নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরাসরি দুইস্তর বিশিষ্ট ভোটে নির্বাচিত একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন: ভবিষ্যত স্থিতিশীল বাংলাদেশের পাথেয়...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত

একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন: ভবিষ্যত স্থিতিশীল বাংলাদেশের পাথেয়



একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনই হতে পারে সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধান। যে আস্থা ও বিশ্বাসের অভাবে তত্বাবধায়ক বা অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের দাবী বা আন্দোলন সেই আস্থা বা বিশ্বাসের শূন্যতাটুকু পূরণ করলেই - তা সমস্যার সমাধান এনে দেবে বলেই সকলের বিশ্বাস। নিরপেক্ষ যেমন কারো পক্ষে হ্ওয়া সম্ভব নয়, তেমনি সরাসরি দলীয় পক্ষপাত পূর্ণ লোকদের মাধ্যমেও একটি অবাধ সুস্ঠু নির্বাচন করা অসম্ভব।

সেজন্যে চাই মধ্যমপন্থী সমাধান। যেখানে থাকবে ব্যালেন্স অভ পা্ওয়ার। কারো কোন নির্দিষ্ট এক দিকে ঝুকে যাওয়ার কোন পথ থাকবে না। কোন একক দলীয় পছন্দের নিয়োগকৃত ব্যক্তি নয়- বরং সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত একটি কমিশনার প্যানেল পরিচালনা করবে কমিশনকে। যাতে উভয় পক্ষের কারোই আর অভিযোগ করার কোন অবসর থাকবে না। আর কমিশন পরিচালনায় প্যানেল নির্ভর সিস্টেম ডেভেলপ করে দিলে, চাইলেও কেউ পক্ষপাত করতে সক্ষম হবেনা।

এমন একটি সর্বজনগ্রাহ্য নিরপেক্ষ শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রস্তাবনাঃ

নির্বাচন কমিশনার প্যানেল - কমিশনার - ৩ জন

সহকারী কমিশনার - প্রতি বিভাগে ৩ জন করে। ২১জন।



বাকী জনবল প্রচলিত অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী। প্রাথমিক পর্যায়ে আগ্রহী কমিশনার প্রার্থীরা তাদের প্রার্থীতা জমা দেবেন। পরবর্তীতে সেপ এবং পেপ পর্বে মিলে যারা বিজয়ী হবেন তারাই নির্ধারীত মেয়াদে কমিশন পরিচালনা করবেন।



তবে এই মূল প্যানেল হবে সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত।

১ম স্তরঃ

নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP)

২য় স্তরঃ

পাবলিক ইলেক্টোরাল প্যানেল। (Public Electoral Panel – PEP)



১ম স্তরঃ

নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) :

মোট ১৮ ক্যাটগরিতে মোট ৫৭৯০০ ভোটারের সমন্বয়ে নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) গঠিত হবে। যাদের মেয়াদ হবে ২ টার্ম । পরবর্তীতে পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় নতুন প্রজন্মের সমন্বয়ে নতুন নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) গঠিত হবে।



ক্যাটগরি সমূহ:

১। নির্বাচিত সংসদ সদস্য ৩০০ জন

২। রাজনীতিবিদ ( মাঠপর্যায়ে) **(প্রতি ক্যাটাগরিতে ৫০ জন জেলায়ারী)

৩। ব্যবসায়ী প্রতিনিধি

৪। শিক্ষক প্রতিনিধি

৫। ছাত্র প্রতিনিধি

৬। চাকুরীজীবি প্রতিনিধি

৭। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধি

৮। সাংবাদিক প্রতিনিধি

৯। নারী প্রতিনিধি

১০। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী প্রতিনিধি

১১। কৃষক প্রতিনিধি

১২। শ্রমিক প্রতিনিধি

১৩। বিচারক প্রতিনিধি

১৪। প্রকৌশলী প্রতিনিধি

১৫। ডাক্তার প্রতিনিধি

১৬। যুব প্রতিনিধি

১৭। মিডিয়া প্রতিনিধি

১৮। প্রবীন প্রতিনিধি**



** ২ থেকে ১৮ পযর্ন্ত নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল(Selected Electoral Panel – SEP) প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে জেলা ভিত্তিক। প্রতি ক্যাটাগরিতে ঐ শ্রেণীর মোট ৫০ জন নির্বাচক ভোটার থাকবেন।যারা প্রত্যক্ষ ভোটে কমিশনার প্যানেল নির্বাচনে ভোট দেবেন।

# প্রতি জেলা থেকে পেশাভিত্তিক প্রতিনিধি হতে আগ্রহীরা আবেদন করবেন। সচেতন, সুস্থ, শিক্ষিত সাংবিধানিক ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগে সক্ষম প্রার্থী থেকে লটারী/ বা বাছাই পর্বের মাধ্যমে ৫০ জন র্নিধারন করা হবে।

# আবেদনকারী নির্ধারীত সংখ্যার চেয়ে বেশি হলে ধারাবহিক শিক্ষার মানক্রমানুসারে নির্বাচন করা হবে।

# তাতে সমানুপাতিক হলে গ্রেডিং ক্যাটাগরি বিবেচ্য হবে।

# তাতেও সমানুপাতিক হলে অভজ্ঞিতা, কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, সামাজিক অবদান বিবচ্যে হবে।

# স্ব-শিক্ষিত হলে বিশেষ ক্ষেত্রে সাফল্যের রেকর্ডধারীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। তবে রেকর্ডের যথাযথ প্রত্যায়ন পত্র দাখিল করতে হবে।



ভোট গ্রহন এসএমএস বা ইভিএম বা ব্যালট প্রযোজ্য যে কোন মাধ্যমে হতে পারে।

মোট ভোটার = ১৮ * ৫০ * ৬৪ = ৫৭৯০০ জন।



১ম স্তরের নির্বাচনের ফলাফলের সাথে ২য় স্তরের ফলাফল যুক্ত হয়ে সমন্বিত ফলাফলে বিজয়ী ব্যক্তিই চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হবেন।



২য় স্তরঃ

পাবলিক ইলেক্টোরাল প্যানেল। (Public Electoral Panel – PEP)

# পেপ সদস্যগণ প্রতি গ্রাম ভিত্তিক নির্বাচিত হবেন। সাধারন, অরাজনৈতিক, শিক্ষিত, সচেতন, কোন মামলা মোকদ্দমা, দূর্নীতি, ব্যাংকঋণ খেলাপী নন এমন মানুষদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত ক্রসে চেক করে তা চূড়ান্ত করা হবে।

# তাদের মোবাইল থেকেও তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।

# সেপ (১ম স্তরের নির্ধারিত ভোটার) সদস্য নন এমন সচেতন, সুস্থ, শিক্ষিত সাংবিধানিক ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগে সক্ষম নূন্যতম এইচ এসসি/ এস এসসি পাস নাগরিক গণ আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

# আবেদনকারী নির্ধারীত সংখ্যার চেয়ে বেশি হলে ধারাবহিক শিক্ষার মানক্রমানুসারে নির্বাচন করা হবে।

# তাতে সমানুপাতিক হলে গ্রেডিং ক্যাটাগরি বিবেচ্য হবে।

# তাতেও সমানুপাতিক হলে অভজ্ঞিতা, কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, সামাজিক অবদান বিবচ্যে হবে।

# স্ব-শিক্ষিত হলে বিশেষ ক্ষেত্রে সাফল্যের রেকর্ডধারীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। তবে রেকর্ডের যথাযথ প্রত্যায়ন পত্র দাখিল করতে হবে।

২য় স্তরে (পিইপি / পেপ) মোট ভোটার সংখ্যা হবে প্রতি গ্রাম থেকে অনধিক ৫০ জন।

সর্ব মোট ভোটার : ৫০ * ৬৮০০০ (গ্রাম) = ৩৪,০০,০০০ জন।



২য় স্তরেও ভোট গ্রহন এসএমএস বা ইভিএম বা ব্যালট প্রযোজ্য যে কোন মাধ্যমে হতে পারে।

১ম স্তরের নির্বাচনের ফলাফলের সাথে ২য় স্তরের ফলাফল যুক্ত হয়ে সমন্বিত ফলাফলে বিজয়ী ব্যক্তিই চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হবেন।



আমার বিশ্বাস এর ফলে রাজনৈতিক দলসমূহের পরস্পরের প্রতি যে অনাস্থা তা দূর হবে। গণ মানুষরে ব্যাপক অংশগ্রহনের মাধ্যমে দুই স্তরের নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত ইলেকশন কমিশন স্বায়ত্বশাসিত এবং স্বাধীন ভাব তার কর্ম নির্বাহ করবে।যা অবশ্যই পক্ষপাত বিহীন হবে বলে বিশ্বাস। কারণ চেক এন্ড ব্যালেন্সর জন্য কমিশন পরিচালনায় প্যানেল নির্ভর সিস্টেম ডেভেলপ করায় কেউ একক ভাবে কোন অন্যায় দূর্নীত কেরতে সক্ষম হবে না।এবং গণ মানুষের মা্ধ্যমে নির্বাচিত বিধায় তারা্ও দেশ ও জনতার প্রতি সাংবিধানিক কমিটমেন্ট যথাযথ বজায় রেখে কাজ করবে।



কারো বিরুদ্ধে সুনিদর্ষ্টি অভিযোগ পাওয়া গেলে কমিশন সর্বসম্মত ভাবে গ্রহনযোগ্য তদন্ত কমিটি গঠন করে তা সত্যাসত্য নিশ্চিত করবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবে।





আপনাদের কার কি অভিমত? শেয়ার করুন। আঁধারে টিমটিমে বাতিও আশার পথ দেখায়। আমাদের ছোট ছোট ভাবনাতেই জাতির বড় সমস্যার সমাধান হয়েও যেতে পারে!



নাগরিক দায়বোধ উত্তরণে সকলেই সচেষ্ট হই।





মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

খেলাঘর বলেছেন:


মশা আছে, না আছে খবর নেই, কামান দাগান

পাকী রাজাকরেরা এটাকে পাকীদের মতো করে ফেলেছে; আপনিও কিন্তু উনারদের ছোটখাট বন্ধু

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিষয় বর্হিভূত এবং এখতিয়ার বিহর্ভুত কথা র জন্য আপনি বহুজনের কাছ থেকে লজ্জ্বাজনক ব্যবহারের পরও আপনি নিলজ্জের মতো যা খুশি তাই বলে বেড়ান।

আপনার কি মানসিক সমস্যা আছে???

পোষ্ট রিলেটেড কিছূ বলার থাকলে বলুন। নয়তো অফ যান।

নিজের মাঝে দোষ আছে বলে সবাইরেই ঐ রকম ভাবেন কেন???

ভবিষ্যতে অসংলগ্ন, এখতিয়ার বহির্ভূত, আরোপ এবং যে কোন ধরনের অশালীন মন্তব্যের জন্য তা আর কোন রুপ সতর্কতা ছাড়াই মুছে দেয়া হবে।

ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

খেলাঘর বলেছেন:


যেই দলের কমিশনার নির্বাচিত হয়ে আসবে, কমিশনারেরা নিজেই সিল মারবে ও ভোটের রেজাল্ট বদলাবে।

আপনার বুদ্ধির তারিফ করতে হয়; এখন গোবরও বিক্রয় হচ্ছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার বুদ্ধিহীনতার দায়তো অন্য কারো নয়।

এখানে কোথায় দলীয় কমিশনারের কথা বলা হয়েছে? গোবর মাথায় গোবরই ভাবে সব কিছূরে!! আফসুস!!

প‌্যানেল মানে বোঝেন? কারও একক ক্ষমতা থাকবেনা। কেন্দ্রীয় প‌্যানেলে ৩ জন এবং বিভাগীয় লেভেলেও ৩ জন করে থাকায় তা ব্যলেন্স বীমের কাজ করবে।
আর দলীয় পরিচয়তো কারও মুছে ফেলা যাবে না।
কিন্তু সিস্টেম ডেভেলাপ করলে কেউ চাইলেও অন্যায় করতে পারবে না।

আগে নিজের সাধারন বোধের স্তরকে উন্নত করুন। পরে অন্যের ব্যাপারে মন্তব্য করুন।

আর যেভাবে ক্শতায় এসেছেন ০৮এ এবং ৫ জানুয়ারী- আপনাদের মাথায়তো সেই সব ছাড়া ভাল সুন্দর শুভ কোন চিন্তা থাকতেই পারে না।

করুনা করতেও করুনা হয়।


৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

খেলাঘর বলেছেন:


" আপনার কি মানসিক সমস্যা আছে??? "

-আছে।

নির্বাচিত কমিশনেরা কি দলের ভেতর থেকে আসবে না? মায়া, নাসিম, পিন্টু, রিজভীরা নির্বাচিত হবে না?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি আগে ভাল করে পোষ্ট পড়েন! তারপর কথা বলতে আসেন।

প্রথম কথা অবশ্যই রাজনৈতিক সরাসরি সমর্থনপুষ্টরা আসবেনা। অরাজনৈতিক কিন্তু জাতীয় ভাবে গ্রহনযোগ্য সাধারন প্রার্থীরাই প‌্রাথমিক মনোনয়ন পাবে।

তারপরও কথার কথা ধরে নিলেও ..

এক দলে মায়া আসবেতো অন্য দলে রিজবী আসবে তো আরেকজন থাকবে ৩য় পক্ষ!
৩ জনের প‌্যানেলে ৩ জন মিলেতো আর নিশ্চয়ই এক দলের পক্ষে কাজ করবে না।
এই বোধটুকুন যার নাই .. ফ্যেচ ফ্যাচ করতেই আছে!!!!
বিভাগীয় পর্য়ায়ে ২১ জনতো রইলই!!

আগে নিজে বোঝেন পরে প‌্যাচল পারতে আইসেন।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

খেলাঘর বলেছেন:

"প‌্যানেল মানে বোঝেন? কারও একক ক্ষমতা থাকবেনা। কেন্দ্রীয় প‌্যানেলে ৩ জন এবং বিভাগীয় লেভেলেও ৩ জন করে থাকায় তা ব্যলেন্স বীমের কাজ করবে। "

কেন্দ্রীয় প্যালের ও বিভাগীয় প্যালেরগুলো কত দল/কোন দল থেকে নির্বাচিত তা কি আপনি ঠিক করে দিবেন?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই জন্যইতো বলছি আগে পড়েন।

১ম স্তরে ৫৭৯০০ জনের ভোট লাগবে
২য় স্তরে ৩৪ লক্ষ ভোট লাগবে।

আপন যতই মনোনয়ন দেন না কেন- সবার ভোট তও আর আপনি দিতে পারবেন না। নাক?

অিবশ্যই আপনাদের অতীত শুধু ব্যালট আর বাক্স দখলের ইতহিাস!

তা মাথায় রেখে ভাবল ঠিকাছে..

আমিতো ভাই সুস্থ, স্বাভাবিক, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষদের ভেবে লিখেছি।

দল নমনিটেডে করতেই পারে। পাস করাতে পারেনা।

অবশ্যই ষ্টাইল ৫ জানুয়ারী হলে ভিন্ন কথা। আপনিতও আবার ৫ জানুয়ারীর সমর্থক গোষ্ঠি!!!

আপনাকে বোঝানোর চেয়ে হোজ্জার গাধা মানুষ করা সহজ !!!!

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

খেলাঘর বলেছেন:

"

২। রাজনীতিবিদ ( মাঠপর্যায়ে) **(প্রতি ক্যাটাগরিতে ৫০ জন জেলায়ারী)
৩। ব্যবসায়ী প্রতিনিধি
৪। শিক্ষক প্রতিনিধি
৫। ছাত্র প্রতিনিধি
৬। চাকুরীজীবি প্রতিনিধি
৭। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধি
৮। সাংবাদিক প্রতিনিধি
৯। নারী প্রতিনিধি
১০। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী প্রতিনিধি
১১। কৃষক প্রতিনিধি
১২। শ্রমিক প্রতিনিধি
১৩। বিচারক প্রতিনিধি
১৪। প্রকৌশলী প্রতিনিধি
১৫। ডাক্তার প্রতিনিধি
১৬। যুব প্রতিনিধি
১৭। মিডিয়া প্রতিনিধি
১৮। প্রবীন প্রতিনিধি** "



-এই প্রতিনিধিরা কিভাবে নির্বাচিত হবে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পোষ্টে দেয়া আছে। প্রয়োজন থাকলে আবার পড়ে নিয়ে পরে প্রশ্ন করতে আসুন।

ধন্যবাদ।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

খেলাঘর বলেছেন:



ভালো যে, কিছু একটা লিখেছেন; ভেবে কিছু একটা বের করেছেন, পরে হয়তো আরো ভালো করতে পারবেন; ড: এমাজউদ্দিন বা মান্না আপনার মতোও ভাবতে পারে না; সুতরাং, আপনার উপর কিছুটা হলেও ভরসা আছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

আর আপনাদরে সামনে শেয়ার করেছি যদি দেশকে ভালবাসেন..একে আরও বর্ধন পরিমার্জন করে ...অচলাবস্থা থেকে দেশকে স্বাভাবিক গতিতে আনা যায় কিনা ভাবুন।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৭

খেলাঘর বলেছেন:


" পোষ্টে দেয়া আছে। প্রয়োজন থাকলে আবার পড়ে নিয়ে পরে প্রশ্ন করতে আসুন। "

-পোস্টে দেয়া আছ, ভালো; পোস্ট সামুতে থাকবে, নির্বাচন হবে বাংলাদেশে।

পলিটিক্যাল সায়েন্সের বইতে তো 'গণতন্ত্রের' সব পদক্ষেপ লেখা আছে; যান, কার্যকরী করেন!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পলিটিক্যাল সাইন্সের চিরন্তন সত্যকে সার্বজনীন সত্যকে যারা ভায়োলেট করেছে.. করছে বা করবে তাদের পরিণতিও ইতিহাসে চিহ্নিত করা আছে।

তাদের পরিচয় তাদের কর্মকান্ড, ধরন এবং পরিণতিও ইতিহাসে লিপিবদ্ধ!
তারপরও কেউ স্বেচ্ছাচারিতাকে যোগ্যতা মনে করলে তার ভুল।

কার্যকরী যারা করার সময় এলে আপনাতেই তা করে। প্রকৃতি আর সময়কে নিয়ে খেলে কেউ জিততে পারেনি। পারবেও না।




৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

খেলাঘর বলেছেন:


বাংলাদেশে পলিটিক্যাল সায়েন্সে পড়া, এবং বেশ ভালো রেজাল্ট করেছেন, এমনদের সাথে দেখা হলে, আমি তাঁদের বুঝার জন্য 'জিয়ার বহুদলীয় গণতন্ত্র" নিয়ে আলাপ করি। এসব ভালো ছাত্রদের কথা শোনার পর, হতবাক হয়ে যাই যে, তারা জেনারেল জিয়াকে 'গণতান্ত্রিক' হিসেবে দাঁড়া করান; বই সাহায্য করে তাদের যাদের ভাবনা শক্তি আছে।

সৌভাগ্যক্রমে ৬ মাস জেনারেল জিয়ার অধীনে থাকার সুযোগ হয়েছিল; তিনি জেনারেল ছিলেন, জেনারেলদের নিয়ম মেনে চলতেন; তিনি গণতন্ত্র, বা কোন তন্ত্রের ধার ধারতেন না। এটা বই ও বইয়ের ছাত্রদের বুঝার জন্য একটা উদাহরণ

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জেনারেল কি সৈনিকের নিয়ম মেনে চলবে? সেতো জেনারেলের আচরনই করবে!

একজন জনশাসক হিসেবে তার উদৌগ.. বাকশাল থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বিকাশ.. প্রশাসক হিসেবে তার সাফল্য, বহুদল বহু মতের সাথে সমন্বয়... এসবে বিবেচ্য হবে তার গণতান্ত্রিক মন মনন।

বিরোধি দলকে দাড়াতেই দেবনা। মানব বন্ধনও করতে দেবনা- একদলীয় নির্বাচন সংবিধানের দোহাই দিয়ে করে তার উপরে বন্দুকের নলের মূখে ক্ষমতা আকড়ে থাকার মানসিকতা, তাকে সমর্থন, তার পক্ষে নূন্যতম অজুহাত খোঁজাও অবিবেচক, স্বৈরাচারী মনোভাব এবং সমথৃন হিসেবেই গন্য।

পুথিগত বিদ্যার চেয়ে বাস্তবে চলমান ঘটমান বর্তমান আর সত্যকে চোখ বুজে অস্বীকার করার মাঝে কি স্বার্থ আর অন্ধত্ব, দলান্ধতা ছাড়া অন্য কিছু নিহীত আছে???

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার হাসি হোক আমজনতার হাসি ;)

ধন্যবাদ।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১

ঢাকাবাসী বলেছেন: বুঝলুম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ্।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: বেশ কিছু প্রশ্ন আছে এবং অনেক কিছুতে ধন্ধও আছে। উত্তর পেলে আরও কিছু সম্পূরক প্রশ্ন এসে যেতে পারে। আপাতত আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন এবং আমার বোঝার ভুল থাকলে সংশোধন করে দিন:

১। বর্ণিত SEP ও PEP শুধু নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের পদ্ধতি, সহকারি নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের পদ্ধতি নয়। SEP ও PEP গণভোটের পদ্ধতিও নয় অর্থাৎ, সংসদের প্রার্থী মনোনয়ন ও নির্বাচন হবে প্রচলিত পদ্ধতিতে। এইতো?

২। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কীভাবে হবে, নির্বাচন কমিশনার প্যানেল থেকে কি? তাহলে কে তাকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করবে, প্রধানমন্ত্রী নাকি SEP ও PEP? নাকি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে কোন নিয়োগই থাকবে না?

৩। ৩-জন নির্বাচন কমিশনার ও ২৪-জন সহকারি নির্বাচন কমিশনার মিলে মোট ২৪ জন, ঠিক?

৪। বলেছেন, ‘মূল প্যানেল হবে সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত’ অর্থাৎ, SEP ও PEP মিলে নির্বাচন ৩-জন নির্বাচন কমিশনার নির্বাচিত করবে। ২৪-জন সহকারি নির্বাচন কমিশনার করবে কারা ও কী পদ্ধতিতে?

৫। নির্বাচন কমিশনার ও সহকারি নির্বাচন কমিশনার পদে প্রার্থী হবেন? তারা কি নির্বাচনী প্রচারণা চালাবেন?

৬। SEP ও PEP এর নির্বাচক ভোটারদের কারা বাছাই বা ভোট দিয়ে নির্বাচন করবে?

৭। প্রথমবার SEP ও PEP এর নির্বাচন সম্পন্ন করবে কারা? কী পদ্ধতিতে?

৮। গণভোটের আয়োজনই একটি বিশাল যজ্ঞ, সেখানে PEP এর ক্ষেত্রে গণভোটের চেয়েও বেশি ৬৮,০০০ গ্রামে ভোটের আয়োজন, সে যত সহজ পদ্ধতিতেই হোক না কেন, বার হাত কাকুরের তোর হাত বিচির মত হয়ে যাচ্ছে না?

৯। SEP ও PEP এ কোন একটি দলের পক্ষে, ধরুন সরকারি দলের পক্ষে একটি বিপুল সংখ্যক দলীয় নির্বাচক ভোটার পাশ করিয়ে আনা খুব অসম্ভব হবে কি? এখানে এডভান্টেজ নিয়ে দলীয় নির্বাচন কমিশনার ও সহকারি নির্বাচন কমিশনার প্রার্থী দিয়ে তাদের চিহ্ণিত করে দিয়ে দলীয় নির্বাচক ভোটারদের পছন্দের কমিশনারদের নির্বাচন করানো খুব অসম্ভব মনে হচ্ছে কি?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ১। বর্ণিত SEP ও PEP শুধু নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের পদ্ধতি, সহকারি নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের পদ্ধতি নয়। SEP ও PEP গণভোটের পদ্ধতিও নয় অর্থাৎ, সংসদের প্রার্থী মনোনয়ন ও নির্বাচন হবে প্রচলিত পদ্ধতিতে। এইতো?

>> উভয়টির জন্যই প্রযোজ্য ধারনা করা হয়েছে।
প্রাথমিক মনোনয়ন সাধারন ভাবেই নির্বাচন কমিশন যেভাবে আহবান করে সেভাবেই হবে। নির্বাচনের জন্য ৩টি ধারা সহজ, নিরাপদ এবং গ্রহনেযাগ্যটাই বেছে নেয়া যেতে পারে। কিংবা নতুন কোন প্রস্তাব, পদ্ধতি আসতে পারে।

২। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কীভাবে হবে, নির্বাচন কমিশনার প্যানেল থেকে কি? তাহলে কে তাকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করবে, প্রধানমন্ত্রী নাকি SEP ও PEP? নাকি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে কোন নিয়োগই থাকবে না?

>> ধন্যবাদ্ । এ বিষয়টা উহ্য রয়েছে। তা নিয়ে আপনার সু-চিন্তিত ভাবনা দিয়ে প্রস্তাবনাটিকে সমৃদ্ধ করতে পারেন।
তবে এমন হতে পারে- দুই স্তরে পাস করে আসা ২৪ জনের মাঝে অভ্যন্তরিন ভোটাভোটিতে তা সম্পন্ন হতে পারে
অথবা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অপশন সহ ব্যালটে একটি বাড়তি ঘর থাকতে পারে যা দিয়ে একই সাথে এই বিয়ষটিও ফায়সালা হয়ে যায়।

৩। ৩-জন নির্বাচন কমিশনার ও ২৪-জন সহকারি নির্বাচন কমিশনার মিলে মোট ২৪ জন, ঠিক?

>> ধারনা পত্রে ৩ জনকেই সম ক্ষমতাসম্পন্ন পরস্পরের পরিপূরক, প্রতিযোগী নয় হিসাবেই ধরে নেয়া হয়েছে। ২৪ জন ঠিকাছে.. তা পরিস্থিতিতে ( বিভাগ বাড়লে বা কমলে) বাড়তে কমতে পারে।

৪। বলেছেন, ‘মূল প্যানেল হবে সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত’ অর্থাৎ, SEP ও PEP মিলে নির্বাচন ৩-জন নির্বাচন কমিশনার নির্বাচিত করবে। ২৪-জন সহকারি নির্বাচন কমিশনার করবে কারা ও কী পদ্ধতিতে?

>> ২১ জন সহকারী কমিশনার ও ৩ জন কমিশনার মিলেই পূর্ন প‌্যানেল প্রস্তাবনা করা হয়েছে। যাতে নির্ভাচনি ফলাফল রুট লেভেল থেকেই সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রিত এবং কারচুপি মুক্ত এবং গ্রহণেযাগ্য হয়।

৫। নির্বাচন কমিশনার ও সহকারি নির্বাচন কমিশনার পদে প্রার্থী হবেন? তারা কি নির্বাচনী প্রচারণা চালাবেন?

>> না, তারা ব্যক্তিগত ভাবে তা চালাবেন না। বরং এই নির্বাচন পরিচালনা কমিশনই সঠিক ব্যাক্তি প্রাপ্তির লক্ষে তাদের উদ্যোগে নমিনেটেড প্রার্থীদের তথ্য, বিবরণ এবং প্রোফাইল গণমাধ্যমে এবং ভোটারদের কাছে প্রেরণ করবেন। যাতে তারা প্রার্থীদের সম্র্পকে অবহিত হতে পারে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৬। SEP ও PEP এর নির্বাচক ভোটারদের কারা বাছাই বা ভোট দিয়ে নির্বাচন করবে?

>> এটার সংক্ষিপ্ত রুপরেখা দেয়া হয়েছে। দলীয় চাপ এবং সাধারন মতামতের মূল্যায়নের জন্যই রাজনিতিবিদদের ভিন্ন কোঠা এবং সাধারন জনতার অপশন আলাদা রাখা হয়েছে।
প্রতিটি ক্যাটাগরিতে আগ্রহীদের আবেদনের পেক্ষাপটে বাছাইর সংক্ষিপ্ত ধারাক্রম দেয়া হয়েছে। তারপরও ভিন্ন পরিস্তিতর উদ্ভব হলে সম্ভাব্য সমাধানের প্রস্তাবনা নিয়ে এগিয়ে আসুন।

আর গ্রাম পর্যায়ে সাধারন মানুষের অংশগ্রহন নিশ্চিত করার লক্ষে সেইভাবে ফরম বানানো যেতে পারে- যাতে তথ্যের ভিত্তিতে ক্রসচেক করা যায়.. এবং রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত গণমানুষের অংশগ্রহনমূলক একটা পদ্ধতি কার্যকর করা যায়। আপনার কোন প্রস্তাবনা থাকলে যুক্ত করতে পারেন।

৭। প্রথমবার SEP ও PEP এর নির্বাচন সম্পন্ন করবে কারা? কী পদ্ধতিতে?

>> সেই বিশেষ কমিশন যারা দেশের এই সমস্যা সমাধানের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখবে! সেটা হতে পারে ব্যাপক অংশগ্রহনমূলক অথবা উভয় বা বহু দলের মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচিত নির্বাচন পরিচালনা কমিটির মাধ্যমে। যাতে উভয়ের বা বহুর প্রতিনিধির সুসমন্বয় থাকবে। যার জন্য সকলে চুক্তিবদ্ধ হবে ।

৮। গণভোটের আয়োজনই একটি বিশাল যজ্ঞ, সেখানে PEP এর ক্ষেত্রে গণভোটের চেয়েও বেশি ৬৮,০০০ গ্রামে ভোটের আয়োজন, সে যত সহজ পদ্ধতিতেই হোক না কেন, বার হাত কাকুরের তোর হাত বিচির মত হয়ে যাচ্ছে না?

>> না তা হচ্ছেনা। যেহেতু সময় বদলেছে। পদ্ধতি বা প্রযুক্তি যেখানে অনেক কিচু অনেক সহজ করে দিয়েছে সেখানে আমাদের ভয় অমূলক ।
একটা সফটওয়্যার বা ব মোবাইল পার্টিসিপেশন তে যমেন অল্প সময়ের বিষয় বানাতে পারে তেমনি নিরাপত্তা, নির্ভুলতারও নিশ্চয়তা দিতে পারে। ই-ভোটিং, অনলাইন ভোটিং, মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার, ভোটারের নিরপাত্তা সাইন সহ ভোট প্রদানের অপশন, সহ আরও প্রযোজ্য বহু পথ পদ্ধতি আছে যাতে সৎ ভাবে চাইলে অনেক কিছূই সহজ ভাবে সমাধা করা যায়!
এমনকি এনালগ ডাক বিভাগের মাধ্যমে গোপন খামে ব্যালট প্রেরণ ও গ্রহনের মাধ্যমেও তা সম্ভব। অথবা আপনার কোন প্রস্তবনা! পরামর্শ!

৯। SEP ও PEP এ কোন একটি দলের পক্ষে, ধরুন সরকারি দলের পক্ষে একটি বিপুল সংখ্যক দলীয় নির্বাচক ভোটার পাশ করিয়ে আনা খুব অসম্ভব হবে কি? এখানে এডভান্টেজ নিয়ে দলীয় নির্বাচন কমিশনার ও সহকারি নির্বাচন কমিশনার প্রার্থী দিয়ে তাদের চিহ্ণিত করে দিয়ে দলীয় নির্বাচক ভোটারদের পছন্দের কমিশনারদের নির্বাচন করানো খুব অসম্ভব মনে হচ্ছে কি?

>>এখানে যেহেতু শুরুতেই উভয় বা বহু দলের চুক্তির মাধ্যমে ঘটনা ঘটবে তাতে সেই সম্ভাবনা থাকে না।
২য়ত: দুই স্তরেই নির্বাচক ভোটার নির্বাচনে পদ্ধতিগত স্বচ্ছতা এবং তথ্যের ভিত্তিতে নিরপেক্ষ বাছাই হবার ফলেও সেই সম্ভাবনা থাকে না।
৩য়ত: ভৌটারদের উপর দেশ ও দশের আস্থার উপর ভিত্তি করে তারা এমনটা ঘটাবেন না.. কেউ কেউ ঘটালেও সকলে একযোগে ঘটাবেননা বলেই ধারনা এবং বিশ্বাস রাখতে হয়।
৪র্থত: ভোট গ্রহণ পদ্ধতি, প্রযুক্তি এবং কৌশল, এবং কিছু বিধান সেই ক্ষেত্রে রক্ষাকবচ হতে পারে ।
৫মত: সকলেই মন্দ নয় কেউ কেউ মন্দ- ;) তাতে আমরা শুভর দিকে প্রত্যাবর্তনের ভাল আশা করতেই পারি।
নাগরিক দায়, দেশাত্ববোধ, চেতনা এবং বিশ্বাসের উপর আস্থা নেই বলেইতো আজকের এই অসহনীয় অবস্থা।
আবার সেখানে ফেরত যেতে হলে যে কোন একটাকে ধরে নিয়েইতো শুরু করতে হবে। বিশ্বাস করেই শুরু করতে হবে। যথা সম্ভব সর্বোচ্চ সর্তকতা, কৌশল এবং পদ্ধতি উন্নয়নের মাধ্যমে।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: B:-/ B:-/ B:-/ #ক্ষতিগ্রস্থ যে প্রশ্ন ! উত্তর গুলো আমারো জান প্রয়জন মনে করছি :) দয়াকরে উত্তর টা দিন ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনুগ্রহ করে উপরে দেখে নিন। :)

ধন্যবাদ অংশগ্রহনের জন্য।

একটা সমাধানের পথ খুজে বের করতে এটা একটা প্রস্তাবনার শুরু- দেখুননা আপনার শাথা থেকে হয়তো এরচে ভাল আইডিয়া বেরিয়ে আসতে পারে! শুরু হোক দেশের জন্য আমাদের ভাবাভাবি :)

১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার উত্তরগুলো পড়লাম। অনেক সন্দেহ দূরীভূত হয়েছে এবং সত্যি বলতে, এখনও অনেক খটকা রয়ে গেছে। আমার নিজ পেশাগত দ্বায়িত্বের মাঝে কিছু রূপরেখা প্রণয়ণ ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা আছে, তার আলোকে জানি, একটি মনোগ্রাহী চিন্তার সূত্র থেকে তাত্ত্বিক পরিকল্পনার জন্য অনন্য কল্পনা শক্তি ও দূরদৃষ্টির দরকার – আপনার এই প্রস্তাবনা সেই প্রতিভার স্বাক্ষর।

তত্ত্বিক প্রস্তাবনা থেকে বাস্তবায়নযোগ্য রূপরেখা তথা কৌশলপত্র প্রণয়ণ আপাতভাবে যতই সহজ মনে হোক না কেন, বাস্তবে তা অত্যন্ত জঠিল বিষয় – এই বিষয়ে আপনি যথাযথ গুরুত্ব দেননি বলে মনে হয়েছে (যেমন, বিভিন্ন দল ও উপদলের দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব নির্ধারণ, তাদের বিভাজন ও আন্তঃসম্পর্ক স্থিরকরণ, প্রশাসনিক ও লজিস্টির সাপোর্ট পরিকল্পনা এবং বিস্তারিত দিকনির্দেশনা ও কর্মধারা নির্ধারণ। এর জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ মতামত গ্রহণ এবং মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা অতীব জরুরি। আপনার প্রস্তাব চূড়ান্ত হলে সাধারণভাবে ব্যবহারের আগে বেশ কিছু ডামি ও মডেল নির্বাচন দরকার হবে)। একটি প্রস্তাবনা যতটা বাস্তবানুগ ধারণা দেবে কৌশলপত্র প্রণয়েনের ক্ষেত্রে সেটি ততটা প্রভাবক উঠবে। এটা অনেকটা বাজারে নতুন উইন্ডোজ ছাড়ার মত, একবারে চূড়ান্ত করা যায় না, ইউজার-এন্ড থেকে ফিডব্যাক নিয়ে প্রতিবার উন্নয়নের অবকাশ থাকে এবং যেটা যত ত্রুটিমুক্ত সেটি তত বেশি নির্ভরযোগ্য। যত বেশি প্রশ্ন ও মতামত পাবেন, যত বেশি আলোচনা হবে তত বেশি তা ত্রুটিমুক্ত ও বাস্তবসম্মত হয়ে উঠবে।

আপনি এই প্রস্তাবটিকে যদি প্রথাগত প্রস্তাবনার আদলে পূণঃলিখন করে নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স বিভাগ, রাজনৈতিক দলসমূহ, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও সংবাদপত্রে প্রেরণ করেন, সেখান থেকে কিছু ফিডব্যাক অবশ্যই পাবেন, যত কমই হোক না কেন। সাথে ব্লগ ও ফেসবুকেও কিছু মতামত পেতে পারেন। সামুতেও আবার পোস্ট করতে পারেন। দৃষ্টি আকর্ষণী পোস্ট হতে পারলে বেশ কিছু ভাল মতামত পাওয়া যেত – তবে তা গুড়ে বালি মনে হয়।

প্রতি ৫ বছর পরে সংঘাত-হানাহানি আর ভাল লাগেনা, একটা কিছু স্থায়ী ব্যবস্থা দরকার।

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!

আসলেই এটা স্রেফ আউটলাইন আইডিয়া হিসাবেই প্রস্তাব করা।

আর আপনি যতটা সুন্দর করে গুছিয়ে তাত্বাক এবং প্রায়োগিক বিষয়গুলোর কথা বলছেন তা শতভাগ সত্য। এই পোষ্টের এটা্ই মনে হয় সবচে লাভ আপনার এই শেষ কমেন্টে দেয়া পরামর্শ, নির্দেশনা এবং এ নিয়ে কিছু করার স্বপ্নকে জিইয়ে রাখার অনুপ্রেরণা :)

আরো ভালো হয় আপনার যেহেতু বাস্তব অভিজ্ঞতা আছে-সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি কিছূ ফরম্যাট বা প্রযোজ্য ট্রাকিং দিয়ে হেল্প করেন তো অনেক অনেক অগ্রিম কৃতজ্ঞতা রইলো!
[email protected]



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.