নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর রাজনৈতিক তল্পিবহন: ইয়াহিয়ার ভূত কন্ঠ... আপনি কোন পক্ষে?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী।

সাংবিধানিক ভাবে স্বীকৃত। প্রজাতন্ত্রে প্রজারাই সর্বময় ক্ষমতার উৎস। প্রজাদের প্রদত্ত করের টাকাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বেতন দেয়া হয়।
সেই কর্মচারী যদি প্রজাদের সেবার বদলে তাদের প্রভূ হয়ে বসতে চায়! কেমন লাগে? তারা যদি কারো ভুলকে চোখে না দেখে ক্রিয়াকে উপেক্ষা করে কেবলই প্রতিক্রিয়া নিয়ে গলাবাজি করে তখন তা দলান্ধ রাজনৈতিক তল্পি বহন ছাড়া আর কি?????

বৃহস্পতিবার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বললেন, “পেট্রল বোমা হামলাকারীরা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণ করলে জানমাল রক্ষায় প্রয়োজনে গুলি চালানোর নির্দেশ দেয়া হতে পারে।তিনি বললেন, “বিজিবি মানুষ হত্যা করতে চায় না। তবে মানুষ হত্যা করতে দেখলে এবং নিজে আক্রান্ত হলে জীবন বাঁচানোর তাগিদে যেকোনো আক্রমণ প্রতিহত করবে বিজিবি। এজন্য বিজিবি সদস্যদের অস্ত্র ধরতে হতে পারে।”
পেট্রল বোমা হামলাকারীরা জনগনের শত্রু,দেশের শত্রু-তাদের ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই।যারা পেট্রল বোমা মারছে তাদের অবশ্যই চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।তাই বলে সরাসরি গুলির নির্দেশ------
জনাব বাদল খানের বক্তব্যের সঙ্গে বিজিবি প্রধানের বক্তব্যের তফাৎটা কোথায়?
বিজিবি গঠিত হওয়ার পর সীমান্তে বহু সাফল্য দেখিয়েছে,ফালানির লাশ তিন দিন পর উদ্ধার করেছে।প্রতিদিন সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত হচ্ছে।সেখানে তারা কিছু করে দেখাতে না পারলেও আজিজ আহমেদের নির্দেশের পর নিজ দেশের জনগনের উপর গুলি চালাতে তাদের হাত কাঁপবে না।এদেশের মানুষ এমনই হতভাগা যে,সীমান্তে জীবন দেবে বিএসএফ-এর গুলিতে আবার নিজ দেশেও জীবন দেবে নিজ ভাইএর গুলিতে !!!!

পুলিশের নতুন আইজি সাহেবও যোগদানের দিনউ তল্পিবাহকের পরিচয়টা নগ্ন ভাবেই প্রকাশ করেছেন বিবৃতিতে!!!!!
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী থাকবে দল নিরপেক্ষ! সত্যের সাথে। দেশ ও জনতার স্বার্থের সাথে! সেখানে অন্য সকল প্রতিষ্ঠানতো দলীয় পরিচয়ে নিজেদের হারিয়ে ফেলেছেই- শেষ ভরসা আর্মি, বিজিবি, আদালত!

সেখানে বিজিবির মতো সকল জনতার নির্ভরতার স্থানকে যদি আমজনতার মূখোমূখি দাড় করানো চেস্টা করা হয় পাক বাহিনীর মতো তবে তা হবে নিতান্তই আত্মঘাতি!

পাকি বাহিনীর কাছে বাঙালী ছিল ভিনদেশী! তারা পোড়ামাটি নীতিতে শুধু জমিন চেয়েছীল!

অনির্বাচিত, ১৫৪ সিটে সিলেকশনের এমপি নিয়ে সংবিধঅন রক্ষার দোহাই দিয়ে ক্ষমতা গ্রহণেও মানুষ নিরব ছিল- কিন্তু তাকে ভর করে যখন ৫ বছররে স্বৈরাচারের স্বপ্ন দেখতে থাকল- তখন মানুষ তা মুনতে পারছে না। মানা সম্ভবও নয়। না রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায়, সংজ্ঞায়, না গণতন্ত্রের প্রেক্ষাপটে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেছেন, ‘‘জানমালের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা অবশ্যই অস্ত্র ব্যবহার করবেন৷'' বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ‘‘কেউ পেট্রোল বোমা ব্যবহারের চেষ্টা করলে বিজিবি সদস্যরা বসে থাকবেন না৷ জানমালের নিরাপত্তায় তারা তখন অবশ্যই অস্ত্র ব্যবহার করবেন৷''

তিনিকি দেশের বাস্তবতা জানেন না?

তিনি কি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের নূণ্যতম জ্ঞান রাখেন না?

তিনি কি গণতন্ত্রের নূন্যতম ধারনা রাখেন না?

তিনি কি দেশের চলমান ঘটনা অবহিত নন?

তবে কেন এত দলান্ধতা! তবে কেন আমজনতা ও দেশের স্বার্থের বিপরীতে নগ্ন ভাবে দাড়িয়ে পাক বাহিনীর জেনারেল কন্ঠস্বর তার কন্ঠে!

বিজিবি প্রধানের এই বক্তব্য রাজনৈতিক এবং এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া অবৈধ। কাজেই এখন ক্রস ফায়ারের ন্যায় বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদেরকে ধরে ধরে গুলি করার একটা ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মনে হচ্ছে দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকার বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাড় করাতে চাইছে। আর এই কাজ যখন কোন সরকার করতে যায়, তখন তার পতন হয়। মনে হয় সরকার নিশ্চিত পতনের দিকে যাচ্ছে। স্বৈরশ্বাসকরা ক্ষমতা থেকে নামানোর সব রাস্তা বন্দ করে দিলেও নিজের পতনের রাস্তা কিন্তু বন্দ করতে পারে না। এটাই সত্য, এটাই ইতিহাস।

আমরা চাই সকল বিবেকবান, দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা, আমজনতা সকলে সুন্দ একটা গ্রহনযোগ্য সমাধানের জন্য উচ্চকন্ঠ হোন। আপনার নিরবতা আপনার পক্ষকে নির্ধারিত করে দেয়!

হয় আপনি দেশ জনতা গণতন্ত্রের পক্ষে
নয় আপনি স্বৈরাচারের পক্ষে!!!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: হয় আপনি দেশ জনতা গণতন্ত্রের পক্ষে
নয় আপনি স্বৈরাচারের পক্ষে!!!

সমস্যা হল, বিএনপি কিন্তু দেশ জনতা গণতন্ত্রের পক্ষে না...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা বিষদ আলোচনার বিষয়। তবে এটা রিশ্চিত ....

অনন্ত চলমান এইরকম স্বৈরচারতো নয়!



২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৫

এই আমি সেই আমি বলেছেন: যেহেতু ফেলানির লাশ তিন দিন কাঁটাতারে ঝুলেছিল , যেহেতু বিজিবি সীমান্ত পাহারা দিতে অক্ষম সেহেতু জামাত বিএনপি মানুষ পোড়াতে চাইলে বিজিবির বাধা দেবার কোন অধিকার নেই ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশ বুঝেছেনতো।

ক্রিয়ার দেখেননা শুধূ প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফালফালি!!

স্বৈরাচারী আচরণ বন্ধ করুন। দেশকে সংবিধান অনুসারে পরিচালিত করুন। নাগরিক মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করুন- কেউ প্রতিবাদ করবে না।

আপনি বাকশালি নীতিতে চলবেন। নিজের মতের বাইরে ভিন্নমত হলে গুম, খুন, অপহরণ করবেন!!!
শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশ করতে দেবেন না, মানব বন্ধনেও দাড়াতে দেবেন না!
অনির্বাচিত সরকার নিয়ে বন্ধুকের নলে মূখে ক্ষমতা আকড়ে থাকবেন..

আর এর বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের পক্ষে সংবিধানের অধিকার নিশ্চিতে দাবী আদায়ের আন্দোলন হয়ে যায় সন্ত্রাস!!!!! ব্রাভো!

দলান্ধতায়ও আপনারা নজির বিহীন! অস্কার নোবেল সব পাবেন!

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পেট্রল বোমা হামলাকারী মানুষের ওপর আক্রমণ করলে জানমাল রক্ষায় প্রয়োজনে গুলি চালানোর নির্দেশ দেয়া হতে পারে।
এই নির্দেশ ১০০% আইনসম্মত।

সব সভ্য দেশেই এই নিয়ম।
কদিন আগে আমেরিকায় এক কিশোর রাস্তায় খেলনা পিস্তল উচিয়ে ধরেছিল মাত্র।
পুলিশ তাৎক্ষনিক ভাবে গুলি করেছিল। কিন্তু আইনে নিরিহ হত্যা শাস্তিযোগ্য থাকলেও এক্ষেত্রে ঐ পুলিশকে বেকশুর খালাশ দিয়েছিল মার্কিন আদালত।

জনগনের প্রদত্ত করের টাকায় বেতনভুক্ত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নাগরিকদের জানমাল রক্ষায় প্রয়োজনে সর্বশক্তি ব্যাবহার করবে। অবস্যই করবে। এটাই নিয়ম।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা! উহু!

কি বলিহারি যুক্তি!

স্বৈরচার আর দুরাচারের নাকি বুদ্ধি বেশি থাকে। আমজনতাকে বোকা বানাতে তারা আবেগ, চেতনা আর কু যুক্তি নিয়ে খেলে বেশি!

আমরা ভাই মোটা মাথার মোটা বুঝের মোটা গাদের আমজনতা!
মোটা দাগে বুঝি... এও বুঝি কেন আপনারা ..ক্রিয়া দেখেননা শুধূ প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফালফালি!!

স্বৈরাচারী আচরণ বন্ধ করুন। দেশকে সংবিধান অনুসারে পরিচালিত করুন। নাগরিক মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করুন- কেউ প্রতিবাদ করবে না।

আপনি বাকশালি নীতিতে চলবেন। নিজের মতের বাইরে ভিন্নমত হলে গুম, খুন, অপহরণ করবেন!!!
শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশ করতে দেবেন না, মানব বন্ধনেও দাড়াতে দেবেন না!
অনির্বাচিত সরকার নিয়ে বন্ধুকের নলে মূখে ক্ষমতা আকড়ে থাকবেন..

আর এর বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের পক্ষে সংবিধানের অধিকার নিশ্চিতে দাবী আদায়ের আন্দোলন হয়ে যায় সন্ত্রাস!!!!! ব্রাভো!

দলান্ধতায়ও আপনারা নজির বিহীন! অস্কার নোবেল সব পাবেন!

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

মাহাদি হাসান বলেছেন: আমেরিকায় ফার্গুসনে এক কৃষ্ণাঙ্গ কিশোরের ( মাইকেল ব্রাউন) মৃত্যুর পরে সারা আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠল, তার কিছুদিন পরে পার্কে বার অথবা তের বছরের আরেক শিশুকে হত্যা করল আমেরিকান পুলিশ। সারা দেশের কৃষ্ণাঙ্গরা এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসল। আমেরিকার মিডিয়ায় উঠে আসতে থাকল খোদ আমেরিকায় আফ্রো-আমেরিকানরা এখনও কিভাবে বর্নবাদের শিকার হচ্ছে। একের পর এক ঘটনা প্রকাশিত হতে থাকল, যা শুধু আমাদের মর্মাহতই করেনা, নিয়ম নামের অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবার তাগিদ দেয়।

উপরে এক কান্ডজ্ঞানহীন ব্লগারের নিয়ম শেখানো বুলি শুনে ক্ষুদ্ধ না হয়ে পারলাম না। কিসের সাথে কিসের জোড়া দিয়ে নিয়ম শেখানোর বুলি এরা আওড়ায় সেটা ধরিয়ে দিতেই মন্তব্য করতে হল। বাংলাদেশের র‍্যাব, পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থার মানবাধিকার হরনের চিত্র এখন এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইট ওয়াচ সহ দেশীয় মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলে আসছে বহুদিন ধরে। নারায়নগঞ্জ ট্রাজেডিতে আরেকবার উন্মোচিত হয়েছে এদের চরিত্র, তা ভুলে যাবার মত কোন ঘটনা না। তাদেরকে দিয়ে অপরাধী ধরার চিত্র দেখার আগে বোঝা উচিত প্রায় হাজার দিন পাড়ি হল সাগর রুনির ঘটনার কুল কিনারা এরা করতে পারে নাই। এই হল প্রফেশনাল বাহিনীর পারফর্মেন্স।

পেট্রোলবোমা, ককটেল দিয়ে হামলাকারীরা সমর্থনযোগ্য নয়, তাদের ধরে আইনের হাতে সোপর্দ করা রাষ্ট্রের আইন। নিয়ম কাহাকে বলে? গুলি করা? রাষ্ট্রের আইনী কাঠামোর জটিলতা তো সভ্য নাগরিকদের সমস্যা, সেটা তো দুর্বৃত্তদের সমস্যা না। তাহলে "সভ্যরা" কেন সেই আইনী জটিলতার সমাধান করে না।
নাগরিকের জানমালের প্রশ্ন আসলে তো বর্তমান অবৈধ সরকারের কোন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানও রাষ্ট্রের কঠোরতা থেকে ছাড় পাবার কথা নয়। শিক্ষাঙ্গনে উগ্র সন্ত্রাসীদের হাতে রামদা কুড়াল সহ দেশী বিদেশী অস্ত্র দেখা যায় তখন রাষ্ট্র কঠোর না হয়ে মোলায়েম হয় কেন? হিপোক্রেসি আর রাজনীতিকে সমার্থক বানানো কিন্তু নিজের জন্যই বিপদের ব্যবস্থা করা।
রাষ্ট্রীয় বাহিনীর আপাদামস্তক দলীয়করন করে ফেলা আর আইন শৃংখঙ্খা রক্ষা করা দুটি ভিন্ন বিষয়।
বার তের বছরের এক অবুঝ শিশুকে মেরে ফেলার দৃষ্টান্ত দিয়ে একই আচরন করতে বাংলাদেশের বাহিনীগুলোকে একই কাজের প্ররোচনা দানকারীরা হয় নিতান্ত মূর্খ না হয় জঘন্য প্রকৃতির মনমানসিকতার।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন....
নাগরিকের জানমালের প্রশ্ন আসলে তো বর্তমান অবৈধ সরকারের কোন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানও রাষ্ট্রের কঠোরতা থেকে ছাড় পাবার কথা নয়। শিক্ষাঙ্গনে উগ্র সন্ত্রাসীদের হাতে রামদা কুড়াল সহ দেশী বিদেশী অস্ত্র দেখা যায় তখন রাষ্ট্র কঠোর না হয়ে মোলায়েম হয় কেন? হিপোক্রেসি আর রাজনীতিকে সমার্থক বানানো কিন্তু নিজের জন্যই বিপদের ব্যবস্থা করা।
রাষ্ট্রীয় বাহিনীর আপাদামস্তক দলীয়করন করে ফেলা আর আইন শৃংখঙ্খা রক্ষা করা দুটি ভিন্ন বিষয়।

++++

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এখানে আমি আপনার সাথে একাম্ত।। একজন আধারক্ষনশীল প্রধানের এই বক্তব্য অমার্জনীয়।। উন্নতদেশে হলে এটা নিয়ে কি হতো তা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা না।।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারাই এই সর্বনাশের হোতা!

সচিবালয় থেকে জনতার মঞ্চে যোগ দিয়ে নজিরবিহীন নজির স্থাপন করেছীল মখা আলমগীর!!!!
এবং সেই সরকারী চাকুরী বিধী লংঘনে শাস্তিতো হয়ইনি.. উল্টো পুরস্কার জুটেছিল মন্ত্রীত্ব!!!!!!

আজ তাই বুঝি সকলের এত দৌড়াত্ব! বিধি ভংগের, দলান্ধতার.. দালালীর নিলর্জ্য প্রতিযোগীতা.....................

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

শামীম সুজায়েত বলেছেন: সীমান্তে খাই গুলি, স্বজাতিদের মারি,
মোরা বিজেবি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজনীতির ভাইরাস যদি কর্মচারীদের আক্রান্ত করে- তবে বুঝি এমনই হয়।

বিডিআরের বীরত্ব আজো লোকমূখে! আর এখন কেবলই সাজানো দাবার খেলা.....

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: মখা বা পু. কমিশনার বা বিচিবি চীফরা ্‌াইনের উর্ধে। বেতন তো বহুৎ বাড়াইসে সো গুন গাইতে হবে বালাইন্ডলী!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবস্থা দৃস্টেতো তাই মনে হচ্ছে!!!!

উপরি পাওনা ভবিস্যতের মন্ত্রী টন্ত্রী! দেশ জনতা গোল্লায় যাক!!!

সত্যি আইজুদ্দিন, কি বিচিত্র এই দেশ!!!!

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
রাজনৈতিক বক্তব্য কতখানি নৈতিক হলে তাকে অরাজনৈতিক বক্তব্য বলা যাইবো-গো, জানেন কিছু ;)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই গুবেষনা খানা আমাদের রাবিশ মন্ত্রীকে দিতে পারেন! ১ টাকা ২ টাকার নোট যিনি উঠীয়ে দিচ্ছেন! যেই মন্ত্রী জাননেনা ১ টাকায় চকলেট পাওয়া যায়!!! অটিষ্টিক সভায় তো সবাই অটিষ্টিক হয়না!! ..
তবে এমন কথা কিভাবে আসে?

এরাই আপনার প্রশ্নের সন্তোষজনক উত্তর দিতে শতভাগ সক্ষম হবে বলেই ধারনা!!! ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.