নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলাদেশের অবহেলিত জনতার একজন প্রতিনিধি।
আমাদের দেশে শিক্ষকদের উপর হামলা এটাই নতুন নয়,এর আগেও অনেক শিক্ষককে লাঞ্চিত করা হয়েছে,প্রেপার স্প্রে মারা হয়েছে,লাঠি চার্জ করা হয়েছে,শিক্ষকের বাসায় গুলি করা হয়েছে,শার্টের কলার ধরে টানা হয়েছে।
কিন্তু তখন অনেক শিক্ষকই নিশ্চুপ থেকেছেন,অনেকে আবার হামলাকারীদের বাঁচাতে বিভিন্ন কলাম লিখেছেন,বক্তব্য দিয়েছেন।এমন কি গতকালকে শিক্ষক জাফর ইকবাল লাঞ্চিত হওয়া পরেও অনেক শিক্ষক নিশ্চুপ আছেন!হামলাকারীদের বাঁচাতে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু একটা ব্যপার খেয়াল করেছেন কি?
সেই সময় 'নীরব থাকা' বা 'হামলাকারীদের বাঁচানোর' চেষ্টা করা শিক্ষকদের অপচেষ্টাও বর্তমানে তাদেরকে লাঞ্চিত হওয়া থেকে বাঁচাতে পারছে না,বাঁচাতে পারছেনা হামলাকারী দলের কট্টর সমর্থক হওয়ার কারণও!
কোন কিছুর আলামত বুঝতে পারছেন কি?
যারা বুঝতে পারেন নি তাদের বলছি,আজকের ঘটনার পরেও যারা নিজেদের লাঞ্চিত হওয়ার ভয়ে কিংবা সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার আশায় প্রতিবাদ করছেন না,তারাও একদিন লাঞ্চিত হবেন,হতেই হবে।কারণ পাপ কখনও বাপকেও ছাড়ে না!
"চোখের সামনে দেখার পরে অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে যারা নিশ্চুপ থাকে তারাই বড় অপরাধী"
৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
আল ইমরান বলেছেন: চুপ থেকে কি আর রেহাই পাওয়া যাবে!!!
আজ তোমার এই পরিনতি
তোমার পাপেরই ফসল।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪১
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: নিশ্চয় পাপের ফসল।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তবুও শিক্ষকরাই ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবী জানাবে না। বলবে, মাথা ব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলতে হবে নাকি? ছাত্র রাজনীতির অতীত ইতিহাস আছে। ছাত্র রাজনীতি না থাকলে নেতা তৈরি হবে না - ইত্যাদি ফালতু কথা। এসব শিক্ষকের মাইর খাওয়াই উচিত। যারা বছরের পর বছর ক্যাম্পাসে এসব ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে বলেনি তাদের এখন মাইর খাওয়াই উচিত।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: আমিও এটা সমর্থন করি যে,মাথা ব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলা কোন সমাধান নয়।
দেশে ছাত্র রাজনীতি না থাকলে গণতন্ত্র থাকবে না,ভবিষ্যতে দেশ পরিচালনায় যোগ্য কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আমাদের উচিত ছাত্র রাজনীতিকে সঠিক পথে পরিচালনা করা।যে কাজে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো।একমাত্র তাদের সৎ ইচ্ছায় পারে এই কলঙ্ক থেকে আমাদের জাতিকে মুক্তি দিতে।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
জেকলেট বলেছেন: সমস্যাটা হচ্ছে আজকে যারা ভিকটিম তারাই কিন্তু আগে এই টাইপের কাজে সেই একি অপরাধের অপরাধিকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই সকল ব্যাপারে রাজনীতিকে নিয়ে এসেছেন। তাই আজকে যখন উনাদের উপর সেই একি ফ্রঞ্কেনস্টাইন আক্রমন করল তখন আর কেউ প্রতিবাদ না করে মজা দেখতেছে। একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে আইন এবং আপনার বিবেক যতক্ষন পর্যন্ত নিরপেক্ষভাবে কাজ না করবএ ততক্ষন আপনি কোনো কিছুর সমাধান আশা করতে পারেন না। আলাদিনের দানবটাকে বোতল বন্দি করতে হবে। এ স্বাধীনতার পক্ষের না বিপক্ষের শক্তি তা এখানে বিবেচনায় আনা যাবেনা। স্বধীনতার ৪৪ বৎসর পর শিক্ষক পেটানোর ছাত্র রাজনীতিকে দিয়ে আমরা কি আশা করি আমার ঠিক বোধগম্য না।
শিক্ষক পেটানোর মত অতি নিন্দনিয় গর্হিত কাজের যে মহামারি চলছে তাতে জাতি হিসেবে আমরা কোথায় যাচ্ছি তা একটু ভাবার অনুরোধ থাকল। চতনার লাগামটাকে একটু টেনে ধরুন। আর বস্তবতার নিরিখে সমস্যার সমাধান করুন। খোলা মন নিয়ে সাদাকে সাদা আর কলোকে কালো বলুন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: জ্বি ভাই,চেতনার লাগাম টেনে ধরতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন:
"চোখের সামনে দেখার পরে অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে যারা নিশ্চুপ থাকে তারাই বড় অপরাধী"