নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/asrafulalam

ব্যোমকেশ বাবু

ব্যোমকেশ বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গা " নট ইউর কাপ অফ টি "

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৯


আপনাকে যদি বলা হয় বাংলাদেশ আর মায়ানমার মিলে রাখাইন স্টেট্ এ ধ্বংস জজ্ঞ চালাচ্ছে । বিশ্যাস করবেন ? আপনি না করলেও আমার ধারণা তাই । কেন ? আসুন দেখি আমি কতটা আপনাকে কনভিন্স করতে পারি এই তত্ত্বে ।যে পরিমান রোহিঙ্গা ঢুকছে বাংলাদেশে তার বেশির ভাগ নারী শিশু অথবা বৃদ্ধ । তাহলে রাখাইন স্টেট্ এর তরতাজা যুবকরা কোথায় ? কোনো ভাবে কি সীমান্তের ওই পারে চেকপোস্ট করে শুধু নারী শিশু বা বৃদ্ধদের পার হতে দেয়া হচ্ছে ? নাকি সীমান্তের এই পারে এই কাজটি করা হচ্ছে ? যারাই আসছে সরকার তাদের ইতিমধ্যে বায়োমেট্রিক পদ্ধিতে নিবন্ধন শুরু করছে । আজকে থেকে সাধারণ মানুষ বা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ত্রাণ বিতরণও বন্ধ করেছে সরকার । মোটকথা সরকার জানে সরকার কি করছে । মোটেই বিচলিত না হয়ে যখন সরকার এই কাজগুলো সময়ের সাথে করে যাচ্ছে বুজতে হবে সরকার বা বাংলাদেশ আর্মি প্ল্যান ওয়ে তে চলছে । এই প্ল্যান কি ?আর এতো বড় একটা বিপর্যয়ে আই এস পি আর বা বাংলাদেশ আর্মির সরাসরি তেমন একটা প্রভাব দেখা যাচ্ছে না কেন ?

এবার আসুন রাখাইন স্টেট্ এর মানচিত্রে । এই বছরের মাঝামাঝি মালয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়াতে ঠিক এই রকম কয়েকটা স্টেট্ এ ঐখানকার সরকার তান্ডব চালায় । কারণ আই এস এর জঙ্গি তৎপরতা । মেনে নিলাম সিরিয়ার পর জঙ্গিদের একটা আবাস দরকার । সেই আবাসস্থল হিসেবে তারা মাস খানেক ধরে মালয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়ার নানান স্টেট্ এ চেষ্টা চালিয়ে গেছে । কিন্তু ইন্দোনেশিয়া বা মালয়েশিয়া বেশ শক্তভাবে তা দমন করে । এটাকে বলা হয় ভ্যাকুম পুশ । মানে যে কোনো দুর্বল বা শূন্য স্থান দখলের চেষ্টা । রাখাইন স্টেট্ ছিল ওই রকম একটা স্থান । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া যেভাবে তাদের স্টেট্ গুলু রক্ষা করছে মায়ানমার তা পারছে না । কারণ সামরিক বাহিনীর দুর্বলতা । ঠিক এই কারণেই কি বাংলাদেশ সরকার মায়ানমার সরকারকে নিজেদের সামরিক বাহিনী দিয়ে রাখাইন স্টেট্ এ মহড়া চালাতে অনুমতি দিয়েছিলো ? হয়তো তাই ।

আর যে রাষ্ট্র গুলুর নাম নিলাম একটু আগে ঠিক এরাই সবার আগে বাংলাদেশের সাথে সাহেয্যের হাত বাড়িয়েছে রোহিঙ্গা সমস্যায় । অবস্যই তুরুস্ক সহ । কারণ আই এস জঙ্গিদের তুরুস্ক ছাড়া কেইবা ভালো চিনে । এবার আবার প্রথম প্যারাগ্রাফে ফিরে যান । যদি রাখাইন স্টেট্ এর তরতাজা যুবকরা বাংলাদেশ বর্ডার পার না হতে পারে তবে তাদের ভাগ্গ্যে কি জুটছে কেমন রাখাইন স্টেট্ এ ? এবার চিন্তা করে দেখেন ইরাকে কিভাবে মসুল শহর আই এস থেকে দখলে নেন ইরকি বাহিনী ? পুরু শহর ধ্বংস করে দেয় ইরকি বাহিনী । মানে কোন কিছুই বাদ রাখেনি । এই ক্ষেত্রে নারী শিশু সহ সাধারণ মানুষের কাসুলিটি বা হতাহতের হার অনেক বেশি ছিল । কিন্তু যদি এই নারী শিশু আর বৃদ্ধদের আগে শহর থেকে বের করে আনা যেত তাহলে হয়তো আরো সহজে যুদ্ধটা শেষ হতো । সুতরাং পুরো রাখাইন স্টেট্ এর ইঞ্চি পরিমান জায়গা নিরাপদ বা দখল করতে হলে নারী শিশু বা বৃদ্ধদের আশ্রয় বা পুশ দরকার । যা হয়তো সাময়িক ভাবে এখন বাংলাদেশের হাতে । একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখতে পারেন । এখনো কিন্তু কোনো রাষ্ট্র মায়ানমারকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে বলছে না । এমন কি বাংলাদেশও না । কারণ এখনো সময় হয়নি ।

যেকোনো যুদ্ধের একটা সময় থাকে । ম্যাক্সিমাম কাসুলিটি বা যুদ্ধটা গ্রীষ্মের সময় হয়ে থাকে । কারণ শীতের সময় যে কোনো পক্ষের জন্য ফিল্ড অ্যাকশন অনেক জটিল আকার ধারণ করে । সুতরাং তীব্র শীতের আগে এই ধ্বংস যজ্ঞ শেষ হবে আশা করি । তা না হলে এই শীতে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা অনেক কষ্ট পাবে । আর দেখুন না আজকে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী জঙ্গিরা যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করলো। এরা কারা ? আর শীত কালেই কেন যুদ্ধ বিরতি ? এটাকে বলে সামরিক ট্যাকটিকস । যেটা আই এস করে থাকে ।

গেলো মাসে রাশিয়াতে এক বিশাল অস্ত্র মেলা হয়ে গেলো । ঐখানে বাংলাদেশ আর মায়ানমার দুই দেশেই আধুনিক মিগ্ যুদ্ধ বিমান ক্রয়ের কথা জানিয়েছে । সমস্যাটা হচ্ছে ঠিক এই সময় দুই দেশের কি প্রয়োজন হলো এই চুক্তির । ভারতের প্রধানমন্ত্রী উড়ে গেলেন মায়ানমার । আমার জানা মতে ভারতের সাথে মায়ানমার এর তেমন এমন কিছু নেই যাতে মোদী উড়ের যেতে পারেন ওই খানে । সম্ভবত বাংলাদেশকে পক্ষে এখন মায়ানমার গিয়ে কথা বলাটা স্বাভাবিক ঠেকবে না ।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে এতদিনে হয়তো বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী থাকতো রাখাইন স্টেটে । কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার উৎসুক পোস্ট তা হতে দেয়নি । যার ফলে রাখাইন স্টেট্ এর চিরুনি অভিযান কিছুটা থমকে গেছে । তবে মায়ানমার সরকার ফ্রিতে এই অভিযান করছে তা মেনে নেয়ার কোনো কারণ নেই । এর জন্য যথেষ্ট সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছে এই সামরিক দেশটি । কারণ ক্ষতি সবচেয়ে বেশি হবে বাংলাদেশের তা মায়ানমার জানে ।

এবার চোখ দিন বাংলাদেশের মানচিত্রের দিকে । পুরু চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সাথে জুড়ে আছে সামান্য কয়েক মাইল সীমানা দিয়ে । এরমানে কক্সবাজার এ যদি কিছু হয় বাংলাদেশকে চট্টগ্রামকে নিয়ে অনেক কাঠ খোর পোড়াতে হবে । আমাদের সাধারণ মগজে এটা অস্বাভাবিক মনে হলেও সামরিক বাহিনী ঠিক এভাবেই চিন্তা করে । সোশ্যাল মিডিয়া না থাকলে হয়তো সরকার ঠিক যা চাচ্ছিলো তাই করতে পারতো । কিন্তু এখন সরকারকে অনেক ভেবে পদক্ষেন নিতে হচ্ছে । সব সত্য সবার জানা যেমন ঠিক না ঠিক তেমনি সব মিথ্যে কিভাবে সামলাতে হয় সরকার তা ভালো ভাবে জানে । আপনি যখন রোহিঙ্গাদের নিয়ে ফেসবুকে ঝড় তুলছেন তখন রাখাইন স্টেটে চিরুনি অভিযান চলছে । সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ডেভেলপ হচ্ছে নানান জায়গা থেকে । যা আমরা সবাই ছড়িয়ে দিচ্ছি মিডিয়াতে ।

প্রত্যেক যুদ্ধে একদল ভালো থাকবে আর একদল খারাপ থাকবে । সুতরাং কনটেন্ট ডেভেলপ এর সময় খারাপ হিসেবে বেছে নেয়া হলো মায়ানমারকে । কারণ মায়ানমার এখনো স্বাভাবিক বিশ্ব থেকে কিছুটা দূরে । বাংলাদেশ ভালোর দলে । কারণ সব নাটকের মতো একটা দেশকে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করতে হবে । সুতরাং ভাবমূর্তির জন্য হলেও আমরা কোনো ভাবেই কোনো কন্ট্রাভের্সির সাথে জড়াবো না । যে কারণে মায়ানমারকে চাপ দিতে হলেও আমেরিকাকে দিয়ে এই কাজটা করে নিতে হবে । কারণ কোনো এক অদ্ভুত কারণে আমরা সরাসরি কিছু করতে পারছি না । এটাকে বলা হয় রুলস অফ এংগেজমেট । অন্তত সামরিক বাহিনীর মতে ।

যাই হোক দুই দেশ যখন কোনো কিছুতে একমত হয় তখন তাদের দায়িত্ব থাকে নিজেদের মধ্যে কথা বার্তার মাধ্যমে চলাফেরা করা । মায়ানমার এর সাথে বাংলাদেশ এর কি কথা বার্তা বন্ধ ? মোটেও তা না । নিয়মিত মায়ানমার এর রাস্ট্রদুকে তলব দেয়া হচ্ছে আর হুশিয়ার করা হচ্ছে পররাষ্ট্র দপ্তরে । ব্যাপারটা একটু "করা" হলে অন্তত ভালোভাবে এর ব্যাখ্যা দেয়া যেত ।

সুতরাং আমি আপনি যেভাবেই যত জোরেই ফেসবুকে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঝড় তুলি না কেন , চাইলেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের সেনাবাহিনীকে অন্তত শীতের আগে নাড়া দিতে পারবেন না । কারণ আসছে মাসেই জাতিসংগ পরিষধের সভা । সুতরাং আমাদের দেশ এই সুযোগটা হাত ছাড়া করবে এটা ভাবার কোন কারণ নেই ।

সরকার এর পর যে কাজ গুলো একের পর এক করতে পারে বলে আমার ধারণা ,

১) সারা বিশ্বের কাছে কর্পোরেট প্রেসেন্টেশন দিবে যেখানে বাংলাদেশকে ভালো করে হাইলাইট করবে ।
২) রাখাইন স্টেট্ এর কতৃত্ব নেবার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ । যেটা ইতিমধ্যে নানান দেশ হালকা ভাবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে ।
৩) জাতিসংঘ অধিবেশনে বাংলাদেশ চাপ দিতে থাকবে মায়ানমারকে ।
৪) ব্যবসায়িক ভাবে মায়ানমারকে রাখাইন স্টেটের কর্পোরেট অ্যাসেট গুলুর কতৃত্ব দেবার আহ্বান জানাবে বাংলাদেশ ।
৫) প্রধানমন্ত্রীর নিজের ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে শান্তি বিষয়ক যেকোনো আন্তর্জাতিক পুরস্কার নিতে চেষ্টা করবে ।
৬) রোহিঙ্গাদের জন্য I D কার্ড এর মাধ্যমে ত্রাণ দেয়া বা নেয়ার চেষ্টা করবে ।
৭) মায়ানমার যে ভুল করছে তা আজীবন টিকিয়া রাখবে বাংলাদেশ । অস্থির করে রাখবে রাখাইন স্টেট্ সব সময় ।

উপরের সবকটি আমার একান্ত নিজের বিশ্লষন । এর মানে এই না ঠিক এই গুলোই হতে যাচ্ছে । তবে হলে মন্দ হয় না ।

এতক্ষনে যদি আপনার বিরক্তি আসে আমার লেখায় তাহলে আমি বলতেই পারি এটা " নট ইউর কাপ অফ টি " । আমাদের সরকারের উপর আস্থা রাখুন । যা হচ্ছে প্ল্যান করেই হচ্ছে । শুধু আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট গুলো ছাড়া ।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫১

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনার আন্দাজ ঠিক হলে ভাল।
ঘরের কথা পরের কওন বালা না।
ধন্যবাদ।

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: নাহ

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: দেখা যাক শেষ পযন্ত ফলাফল কি হয় ।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখাটি ভালো লেগেছে তয় এই ফাঁকে কিছু মানুষের জীবন পশুর জীবনের চেয়েও খারাপ হয়ে গেলো।






ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

বিষাদ সময় বলেছেন: তাহলে রাখাইন স্টেট্ এর তরতাজা যুবকরা কোথায় ? কোনো ভাবে কি সীমান্তের ওই পারে চেকপোস্ট করে শুধু নারী শিশু বা বৃদ্ধদের পার হতে দেয়া হচ্ছে ?

আর দেখুন না আজকে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী জঙ্গিরা যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করলো। এরা কারা ? আর শীত কালেই কেন যুদ্ধ বিরতি ?

এ দুটো বিষয় সাথে সরকারের নিস্ক্রিয়তা, খাদ্যমন্ত্রীর মায়ানমার সফর, এমন সময় মোদির এধরণের বক্তব্য, বিষয়গুলো আমাকেও ভাবাচ্ছিল । তবে ইক্যুয়েশনগুলো মিলাতে পারছিলাম না। কিছু অসামঞ্জস্য থাকলেও আপনি মোটামুটি ভালভাবে ইক্যুয়েশন মিলিয়েছেন। তবে বাংলাদেশের জন্য হিতে আবার বিপরীত না হয়ে বসে।

মায়ানমার সেনাবাহিনী স্বভাবগতভাবেই বর্বর। সে কারণে আমার বিশ্বাস তারা সেখানে মত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগ করায় অনেক রাষ্ট্রের সমর্থন তারা হারিয়েছে।

সোসাল মিডিয়ার শতকরা ৯৮% লেখক গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসানো লেখক, এ কারণে ৯৫% পোস্টের লেখা একই রকমের।

ইক্যুয়েশন যাই হোক ভিন্নধর্মী একটি লেখার জন্য আপনি অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য।

তবে রোহিঙ্গা শিশু এবং নরীদের দুঃসহ কষ্ট বিবেককে নাড়া দেয়।

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ছয় দশক ধরে চলে আসা সমস্যাকে আপনি যেভাবে এনালাইসিস করলেন তা পড়ে হাসি পেল। আপনি লিখেছেন "এখনো কিন্তু কোনো রাষ্ট্র মায়ানমারকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে বলছে না । এমন কি বাংলাদেশও না ।" এটা নূতন নয়। বেশ কিছুদিন হল রোহিংগারা বাংলাদেশ থেকে ফিরে যেতে চাইছে না। এর কারন সেই দেশে তাদের কোন ভবিষ্যত নেই। সম্ভবত চিকিৎসাও করাতে পারে না। আন্তর্জাতিক আইনে অনিরাপদ স্থানে কাউকে যেতে বাধ্য করা যায় না। সেইজন্যেই সেফ জোনের দাবী উঠেছে।

এরকম ভয়ংকর ভাবে মানবাধিকার লংঘিত হতে থাকলে বিচ্ছিন্নতাবাদ মাথা চাড়া দেবেই।

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনাকে আমি স্যলুট করি।

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ভাববনার যথেষ্ট খোরাক আছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.