নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.facebook.com/baejid.active
আজ রাত পোহালেই ৫ই মে সেই রক্তাক্ত দিন...অনেকেই হয়ত ফেসবুকে দুই তিনটা কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়ে জালিম শাসক হাসিনা কে গালি দিয়ে স্টাটাস দিবেন ...আমি হয়ত তাদেরই একজন...৫ই মে কে আমি আমার দৃস্টিকোন থেকে দেখে আসছি...সেই এক বছর ধরে আমার দৃস্টির সাথে অনেকেই নয় কারোই মতামত নাও মিলতে পারে।।আমার কাছে৫ ই মে একটি ইঙ্গিত, একটি ঘটনা, একটি উদাহরণ এই দেশের জনগন ইসলামকে কতোটা ভালোবেসে জীবন দিতে পারে তারই একটি অনন্য দৃস্তান্ত হিসেবেই আমি দেখি...৫ই মেকে দেখতে হলে আমাকে অবশ্যই ১৩ দফা দাবী গুলো দেখতে হবে...এই দাবী গুলো কি এই যুগে চলে, না অচল? কথায় কথায় বলে দিলেই তা কি মধ্যযুগ হয়ে যায়? কি এই মধ্যযুগ? কেন মধ্যযুগকে খাটো করে দেখা হয় বা দেখাতে চায় এই দেশের দু কলমের শিক্ষিতের বাচ্চারা।।কারন একটাই সারা বিশ্বকে এক হাজার বছরের বেশি মুসলিমেরা শাসন করেছে।।ইতিহাস কার হাত দিয়ে লেখা হয়েছে আজ বুঝতে পারি ??ভুল ইতিহাস পড়িয়ে আমাদের কাছে মধ্যযুগ কে শুধু খারাপ হিসেবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, বলা হচ্ছে এই যুগ অন্ধকারের যুগ ।।অতি চালাক শিয়াল যেমন তার লেজ(লেছ) লুকাতে পারে নাই তেমনি আমাদের ধান্ধাবাজ বুদ্ধিজীবিরাও পারে নাই ।।সত্য সত্যই...সাহিত্যে প্রকাশ করে একদিন বাংলায় ছিলো গোয়াল ভরা গরু, পুকুর ভরা মাছ, গোলা ভরা ধান।।সারা বাংলা ছিলো সুখ আর সম্বৃদ্ধিতে ভরপুর,হিন্দু মুসলিম সম্প্রিতি ছিলো দেখার মত। সমাজে হানাহানি হিংসা বিদ্দেষ ছিলোই না...তো বুদ্ধিজীবি বলবেন কি? তখন শাসক ছিলো কারা? তখন ক্ষমতায় ছিলো কারা এই উন্নয়ন কাদের হাত দিয়ে এসেছিল? এসব বল্লবেন না,এসব এমনি এমনিতে এসে হয়ে গেছে, না?
আমি এসব নিয়ে লিখবো বলে কলম ধরি নাই আজ ৫ মে যারা মুসলিম (বাংলা) সমাজে একটি কলংকজনক দিন।।নিরাপরাধ মুসলিম দের রক্তে ভেসেছিল এই বাংলার জমিন?এই গণহত্যা দেখে প্রতেক মানুষের ঘরে জন্ম নেওয়া মানুষের মনে একটি দাগ কেটে যায়, এই কাজ কি মানুষ করতে পারে?অনেকে হয়ত হেসেছিলো যাক অপারেশন সাকসেসফুল আমি বলতে চাই তারা কি মানুষের ঘরে জন্ম নিয়েছে, না শিয়াল কুকুর তাদের জম্ন দিয়েছে।।মানুষ হলে তাদের ভিতরে নূন্যতম মানবিকতা থাকবে।।শিয়াল কুকুদের কোনা মানবিকতা নেই্, বিবেকহীন এই সব মানুষ রুপি পশুদের ( তাদের কে ) পশুর দলে আমি নাম লিখাতে চাইনি।।
আমি দেখেছি নতুন এক যুগ মানুষের মনে ১০ বছর আগেও ইসলামের প্রতি এতো দরদ ছিলো কি না তা হাজার টাকার প্রশ্ন হতে পারে, তবে যে জিনিসটা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে তা হলো আমাদের ইসলামী আন্দোলনে নেতাদের নেতৃত্বদানের টেকনিক বা ক্ষমতা বড়ই আনাড়ী।। শুধু মাদ্রাসায় বা খানকায় বসে থেকে এই জালিম, মু্রতাদ, নাস্তিক আর দাজ্জাল মিডিয়ার মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। সেই স্পেনের ঘটনাই আমরা দেখতে পেলাম।।স্পেনের কাফিরেরা যেমন বলেছিলো হে মুসলিমেরা তোমরা মসজিদে চলে যাও মাসজিদ নিরাপদ সেইদিন আমাদের পুর্বপুরষেরা যে ভুল করেছিল তাদের কে বিশ্বাস করে একট এপ্রিল ফুল নামক এক মর্মান্তিক ঘটনার জন্ম হলো । ঠিক তেমনই একটি মর্মান্তিক ঘটনা হলো জালিম, কাফির, মুরতাদ সরকার আর বিরুধীদল তাদেরকে বিস্বাস করে একটি ৫ই মের জন্ম হল।
জিহাদের জসবা শাহাদাতের তামান্না নিয়ে যে তোহিদী জনতা শাপলা চত্তরে জমায়েত হলো তাদের অনেকের মনের আশা পুরুন হলো তাদের কে আল্লাহ শহীদ হিসেবে কুবুল করুন।।আমীন।।আর আমাদের উপরে যে ফেরাউনের মত এক জালিম শাসক কে চাপিয়ে দিয়েছেন তা থেকে মুক্ত করার জন্য তারিক বিন জিহাদ, সালাউদ্দিন আয়ুবী, বিন কাসিব, বকতিয়ার, শাহজালাল, বুরহান উদ্দিন জঙ্গি, বেরলভি, শাহ উলীউল্লাহ, মোল্লা উমর, ওসামা বিন লাদেন তাদের মত সাহসী মুজাহিদ আমাদের পক্ষ থেকে কাঊকে কুবুল করুন...কালো কাপড়ে কালিমা খচিত একটি পকাকা আমাদের মাঝে দান করুন ।।এক হোক মুস্লিম উম্মাহ...আবার বজ্রে কন্ঠে কেউ বলে উঠুক সৃষ্টি যার বিধান তার। হয় শরিয়ত না শাহদাত...।আমিন...
২| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
বালুন বলেছেন: শহীদদের শ্রোদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। হে আল্লাহ তায়ালা তাদের জান্নাত প্রদান করুন।
৩| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
সত্যের সন্ধানী এক যুবক বলেছেন: আল্লাহ আমার ভাইদের এই ত্যৗগ স্বীকারকে আপনি শাহাদাতের মর্যাদায় কবুল করুন।
আর আমাদের দূর্বলতাকে আপনি ক্ষমা করুন। আপনার বান্দার প্রতি আপনিই তো উত্তম ক্ষমাশীল।
৪| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: হেফাজতের আন্দোলন যতদিন নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ছিল, ততদিন আমার নৈতিক সমর্থন তাদের উপর ছিল। কিন্তু কয়েকটি ঘটনা তাদেরকে নরদমায় ফেলে দিয়েছে।
১ - ৫ই মে ২০১৩ এর রক্তাক্ত অধ্যায়ের সমাপ্তির পর হেফাজত থেকে কোন কার্যকর প্রতিবাদ না আসা।
২ - সমস্ত মিডিয়া যখন তাদের প্রতিপক্ষ, তখন তাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর অপরাধে সরকার দিগন্ত ও ইসলামিক টিভির সম্প্রচার বন্ধ করে দেয় - কিন্তু এ নিয়ে তাদের কোন বক্তব্যই পাওয়া যায়নি
৩ - তথাকথিত প্রগতিবাদিরা যখন নারী অধিকারকে ইসলামের সাথে সংঘর্ষিক প্রমানের সুযোগ খুঁজছে, তখন গায়ে পড়ে একের পর এক নারীর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য রেখে তাদের হাতে অনাবশ্যক ইস্যু তুলে দেওয়া।
৪ - মুফতি ইজহারের মাদ্রাসায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহজনক লুকোচুরি খেলা।
৫ - ইসলামের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত এই সরকার একটার পর একটা নিজেদের অবস্থান প্রমাণ করা সত্ত্বেও তাদেরকে বন্ধু বলে দাবী করা।
৯৫ বছরের এই অথরব বুড়োর প্রতি আমার আর বিন্দুমাত্র সম্মান অবশিষ্ট নেই। এই ব্যাটা যত তাড়াতাড়ি জান্নাতে দাখিল হয়, দুনিয়াবাসীর ততই মঙ্গল
৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:১২
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: তো আপনার তেতলা হুজুর গতকাল কইল আম্লীগ নাকি হেগো দোস্ত লাগে, আপ্নের কি মোতামোত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
শফিক আলম বলেছেন: