নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে আমি খুঁজে ফিরি; হাড়িয়ে যাওয়া স্বপ্নের মেঠোপথে.।

চরিত্রহীন মোড়ল

https://www.facebook.com/baejid.active

চরিত্রহীন মোড়ল › বিস্তারিত পোস্টঃ

///বেনিয়াদের নতুন ঢাল, ভৌতিক দিবসের নামে হালোইনের প্রসারের চাল/// রিপোস্ট

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

বাংলাদেশের কর্পোরেট সেক্টরের হর্তাকর্তাদের দেখলে মনে হয় তারা খ্রীস্টান ধর্মের অনুসারী। তার সাথে আছে নাচুনে বুড়ি হিসেবে দালাল আর চামচা শ্রেণির মিডিয়া ও মডেল,নায়ক নায়িকারা। এই উচ্চাকাংখিত লোভী বিলাসী নস্ট কীটেরা আমাদের মাথায় কাঠাল ভেংগে খাচ্ছে। এই দেশের মানুষ দৈন্য আর শিকরবিহীন। তা বলে বুঝানো যায় না। কয়দিন পরপর কি সব উটভট আর অদ্ভুত ফ্যাশন নামে ছাগলামী আর পাগলামীর প্রচলন করে। আর আমরা ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্ছার মত শুধু লাফাই। এই পরগাছা জাতি যত শিক্ষাহীন আর বিবেকহীন হচ্ছে কর্পোরেট বিনিয়ারা তত ফুলে ফেপে উঠছে। আর দালাল মিডিয়া তাদের ডাইনিং টেবিলের হালুয়া রুটির ভাগের লোভে সত্য কে অর্ধসত্য,অর্দসত্যকে মিথ্যায় রুপান্তর করে জ্ঞান পাপীদের মত আচরণ করে আমাদের সামনে এই সব বাল ছাল প্রচার করে যাচ্ছে। শিক্ষা আমাদের মুক্তি দেওয়ার কথা ছিলো কিন্তু এই শিক্ষার নামে অশিক্ষা, কুশিক্ষা আর অপশিক্ষা আমাদেরকে মুক্তি তো দেয়নি দিনকে দিন শিকল পড়িয়ে কারখানার কৃতদাস তৈড়ি করছে। যেমনি নাচাও তেমনি নাচি টাইপেরে কত গুলো বানর হ্লো এই শিক্ষার ফলাফল। এই কর্পোরেট বেনিয়াদের আরেকটি আমদানী হচ্ছে ৩১শে অক্টোবার হ্যালোহিন উৎসব বা বাংলায় ভৌতিক দিবস বা ভূতের দিন। আমাদের কে গিলাচ্ছে ইউরোপ আমেরিকায় এই উৎসব দেরাচ্ছে পালিত হচ্ছে। এটি একটি পাশ্চাত্যের উৎসব। হ্যা ভাই আমিও বলি এটি একটি পাশ্চাত্য উৎসব। ভাই পাশ্চাত্যের ধর্ম কী? তাদের বেশির ভাগ হলো খ্রীস্টিনিয়াটি বা খ্রীস্টান। এটি তাদের ধর্মীয় উৎসব। তাহলে দেখি এই হ্যালোইন উৎসবের ইতিহাস কি বলে?

উইকিপিডিয়া অনুসারে হ্যালোইন, বা Hallowe'en (/ ˌhæləwiːn, -oʊiːn, ˌhɑːl- /; "সমস্ত হ্যালোজ একটি সংকোচন হবা [7] বা সমস্ত সাধুদের সান্ধ্য"), [5] এছাড়াও Allhalloween, [6] সমস্ত হ্যালোজ হিসাবে পরিচিত ' ডে 'ইভ, [8] 31 অক্টোবর, সমস্ত হ্যালোজ এর পাশ্চাত্য খ্রিস্টান ভোজোত্সব প্রাক্কালে দেশে একটি সংখ্যা পরিলক্ষিত একটি বাত্সরিক উত্সব'. এটা Allhallowtide তিন দিবস উদ্যাপন শুরু হয়, [9], মৃত মনে, সাধুদের (হ্যালোজ) শহীদদের সহ, এবং সমস্ত বিশ্বস্ত গেলেন মুমিনদের নিবেদিত লিটার্জিকাল বছর সময়. [10] [11

শব্দ বা হ্যালোইন Hallowe'en সম্পর্কে 1745 [26] থেকে তারিখগুলি এবং খ্রিস্টান বংশোদ্ভূত হয়. [27] শব্দ "হ্যালোইন" "পবিত্র সন্ধ্যায়" বা "পবিত্র সন্ধ্যায়" মানে. [28] এটি সব জন্য একটি স্কটিশ শব্দটি থেকে আসে হ্যালোজ 'ইভ (সন্ধ্যার আগে পয়লা নভেম্বর). [29] স্কটস, শব্দ "ইভ" এমনকি হয়, এবং এই e'en বা Een সংকুচিত হয়. সময়ের সাথে সাথে, (সকল) Hallow (গুলি) ই (V) হ্যালোইন পরিচাযক স্বীকারোক্তি. শব্দগুচ্ছ হলেও "সমস্ত হ্যালোজ '" দেখা নিজেই না "ইভ সমস্ত হ্যালোজ", (ealra hālgena mæssedæg, সমস্ত সাধুদের গণ-দিন) প্রাচীন ইংরেজী অন্তর্ভুক্ত করা হয়' পর্যন্ত 1556. [29] [30]
The word Halloween or Hallowe'en dates to about 1745[26] and is of Christian origin.[27] The word "Halloween" means "hallowed evening" or "holy evening".[28] It comes from a Scottish term for All Hallows' Eve (the evening before All Hallows' Day).[29] In Scots, the word "eve" is even, and this is contracted to e'en or even. Over time, (All) Hallow(s) E(v)en evolved into Halloween. Although the phrase "All Hallows'" is found in Old English (ealra hālgena mæssedæg, all saints mass-day), "All Hallows' Eve" is itself not seen until 1556.[29][30]


অনেক দিন ভাবছি আর লিখবো না। লিখে কি হবে এই জাতির মানুষেরা যে নাদান আর ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্ছা তাদের জন্য লিখে কিছু হয় না আর হবেওনা। তারপরেও গত বছর অনেক চারাল মিডিয়া আর টাকার গোলাম এই উৎসব এই বাংলার জমিনে প্রোমট করছে তা অনেক চিন্তার বিষয়। অনেক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে এই উৎসব পালন করা বাধ্যতামুল। এই উৎসব পালনের জন্য আছে আলাদা ড্রেস এবং মেকাপ ।এই দেশে এই সব পাওয়া যায়না, অনেক গার্ডিয়ান বাধ্য হয়ে বিদেশ থেকে আনাতে হচ্ছে। অনেকে আবার খুব গর্ব করেন এই রকম এক পাশ্চাত্যের উৎসব পালন করেন বলে। কিন্তু একবারো ভাবেন নি মনের অজান্তেই তারা খ্রীস্টান হয়ে যাচ্ছে। আমরাও চাই পাশ্চাত্য থেকে শিখতে, অনেক কিছুই আছে শিখার । ঐসব গুলো আমদানী করুক তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই।
পাশ্চাত্যের লোকেরা সারাদিন অফিস সেরে বাসে বা ট্রেনে যখন চরেন তারা বই খোলে বসে যান, তাদের ব্যাগে বই থাকে সারাক্ষন। তারা পরিবেশের প্রতি অনেক দয়াশীল। পারত পক্ষ্যে মিথ্যা বলেন না। যত্র তত্র মল মুত্রত্যাগ করেন না। টাকা আছে বলে অলস হয়ে বসে বসে টিভি আর সিরিয়াল দেখে না। অসহায় আর গরীবের প্রতি অনেক দয়াবান। অপর দিকে এই সব মানবিক আর মুল্যবোদের গল্প গুলো আমাদানী না করে যতসব বর্বর আর রুচিহীন অভিরুচী গুলো আমাদানীতে আমরা অনেক ততপর। কারণ এই সব রুচীহীন কর্মকান্ডের অপর পৃষ্ঠায় থাকে মুনাফার গুপ্তধণ। এই গুপ্তধনের লোভ কি আর এই নাদান বেনিয়া জাতি ত্যাগ করতে পারে?

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

নীলকথা বলেছেন: লিখে কি হবে এই জাতির মানুষেরা যে নাদান আর ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্ছা তাদের জন্য লিখে কিছু হয় না আর হবেওনা

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

চরিত্রহীন মোড়ল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০২

নতুন বলেছেন: কিন্তু একবারো ভাবেন নি মনের অজান্তেই তারা খ্রীস্টান হয়ে যাচ্ছে।

halloween এ গেলেই খৃস্টান হয়ে যায় না মানুষ।

কিন্তু এটা আমাদের সংস্কৃতির সাথে যায়না। যারা এটা নিয়ে লাফালাফি করে তারা ছাগলের ৩নং বাচ্চার মতন করে।

আর এটা আসলে ব্যাবসায়ীদের লাভ তাই ব্যবসায়ীরা এই সব নতুন জিনিস প্রমোট করে থাকে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

চরিত্রহীন মোড়ল বলেছেন: ধর্ম একটি বিশ্বাসের জায়গায়। যার বিশ্বাস নরবরে তার ধর্ম ও নরবরে। এখানে হ্যালোইন পালনের সাথে একটি আকিদা আছে ।মুসলিম হয়ে ঐ আকিদা বিশ্বাস করা যায় না। এখন যেহেতু এটি একটি খ্রীষ্ট্র উৎসব সুতরাং এখানে আর বলে দেওয়া লাগে না।

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

ইভেন বলেছেন: লিখে কি হবে এই জাতির মানুষেরা যে নাদান আর ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্ছা তাদের জন্য লিখে কিছু হয় না আর হবেওনা।

এ ভাই আপনি কি ভাবেন যে এই জাতির মানুষ গুলো সবাই ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা ??

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

চরিত্রহীন মোড়ল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমরা দিনকে দিন ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চাই হয়ে যাচ্ছি। তাতে সন্দেহ থাকতে পারে ।সন্দেহ দূর করার জন্য চোখ কান খোলা রাখলেই চলবে/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.