নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুনোমানুষের ব্লগে স্বাগতম

© তন্ময় ফেরদৌস

তন্ময় ফেরদৌস

একি আজব কারখানা...

তন্ময় ফেরদৌস › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসংগঃ জামাত শিবির

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০







ভূমিকা





জামাতের লিঙ্ক লবিং কিংবা বাঁশের কেল্লার দিকে তাকালেই বুঝা যায় তাদের লোকবল এবং ফান্ডিং বেশ স্ট্রং। জামায়েতি ইসলাম সাংগঠনিক ভাবে অনেক দক্ষ। তাঁদের মূল শক্তি বলা যেতে পারে তৃণমূল পর্যায়ে বিস্তার, আর্থিক সংগঠন এবং বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দল গুলোর ভোটের রাজনীতি এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে জোট বাধা। নানা রকম তর্ক বিতর্ক থাকা সত্বেও গণজাগরণের কারনে এত বছরে সবচাইতে বড় ধাক্কাটি খেয়েছে জামায়াত শিবির। একদিকে তাদের নেতাদের আটকে ফেলা হয়েছে, অন্য দিকে সহজ সরল মানুষদের ধর্মের নামে তারা যে বোকা বানিয়ে আসছিলো, তাও ফ্লাশ হয়ে গেছে। খসে পড়েছে তাঁদের মুখোশ। এতে করে ম্যাস পিপলের কাছে তাদের গ্রহনযোগ্যতা প্রায় শুন্যের কোঠায়। এই সুযোগে যদি জামায়তের সকল প্রতিষ্ঠান ও আর্থিক সংগঠন গুলাও গুড়িয়ে দেয়া যায়, তাহলে মাথা তুলে দাড়ানোর শক্তিটা নষ্ট হয়ে যাবে তাদের। যেই কাজ টা ৪২ বছর আগে শুরু হয়া দরকার ছিলো, এতদিন পরে হলেও তার একটা সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।





তৃণমূল পর্যায়ে যেভাবে শুরুটা হয় জামাতি নেটওয়ার্ক





আমরা দেখেছি, মাদ্রাসাগুলোর কথা বাদ দিলেও একটা মফস্বল, গ্রাম কিংবা শহরের পাড়া মহল্লা ও কলোনী এরিয়াগুলোতে জামায়াত তার শিবীরের ফ্রন্ট দিয়ে শিশুকাল থেকেই গ্রুমিং শুরু করে দেয়। ট্যালেন্ট বাচ্চাকাচ্চাদের টার্গেট করে থ্রি ফোর এ পড়া অবস্থাতেই তাঁদের হাতে তুলে দেয় কিশোর কন্ঠ আর জুভানিল ভয়েস। সাহিত্যনুরাগি করার নাম দিয়ে শুরু করে দেয় ব্রেইন ওয়াশ আর ভুল ইতিহাসের চর্চা। ক্লাশ ফাইভে/এইটে স্কলার্স ফোরাম নামে বৃত্তি প্রদান করে আরো একধাপ কাছে টেনে নেয় শিশু কিশোরদের। ইসলামি ছাত্রশিবীরের এক ধরনের রিপোর্ট ফরম আছে যেখানে রেগুলার নামাজ ও কোরআন শরীফের একটা রুটিন ফলো করানো হয়। আপাতদৃষ্টিতে এতে খারাপ কিছু না থাকায় অভিভাবকরাও ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে। আদতে এই সকল রিপোর্ট, উইকএন্ডে মাহফিল ও আলোচনা অনুষ্ঠান হচ্ছে কমিউনিকেশন বিল্ড আপ করার পদ্ধতি। একবার যখন কোন কিশোর এই প্রসিডিওরের মাঝে ঢুকে পড়ে, তখন আর বের হবার কোন উপায় থাকেনা। ভালো কিছু প্রাক্টিসের পিছনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শিবীরের সাথে তাঁদের ইনভল্ভ রাখা। একসময় টার্গেটেড বাচ্চাদের তারা শিবীরের সমর্থক থেকে কর্মীতে রুপান্তর করে। স্পোর্টস, ডিবেট বা কুইজের মত ইভেন্টের মধ্য দিয়ে ইনভল্ভমেন্ট বাড়তে থাকে তারা। বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে অত্যন্ত সচেতন ভাবেই তারা এড়িয়ে যায় আমাদের দেশের সঠিক ইতিহাস। ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে সত্যিকার ধর্মীয় বিশ্বাসের উপরে এটে দেয়া হয় মৌলবাদ আর জিহাদি লেবাস। আর এতদিন ধরে গ্রুমিং করার ফলে সত্য মিথ্যার পার্থক্য বিচার করার ক্ষমতাও থাকেনা এই বাচ্চাগুলোর।



স্কুল পেরিয়ে কলেজের গন্ডিতে ঢুকার সাথে সাথে তাদের দিয়ে শুরু করানো হয় রাজনৈতিক কার্যকলাপ। ইসলামে যেখানে নারী নেত্রিত্ব কিংবা গণতন্ত্রকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেখানে তারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে ক্ষমতা দখল করতে চায় যে কোন মূল্যে। কলেজে থাকতেই মোটামুটিভাবে মিছিল মিটিং ও সমাবেশ বাদ্ধতামূলক করা হয় তাদের কিশোর কর্মীদের জন্য। তাদের প্রোভাইড করা হয় যাবতীয় সুবিধা ও টাকা পয়সা। কলেজ পাশ করলেই রেটিনা কিংবা ফোকাস এ ভর্তী করে দেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের একটা স্থান করে নেয়ার জন্য। প্রশ্নপত্র ফাঁস করা সহ নানান অনৈতিক উপায়ে তাঁদের পুট আপ করা হয় দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে। যারা ঢাকার বাইরে থেকে আসে, তাঁদের জন্য রয়েছে শিবীরের নিজস্ব মেস, বাসা। সেখানে রাতের পর রাত চলে ব্রেইন ওয়াশ। জিহাদের কথা বলে স্টিমুলেট করা হয় তারুন্যকে। দেয়া হয় ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা। এর মাঝ থেকেই কাওকে কাওকে বেছে নেয়া হয় হিটার হিসেবে। বোবামাজি থেকে সুইসাইড টিম পর্যন্ত তৈরি করতে দ্বিধা করেনা। এখন অনলাইন মিডিয়ার কারনে সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখা যায় তারা সমান ভাবে এক্টিভ। ছাত্রাবস্থায় সন্ত্রাসী কার্যক্রমের জন্যে তাদের আছে আছে প্রমোশন সিস্টেম। একটা সফল অপারেশনের পর বাড়িয়ে দেয়া হয় সুযোগ সুবিধা। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পার হলে চাকুরির সুব্যাবস্থা তো আছেই। জামাতি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সঙ্খ্যা তো কম নয়। ইসলামি ব্যাঙ্ক, দিগন্ত মিডিয়া থেকে শুরু করে তাঁদের সকল প্রতিষ্ঠানে রিক্রুট করা হয় ছোটবেলা থেকে গ্রুমিং করে আসা এই ছেলে পেলেদের। এরা যখন এই সকল বড় বড় প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হয়ে যায়, তখন নিজেদের ব্যাবসার সাথে সাথে চলতে থাকে নতুন আরেক ব্রেইন ওয়াশড প্রজন্ম গড়ে তোলার নীল নকশা...



বাংলাদেশে আর কোন রাজনৈতিক দল এতটা শক্তিশালী এবং প্ল্যান ওয়াইজ আগায় না তৃণমূল পর্যায়ে। কাজেই অভিভাবকগণ, আপনাদের কাছে অনুরোধ, একটু নজর দিন নিজের বাচ্চার দিকে। তাঁদের নৈতিক ও সঠিক ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করুন। সঠিক ইতিহাস তুলে দিন তাঁদের হাতে।





অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট





জামাতীদের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৭ থেকে ৯ ভাগ। তারা প্রতি বছর প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় করে শুধু রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করতে। এর মধ্যে, জঙ্গি কর্মকান্ড ছাড়াও সাংগঠনিক কর্মকান্ড পরিচালনা ব্যয়, রাজনৈতিক কর্মীদের বেতন, জনসভা আয়োজন ও অস্ত্র প্রশিক্ষণ।তাদের ১ হাজার ৫শ কোটি টাকা মুনাফার ২৭ শতাংশ আসে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে যার মধ্যে রয়েছে, ব্যাংক, বীমা ও লিজিং কোম্পানি। ২০ দশমিক ৮ শতাংশ আসে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা থেকে, ১০ দশমিক ৮ ভাগ আসে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান থেকে। ১০ দশমিক ৪ ভাগ আসে ওষুধ শিল্প ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান থেকে। ৯.২ শতাংশ আসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। ৮.৩ শতাংশ আসে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা থেকে। যোগাযোগ ব্যবসা থেকে আসে ৭.৫ শতাংশ এবং তথ্য প্রযুক্তি ও সংবাদ মাধ্যম থেকে আসে ৫.৮ শতাংশ। ‌(অধ্যাপক আবুল বারকাত, মৌলবাদীদের রাজনৈতিক অর্থনীতি, ২০০৫)





জামায়তের আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ





১. সংস্কৃতি সংগঠনঃসিএনসি, বাংলা সাহিত্য পরিষদ, স্বদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদ, উত্সঙ্গ, সৃজন চিন্তন, মৃত্তিকা একাডেমী, প্রতিভা ফাউন্ডেশন, শহীদ মালেক ফাউন্ডেশন, কিশোর কণ্ঠ ফাউন্ডেশন, সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী, বিপরিত উচ্চারণ, পল্টন সাহিত্য পরিষদ, ফররুখ পরিষদ, চত্বর সাহিত্য পরিষদ, কিশোর কলম সাহিত্য পরিষদ, ফুলকুঁড়ি সাহিত্য পরিষদ, নতুন কলম সাহিত্য পরিষদ, আল হেরা সাহিত্য পরিষদ, মাস্তুল সাহিত্য সংসদ, সম্মিলিত সাহিত্য-সাংস্কৃতিক সংসদ, স্পন্দন সাহিত্য পরিষদ, রেলগাছ সাহিত্য পরিষদ, কবি সংসদ বাংলাদেশ, কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ সাহিত্য সংসদ, কানামাছি সাহিত্য পরিষদ, অনুশীলন সাহিত্য পরিষদ, শীলন সাহিত্য একাডেমী, পারফর্মিং আর্ট সেন্টার, সংগ্রাম সাহিত্য পরিষদ, উচ্ছ্বাস সাহিত্য সংসদ, ইসলামী সাহিত্য পরিষদ, হিলফুল ফুজুল, দাবানল একাডেমী, মওদুদী রিসার্চ সংসদ, বাংলাদেশ সাহিত্য কেন্দ্র নামে ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী [বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের কপি]



২. প্রিন্টিং আই মিন প্রকাশনী বাণিজ্যঃসিদ্দিকীয়া পাবলিকেশন্স, আধুনিক প্রকাশনী, প্রীতি প্রকাশন, কিশোর কণ্ঠ প্রকাশনী, ফুলকুঁড়ি প্রকাশনী, মিজান পাবলিকেশন্স, ইষ্টিকুটুম, আল্পনা প্রকাশনী, গণিত ফাউন্ডেশন, প্রফেসর’স, কারেন্ট নিউজ, সাজ প্রকাশন, সৌরভ, সাহিত্যকাল, নবাঙ্কুর, সাহিত্যশিল্প, শিল্প কোণ, আযান, অনুশীলন, ফুলকলি, দিগন্ত, পাঞ্জেরী, আল কোরআন প্রকাশনী,প্রফেসরস গাইড, Youth wave, পৃথিবী।



৩. কোচিং বাণিজ্যঃ রেটিনা,প্রবাহ, ফোকাস, কনক্রিট, ইনডেক্স, রেডিয়াম, অপটিমাম, শুভেচ্ছা, সাকসেস কোচিং সেন্টার।



৪. ব্যাংক প্রতিষ্ঠানঃ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ইসলামিক ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টম্যান্ট লিমিটেড,



৫. ইন্স্যুরেন্সঃ ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোঃ লিঃ, ইসলামী ইন্সুরেন্স কোঃ লিঃ, তাকাফুল ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স



৬. ডেভেলাপারঃ কোরাল রীফ ,মিশন ডেভেলাপারস, এস.এ.এফ,এম.ডি.সি গ্রুপ, কেয়ারী,ইনটিমেট হাউজিং, সোনারগাঁ হাউজিং, লালমাটিয়া হাউজিং, সিলভার ভিলেজ হাউজিং, ওয়ান সিটি, পিংক সিটি, আবাসন সিটি।



৭. বাস সার্ভিসঃ পাঞ্জেরী, আবাবিল



৮. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি(আইআইইউসি), এশিয়ান ইউনিভার্সিটি, সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি, ইউ আই ইউ,ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ টেকনিক্যাল কলেজ, মানারত (স্কুল আর বিশ্ববিদ্যালয়), গ্রীন ইউনিভার্সিটি, লাইসিয়াম কিন্ডারগার্টেন, ইসলামী ব্যাংকের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো। মাদ্রাসার সংখ্যা অসংখ্য (আলিয়া আর কওমি মিলিয়ে)



৯. সংবাদপত্রঃ দৈনিক সংগ্রাম, দৈনিক নয়া দিগন্ত, দৈনিক আমার দেশ, সাপ্তাহিক সোনার বাংলা।



১০. টিভি চ্যানেলঃ দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি।



১১. হাসপাতালঃ ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ,ইউনাইটেড হাসপাতাল, ইবনে সিনা, ফুয়াদ আল খতিব মেডিকেল ট্রাষ্ট।



১২. ফার্মাসিউটিক্যালঃ ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, বায়োফার্মা ল্যাবোরেটরীজ লিমিটেড, কেয়ারী সিন্দাবাদ।





আসুন বয়কট করি এই প্রতিষ্ঠানগুলো।



দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে আমাদের। হয় জামায়াত শিবীর পাকিস্তান, না হয় আমরা...৪২ বছর ধরে যেই কালসাপ দুধ কলা দিয়ে পোষা হয়েছে, তার ছোবল থেকে রক্ষা পাচ্ছেনা আম জনতা, হয়তো রক্ষা পাবেনা আপনার সন্তানও, প্লিজ, সচেতন হউন আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মের দিকে তাকিয়ে।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

মশিকুর বলেছেন:
যেকোনো দলের চেয়ে জামাতের স্ত্রাকচার স্ট্রং মনেহচ্ছে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: হুম, তবে এইবার জামাত আর আগের মত দাড়াতে পারবে না।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে। তবে কোন নির্দোষ প্রতিষ্ঠানকে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে উল্লেখ করা অন্যায়। পাঞ্জেরী বাস সার্ভিস এবং পাঞ্জেরী ইসলামিক পাবলিকেশন্স হয়তো বা জামায়তের প্রতিষ্ঠান হতে পারে। তবে পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স এর সংগে যুক্ত নয়। প্রয়োজনে একটু খোঁজ নিয়ে লেখাটা এডিট করে দিন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: খোঁজ নিয়েই তো লিখলাম

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মো : সোহেল রানা বলেছেন: তাদের এই কর্মকান্ডের বিপরীতের আপনাদের কি প্রগ্রাম আছে তা তো উল্লেখ করলেন না। অভিভাবকগণ তাদের সন্তানকে শিবির থেকে ফিরিয়ে অবশ্যই আরো ভাল কোন জায়গাতে দিবে। কিন্তু সেই সমাধানটাও তো দিতে হবে। সেই জানতে চাচ্ছি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: তাঁদের বিপরীতে আমাদের কি প্রোগ্রাম আছে মানে !!

অভিভাবক গণ সন্তান কে কোথাও দেয়ার দরকার টা কি ? ধর্মীয় শিক্ষার জন্য ভালো বই আছে, মুরুব্বিরা আছেন, মক্তব- মসজিদ আছে, মাদ্রাসা আছে। নৈতিক শিক্ষা তো আমরা ফ্যামিলি থেকেই পাই। আর ইতিহাস শিখানোর জন্য আমাদের দেশে তো ডকুমেন্টস এর অভাব নেই।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মামুন রশিদ বলেছেন: তাদের ইকোনমিক গ্রাউন্ড অনেক স্ট্রং ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: হুম, আমরাই তো দিন দিন তাঁদের স্ট্রং হবার সুযোগ দিয়েছি মামুন ভাই। এখন তার প্রায়শ্চিত্ত করছি বোমায় মারা পড়ে।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: খুবই সুন্দর পোস্ট।যত্ন করে লিখা । প্রিয়তে নিলাম।

১।জামাতে ইসলাম নয়,জামাতে মওদুদী বলেই আমেরিকা সহ ইহুদীসংঘ এদের রক্ষা করতে চায় । যাতে তাদের নীল নক্‌শা বাস্তবায়ন করতে পাররে ।
Click This Link

২।জামাতীরা জাহান্নামী ।
Click This Link

৩।কসাই কাদের মোল্লা কতটুকু ইসলামী আন্দোলনের একনিষ্ঠ কর্মী ছিলো ?
Click This Link

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

লাল চাঁন বলেছেন: দারুন বলেছেন +

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

পুরানপাপী (শুধু চেহারা বদল) বলেছেন: বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে ইসলামিক শব্দ যুক্ত থাকলেও তা জামায়াতের নয়। খোঁজ খবর নিয়ে এডিট করে দেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: যেমন ? কোন কোনটা ?

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

ভুক্তভোগী বলেছেন: জামাত-শিবিরের একটা ভাল দিক হলো তাদের কর্মীদের মাঝে ভাই ভাই বোধ খুব প্রবল যা আর কোন দলের মাঝে নাই ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: জামাত শিবিরের কোন দিক ই ভালো না। এটা বরং অন্য দলগুলোর ব্যার্থতা যে তাঁদের ইউনিটি স্ট্রং না :(

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

কাজী রিয়াজ বলেছেন: সুন্দর লেখটির জন্য ধন্যবাদ কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে এই কথাগুলো আমরা সবাই জানি এবং জেনেও কিছু করতে পারছি না কারন এর সাথে আমাদের চলমান স্বার্থবাদী রাজনীতি জড়িত। বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে? ক্ষমতার রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তন স্বম্ভব নয়। আপনি, আমি, আমরা শুধু বলেই যাব, কাজের কাজ কিছু হবে না। রেটিনাও থাকবে, ইসলামী ব্যাঙ্কও থাকবে, ইবনে সিনাও থাকবে প্রয়োজনে মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো প্রতিষ্ঠান থাকলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে, কারন ভাগ বাটোয়ারাতো সবাই পায়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :(

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বাংলাদেশে যে কোন দলের চেয়ে অনেক স্ট্রং এবং প্ল্যানড কার্জকর্ম করে তারা। এদর সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদল হিসাবে এনলিস্টেড করা হোক।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: নতুন করে আর কি হবে, সে তো হয়েই আছে।

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আফসোস, শিবিরের লোক জন যে কেন আমাকে ছোটবেলায় সিলেক্ট করল না!!!! মনে হয় ছোটবেলায় গাধা ছিলাম !!!! এত ভালো স্ট্রাকচার ওদের, ওয়াও!!!

তন্ময় ভাই, ওদের কি আসলেই সুইসাইড স্কোয়াড আছে ????? টিভি বা সংবাদ পত্রে কিন্তু দেখি নাই !!! please clarify

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: কোন সোর্স দিতে পারলাম না, তবে নিজ অভিজ্ঞতা থেকে জানি ।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট তন্ময়। এসবের দরকার আছে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: থ্যাঙ্কু হামা ভাই, প্রায় সবাই ই জানে এইগুলা। তারপরেও আবার নক করলাম।

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২

সায়েম মুন বলেছেন: সব সেক্টরে দেখি ইনভেস্টমেন্ট। এত সব প্রতিষ্ঠান আছে তাদের!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্যি

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

কবি ইমতিয়াজ হোসেন বলেছেন: ফটোতে টুপি ,দাড়ি ,ইসলামকে অবমাননা করা হয়েছে

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: না, স্পষ্টভাবেই ফটোতে জামাতিদের কে অবমাননা করা হয়েছে। দেখানো হয়েছে তারা ইসলাম কে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে। আপনি একজন সত্যিকার মুসলমান হলে আপনার ও উচিৎ জামাতি কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করা।

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৮

খন্দকার আরাফাত বলেছেন: ধরে নিলাম দেশের মোট জনসংখ্যার ৫০ ভাগ আওয়ামিলীগ ও নাস্তিক। তারা আপনার কথা মত এসব পন্য বর্জন করলো। যারা খাঁটি আওয়ামিলীগ ও নাস্তিক তারা এমনিতেই এসব বর্জন করেছে।

কিন্তু ৫০ ভাগ আপনার কথা শুনবেনা। তারা আপনার এই পোস্ট পড়ে বর্জন তো করবেই না আরও বেশী করে ওসব পন্য কিনবে বা ব্যবহার করবে বা তাদের গ্রাহক হবে ।

কারণ আমাদের মানসিকতা এমন হয়ে গিয়েছে " আওয়ামিলীগ কোন ভালো কথা বললে বি এন পি জামাত তার বিপরীতটা করবে " এবং " বি এন পি কোন ভালো কথা বললে আওয়ামিলীগও তার বিপরীতটা করবে "

এটাই বাস্তবতা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বুঝলাম না। আওয়ামিলীগ এর সাথে আবার নাস্তিক জোড়া লাগালেন কেন ? আওয়ামীলিগ একজন মানুষের রাজনৈতিক পরিচয়, নাস্তিক হচ্ছে ধর্মীয়। আর আওয়ামী/বিএনপি/আস্তিক/নাস্তিক সবারই জামাতি পন্য বর্জন করা উচিৎ।

আমার কথা শুনার দরকার নাই, লেখাগুলা অনুধাবন করলেই হবে। তাও যদি না করে, তাহলে লসটা তো তাঁদের নিজেদেরি। আওয়ামীলীগ ভালো কিছু করলে ভালো, খারাপ কিছু করলে খারাপ। সেইম এজ বিএনপি। ভালো সবসময় ভালো, খারাপ সবসময় খারাপ, তা সে যেই করুক না কেন।

এটাই বাস্তবতা।

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

সন্দীপ হালদার বলেছেন: জামাত-শিবিরের যে বিশ্লেষণ করেছেন টা ভাল লেগেছে। তবে শুধু বয়কট করাই সমাধান না। তাদের রাজনৈতিক আদর্শকে মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজন শক্তিশালি রাজনৈতিক আদর্শের।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সহমত। শক্তিশালি রাজনৈতিক আদর্শের প্রয়োজন আমাদের।

১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

প‌্যাপিলন বলেছেন: আমি একই দিনের একটি জনপ্রিয় ম্যাগাজিনের প্রথম শেষ ইনার কাভারের দুটি লিঙ্ক দিচ্ছি - এবার আপনি কি বলবেন!

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জামাদের আদর্শের কাছে বারবার বিক্রি করে দিচ্ছে সুশীল, বুদ্ধিজীবি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাহক, ধারক, প্রচারক ও প্রসারকরা। কিন্তু দোষ হয় আমজনতার, রুখে দাড়াতেও বলে তাদেরকেই সবার আগে, মারও খায় তারাই

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

প‌্যাপিলন বলেছেন: লিঙ্ক দুটি ঠিক ভাবে কাজ করছেনা। এই তারিখের সমকালের সাপ্লিমেন্ট কালের খেয়ার কভার, আর ইনার ব্যাককভার লক্ষ্য করুণ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: দেখলাম। কর্পরেট বেনিয়াদের কাছে বিক্রি হয়ে যায় চেতনা :(

১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: আপনার জানায় ভুল আছে। প্রয়োজনে উক্ত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে গণজাগরণ মঞ্চ কিংবা উদীচী'র কোন সদস্যকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: কোন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বলছেন ?

২০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: জামাতে ইসলাম এরা ইসলামের কোন দল নয়,এরা জামাতে মওদুদী। এরা ইহুদি- আমেরিকার দালাল। এদের মুল প্রতিস্ঠাতা আবুল আ'লা মওদুদী ছিলো প্রথমে ব্রিটিশদের এজেন্ট,পরে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্হা সিআইএ এর এজেন্ট হয় । এই তথ্য জানা যায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এর গোয়ন্দা সংস্হা কেজিবি কর্মকর্তা দোমিত্র মিত্রোখিন রচিত "মিত্রখিন আর্কাইভ" হতে।আরো জানা যায় সে সৌদি আরবে গিয়ে মার্কিন তেল কোম্পানী গুলোর মাধ্যমে সিআইএ হতে অর্থানুকুল্য লাভ করতো এবং এখনও তা অব্যহত আছে । শুধু এই কারনে বাংলাদেশের যে কোন দল বা সংগঠনের তুলনায় জামাত অর্থনৈতিকভাবে অনেক বেশি শক্তিশালী ।
এইরকম সারাবিশ্বে বহু নামধারী ইসলামী সংগঠন পরিচালিত হয় সিআইএ এবং এধরনের গোয়ন্দা সংস্হা গুলোর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায়। ইহুদিসংঘ - আমেরিকার গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এরা ইসলাম প্রতিষ্ঠার দোহাই দিয়ে জিহাদের জিগির তোলে,সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে ইসলামকে অভিযুক্ত করার সুযোগ করে দেয়।মুলতঃ তারা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের নীলনক্‌শাই বাস্তবায়ন করে ।
যেখানে হাদীছ -এ বলা হয়েছে,"মুসলমান ঐ ব্যক্তি,এদের মাধ্যমে যার হাত ও যবান হতে অপর মুসলমান নিরাপদ।"
তাই যারা ১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে ,লক্ষ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে-লুটপাট করেছে এবং আজকে যারা ঐ সমস্ত অপরাধীকে রক্ষার জন্য একই রকম মানুষকে নৃশংসভাবেবোমা মেরে হত্যা করে -জুলুম করছে তারা কি করে ইসলামের অনুসারী হতে পারে ।
অথচ হাদীছ -এ বলা হয়েছে " ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে গরিব - যে ক্বিয়ামতের দিনে পাহাড় পরিমাণ নেকী নিয়ে উঠবে, মনে করবে সে নিশ্চিত জান্নাতী। কিন্তু এরপর তার একের পর এক পাওনাদাররা আসবে। যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে। যাদের উপর সে জুলুম করেছে । তখন তার নেকি দ্বারা তাদের সে হক্ব আদায় করা হবে। এরপরও আরো পাওনাদার বাকি থেকে যাবে। তখন বাকি পাওনাদারদের ( যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে ) গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। কিছুক্ষণ পূর্বে যে ব্যক্তি ছিল নিশ্চিত জান্নাতী এখন সে ব্যক্তি হয়ে পড়বে নিশ্চিত জাহান্নামী।”
ইসলামের পরিভাষায় হক্ব দু'প্রকার ।এক-হক্কুল্লাহ্‌ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্‌পাকের হক্ব , দুই-হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব ।বলা হয়েছে তওবা করলে হক্কুল্লাহ্‌ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্‌পাকের হক্ব ক্ষমা পাওয়া যায় , কিন্তু হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব আল্লাহ্‌ ক্ষমা করেন না , যতক্ষন পর্যন্ত যার হক্ব সে ক্ষমা না করবে ।
আর তাই জামাতে ইসলাম এরা ইসলামের কোন দল নয়,এরা জামাতে মওদুদী।
এরা ইহুদি- আমেরিকার বন্ধু।
এদের মাধ্যমে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিই এ কথা প্রতিষ্ঠা করতে চায় ইসলাম মানেই সন্ত্রাসবাদ বা টেররিজম,মুসলমান মাত্রই টেররিস্ট বা সন্ত্রাসী। এদের এই পৃথিবী হতে নির্মূল করতে হবে ,নয়তো সারা বিশ্বে শান্তির আশা করা দূরাশা মাত্র।
মুসলমান মাত্র এ কথা কারোই অজানা নাই যে,সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ও ইসলামের আজ সবচেয় বড় শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তি।বিশ্ব সভ্যতাকে রক্ষা করতে টেররিজম দমনের নামে ইসলাম এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তি। তারা তাদের অত্যাধুনিক সমর শক্তি নিয়ে প্রবল বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়ছে একের পর এক মুসলিম দেশের উপর ।চৌদ্দশত বছর যাবত পুষে রাখা প্রবল আক্রোশে বিমান-ক্ষেপনাস্ত্র-ড্রোন হামলায় শহীদ করছে লক্ষ লক্ষ সাধারন মুসলমান।
আর এই বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিই তাদের পরিপূর্ণ কুটনৈতিক শক্তি ব্যয় করেছিলো তাদের '৭১ এর নীল নক্‌শা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত জামাতে মওদুদীর কসাই কাদের মোল্লাকে রক্ষা করার জন্যে।
আশ্চার্য হওয়ার কিছ নেই,এইটাই স্বভাবিক আমেরিকা সহ ইহুদীসংঘ তাদের নীল নক্‌শা বাস্তবায়নকারীদের রক্ষা করতে চাইবে।
বুঝে নিন তারা কতটুকু ইসলামী আন্দোলনের একনিষ্ঠ কর্মী ?
Click This Link

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ালো জিনিস তুলে ধরেছেন

২১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: জামাতের শুধু পন্য ও প্রতিষ্ঠান না জামাতি সবগুলারেই বর্জন করতে হবে।
সময় অনেক বেশি পার হয়ে গেছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সহমত

২২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

রাজীব দে সরকার বলেছেন:
ভালো লিখেছিস

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ দাদা

২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, জামাত এত স হজে যাইবো না। যারা জামাতের হইয়া আন্দোলনে গিয়া মরছে তাগো পরিবাররে যেই ন গদ স হায়তা দিতাছে এইটা অগো লিগা খুবই ইফেক্টিভ। তার উপর মাদ্রাসার সাথে জামাতের এলায়েন্সের ফলে তৃণমূল পর্যায়ে এদের কর্মীর অভাব নাই। মাদ্রাসার খেজুর গুলান স্বতঃপ্রণোদিত হইয়াই জামাতরে হেল্পায়।

এতকিছুর পরও কিন্তু জামাতের সাপোর্ট কমবো না তার সবচেয়ে বড় কারন শেখ হায়েনার দলের বিশাল বিশাল কুকীর্তি আর দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের কারনে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ং টার্ম প্ল্যান দরকার এতে বিতাড়িত করতে হলে।

২৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

ইলুসন বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য যে মূলধারার দুটি রাজনৈতিক দলই জামাতকে বছরের পর বছর শিকড় গাড়তে দিয়েছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আফসোস

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমার বিশ্বাস ইদানিং জামায়াত ফান্ডিং দিয়া বিদেশেও স্টুডেন্ট পড়তে পাঠাচ্ছে। বিদেশীদের কাছে ভুল ইতিহাস জানানোর জন্য আর ইন্টারন্যাশনাল লিংক স্ট্রং করার জন্য।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সর্বনাশ

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কিছু মৌলিক প্রশ্ন করা যায়?

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আওয়ামীলীগ দলীয়ভাবে জাতিকে কী কী দিয়েছে? একটা তালিকা দিন, শুধু সেগুলোর সেবাই আমরা নিবো।

ব্যাঙ্ক, বীমা, হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ, আবাসন ---এগুলো কি অবৈধ কিছু? দুর্নীতি? কালো টাকার ফসল? লুটের মাল?

নাকি জামাত-শিবির সমর্থকরা দেশের নাগরিক নন বলে এসব কিছু ব্যবসা করার বৈধতা রাখেন না?

স্কুল-কলেজ-ব্যঙ্ক-কোচিং না দিয়ে যদি মাদ্রাসা দিত, ছাত্রলীগের মত মদ-জুয়ার আখড়া দিতো, বস্তিতে মাদক ব্যবসা করতো, বা হোটেলগুলোতে পতিতালয় খুলে বসতো, বা চোরাকারবারি করতো, শেয়ার লুটে খেত---সেটা বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবাজদের সাথে ভাল যেত?

সরকারের নেতারা তাদের অবৈধ উপার্জন হালাল করতে যেমন মাৎসজীবিকার কথা বলেন---জামাত-শিবির সেকরকম কিছু করছেনা তো?

জামাত-শিবির ২-৩% জনসমর্থন নিয়ে যদি এতগুলো গঠনমূলক কর্মকান্ড, প্রতিষ্ঠান সততার সাথে পরিচলনা করতে পারে, তাহলে ৮০% জনসমর্থন নিয়ে আওয়ামীলীগ-বি এন পি মিলে সেই অনুপাতে কাজ করলে এ দেশ মালেশিয়া হয়ে যেত । তারা তো আছেন কুপাকুপি নিয়ে। তারেক-কোকো-সুরঞ্জিত-আবুল হোসেনের মত একটা কেস দেখান জামাত-শিবিরের বিরুদ্ধে ।


এত হাজার কোটি টাকা জামাতের, এত লবিং এর ভয় পক্ষ শক্তির---তার মাঝে দুর্নীতি থাকবেনা তা কি করে হয়---তদন্ত করে সেটাই বরং প্রকাশ করুন।

কিন্তু সেটা না করে পেপসি ইহুদি কোম্পানি বলে সেটা খাবোনা, বেনারসি ভারতীয় শাড়ি বলে সেটা পড়বোনা, আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদী দেশ বলে সে দেশে যাবনো--- এই সব উদ্ভট আদর্শ দিয়ে সামনে আগানো যায়না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধর্ম না যে সেটা দিয়ে কোনটা গ্রহণ হালাল আর কোনটা হারাম সেটা নির্ধারণ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.