নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধিক্কার নিজেরে! চেতনারে!!! রাষ্ট্রকে!!!! বীর শ্রেষ্ঠ আব্দুর রউফের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ছিলনা কোন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচী!!!!!!!!!!!!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

ধিক্কার নিজেরে! চেতনারে!!! রাষ্ট্রকে!!!! বীর শ্রেষ্ঠ আব্দুর রউফের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ছিলনা কোন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচী!!!!!!!!!!!!!!



যে জাতি তার ইতিহাস মনে রাখে না, তার বীরদের সম্মান দেয়না সে জাতি উন্নতি করতে পারেনা, আর কোন বীরের জন্ম দেয়না।



আমরা আসলেই কি?

রাষ্ট্র আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে?

জীবন জীবিকার ব্যাস্ত নাগরিককে রাষ্ট্রীয় মিডিয়া, নাটক, অনুষ্ঠান, ঘৌষনা, প্রচারণা স্মরণ করিয়ে দেবে-তার অস্ততি্বের গোড়াার কথা। সংসাকৃতিক সংগঠনগুলো কেবলই কি অর্থের জণ্যই তাদের সকল দৌড়!



আর সবশেষে আমরা সাধারন নাগরিক। জীবেন দৌড়ে পূজিবাদের চাবুকে জর্জরিত সকাল থেকে রাত াব্দি খেটে খাওয়া সাধারন মানুষ- মনে পড়ায় শুধূ কলজেটাতে যেন জ্বলছে। আহা কি হল? কেমনে ভুলে গেলাম। একটু স্মরণ করার কথা মনে করেওতো এটলিষ্ট নিজের দায় থেকে মুক্ত হতে পারতাম....... অথচ বাস্তবতা কত দু:খজনক....



রোববার নীরবে পালিত হলো দেশমাতৃকার জন্য জীবন ‍উৎসর্গকারী বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফের শাহাদাৎবার্ষিকী।



১৯৭১ সালের এই দিনে হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে বীরদর্পে যুদ্ধ করে শহীদ হন জাতির এ শ্রেষ্ঠ সন্তান।



কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের এ শ্রেষ্ঠ সৈনিকের ৪৩তম শাহাদাৎবার্ষিকী পালনে ছিল না রাষ্ট্রীয় কোনো আয়োজন। এ নিয়ে ফরিদপুরে ও রাঙামাটিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছে চরম ক্ষোভ।



দিবসটি পালনে তাঁর সমাধিক্ষেত্র রাঙামাটিতে ছিলনা রাষ্ট্রীয় কোনো আয়োজন। তবে গ্রামবাসীর উদ্যোগে পারিবারিকভাবে ফরিদপুরের মধুখালীতে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।



দুপুরে মধুখালীর আড়পাড়া গ্রামে রউফের বাড়ি প্রাঙ্গণে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক আবু হেনা মোরশেদ জামান বলেন, বিগত দিনগুলোতেও দিনটি সরকারি উদ্যোগে হওয়ার দরকার ছিলো। কিন্ত‍ু তা নানা কারণে তা হয়ে ওঠেনি। আগামীতে স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে শাহাদাৎবার্ষিকী পালন করা হবে ।



এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিবি প্রতিনিধি মেজর আনোয়ার জাহিদ, মধুখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমার মোল্লা, ইউপি চেয়ারম্যান সাহাবউদ্দিন আহমেদ সতেজ প্রমুখ।



সভা শেষে জেলা প্রশাসন ও বিজিবির পক্ষ থেকে বীর মাতাকে উপহার সামগ্রী দেওয়া হয় ও গ্রামবাসীর মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়।



এদিকে, আব্দুর রউফের শাহাদাৎবার্ষিকীতে কোনো রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন পার্বত্য চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সাংবাদিক সুনীল কান্তি দে।



তিনি বলেন, এমন একটি দিনে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা না থাকাটা খুবই দুঃখজনক। সরকারি পদে থেকে যারা এ আনুষ্ঠানিকতা করেন না। তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। এটি জাতির জন্য কলঙ্কজনক।



তৎকালীন ইপিআর এ (বর্তমানে বিজিবি) কর্মরত মুন্সি আবদুর রউফ ছিলেন ল্যান্স নায়েক। ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বিডিআর দলের সঙ্গেও তিনিও ছুটে আসেন পার্বত্য চট্টগ্রামে।



২০ এপ্রিল রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িঘাটে শত্রু বাহিনীর সঙ্গে তুমুল যুদ্ধ শুরু হলে মুন্সি আবদুর রউফ বীরদর্পে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকেন। তিনি একাই শত্রু বাহিনীর তিনটি নৌযান ধ্বংস করেন।



ওইদিনের যুদ্ধের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তার সমরসঙ্গী ও রাঙামাটি জেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রবার্ট রোনাল্ড পিন্টু বাংলানিউজকে জানান, ওইদিন পাক বাহিনীর গোলার আঘাতে আমাদের নৌযানও ধ্বংস হয়েছিল। আমরা বেশ কয়েকজন সাঁতরে পার্শ্ববর্তী পাহাড়ে আশ্রয় নিই। মুন্সি আব্দুর রউফকেও সেখান থেকে সরে যাওয়ার জন্য অনেক ডাকাডাকি করি। কিন্তু তিনি বললেন, তোমরা নিরাপদে সরে যাও। আমি যুদ্ধ চালিয়ে যাব। হঠাৎ পাক বাহিনীর ছোঁড়া মর্টারের আঘাতে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায় মুন্সি আব্দুর রউফের শরীর।



পরে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দয়াল কৃষ্ণ চাকমা নামে এক পাহাড়ি মুন্সি আব্দুর রউফের ছিন্ন ভিন্ন শরীর একত্রিত করে সেখানেই সমাধিস্থ করেন।



মুন্সি আব্দুর রউফের এ বীরত্বের জন্য তাঁকে মুক্তিযুদ্ধের শ্রেষ্ঠ সম্মাননা ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভ‍ূষিত করা হয়।



স্বাধীনতা লাভের ২৫ বছর পরে ১৯৯৬ সালে তাঁর সমাধিস্থল চিহ্নিত করা হয়। এরপর থেকে স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসেই শুধু রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতায় তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। আর তাঁর বীরমাতা মুকিদুন্নেসাকে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ ও বিজিবির পক্ষ থেকে সম্মাননা দেওয়া হয়।



কিন্তু ২০ এপ্রিল তাঁর শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিজিবি কিংবা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের উদ্যোগে কোনো আয়োজন করা হয় না।



ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার সালামতপুর গ্রামে ১৯৪৩ সালের ১ মে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ। বাবা মেহেদী হোসেন স্থানীয় একটি মসজিদে ইমামতি করতেন। তিন ভাই বোনের মধ্যে আব্দুর রউফ ছিলেন সবার বড়।



উপজেলার কামারখালী হাইস্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়াকালীন তৎকালীন ইপিআর বর্তমানে বিজিবিতে যোগ দেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন



তথ্য সূত্র: সংবাদটা পড়ে অব্দি নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছিল। তাই বিবেকের জ্বালাটা সবাইকে ছড়িয়ে দিলাম।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

শামীম আনসারী বলেছেন: আল্লাহ ওনার বিদেশী আত্মার শান্তি দিন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিন।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

শামীম আনসারী বলেছেন: আল্লাহ ওনার বিদেহী আত্মার শান্তি দিন।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

মদন বলেছেন: জাতীয় সংগীতে আমাদের রেকর্ড হইসে, কাজেই আমাদের কাজ কাম শেষ। চেতনা বিক্রি একটি উত্তম ব্যবসা।


সকল শহীদকে আল্লাহ কবুল করুন, আমীন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইতো দু:খ। যাদের জীবনের বিনিময়ে চেতনার ধান্ধার সুযোগ পেল তাদেরও স্মরণ করার কথা মনে থাকে না-চেতনাবাজ গংদের।

আবার স্বাধীনতার নামে, চেতনার নামে কত বড় বড় কথা!!!!!

সকল শহীদকে আল্লাহ কবুল করুন। আমিন। ++

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

োহাম্মদ কাউছার আলম বলেছেন: মৃত ব্যক্তির জন্য সূরা ফাতিহা পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা ছাড়া আর কিছু করার নায়। তবে এটা দুঃখজন যে মিডিয়া এই বিষয়ে কোনো খবর প্রচার করেনি।

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

োহাম্মদ কাউছার আলম বলেছেন: মৃত ব্যক্তির জন্য সূরা ফাতিহা পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা ছাড়া আর কিছু করার নায়। তবে এটা দুঃখজন যে মিডিয়া এই বিষয়ে কোনো খবর প্রচার করেনি।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই কাউছার- মৃত ব্যক্তির জন্র দোয়া পড়া ব্যক্তি পর্যায়ে শেষ কাজ হতে পারে। কিন্তু যখন জাতিয় শ্রেষ্ঠ বীরের প্রসংগ তখন তা সাদামাটা স্মরণের নয়।

এই বীর ম্রেষ্ঠদের জীবন, ইতিহাস, তাদের স্মরণ আমাদের চেতনাকে শানিত করে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিতেই তাদের স্মরন হতে হবে অর্থবহ। যেই রাষ্ট্রের জন্ম দিতে গিয়ে তারা শহীদ সেই রাষ্ট্র যখন তাদের ভূলে থাকে -তা শুধূ দু:খের নয়-ঘৃনারও বটে।

রাষ্ট্রীয় আয়োজন তাদের অধিকার। রাষ্ট্র তার অস্তিত্বের প্রয়োজনেই বীরদের স্মরণ করবে। ভবিষ্যতের আরও বীরেরা যেন অনুপ্রাণিত হয়। দেশকে ভালবাসতে। দেশের জন্য জীবন দিতে।

কিন্তু হায়! আমাদের কথিত চেতনার দলটি রাষ্্রট ক্ষমতায় থেকেও আজ এত বড় অবহেলা পেল বীরশ্রেষ্ট আব্দুর রউফ।

আমাদের ক্ষমা করো হে বীর।

তোমাদের জীবন দানের যথাযথ মর্যাদা দিতে পারলামনা বলে।

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: আমরা হচ্ছি সেই জাতি যারা ৫০ কোটি টাকা খরচ করে জাতীয় সংগীতে রেকর্ড করে খুব গর্ববোধ করি। অথবা মোবাইল ফোন কোম্পানির টাকায় মানব পাতাকার রেকর্ড করি আর এদিকে বীর শ্রেষ্ঠ আব্দুর রউফের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে কোন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচী থাকেনা। নিজেকেই ধিক্কার দিই।ছিঃ ছিঃ ছিঃ.....

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছি:

আত্মবিস্মৃত! নিজেদের বীরকে এইরকম অবহেলায় পৃথীবীর কুনদেশ কবে করেছে!!!!

ক্ষমা করো হে বীর শ্রেষ্ঠ! আমাদের নষ্ট রাজনীতি আর এই বাস্তবতা দেখে তোমাদের আত্মা হয়তো কাঁদছে ওপার থেকে।

এই জন্য কি জীবন দিয়েছি?
এই জন্য কি পাক হানাদার তাড়িয়েছি?
এই জন্য কি পিন্ডির জিঞ্জির ছিড়েছি!!!!

কিন্তু চক্রবুহ্যে ফেসে গেছে আমজনতা!!! অসহায়, নিরুপায়!!!!!
আবার কি আসবে কোন বীরশ্রেষ্ঠ!দেশকে বাঁচাতে !

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

গারো হিল বলেছেন: আমাদের জেনারেশানকে যেভাবে শিখাচ্ছে আমরাও তাই করবো X(( আমরাও একদিন এভাবেই ভুলে যাবো আব্বার ালের অবদান :|

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বার্থপরেরা পরের স্বার্থ না বুঝলেও নিজেরটা কিন্তু ১৬র উপর ১৮ আনা বোঝে!

আপনি আব্বারে ভূলতে চাইলে আবার হাইকোর্ট দেখাবে!!!!!

আত্মঘাতি চেতনাবাজরা দেখূন কোথাও নেই!! তাদের কোন প্রতিক্রিয়া নেই!!!

কারণ দাদাবাবুরা যে বলে দেয়নিগো! কি প্রতিক্রিয়া দেবে!!!!

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

ফারদীন নিশ্চিন্ত বলেছেন: এই দেশে চেতনা আছে। প্রচুর চেতনা। আমরাও চেতনাবাজ।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সে আর বলতে!

তাইতো অবহেলায় কাটে বীরশ্রেষ্ঠর দিন-

আর যারা ন'মাস এধার ওধার কাটিয়েছে- তারাই চেতনার ঝান্ডাওয়ালা!!

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১১

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ওটা দিয়ে তো আর রাজনীতি হয় না, তাই আর কি...

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইতো তাদের কর্মে প্রমাণীত হলো!!!

তাই বলি খালি কলসি বাজে বেশী
তাদের কন্ঠে চেতনার ঠেসাঠেসি- সেম টু সেম;)

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওসব ঘাটাঘাটি করে বিপদ না ডেকে বরং চেতনার ধুয়া আর হাজার কোটি টাকার গান বাদ্যি দিয়ে আফিম চালানোই বেটার না! এ প্রজন্মতো খালি নামটাই শুনেছে, অনেকে তাও না!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হ্যা, তাইতো তাদের ভিশন মনে হচ্ছে!

আফিমে না বুদ করতে পারলে ৪২ এর স্বপ্ন পূরণ হবে কি করে?

সিরাজ শিকদারকে আফিমে ধরেনি বলে-প্রথম রাষ্ট্রীয় হত্যার শিকার হন মুক্তিযোদ্ধা হয়েও!!!

আর আজকের প্রজন্মতো শুধু শোনা কথায় দৌড়ে.. ষ্টাডির হারও ডিজিটাইজ হয়ে গেছে!

গুগলি করলেই জানা যায়- তো আর কষ্ট করে পড়ে কি হবে টাইপ!!!

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩৯

আমিনুর রহমান বলেছেন:




দেশের বীর সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি !

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমজনতার হৃদয়ে তারা চির অমলিন।


দেশের বীর সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ! অশেষ!

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

না পারভীন বলেছেন: পোস্টের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করছি । বীরশ্রেষ্ঠদের মনে রাখতে পারলে জাতি কাকে মনে রাখতে পারবে এটা একটা প্রশ্ন ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যুগের নিষ্ঠুর কন্টক পথে
মুক্তির এ বারতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না ভুলবো না ভুলবোনা...................

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা...
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

মাহাদি হাসান বলেছেন: স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা ইন্দিরা গান্ধির সাথে এক দর্শনেই বিরাট মুক্তিযোদ্ধা বনে যান তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত লড়াকু সৈনিকদের স্মৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাবার জন্য অনুষ্ঠান আয়োজনের আশা করা যায় না। আজকাল তো হাল ফ্যাশনের "প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধারা" আসল মুক্তিযুদ্ধের সৈনিকদেরকে রাজাকার বানিয়ে ফেলছেন!
অন্যদিকে এদের শতকোটি টাকা ব্যয়ে গিনিজ বুকের নাম লেখানোর প্রবনতা দেখে মনে হচ্ছে এরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাসকে ভুলে গিয়ে গিনিজ বুকের ইতিহাস রচনা করতে চায়। তাই মধ্যবিত্তের ভুলে যাওয়া নিয়ে আক্ষেপের কিছু নাই। এই শ্রেনীটা এমনিতেই এরকম সুবিধাবাদী।
বাংলাদেশের প্রতিটি কোনায় এখন দারিদ্র পীড়িত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে আপনি পাবেন যারা জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রতিদিন কষ্ট করে যাচ্ছেন। তাদেরকে এই কষ্ট থেকে মুক্তি দেয়ার চেয়ে গিনিজ বুক যাদের কাছে বেশী বড় হয়ে উঠেছে তাদের ব্যাপারে আর যাই হোক কোন ইতিহাসের পাতা খরচ হবে না। অন্যদিকে এই গিনিজের পাতা থেকে তাদের নাম মুছে যাবে কিন্তু এই বীরশ্রেষ্ঠদের নাম ইতিহাসের পাতায় তারকাখোচিত হয়ে থাকবে যতদিন বাংলাদেশ নামক ভুখন্ডটি টিকে থাকবে। এখানেই আশার সঞ্চার জাগে আমাদের।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটাকে যারা গরিবের জন্য নিপীড়ক বানিয়ে ফেলছেন তাদের সাথে না আছে মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের সম্পর্ক। যারা চেতনার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেদের পকেটে ভরছেন তাদের কাছে আমি কোন মুক্তিযোদ্ধার সম্মানের ব্যাপারটা আশা করি না। তবে আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে পাঠ করি ভিন্ন আঙ্গিকে তাদের জন্য বাংলাদেশকে নতুনভাবে নির্মানের আকাঙ্খাই মুক্তিযুদ্ধের সময় এই লড়াকু সৈনিকদের আকাংখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন হতে হবে। গিনিজ বুকের জন্য নয় বাংলাদেশের পুর্ননির্মান দরকার এদেরশের খেটে খাওয়া দিনমজুরদের, কৃষক, শ্রমিকদের জন্য। বাংলা মানুষের মুক্তি অর্জন না হলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রতিষ্ঠিত হবে না। আর গিনিজ বুকে নাম লেখালে সেই মুক্তি আসবে না।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটি কোনায় এখন দারিদ্র পীড়িত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে আপনি পাবেন যারা জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রতিদিন কষ্ট করে যাচ্ছেন। তাদেরকে এই কষ্ট থেকে মুক্তি দেয়ার চেয়ে গিনিজ বুক যাদের কাছে বেশী বড় হয়ে উঠেছে তাদের ব্যাপারে আর যাই হোক কোন ইতিহাসের পাতা খরচ হবে না। অন্যদিকে এই গিনিজের পাতা থেকে তাদের নাম মুছে যাবে কিন্তু এই বীরশ্রেষ্ঠদের নাম ইতিহাসের পাতায় তারকাখোচিত হয়ে থাকবে যতদিন বাংলাদেশ নামক ভুখন্ডটি টিকে থাকবে। ...

যারা চেতনার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেদের পকেটে ভরছেন তাদের কাছে আমি কোন মুক্তিযোদ্ধার সম্মানের ব্যাপারটা আশা করি না।

যথার্থ বলেছেন।


ছোটদের বড়দের সকলের
গলিবের নিস্বের ফকিরের
আমার এ দেশ সব মানুষের সাম মানুষের।।

আবহমান সাম্যতার অনুভবকে গলাচিপে-তারা ষ্টানবাজি দিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়! কেউ কি পেরেছে না পারবে!!

হায় তবু যদি শিক্ষা নিত!

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দু:খজনক ব্যাপার। বিষয়টা যথাসময়ে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ক্ষমা করো হে বীর
জীবন দিয়ে দিয়েছ যে পতাকা
যে ভূমি, আশ্রয়, স্বাধীনতা

আজ ক্ষমতা আর দম্ভে
চেতনার ধান্ধায়-তারা ভুলে যায়
তোমাদের স্মরণ করতে! অথচ কত
এলেবেলের হয় স্মরণ-রেকর্ড-আর ভূইফোড় আয়োজন!

আমাদের চেতনাকে শানিত করো
সত্য জ্ঞানে-
জুলুম, মিথ্যা আর অন্যায়ের সমানে যেন ভীত না হই
প্রতিবাদে যেন গর্জে উঠতে পারি
তোমাদের চেতনায়-

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বলেন কি ! আহ্ ...

বীর শ্রেষ্ঠ আব্দুর রউফের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহ!

কঠিন কষ্টরে বুকে চাপা দিয়ে
অসহায় অক্ষমতার পাথর ভারে
স্মরণের তীরে তোমায় স্মরি আক্ষেপে
আহ!

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

এহসান সাবির বলেছেন:
দেশের বীর সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি !

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসীম, অশেষ শ্রদ্ধা।

দেশপ্রেমিক ব্যক্তির হৃদয়ে, গভীরে অনুভবে সর্বদাই
যদিও ঢাকঢোল পেটানো প্রকাশ্যতার নেশা নেই
কর্পোরেট ধান্ধার পথে হাটার ইচ্ছা নেই
চেতনার নাম ভেঙ্গে স্বার্থ হাসিলের উন্মাদনা নেই

তাদের সরল হৃদয়ে
সরল অনুভবে
সরল স্মরণে তোমরা আচৌ সবাই শ্রদ্ধায়।

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: মদন বলেছেন: জাতীয় সংগীতে আমাদের রেকর্ড হইসে, কাজেই আমাদের কাজ কাম শেষ। চেতনা বিক্রি একটি উত্তম ব্যবসা।


সকল শহীদকে আল্লাহ কবুল করুন, আমীন।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই ব্যবসায়ীর কাছে জিম্মি স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর ভীর শ্রেষ্ঠদের স্মরণ!

সত্য এভাবেই মূখোশ থেকে বেরিয়ে আসে। তাদের চেতনার ফাপা ঢোলের পর্দা ছিড়ে গেছে!
তাদের চেতনার অন্ত:সারমূন্যতা প্রকাশিত
তাদের চেতনার ধান্ধা নোংরা ভাবে দৃশ্যমান!!!!!!!

ছি:

১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আসিফুর রহমান নাজিব বলেছেন: আব্দুর রউফ কে রাষ্ট্র চিনেনা তাই তাই কর্মসূচী পালন করেনাই সরকার। অবাক হওনের কি আছে?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমজনতাও একসময় চেতনাবাজদের চিনবে না!

জোর করে পিতৃত্বের অধিকার ফলানোকেও যদি ভুলে যায় দোষকি দেয়া যাবে?

অসৎ চেতনার বিষফলে কোন অসততার জন্ম হলে খুব বেশি কি নিন্দা করা যাবে?

৭ বীরশ্রেষ্ঠ আমাদের স্বাধিনতার আকাশে সাত তারা!

একে যারা ভুলে যায়- তাদের মূকে চেতনার কথা মানায় না।

১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠ আর বীরউত্তমরা সব সময়েই এমন করে তলানীতে পড়ে থাকেন। তারাতো কোন বর্তমান বা মর্তমান মন্ত্রীও না, মন্ত্রীর পুতও না।

আফসোস।
বাংলাদেশ নিয়ে আমরা এখনো ভাল ভাবা বাদ দিয়ে দেইনি।


পোস্টটা পড়িনি, কিন্তু শিরোনামই ভীষণ ঝাঁকি দিল ভাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাবতেও অবাক লাগে- চেতনার নামে মূখে ফেনা উঠা সরকার অবহেলায় পার করে দেয় তাদের স্মরণ দিবস!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৭ বীরশ্রেষ্ঠ আমাদের স্বাধিনতার আকাশে সাত তারা!

একে যারা ভুলে যায়- তাদের মূকে চেতনার কথা মানায় না।

স্বাধিনতা, পতাকা, চেতনা বিষয়গুলোকে তারা দলীয় আর স্বার্তের বৃত্তে আবদ্ধ করে ফেলেছে! যার বিষফল তাদেরও বইতে হবে-আমজনতার সাথে সাথে!!!


২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: আরেকটা ঘটনা স্বরণ করায় দেই। ১৯৭১ সালের ১৮ই এপ্রিল। কুমিল্লার দরুইন গ্রাম। ৩ দিক থেকে বিমান ট্যাংক বিশাল সৈন্য বহর মর্টার নিয়ে পাক বাহিনীর আক্রমন। একটাই উপায়। পিছু হটা। কিন্তু সবাই পিছু হটার জন্যে প্রয়োজন কাওকে নিরন্তরভাবে মেশিনগান থেকে ফায়ার করতে থাকা শত্রু সৈন্যের উপর। লাইট মেশিনগানটা কাধে তুলে নিলেন কামাল। চালিয়ে গেলেন বৃস্টির মত গুলি। অর্ধ শতাধিক শত্রু সৈন্য হতাহত হলো। সহকর্মীরা নিরাপদে পিছু হটতে পারলো। কিন্তু বাস্তবতা কখনই সিনেমার মত নয়। একসময় মেশিন গানটির গুলি ফুরিয়ে গেলো। ৩ দিক থেকে মর্টার শেলের গোলার আঘাতে ক্ষত বিক্ষত কামাল। বেয়নেট দিয়ে খুচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা হলো তার। মরেও কামাল হয়ে গেলো অমর। পেলো বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব। এই পর্যন্ত সব ঠিকই আছে।
কিন্তু এরপরের গল্প?
মালেকা বেগম। আশি উর্ধ বয়স। বয়সের ভারে হাজারো রোগ নিয়ে বেচে আছেন। মাসে শহীদ মাতা হিসেবে ৪৫০০ টাকা ভাতা আর কামালের পেনশানের ১৪০০ টাকা পান। থাকছেন সেনাবাহিনীর
বানিয়ে দেয়া একতলা ছোট্ট একটি ঘরে। আজকের দিনে এই টাকা ফুরিয়ে যায় মাসের প্রথম ১০
দিনেই। ১ মাসের ক্যালশিয়াম এবং গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ও কেনা হয় না। বৃদ্ধা মালেকা বেগম হচ্ছেন
কামালের মা। কামালের ছেলেটি বি এ পাস করেছে। সরকারের মুক্তিযোদ্ধা নাতি পুতি কোটায় ও
বেচারার চাকরীটা হচ্ছে না।
কামালের ভাই পরের জমিতে চাষবাষ করে খায়। কেউ এদের খবর নেয় না। ইউ এন ও জানেনা তার এলাকায় ভাংগা জরাজীর্ণ শহীদের কবরটি কার।



একটা কথাই শুধু বলার আছে। We are a nation of bloody hypocrites!

০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৮:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শূধু হিপোক্রেট বলাতে কি হয়? তারচয়েও জঘন্য!

নইলে এমন হয় কি করে????

তথ্য আর ছবি পোষ্টকে সমৃদ্ধ করল। ধন্যবাদ।

আমাদের সংশোধনী আসুক তাঁকে স্মরণে। দায়িত্ব পালনে, উদ্বুদ্ধ করনে-তা ব্যক্তি হোক, বা সংগঠন বা রাষ্ট্রকে। মনে করিয়ে দেয়া- এইটা ঠিক হয়নি। এটা কর।

২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

নবীউল করিম বলেছেন: এখন যে কিশোর/ কিশোরী, Ftv দেখার তারই শ্রেষ্ঠ সময়!
এখন যৌবন যার,বলিউডের নাভি দেখার তারই শ্রেষ্ঠ সময়!
এখন যার মধ্য যৌবন, প্রতারক আর ঠকবাজ হবার তারই শ্রেষ্ঠ সময়!
এখন যে প্রৌড়, হতাশ হয়ে কবরে যাবার তারই শ্রেষ্ঠ সময়!

এর মধ্যে তো ভাই দেশ নিয়ে ভাবার কাউকে পেলাম না! আর আপনি কি না মুক্তিযুদ্ধের শহীদ নিয়ে মাথা গরম করছেন!

২৬ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি আর করা... এফটিভি, নাভি আর প্রতারকের সংখ্যা কিন্তু মুষ্ঠিমেয়!!!!!!!

আমজনতার হিসাবই কিন্তু বেশি। শুধু তারা ঘুমন্তসিংহ! আর ঐগুলা জাগ্রত কীট!

সিংহটাকে জাগিয়ে দিতে হবে শুধু.... দেখবেন অন্ধকারের কীটেরা কেম্নে সীমান্ত পার হয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২২| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:১৫

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ভাইরে, এমনিতে কারাগারে গমন দিবস, কারামুক্তি দিবস, গলব্লাডারে অপারেশন দিবস, প্রত্যাবর্তন দিবস, অমুক দিবস, তমুক দিবসে মহাজ্ঞানীদের মূল্যবান আলোচনা সরাসরি সম্প্রচারের ভারে এভাবেই ঢাকা পড়ে যায় মহিউদ্দিন জাহাংগীর, মুন্সী আব্দুর রউফ, হামিদুর রহমান, মোস্তফা কামাল, নূর মোহাম্মদ, মতিউর রহমান, রুহুল আমিনদের আত্মবলিদান।

থাকুক, আড়ালেই থাকুক আমাদের বীরদের ইতিহাস, শান্তিতে ঘুমাক তারা। কেউ না কেউ অবশ্যই আছে চুপি চুপি তাদের স্বপ্নের দেশকে পাহারা দিয়ে যাচ্ছে। নাহলে তো এতদিনে নিজেই গুম হয়ে যেত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি। তারাও আড়ালে পড়ে থাকবে। অন্যদিকে প্রলয় নৃত্য নেচেই যাবে সুবিধাভোগী লুটেরারা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.