নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।
কৈশোর কিংবা তারুণ্য পেরুলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষের মধ্যে একটা নস্টালজিক আপসেট-নেস কাজ করে । সে সময় হয় কেউ কেউ অতীতের কোন সুখকর স্মৃতিকে রোমন্থন করে বর্তমানকে স্মৃতি বিলাসী করে তোলে!! অথবা অতীতের দুঃখগাঁথা কিংবা নিজে ঘটানো অপরাধগুলোকে বর্তমানের সাথে মিলিয়ে হতাশা কিংবা অন্তঃ মানসিকতায় অনুতাপে বিদগ্ধ হতে থাকে! এরই ফলশ্রুতিতে কেউ কেউ নেশায় আসক্ত হয়ে আরও বেশি বেশি অপরাধের দিকে ঝুঁকে পড়ে অথবা কেউ কেউ ধীরে ধীরে ধর্মের দিকে ঝুঁকে পড়তে থাকে। কেউ কেউ ভাল মানসিকতা নিয়ে ধর্মের দিকে ঝুঁকলেও অনেক ক্ষেত্রেই অনেকেই কট্টর ধর্মীয় মতাদর্শের নেতৃত্ব দানকারী ব্যক্তি বা কট্টর ধর্মীয় মতাদর্শের সাধারণ অনুসারীর প্রেষণায় অনুপ্রাণিত হয়ে কট্টর মতাদর্শের সাথে নিজেকে পুরোপুরি মিলিয়ে ফেলে। সাধারণত শৈশব কাল থেকেই মানুষের ভিতরে কমন ইথিক্স বা নৈতিকতার একটা সাধারণ বেস না থাকলে কষ্টকর কিংবা হতাশাপূর্ণ টার্নিং পয়েন্টে মানুষের বিপদ্গামী হওয়ার সমূহ সম্ভবনা থাকে!! আর একবার কেউ বিপথে পা বাড়ালে তাকে শোধরিয়ে সঠিকপথে আনার লোকের সংখ্যা এই সমাজে অতি নগণ্য!! পারলে বিপথে যাওয়া ব্যক্তিকে এড়িয়ে চলার চেষ্টাই করেন অশিকাংশই!!!
০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৪
বীরেশ রায় বলেছেন: আমি তো বলিনি শৈশব কৈশোরকে বাধা ধরার ছকে বন্দি করতে!! আমি বলেছি কমন ইথিক্স বা নৈতিকতার একটা সাধারণ বেস!!! সেটা কে কিভাবে অ র্জন করবে সেটা একান্তই সেই কিশোর ও তার পারিবারিক ব্যাপার!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
বিপরীত বাক বলেছেন: সাধারণত শৈশব কাল থেকেই মানুষের ভিতরে কমন ইথিক্স বা নৈতিকতার একটা সাধারণ বেস না থাকলে কষ্টকর কিংবা হতাশাপূর্ণ টার্নিং পয়েন্টে মানুষের বিপদ্গামী হওয়ার সমূহ সম্ভবনা থাকে!
ভুল।
শৈশব কৈশোর এ কোন নিয়মনীতি কোন বাধাধরা থাকবে না। তাহলেই পরের জীবনে সে সফল। যা খুশি তাই করতে দেয়া উচিৎ।দুনিয়া পরকাল দুটোই হাতের মুঠোয়।