নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেইল : [email protected]

বিপ্লব০০৭

...

বিপ্লব০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হলিউড : শুধু কি পশ্চিমের একপেশে চোখ দিয়ে পুরো বিশ্বকে দেখা?

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৩৫



ইতিহাস আর দর্শন জানতে হলিউডের মুভি বিতর্কিত হতে পারে, বাট ফেলে দেওয়ার মতন কিংবা একপেশে বলে সরিয়ে রাখার মতন কিছু না। এইটা মানতে হবে যে, ওদের মধ্যে পাশ্চাত্যের খ্রীস্টিয় চোখ দিয়ে সবকিছুকে দেখার সমস্যাটা আছে (যেইটার কথা "ওরিয়েন্টালিজমে" সাইদ বলেছেন), বাট তারপরও ইতিহাসের দৃশ্যায়ণে ওদের অবজেক্টিভিটির ধারে-কাছে অন্য কোন ইন্ড্রাস্টি নেই। ইতিহাসে জিউদের ভূমিকা, খ্রীস্টবাদের উত্থান, জিউয়িশ নবীদের তৎকালীন পরিস্থিতির সাথে সংগ্রাম করে টিকে থাকা, বাইবেলের দৃশ্যায়ন, মোজেস-জেসাস-মোহাম্মদের চরিত্র-নির্মাণ কিংবা গ্রীস, রোম, মিশর, আলেকজান্ডার, সিজার, ক্লিওপেট্রা, লুথার হতে চার্চিল, লিংকন এমনকি রামানুজন, আইনস্টাইন, হাইপেশিয়া কিংবা ইউরোপীয়-আমেরিকান ক্লাসিক রচনাগুলোর নির্মাণে হলিউডের প্রতিদ্বন্ধী একমাত্র হলিউড। ওরা ভাইকিং নিয়ে সিরিজ বানায়, রোম নিয়ে সিরিজ বানায়, নাইট টেম্পলার-ফ্রি মেসনারি নিয়ে সিরিজ বানায় এমনকি মুসলমিরা কিভাবে বাইজেন্টা্‌ইনকে পরাজিত করে অটোমান স্থাপন করেছে সেইটা নিয়েও পুরোপুরি নিরপেক্ষ সিরিজ বানায় (নেটফ্লিক্সের অটোমান : দা রাইজ অব এম্পায়ার দেখতে পারেন, সম্ভবত মুসলিমরাও নিজেদের এমন ভাবে তুলে ধরতে পারতো না আর্টের কোন শাখা দিয়ে)।

আরো অনেক কিছু বলার আছে...আপাতত এটুকু।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:৪৯

নতুন বলেছেন: ওরা খুবই ভালো ব্যবসা বোঝে। নেটফ্লিক্সে সেকরেড গেম আর এক্সট্রাক্সান বানায় কারন ওদের এদিকে ভোক্তা দরকার।

আমাদের দেশের বা সমাজের মানুষও কিন্তু পশ্চিমা সমাজকে ভালো চোখে দেখেনা। কাফের,নাস্তিক,মদ,সেক্স নিয়ে থাকা সমাজ হিসেবে দেখে। এরা বেহেস্তে যাবেনা। তাদের অনুসরন করা যাবেনা।

কিন্তু আমাদের চেয়ে পশ্চিমারা কম ভন্ডামি করে।

আমাদের উচিত ভালোটা শেখা এবং প্রকটিস করা খারাপ টা বাদ দেয়া। কিন্তু ভন্ডরা সেটা কখনোই করেনা।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:০১

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আমাদের চেয়ে পশ্চিমাদের ভন্ডামি কম। এইটাই যথেষ্ট নয়? স্যাক্রেড গেমসে গণেশ গাইতোন্ডের ক্যারেক্টারটা দেখেন- খলনায়কের চরিত্র, বাট তার এথিক্সে সে স্ট্রং; খল হলেও সে ভন্ড নয়। ওরা ব্যবসা বোঝে কী না সেই ডিবেট পরে হোক, ওদের আর্টিস্ট সাইডটাকে আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না।

২| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৯

আমি সাজিদ বলেছেন: যে বাংলাদেশকে দেখানো হইসে সিনেমাটাতে, এই বাংলাদেশই তো ছোটবেলা থেকে দেখে আসতেসি। কেউ সমাজ পরিবর্তন নিজেদের মন্দগুন পরিবর্তনের জন্য কাজ করে নাই, করলেও খুব কম।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৩০

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: এক্সট্র্যাকশনে বাংলাদেশকে দেখানো হইসে এইটা আবার কে বললো? বাংলাদেশের সবটা দেখা হয়ে গেছে নাকি আপনার? এক্সট্র্যাকশন কোন ছবিই হয় নাই। দুর্বল কাহিনী, হাস্যকর সংলাপ। শুধু অ্যাকশন সিনগুলো যা কিছুটা যায়। আর বাংলাদেশের পুলিশ-এলিট বাহিনী সব তাহলে ঢাকার পাবলো এস্কোবারের সহযোগী?

৩| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কিন্তু তার পরও আপনি কোনো মুভিকে ইস্যু রিলেটেড প্রবন্ধ বা ডিবেটে উপস্থাপন করতে পারেন না। কারন মুভিতে সবকিছুই তলে নির্দিস্ট কন্টেক্সটে এবং প্লটের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট কথামালা

নেটফ্লিক্স একটা জিনিস পরিবর্তন করেছে ডায়লগের মধ্যে যে ডেপ্থনেস যার কারনে তাদের বেশীর ভাগ সিরিয়ালের প্রোডাকশন ভ্যালু ও রেটিং উপরের দিকে।

তবে সেক্ষেত্রে এইচবিও হিস্টোরী চ্যানেল সহ বেশ কিছু চ্যানেল যারা কিনা ডকুমেন্টারী নির্ভর বানায় যেমন চেরনোবিল সেটা বলতে পারেন তারপরেও সেখানকার বেলারুশীয়ান চীফ সায়েন্টিস্ট একটা ফিকটিশাস চরিত্র।

তাই দেখা যায় রেফারেন্সিং এখনো আপনি সেটা ব্যাবহার করা ঠিক না। তখন প্রবন্ধ বা আলোচনার মান হয়ে যায় হুমায়ুন আহমেদের লেখা জোনাকী বা আরিফ আজাদের প্যারাডক্সিকাল সাজিদ

অথচ নির্ভরযোগ্য রেফারেন্সিং দিয়ে ভালো কিছু দাঁড় করানো যেতো বৈকি

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:২৮

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: রেফারেন্সের জন্য মুভি কেন ব্যবহার করবো? রেফারেন্সের জন্য আমার কাছে বিবিসির ডকু বেস্ট মনে হয়। বিবিসির ডকুগুলাতে ফিকটিশাস কোন ক্যারেক্টার বা ডায়ালোগ তারা দেখায় না। তারপরও সমস্যাটা খেয়াল করেছি, মুভি বা ডকু যাই হোক-- রেফারেন্স হিসেবে কখনোই এটা আসতে পারে না। বাট আপনার যদি দা রাইজ অ্যান্ড ফল অব দা রোমান এম্পায়ার কিংবা ওয়ার অ্যান্ড পিস পড়ার সময় না থাকে তবে আপনি নিশ্চয় মুভি বা ডকুর সাহায্য নিতে পারেন, যদিও আমি বলবো প্রথমটাই বেটার, বাট ব্যস্ত জীবনে সময় হয়ে না উঠলে অসহায় হয়ে এদিকে যেতে হয়। এই আর কি!

রেফারেন্সতো একবারে কোরের বিষয়। আমার আসলে কাট্টাখোট্টা প্রমাণ না হলেও চলে। যে যেভাবে চালিয়ে নেয় আর কি!

০৬ ই মে, ২০২০ রাত ২:১৪

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: চেরনোবিল-তো ডকু নয়, বরং ট্রু-স্টোরি বেইজড সিরিয়াল; আমি প্রথম এপিসোডটা দেখে দ্বিতীয় এপিসোড শুরু করছি। চেরনোবিলে সবকিছু সত্যি এটা মনে হওয়ার কোন কারণ নেই। রেফারেন্সিং এ মুভি-ডকু ইউজ করা যায় না। বাট রেফারেন্সিং এর ব্যাপারটা প্রবন্ধ লিখতে হলে লাগবে এমনতো কোন কথা নেই। ধরুন, আমার এই লেখাতে আমি বলতে চেয়েছি যে হলিউডের মুভিগুলা ফেলে দেওয়ার মতন কিছু নয়, এখন আমার বক্তব্য খাঁড়া করানোর জন্য আমি কি বই/আর্টকিল/জার্নালের রেফারেন্স দিবো নাকি? আমাকে-তো হলিউড যা প্রডাকশন করে সেগুলোর রেফারেন্সই দিতে হবে প্রবন্ধে। তাই আমার প্রবন্ধ/আলোচনা প্যারাডক্সিকাল সাজিদের সাথে তুলনা করাটা একটু বেখাপ্পা লাগলো।

৪| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:১০

নতুন বলেছেন: ওরা মানুষকে তার মতামত প্রকাশ করতে খুব একটা বাধা দেয় না। তাই বিভিন্ন মানুষ তাদের আইডিয়া সেয়ার করে। ওদের আটিস্টিটিক সাইট নিয়ে অস্বীকার করার কিছুই নাই।

কিন্তু কিছু মানুষ নিজে ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যুতে উল্লাশ করে কিন্তু আমেরিকার প্রতি নাখোশ কারন তাদের সম্রাজ্যবাদে লাখ লাখ মানুষ মারা গেছে। তারাই সব কিছুর মাঝে তার অপছন্দের বিষয়টাকেই বড় করে দেখাতে চায়।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৪১

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: হলিউডের অবদান নিয়ে কথা বলতেছিলাম, এর মধ্যে আবার সাম্রাজ্যবাদ ঢুকিয়ে দিলেন।

৫| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: মুভি দেখা ভালো? না বই পড়া ভালো??

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:২০

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: মুভি কল্পনা শক্তি নষ্ট করে-- এইটা হল গুনীজনদের কথা। তাঁদের মতে, বই পড়ার সময় পাঠককে টেক্সট থেকে নিজস্ব কল্পনাশক্তি ব্যবহার করে বুঝে নিতে হয় ঘটনা কি হচ্ছে। তাই বই-ই ভালো, মুভি হলো নিকৃষ্ট একটা জিনিস কারণ সে সস্তা এবং স্থূল ভাবে পুরো ঘটনাটিকে চোখের সামনে দেখায়। বাট এগুলো বুদ্ধিজীবি-আঁতেলদের কথা ধরলেও সমস্যা নেই। আমরা বই-ও পড়বো, মুভিও দেখবো। তবে একটা ব্যাপার- আপনি যদি কোন একটা বই আগে থেকে পড়ে ফেলেন, তাহলে আপনি সবসময় এগিয়ে থাকবেন। কারণ বইএর উপর ভিত্তি করে মুভিটা যখন তৈরি হবে তখন আপনি জাজ করতে পারবেন মুভিটা কেমন হয়েছে, বই থেকে কি মুভি ভালো হয়েছে নাকি বইটাই সেরা ইত্যাদি ইত্যাদি। সবসময় বই থেকেই মুভি তৈরি হয়, তাই বই সবসময় আগে। তাছাড়া বই একবারই লেখা হয়, আর মুভি একই বইয়ের উপর অসংখ্যবার বানানো হয়।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:৪৮

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: নিচে উদাসী ভাইয়ের কমেন্টটা দেখেন। এরপর আমার কিছু বলার নাই।

৬| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: রাজীব নূর.... কি করবেন জেনে!! তার চে ভালো গান শুনেন। জেনে কোনো লাভ হবে না বাংলাদেশে। বরংচ নিজের ওপর প্রেসার বাড়বে। মাথা বিগড়াবে।

স্ত্রী সংসার আছে। সবাইকে নিয়ে মাস্তি করেন। বইয়ের পেছনে সময় মা দিয়ে টাকা পয়সা কামান। জীবনে সুখী হবেন

৭| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার চলে না। আমার লাগে জার্নাল, বই এবং শুধু বই হলেই হবে না, যে বইতে রেফারেন্স নাই সেইটা ভুলেও খুলি না।

মুভি এখন দেখতে পারি না। ১৫-২০ মিনিট দেখার পরেই ঘুমায় যাই। বদঅভ্যাস হয়ে গেছে।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:৪৩

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আমার ইমাজিনেশন পাওয়ার নষ্ট হয়ে গেছে। আমি ডকু আর হিস্ট্রি বেইজড সিরিজ দেখি যেখানে আগে শুধু বই পড়তাম। এখন বই পড়লে প্রবলেম হয়। বইয়ের টেক্সটকে ইমাজিনেশনে আনতে পারি না। তাই বইগুলোকে বেইজ করে তৈরি করা মুভিগুলা দেখে ঘটনা বুঝে নেই। আমি পদার্থবিজ্ঞানের অনেক 'কিছু' নিয়ে সমস্যায় আছি যেগুলা আপনার সাথে আলোচনায় আসলে জমতো।

৮| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজকে রাতে ব্লগে আসছি কেন যেনো মাথা ব্যাথা করতেছে। তাই আর কাজ করতে পারছি না। ল্যাপি বন্ধ করে রাখছি অলরেডি ঐদিকে জানায় দিছে আজকে রাতে আমি আউট।

তা নাহলে ব্লগে আসতাম কিনা সন্দেহ।

তবে পোস্ট দিতে পারেন। হতে পারেন লোভ সামলাতে না পেরে সেদিনকার কাজ ফেলে এসে পড়ছি। অনেক ফিজিক্স ধরা হয়নি। কুয়ার ব্যাঙ হয়ে গেছি

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:০০

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আপনার সাথে আমার একবার ইলেকট্রন নিয়ে ছোটখানো একটু কথা হয়েছিলো। আমি ইলেকট্রনকে ফিলোসফিক্যাল্লি দেখাইতে চাইছিলাম যেখানে আপনি সাথে সাথে একটা জার্নাল দিয়ে ইলেকট্রনের ব্যাপারটা ক্লিয়ার করে দিছেন। বাট আমার সমস্যাটা এখন আরো বাড়ছে। যদিও আমি সায়েন্সের ছাত্র বাট ইদানিং আমার সায়েন্সের সবকিছুতে কেমন জানি সন্দেহ হওয়া শুরু হইসে। ছোটবেলায় যেসব জিনিস সমানে 'বিলিভ' করছি এগুলার আসলে মানেটা কি সেটা এখন বুঝতে পারছি না। বেসিক থেকে শুরু করেও কোন কুল-কিনারা পাচ্ছি না। যেমন ধরেন, পদার্থের প্রকৃতি সম্পর্কে পদার্থবিজ্ঞান আর রসায়ন বিজ্ঞান আমাদের যে ব্যাখ্যা গুলো দেয় এগুলোর একটাও এখন আমার বিশ্বাসে আসে না। ঘটনাটা হচ্ছে কেন বিশ্বাস হয় না, সেটাকে বিস্তারিত করে বলা। আমাকে একটু সময় দিতে হবে এ ব্যাপারে।

৯| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি কি এখনো ছাত্র ? না জবে আছেন?

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:১৪

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ছাত্রও নই, জবেও নেই। মাসখানেক আগে ভার্সিটি থেকে বের হলাম। লকডাউনের কারণে সার্টিফিকেট তুলতে পারিনি এখনো।

১০| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা কাজ করেন, পাইথন শেখেন। পাইকিউটি শেখার পর আপনার প্রথম কাজ হবে থ্রিবডি ক্যালকুলেশন করা। পরে ওটার সিম্যুলেশন করেন।

পাইথন খুবই সোজা শিশুতোষ বলতে পারেন একটা ভাষা। মজা পাবেন। যখন আপনি এসব সিম্যুলেশন করা শিখবেন তখন আমাকে বলবেন যে আপনার বিশ্বাস উঠে গেছে। তখন আমি কথা বলবো। যতদিন কাজ নাই ততদিন ব্রাড শ র লার্ন পাইথন দ্যা হার্ড ওয়ে আর আরেকটা হলো অটোমেশন নাম দিয়ে খুঁজলেই পাবেন, ফ্রি। এই দুটো শেষ করে পাইকিউটি ধরেন।

তারপর আপনার সাথে কোড নিয়ে বসবো। হাতে নাতে ফল পাবেন

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:৩৪

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আপনার কথা শিরোধার্য। আমি ক'দিন আগে ম্যাটল্যাবে পিস্যাট দিয়ে পাওয়ার সিস্টেমের একটা প্রবলেম সলভ করলাম সিমুলেশন করে, ঐ বিভিন্ন বাসের ভোল্টেজ লেভেল, অ্যাঙ্গেল, লাইন ফ্লো, লাইন লস- এগুলা বের করা আর কি। কোডিং নিয়ে আমার কোন সমস্যা নেই। কোডিং জিনিসটা আমার সাথে খুব যায়। ঠিক আছে। কোড নিয়ে বসি তাহলে।

১১| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ২:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ম্যাটল্যাব সিমুলেশন দরকার হইলো যখন মাস্টার্স পড়তে যাবেন তখন পাবলিকেশনের সিম্যুলেশন অনেক কিছুই ম্যাটল্যাবে করা যায়। আমাদের সময় এক্স আই থেকে শুরু করে জিলিংক্স ফিজিক্স কমসোল প্রায় সবই ম্যাটল্যাবের সাথে সিম্যুলেশন হতো। এতে আপনার সময় বাচে এবং আপনি খুব সহজে পরীক্ষা করতে পারেন। যদিও এখন জানি না সিম্যুলেশনে এসব ইউজ করে কিনা।

এটারও দরকার আছে। কিন্তু বাংলাদেশে জব করতে হইলে এসব কিছুই লাগে না। সব চোপার বাড়ি। কিন্তু যদি বাইরে স্যাটেল্ড হইতে চান বা নিজের দক্ষতা বিকাইবার চান তাইলে স্কালা জুলিয়া আর আর নাইলে খালি পাইথনে সব ধুয়ে ফেলেন। পাইথন যে কি জিনিস ..... তবে দেশে থাকলে এটারও দরকার নাই। এটা খুব হতাশার।


আমি প্রোগ্রামিং এ এত দক্ষ না। রিএ্যাক্টে এখনো চক্কর বক্কর মারে। প্রোগ্রামিং আমি অলওয়েজ কাঁচা।

এইটা আমার জন্য হতাশার

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:০২

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: যা ভাবছেন হয়তো তা না। আমি ম্যাটল্যাবে এক্সপার্ট না। পিস্যাট (পাওয়ার সিস্টেম অ্যানালাইসিস টুলবক্স) নামে একটা জিনিস পাইসি যেইটা ম্যাটল্যাবে ইনটেগ্রেট/অ্যাড করে যেকোন ধরনের পাওয়ার সিস্টেমের মডেল সিমুলেট করা যায়, সলভ করা যায়। আমার কাছে এইটা ডালভাত। আর প্রোগ্রামিং আমি ধরছি ইন্টারে থাকতে, ওইসময় মাইক্রোসফটের সাথে ভিজুয়াল বেসিক স্টুডিও ফ্রি পাইছিলাম যেটা থেকে প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্টটাগুলা পাই (ইন্টেজার, ভ্যারিয়েবল, ইফ, ইফ-এলস, ইফ-দেন ইত্যাদি ইত্যাদি), আর পরে আবিষ্কার করলাম যে প্রায় সব ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজগুলা আসলে প্রায় একই জিনিস। এসব নিয়ে আমার সমস্যা নাই। আমার সমস্যা শুরু হয় যখন আমি আপনার স্ট্রিং থিওরি, ব্ল্যাক হোল, কোয়ান্টাম মেকানিক্স- এই সকল পোস্ট গুলা পড়া শুরু করি তখন। আমার বেসিক থেকে আমি এগুলা কিছুই বুঝতে পারি না। এবং চিন্তা করতে করতে শেষপর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞানের সবকিছুতেই গন্ডগোল লেগে গেছে।

১২| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্লাকহোল যে দেখছে এর এলগোরিদম ছিলো সেইটা বায়েসিয়ান মডেল। বায়েসিয়ান মডেল খুব সহজেই করতে পারবেন আর এ। এইটা পুরাই ম্যাটল্যাব যদিও এর ওওপি অনেক ইজি। এটলিস্ট পাইথন থিকা। আমি জ্যাংগোর দিকে চলে যাওয়ায় আর ধরতে পারি নাই।

এই যে স্ট্রিং বা কোয়ান্টাম ফিজিক্স বা যাই বলেন এসবের বেসিক আপনে পড়ে ফেলছেন। সমস্যা হলো আপনি যখন পড়ছেন পরীক্ষাতে পাশ করার জন্য পড়ছেন। কিন্তু এগুলো দিয়ে বিভিন্ন ডিকে চ্যানেলের ক্যালকুলেশন সহ বিভিন্ন প্রজেক্ট করতেন তাইলে জিনিসগুলো ক্লিয়ার হইতো।

সবচে মজার কথা কি জানেন? প্রতিটা ইলেক্ট্রিক্যালের পুলাপানই হইলো পার্টিক্যান ফিজিশিস্ট।

এইজন্য ইইই নিয়া আমার গর্ব হয়

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:২২

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আচ্ছা, তাইলে এই ব্যাপার। প্রজেক্ট গুলা কিন্তু করা হয় নাই।

আমার মনে হয় এইগুলা আমার কোন কাজে দিবেনা, বাট তারপরও আমি আগ্রহী যে মৌলিক চারটা বলের একীভূতকরণের ঘটনাটা নিয়ে। কাউকে না কাউকেতো কাজটা করতে হবে। কোয়ান্টাম ফিজিক্স, স্ট্রিং থিওরি -- যদি না বুঝি তবে সামনে এগুনোর কোন পথ দেখতে পাচ্ছি না। :(

সময় যতই যাচ্ছে ততই পদার্থবিজ্ঞান আমার কাছে কাল্পনিক গালগল্প মনে হচ্ছে আর হতাশ হয়ে পড়ছি। সম্ভবত নিজের সীমাবদ্ধতাকে চাপা দেওয়ার জন্য সাইকোলজি এক ধরনের ডিফেন্স মেকানিজম তৈরি করেছে।

১৩| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা স্বাভাবিক। পাশ করার পর প্রায় এক বছর কোথাও এপ্লাই করি নাই। সারা দিন খাইতাম আর জীম করতাম। বাবা দোকানে নিলো তখন দেখি মানুষের সাথে কথা বলা ভুলে গেছি। একজন একটা জিগাইলে উত্তর দিতাম আরেকটা।

ধৈর্য ধরেন।

সময়টা একটু খারাপ। কিন্তু যত খারাপই হোক ইইই এক জব মার্কেট কখনো খারাপ ছিলো না। এরা ম্যানেজম্যান্টেও বস, আবার পাওয়ার স্টেশনেও বাঘ

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৩৪

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ওকে। আর একটা রিকোয়েস্ট থাকবে। ব্লগে মাঝে মাঝে একটু ঘুরে যেয়েন। মাঝে মাঝে দেখা-সাক্ষাৎ হলে সময় ভালো যায়।

১৪| ০৫ ই মে, ২০২০ ভোর ৫:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখনতো ছবি দেখে এবং বই পড়ে সময় যাচ্ছে

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: তাও মন্দের ভালো।

১৫| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৩:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: দারুন উপভোগ্য প্রশ্ন আর উত্তর এর কথামালা...বিজ্ঞান ভিত্তিক জীবন দর্শন

১১ ই মে, ২০২০ রাত ১:৫৬

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: জীবনে যে সব সমস্যাবলী আছে সেগুলোর সমাধানে বিজ্ঞান যথেষ্ট নয়। ধর্ম আর দর্শন এ কারণে টিকে আছে এখনো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.