নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড: ইউনুস, ড: এমাজুদ্দিন, ড: কামাল: জাতির 'রাজনৈতিক ক্লাউন'গণ

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

অশিক্ষিত ও দুস্টদের হাতে রাজনীতি গেলে পেট্রোল বোমা পড়ে দেশে, সিভিলওয়ার লাগে, মিলিটারী ক্ষমতায় আসে; বাংলাদেশে ঠিক সেটাই ঘটছে। শিক্ষিতরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রবেশের সঠিক চেস্টা করেননি; উনারা চেয়েছিলেন, কেহ উনাদের জন্য চেয়ারটা নিয়ে এসে উনাদের ডেকে এনে বসাক; সেটাই ঘটে এসেছে এই বাংলায়:

১। ড: ইউনুস একটি ভালো আইডিয়া নিয়ে সঠিক সময়ে বাংলাদেশের গরীবদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিলেন; কিন্তু পরে, তিনি মুল উদ্দেশ্য থেকে সরে যান, বিক্রয় হয়ে যান আমেরিকানদের কাছে; ফলে, তিনি নোবেল পান, পরের টাকার উপর উচ্চ সুদ আদায় করেন। তিনি রাজনীতিতে আসতে চেয়েছিলেন মিলিটারীর সাহায্য নিয়ে, নিজে সঠিকভাবে কস্ট করে সেখানে যেতে চাননি। উনার সর্বশেষ চেস্টা ছিল খালেদা জিয়ার অনুগ্রহে সন্মানী পদে যেতে। শেখ হাসিনা তা বুঝতে পারার পর উনি ল্যাজ গুটায়ে ফেলেন; এবার এখনো দেখা যায়নি।

২। ড: কামাল একজন আন্তর্জাতিক কর্পোরেট আইনজীবি; শেখ সাহেব উনাকে নিয়ে আসেন পলিটিক্সে, রচনা করতে দেন শাসনতন্ত্র; উনি রচনা করেছেন গার্বেজ: শাসনতন্ত্রে নাগরিকের কোন অধিকার নেই, নিজের আদলে ক্যাপিটেলিস্ট মেনিফোস্টো তৈরি করেছিলেন; শেখ সাহেবের ক্ষতি হয়েছিলো শুধু শুধু। এখন, যখনই দেশে গন্ডগোল শুরু হয়, তখনই তিনি সামনে আসতে চেস্টা করেন; অন্য সময়ে টাকা আয়ের ধান্ধায় বিদেশ ঘুরেন।

৩। ড: এমাজ উদ্দিন, বাংলাদেশের একমাত্র "রাস্ট্র বিজ্ঞানী", যিনি খালেদা জিয়া ও তারেককে বুদ্ধিমান রাজনীতিবিদ হিসেবে সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তারেককে নিয়ে লিখিত কাদের বইয়ের মোড়ক উনি খোলেন সব। ফালু যে রাস্তা থেকে এসে বিলিওনিয়ার হচ্ছে, উলফা যে তারেকের সাহায্যে বাংলাদেশে ঘর বেঁধেছে উনি তা দেখে না; উনি দেখে না যে, জামাত খালেদা জিয়াকে দখল করেছে; ভালোই "রাস্ট্র বিজ্ঞানী", এখন অবরোধের পেট্রোল বোমার তাত্বিক হিসেবে পুলিশের খাতায়।

৪। কাদের সিদ্দিকী: মুক্তিযুদ্ধে বিরাট অবদান রেখেছিলেন; যুদ্ধের পরে শেখ সাহেবের সাথে সাথে থেকে উনাকে এমন ভাব দেখায়েছেন যে, সিদ্দিকী একাই দেশ স্বাধীন করেছেন; উনার দরকার ছিল টাকায় প্রতিদান: পুরো টাংগাইলই দখল করে বসে। শেখ সাহেব উনাকে টাংগাইলের গভর্নর বানায়েছিলেন, শুধু চেয়ারটা সরায়ে দিয়েছে জেনারেল জিয়া। এরপর শেখ হাসিনার মাথায় উঠেছিল; শেখ হাসিনা মাথায় উকুন ব্যতিত আর কা্উকে থাকতে দেয় না, সাক্ষী স্বয়ং ড: কামাল হোসেন, তোফায়েল। এখন দেশে গন্ডগোল হলে উনার ৫ম শ্রেণীর বিদ্যা কাজে লাগানোর জন্য গলার গামছা দিয়ে ঝুলতে থাকে।



(চলবে)

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০১

নিলু বলেছেন: তাহলে কি আর একটি শুদ্ধির যুদ্ধ হচ্ছে ?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ সাকার্স দেখতে গেলে, ফাও হিসেবে ক্লাউন দেখতে পায়।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

তোমোদাচি বলেছেন: আপনার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নায়ক কে একটু যদি বলতেন!!!


সমালোচনা করা যত সহজ, কাজ করা তত কঠিন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাজ কার অবশ্যই কঠিন; কিন্তু আমি সমালোচনা করিনি, উনারের বৈশিস্ঠ তুলে ধরার চেস্টা করেছি।

বর্তমানে দেশে একজনও নেই যিনি রাজনীতি বুঝেন, যিনি মানুষের জন্য রাজনীতি করেন; ফলে, সাধারণ মানুষ থেকে হয়তো একটা গ্রুপ বেরিয়ে আসবে।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০২

ঘূর্নী বলেছেন: সবচেয়ে সহজ কাজ অন্যের সমালোচনা করা। তবে যা বলেছেন সেগুলো অনেকের কাছে অপ্রিয় লাগলেও এটাই সত্যি। এমন সত্যি অনেকের বেলাতেই প্রযোজ্য ..... চালাতে থাকুন। আমরা জাতী হিসাবে খুবই দূর্ভাগা , তাতে কোন সন্দেহ নেই ..

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সমালোচনার থেকে উনাদের বৈশিস্ঠগুলো বুঝার চেস্টা করেছি।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০২

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: এইটা বোধহয় আপনার ৬ষ্ঠ নিক... আপনার একটা নিজস্ব দলভক্তি (অথবা দৃষ্টিভঙ্গি) ও লেখার ঢং খাড়া করে ফেলেছেন, নিকগুলোও ভিন্নমাত্রার কিন্তু একই ধাঁচের, বেশ চেনা যায়। আপনার শব্দচয়নগুলো কিছু ক্লিশেতে আটকে থাকে। যাক, ব্যক্তি জীবনেও কি এমনি মানুষকে অবজ্ঞা, তুচ্ছ করেই কথা বলেন?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার আশে পাশের মানুষর সাথে কথা বলে দেখতে পারেন; আমি শিক্ষিত লোকদের সন্মান করি।

ব্লগগুলো আমাকে লিখতে দেয় না।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

"চাঁদগাজী" ফেনী উপজেলায়; ওখানে 'জেড-ফোর্সে'র শেষ ডিফেন্স ছিল।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: আমি সব সময় এসব নোংরা কাদা ছড়াছড়ির রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করি।

অতএব বুঝতেই পারছেন।

এসব রাজনীতি আমার একধমই পছন্দ না।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, আপনার সরে যাওয়ার ফলে যে খালী যায়গার সৃস্টি হলো, সেখানে পিন্টু, হাজী সেলিম, হাজারীরা আসবে

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি সত্যকে অন্তত বোল্ড ভাবে বলেন.. আমাদের শুশীল শ্রেনী সব সময় ধরি মাছ না ছুই পানি......


কিন্তু গতকাল হাসিনার একটা কথা আমার মনে ক্লিক করেছে.... যারা কিছুর জন্ম দেয়, তারা সেটাকে খুবই ভালবাসে (বাংলাদেশ) আর যাদের জন্মই হয় নাই দেশের জন্মের সময়, তারাই জ্বালাও পোড়াও করে কেননা তারা তো এই দেশের জন্মের সময় ছিল ই না...

তাই উনি (খালেদা) মুক্তিযোদ্ধাদের বলে "শুধু ঐ গুলি থাকবে ইন্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের হলে" আর সব কর্মীরা থাকবে রাস্তায় (উনার ফোনআলাপ) ... মুক্তিযোদ্ধদের প্রতি উনার তুচ্ছ তাচ্ছিল্য খুব সহজেই বুঝা যায় ওনার এই সম্বোধনে

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্টে পাকীদের সাথে, পাকীদের বউদের সাথে জীবন আরদ্ভ করেছিল; রেশনে ভালো খাওয়া, সিনেমা দেখা, এ ছিল জীবন।

যুদ্ধের সময় ক্যান্টনমেন্টে থাকার ফলে, উনার বিশ্বাস হয়েছিল যে, পাকীদের সাথে বাংগালীরা পারবে না; পাকীরা সারেন্ডার না করে পালিয়ে যাবার সুযোগ পেলে, হয়তো উনি ওদের সাথে পাকিস্তানে চলে যেতো।


হাসিনা ৩৪ বছর রাজনীতি করে অনেক কিছুই সঠিভাবে বলতে ও বুঝতে শিখেছে; কিন্তু এই বিরাট সংখ্যক মানুষকে সমভাবে সুযোগ দেয়ার মতো অর্থনীতি বুঝে না; সেজন্য দরকার ছিল উনার বাবার বাকশালকে আঁকড়ে ধরার; কিন্তু তিনি তা না করে, নিজের মাথার বুদ্ধি দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে চালাতে গিয়ে, ভালো করেও ক্রেডিট পায় না।


খালেদা জিয়া পাকী 'স্মা্ট অফিসারদের' পরাজয়ে দু:খ পেয়েছে, মুক্তিযোদ্ধারা উনার প্রাণের শত্রু।

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৩

৭ ১ নিশান বলেছেন: আপনি নিজেই যে ভীষন ত্যাদোড় টাইপের ক্লাউন তা বোঝা যাচ্ছে

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বুঝার ক্ষমতা যতটুকু, সেটুকুই বুঝবেন।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৯

মিতক্ষরা বলেছেন: এদের মূল পরিচয় এরা আওয়ামী লীগের পেইড নয়। আওয়ামীদের আদর্শ হবে ড: জাফর ইকবাল গন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাফর ইকবাল বোধ হয়, ইলেকশান, সংলাপ, মংলাপ নিয়ে কথা বলে না।

ড: ইউনুসকে পয়সা দিলেও নিবে না; একই ব্যাপার ড: কামালের বেলায়; ড: এমাজুদ্দিন ও কাদের সিদ্দীকি বিক্রয় হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.