ। যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে তাদের বিরুদ্ধেই নির্যাতন চালানো হচ্ছে। জেলখানাগুলো বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের কর্মীদের দিয়ে ভরে ফেলা হয়েছে।







ইউটিউব লিংক

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অসাধারণ খেলে গেছেন ম্যাডাম

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুস্থ মানুষ সুস্থ চর্চা করে। অসুস্থ মানুষের চর্চাও অস্বাভাবিক, স্বৈরাচারী, পাগলাটে হয়।..

দেশ বাসী সুস্থতার পক্ষে

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫

উপপাদ্য বলেছেন: বেগম জিয়ার নেতৃত্বে গনতন্ত্রের বিজয় আসবেই এদেশে ইনশাআল্লাহ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইনশাআল্লাহ !

৯৫% মানুষের মনের আশা, গণতন্ত্র, স্বাধীনতা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য এর বিকল্প নেই।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

মামুন হতভাগা বলেছেন: এপিক জোকস :#)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্য কথন, চাপাবাজ আর মিথ্যুকের কাছে জোকস মনে হতেই পারে!!তাই না?

তাতে সত্যতো আর মিথ্যা হয়ে যায় না।;)

নাকি বলেন মামুন ভাই;)

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: চেতনা ধরে রাখার আপশহীনতা দেশনেত্রীর কাছেই আছে। অন্যরা সইরাচার. বেহায়া রং বদলায়

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারাতো চেতনার কথা বলে বানিজ্য করতে- ক্ষমতার বানিজ্যে কখনো মুক্তিযুদ্ধ কখনো রাজাকার কখনো যুদ্ধপরাধ এই মৌলিক ইস্যু গুলোকে স্বার্থের কারণে বিকৃত করে ব্যভহার করে।

নইলে নিজের দলে রাজাকারের গাট্টি রেখে কেউ বড় বড় কথা বলতে পারে!!!

নিজের দলে মুরগী সপ্লাইয়ার আর সোনাগাছিতে যুদ্ধকালীন সময় কাটানোদের হাতে চেতনার ঠিকাদারী দেয় কিভাবে?

আর সংগী হয় কখনো রাজাকার ৯৬-তে, কখনো নিজেই হয় জাতীয় বেঈমান৮৬-তে কখনো হয় স্বেরাচার বিশ্ব বেহায়া১৩তে!!!!!!!

কিন্তু আপোষহীন নেত্রী কখনোই দেশ জনতার স্বার্থের বাইরে তাদের মতো ডিগবাজি আর স্বর্াথান্ধ হয়ে কিছূ বলেন নি। করেননি।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

গ্রাম্যবালক বলেছেন: ভোট-- যেভাবে মানুষ বর্জন করেছে ।তেমনি ভাবে যারা নিজেদের নির্বাচিত দাবী করতেছে তাদেরকে গনপিটুনির আওতায় আনার দরকার ছিল। এবং নির্বাচিত এলাকায় এই সব হাইব্রীড নেতাদের অবাঞ্চিত ঘোষনা করা উচিত।।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরে নতুনা দেখেন নাই।

এসি রুমে বইসা জাল ভোট ৫% কাষ্ট কইরা মিডিয়াতে বিবৃতি বাজি করা যায়-মাঠে যাওয়া যায় না।

আর পুলিশ প্রহরা আর বেষ্টনি নিয়া না হয় ক্ষমতার কয় দিন-তারপর!!! জনতার নেতাতো আর হইতে পারল না!!!!

ঐদিনের নিউজটা নিশ্চয়ই মিস করেন নাই- আমেরিকাতে মুইণ সাবরে কুত্তায় কামড়াইছে ;) !!!!!

সময় কথা বলে!!!! সময়ের উপর ছেড়ে দেন। অবাঞ্চিতরা অবাঞ্চিতই থাকবে।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৮

মামুন হতভাগা বলেছেন: ,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা খালেদা জিয়ার মাঝে সবথেকে বেশী আছে বলেই তো জামায়াত ছাড়া উনার চলেই না,একসাথে জোট করে আগে তাদের মন্ত্রীত্ব দিছে,সামনে কোনদিন আবার ক্ষমতায় আসলে আরও মূল্যবাণ কিছু দিবেন,এই কামনা থাকল।
জাতীয়তাবাদী জামায়াত দল জিন্দাবাদ :#)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওহ হো ভুলেই গেছলাম..

৮৬তে জাতীয় বেঈমানের ঘৌষনা,,৯৬তে জামায়াতের সঙ্গ নিয়ে সরকার গঠন, জাতীয় নাতিদের শরীরে রাজাকারের প্রবহমান রক্ত, ঝাড়বীজ,

আসলেই জ্ঞানীরাযে বলেছেন মিথ্যে নয়- নিজের অপবাদ আর কষ্ট ভুলতেই নাকি চতুরেরা বারংবার অন্যের নামে অগ্রিম দোষারুপ করে;)

আওয়ামী মুসলীম লীগতো নাম থেকে মুসলিম কাটছে যদিও ভোটর সময় হিজাব ছাড়া চলেই না!!!
কিন্তু উর্দু আওয়াম শব্দটাই ছাড়তে পারে নাই বলেই কি চেতনার অধিক ফেনানী!!!!! ;)

জহির রায়হানের ডুকেমন্টারী গুলো ইতিহাসের এক টার্নিং পয়েন্ট ছিল! এখনকার মতো কথিত চেতনাবাজদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলায় তাকে শহীদ করে ডকুমেন্ট গুলো হাওয়া করে দেয়......

পুরা জাতির ইতিহাস ভিন্ন হতো যদি সত্যগুলো প্রকাশিত হতো।

তবে হবে। ধৈর্য রাখেন, ইতিহাসে মিরজাফর যতদিন ক্ষমতায় ছিল কেউ কিছু বলে নি-কিন্তু কালের আবর্তে ঘৃনিত এক নাম!!!!

আজকের ক্ষতাইতো শেষ নয়-মহাকাল রয়ে গেছে। সেখানেই সত্যাসত্য নির্ণিত হবে আবেগহীন কষ্টির মানদন্ডে।।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সাইয়্যিদুল মুরসালিন,ইমামুল মুরসালিন,হাবীবুল্লাহ্‌ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার সম্পর্কে বিশুদ্ধ ইল্‌ম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরজ।
এবারর পর্বঃ তিন. নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা সম্পর্কে আলোচনা।

চার.হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হওয়ার কারণেই উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে বিবাহ করা হারাম ।

পাঁচ.সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফযীলত ।
Click This Link

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ। কিন্তু এই ভাবে যদি প্রিয় নবীর তত্ত্ব ফেরি করতে যান-তা কি সঠিক!!!

আপনার মতো করে আপনি উপস্থাপন করেন- যার দরকার সে খুজে নেবে!

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১০

চলতি নিয়ম বলেছেন: ৪ নং ছাড়া বাকি সব গুলাই সেই চিরাচরিত মিথ্যাচার আর ম্যা ম্যা। ;)

শুনতে চাইলে বিস্তারিত বলতে পারি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

মিথ্যা আর ম্যা-ম্যা- তে আওয়ামীলীগ সবচে এগিয়ে।

গোয়েবলসকে হার মানিয়ে তারা এখন নতুন থিউরির জনক হয়ে গেছে।

তবে গণমানুষবিহীন। ৫%এর দল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.