নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.facebook.com/baejid.active
বাংলাদেশে মিডিয়া বা অনলাইন যা ই বলিনা কেন? একটি সমাজ আছে কোনো কিছু হলেই কলম আর টাইপিং এ ঝড় তুলে । এ কেমন বাংলাদেশ ? এমন বাংলাদেশ কি আমরা চেয়েছিলাম ? তারা নিজেদেরকে বংগবন্ধু বা শেখ হাছিনা থেকেও বেশি মুজিব পরিবার বা বেশি স্বাধীনতার পক্ষ্যের শক্তি হয়ে যায়।যুদ্ধ না করেও বিরাট মুক্তি যোদ্ধা হয়ে যায়।
তাদের দেখলে আমার একটি কথা মনে পড়ে যায় , মায়ের চেয়ে মাসির বেশি দরদ। গত কয়েক বছর এই এদের উৎপাতে সমাজের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী অবহেলিত নির্যাতিত হয়ে যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে তখন হয়ত কিছু মানুষ তাদেরকে বিপদ্গামী করে ফায়দা লুটাচ্ছে। সিগেরেট খেলে ক্যান্সার হচ্ছে । এখন সিগেরেট খাওয়া বন্ধ না করে ক্যামো থেরাপিই একমাত্র চিকিৎসার উপায় ধরলে সিলেটের আতিয়া ভবন হাজার হাজার আমাদের সামনে উঠে আসবে। কথায় কথায় মোল্লা মৌলুবী কিছু জানে না , বর্বর ধর্মান্ধ , হেফাজতি বলে গালি দিলে সমস্যার সমাধান হবে না। এবং হচ্ছে না । মিডিয়াতে রাজাকার মানেই দাড়ি টুপি আর ইসলাম, আসলেই কি তা। প্যান্ট শার্ট পড়া কি কেউ রাজাকার ছিলো না। পরিস্থিতি বুঝে হয়ত কেউ ভুল করে রাজাকার বা মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। তার জন্যে এই বিশাল জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় যে ভাবধারা আছে তার উপর উদ্ভট ও আজগুবি কাহিনী ফেদে মাদ্রাসা পড়ুয়া একদল মানুষদের উঠতে বসতে গাল পেড়ে সমস্যার সমাধান হয় কি করে?
গত কয়েকবছর ধরে মাদ্রসা পড়ুয়াদের যেভাবে বঞ্চিত করার তালিকা দী্র্ঘ থেকে দীর্ঘতর করে তাদের মনোক্ষোভ কিছুতেই কমানো যাবেনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দুইটি ইউনিটে প্রথম হয়েও কাংখিত বিষয়ে ভর্তি হতে পারছেনা যাদেরকে আমরা মূর্খ আর ধর্মান্ধ বা কিছু জানিনা বলে সারাদিন গালগাল দিচ্ছি সেই মাদ্রাসার ছাত্ররা। না পাওয়ার বেদনা কি শুধু রবীন্দ্রনাথই জানে ? না এইটা সবাই জানে। আর পাওয়ার মতো সকল যোগ্যতা থাকার পড়েও শুধু মাদ্রাসার ছাত্র বলে তাদেরকে উপেক্ষা করা শত ফন্দি ফিকির করবেন ,সেই সব না পাওয়াদের মনে ক্ষোভ বারবেই বরং কমবে না, এখনো সময় ফুড়িয়ে যায় নি , অবহেলা নয় প্রতিযোগিতা ও সহযোগিতার দ্বার সবার জন্যে সমান করাই হবে এইসব অতর্কিত হামলা বা যাই বলিনা কেন তাদের অবসান।
ক্যান্সারের জন্যে হয়ত ক্যামো থেরাপী কিছুটা কাজের কিন্তু নির্মূলের জন্যে এইটা উপযুক্ত নয় সেটা অনেক আগেই প্রমানিত হয়েছে। হাজার হাজার ছেলেদের জীবন শুধু সেই সব কিছু বই পড়া আবেগী মানুষদের জন্যে নষ্ট হয়েছে। এখন সমাজ ও রাষ্টের সিদ্ধান্ত নিতে হবে টেকশই সমাজ চাইবো , না একটি ভীত ও আতঙ্কের সমাজ চাইবো...
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সমস্যা এদের নিয়েই।। এদের দেশপ্রেম নিয়ে কিছুই বলা যাবে না!!
আমরাতো এদের তালুকেই বাস করছি!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিটা ভালো লেগেছে