নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলাদেশের অবহেলিত জনতার একজন প্রতিনিধি।
বাংলাদেশের মত কৃষিপ্রধান একটি দেশের সার বিতরণের ব্যবস্থা দেখে মাননীয় স্পীকার না হয়ে পারা যায় না!!!
গ্রাম্য এলাকায় একটি ওয়ার্ড পর্যায়ে কতজন কৃষক থাকতে পারে সে সম্পর্কে মাননীয় কৃষিমন্ত্রীর কি ধারণা আছে আমি জানি না!তবে আমি এটা নিশ্চিত যে তিনি না বুঝেই,না দেখেই অন্যের প্ররোচণায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গ্রামের শতকরা ৯৫% মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত থাকে।কোন একটি মৌসুমে একই ফসল চাষের জন্য সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়েন।কারণ উপযুক্ত সময়ে ফসল ফলাতে না পারলে ফসলের উৎপাদন ভালো হয় না।ফলে বাজারে সার-কৃটনাশক ক্রয়ের জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়।এক্ষেত্রে কয়েকটা দোকান মিলেও সার বিতরণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।সেখানে একটি দোকানে সার বিক্রয়ের অনুমোদন কিভাবে দেয় সেটা ভেবে দেখা উচিত।
যেহেতু একটি ওয়ার্ডে শুধুমাত্র একটি দোকানে সার পাওয়া যাবে সেহেতু সেই ওয়ার্ডে ১০০ জন কৃষক থাকলে ৯৫ জন একসঙ্গে দোকানে যাবে।তখন বিতরণ ব্যবস্থা কেমন হবে সেটা যারা গ্রামে থাকেন তারাই বুঝতে পারবেন।
আবার অধিকাংশ কৃষক বাকিতে সার কিনে ফসল ফলান,অতঃপর ফসল বিক্রি করে দোকানের বকেয়া টাকা পরিশোধ করে থাকেন।কিন্তু কৃষকের জন্য সুসংবাদ হচ্ছে,এখন থেকে তাদের ঐ নির্দিষ্ট একটি দোকান থেকে নগদে সার কিনে ফসল ফলাতে হবে।ফলে কৃষকের অবস্থা কি হবে সেটা কৃষক পরিবারের সদস্যগণ ভালো বুঝতে পারবেন।
এখানে আরো একটা বিষয় অবগত থাকা প্রয়োজন যে,একটি ওয়ার্ডে যে একটি দোকান সার বিক্রয়ের অনুমোদন পাবেন সেটা কিন্তু নির্ধারণ হবে চেতনার ভিত্তিতে!
ভালো থাকুক কৃষক সমাজ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: কিন্তু এই সিদ্ধান্তটা কৃষিবান্ধব নয় কোনভাবেই।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: একটি ওয়ার্ডে যে একটি দোকান সার বিক্রয়ের অনুমোদন পাবেন সেটা কিন্তু নির্ধারণ হবে চেতনার ভিত্তিতে!
এইটা তো নতুন কিছু না, যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবন।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার আবার ক্ষোভ টা কোথায় সেটা সবাই বুঝে। ১৯৭১ এর চেতনা কে যাদের এত ভয়, তারা তো এমন পোস্ট দিবেই। সাথে সাথে চিন্হিন্ত জামাতি ব্লগার সার নিয়ে কথা না বলে ১৯৭১ এর চেতনাকে খোটা দিতে লেগে পড়ে।
এই সরকার দেশ কে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ন করেছে......খাম্বাবিহীন বিদ্যুত দেয় নাই। আগে তো সারই পাওয়া যেত না। এখন ভর্তুকি দিয়েই সার দিচ্ছে কৃষক বান্ধব এই সরকার। কয়দিন পরে আবার পোস্ট দিয়েন যাতে ফুটো খুজে আনবেন যে সরকার শুধু তার দলের কৃষককে সার দিচ্ছে। জামাতি কৃষককে সার দিচ্ছে না।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: মূর্খের মত সবখানে জামাত-রাজাকার প্রসঙ্গ নিয়ে আসার কারণেই দেশে আজকে আইনের শাসনের অনুপস্থিত।কৃষি সার ব্যবসার সাথে জড়িতও আছি,আমরা বুঝি এই সিদ্ধান্তে কৃষকের সমস্যা কেমন।দেশের পাছা মারা যাক,আপনাদের শুধু একটাই কথা জামাত-রাজাকারের বিচার তো হচ্ছে!!!!!
আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে,জামাতের সাথে আমার এবং আমার পরিবারের কোন সম্পর্ক নাই,ছিলোও না।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: চামচায় সামু ভরা!!!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: জ্বি ঠিক বলেছেন,চাটুকার আর অন্ধমানুষে সামু ভরে গেছে!!!
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনিই তো টেনে আনলেন রাজনীতি কে সুক্ষভাবে 'চেতনার' খোটা দিয়ে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
বিক্ষুব্ধ জনতা বলেছেন: চেতনা কি শুধু রাজনৈতিক হয়?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
মামু১৩ বলেছেন: সব সত্ত্বেও বলতে হয়, এ সরকার যতটা কৃষি বান্ধব, অতীতে এমন কেউ ছিল না।