নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা রাখো পৃথিবীর যতো অসম্ভবে

দীপংকর চন্দ

হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!

দীপংকর চন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হারিকেন হারিয়ে যাওয়ার ক্ষতি

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৬



হারিকেন হারিয়ে যাওয়ায় ভীষণ ক্ষতি হলো আমাদের বিজলী বাতি এলো ঘুচে গেলো রাত আর দিনের তফাৎ আমরা ভুলে গেলাম কখন ঘুমাতে হয় কখন জাগতে হয় কী নিবিড় ইন্দ্রজাল রচিত হলো আমাদের চারপাশে সন্মোহিত দ্বিপদের মতো নির্বিকার চলাফেরায় অভ্যস্ত হলাম আমরা নির্বিবাদে শিকেয় তুলে রাখলাম প্রবাদতুল্য জীবনচক্রকে মন আর মেধা উত্তেজনা সুপ্রাচীন জৈবিক উদ্দীপনা আমরা হারিয়ে ফেললাম অক্লেশে নির্জীব শরীর অভিনিবিষ্ট করলাম আলোর তপস্যায় অথচ আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হলাম অন্ধকারের প্রায়োগিক দিক আঁধারের প্রয়োজনীয়তা উপকারিতা

হারিকেন হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে নিশ্চুপ শুয়ে রইলো অপঠিত ইতিহাসে সীমাহীন অসচেতনতায়


ছবি: সংগৃহীত

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অথচ আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হলাম অন্ধকারের প্রায়োগিক দিক আঁধারের প্রয়োজনীয়তা উপকারিতা ।

দারুণ বলেছেন ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

শুরুতেই আপনার আন্তরিক উপস্থিতিতে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা থাকছেই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন ভাই। অনেক। সবসময়।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৯

শায়মা বলেছেন: নীল হারিকেনের ছবিটা খুবই সুন্দর!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক শায়মা।

উপস্থিতিতে অশেষ কৃতজ্ঞতা।

ছবিটা অন্তর্জাল থেকে সংগৃহীত।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: বাংলা মায়ের গনতন্ত্র নামক হাড়িকেনটিও হারিয়ে গেছে বলে লাশ ফেলানো আর ক্রসফায়ারের হিড়িক পড়ছে ;)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়। অনেক।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন।

হারিকেনকে মিস করি। খুব ছোটবেলা এর অালোতে পড়েছিলাম। বিশেষ করে মামার বাড়িতে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।

এবং কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক। সবসময়।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৯

এম এম করিম বলেছেন: "আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হলাম অন্ধকারের প্রায়োগিক দিক আঁধারের প্রয়োজনীয়তা "

সুন্দর লিখেছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ করিম ভাই।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সুন্দর । অতি চমৎকার।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক পার্থ ভাই।

ভালো আছেন আশাকরি।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৮

অরুণ কুমার মজুমদার বলেছেন: বনফুলের নতুন সংস্করণ!

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অরুণ।

শুভ হোক সব।

আশাকরি দীর্ঘপথ একসাথে পাড়ি দেবো আমরা।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৯

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অথচ আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হলাম অন্ধকারের
প্রায়োগিক দিক আঁধারের প্রয়োজনীয়তা উপকারিতা



আমিও কোট করলাম এই লাইনগুলোই!

হারিয়ে গেছে সেই চিমনি,সলতে,হারিকেন
হারিয়ে গেছে আবছা আলো আধারির খেলা
এসেছে বিজলীবাতি,ইন্টারনেট_মুঠোফোন!


অনেক ভালোলাগা রইল, ভালো থাকুন চন্দ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নচারী গ্রানমা।

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।

//হারিয়ে গেছে আবছা আলো আধারির খেলা//

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৩২

জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার পোস্টটাতো একটি বৈজ্ঞানিক উপস্থাপন!

এটা অত্যন্ত সত্যি কথা আমাদের ব্রেনের সুপ্রাকায়াজম্যাটিক নিউক্লিয়াস যা আমাদের দেহের অনেক জৈবিক ছন্দ নিয়ন্ত্রণ করে (অনেকেই এটাকে দেহঘড়িও বলে থাকেন) তার কাজ অনেকটাই আলো-আঁধারের উপর নির্ভরশীল।আমাদের দেহের জৈবিক কার্যাবলীতে আলো ও অন্ধকারের ভূমিকা অপরিসীম।যেমন রাত শুরু হওয়ার সাথে সাথে আমাদের ব্রেনে ঘুম উদ্দীপক মেলাটোনিন নিঃসরণ শুরু হয় এবং রাত যত বাড়তে থাকে এর নিঃসরণ পরিমাণও তত বাড়তে থাকে।হারিকেনের লাল আলোর চেয়ে টিউবলাইট ও এনার্জি সেভিং বাল্ব এর আলো অনেক বেশী ক্ষতিকরও বটে।সামগ্রিক বিষয় বিবেচনায় আপনার এই লেখনিটি অসাধারণ মনে হয়েছে।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই দীপংকর চন্দ্র এরকম একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মুগ্ধতা মবীন ভাই!

আপনার লেখায় লেখায় আমার প্রিয় পাতা ভরে উঠছে!

মন্তব্যও প্রিয়তে!

আপনার অসাধারণ মন্তব্য ভিন্ন মাত্রা যুক্ত করলো আমার লেখার সামান্য চেষ্টায়।

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:০৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: রূপকার্থে হারিকেন ব্যবহার করেছেন সেটা বুঝতে সমস্যা হয় নাই। কিন্তু এর আড়ালের বিষয়টা ঠিক মেলাতে পারছি না। মাথায় বেশ কয়েকটা বিষয় এসে ভিড় করেছে কিন্তু কোনটা সঠিক হবে বুঝতে পারছি না। তবে আমি না বুঝলেও সমস্যা নাই। চমৎকার লিখেছেন দীপংকর।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।

//তবে আমি না বুঝলেও সমস্যা নাই।//

না, আপনি না বুঝলে সমস্যা আছে।

আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন, আপনার যে কোন ভাবনাই সঠিক।

আমার মতে, যে কোন লেখা উপস্থাপিত হবার পর পাঠকের যে কোন ধরনের উপলব্ধিই চরম এবং পরম সত্য।

সুতরাং যে কোন ভাবনার প্রতি শ্রদ্ধা থাকছেই।

থাকছে অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: হারিয়ে যাওয়া হারিকেন ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

ভিটামিন সি বলেছেন: আমার এসএসসি পর্যন্ত পড়াশোনা এই হ্যারিকেনের আলোতেই।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।

জানবেন শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক ভালো। সবসময়।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: +++++

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

প্রিয় কথাসাহিত্যিকের উপস্থিতির প্রতি শ্রদ্ধা আমার সবসময়।

এবং কৃতজ্ঞতা।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক। অনেক।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লোড শেডিং এর সময় একসময় হারিকেন জ্বালাতে দেখতাম । গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেলেও । এখন খুব সম্ভবত গ্রামেও হারিকেন নেই। মানুষই হারিয়ে যায় প্রতিদিন । হারি কেন হারি য়ে যাবেই। তবে আপনার লেখনি বেশ হয়েছে ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক কবি।

সবকিছুই হারায় হয়তো!

হয়তো জীবনের ধর্মই তাই!

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

"আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হলাম অন্ধকারের প্রায়োগিক দিক আঁধারের প্রয়োজনীয়তা "+++++

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এবং কৃতজ্ঞতা।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দীপংকর,

আমরা শনাক্ত করতে ব্যর্থ হই নাই। তবে দ্ব্যর্থতার আলোতে সম্মোহিত হচ্ছি ঠিক। নিশ্চয়ই সচেতনতা জরুরী !

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক অন্ধবিন্দু।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

হয়তো সন্মোহন!

এবং যাঁরা সচেতন, অনিঃশেষ শুভকামনা তাঁদের প্রতি।

এবং তাঁদের প্রতিও যাঁঁরা সচেতন হবার চেষ্টা করেন প্রতিনিয়ত।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১০

এনামুল রেজা বলেছেন: হারিকেন হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে নিশ্চুপ শুয়ে রইলো অপঠিত ইতিহাসে সীমাহীন অসচেতনতায়[/su

হুম। :(

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।

শব্দের শক্তি অনেক।

ছোট্ট একটি শব্দও অশেষ অনুপ্রেরণায় ভাসাতে পারে মানুষকে।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

জুন বলেছেন: হায় হারিকেন তুমি যে কি প্রয়োজনীয় একটা জিনিস তা আমি টের পেয়েছিলাম হাড়ে হাড়ে যখন কিছুদিন চাকুরী সুত্রে গ্রামে থাকতে হয়েছিল :(

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা

অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন।

এখন আলো প্রায় ঘরে ঘরে।

হারিকেনের চেয়ে অধিক কার্যকর বিদেশী কিছু আলোকউৎস আলোকিত করছে এখন অনেক গ্রামকেও!

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব সুন্দর লেগেছে| যতিচিহ্ন কি ইচ্ছে করেই বর্জন করেছেন?

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

একটি সুনির্দিষ্ট কারণে আপাতত বর্জিত হয়েছে যতিচিহ্ন।

শুধু এই লেখাটিই নয়, সম্পূর্ণ যতিচিহ্নবিহীন একটি বইয়ের প্রতি এবারের বইমেলায় আস্থা রেখেছেন আমার একজন সম্মানিত প্রকাশক।

"অবাস্তব কথা জল বৃক্ষ ফল"

এ বিষয়ে কোন একদিন কথা হতে পারে ভাই। তাতে আমি অন্তত উপকৃত হবো আশাকরি।

শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৫৬

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আপনার লেখা নিয়ে বলার কিছু নাই---খুব খুব ভাল লিখেন, পাঠককে ভাবনার জালে আটকে ফেলেন।

শুভ কামনা জানবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক কবি, সুলেখক।

দৃষ্টিতে ভালোলাগা থাকলে যে কোন সামান্য লেখাও ভালো লাগায় সিক্ত হয়।

কৃতজ্ঞতা।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ময়ূরাক্ষী।

কৃতজ্ঞতা।

আপনাকে কিন্তু ভালো থাকতেই হবে। অনেক।

অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছেই। সবসময়। এবং সবসময়।

২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০১

বৃতি বলেছেন: ভাল লাগলো :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক বৃতি।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২২

এহসান সাবির বলেছেন: আমাদের বাসায় আছে এখনো, শেক টেক দেবার কাজে ব্যাবহার কর হয়, তবে বিজলি চলে গেলে আর হারিকেন জ্বালানো হয় না।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই।

আপনার উপস্থিতি অজান্তে ভালো করে দেয় মন।

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

২৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,




হারিকেন বাতিতে আধো আলো আধো আঁধারে হোচট খেতে হলো এতোদিনের চলা পথের মাঝে দাড়ি , কমা না থাকাতে ।
বিজলি বাতির আলোতে এ হোচট খাওয়া ঘুচে যাবে হয়তো সামনের দিনে । তবে আয়েশ করে হারিকেন এর আলোতে পথ চলাও মন্দ নয় ।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।

শুরুতেই ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তরের বিলম্বের জন্য।

যতি না থাকায় ক্ষতি আছে হয়তো!

আমার এই বইমেলায় প্রকাশিত "অবাস্তব কথা জল বৃক্ষ ফল" বইটি পুরোটাই যতিচিহ্নহীন!

পাণ্ডুলিপির প্রতি আস্থা রাখার জন্য প্রকাশককে ধন্যবাদ।

পাঠকদের প্রতি ধন্যবাদ অনেক অনেক।

অনেকের হয়তো এই যতিহীনতায় ক্লেশ হবে।

তবু নিরীক্ষার প্রতি আপনাদের ভালোবাসার দৃষ্টি প্রার্থণা রইলো শ্রদ্ধেয়।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

২৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,





ভালো লাগলো আপনার নিঃসঙ্কোচ জবাবটি ।
নিরীক্ষন হয়তো আগামীর কোনও তত্ত্বকে মজবুত করে, ভিত্তি দেয় । কিন্তু ঐ একবারই বা দু'বার । কখনই ধারাবাহিক নয় ।
আমরা ডাল-ভাতে অভ্যস্ত । ঘি-ভাত মাঝে মাঝে চলতে পারে , সার্বক্ষনিক নয় । সেটা ভেবেই আগের মন্তব্যটি করা ।

প্রকাশক আপনার বইয়ের প্রতি আস্থা রেখে ব্যতিক্রম একটি দৃষ্টান্ত রেখেছেন । অবশ্যই তিনি সাহসী ধন্যবাদের যোগ্য । পাঠকরাও হয়তো তাই ।

হঠাৎ হঠাৎ এরকম নিরীক্ষন এর মায়ায় পড়েই তো মন্তব্য করলুম ।

দীপকের ঔজ্জ্বল্য নিয়ে ভাস্বর হয়ে উঠুন দিনে দিনে ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা পুনরায় শ্রদ্ধেয়।

আমি আসলে প্রকৃতঅর্থে কোন বিষয়েই তেমন যোগ্যতা রাখি না।

নিজের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন বলেই হয়তো তেমন কোন উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই আমার।

তেমন কোন অর্জন নেই বলে কোন কিছু হারাবার ভয় নেই।

হারাবার ভয় না থাকায় নিরীক্ষা করার চেষ্টা করি নিজের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে।

জীবন তো একটাই শ্রদ্ধেয়। ক্ষুদ্র এই জীবনকাল নিয়ে নিরীক্ষা করার সুযোগ হাতছাড়া করলে অন্য কোন জীবনও যে নেই হাতে জীবন যাচাই করে দেখার মতো!

বাকি রইলো পরমশক্তির আশীর্বাদ আর মানুষের ভালোবাসা।

এ দুটো পেলে আর কি চাই একজন সাধারণ মানুষের!

আশীর্বাদ আর ভালোবাসা প্রার্থণা রইলো শ্রদ্ধেয়।

শুভকামনা পুনরায়। অনিঃশেষ

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

২৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৬

যুগল শব্দ বলেছেন:

অনবদ্য !

অনেক ভালোলাগার,

১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ যুগল শব্দ।

কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.