নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

My scrapbook!

বৃতি

অলস সময়ে শব্দ নিয়ে কিছু কাটাকুটি খেলা চলে। সাহিত্য, গভীর চিন্তাশীলতা, দর্শন- ইত্যাদি ইত্যাদি এখানে না খোঁজাই ভালো।

বৃতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

।।প্রবহমান

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:২৭

১। বেড়া



অতনুর জানালা দিয়ে আকাশ দেখা যেতো। কাজের ফাঁকে মাঝেমধ্যে আনমনে আকাশের দিকে চোখ পড়ত- কোন অসুবিধে হয়নি। জানালার ঠিক বামপাশের দেয়ালে একটি সমুদ্রের ছবি সাঁটা। আকাশের নীল থেকে নিজের অজান্তেই চোখ ধীরে ধীরে সরে আসতো সাগরের নীলে। এই দুই নীলের মধ্যে পার্থক্যটা কতটুকু? মাথার নিচে হাত রেখে চিত হয়ে বিছানায় শুয়ে সেই পার্থক্য যাচাই করতে একসময় যথেষ্ট সময় ব্যয় করেছে সে। কিন্তু একদিন, মৌরির সাথে শেষ দেখা হওয়ার পর, মনসংযোগ করে দেখল, কতগুলো অবাঞ্ছিত ইলেক্ট্রিক তার ঝামেলা করছে ভীষণ। উটকো বেড়ার মত আকাশটাকে ঢেকে দিচ্ছে। সারি সারি কাক এসে আলগা ছোপ বসিয়ে দিয়েছে সফেদ মেঘগুলোতে। অতনুর মন ভীষণ খারাপ হলো। এ কি প্রকারান্তরে তাকে অপমান নয়?



ভুলে গেছে সব, তবু স্মৃতিগুলো হঠাৎ, ঝপ করে নেমে আসে- আকাশের নীল থেকে, দেয়ালের ধূসরতা থেকে; নীলোষ্ণ ছবি থেকেও; কখনো যেন খোলা কোন প্রান্তর থেকে- দমকা বাতাসের মত, সিভকা বুর্কার মত পা ঠুকে, শনশনে আওয়াজ তুলে; কখনো বাজ ফিনিস্তের ডানা থেকে ঝরে পড়া আলতো এক পালক হয়ে। পাশের পাঁচতলা বাড়ীর দুরন্ত কিশোর দুপুরের খাবারশেষে যখন পিয়ানোয় বসে- স্বপ্নমাখা আধখোলা চোখ কোনো সুদূরে; যখন টুং টাং প্রিলিউড শেষে- দশটি আঙুল তার বিদ্যুৎ এর ঝিলিকে মাতিয়ে তোলে বেথোভেনের নবম সিম্ফনি- হেমন্তের মুড়মুড়ে ঝরাপাতায় কে যেন খুব আলগোছে পা ফেলে- কোথাও কিছু অবিরাম ভেঙ্গে যায়, ঝর্ণার মত বয়ে যায়, ভাসিয়ে নেয় অতনুকে। বুকের ভেতর প্রবল এক অনুরণনে কে যেন থেকে থেকে বলে ওঠে, দখিনে যাও, হ্যাঁ, আরও দখিনে...



সুতরাং এক দুপুরে সমুদ্রের পাশে দক্ষিণমুখি হয়ে দাঁড়ায় অতনু- যেন কথা ছিল আকাশ আর সমুদ্রের নীলের তফাৎটা স্বচক্ষে দেখার জন্য আসতেই হবে শেষতক। মৌরির সাথে সাথে নীল রঙটার সবগুলো পরত যেন অচেনা হয়ে যাচ্ছিল ক্রমশঃ। পায়ের কাছে ফেনা তোলা জলের সাথে এক ফোঁটা অশ্রু মেলানোর পর অতঃপর সমুদ্র তাকে চিনে নিলো। এ আপনজন। কিছু মৃত মাছ ড্যাবড্যাবে চোখে জরিপ করে তাকে, তারপর স্বতঃসিদ্ধ বাণী দেয় একজন, " যে সাঁতার কাটতে জানে না, তাকে কিছুতেই বিশ্বাস কোরো না।"



"বিশ্বাস করো না আমাকে! কাউকে দিব্যি দিইনি আমাকে বিশ্বাস করো"- বিড়বিড় করে শেষমেশ ভরদুপুরের জ্যোতিষ্মান সুর্যটাকে অতনু নিঃশেষে গিলে ফ্যালে।



কাজটা খুব সহজ ছিল না। খা খা রোদ্দুরে বুকের ভেতরটা ঝলসে উঠল। এখানে সেখানে ছড়িয়ে থাকা অবশিষ্ট স্বপ্নগুলো পুড়ে গিয়ে বোটকা গন্ধ ছড়ালো। একদিন এই স্বপ্নগুলো দীর্ঘ অবয়ব নিয়ে নির্ভয়ে সুগন্ধি ফেরি করে বেড়াতো। অবশ্য অতনুও খুব সহজ মানুষ নয়। দেখতে যদিও ঠিক তোমার-আমার মতই। অবশ্য তোমাকে আমার খুব ভালো করে জানা নেই। তুমি কি করো, কোথায় থাকো, কি খাও, কি পরো- কিচ্ছু জানি না।



পাশের মাঝারি গোছের হলদে ফুলের গাছটি থেকে ছোট্ট নাম না জানা এক পাখি চোখ ঠেরে বলে ওঠে, " বন্ধু হবো। বন্ধু হবো। " তারপর, পাখা মেলে মিশে গেলো দিগন্তে। সাগরতীরের ঈষৎ ঠান্ডা হয়ে আসা বালি ছুঁয়ে অতনু সবাইকে আশ্বস্ত করে; বলে, "আমি পথিক। যতোটুকু জানার,আমাকে জেনেছে সমুদ্রজল। এবার যাই।"



দু'দিন পর বাসায় ফিরে অতনু তার খাট আর টেবিলটার জায়গা পরস্পর বদলে নেয়। তারপর বিছানায় গড়ায়; দ্যাখে, ওইপাশের জানালা দিয়ে তারের বেড়া দেখা যাচ্ছে এখনও, তবে দৃশ্যপট বদলে গেছে অনেকটাই। বেড়াটা আর আকাশকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করছে না।





২। প্রাণ



শিক্ষিতজনেরা খেলাধুলা, রাজনীতি আর ধর্ম নিয়ে মেতে থাকুক। তাঁদের প্রাণ- প্রাচুর্য- সময় সেখানে ব্যয় করুক, আমি অশিক্ষিত গ্রাম্যই থেকে যাব। সরু পাহাড়ি পথটি ধরে কুয়াশাঘেরা সন্ধ্যারাতে খামোখাই ঢুঁ ঢুঁ করে ঘুরে বেড়াব। পুকুরের স্বচ্ছ জলে পা ভিজিয়ে দেখব তোমার মুখ। আমার আয়না। সকাল সন্ধ্যা আমি আয়নায় নিজেকে খুঁজি।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪২

নিমচাঁদ বলেছেন: নাম লিখে গেলাম , দুপুরের দিকে পড়তে হবে ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩

বৃতি বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯

যোগী বলেছেন:
মনে হচ্ছে শব্দ দিয়ে ছবি আঁকা। তাই কি?
জানি না, মিটিং, পরে এসে পড়তে হবে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৪

বৃতি বলেছেন: অনেকদিন কিছু লিখা হয়নি, তাই আবোল তাবোল যা মনে এলো লিখলাম। হ্যাঁ, শব্দ দিয়ে ছবি আঁকার মত। একটা ভাবনা।

ভালো থাকুন যোগী।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:




পুরোটা জানা হলো না !


পোষ্টে +

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫০

বৃতি বলেছেন: পুরো জানতে চাইলে উপন্যাস পড়তে হবে আমিনুর ভাই :P :P

অনেক ভালো থাকুন।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: দৃশ্যপট সত্যি বদলে যায় । সুখস্বপ্নের সুগন্ধ উটকো দুর্গন্ধে রুপ নেয় । সময়ের সাথে বদলে যায় স্বপ্নের জানালা । তারপরেও জানালায় উঁকি দেয়া উজ্বল সূর্যটা কখনো ঢেকে যায় দুঃখস্মৃতির কালো মেঘের আড়ালে ।

অতনুর গল্পটা খুব ভালো লেগেছে বৃতি ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০১

বৃতি বলেছেন: কোন পোস্টে একটা সুন্দর মন্তব্য করা আমার পক্ষে খুব কঠিন একটা কাজ। আপনাদের কাউকে কাউকে সেজন্য রীতিমত হিংসাই করি মামুন ভাই :P

অনেক থ্যাংকস। ভালো থাকবেন।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪২

আবু শাকিল বলেছেন: বেড়া তে চমৎকার শব্দের খেলা দেখলাম।

প্রানে তে দারুন লিখেছেন।

পোস্টে পত্তম +

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৮

বৃতি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল। শুভেচ্ছা অনেক :)

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

তুষার কাব্য বলেছেন: বেশ নতুন শব্দের খেলা দেখলাম বেড়া তে...আর প্রাণে'র কথাগুলো মনে হচ্ছে আমারই ইচ্ছার প্রতিদ্ধনি..
একরাশ ভালোলাগা কথামালায়..

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৭

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু তুষার। ভালো থাকবেন :)

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন:

ভুলে গেছে সব, তবু স্মৃতিগুলো হঠাৎ, ঝপ করে নেমে আসে- আকাশের নীল থেকে, দেয়ালের ধূসরতা থেকে; নীলোষ্ণ ছবি থেকেও; কখনো যেন খোলা কোন প্রান্তর থেকে- দমকা বাতাসের মত, সিভকা বুর্কার মত পা ঠুকে, শনশনে আওয়াজ তুলে; কখনো বাজ ফিনিস্তের ডানা থেকে ঝরে পড়া আলতো এক পালক হয়ে।
-- খুব, খুব ভালো লাগলো! পড়ার পরেও অনেক ক্ষন রেশ রয়ে গেল মনের মধ্যে!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৫

বৃতি বলেছেন: :) ধন্যবাদ ৎঁৎঁৎঁ।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

সুমন কর বলেছেন: এ যেন শব্দের মেলা ! অার অামি মেলায় হারিয়ে গেছি। কেউ খুঁজে পাচ্ছে না।

এক কথায়, বেড়া এবং প্রাণ দু'টোই খুব ভাল লেগেছে।

৩+।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৩

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু সুমন ভাই। ভালো থাকুন সবসময় :)

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: নীলে আরো গভীর নীলে ডুবে যাক অতনু। মৌরির সাথে কী হয়েছে জানা নেই। তবে কাটাতারের বেড়ার সাথে যুদ্ধে অতনু জিতবেই। ভালো লাগলো শব্দের স্কেচ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৪

বৃতি বলেছেন: তারের বেড়ার সাথে দ্বন্দ্বে আশা করি অতনু হারবে না, কারণ সেও সহজ মানুষ নয়।
হ্যাপি থ্যাঙ্কসগিভিং হাসান ভাই :)

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মুগ্ধ পাঠ ...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৫

বৃতি বলেছেন: মনিরা আপু :) থ্যাংকস ।

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২

আরমিন বলেছেন: বাহ! নাইস! :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৮

বৃতি বলেছেন: থ্যাংকস আরমিন :) শুভেচ্ছা।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেলো ।

পোস্টে ভালোলাগা .......

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৯

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো খুব @বৃতি আপু । ৫ম +

অনেক শুভকামনা :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১২

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু অপূর্ণ :)

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমার দুইটাই ভাল লেগেছে ।
ভাল থাকবেন ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৪

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ। অনেক ভালো থাকুন আপনিও।

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:


পায়ের কাছে ফেনা তোলা জলের সাথে এক ফোঁটা অশ্রু মেলানোর পর অতঃপর সমুদ্র তাকে চিনে নিলো। এ আপনজন।

হ্যা এই যে প্রকৃতি, এই যে আমাদের চারপাশ; হয়তো কখনো আমাদের জীবনে মৌরি' দের আগমনে আমরা তাদের কথা ভুলে যাই। তাদের সান্নিধ্য আমাদের কাছে আর গুরুত্ব বহন করে না, কিন্তু যখন দেখি , মৌরির সাথে সাথে নীল রঙটার সবগুলো পরত যেন অচেনা হয়ে যাচ্ছিল ক্রমশঃ তখনও কিন্তু সেই নীল রঙ আমাদের অচেনা হয় না। না হয় কয়েকফোটা অশ্রু!!! তবু সে আমাদের আপনজন হয়েই আবার পাশে এসে দাড়ায়।

চমৎকার লাগল লেখাটা। ভালোলাগা জানবেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩০

বৃতি বলেছেন: প্রকৃতি আমাদের প্রথম আর অন্যতম বন্ধু। আমরা মাঝেমাঝে ভুলে যাই। আবার তার কাছেই একসময় ফিরে আসতে হয়।

চমৎকার মন্তব্যে ভালো লাগা মৃদুল শ্রাবন :)

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৮

ডি মুন বলেছেন: "আমি পথিক। যতোটুকু জানার,আমাকে জেনেছে সমুদ্রজল। এবার যাই।"


বাহ, দারুণ +++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩১

বৃতি বলেছেন:
ধন্যবাদ মুন :)

১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫১

নিমচাঁদ বলেছেন: বয়স কম থাকলে
এইখান থেকে কিছু শব্দ ধার করে খান দশেক প্রেম পত্র লিখার চেষ্টা যে করতাম না , তা কিন্ত বলা যায় না B-))

শব্দের বুনোনে বুনোনে ঠাসা রোমান্টিকতা !

পাশের পাঁচতলা বাড়ীর দুরন্ত কিশোর দুপুরের খাবারশেষে যখন পিয়ানোয় বসে- স্বপ্নমাখা আধখোলা চোখ কোনো সুদূরে; যখন টুং টাং প্রিলিউড শেষে- দশটি আঙুল তার বিদ্যুৎ এর ঝিলিকে মাতিয়ে তোলে বেথোভেনের নবম সিম্ফনি- হেমন্তের মুড়মুড়ে ঝরাপাতায় কে যেন খুব আলগোছে পা ফেলে- কোথাও কিছু অবিরাম ভেঙ্গে যায়, ঝর্ণার মত বয়ে যায়, ভাসিয়ে নেয় অতনুকে। বুকের ভেতর প্রবল এক অনুরণনে কে যেন থেকে থেকে বলে ওঠে, দখিনে যাও, হ্যাঁ, আরও দখিনে...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৮

বৃতি বলেছেন: নিম চাঁদ ভাই, আপনার শব্দ ধার করার কোন দরকারই নেই :P বরং ধার দিতে পারেন।

তবে ব্লগে আপনি নিয়মিত হলে ভালো লাগবে। ভালো থাকুন সবসময় :)

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ৭ম ভালোলাগা । স্মৃতি মেশানো লেখনী খুব ভালো লাগলো ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৮

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ :)

১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অনেকদিন পর আসলাম..এসেই টাস্কি.........অনেক স্নায়ু কাঁপানো সুন্দর...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪০

বৃতি বলেছেন: টাস্কি :) :) B-)

থ্যাংকস বন্ধু তুহিন ।

২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
সাবলিল স্কেচের দাগগুলো হৃদয়াঙ্গন সহযোগে ৷

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন :)

২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা অনেক। অনেক।

পায়ের কাছে ফেনা তোলা জলের সাথে এক ফোঁটা অশ্রু মেলানোর পর অতঃপর সমুদ্র তাকে চিনে নিলো। এ আপনজন।

শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন। সবসময়।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭

বৃতি বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভেচ্ছা দীপংকর। ভালো থাকুন অনেক :)

২২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পড়ে ভালো লাগছে

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকবেন :)

২৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

নেক্সাস বলেছেন: শব্দের খেলন ভালো লাগলো

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

ইমিনা বলেছেন: "আমি পথিক। যতোটুকু জানার,আমাকে জেনেছে সমুদ্রজল। এবার যাই।"
...........

বৃতি আপু মানেই শব্দের সমন্বয়ে নতুন এক পৃথিবীর প্রকাশ। আমি সেই পৃথিবীতে স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি :)

অনেক ভালো থাকবেন আপু :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০

বৃতি বলেছেন: তুমিও ভালো থেকো অনেক ইমিনা আপু। পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)

২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক চমৎকার লেখনীভঙ্গি আপনার।ভালো থাকবেন আপু। :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২০

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু পড়ার জন্যে, তনিমা। ভালো থাকবেন :)

২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: সাবলীল সুন্দর। ভালো লাগলো

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু তাহসিনুল ইসলাম :)

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

যোগী বলেছেন:
ভালো, কবিতা লেখা আর হয়নি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

বৃতি বলেছেন: এতো কবিতা একসময় লেখা শুরু করব, যে পড়ে কূল পাবেন না /:) /:) B-) B-) আপনার মনে আছে কিভাবে কবিতার কথা?

ভালো আছেন যোগী? আপনার দেশে শীত নাই বোধ হয়? /:) B:-/ B-)

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

যোগী বলেছেন:
শীত নাই তাই না, #:-S -৩/-৪ ডিগ্রী (নট এফ বাট সি)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

বৃতি বলেছেন: অনেক শীত!!!! প্রো পিক দেখে অন্যরকম ভাবছিলাম #:-S 8-|

২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

যোগী বলেছেন:
হা হা হা ভালোইতো :):)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১০

বৃতি বলেছেন: :) :)

৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

এহসান সাবির বলেছেন: এবছরে কোন পোস্ট পেলাম না এখনও :(

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১১

বৃতি বলেছেন: ভালো আছেন, এহসান সাবির? :)

৩১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

ইখতামিন বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো +

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

বৃতি বলেছেন: থ্যাংকস, ইখতামিন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.