নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদাকে সমবেদনা জানাতে যাচ্ছেন হাসিনা : এইরকমসহমর্মিতায় ভরে উঠুক বাংলার রাজনীতির অঙ্গন..

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

খবরটা পড়ে অব্দি মনটা ভাল হয়ে গেল।



রাজনীতিবিদদের মাঝে এমন শুভ সুন্দর স্বাভাবিক চেতনার বিকাশের অপেক্ষায় সারা দেশবাসী।

....

ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে স্তব্ধ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সমবেদনা জানাতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার রাত ৮টার দিকে প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে যেতে পারেন।

প্রসঙ্গত, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি মালায়া হাসপাতালে নেয়ার পথে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান কোকো। রোববার বাদ জোহর মালয়েশিয়ার জাতীয় মসজিদে নামাজে জানাজা শেষে সোমবার তার লাশ দেশে আসার কথা রয়েছে। -----



একজন আরেকজনে দুঃখে দুঃখী হবে.. সূখে সূখি হবে।

এমনইতো হওয়া উচিত।



মূখ দেখাদেখির রাজণীতি বন্ধ হয়ে স্বাভাবিক সুস্থ রাজনীতির চর্চায় সমৃদ্ধ হোক বাংলাদেশ।



Click This Link

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:






সমবেদনা জানাবার খবরটি পেয়ে সত্যিই ভালো লাগছে....

একই শুভ কামনা দেশের জন্য....

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা যেন শুধু লোক দেখানো না হয়।

এই আন্তরিকতা ফিরে এলেই আমরা মুক্তি পাব জ্বালাও পোড়াও.. হত্যা গুম খুন, মিথ্যা আর স্বৈরতন্ত্র থেকে!!

কয়দিনের জীবন। আজকে মরলে কালকে দুইদিন!!

তবে কেন মিছে কাড়াকাড়ি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: খারাপ লাগছে অনেক। আশা করি রাজনিতি এবার সুস্থ হোক ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজনীতি সুস্থ হলে বাংলাদেশ কবে মালয়েশীয়াকে পিছনে ফেলে দিতে পারত!!!!

হায় আমাদের নেতারা যদি বুঝত!

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রাফা বলেছেন: জাতির জনকের কণ্যা সত্যিকারের রাষ্ট্রনায়কের মতই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

বাকী বিষয় গুলোতেও এইরকম সত্য স্বীকার পূর্বক সহনশীল সিদ্ধান্ত এলেই বুঝব তিনি সত্যিই দেশ, জনতাকে ভালবাসেন।
৫ জানুয়ারী যদি সংবিধান রক্ষার নির্বাচন (উনার বক্তব্য) হয়েও থাকে- তবে পরে কেল লোভের অনলে দেশবাসীকে পুড়িয়ে মারছেন।

জনতার উপর আস্থা থাকলে নির্বাচনের ঘৌষনা দিতে অসুবিধা কি?

নাকি নিজের কথা নিজেই ভুলে যান????

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০

রামন বলেছেন:
কোন লাভ হবে না দেশের। ছেলে হারানোর ব্যথায় উন্মত্ত হয়ে আগামীতে আরও প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠবেন বেগম জিয়া।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভুল ভাবনা।

সবাইকে নিজের আয়নায় দেখা ভালু না ;)

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৪

রাফা বলেছেন: যোগি/রামন- লাভের আশায় যাচ্ছেনা শেখ হাসিনা।উনিও ১জন মা আরেক মায়ের শোকে সমবেদনা জানাতেই যাচ্ছেন।
দুর্ণিতিবাজকেও ক্ষমা করা যায় ,আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায়।(এটাকে আবার আমার সমর্থন মনে করবেন-না)

কিন্তু রাজাকারদের প্রশ্নে এক বিন্দু ছাড় দেওয়ার পক্ষে নই আমি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

ভাই এখানে আবার রাজাকার এলো কোত্থেকে???

রাজাকারের বেয়াই/বেয়াইন কিন্তু নিজেগো লুক!!!!! কম্বল বাছতে না শেষ গাঁ উজার হয়!!!!

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৭

আহলান বলেছেন: আমি বিষয়টা খালেদা হাসিনা হিসাবে দেখছি না।একজন মা আরেজন মাকে তার পূত্র হরানোর শোকে সমবেদনা জ্ঞাপন করতে যাচ্ছেন ..বিষয়টা এভাবে দেখছি ....

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে ভাবেই হোক..

কাজটা সুন্দর সমাপ্তি হলেই ভাল হত!!!
কিন্তু শুনলাম দেখা না পেয়ে নাকি ফেরে গেছেন হাসিনা!!!

ডাক্তার নাকি ঘুমের ইন্জেকশন দিয়েছে!!!!!!!!!

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮

যোগী বলেছেন:
@রাফা, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর উচিৎ আগুনে পোড়া সবার বাড়িতে গিয়ে শোক জানানো। সেটাকেই বুঝবো সত্যিকারের গনতন্ত্র।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গণতন্ত্র পান কই????

নির্বাচনই যেখানে হয় নাই! ১৫৪ সিটে কোন জনপ্রতিনিধি নাই।

যে কোন জীবনই মূল্যবান। এই বোধ আসলেই সকলে সরকারের কাছে মর্যাদা পেত যেটা বাইরের ১ম/২য় বিশ্বের দেশে আছে!

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮

রাফা বলেছেন: নির্বাচন নিয়ে লিখতে হলে অনেক কিছুই লিখতে হবে তাই কমেন্ট করলাম না।পোষ্ট লিখবো তখন পড়ে নিয়েন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লিখুন। বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থেকে।
বিশ্বজনীন জ্ঞানকে ধারন করে
সত্যকে সবার উপরে স্থান দিয়ে- অপেক্ষায়!!!

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯

রামন বলেছেন:
রাফা @ আমি প্রধান মন্ত্রীর প্রতি নই বেগম জিয়ার প্রতি হতাশ। ভাবছি অপাত্রে কন্যা দান করতে যাচ্ছেন কিনা প্রধানমন্ত্রী।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না জানলে জানতে হয়। আর জেনে গোপন করলে জ্ঞান পাপী কয়....

শুরু কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াই করেছেন

২০০৯ সালের মে মাসে শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর ধানমণ্ডির সুধা সদনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানান এবং দুই নেত্রীর মধ্যে কিছুক্ষণ কথাও হয়। - See more at: Click This Link

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

রাফা বলেছেন: শেখ হাসিনার কিন্তু সে ইতিহাস আছে।উনি সকল বিপদগ্রস্থের পাশেই গিয়ে দাড়ান। এমনকি বিরুপ পরিস্থিতির স্বিকার হলেও এই কাজটা করেন -যোগী।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা সম্মান প্রদর্শনে অবশ্যই জিয়া পরিবার এগিয়ে...

তারেক জিয়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে ছিলেন দলবল সহ..

অথচ তারা জিন্তু জিয়ার মাজারে যাবে দূরে পারলে উঠিয়ে ফেলে??

কাদের ইতিহাস সুন্দর।

আজ তিনি যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ধণ্যবাদতো বটেই... তবে শুরু কিন্তু খালেদা জিয়ার..
২০০৯ সালের মে মাসে শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর ধানমণ্ডির সুধা সদনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানান এবং দুই নেত্রীর মধ্যে কিছুক্ষণ কথাও হয়। - See more at: Click This Link

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: আ লিগের কাছে সুস্হ ও মানবিক আচরণ আশা করা যায় না। এটা শেষ পর্যন্ত নাটকই হবে... এই নাটক দিয়া কাটা ঘাঁয়ে লবন দেয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এটা যে হবে তা উপরের লিগারদের মন্তব্যে স্পষ্ট।

তবে আমার আশংকা মিথ্যা হোক, এই প্রার্থনা করি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৮টা ৩৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরটি গুলশান কার্যালয়ের সামনে পৌঁছায়। তার সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমু, বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদসহ শীর্ষ নেতারা। এরপর বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলেন আমু-তোফায়েলসহ এসএসএফ সদস্যরা। তারা শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলার পর ৮টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী গাড়িবহরটি ফিরে যায়। - See more at: Click This Link

শনিবার রাত ৮টা ২২ মিনিটে গুলশান কার্যালয়ের সামনে শিমুল বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর খবর শুনে অসুস্থতা বোধ করায় তাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়েছেন চিকিৎসক। - See more at: Click This Link

এখন মাত্র ৫ মিনিটের জন্য গেলেও আগল ভাংগার শুরু হোক .. এভাবেই একদিন বদলে যাবে দিন!

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

রাফা বলেছেন: এখন এই বিষয়ে কিছু বলতে চাইনা "রামন"।কিছু প্রাপ্তির আশায় যাচ্ছেন না শেখ হাসিনা।
আমি কখনই ২ নেত্রী এই কথাটা বলতে রাজি নই।আমি প্রত্যেককে আলাদা ভাবে মূল্যায়ন করতেই বিশ্বাসী।হাসিনা যা ভুল করবে সেটুকুই বলবো কখনই খালেদার সাথে মিলিয়ে বলার পক্ষে আমি নই।
আশা করি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন।
@রামন



২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা সম্মান প্রদর্শনে অবশ্যই জিয়া পরিবার এগিয়ে...

তারেক জিয়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে ছিলেন দলবল সহ..

অথচ তারা জিন্তু জিয়ার মাজারে যাবে দূরে পারলে উঠিয়ে ফেলে??

কাদের ইতিহাস সুন্দর।

আজ তিনি যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ধণ্যবাদতো বটেই... তবে শুরু কিন্তু খালেদা জিয়ার..
২০০৯ সালের মে মাসে শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর ধানমণ্ডির সুধা সদনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানান এবং দুই নেত্রীর মধ্যে কিছুক্ষণ কথাও হয়।

দুইজনে অবশ্যই খালেদা জিয়া এগিয়ে.. উনি ২০০৯এ যা করতে পেরেছেন তা করতে হাসিনার ২০১৫ সাল লাগল!!!!!!!!!!!!!!!!

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ উনার এই সিদ্ধান্তের জন্য। উনি সবার আগে মানুষ এই কথাটাই মনে করাই দিলেন। স্যালুট উনাকে। আশা করি এর মাধ্যমে আমাদের রাজনীতিতেও সুস্হ পরিবেশ আসবে।

দুঃখের বিষয় তার এই ধরনের মানসিকতা তার অনেক অনুসারীরই নাই। তাদের হিঃসা কখনও কমবে না। ধিক্কার এই ধরনের অনুসারীদের।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধিক্কার এই ধরনের অনুসারীদের।

এদের নিয়েই মনে হয় শাস্ত্র বলেছে সূর্যের চেয়ে টিন তাতে (গরম হয়) বেশি!!!

এই শ্রেণীরাই বঙ্গবন্ধুকে তোষামুদি দিয়ে সত্য থেকে দূরে রেখে দু:খজনক পরিণতিতে ঠেলে দিয়ে পালীয়ে গিয়েছিল।

ধন্যবাদ।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

যোগী বলেছেন:
শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীকে দেখা করার চান্স দিলেন না খালেদা জিয়া

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শনিবার রাত ৮টা ২২ মিনিটে গুলশান কার্যালয়ের সামনে শিমুল বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর খবর শুনে অসুস্থতা বোধ করায় তাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়েছেন চিকিৎসক। -----------------

৮টা ৩৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরটি গুলশান কার্যালয়ের সামনে পৌঁছায়। তার সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমু, বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদসহ শীর্ষ নেতারা। এরপর বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলেন আমু-তোফায়েলসহ এসএসএফ সদস্যরা। তারা শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলার পর ৮টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী গাড়িবহরটি ফিরে যায়।----

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫২

রামন বলেছেন:
এই মাত্র সংবাদে দেখলাম অসুখের বাহানায় প্রধান মন্ত্রীর সাথে দেখা করবেন না বেগম জিয়া। এখন আমার কথাই সত্য হল৷ আসলে প্রধান মন্ত্রী যতই সহমর্মিতা বা কোমলমতি হন না কেন বেগম জিয়ার অন্তরে রয়েছে প্রতিহিংসার দাবানল। দুজনের অবস্থান দুই মেরুতে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা সম্মান প্রদর্শনে অবশ্যই জিয়া পরিবার এগিয়ে...

তারেক জিয়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে ছিলেন দলবল সহ..

অথচ তারা জিন্তু জিয়ার মাজারে যাবে দূরে পারলে উঠিয়ে ফেলে??

কাদের ইতিহাস সুন্দর।

আজ তিনি যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ধণ্যবাদতো বটেই... তবে শুরু কিন্তু খালেদা জিয়ার..
২০০৯ সালের মে মাসে শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর ধানমণ্ডির সুধা সদনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানান এবং দুই নেত্রীর মধ্যে কিছুক্ষণ কথাও হয়।

দুইজনে অবশ্যই খালেদা জিয়া এগিয়ে.. উনি ২০০৯এ যা করতে পেরেছেন তা করতে হাসিনার ২০১৫ সাল লাগল!!!!!!!!!!!!!!!!

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

এহসান সাবির বলেছেন: কাজটা সুন্দর সমাপ্তি হলেই ভালই হত!!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুন্দর হবার জন্য পৃকত সুন্দর মন চাই!

রাজনীতির জন্য জন্য মৃত্যু বা সেই শোক ব্যবহারের চিন্তু মাথায় থাকে তখন তা আর হয়ে ওঠে না।

সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারতে চেয়েছিল-http://mzamin.com/details.php?mzamin=NjA5MTU=&s=MQ==

যা ঘটেছিল সে দেড় ঘণ্টায়
সন্ধ্যা তখন ৭টা ১০ মিনিট। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে একটি ফোন এলো বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে। ফোনটি রিসিভ করলেন কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা। অপরপ্রাপ্ত থেকে চাওয়া হলো বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রধানের ফোন নম্বর। ঘটনার আকস্মিকতায় ওই কর্মকর্তা ফোনটি দিলেন আরেক কর্মকর্তার হাতে। ততক্ষণে সেখানে উপস্থিত হলেন নিরাপত্তা প্রধান কর্নেল (অব.) আবদুল মজিদ। তিনি ওই কর্মকর্তাকে বললেন, খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের নম্বরটি দিতে। কিন্তু অপর প্রান্তে তখন বলা হলো, নিরাপত্তা প্রধানের নম্বর দরকার, বিশ্বাস কে? যা হোক, পরে শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গেই আলাপ করলেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের কর্মকর্তা। শিমুল বিশ্বাস খালেদা জিয়ার কক্ষ ঘুরে এসে এবং কয়েকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে আলাপ করে যোগাযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। জানিয়ে দেয়া হল, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থায় অসুস্থ বোধ করলে চিকিৎসক তাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়েছেন। পরে তার ঘুম ভাঙলে কথা বলে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে জানানো হবে। কিন্তু ততক্ষণে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে স্ক্রল দেয়া শুরু হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। রাত তখন ৮টা ১০ মিনিট। খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের চারপাশে অবস্থান নিলেন পিজিআর-এর একটি দল। পুলিশ এবং গোয়েন্দাদের কিছু তৎপরতাও শুরু হলো। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যাবেন অথচ কার্যালয়ে ভেতরে এবং উঠোনে থাকা বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়ার কোন উদ্যোগ দেখা গেল না। সন্ধ্যার পর পকেট গেট খোলা থাকায় সেখানে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না তখন। এক পর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মীরা বাধ্য হয়ে পকেট গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। এ নিয়ে ছাত্রদলের কয়েকজনের সঙ্গে তাদের হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। রাত তখন ৮টা। কার্যালয়ের উঠোনে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করলেন শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। তিনি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের যোগাযোগ এবং খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কথা জানিয়ে বললেন, তার ঘুম ভাঙলে ফের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হবে। তার এমন ব্রিফিংয়ে সবাই ধরে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর আসা হচ্ছে না। কিন্তু মাত্র ৫ মিনিটের ব্যবধান। শিমুল বিশ্বাস কার্যালয়ের ভেতরে ঢোকার পর মুহূর্তে ৮টা ৩৫ মিনিটে কার্যালয়ের সামনে হাজির প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর। প্রধানমন্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ালেন। কিন্তু দায়িত্বশীল কারও নির্দেশ না পাওয়ার কারণে গেট খুলল না নিরাপত্তাকর্মীরা। ফের গাড়িতে চড়ে বসলেন প্রধানমন্ত্রী। খবর পেয়ে শোকবই হাতে ছুটে এলেন শিমুল বিশ্বাস। তিনি গেটের বাইরে দাঁড়ানো প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহবুবুল হক শাকিলের সঙ্গে কয়েকটি বাক্যবিনিময় করলেন। শিমুল বিশ্বাস তাদের জানালেন খালেদা জিয়া ইনজেকশনের প্রভাবে ঘুমে। সময় তখন ৮টা ৪০ মিনিট। মাহবুবুল হক শাকিলের হাতের ইশারা পেয়ে ফিরতি পথে চলতে শুরু করল প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর। বাইরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী।

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে আগে যোগাযোগ না করে হুট করে টেলিভিশনে ঘোষনা দিয়ে গেটে এসে যোগাযোগের মানে কি? যোগাযোগ করে সম্মতি পেলে তবেই প্রেসে জানানোটা ছিল স্বাভাবিক ভদ্রতাজ্ঞান। সেটা না করে টেলিভিশনের স্ট্যান্টবাজি করাটা যে নেহাত অভদ্রতা ও নোংরা রাজনীতি সেটা বোঝার মত জ্ঞানবুদ্ধি ও সংবেদনশীলতা বাকশালীদের কখনও হবে না।

এসএসএফ-এর ক্লিয়ারেন্স ছাড়াতো প্রধানমন্ত্রীর মুভ করার নিয়ম নাই। খালেদা জিয়া মেডিকেশনে ঘুমাচ্ছেন, জানলে আসার কথা না, আর যদি সেটা জেনেও এসে থাকেন তো স্রেফ ইত্রামী। কারও ব্যক্তিগত দুঃসময়ে এমন রাজনীতির ইত্রামীর মানে কী?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এহসান সাবীর ভাইয়ের উত্তরে বিস্তারিত দেখুন।

কথায় বলে সত্য আপনাতেই বিজয়ী হয়। আজ দেখুন না পেট্রোল বোমা সহ কারা ধরা পড়ছে???

যেই করিৎকর্শা পুলিশ এত কিছু পারে .. বিগত এত দিনে একটাও হাতে নাতে ধরতে পারে নাই? নাকি ধরে নাই!!! কে জানতে চাইবে?

মিথ্যা দূর হোক। সত্যে বিজয়ী হোক।

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

জাফরুল মবীন বলেছেন: পোস্টের শিরোনামের সাথে পূর্ণ সহমত পোষণ করছি।দেশবাসীর জীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে এটা অতীব জরুরী।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিরোনামটি আন্তরিকাতয় সত্য হলে জাতি হয়তো ভাল কিছূ পেত!!!

কিন্তু যত দিন যাচ্ছে নানা ঘোরেল জটিল তত্ত্ব তথ্য বেরিয়ে আসছে!!!!

কোথায় যাব- আমজনতা!!!!!!!!!!!

১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সংলাপের জন্য বেগম খালেদা সৌজন্যতা দেখাননি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপে!
এবার তার ছেলের মৃত্যুতে সমবেদনা জানাতে এসে ব্যার্থ মনোরথ হয়ে
ফিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী!!
এর পর বেগম খালেদার কাছ থেকে কি আশা করতে পারে জাতি!!!
হিংসা যার মজ্জাগত তার কাছ থেকে সৌজন্যতা আশা করা বাতুলতা

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভূল বল্লেন। হিংসার কথাই যদি আসে তবে কে অগ্রগামী জাতি জানে! রেন্টু মরে প্রমাণ করে গেছে সে যা বলেছে তা সত্য!

আর সে্ই সত্যের কালীমা অন্যের গায়ে লেপনে চেষ্টা বাতুলতা মাত্র।

সৌজন্যতায় জিয়া পরিবার বরাবরই অগ্রবর্তী।

জয়কে শুভেচ্ছা জানানো, বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত, খালেদা জিয়ার হাসিনার বাসায় (ওয়াজেদ ইস্যুতে) ছুটে যাওয়া...এ সবের বিপরীতে উনি কি করছেন..
হামলা, মামলা, অনুপস্থতি আসামীকে শাস্তি! জিয়ার মাজার সরিয়ে ফেলা.. বেইলি ব্রিজ তুলে ফেলা..

আয়নার নিজের দিকে তাকান!!!!

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

আপনার পোস্ট সামুতে দেখে সরাসরি টিভিতে চলে গিয়েছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা হয়নি তাদের।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি।

আমরাও খূব আশাবাদী ছিলাম।
তাই শেয়ার করেছীলাম। পরে দেখি নানান তত্ত্ব আর তথ্যে বিশাল জটিল এক পলিটিকাল গেইম শো হয়ে গেল!!!!

অন্তররে অন্তস্তল থেকে আন্তরিকতায় এই দেশকে ভালবাসে এমন কেউ নেই??? দায়িত্ব নেবার মতো????

খুবই হতাশ!

২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: দেশপ্রেম জিনিসটা বায়বীয়!

২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

খেলাঘর বলেছেন:


কোকো অসৎ ব্যবসায়ী ছিল, বিচারে ওর জেল হয়েছে, সে এসে কোটের সন্মুখীন হয়নি; তার ব্যাপারে শেখ হাসিনার যাওয়া ঠিক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.