নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ও গঙ্গা তুমি বইছ কেন

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০২

বিস্তীর্ণ দুপারের অসংখ্য মানুষের
হাহাকার শুনেও
নিঃশব্দে নিরবে ও গঙ্গা তুমি
গঙ্গা বইছ কেন

নৈতিকতার স্খলন দেখেও
মানবতার পতন দেখেও
নির্লজ্জ অলস ভাবে বইছ কেন


সহস্র বরষার উন্মাদনার মন্ত্র দিয়ে
লক্ষ জনেরে সবল সংগ্রামী
আর অগ্রগামী করে তোলনা কেন

জ্ঞান বি‌হীন নিরক্ষরের
খাদ্য বিহীন নাগরিকের
নেতৃবিহীনতায় মৌন কেন


ব্যক্তি যদি ব্যক্তি কেন্দ্রিক
সমষ্টি যদি হয় ব্যক্তিত্ব রহিত
তবে শিথিল সমাজকে ভাঙ না কেন


সহস্র বরষার উন্মাদনার মন্ত্র দিয়ে
লক্ষ জনেরে সবল সংগ্রামী
আর অগ্রগামী করে তোলনা কেন

অমর কালজয়ী গানটিই মনে পড়ে সময়ের মোড়ে দাড়িয়ে! ভূপেন হাজারিকার গঙ্গা তবু বইতে পেরেছে! পদ্মা বুঝি সে যাতনায় আগেই মরে গ্যাছে! জনতা নিব্বাক। শুধু মৃত মাছের চোখে দেখে যায় চলমানতা! অক্ষমতায়, ক্রোধে, দু:খে যাতনায় মনে মনে গায় অমর সংগীত!

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

নীলপরি বলেছেন: গাইতে পারাটাই বোধহয় সক্ষমতার প্রথম পদক্ষেপ ।
গানটা স্মরণ করে একথাটাই মনে দিলেন কবি ।

শুভকামনা

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

গুন গুন করে গেয়ে এ অনুভবটাই হয়েছে!
গুনগুন থেকে গুঞ্জনের পথ বেয়ে উচ্চ স্বরে গাইতে শুরু করলেই সক্ষমতার স্ফুরন ঘটবে বোধকরি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ, দারুন গহনানুভবের প্রকাশে
কৃতজ্ঞতা

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কথাটা বোধ হয় হবে "সমষ্টি যদি ব্যক্তিত্বরহিত"।
ভুপেন হাজারিকারএ চমৎকার এ গানটি চলমান সময়ের নিরিখেই লেখা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সবচে প্রিয় কথাগুলোর ভুল চোখ এড়িয়ে গেল!
ভেবে লজ্জ্বা পেলাম! ধরিয়ে দেয়ায় কৃতজ্ঞতা। ঠিক করে দিয়েছি প্রিয় সিনিয়র :)

হুম। তাইতো গুন গুন করি অসহায় ক্রোধে, আক্ষেপে! চোরের মতো ভিপিএন বা টর দিয়ে সামুতে লগিন করতে করতে!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা শ্রদ্ধেয় কবিভাই আমি আর কোন ব্যতিক্রমী মন্তব্য করব না ।
আমাদের কলেজ প্রোগ্রামে শ্রদ্ধেয় শিল্পী এসেছিলেন ফেস্ট উপলক্ষে।
আটের দশকে যখন শিবু সোরেন এর নেতৃত্বে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার আন্দোলন তুঙ্গে। কোন সভ্য সমাজের লোক যখন ঝাড়খন্ড বা রাঁচি জামশেদপুরে ঢুকতে পারত না । ট্রেন সহ সড়ক পথে বিভিন্ন রকম নাশকতামূলক কাজ সমানে চলত। ঠিক সেই সময় আদিবাসীদের একটি অনুষ্ঠানে ভূপেন হাজারিকা গেছিলেন রাঁচিতে । উনার কথা অনুযায়ী , উনার আগমনের সঙ্গে সঙ্গে সাঁওতালি ভাষায় উপস্থিত আদিবাসীরা সমবেতভাবে গাইতে শুরু করল " মানুষ মানুষের জন্য । " উল্লেখ্য শিল্পী ঠিক একই অভিজ্ঞতার কথা শুনিয়েছিলেন যখন উনি জাপানে গেছিলেন। অডিটোরিয়ামে জাপানি শ্রোতারা ওনার মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই সমবেত কন্ঠে জাপানি ভাষায় যে গানটি শুরু করেছিলেন সেটিও, ঐ মানুষ মানুষের জন্য।

যদিও পিরিত বা আত্ম মানুষের জন্যই শিল্পীর দরদ শুধু কথাতে নয় ওনার হৃদয়েও বিদ্যমান ছিল। শিল্পীর যখন তিন মাস বয়স তখন বরাক উপত্যকার এক আদিবাসী মহিলা যিনি ওনাদের বাড়িতে কাজ করতেন , তিন দিনের জন্য ওনাকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এদিকে বাবা-মা সহ আত্মীয়-স্বজনরা চারিদিকে খুঁজে অস্থির। যখন এক সময় ওনার সন্তান ফিরে পাওয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন ঠিক সেই সময় তিন দিনের মাথায় সেই আদিবাসী মহিলা হাসতে হাসতে ওনাকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে এলেন । বাবা মা ছোট্ট সন্তানকে ফিরে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়েছিলেন । পাশাপাশি ওনাদের প্রশ্ন ছিল ,কেন তুই না বলে বাচ্চাকে নিয়ে গেছিস?
-বারে ! বললে কি তোমরা বাবুকে আমার সঙ্গে ছাড়তে ? আর তাছাড়া আমাদের ওখানে আদিবাসীদের উৎসব ছিল এক সপ্তাহের জন্য।
-ঠিক আছে‌ ; মানলাম ছাড়তাম না । তবে বাচ্চাকে কি খাইয়েছিস এই তিন দিন ?
-কেন ! আমাদের মহল্লায় আদিবাসী মায়েদের দুধ খেয়েছে ।
পরে শিল্পীর সরল স্বীকারোক্তি ছিল। শৈশবে আদিবাসী মায়েদের দুধ পান করাই সম্ভবত আদিবাসী বা পিছিয়ে পড়া মানুষের প্রতি ওনার এত দরদ তৈরি হয়েছিল।
আজকে পরপর কয়েকটি কমেন্ট করে মনে হল যেন যুদ্ধ জয়ের সাফল্য পেলাম। হা হা হা.....
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।





১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন অজানা কাহিনী শেয়ারে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় পদাতিক দা!

বাঁধ ভাঙ্গার গান গাইতে পারাও যে যুদ্ধের অনুভব আনে সময়ের মূখোমূখি না দাড়ালে অনুভব করা যায় না!
৭১ এর জাগরনি গানগুলো রক্তে কেমন নাচন তুলতো
অন্যায়, জুলুম এবং গণ মানুষের অধিকার কেড়ে নিলে কিভাবে কাব্যে গানে সুরে প্রতিবাদে শিহরন জাগে
পলে পলে অনুভভ করি, আপনার মতো কয়েকটি কমেন্ট করে মনে হল যেন যুদ্ধ জয়ের সাফল্য পাওয়ার অনুভবে
সামুতে পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে,
নিজ ভূমে পরবাসীর কষ্ট অনুভব করি টরে বা ভিপিএন ব্যবহারে
স্বাধীনতা শব্দটি অট্টহাস্য করে
সংবিধান, অধিকার, মানবাধিকার শব্দগুলো
মার্চপাষ্ট করে কেতাবী অনুভবে

অসহায় আক্ষেপে গুন গুন করি
মানবতা পতন দেখেও
নৈতিকতার স্খলন দেখেও
নি:শব্দে নিরবে ও গঙ্গা , ও গঙ্গা বইছো কেন??????

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

বড় ইচ্ছে করে, গলা ফাটিয়ে চিঠকার করে
গণতন্ত্রের বুকে দাঁড়িয়ে এই গানটি গাইতে,
সারিতে আমি থাকবো, সবার পেছনে
সবাই থাকবে আমার আগে; অগ্রগামী হয়ে
পেছনে ঘাড় ফিরিয়ে দেখবো, না আমিই তো সবার আগে
হয়ত কিছুক্ষণ পর গণতন্ত্র এসে ঝাঁজরা করে দিবে আমাদের বুক
আর অগ্রগামীরা আমায় কাঁধে নিয়ে 'জাতীয় স্বার্থের' সজ্ঞায়
রক্তিম করে তুলবে রাজপথের লাল ঠোঁট। (!)


প্লাস++++

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়তে পড়তে লোমকূপ গুলো সটান দাড়িয়ে গেল!!!

অন্ধকার সময়ে বুঝি এভাবেই আলোরা জ্বলে ওঠে
স্ফুলিংগ থেকে দাবানল।
মুক্তিতো কেউ ফেরি করে দেবেনা তোমায়
মুক্তি নেবেন মুক্তি?
স্বাধীনতা নেবেন স্বাধীনতা!

৭১ শিখিয়েছে অধিকার আদায়ের মন্ত্র!

আজ যখন আবার চেতনাবদ্ধ আঁধার
জাগতে হবে সুরে সুরে
গাইতে হবে শেকল ভাংগার গান!
তবেই না পাবে- মুক্তির গহন গভির প্রশান্তির শ্বাস!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১২

বলেছেন: নিয়ম ভাঙ্গার নিয়ম এ যে,
নিয়ম ভাঙ্গার নিয়ম এ যে
থাক না বাধার পাথর।
কোমল আঘাত, প্রতি-আঘাত,
কোমল আঘাত, প্রতি-আঘাত,
রাত্রি নিথর কাতর।



দূরের আর্তনাদের নদীর
ক্রন্দন কোন ঘাটের
দূরের আর্তনাদের নদীর
ক্রন্দন কোন ঘাটের
ভ্রূক্ষেপ নেই, পেয়েছি আমি
আলিঙ্গনের সাগর।
সেই সাগরের স্রোতেই আছে
নি:শ্বাসেরই ছোঁয়া,
আছে ভালবাসা, আদর।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিমূর্ত এই রাত্রি আমার
মৌনতার সূতোয় বোনা - একটি রঙান চাঁদর!

সুরের মুর্ছনায়
মৃত প্রাণে দাও প্রাণের ছোঁয়া
ভীরু অন্তরে দাও সাহস
জাগো, বাংলা মায়ের সাহসি সহিস।

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৪০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভুপেন হাজারিকার আরেকটা গান মনে পরে গেল;

গঙ্গা আমার মা, পদ্মা আমার মা
ও আমার দুই চোখে দুই জলের ধারা মেঘনা যমুনা।।

আমার অত্যন্ত প্রিয় এবং শ্রদ্ধাভাজন একজন শিল্পী। একসময় উনার গান দিন-রাত শুনতাম। এখনও চোখ বন্ধ করে ২০/২৫ টা গান মনে করতে পারি। মনে করিয়ে দেয়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। শেষের লাইন ক'টি নিয়ে কোন কথা নেই; বহুকিছু বলে দিয়েছেন।

পরপারে ভালো থাকুন মহান শিল্পী।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। শুভ কামনায় এবং প্রার্থনায় সহমত।

আর এ ব গানগুলো অমরত্ব পয়েছে এসবের সার্বজনীনতায়।
যেমন আজকে চলমান দু:সহ বাস্তবতায় কথাগুলো কি দারুন মিলে যায়-
তেমনি হয়তো অনাগত কোন দু:শাসনে স্বৈরাচারিতায়ও এমনি মিলে যাবে!

ব্যক্তি যদি হয় ব্যক্তি কেন্দ্রিক
সমষ্টি যদি হয় ব্যক্তিত্ব রহিত
তবে শিথিল সমাজ তুমি ভাঙ্গোনা কেন!!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: এইরকম পোস্ট পড়তেইতো পাঠক এই ব্লগে লগ ইন করে।
ব্লগের এই দুর্দিনে এইরকম ক্ষুরধার পোস্ট এত কম আসলে কি চলে?

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ শিকল ভাঙার ছল
তোদের এ শিকল ভাঙ্গার ছল
এ শিকল দিয়েই শিকল তোদের করবোরে বিকল

নজরুলে গানটির কথা মনে পড়লো।

দরজা বন্ধ! জানালা বন্ধ! নিজ গৃহে পরবাসী সবাই!
সে যাতনার খানিকটা অবদমনেই গাইতে থাকি-

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
পদাতিকদা , ভুপেন হাজারিকা সম্পর্কে যে তথ্য দিলেন, তা পড়ে বড় ভাল লাগলো।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি যে বলেন ভায়া!
হৃদয়ের সুরটুকু ষ্টিকি করুন তাতেই সার্থক!

জেগে উঠূক সকল হৃদয় সত্য জ্ঞানে
উঠবে মুক্তির সোনালি সুরুজ সত্য বচনে
মিথ্যার জয়জয়কার স্বার্থের অন্দ ঠুলি নয়নে
সুরে সুরে মোহ কাটিয়ে জাগাও সুজন জনগনে।

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সুখে দুঃখে আমাদের সঙ্গীতের কাছে আশ্রয় নিতে হয়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্ঞাতে অজ্ঞাতে এক অসাধারন সত্য বলেছেন রাজীব ভায়া :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ

হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা ! কই?
এসো আরেকবার সোনার বাংলায়
যাদুর বাঁশিতে তোল জাগরনি সুর
ভেসে যাক লুটেরা, জালিম আর স্বৈরাচার।

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৪৫

সুমন কর বলেছেন: মূল অর্থটি বিশাল। সুন্দর লিখেছেন। মন্তব্য ৩ নং, পোস্টটিকে অনন্য করে তুলল।
ভালো লাগা রইলো।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূলার্থের বিশালতা টুকু ধারন করেছেন অনুভব করেছেন তাতেই স্বার্থক।

হুম। পদাতিকদার প্রতি কৃতজ্ঞতা শেয়ার করায়।

অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন দা'

৭১ এর বাঁশীওয়াল এসো আরেক বার
সুরে সুরে জাগাও তোমার বাঙালীকে আবার

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

মা.হাসান বলেছেন: গঙ্গা এখন খুশিতে আর ঠ্যালায় বয়ে চলে, না চললে হারকিউলিস বা হেলমেট বাহিনী আছে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
কথা সইত্য ;)

হারকিউলসিরে জন্য চাই সেন্টর ডিয়ানাইরার রক্ত (মারা যাওয়ার আগে সেন্টর ডিয়ানাইরাকে তার নিজের কিছু রক্ত দিয়ে বলে যে এই রক্তের ব্যবহারে জাদুবলে হারকিউলিস তাকে ছাড়া অন্য কোন নারীকে ভালবাসবেনা। কিন্তু এটা ছিল নেসাসের এর চালাকি। ডিয়ানাইরা ঐ রক্ত হারকিউলিসের পরিধেয় গাউনে মাখিয়ে দেয়। জামাটি পরিধান করার সাথে সাথে হারকিউলিসকে ভয়ংকর ব্যথা গ্রাস করলো।)
আর হেলমেট ! এর জন্য ৭১ এর ইতিহাসই যথেষ্ট। নয়? ;)

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০৪

নয়া পাঠক বলেছেন: পদ্মা মেঘনা যমুনা
এই বাংলায়
আর কভু বহিবেনা
আগ্রাসনের এই রাজত্বে
সত্য কথা কহিবেনা।।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যদি জাগে তোমার আত্মা
যদি ভাংতে পারো বাঁধ ভাঙ্গার সব বাঁধ
বইবেই সব সূচি স্নিদ্ধ জল
নিজেরে নিজে চিনিবারে যদি না করো ভুল।

:)

১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩ নং মন্তব্যে পদাতিক চৌধুরি ভুপেন হাজারিকা সম্বন্ধে কিছু অজানা তথ্য সংযোজন করে এ পোস্টকে সমৃদ্ধ করেছেন, এজন্য তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে, এ তথ্যগুলো আমি এর আগেও তার নিজের একটা পোস্টে বা অন্য কারো পোস্টে তার মন্তব্যে পড়েছিলাম। আবার পড়েও ভাল লাগলো।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। অনেক অনেক ধন্যবাদ পদাতিক দা'কে।

উনার নিজের পোষ্টেই কোন মন্তব্য বা প্রতিমন্তব্যে পড়েছি মনে হচ্ছে আমারো! যাই হোক।
আবারো এ পোষ্টে তথ্য সন্নিবেশনে কৃতজ্ঞতা। আপনাদের ভাললাগায় কৃতজ্ঞতা।

সুরের কথা প্রাণ প্রাণে ছুঁয়ে গেলে আমার উপস্থাপনার সার্থকতা :)

অচলায়তন ভাংতে হোক সুরের কোলে ঠাই
সবাই যেন সবার মনের কথা বলতে পাই।

১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

হাবিব বলেছেন: ও নদী তুমি বইছ কেন গানটা মনে পরে গেল

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

ধন্যবাদ

১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: ভূপেন হাজারিকার গানটি যতোবার শুনি ততোবার আমাদের উপর জুলমবাজির কথা মনে পড়ে যায়

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। তাইতো স্মরণ করা মাৎসানায় এ সময়ে :)

১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি আজকের বাংলায় "সেরা গীতিকার", এটা গানটা আপনার "সেরা সৃষ্টি" ...

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায় হায় কি কইলেন!!!!!!!!!!!!!

এটা ভূপেন হাজারিকার অতি বিখ্যাত একটি গান। আপনার কি শোনা হয়নি?
পোষ্টের শেষ লাইনেও ইশারা দেয়া আছে। আর এটা এত এত বেশী বিখ্যাত যে
বলার প্রয়োজন পড়ে না।

শুনে না থাকলে আজই শুনে নিয়েন। সুরের দ্রোহে নেচে উঠবে মন।

১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: মনুষ্যত্বের ভারসাম্য হারালেই মানবতার অবক্ষয় হয়।
নিজেকে মানুষ হিসাবে ভাবা লোকজনের সংখ্যা দেশে দিন দিন নিতান্তই কমে যাচ্ছে।

ভূপেন হাজারিকা বর্তমানে এই দেশে মানবতার অবস্থ দেখলে নির্ঘাত স্ট্রোক করে হাসপাতালে শুয়ে থাকতেন...........
অথবা মানবতা নিয়ে গান গুলি এই দেশে নিষিদ্ধ ঘোষনা করতেন।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাঝে মাঝৈ নিজেকেই নিজে চিমটি কাটতে হয় ভায়া!
আসলেই কি বেঁচে আছি? নাকি মনে বেঁচে আছি গানটির মতো অনুভবে!

বিচ্ছিন্নতার দ্বীপে মাৎসানায়ের আঁধারে নেতৃত্বহীন এক দু:সময়ে তাই গানেই খুঁজি আশ্রয়!

যদি জেগে ওঠে মৃতপ্রায় অনুভব!
যদি জেগে ওঠে মন
যদি জেগে ওঠে জাতি!

১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

নজসু বলেছেন:



ভূপেন হাজারিকার কন্ঠে শুনেছি আর মর্মাহত হয়েছি।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। যতবারই শুনি সকল আক্ষেপ, সকল যাতনারা, সকল ব্যার্থতারা যেন ছুঁয়ে থাকে
অপরাগতার নীল বিষ যেন ফেনিল হয়ে ওঠে!
সুরে সুরে

১৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,




তবুও বয়ে যায় গঙ্গা দূষিত হয়েও! বয়ে যায় সর্বংসহা ধরিত্রীর মতো। এ যে নদীর নিয়তি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

আর আমরাও জীবন্মৃত কেঁচে থাকি দূষিত জল হাওয়ায় নিয়তির কাঁধে দায় চড়িয়ে!
তাইতো জাগেনা কেউ!
সুবোধ পালিয়ে বেড়ায়
সূর্যরা খাঁচা বন্দী!

আর কেউ দেয়না হায়দরী হাক-
জাগো বাহে, কুন্ঠে সবাই!!!!!!!!!!!!!!!!????????

২০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৩

স্বপ্নের আগামী বলেছেন: নাইস। কম কথায় বেশি ভাব তৈরি করেছে। ধন্যবাদ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই জন্যেইতো এটি অমর গানের স্থান পেয়েছে, ভূপেন হাজারিকাও অমরত্বে ঠাই পেয়েছন যে অল্প কটি গানে এটি তার মধ্যে অন্যতম!

২১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৫

করুণাধারা বলেছেন: ভৃগু, ব্লগে আসতাম কিছুক্ষণ নিঃশ্বাস নিয়ে বাঁচার জন্য, সেই পথটাও বন্ধ করে দেয়া হলো!! এত অন্যায়, অবিচার, অশুভ শক্তির পদচারণা.... নিশ্চুপে সব মেনে চলেছি। এই সময়ের জন‍্য একেবারে উপযোগী গানটি মনে করিয়ে দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পোস্টটির যেখানে আপনি লিখেছেন, "গঙ্গা তো বইতে পারছে, কিন্তু পদ্মা এই যাতনা বয়ে মরে গেছে", এটা পড়ার পরে মনে হলো আজকে আন্তর্জাতিক নদীকৃত‍্য দিবস। এদিনটি নদীকে বাঁচানোর জন্য সোচ্চার হবার দিন। দু বছর আগে এ দিনটিতে আপনি এই পোস্ট দিয়েছিলেন: view this link

আজ এই পোস্ট দিয়েছেন। আপনার অবচেতনে এক নদী আছে..... B-)

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অসাধারন আন্তরিক মন্তব্যে অভিভুত হয়ে রইলাম কিছুক্ষন!
সত্যি যাপিত জীবনের টানাপোড়েন কোথায় নিয়ে দাড় করিেছে আমাদের!

নদী অধিকার নিয়ে পোষ্টের লিংক যুক্ত করে লজ্জ্বা কৃতজ্ঞতা দুইয়েই বাঁধলেন।

লজ্জ্বা এ জন্যে যে দিবসটি ভুলে দিবসটি পার করে দিলাম! আর কৃতজ্ঞতা আপনার হৃদয়ে রয়ে যাওয়া স্মৃতির জন্য।

শেষ লাইনেও লা জবাব!
হুম নদী আছে বটে- তবে বড্ড ভাটায় চলছে বুঝি মৃতবৎ পদ্মার মতো! উজানে অদৃশ্য নিয়ন্ত্রনের ফারাক্কা, স্বাধীনতার টুটি চেপে ধরা স্বাধীনতা, মাৎসানায়ের আঁধারে কেবলই আলোর সন্ধানে ছুটে চলা! শুধু নিজের জন্যে নয়, বর্তমানের জন্যে নয়- অনাগত উত্তরাধিকারের জন্য আত্মার দায় থেকেও।

২২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম আপনার লেখা... অসম্ভব সুন্দর লেখা। ভুপেন হাজারিকার আরো কিছু লেখা শেয়ার করার অনুরোধ রইল

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। চাঁদগাজী ভায়াও ভুল করেছেন। হয়তো কালজয়ী অমর এ গানটি না শুনে থাকার কারণেই।

আচ্ছা ।

২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: নৈতিকতার স্খলন দেখেও
মানবতার পতন দেখেও
নির্লজ্জ অলস ভাবে বইছ কেন
-- কতটা ঘৃনা মিশে আছে এ কথায় সহজেই অনুমান করা যায়।

যদিও নৈতিকতার মানদন্ড এখন আমরা নিজেদের পাল্লা দিয়ে মাপতে অভ্যস্ত, যা সব সময় আবার নিজেদের দিকেই হেলে থাকে। গোটা উপমহাদেশেই অদ্ভুত এক রীতি বয়ে চলেছে গঙ্গার মতোই নিরবধি।

শেষ বয়সে এসে কিংবদন্তি গানের শিল্পীও সেই গড্ডলিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। আমরা অদ্ভুত এক ভৌগোলিক অঞ্চলের বাসিন্দা।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যথার্থ মূল্যায়ন!
উনার শেষ বয়সে বিজেপিতে যাওয়া, আল মাহমুদের জামাতের সাথে ঘেষা কেমন অদ্ভুত বৈপ‌্যরিত্যে ভরা!

আমরা মানবতাবাদী সৃস্টিতেই স্মরণে রাখতে চাই!

চলমান সময়ে ঘৃনাটা বোধকরি একই ভার বহন করে্ তাই গুনগনুিয়ে বারবার গাইতে হয় এ গান!

২৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩১

সোহানী বলেছেন: ভুপেন মরে বেচেঁ গেছে নতুবা সে যে কোনদিকে পালাতো নাকি পালাতে বাধ্য করতো সে উত্তর সময়ের দাবী। যদিও সে জীবদ্দোশায় তার কিছু নমুনা দেখে গেছিল।........ যাহোক গানটির স্মরণে ধন্যবাদ বিগু।

পদাতিক ভাইয়ের ঘটনাটা জানা ছিল না। চমৎকার শেয়ারিং।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মতপ্রকাশে টুটি পেচে ধরতে ধরতে য়খন সামু অব্দি পৌছে যায়, তখন অসহায় ছটফটানিতেই গান গেয়ে ওঠে মন

ব্যাক্তি যদি হয় ব্যক্তি কেন্দ্রিক
সমষ্টি যদি হয় ব্যক্তিত্ব রহিত
তবে শিথল সমাজ ভাঙ্গনা কেন?

কাব্য, গানে সুরেও হোক প্রতিবাদ!
দাবী আদায়ে ৭১এও গান ছিল অনুপ্রেরণার অন্যতম উৎস।

২৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:০১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো কবিতা, দারুণ সুন্দর সাজানো কথামালা

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না ভায়া এটা কবিতা না!
অমর কালজয়ী বিখ্যাত একটা গান!
বাংলাভাষী সকলের কাছেই বোধকরি অতি প্রিয়তায় স্থান পাওয়া!

ভূপেন হাজারিকা এ গান গেয়ে অমর হয়ে আছেন।

২৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৪

নীলপরি বলেছেন: আবার আসলাম মন্তব্যগুলো দেখতে ।খুব ভালো লাগলো পড়তে ।

তবে , একটা কথা মনে হয় ভাবার আছে । কিছুক্ষেত্রে নিজেদেরও সংযত হওয়া উচিত । এখানে কয়েকটা পোষ্ট দেখলে মনে হয় পাকিস্তানি ডক্টরড ভিডিয়োর বাংলা ন্যারেশন । এইমাত্র দেখলাম নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের মসজিদে জংগী হামলা হয়েছে । বাংলাদেশী ক্রিকেট টিম উপস্থিত ছিল ।যদি তাঁদের অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা গেছে । আপনিও দেখেছেন অবশ্যই । এখন এনারা কী পোষ্ট দেবেন , দেখার আছে । কর্তৃপক্ষের পক্ষে সব লেখা পড়ে দেখা সম্ভব নয় বোধহয় । আমাদের আরেকটু সচেতন হতে হবে বলে মনে হয় ।

শুভকামনা

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুনরাগমনে অনেক অনেক ধন্যবাদ
হুম দেখেছি!

সেল্ফ সেন্সরশিপের জন্য যে পর্যাপ্ত জ্ঞান তা না থাকাই অনেক সমস্যার কারণ। ধর্মের অন্তর্নিহিত অনুভব নাই অধিকাংশের মাঝে অথচ আবেগ পূর্নমাত্রায়! ফলাফল অন্ধত্বের ব্যাপক বিকাশ।
শুধু ধর্ম নয়, সাহিত্য সংষ্কৃতি সব ক্ষেত্রেই একই অবস্থা।
পূর্নতার আগেই প্রস্ফুটন আংকাখার বিষক্রিয়া মাত্র।


২৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩

নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন । এটাই মর্মার্থ ।

ধন্যবাদ কবি

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :)

হুম। ধন্যবাদ কবি আপনাকেও

২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:০১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে দেশে গুনীরা পদধূলিত হয় সে দেশে ভালো কিছু আশা করা যায় না।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পদদিলত হয় বলতে চেয়েছিলেন মনে হয় ভায়া ! ঠিক বলছি কি?

যে দেশে গুনীরা পদদলিত হয় সে দেশে ভালো কিছু আশা করা যায় না। হুম। কথা সত্য।

২৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: মননে দ্রোহ জাগায় , শরীরে তোলে ঝঙ্কার।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

তাইতো বিপন্ন সময়ে জাগতে এবং জাগাতে শুনতে হয় এমন উদ্দীপনার গান!
ধন্যবাদ ভায়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.