নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ত্রিলোক দর্শন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

আদম পর্ব

আদম, আদাম, আদেম
বস্তুতে চরম প্রকাশ অবস্তু ক্রিয়াশীলতার
অমর চেতনার মরণশীলতায় অবগাহন
প্রকৃতিতে প্রকৃতির প্রকাশ বহুমাত্রিক।

সৃষ্টির পর পরম শূন্যতা
তানহা নিস:ঙ্গতা অপূর্ণতা
স্রষ্টার স্মরনেও অতৃপ্তি! পাষান নিরবতা
অপরিমেয় স্বর্গীয় আয়োজনেও বিষন্নতা!

হাওয়া অধ্যায়

লিলিথের বিদ্রোহে
বিষন্নতার পারদ চড়ে যায়
শুন্যানুভব আঁকড়ে ধরে গহন গভীর
অতলান্ত শূন্যতায় বুদ হয়ে থাকা ।

শাজারাহ-একটি বৃক্ষ গহন-সবুজে আচ্ছাদিত
প্রশান্তি আর তৃপ্তি বিদ্যুত চমকিত বাহ্যস্পর্শ
ত্রিগুনি স্বত্ত্বা- হাওয়া। নদী, নারী, বৃক্ষ; লতিকা
উপমায় রুপকে সত্যাচ্ছায়া।


গন্ধম দ্বন্ধম সত্যম

কামরহিত প্রেমের অনাবিল ‍সূখ
দেহ-কাম স্পর্শে সীমিত, খন্ডিত।
কামার্ত প্রেমে-ক্ষুধা, তৃষ্ণা, বাস্তু ব্যাপ্তাবদ্ধ
অসীম স্বত্ত্বার সীমিত, ক্রম:নিত্য বিভাজন সসীমে-অসীম।

গন্ধম সত্যে প্রকাশিত সকল সত্য
জাগ্রত চেতনায় পাপ-পূন্যের বিভ্রম কেটে গেলে
কাঠগড়ায় অধোবদনে তুমি; বিব্রত হতে চাইনে বলেই
মুচকি হেসে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেই।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: মনোমুগ্ধকর।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীর নুর ভায়া :)

শুভেচ্ছা

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কবিতা এত্ত শক্ত মক্ত কেন ভাই ?
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
নিন প্রেমে মত্ত আদম হাওয়ার ছবি পাঠায়া দিলাম ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ত্রিলোক দর্শন করবেন আর কঠিন হবেনা তা কি হয় ;)

সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে যারা ভাবে তাদের কাছে জলবৎতরলং!
আপনি ভাবেন না ক্যান ;)
হা হা হা

আপনার পরামর্শ আমার পাথেয় :)

শুভেচ্ছা রইল

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাই সর্বসাধারণের পাঠযোগ্য কবিতা পাঠক পড়ে পরিতৃপ্ত হয়। স্বপ্নের শঙ্খচিল ভাইয়ের সাথে আমি সহমত

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবিতা কি ভাই সবাই পড়ে?

কাব্যে যার তৃষ্ণা মেটে সেইতো কবিতা পড়ে!
আর জানেনইতো তৃষ্ণার্ত তার তৃষ্ণা মেটাতে সব অবোধ্যতাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে ;)

ভাইয়ের উত্তর আপনার জণ্যেও :)

লিলিথ প্রসংগটা ছাড়া বাকী সব আসলেই খুব বেশি কঠিন কি?
আপনার সুপরামর্শ ভাবনায় রইল :)

শুভেচ্ছা

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেই জন ১ম বার এই কল্পনা করেছিল, সেই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাহিত্যিক

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
তা বলতেই পারেন।
সৃস্টিতত্ত্বের এত বড় খেলা এত বড় বড় কল্পনাকি ছোটখাট সাহিত্যিকের পক্ষে সম্ভব ;)

পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা রইল

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

রাকু হাসান বলেছেন: অবজেক্টটিভ কবিতা । শেষ দুই স্তবক ভাল লাগছে । ++

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

আদম পর্বে আদমের হাকীকত এবং পরবর্তী শুন্যতাবোধ

সেই শূন্যতা দূরিকরণে হাওয়া পর্বে প্রথম নারী লিলিথের দ্রোহের পর
তিনটি রবুবি গুনে হাওয়ার আগমন

আর শেষ পর্বে প্রচলিত রহস্যের অবগুন্ট খোলার প্রচেষ্টা
রুপক আর গল্পের আড়ালে সত্য
সবশেষে ইশ্বরের দায়মুক্তি :P

ভাললেগেছে জেনে অনুপ্রানীত হলাম।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি :)

শুভেচ্ছা অন্তহীন

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

ছবিটা দারুণ, কার গ্রাফিক্স,

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গুগল মামা থেকে সংগৃহিত!
সুরিয়ালিষ্ট পেইন্টিং

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কবিতা এত্ত শক্ত মক্ত কেন ভাই ?
Mehedi Hasan Hasib বলেছেন: ভাই সর্বসাধারণের পাঠযোগ্য কবিতা পাঠক পড়ে পরিতৃপ্ত হয়।

সহমত সহমত সহমত

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

বার বার ৩ বার সহমত। বাপ্রে। বিশাল সাংঘাতিক ঐক্যমত্য
আহা আমাদের জাতীয় জীবনে যদি এমন ঐক্য হতো ;)

পাঠে এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
এর আগের কবিতাটি পাঠ করেছেন কি?
একদম জলবৎতরলং :)

বিভিন্ন পথে হাটতে হয়তো । সব পথ তো আর কুসুমাস্তির্রণ হয়না !!!
আপনাদের মতামত শিরোধার্য্য :)

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বিব্রত হতে চাই না বলেই তুলে নেই অভিযোগ-- কাঠগোড়ায় যে তুমি।
চমৎকার কবি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক্কেবারে জায়গা মতো মার্ক করেছেন কবি ;)

কবি বলে কথা:)

কি আর করা! কবি বিভ্রম কেটে গেলে যে এমনই হয়! :P

অনেক অনেক ধণ্যবাদ ও শুভেচ্ছা

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উচ্চ মার্গীয় কাব্য! বেশ ভালো লাগলো।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরেহ সাধু দা যে!

অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে ভাল লাগলো :)

সাধুর মূল্যায়নে আর মন্তব্য কি! কেবলই ভক্তি আর প্রেমে হৃদয়ে ধারন :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা সাধু'দা

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হে কবি,
( সুপ্রিয় কবিভাই)

আপনি ত্রিনেত্র দিয়ে ত্রিলোক দর্শন করালেন। কিন্তু আমাদের দৃষ্টি যে অত সুদূর প্রসারী নয়। যে কারনে আমি গন্ধম সত্যমে আটকে আছি। থাকনা এখানে পাপ- পুণ্যের দ্বন্দ্বম, তবুও একালই শ্রেয় ।
কবিতায় কল্পনার আল্পনায় একরাশ মুগ্ধতা । +++++


বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে ।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনন্য মন্তব্যে মুগ্ধতা ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় পদাতিক ভায়া :)

কে বলে সুদূরপ্রসারী নয়!
বরং গন্ধম সত্যমের নেশা যে ব্ড্ড তেজী! তাই বলুন!
বুঝুন- দেব দেবীগণ করে আরাধন জন্ম নিতে মানবে-- লালন গুরু বলে গেছেন না ;)
কত আকাংখিত তীব্র মোহময় সে সত্যম :)

আপনার মুগ্ধতা আর ভালবাসায় ভেসে গেলাম :)
অন্তহীন কৃতজ্ঞতা আর শুভেচ্ছা আপনার জন্যে :)

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আদম হাওয়া একটি কুরআনিক ও বাইবেলীয় মিথলজি।এর সাথে প্রেম ভালোবাস এবং ঈশ্বরর জড়িয়ে আছে।

যা হউক এখানে কামুক এবং বিষন্নতা এবং গন্ধকের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। ঈশ্বরের পর্রব দিলে আরো পূর্ণতা পেত।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সব মিথলজিরই ব্যবচ্ছেদ করে সত্যমে পৌছানোর চেষ্টা হয়েছে কাব্যে!
অনেক কিছু প্রতীকি বোঝানো হয়েছে মিথলজিতে। যা এখানে খোলাস করার চেষ্টা হয়েছে ইশারায়
আদম এর বিষন্নতা সত্যি।
আর তা দূর করতেই হা্ওয়ার সৃষ্টি -যদিও তার আগে প্রথম নারী হিসেবে লিলিথের ইতিহাস পা্ওয়া যায়!

ইশ্বরকে আর কাঠগড়ায় দাড় করাইনি তিনি বিব্রত হবেন বলে! :P
শেষ দুলাইনে লক্ষ্য করেননি হয়তো।
পাঠ এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০

সুমন কর বলেছেন: আরে, এতো কঠিন ক্যান !! তবে ভালো লাগা রইলো। ;)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুমন দা!

ত্রিলোকের দর্শন বলে কথা!
যদি খুল্লম খুল্লা বলি -মোল্লারা রাখবেনা কল্লা!
তারা্ও বলে গন্ধম গম ফলের মতোন- রহস্য রাখে অধরা!

তাই একটু কাঠিন্যের আবরনে মোড়া! :P

ভাল লাগায় কৃতার্থ হলুম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা :)

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লাস্ট ৩ লাইনে মুগ্ধ।

এটা কি আগেও পোস্ট করেছিলেন?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই :)

অইটুকুইতো সার রস- বাকী টুকু প্রারম্ভিকা ভুমিকা :)

মনে পড়ছে না। হতে পারে- লাষ্ট অনেকগুলো চেক করেছিলাম পোষ্টের আগে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: ্মাথার ঊপড় দিয়ে গেসে। =p~ =p~

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

ইশ এন্টেনাটা আরেকটু উঁচায় দিতেন :P

দেখি আরো সহজপাচ্য করা যায় কিনা। মাথায় রইল :)

পাঠ ও মন্তব্যে শুভেচ্ছা

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,




খটোমটো শব্দে ত্রিলোক দর্শন করালেন না কি ত্রিকাল ভুলিয়ে দিলেন ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনে ।
কিছুই যখন বুঝিনি তখন ভালো কি মন্দ হয়েছে বলা মুশকিল ।
তবে আজকাল আপনি জটিল থেকে জটিলতর হয়ে উঠছেন !

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রিয় আহেমদ জিএস,
সত্যিই কিছূ বোঝেন নি! বিস্মিত হলাম।
খুব সিম্পলি আদম হাওয়া এবং গন্ধম নিয়ে প্রচলিতে মিথের হাকিকতে যাবার চেস্টা হয়েছে।

আদম কি? হাকিকি অনুভব প্রথম প‌্যারায়
হাওয়া সৃস্টির কারণ আদমের শূন্যতা ২য় স্তবকে

হাওয়া অংশে লিলিথের মিথ ছুঁয়ে
হাওয়া, বৃক্ষ, আপেল ফলে মিথের আড়ালে সত্যোদঘাটন
রুপকে উপমায়

গন্ধম দ্বস্ধম সত্যমে
এই গূঢ় রহস্য উদঘাটনের পর আত্মার অনুভব
রুপক গপ্প মিথের আড়ালে স্ববিকাশের বাস্তবতায়
ঈশ্বরকে আর কাঠগড়ায় দাড় করায় না আত্মা! বিব্রত হবে বলে!
মোটামোটি এইতো সরল থিম!

অবশ্য যারা সৃষ্টিতত্ত্ব এবং এই টর্মোলোজির শব্দগুলোর সাথে
একেবারেই অপরিচিত তাদের বেশ কষ্টই হবে বৈকি!

হা হা হা
সহজ হবার সাধনা তবে হোক শুরু
কবে থেকে হবে গুরু??

অনেক অনেক শুভেচ্ছা

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৫

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: অসাধারণ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। খটোমটো আর জটিলতার কাঠগড়ায় এক ফোটা স্বস্তির আশ্বাস ;)
হা হা হা

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া :)
শুভেচ্ছা অফুরান

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৩

যবড়জং বলেছেন: দ্যুলোক-ভ্যূলোক ছাড়িয়া ত্রিলোক দর্শন ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

এই আরকি? থাকতে সময় নাও চিনে মন
কে জানে কখন হয় বহির্গমন ;)
কাল কালান্তে
আগম নিগম
এইতো খেলা চলছে অবিরমা।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা

১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর।+

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সনেট কবি :)

শুভেচ্ছা অন্তহীন

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

শিখা রহমান বলেছেন: বিদ্রোহী কখনো কখনো কবিতার অর্থ প্রথম পড়াতেই বোঝা যায় না। আপনার কবিতার অর্থ বুঝতে কিন্তু অসুবিধা হয়নি তবে কোন কোন লাইন দু'বার পড়ে বুঝে নিতে হয়েছে।

কবিতায় শব্দের ঝংকার মন্দ লাগেনি। শব্দ আর কবিতা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করাটাও কবিদের কাজ।

"কাঠগড়ায় অধোবদনে তুমি; বিব্রত হতে চাইনে বলেই
মুচকি হেসে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেই।"
শুধু এই দুটি অসাধারণ লাইনের জন্যেই আপনার কবিতার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মুচকি হেসে প্রত্যাহার করে নিলাম কারণ কাঠগড়ায় আপনি, প্রিয় কবি!!

ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিছু কিছু মন্তব্য যেন লেখাকেও ছাড়িয়ে যায় :)
পাঠ, পাঠান্তে অনুভব এবং তার প্রতিক্রিয়ায় মুগ্ধতা

কবি আর ইশ্বরকে যে নিত্যই কাঠগড়াতেই থাকতে হয়
সৃষ্টির কারণে ;)

-----
শুধু এই দুটি অসাধারণ লাইনের জন্যেই আপনার কবিতার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মুচকি হেসে প্রত্যাহার করে নিলাম কারণ কাঠগড়ায় আপনি, প্রিয় কবি!!

টুপিখোলা অভিবাদন :)

শুভেচ্ছা অন্তহীন :)


২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৮

ইয়াকুব আহসান বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

ভাললেগেছে জেনে ভাল লাগলো :)

পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: পর্র আমার লাগছে দারুন ভালো
কবিতায় যেন ছড়িয়ে দিলেন আলো।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বিএম বরকতউল্লাহ :)

আপনার মন্তব্য অন্রপানীত করলো :)
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা

২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ পরিচিত বহুল চর্চিত থিম ; আপনার লেখার গুনে অন্যরুপে অলংকারে প্রকাশ পেয়েছে।
চমৎকার !

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাক, বাঁচা গেল থিমের চেনাজানা কাউকে পেলাম!

অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরাপু :)
এমন কিছু মন্তব্যের জন্যই লিখতে মন চায়
অনুপ্রাণীত মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা

২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



কবিতায় মুগ্ধতা। +++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যি, আপত্তি নেইতো ভায়া ;)

আপনাদের প্রচলিত অনেক বোধের উল্টো স্রোতে সাতরেছি কিন্তু :)
হা হা হা

অনেক অনেক ধণ্যবাদ ভায়া।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল

২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন:
হে কবি!
এ কী করলে তুমি??
কাঁপিয়ে সবার মনোভূমি
মিথ-ধর্ম-আধ্যাত্মিকতা সব কিছুর যুগলবন্দী
কাব্যের শিল্পিত ঝংকারে অনুরণিত
ও গ্রন্থিত করলে অবলীলায়
কী করে পারলে তুমি
আমি অবাক মানি
ধন্যবাদ, হে কবি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এস এম ইসমাঈল :)

আপনার আন্তরিক উচ্ছাসে পুলকিত, কৃতজ্ঞ, আনন্দিত :)
আপনিতো নিভৃতচারী প্রায়! এত দীর্ঘদিনে আমাদের মাঝে এত কম যোগাযোগ হয়েছে!!!!
ভাবতেও অবাক লাগছে।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল :)

২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: একটু বেশিই ভালো লেগেছে।আচ্ছা গন্ধমে কোন সত্য উন্মোচিত হয়েছিলো বলে আপনি বিশ্বাস করেন?একজন কবিকেই কেবল এই প্রশ্ন করা যায় বলে আমার ধারণা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা কল্পদ্রুম :)
বেশি ভাল লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম।
প্রশ্নকারী যখন উত্তরদাতার মতোই সত্যকে অনুভব করে, আলাদা করে আর বলার কি আছে ;)
হা হা হা

কবিতায়তো সেই সত্যই কয়ে গেলাম, রেখে ঢেকে! অবুঝেরে না বুঝিয়ে ;)
আপনার বাড়ী ঘুরে এলাম। আসবো নিত্যই :)


২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

নীলপরি বলেছেন: ভালোলাগা ভালোলাগা ভালোলাগা ---- ত্রিরত্নে আলাদা আলাদাভাবে ।

অপূর্ব । মনকে তো একবারে ভাসিয়ে নিয়ে গেলেন কবি ।
+++++
শুভকামনা :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা :)
একসাথে ;)

ভেসে যাওয়া টুকু অনুভব করে প্রশান্তি এল হৃদয়ে :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা অন্তহীন

২৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

সামিয়া বলেছেন: আমার কাছে শব্দচয়ন কঠিন ঠেকেছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ :)

হুম!
শুভেচ্ছা রইল

২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

পুলক ঢালী বলেছেন: কবি ভাই
আদম হাওয়ার গল্প জানা আছে সাথে সর্পরূপী শয়তানের প্ররোচনায় প্রথম পাপ করে হাওয়া তারপর আদম। আদম গিলে ফেলার আগেই স্রষ্টা ডাক দিলে ওটা আদমের গলয় আটকে যায় সেই আদি পাপের চিহ্ন আমরা এখনও গলায় বহন করে চলেছি সেটার নাম এ্যাডাম এ্যাপেল।
কিন্তু কবিতায় আপনার শব্দ চয়ন ভীষন কঠিন হয়ে গেছে আমার বা টু বা ডিক কিনতে হবে ভাবছি। ;)
আমরা যাই বলিনা কেন আপনি লিখতে থাকুন। ভাল থাকুন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই গল্পের গহনের সত্যানুভবের চেষ্টাই করা হয়েছে!

হাওয়ার আগেও আদমের জীবনে নারী এসেছে!শুনে চমকে উঠেছিলাম!
এ নিয়ে আমার পুরানো একটা পোষ্টও আছে- লিলিথ নিয়ে!
গন্ধম তত্ত্বটা অনেকটা শিশুদের কাছে আমাদের তার দুনিয়ায় আসার গল্প বলার মতো!
খানিকটা রহস্য! খানিকটা পর্দা! খানিকটা সুশিলতার আবরনে মোড়ানো!
সোই মোড়কটা খুলতে গিয়ে আমাকেও পর্দা রেখেই খুলতে হয়েছে বহুমাত্রিক কারণেই ;)

খুব বেশি অপরিচিত শব্দ ব্যভহার করিনি কিন্তু ! আমারতো বয়হুড থেকে শোনা বরেই খুব সাবলীল লাগে।
যারা প্রথম বা হালকা জানা তাদের কাছৈ অবশ্য ভিন্নরকম লাগতেই পারে।
শেষ কথাটাই না হয় রাখলাম ;) হা হা হা

লিখতেই থাকি- আপনাদের পাশে নিয়ে :) পাশে পেয়ে :)

৩০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৯

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: সুপ্রিয় ভৃগু, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।প্রেমিক-প্রেয়সী কিন্তু সব সময়েই একান্ত নির্জন পরিবেশ কামনা করে। তাই রাতের গভীরতা তাদেরকে একান্তে মিলিত হতে উজ্জীবিত করে। সে কারনেই বোধহয় আপনি আমাকে নিভৃতচারী হতে দেখেছেন। গোপন প্রেমেইতো আসল মজা। সেজন্যেই কিন্তু মহান আল্লাহ্‌ পাক নবীজীকে শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সূরা মুজ্জামিল এর উজ্জল প্রমাণ। আর নবীজীর মিরাজও রাতের নির্জনেই হয়েছিল। আল খোদ স্রষ্টাও নিভৃতচারীতা পছন্দ করেন। ভাল থাকবেন আর এমন সুন্দর সুন্দর পোষ্ট দিয়ে আমাদেরকে মাতিয়ে রাখবেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এস এম ইসমাঈল হাবীবী, দারুন বলেছেন।
হুম আসলেই প্রেম যত গভীর তত নির্জনা প্রয়োজন। ততটা নি:সঙ্গতায় একান্ত সময় কাম্য।
নিভৃতচারী হবার কারণতো জানলাম। কিন্তু জনাব নিভৃতের প্রেম আর প্রেমের জ্ঞানতো আর নিভৃতে রেখে দিলে হবেনা।
তাইনা। সেই প্ররম প্রিয়জনও কিন্তু রাখেন নি। যখন প্রেম সবচে গভিরতার পৌছাল- কুন বলে প্রেম প্রকাশ শুরুই করে দিলেন :)
পরম প্রিয় রাসুল সা: ও কিন্তু ২৫ বছরের গোপন সাধন, প্রেম, নির্জনতার ফসল পেলেন- প্রকাশ্য ইক্বরায় ;)
ইক্বরা বিসমি রাব্বাকাল্লাজি খালাক - - - ।

তো ভায়া এবার শুরু হোক তব নির্জনতার অবসান
আসুন পরমের উপমায় করি প্রকাশের সমুদ্র মন্থন
কুন বা ইক্বরায় যে পথে মন চায়
প্রেমের হোক প্রকাশ সৃষ্টিশিলতায় :)

অনেক অনেক শুভকামনা।

৩১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩

জুন বলেছেন: এ কারনেই হাজার বছর পরে বিখ্যাত সুফী কবি ওমর খৈয়াম লিখে গেছেন নীচের রুবাইটি ভৃগু ।
আপনার কবিতায় প্লাস ।

গড়লে যখন আমায় তাতে হাত ছিল কি আমার কভূ?
পড়াও যেসব বেশ ভূষা নাথ আমার সেকি ইচ্ছে প্রভু !
করাও যেসব মন্দ ভালো দয়াল সেকি আমার কাজ !
মোর ললাটের লিখন সেতো তোমার হানা কঠিন বাজ
!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনন্য রুবাই পোষ্টকে সমৃদ্ধ করলো :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ জুনাপু
মানব মনের এ অনিশে:ষ প্রশ্ন! অনন্তকাল যা মানুষকে ভাবনায় তাড়িত করবে।
এক অনন্তপাজল মানুষকে নিবিষ্ট রাখবে আত্মানুসন্ধানে :)

অনেক অনেক ধন্রবাদ ও শুভেচ্ছা

৩২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: চমৎকার !

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া :)

শুভেচ্ছা অন্তহীন

৩৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩২

মহসিন ৩১ বলেছেন: মানুশ এক অদ্ভুত সৃষ্টি, মানুষের জ্ঞান গর্মি আসলে তার সৃতি সমষ্টি। আজ আমরা যেভাবে আমাদের সৃতিকে রমান্থন করি বা করছি তাতে অন্যের সৃতির সাথে আমাদের নিজস্যতার আশ্চর্য মিল খুজে পাই, কারন এসব সৃতি আমাদের পড়ুয়া মনের সৃতি।
কেউ এসব কিছু আগের শতাব্দীতে হয়ত শ্রুতিধর মানুষ মৌখিক ভাবে অন্যদের সাথে ভাগাভাগি করত।

অথচ আজ আমরা সেসবকে একদম কপিরাইট ছাড়াই নিজ উদ্যোগের জ্ঞান গর্মি মনে করি।

আমার ভাবনা তখন আমরা সৃতির মূল্যায়নে; গুরুত্তের জন্য কিভাবে আলোচনায় আসতাম--- স্রস্টার মাহাত্যকে কিভাবে ভাবতাম !! সত্যকে কেন সত্য বলে মানতাম !! অভাবকে কেন নিওতি বলে ধরে নিতাম !! বিপদকে কোন পাঁকে দেখতাম !! বিতর্কের বিষয় কিভাবে সমাধান করতাম !!

অর্থাৎ আমাদের আজকের জ্ঞান, আর বিষয়ক ব্যাপারগুলো আসলে কি সুধুই ব্যাবহারিক জ্ঞান ---- এতেই কি সীমাবদ্ধ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্ঞান হল জিগিষার ফল।
প্রশ্ন থেকেই জ্ঞানের বিকাশ! স্মৃতি তা বয়ে নেয়! কাল থেকে কালান্তরে!
কখনো চেতনে কখনো অবচেতনে! জন্মান্তরের স্মৃতি কখনো বিলুপ্ত থাকে
কখনো চেতনে। জাতিস্মর স্মৃতিতে, মগ্নতায় খুঁজে পায় ভুত বর্তমান ভবিস্য!

সকল জ্ঞানই প্রকাশিত, বিকশিত। সময়ের বিবর্তনে, সময়ের ঢেউয়ে উঠা-নামা!কেবল!
জ্ঞানের ত্রিমাত্রর মাত্র একমাত্রার আংশিক জ্ঞানেই ব্যস্তু অধিকাংশ!
অচর্চিত রয়ে যায় ব্যাপক অংশ! অথচ তাতেও মানুষের অহংকারের কমতি নেই!

মাত্রার ভিন্নতায় অজ্ঞ আর বিজ্ঞের ব্যবধান তখন মুচকি হাসিতে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা অফূরান।

৩৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মহসিন ৩১ বলেছেন: সন্দেহ নাই গান জিগীষারই ফল, কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায়; কামিয়াবি কোথায় যদি না এই প্রাপ্ত জ্ঞান অপ্রাপ্ত হয়ে ঘুরে যায়, সরে যায়, মরে যায়। মানে তাত্তিক ভাবে বর্ণিত সত্যতাকে সর্বদা ব্যাবহারিক ভাবা সম্ভব হয় না। তাহলে ?? জন্ম জন্মান্তরের সৃতি বেশক বিস্তৃত --সময়ের খেপে, উহাও ইন্দ্রিওছাপের পরিণামের বিচারে,--তখন ইহাকে কিভাবে বশে আনা যায়; জুগ জুগান্তরেও তার কোন বশিভুতকরন প্রমান অথবা সত্যতার প্রয়োজনে তার অনন্যতার ইঙ্গিত কি থাকে কোথাও। যাহা মানুষ আর মনকে তার সীমাবদ্ধতার আল টি জালাতে সাহায্য করে।

দৈহিক চেতন কি প্রকারের জ্ঞান---- আমরা অভাজন জারা তারা তো এই জ্ঞান সরবদাই বয়ে বেড়াই---। কিছুতেই ভুত বরতমান আর ভবিষ্যৎ এই দৈহিক চেতনকে নিরুপম প্রশান্তির চিত্রে অঙ্কন করতে পেরেছিল কি?? আমার জানার ইচ্ছা হয় দৈহিক চেতনের জ্ঞান কি আদৌ কোন ভিন্ন প্রকৃতিকেই নির্দেশ করছে কিনা।

সকল জ্ঞানই প্রকাশিত আর বিকশিত এটা সত্য ঠিক, তবে যে কারনে এটাকে সত্য ধরা যায় তা তো অনিরুদ্ধ কোন সমকালিক ভাবনার প্রায়গিক রুপায়নের নিমিত্ত হওয়া উচিত নয়। আমাদের সামগ্রিগ সামর্থ্য ঠিক কতটা অবান্তর তাকে নিরনয়ের জন্যই এই পস্টুলেশান সঠিক। আমরা চর্চা করি জা কিছু আমাদের আয়ত্তের ভিতরে সেসবকে নিয়েই ; তাই নয় কি??

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন কামিয়াবী কোথায়? প্রাপ্ত জ্ঞান অপ্রাপ্ত হয়ে ঘুরে গেলে!
তাত্ত্বিক ভাবে বর্ণিত সত্যতাকে ব্যবহারিক করা করা সম্ভব হয়না।
কেন হয়না?
তত্ত্বটা অনুধাবনে ব্যার্থতা?
জ্ঞানের তৃতীয় মাত্রায় পৌছাতে না পারা জনিত জটিলতা!
সামাজিক অক্ষমতা?
ব্যক্তিক মোহমুক্তি না ঘটা?
কারণ নির্ণিত হলে সমাধান সহজেই লভ্য।

সত্যতার প্রয়োজনে অনন্যতার ইংগিত তো চরাচর জুড়ে নিত্যতায় বিরাজে! খোলা চোখের প্রয়োজন।
অথবা আনুগত্য যার চোখ খোলা তার বিশ্লেষনের উপর। অবশ্যই তখন মানুষের সীমাবদ্ধতার অন্ধকার দূর হবে
সেই প্রজ্ঞার আলোয়।

দৈহিক চেতন আত্ম জাগৃতির জ্ঞান। জ্ঞানেরো শুভ, অশুভ দুটোরই প্রয়োগ ও প্রভাব আছে। দৈহিক চেতন জ্ঞানের
শুভ চর্চায় নিরুপম প্রশান্তি চিত্তে অঙ্কন সবচে সহজতর সরলতম পথ। আর বিপরীতে স্বভাবতই বিপরীত ফল।
প্রকৃতির নিত্যতার জ্ঞানের ক্রম ধারারই একটা লুপ এ জ্ঞান। যা অর্জিত হলে পূর্বাপর যোগসূত্র অংকন সহজ হয়।

আমাদের আয়ত্ত্বের সীমা কি দিয়ে সীমাবদ্ধ! আমাদের অজ্ঞানতা? অলসতা? প্রাপ্ত ক্রম ভুলে ভরা বিধিবিধানের উত্তরাধিকার?
নাকি নিজেরই দায়মুক্ত থাকার অনীহা? না হলে এ আয়ত্তের সীমাতো বৃদ্ধি করা যায় অসীম। মানুষের ভাবনারো অধিক স্তরের গমাগমনে, নিয়ত চর্চা আর সাধনায় এ আয়ত্ত সীমা ্ক্রম প্রসারিত হয়। নিত্য।
এখন বিষয়টা আপনা ভাবনার।
আমি যা পেয়েছি তাতেই থেমে রইব? না একে এগিয়ে নিয়ে যাব অন্তহীন অনন্তে - - - :)

অনেক অনেক শুভেচ্ছা শুভকামনা।
আলোচনায় কৃতজ্ঞতা :)

৩৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: জি বুঝেছি, দারুন ! মানুশের সীমাবদ্ধতা ঢেকে রাখে কেন ?? এটা কি তবে প্রত্যাশা, নাকি তার প্রাপ্তির , ভোগের, সম্ভোগের ইচ্ছা। এ্টা কি জিগীষায় জাগানিয়া হয়। অর্থাৎ নিরূপিত সীমাবদ্ধতা। কি এই ব্যারথতা যখন দরকার তখন ই মানুষ জ্ঞানের ইঙ্গিতবহ হয়ে নিজেকেই খোরা খুঁড়ি করতে থাকে। হাজারো সম্ভাবনাকে আলোকবর্তিকায় মাথা রেখে কিংবা সংসারে এরই উপজীব্য -- কেন আমরা নিজস্ব সঙ্কীর্ণতায় শুধু প্রলুব্ধ থাকি বা থাকতেই বাধ্য হই। আমরা ভাবতেই থাকি ;কেবল ভাবতেই থাকি-- আরও ভাবতেই থাকি.---। আমাদের সীমাবদ্ধতা কি জিনিষ, কিইবা তার রুপ ও প্রকৃতি!! আমাদের সমস্ত শুদ্ধ আচরনকে আরও কি বিশুদ্ধ করবে-- সিমাবদ্ধতা।

কেউই তো থেমে থাকবে না, এ প্রশ্ন তাই অবান্তর। জ্ঞানের বিকশিত অবস্থায় আমাদের প্রকৃতি কি ,আর তারই স্বরূপ বুঝার চেষ্টাই আমার উদ্দেশ্য।

জ্ঞানের ক্রম ধারার লুপ বলছেন কেন, আপনি কিভাবে তার অথরিটি পেতে পারেন, বুঝতে পারলাম না--- যেটাকে আপনি লুপ বলছেন সেটাকেই অন্য কেউ ফরমালিটিস বলতে পারে যএজন্য যে তা কেবলি সাবরডিনেট/ সাব্জেক্তিভিটি--- প্রকৃত জ্ঞান হতেই পারে না। কেননা ইহা কোন প্রশান্ত অবস্থার সূচনা নয়। পুনর্বিন্যাস। --- হাঁ, যোগসুত্র এটা সবার জন্য থাকে না , মানুষ প্রকৃতিকেই চিনে , জানে আর বোঝে।

আপনাকেও শুভেচ্ছা ও শুভকামনা !!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষ সীমাবদ্ধতার চাদরে নিজেকে ঢেকে রাখে - অবশ্যই প্রত্যাশা নয়। বরং তার প্রাপ্ত প্রজ্ঞার আলোকের প্রতিবিম্বিত ফল।
একজন ভোগবাদী চেতনার মানুষ যেমন ভাববাদকে পুরোই মূল্যহীন ভাবে এটা তার ভোগী জ্ঞানের প্রতিফলন।
তার জ্ঞানের বিকাশের ধারাকে ডাইভার্ট করেছে তার বিশ্বাসের অনুপাতে। সত্যাসত্য নির্নয়াকও তার স্থুল সম-সাময়িকতা।
সার্বজনীনতার আয়নায় যদি নিজেকে প্রতিফলিত করাতো -তারই চেতনা পলকে বদলে ভাবের সমুদ্রে ডুবে যেত।
জিগিষা জাগানিয়া হবে কিনা তা নির্ভর করে তার পূর্বাপর কর্মফলের উপর। অথবা বর্তমানের কোন কল্যানকর কর্মেও তার চেতনা নির্নায়ক অবস্থা বদলাতে পারে।
সংকীর্নতার বাধ্যবাধকতা যা বাহ্য দৃশ্যমান তার অন্তকারণেই তার উত্তর। এখানে জন্মচক্রের হিসাব একটা বড় ফ্যাক্টর। ভাবনাতেই থাকা এবং কর্মে উপনিত হতে না পারা বহুবিধ যুক্তিশিল কর্মফলের ফলাফল। আত্ম মুক্তির ইচ্ছা না জাগা, জ্ঞানের একপেশে চর্চা, বিদ্যমান জীবনের রহস্যে উদাসীনতা নব মিলেই সীমাবদ্ধতার চক্রবুহ্য আপনাতেই তৈরি করে মানুষ নিজেই।
অন্যআরেক সীমাবদ্ধতা আছে তা অতি উচ্চস্তরের অলিদের জন্য প্রযোজ্য। আম আত্মার জন্য নয়। ইলমে লাদুন্নির গভিরে চর্চায় যে বাহ্য সীমাবদ্ধতা তা মূলত স্রস্টার ইচ্ছার প্রতি আনুগত্যতা। কিন্তু সেই নামে নিজের অলস্য বা দায়ত্বহীনতা চালানোর চেষ্টা আরো বড় অন্যায়।

শুদ্ধ আচরণকে বিশুদ্ধ করতে সীমাবদ্ধতা কখনো সহায়ক হয় বটে। তা উত্তরণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞায় এবং মাকামে মাকসুদে পৌছার তীব্র আকাঙ্খায় তা সম্ভব।

জ্ঞানের বিকশিত অবস্থার স্বরুপ আপেক্ষিক। প্রকৃতিতে মিশে যাওয়া, বা আমার রংয়ে রঙিন হওয়ার আদেশানুসারেও তা বহুমাত্রিক। অবস্থান, কর্ম, শ্রম, সাধনা এবং সর্বোপরি পরমের ইচ্ছা ও অনুমোদনের মূখাপেক্ষিতায় তা নির্ভরশীল। প্রকৃতির মহা মহা বিস্তুৃত অবস্থানে তা তেমনি বিশাল পরিসর ভাবনার।

অথরিটি জ্ঞানেরই কাছে। নফসে মুতমায়িন্নায় পৌছাতেও আপনার দৈহিক চেতনের পথ পরিক্রমায়তেই পৌছতে হয়। আপনি সে চেতনা জ্ঞান না রাখলে তাকে নিয়ন্ত্রনের জ্ঞানতো পাবেনইনা বরং তা দুরুহ হয়ে পড়বে। দৈহিক চেতন জাগ্রত হলেই তার নিয়ন্ত্রন জ্ঞান পাবেন যার চর্ছায় প্রশান্তচিত্ত আত্মা বা নফসে মুতমায়িন্নায় পৌছাতে পারবেন। যা গন্তব্য নয় বরং সূচনা মাত্র।
প্রকৃত জ্ঞান কোনবিচ্ছিন্ন একক জ্ঞান নয়। তাই নয়কি? বরং সকল জ্ঞানের শুভাংশ নিয়ে পূর্নতায় পৌছার জ্ঞান সমষ্টি বলতে পারেন।
যোগসূত্র থাকেনা। এটা অর্জন করে নিতে হয়। কখনো ওহিতে, কখনো ইলহামে, কখনো সেই প্রকৃত পথের সঠিক অনুসরনে সে জ্ঞানের শুভসূচনা হয়। তখন ধীরে ধীরে প্রকৃতির রহস্য তাঁর কাছে উন্মোচিত হতে থাকে।

অনেক অনেক ধণ্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

৩৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: গন্ধম দ্বন্ধম সত্যম চরম কথ্যম।

আপনার কাব্য পড়িয়া খালি মাথা ৩৬০ ডিগ্রী কোণে ঘুরপাক খায়। :P

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

কিতা করতাম! আমার ঘুরানি আফনেগো জন্যই কিছু শেয়ার দেই যে ;)
সত্য খুজতে গিয়া কথ্য গল্প কথনের পর্দা বেপর্দা হইয়া গেলে :P আমার কি দুষ ;)

অনেক অনেক ধন্যবাদ আখেনাটেন :)
শুভেচ্ছা রইল।

৩৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

মহসিন ৩১ বলেছেন: ''----ভাববাদকে পুরোই মূল্যহীন ভাবে---''এটা তো বাস্তবে সম্ভব না আসলেই কেউ কেউ সক্ষম হলেও তার সক্ষমতাকেই কেন্দ্র করে অন্যান্য কর্মকাণ্ড চলছে কিনা তাই বা কি করে বুঝব। 'স্থুলতা , সম্পূর্ণ স্থুলতা--' অন্য ধরনের কিছু অর্থাৎ সামঞ্জস্য থাকা সত্বেও ভিন্নতাকে আয়েশি মর্যাদায় স্থান দেয়া বা উদ্দেশ স্থান নেয়া-- বা গ্রহন ; এরকম । কারন মানুষ তার আত্মা ও জীবনের ঝুকি এড়িয়ে চলবেই, এটা সর্বজন নিয়ন্ত্রিত বিষয়। শুদ্ধভাবে বলতে গেলে এভাবেই মানুষ পরম আকাঙ্খা মনে পুষেও সীমাবদ্ধতার চাদরে নিজকে ঢেকে রাখে। তাহলেই হয়তো বলা যায়, ওই সত্য যে '--সকল জ্ঞানই প্রকাশিত আর বিকশিত' এটা প্রমানিত থাকে। অবশ্য বাধ্যবাধকতাও সামাজিক পরিমণ্ডলের এক নিয়ামক যা অনেকের দ্বারাই অনুসারিত হয় !! সামাজের উথান পতন থেকে আমরা এযাবৎ কাল পর্যন্ত বহুকিছুই জান্তে পেরেছি।

আমি এই পৃথিবীতে যাহা দেখতে পাই সে হল আমরা সবাই এক মহান 'তায়লার সৃষ্টি, ইহা কি আসলেই কোন বিকল্প কিনা ---কারন ভাবজগত যে বড়ই বেঈমান । এতক্ষন এত জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার পরও দেখা যাচ্ছে ভাব্জগতের 'অব্লিক' অবস্থা পুনর্বহালে-- ইহা কি প্রকারের জ্ঞান !! কিভাবে আমরা এই স্রস্টা বিশ্বাস কে দ্রষ্টার মত একটি নিয়ামক হিসেবে নিতে পারি।

''---আত্ম মুক্তির ইচ্ছা না জাগা, জ্ঞানের একপেশে চর্চা, বিদ্যমান জীবনের রহস্যে উদাসীনতা নব মিলেই সীমাবদ্ধতার চক্রবুহ্য আপনাতেই তৈরি করে মানুষ নিজে'' এটা কিছুতেই মানা যায় না। এটা হয়তবা সম্পূর্ণ ভাবেই জ্ঞানের/ চর্চার পরিপন্থি হয়ে যেতে পারে।
কারন দৈহিক- মানসিক-ইচ্ছার সুসামঞ্জস্যতা বিধান না করলে মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কি সম্ভব হবে ?? কে এবং কিভাবে সে সমাজে কাজকর্মের উদ্দেশ্য ধারণায় বেঁচে থাকতে পারবে। যদি এধরনের শ্রেণী হয় তবে তারা কারা হতে পারে ??

মানুষ কি আসলেই স্রস্টা কে তার স্রিস্তির মাহাতবে দেখতে পারছে কিনা ?? অবশ্য আগেই বলেছি যে 'স্রস্টার বিশ্বাস--' এটা কি কোন বিকল্প নিয়ামক কিনা !! উচ্চস্তর -----??

মানুষের এক বিশাল আর্তি হচ্ছে যে; -- সে অসম্পূর্ণ;--- ভালবাসায় সে অসম্পূর্ণ-- টাই আনন্দ তার নিজস্বতার পরিমণ্ডলের সৃষ্টি-- এটা বুঝতে খুব কস্ট হয় না।

''অথরিটি জ্ঞানেরই কাছে।''

অনেক অনেক ধণ্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
ভালবাসা জানবেন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাবনারা যতক্ষন ভাবনায় থাকে এক স্তর, যখনই জ্ঞান জগতে আরোহন করে সেই ভাবনাই হয়ে অন্যরকম।
চলমান জীবনের ছায়াচিত্র দেখে উদিত ভাবনা আর সত্য জ্ঞানের ভিন্নতর হবেই। কারণ জ্ঞান নির্মোহ সত্যের আরোক। আর ভাবনার সাথে থাকে জীবনের কাম্যতা। দুর্বলতা, াক্ষমতা তথা সকল কিছূ কেবলই দৃশ্যমানতার নির্যাস। যা সবসময় পূর্নতাকে প্রকাশ করেনা। খন্ডিত চিত্র মাত্র।

" মানুষ তার আত্মা ও জীবনের ঝুকি এড়িয়ে চলবেই, এটা সর্বজন নিয়ন্ত্রিত বিষয়। শুদ্ধভাবে বলতে গেলে এভাবেই মানুষ পরম আকাঙ্খা মনে পুষেও সীমাবদ্ধতার চাদরে নিজকে ঢেকে রাখে। তাহলেই হয়তো বলা যায়, ওই সত্য যে '--সকল জ্ঞানই প্রকাশিত আর বিকশিত' এটা প্রমানিত থাকে।"
< ঝুকি যে নেয়না সে জীবনের রহস্যের পর্দা ছিন্ন করতে পারেনা। তখন পরম আকাংখা অধরাই রয়ে যায়। আর তার অর্জিত জ্ঞানে সে নিজের অক্ষমতাকে ঢেকে রাখতেই ধোয়াশা চেতনার বা সবকিছূর জন্য পরমকে দায়ী করার আতেলপনায় ডুবে যায় ও ডুবিয়ে দেয়। তখন আংশিক জ্ঞান প্রকাশিত হয় বটে। সকল নয়।

আবার সকল জ্ঞান সকলের বোধগম্যতারও নয়। তার জণ্যেও কিছু পর্দা বা স্তর তৈরি করতে হয় বা আপনাতেই হয়ে যায়। যেমন আমাদের এ আলোচনার ভাব ভাসা অনেকের কাছেই অনেক বেশী জটিল দুর্বোধ্য লাগবে। অথচ আপনি আমি অবলীলায় চালীয়ে যাচ।ছি এরকম অনেকটা।

"কারন দৈহিক- মানসিক-ইচ্ছার সুসামঞ্জস্যতা বিধান না করলে মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কি সম্ভব হবে ?? কে এবং কিভাবে
সে সমাজে কাজকর্মের উদ্দেশ্য ধারণায় বেঁচে থাকতে পারবে। যদি এধরনের শ্রেণী হয় তবে তারা কারা হতে পারে ?? "

< বেঁচে থাকার সঙ্গার প্রকৃত অনুভবেই বদলে যায় জীবন বোধ। বাহ্যিক দেহ নিয়ে বেঁচে থাকা না চেতনায় অমরত্বের বেঁচে থাকা! কর্ম, জ্ঞাস, সেবায় আত্মার পূর্নতার পথে তৃপ্তি! না ভোগ, ভ্যাক্তিক লালসার পাঁকে বুদ হয়ে থাকা! স্বচ্ছ ধারনা যখন আয়নার মতো দৃম্যমান হয় তখই জ্ঞান জাগ্রত হয় জীবনোবোধ বদলে যায়। সেই স্তরে পৌঁছে যায় তারাই সেই শ্রেণী!

মানুষ কি আসলেই স্রস্টা কে তার স্রিস্তির মাহাতবে দেখতে পারছে কিনা ?? অবশ্য আগেই বলেছি যে 'স্রস্টার বিশ্বাস--' এটা কি কোন বিকল্প নিয়ামক কিনা !! উচ্চস্তর -----??

<< স্রষ্টাকে সৃষ্টির মাহাতাবে দেখার জন্য যে জ্ঞান চর্চা এবং বিকাশ দরকার তাই তো কমে যাচ্ছে। সবার আগে নিজেকে জানার মৌলিক প্রশ্নে স্রষ।টা আর সৃষ্টি কি কেন কিভাবে জানতে হবে। তখনই অনেক অবোধতার পর্দা সরে যাবে। আনাল হক তত্ত্বের মৌখিক অনুভব তখন ইয়াকিনে বদলে যাবে। তারপরও রয়েছে বিস্তর পথ। ইয়াকিনে তৃতীয মাত্রায় না পৌছা পর্যন্ত সবই সম সাময়িক সত্য বলেই প্রতিভাত হবে। আপেক্ষিক ভাবেই যা ঐ অনুভবে সথ্য বটে। উচ্চতর জ্ঞানে প্রবেশ মাত্রই সাধক নিজেই হাসে নিজের পূর্বতন অনুভবে - মুচকি হাসি অজ্ঞতার অনুভবে। বস্তু জগতে অবস্তুর ধারনা কঠিনই শুধু নয় অসম্ভব প্রায়।
বস্তুতা বিলিন করলে পরে কেবল কিছূটা ধারনা করা যায় মাত্র। তারো অনেক পথ পদ্ধতি রয়েছে। শুধু চর্ছা কমে গ্যাছে!

দেরী হওয়ায় আন্তরিক ভাবে দু:খিত। অপসের কাজের ভীরে আপনার উত্তরের জন্য যে মানসিক স্থিরতা দরকার তা হয়ে উঠছিল না। আজ ছুটির দিনে চেষ্টা করলাম মাত্র :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা

৩৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রকৃতিতে প্রকৃ্তির প্রকাশ বহুমাত্রিক - চমৎকার কথা বলেছেন, সুগভীর এর তাৎপর্য।
নদী, নারী ও বৃক্ষ; হাওয়ার এ ত্রিগুণী সত্তার উপমাটা ভাল লাগলো।
কবিতার শেষ দুটো লাইন অতি চমৎকার হয়েছে।
১১ ও ৩৩ নং প্রতিমন্তব্য বেশ ভাল হয়েছে। +
শিখা রহমান এর মন্তব্য (২০ নং) টা ভাল লেগেছে। +
ওমর খৈয়ামের রুবাঈ থেকে চমৎকার উদ্ধৃটির জন্য (৩১ নং মন্তব্য) জুনকে স্পেশাল থ্যাঙ্কস! +
একটার পর একটা মন্তব্যে মহসিন ৩১ এর করা প্রশ্নগুলো এবং তদুত্তরে আপনার ভাবনাগুলো এই আপাতঃকঠিন ব্লগে যেন উজ্জ্বল আলোর ছটা ছড়িয়ে গেল! উভয়কে ধন্যবাদ। +
তৃষ্ণা বানানটা সম্পাদনা করে নেবেন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনুভবে কৃতজ্ঞতা প্রিয় সিনিয়র :)

মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে আপনার ভাললাগা উল্লেখ অনুভব করতে পারলাম আপনার অনুবভ।
ভাল লাগলো। হুম। মহসিন ভায়ার আলোচনায় আমিও ভাবনার করিডোরে নিজেকে ঝালিয়ে নিতে পারছি। :)
উনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। আর উজ্জবল আলো ছটায় দেখার চেখ যার আচে তাঁর প্রতি অভিবাদন :)

অনুেক অনেক কৃতজ্ঞতা তৃষ্ণা নজরে আনায়। ঠিক করে দিয়েছি।

আপনার মন্তব্যে অনুপ্রানীত হই। অনেক কিছূ নতুন করে ভাবনার অবসর দেয়।
অনেক অনেক ধন্রবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় সিনিয়র :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.