নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাকাত দরিদ্রদের অধিকার নয়, ইহা অনিয়ন্ত্রিত

২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩



বাংলাদেশে কমপক্ষে ১০ লাখ কোটীপতি আছে, যারা বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, সোনালী, অগ্রনী, রূপালী, এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর ফেরত দেয়নি; অনেকে সেই টাকা ফেরত দেয়ার জন্য এখনো টাকা নিচ্ছেন ব্যাংক থেকে, এটাকে বলে "লোন রি-ওরগেনাইজ", আগের ঋণ ফেরত দেয়ার জন্য নতুন ঋণ; ফলাফল, আগের আর নতুন সবগুলো পেটে।

অনেক প্রাইভেট ব্যাংক আছে, যারা ঋণ দিয়েছে ব্যাংকের ডাইরেক্টরদের, তারপর সেই ঋণ একটু উঁচু হারে বিক্রয় করেছে সোনালী, রূপালীদের কাছে; এটা হলো জাতীয় ব্যাংকগুলো আপনাদিগকে লাভের শেয়ার দেয়ার জন্য "ঋণ" ব্যবসা করছেন; ফলাফল, প্রাইভেট ব্যাংকের ঋণের টাকা সোনালী, রূপালীদের ক্ষতি! এগুলো আমাদের এলিট বাংগালীদের আবিস্কার!

এরা মানুষকে যাকাত দেবে? মোল্লা শফি কাকে যাকাত দেয়? বায়তুল মোকাররমের খতিব কাকে যাকাত দেয়? বেগম জিয়া কাউকে যাকাত দেন? ইসলামী ব্যাংক যাকাত দিয়ে আসছিলো বহু বছর, এ বছর আর হয়তো সোজাসুজি দিতে পারবে না; এতদিন কাকে যাকাত দিয়ে আসছিলো?

ব্লগে প্রায় দেখি যাকাতের উপর পোস্ট; গতকাল একজন লিখেছেন, খলীফা ওমরের ( রা: ) সময় (৬৩৪ সাল - ৬৪৪ সাল) মদীনার মানুষ এত ধনী ছিল যে, তিনি যাকাত দেয়ার লোক পাননি; আজকে উনার খিলাফত ঢাকায় থাকলে, ৬/৭ কোটী উনার কাছে যাকাত চাইতো; ৩০ লাখ শিক্ষিত বেকারও উনার দরবারে লাইন ধরতো।

খলীফা ওমরের (রা: ) সময় কি আসলে মদীনার লোকজন এত ধনী ছিলেন? খলীফা আবু বকরের (রা: ) শার্ট ছিলো ১টি; আমাদের নবীও (স: ) খুব ধনী ছিলেন না, যদিও মানুষ উনাকে সাহায্য করেছেন বলে মনে হয়। আসলে মদীনায় তখন কতজন মানুষ বসবাস করতেন? আসলে উনার সময় মদীনায় নারী, শিশু ও খুবই বৃদ্ধ ব্যতিত অন্য কেহ ছিলেন না, বাকীরা যুদ্ধে ছিলেন; ইহুদীরা ছিল না বললেই চলে। খলীফা ওমরের (রা: ) সময় যাকাত পেয়ে কেহ বিলিওনিয়ার হয়নি এখনো কেহ হবে না; মানুষের দরকার চাকুরী কিংবা কোন পেশা, যাহা থেকে মানুষ আয় করতে পারে।

সরকারী চাকুরে, পুলিশ, ব্যাংকের লোকজন পুরোপুরি ঘুষের উপর চলে, এমপি মেমপি'রা সরকারী টাকা বাড়ী নিয়ে যায়; ব্যবসায়ীরা ঠকায় ও ভেজাল দেয়, এদের থেকে কেহ যাকাত পাবে? পেলে সেটায় ৫/৬ কোটী চলতে পারবে? যাকাতের টাকা থেকে জংগী ফংগীরা চাগ পাচ্ছে আজকাল; ইহা মানুষের অধিকার নয়, মানুষর জন্য চাকুরী দরকার।

মন্তব্য ১০৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: আপনার যত লেলিনীয় চিন্তা।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেনিন মনে হয়, সামুতে আমার পোস্ট টোস্ট পড়েছিল।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: রে রে করে তেড়ে আসলো বলে.........

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঈদের দিনে আবার সমস্যার কথা বলছি নাতো?

৩| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
আমি মনে করি ব্লগার হিসেবে একজন লেখকের কাজ হচ্ছে মানুষের স্বাধীনতা বিস্তৃত করা, চিন্তার সীমানাকে বিস্তৃত করা।
সত্য উদঘাটনই লেখকের কাজ কারণ সত্যই একমাত্র মানুষকে উদ্ধার করতে পারে।

ঈদ মোবারক স্যার ।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঈদ মোবারক। মানুষের পংগু অধিকারের কথা না বলে, আসল অধিকারের কথা বলার দরকার।

৪| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমাদের নবীও (স: ) খুব ধনী ছিলেন না, যদিও মানুষ উনাকে সাহায্য করেছেন বলে মনে হয়।আমাদের নবী (স: ) খোদায়ী জ্ঞানে ধনী ছিলেন, মানুষ নয় অাল্লাহ উনাকে সাহায্য করেছেন , মানুষ উনাকে অনুসরণ করেছেন । এই পোষ্টের বাদবাকী আর সকল বিষয় যতার্থ আছে ।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, নবী ( স: )'কে মানুষের সাহায্য নিতে হয়নি; সব মানুষ অত ভাগ্যবান নন, সাধারণ মানুষকে শেখদের, জিয়াদের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হয়েছে, ও হচ্ছে আজীবন।

৫| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

বিজন রয় বলেছেন: আপনাকে অনেক স্যারও বলেন। আপনি অনেক ভাগ্যবান।

আচ্ছা, আপনি এই ব্লগের সবচেয়ে আলোচিত ব্লগার??

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পোস্ট সামান্য কয়েকজন পড়েন মাত্র; আমি বেশীরভাগ ব্লগারের লেখা পড়ার চেস্টা করি।

৬| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

দিকভ্রান্ত এক পথিক বলেছেন: আচ্ছা খলীফা ওমরের (রাঃ) সময় কি যাকাত হিসেবে "যাকাতের কাপড়" দেয়া হতো?

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বিস্তারিত জানি না, তখন কাপড় হাতে বুনা হতো; মাদীনায় তন্তু ছিলো না, পশুর লোম থেকে কাপড় হয়তো হয়তো; ফলে, কাপড় দেয়া সম্ভব ছিলো না, মনে হয়।

৭| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

বিজন রয় বলেছেন: আমি তো আপনার নিয়মিত পাঠক, সেটা কি জানেন?

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদিক থেকে আমি ভালোই সৌভাগ্যবান ব্লগার।

৮| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: একে বাঙ্গালী, তারউপর মুসলিম। সবসমস্যাকে অস্বীকার করে উটপাখির মত মুখ বুঁজে থাকাটা পছন্দ করি.......

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেই সুযোগে সালমান রহমান, তারেক মিয়া, কোকোমিয়া, কর্ণেল ফারুক, শেখ সেলিমরা জমিদারীর মালিক হয়ে গেছে।

৯| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আমাদের সমাজ সররকার ই চায় কেউ সাবলম্বি হোক। সবাই চায় কিছু মানুষ পায়ের নিচে পড়ে থাকুক, দ্রারিদ্রতা অর্থ কস্টে থাকুক।
যাতে শোষন দমন নিপিড়ন করা যায়। ভাল থাকুন ঈদের সুবেচ্ছা।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের ব্যুরোক্রটরা আদম বেপারীদের সরকারী সংস্হা; বাংলাদেশের ২৫% মিলিওনিয়ারও বিলিওনিয়ার হয়েছে আদম ব্যবসা করে; এখন ওরা সেটার ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে।

১০| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বর্তমানে ৯৫ পারসেন্ট মানুষ ধর্মীয় নিয়ম অনুযায়ী যাকাত দেয় না। যারা দেয় তার মধ্যে অনেকে প্রচারনার জন্য দেয়, অনেকে রাজনৈতিক প্রসারের জন্য দেয়। কেউ সামাজিক রীতি রক্ষায় দেয়। এবং
কোটিপতিরা নামে মাত্র দান খয়রাত হিসেবে যাকাত দেয়, তারা এটাক,গরীবের হক মনে করে দেয় না। আর একজন ঋণ খেলাপির পক্ষে কোনভাবেই হিসাব করে যাকাত প্রদান করা সম্ভব নয়।

সর্বপরি যাকাত ব্যবস্হা শক্তিশালী করার জন্য ইসলামী শাসন ব্যবস্হা দরকার সেটি বর্তমানে দেশে অনুপস্হিত। তাই ইহাকে পূর্ণাঙ্গ যাকাত ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্হা বলতে নারাজ।



২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফলে, সময় হয়ছে যাকাতের বদলে চাকুরী, শিক্ষার কথা বলার।

১১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাকাত যারা দিতে চায় দেক, ইহা মানুষের মৌলিক অধিকার নয়, মৌলিক অধিকার চাকুরী, শিক্ষা

১২| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পোষ্টটি আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগলো পড়ে।

যাকাত মাকাতের টাকায় জংগী ফংগীরা চলছে আজকাল; ইহা মানুষের জন্য নয়, মানুষর জন্য চাকুরী দরকার। -আসল কথা বলাতে অনেকের আবার জ্বলতে পারে! তাদের কাছে জঙ্গি রা ইসলাম শুদ্ধি করার অভিযানে আছে!!!

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামের "সোনালী সময়" এখন; ইসলামে নতুন যোগ করার আর কিছু নেই। মানুষকে সাহায্য করতে হবে চাকুরী সৃস্টি করে, যাটে মানুষ পরিবারের সাথে থাকতে পারে; সৌদীতে মানুষকে বিক্রয় করলে, মানুষ যাকাতের জন্য লাইন দেবে।

১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ruhul imran বলেছেন: যদি সঠিকভাবে যাকাত আদায় করা যায় তবে অর্থনীতিতে এর ভূমিকা অনেক।
কিন্ত যাদের কথা বললেন তারা যাকাত আদায় করা দূরে থাক! এদের দেশপ্রেম আছে কি না সন্দেহ? ধর্ম পালনের কথা বাদ দিলাম।

প্রতিটা মুসলিম জানে ইসলামে সব সমস্যার সমাধান আছে। যদি সে মুসলিম হয় তাহলে সে সমাধানও জানে।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামে সব সমস্যার সমাধান নেই, ইহা ধর্মীয়, পারিবারিক ও ছোটখাট সামাজিক সমস্যাকে হ্যান্ডলিং করার মতো; বরং ইসলাম ৪ ভাগে বিভক্ত হয়ে যে সমস্যার সৃস্টি করেছে, উহার সমাধান করতে হলে, ইসলাম থাকে কিনা কে জানে!

১৪| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কথাগুলো সত্য বলেছেন।

দ্বিমত করার জো নেই।

ঈদ মোবারক !:#P ভালু থাকুন আপনি সবসময়........।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঈদ মোবারক, ঈদের শুভেচ্ছা

১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৯

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনি শুধু নেতাদের দোষ দেন। দোষ জনগণেরও কম নয়। একটা উক্তি আছে (কার উক্তি মনে নাই) "যে দেশের জনগণ যেমন সে দেশে তেমন নেতাই জন্মাই" কথাটি আমি বিশ্বাস করি। একটা ভাল নির্বাচন হবে বুঝতে পারলে জনগণ পিল পিল করে পিপড়ার মত গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে আওয়ামীলীগ , বিএনপিকে লক্ষ লক্ষ ভোট দিয়ে আসে। এদের খুব কম সংখ্যকই এই দুদলের হালুয়া রুটির ভাগিদার। শুধু জিনগত একটা নেশার টানে এ কাজ করে। এ দল দুটি মানুষকে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করে। তারপরও মানুষ পালে পালে গিয়ে এদের ভোট দিয়ে আসে আর এদের কথায় নাচে দেখেই এসব দলের নেতারা নিজেকে সকল জবাদিহিতার উর্দ্ধে মনে করে। পরোক্ষ ভাবে আসলে আমরাই তাদের খারাপ করি।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


অন্যদলগুলো মানুষের অধিকার ও সম্ভাবনার কথা বলেনি; শিক্ষিতরা মানুষকে চাপের মাঝে রেখেছে, মানুষ ভয়ে শিক্ষিতদের কাছে যেতে যাহে না।

১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঈদ মোবারক; শুভেচ্ছা নেবেন

১৭| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খলীফা আবু বকরের (রা: ) শার্ট ছিলো ১টি; এটা কি ঠিক । তিনি একটা শার্ট ব্যববহার করতেন ।

তার ৮টা কাপড়ের দোকান ছিল । তিনি ছিলেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ।

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি নাকি শার্ট ধুয়ে দিয়ে সুকানো অবধি অপেক্ষা করতেন!
উনার দোকানগুলো নিশ্চয় ওয়ালমার্ট ছিলো না; মক্কা ও মদীনার আশে পাশে তুলা হতো না; উনার কাপড়ের দোকানে কি বিক্রয় হতো কে জানে? নিশ্চয় চীনের সিল্ক ওখানে যেতো না।

বিবি ফাতেমা ও খলিফা আলীও দরিদ্র ছিলেন। প্রায় সবাই দরিদ্র ছিলেন। জেরুযালেম, দামেস্ক ও আলেকসান্দ্রিয়া বিজয়ের পর পয়সা হাতে আসতে থাকে।

১৮| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

জোকস বলেছেন: "ঈদ মোবারক"

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঈদ মোবারক; শুভেচ্ছা নেবেন।

১৯| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৭

স্বতু সাঁই বলেছেন: কোরানে জাকাত দেওয়া ছাড়া আর কোন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার নির্দেশনে দেওয়া আছে? যা দ্বারা সমাজ থেকে চিরদিনের জন্য দারিদ্রতা, দূর্ভিক্ষ, অসাম্য দূর হতে পারে সমাজ থেকে?

একটা বিষয় আমার মাথায় ঢোকে না, জানি না আপনার মাথায় ঢোকে কিনা একটু চেষ্টা করে দেখুন। কোরানে জমিজমার বন্টন ব্যবস্থা কেন নিয়ে আনলেন আল্লাহ? আল্লাহ কারও নামে এ পৃথিবীর দলিল করে দিয়েছেন বলে কোরানে উল্লেখ নাই। তবে আল্লাহ আদমকে মুসাফির হিসাবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন নরকের স্বাদ আস্বাদনের জন্য এই দুনিয়াতে এটা উল্লেখ আছে। কিন্তু মুসাফির সত্ত্বাধিকারী হয় এটা কোন আইন ব্যবস্থায় পাওয়া যায় না এবং আল্লাহ প্রদত্ত আদমের প্রতি গোটা পৃথিবীর কোন ওসিয়ত নামা বা লিখিত কোন দলিল আছে বলে মনে হয় না। যদি থাকতো তবে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ সর্বহারায় অন্তর্ভূক্ত হলো কেমন করে?

ইতিহাস পর্যালোচনায় যতটুকু জানা যায়, জোর যার মুল্লুক তার। আর এইভাবেই দখল হয়ে এসেছে পৃথিবীর সম্পদ। অসহায় দূর্বল মানুষ সবসময় বঞ্চিত হয়েছে পৃথিবীর সম্পদ আহরণে। তাহলে আল্লাহর কি শুধু সম্পদশালীদের প্রতিই সুদৃষ্টি থাকতো সর্বক্ষন? কারণ বন্টন নামায় দাস বা সর্বহারার কোন অংশ প্রদানের ব্যবস্থা নেই। আছে শুধু ভিক্ষাবৃত্তি নামক জাকাত ফেতরা সাদকা দান। যার দ্বারা দাসত্ব ও অসাম্যকে চিরদিনের জন্য প্রতীক করে রেখেছেন এই দুনিয়াদারীতে। অর্থাৎ অসাম্য বা দাসত্ব মানুষের তৈরী নয়, এটা আল্লাহরই সৃষ্টি। তার মানে দরিদ্র দাস সর্বহারারা কখনই আল্াহর নেক দৃষ্টিতে ছিলো না। এদেরকে আল্লাহ সবসময় উচ্ছিষ্টভোগী হিসাবেই সমাজে লালিত করে রেখেছেন। অর্থাৎ দারিদ্রমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হোক এটা আল্লাহর ব্যবস্থাপনার মধ্যে নাই। দারিদ্রমুক্ত সমাজ ব্যবস্থাপনার কোন নির্দশনা কি আপনি দেখতে পান কোরানের আলোকে?

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

কেতাবী ধর্মের বইগুলো এসেছিল সামন্তবাদ ও রাজতন্ত্রে, তাই তখনকার ফাইন্যানসিয়াল নিয়ে কথা বলা হয়েছে । আজকের গণতান্ত্রিক ও ক্যাপিটেলিজমের সময়ের কথা ওখানে থকার কথা নয়। যাকাত ইত্যাদি রাজতন্ত্রে বা সামন্তবাদের সময়ের জন্য কিছুটা শান্ত্বনা।

২০| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:০১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: @সতু সাই, এসব কথাবার্তা বাদ দেন, আগে কোরআন ভালই ভাবে পড়ে, জেনে তারপর কথা বলতে আসুন।

২১| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:০৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খলীফা ওমরের ( রা: ) সময় (৬৩৪ সাল - ৬৪৪ সাল) মদীনার মানুষ এত ধনী ছিল যে, তিনি যাকাত দেয়ার লোক পাননি; আজকে উনার খিলাফত ঢাকায় থাকলে, ৬/৭ কোটী উনার কাছে যাকাত চাইতো; ৩০ লাখ শিক্ষিত বেকারও উনার দরবারে লাইন ধরতো।
একথা সত্যি, সেই সময় যাকাত আদায় করার কারণ গরিব দুঃখী মানুষের সংখ্যা শূন্য হয়ে গিয়েছিলো।
আমাদের দেশেও যদি ঠিক মত সবাই যাকাত আদায় করত তবে এ দেশেও গরিব মানুষের দেখা পাওয়া যেত না।


খলীফা ওমরের (রা: ) সময় কি আসলে মদীনার লোকজন এত ধনী ছিলেন? খলীফা আবু বকরের (রা: ) শার্ট ছিলো ১টি; আমাদের নবীও (স: ) খুব ধনী ছিলেন না, যদিও মানুষ উনাকে সাহায্য করেছেন বলে মনে হয়। আসলে মদীনায় তখন কতজন মানুষ বসবাস করতেন? আসলে উনার সময় মদীনায় নারী, শিশু ও খুবই বৃদ্ধ ব্যতিত অন্য কেহ ছিলেন না। খলীফা ওমরের (রা: ) সময় যাকাত পেয়ে কেহ বিলিওনিয়ার হয়নি এখনো কেহ হবে না; মানুষের দরকার চাকুরী কিংবা কোন পেশা, যাহা থেকে মানুষ আয় করতে পারে।

এখানে আপনার জানার ভুল আছে, সংশোধন করে নিবেন। সে সময় বিলিয়নিয়ার হবার কথা নয় তখন ধনী হওয়া যেত। বিলিয়নের হওয়ার হিসাব বহু যুগ পরে এসেছে।

যাকাত মাকাত না ভাই, যাকাত বলুন, যাকাতের টাকায় জঙ্গি চলে না, ভাই দেশে তো যাকাতের টাকাই উঠে না, অর্থ সংস্থান করবে কি করে। জঙ্গি অর্থায়ন হয় অন্যপথে, হয়তো আমেরিকা ইসরায়েলএর হাত হতে পারে!!

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


খলিফা ওমরের( রা: ) সময় কার থেকে যাকাত আদায় করা হয়েছে, কাকে দেয়া হয়েছে বলা মুশকিল; তিনি যেরুযালেম, দামেশক ও আলেকসান্দ্রিয়ায় যুদ্ধ করার জন্য সকল পুরুষকে পাঠায়ে দিয়েছিলেন। মদিনায় মানুষ খুবই অল্প ছিল; কারণ, মুল জনসংখ্যা ছিল ইহুদী; খলিফা ওমরের (রা: ) সময়ে ইহুদীরা ওখানে ছিলো না বললেই চলে।

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরবদের ও আরবী ব্যাংকগুলো থেকে জংগীরা ডলার পেয়েছে বলে ধারণা করছে এফবিআই

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, মাকাত শব্দটি কেটে দিয়েছি।

২২| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:১০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো। ঈদ মোবারক।

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঈদ মোবারক; অনেক অনেক শুভেচ্ছা রলো।

২৩| ২৬ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:২৫

কানিজ রিনা বলেছেন: মোহাঃ সাঃ আঃ ছিলেন এতিম দুধ মায়ের
দিন যাপন করেছেন অতি সাধারন ভাবে।
খাদীজা রাঃ সাথে সাদী মোবারক করেন।
খাদীজা রাঃ ছিলেন মক্কার শ্রেষ্ট একজন
ধনী। এবং খাদীজা প্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহন
করেন। তারপর সমস্ত ধন সম্পদ বিলিয়ে
দেন গরীব মিসকিনদের মাঝে। পরে দুইজনই
মিসকিনদের মত জীবন জাপন করতেন।
এবং মোহাঃ সঃ আঃ তাদের সন্তানেরাও
একই ভাবে গরীব আনা হালে জীবন জাপন
করেন। জামাতা হযরত আলি রাঃ কন্যা
ফাতেমা রাঃ হাসান ওয়াল হোসাইন রাঃ
নবী মোহাঃ সঃ সান্যিধ্যে একই ভাবে অভস্ত
ছিলেন। অথচ খাদীজা রাঃ সম্পদের ভান্ডারে
উনারা দুনিয়ার বাদশাহী সেষ্ঠত্ব হওয়ার কথা।
তা হন নাই।
মোহাঃ সঃ ওফাতের একশ বছরের ভিতর
খালিফাতুন মুমিনিনের আমলে মক্কার মুসলিম
গন অনেক সচ্ছল হয়ে উঠেছিলে।
আর হযরত ওমর রাঃ সময় যাকাত নেওয়ার
মত লোক খুব কমই ছিল।
আমিরুল মুমিনিনদের সময় থেকেই খনিজ
সম্পদ উত্তলনে মক্কাবাসী আস্তে আস্তে
সম্পদ শালী হয়ে উঠে। বিশেষ করে সোনার
খনি থেকেই মক্কাবাসী সম্পদ শালী হন।

তারপর আসে এজিদের রাজত্ব আর নবীর
বংশধর তাদের রাজত্বের সময় নিশংসতার
শিকার হন।
কারন তারা রাজতন্ত্রর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোসনা
করেন। ইয়াজিদ ছিল মুয়াবীয়ার ছেলে।
অথচ মুয়াবীয়া ছিল নবী মোহাঃ সঃ কাছের
একজন ছাহাবী।

আর এখন খালিফাতুন মুমিনিনের ভাল ভাল
দিক গুল তুলে ধরা মুসলিমদেশ গুলর
একান্ত কর্তব্য। ধন্যবাদ।

২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মক্কা ও মদীনার জমিদারী আমলের সময় রাসুল ( স: ) জীবিত ছিলেন; তখন যাকাত ব্যতিত দরিদ্রদের জন্য কোন ফান্ড ছিল না; খলীফা ওমরের (রা: ) আরবেরা জেরুযালেম, দামেসসক ও মিশরের আলেকসান্দ্রিয়া দখল করে; তখন খিলাফত (রাজতন্ত্রের) শুরু হয়; মুয়াবিয়া আসলে রাজতন্ত্রের সুচনা করেন।

রাজতন্ত্রও গরীবদের জন্য যাকাতের বাহিরে কিছু করতে জানতো না।

আজকে আরবে ও বিশ্বে "গণতন্ত্র ও ক্যাপিটেলিজ"; ইহার নিজস্ব অর্থনীতি আছে, সেখানে যাকাত হলো "ভালো ধরণের ভিক্ষা"; আজকের গণতন্ত্রে মানুষের অধিকার আছে, শিক্ষা, চাকুরী, বাসস্হান, চিকিৎসা; এগলো তুলনায় যাকাত আসলেই ভিক্ষা ব্যটিত কিছুই নয়।

২৪| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:০৩

বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক।
ভাল থাকুন।

২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ও আপনার পরিবারের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা রলো ।

২৫| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১১

ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশের যত বড় ব্যাবসায়ী, আমলা ব্যাংকার আর সরকারী কর্মকর্তা আছে সবগুলোই সবরকমের কু-স্বভাবের অধিকারী। চোর বাটপার ডাকাত মহা দুর্ণীতিবাজ...। আবার এদেরই বছরে আরো কয়েক হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি (কর মওকুফ, কর হলিডে...) দিয়ে পালন করেন আমাদোের সর...। ..লেদা ..সিনা ..রশাদ কেউ কর বা যাকাত দেয় বলে মনে হয় না তবে যখন দেয়ার কথা মনে আসে তখন ফকির মিসকিনের চাইতে টিভি ক্যামেরা বেশী যাবে! যাবেন কই?

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন মানুষ কোন অবস্হায় আর সঠিকভাবে যাকাত দেবে না; কারণ, আয়ই সমস্যায় ভর্তি

২৬| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Brilliant sir

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাকাত ইত্যাদির আড়ালে পড়ে যাচ্ছে দরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার

২৭| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: ধ্রুবক আলো বলেছেন: @সতু সাই, এসব কথাবার্তা বাদ দেন, আগে কোরআন ভালই ভাবে পড়ে, জেনে তারপর কথা বলতে আসুন।

মহোদয়, কোরানকে জানতে চেয়েছি বলেই কোরান থেকে উদ্ভূত একটি প্রশ্নের উত্তর চাঁদগাজীর কাছে থেকে জানতে চেয়েছিলাম বলেই আমার প্রশ্ন করা। সে প্রশ্নের উত্তর যদি আপনার জানা থাকে তাহলে সেটা দিয়ে আমাকে সাহায্য করতে পারেন। কিন্তু কোন প্রশ্নের উত্তর জানবার অধিকারকে আপনি কোনভাবে বাঁধা দিতে পারেন না। এটা গণতন্ত্রচর্চ্চা বিরোধী। যদি আপনে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাহলে নিশ্চয় সেটা উপলব্ধি করবেন। তাই অনুরোধ করবো ধর্ম নিয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য মানুষকে সাহায্য করেন, তাদের মুখ বন্ধ করে মানুষকে গোমরাহ করিয়েন না। এমনিতেই মানুষ ধর্ম নিয়ে অনেক গোমরাহীতে আছে। ধন্যবাদ আমার মন্তব্যটি পড়বার জন্য।

২৮| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০২

স্বতু সাঁই বলেছেন: ধ্রুবক আলো বলেছেন:
একথা সত্যি, সেই সময় যাকাত আদায় করার কারণ গরিব দুঃখী মানুষের সংখ্যা শূন্য হয়ে গিয়েছিলো।
আমাদের দেশেও যদি ঠিক মত সবা


জাকাত প্রদানের কারণে যদি সমাজ থেকে দারিদ্রতা মুক্তি ঘটে এবং এ কারণে যদি এক সময় জাকাত গ্রহীতা খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে কোরানে উল্লেখিত জাকাত শব্দটির কি হবে? সেটার কি বিলুপ্তি ঘটবে? কে ঘটাবে এই বিলুপ্তি? আশাকরি প্রশ্নের উত্তরগুলো পাবো ইনশাল্লাহ।

২৯| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

নাগরিক কবি বলেছেন:
ঈদ মুবারক B-) দুঃখ দুর্দশার মাঝে আসুন, অল্প কিছু সেমাই ভাগাভাগি করে খাই :-B

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঈদের শুভেচ্ছা রলো

৩০| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১১

স্বতু সাঁই বলেছেন: ধ্রুবক আলো বলেছেন:
যাকাত মাকাত না ভাই, যাকাত বলুন, যাকাতের টাকায় জঙ্গি চলে না, ভাই দেশে তো যাকাতের টাকাই উঠে না, অর্থ সংস্থান করবে কি করে। জঙ্গি অর্থায়ন হয় অন্যপথে, হয়তো আমেরিকা ইসরায়েলএর হাত হতে পারে!!


বর্তমান র্ষ্ট্রিয় ব্যবস্থায় জাকাত না ট্যাক্স ও ভ্যাট আদায় করে। তা ২.৫% না। কিছু ক্ষেত্রে ৫০%-৬০% এবং ক্ষেত্র বিশেষে ১০০%-২০০% তাতেও দেশ থেকে দারিদ্রতা দূর হয় না। যদি জাকাত প্রথায় ট্যাক্স ও ভ্যাট আদায় হতো তাহলে আমাদের দেশে ঘরে ঘরে বাসন্তীরা থাকতো।

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গণতান্ত্রিক দেশে, বর্তমান অবস্হায়, যাকাত সংগ্রহ করার কোন ব্যবস্হা নেই; যাকাত ছিল সামন্তবাদ ও রাজতন্ত্রের সময়ের জন্য সাময়িক সমাধান; যাকাত কে কাকে দেবে, তার কোন বন্টনের ব্যবস্হা নেই।

৩১| ২৬ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

পৌষ বলেছেন: দেশে যে পরিমাণ টাকাওয়ালা লোক আছে। তারা যদি ঠিকমত যাকাত আদায় করত তাহলে মনে হয় এদেশে এত গরীব থাকত না।

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাকাত ছিল সামন্তবাদ ও রাজতন্ত্রের সময়ের জন্য একটা অপরিকল্পিত সমাধান; গণতন্ত্রে, রাস্ট্র যাকাত সংগ্রহ করে না

৩২| ২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন ।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো ।

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঈদের শুভেচ্ছা

৩৩| ২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সত্যিকারের মুসলমান হলে অবশ্যই হিসাব করে জাকাত দিতে হবে। বাংলাদেশের বা অন্যান্য দেশের মুসলিম বিত্তশালীরা ঠিকমত জাকাত দেয় না বলে এই সিস্টেমের কার্যকারিতাকে অস্বীকার করা যাবে না। সব কিছুর মূলে আইনের শাসন। সালমান রহমান, আলম ব্রাদার্স রা ঋণখেলাপি হলে তাদের জেলে ঢুকাতে হবে। মুক্ত থাকলে অন্যরাও এর ফায়দা নিবে। যখন বড় বড় ব্যবসায়ীদের জেল জরিমানা হবে তখন ব্যাংকের টাকা ব্যাংকেই থাকবে...

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধুনিক রাস্ট্র ট্যাক্স ও যাকাত ২টি আদায় করতে পারে না; যাকাত মানুষের ইচ্ছার উপর নির্ভার করে, ট্যাক্সের জন্য আইন আছে; যাকাত বন্টন করার কোন সঠিক পন্হাও নেই।

৩৪| ২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উন্নত রাষ্ট্র যদি জনগণের ট্যাক্স থেকে 'বেকার ভাতা' দিতে পারে। তাহলে জাকাত থেকেও সিস্টেমেটিক্যালি 'দরিদ্র ভাতা' দেয়া যেতে পারে। তবে 'চোরের' দেশে এসব সম্ভব নয়...

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাকাত সরকারীভাবে সংগ্রহ করে, বেকারত্ব নিরসনে, বয়স্ক ভাতায় ব্যব হার করতে পারলে সুফল পাওয়া যেতো।

৩৫| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে জাকাতের মাধ্যমে তখন দারিদ্র দূরিকরণ সম্ভব হয়েছিল।

২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


তখন, রাজতন্ত্রে কে কার খবর রাখতেন? রাজতন্ত্র রক্ষার জন্য যুদ্ধ, যু্দ্ধের প্রস্তুতি, যুদ্ধের পরবর্তী সমস্যা নিয়ে রাজা বাদশাহ'রা ব্যস্ত থাকতো; কে কার খবর রাখতো?

এখন, এই যুগে আওয়ামী-বিএনপি সংঘাতে জাতি ভয়ংকর অবস্হায়, যখন জাতির সম্পদ আছে; তখন জাতিগুলোর কাছে সম্পদই ছিলো না।

৩৬| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাই ---- সালামী দেন

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঈদের সুভেচ্ছা রলো আপনার জন্য; আপনার খাবারের আইটেমগুলো দেখেছি, অনেক রান্না করেছেন, মনে হয়

৩৭| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪০

স্বতু সাঁই বলেছেন: লেখক বলেছেন:

কেতাবী ধর্মের বইগুলো এসেছিল সামন্তবাদ ও রাজতন্ত্রে, তাই তখনকার ফাইন্যানসিয়াল নিয়ে কথা বলা হয়েছে । আজকের গণতান্ত্রিক ও ক্যাপিটেলিজমের সময়ের কথা ওখানে থকার কথা নয়। যাকাত ইত্যাদি রাজতন্ত্রে বা সামন্তবাদের সময়ের জন্য কিছুটা শান্ত্বনা।


শুনেছি কোরান সর্বকালের জন্য সার্বজনীন সমাজব্যবস্থার নির্দেশিকা। কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে এর গ্রহণ যোগ্যতা লোপ পেয়েছে। কারণ এখন তো আর সামন্তবাদ নেই ও রাজতন্ত্রও নেই। তাহলে প্রায় সময় শুনতে পাই কোরান ও সুন্নার আলোকে ইসলামীক রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েমের কথা। তাহলে বিষয়টা দ্বান্দ্বিক হয়ে যাচ্ছে না? নাকি তারা কোরানের ভাষা মোটেও বুঝে না বলেই এমন ভাবনা ভাবে?

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মগ্রন্হগুলো সমসাময়িক সমস্যার উপর মুল গুরুত্ব দিয়েছে; কোরান ততকালীন সময়ের ঘটনা ও জীবনের ঘটনাপ্রবাহের উপর ফোকাস করেছে; ততকালীন মানুষের পক্ষে আজকের এই কমপ্লেক্স সিস্টেম সম্পর্কে অনুমান করার কথা নয়।

৩৮| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:০২

স্বতু সাঁই বলেছেন: কিন্তু বিজ্ঞানীরা যায়ই আবিস্কার করুক না কেন, সঙ্গে সঙ্গে ধর্ম যাজকেরা বলে উঠে এটা কোরানেই উল্লেখ আছে। তাহলে মোল্লা হুজুরদের এসব কি ভাওতাবাজী?

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরান ধর্মীয় গ্রন্হ; সময়ের প্রভাব ছিলো কোরানের উপর; কোরানে যদি বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করতেন, ততকালীন মানুষ সেইসব আলোচনা বুঝতেন না, কারণ সেই সময়ে মানুষ সব বিষয়ে কম জানতেন, বিশেষ করে বিজ্ঞান।

৩৯| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:৫৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: স্বতু সাঁই বলেছেন

বর্তমান র্ষ্ট্রিয় ব্যবস্থায় জাকাত না ট্যাক্স ও ভ্যাট আদায় করে। তা ২.৫% না। কিছু ক্ষেত্রে ৫০%-৬০% এবং ক্ষেত্র বিশেষে ১০০%-২০০% তাতেও দেশ থেকে দারিদ্রতা দূর হয় না। যদি জাকাত প্রথায় ট্যাক্স ও ভ্যাট আদায় হতো তাহলে আমাদের দেশে ঘরে ঘরে বাসন্তীরা থাকতো।

ভাই আপনি আগে চিন্তাধারা, মন মানসিকতা বদলান।
ইসলাম, যাকাত ইত্যাদি সম্যক জ্ঞান আপনার নাই। যেই দেশে যাকাত বিধান অনুসারে আদায় করা হয় সে দেশে নারীরা বাসন্তী হয় না।
আর কর্মঠ পুরুষ ঘরে থাকতে নারী কেন বাসন্তী হতে হবে। যদি হয় সেটা সমাজের ব্যর্থতা; যাকাতের না।

৪০| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:০২

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে মোল্লারা কি বলতে চায়, বিজ্ঞানের সব সূত্রগুলো কোরানে দেওয়া আছে, বিজ্ঞান সেই সূত্র ধরে আবিস্কার করে। কারণ উক্ত গ্রন্থ থেকে ধর্ম য়িক্ষার তো কিছু দেখি না। কারণ ঘুষখোর বলে সে বলে মুসলিম, লম্পট সেও বলে সে মুসলিম, লুটেরা সেও বলে সে মুসলিম, জবরদখলদার সেও বলে সে মুসলিম, ধর্মের ভণ্ডরাও বলে তারা মুসলিম। তাহলে উক্ত পুস্তিকা থেকে ধর্ম শিক্ষার কি ফল হলো?

০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরান যে সময় এসেছে, তখন বিজ্ঞান কোন সমস্যা বা দান ছিলো না; তখন মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক সমস্যা ছিলো।

৪১| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:০৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: @স্বতু সাই,
ইতিহাস পর্যালোচনায় যতটুকু জানা যায়, জোর যার মুল্লুক তার। আর এইভাবেই দখল হয়ে এসেছে পৃথিবীর সম্পদ। অসহায় দূর্বল মানুষ সবসময় বঞ্চিত হয়েছে পৃথিবীর সম্পদ আহরণে। তাহলে আল্লাহর কি শুধু সম্পদশালীদের প্রতিই সুদৃষ্টি থাকতো সর্বক্ষন? কারণ বন্টন নামায় দাস বা সর্বহারার কোন অংশ প্রদানের ব্যবস্থা নেই। আছে শুধু ভিক্ষাবৃত্তি নামক জাকাত ফেতরা সাদকা দান। যার দ্বারা দাসত্ব ও অসাম্যকে চিরদিনের জন্য প্রতীক করে রেখেছেন এই দুনিয়াদারীতে। অর্থাৎ অসাম্য বা দাসত্ব মানুষের তৈরী নয়, এটা আল্লাহরই সৃষ্টি। তার মানে দরিদ্র দাস সর্বহারারা কখনই আল্াহর নেক দৃষ্টিতে ছিলো না। এদেরকে আল্লাহ সবসময় উচ্ছিষ্টভোগী হিসাবেই সমাজে লালিত করে রেখেছেন। অর্থাৎ দারিদ্রমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হোক এটা আল্লাহর ব্যবস্থাপনার মধ্যে নাই। দারিদ্রমুক্ত সমাজ ব্যবস্থাপনার কোন নির্দশনা কি আপনি দেখতে পান কোরানের আলোকে?

দেখেন, মানুষ অন্যায় করে যদি কোনো কিছু ভোগ দখল করে তখন হয়তো প্রতিরোধ করতে হবে আর না হয় অন্যায় সহ্য করতে হবে। আর এসব অন্যায়ের শাস্তি আল্লাহ্ সব সময়ই দিয়ে থাকেন কোনো না কোনো ভাবে। যাকাত ফেতরা ভিক্ষা বৃত্তি না! ভাষাটা ঠিক করেন। দাসত্ব ও অসাম্য আল্লাহর সৃষ্টি না এগুলো মানুষেরই সৃষ্টি। আপনার কি মনে হয় মানুষ খুব ভদ্র হয়ে গেছে। এই যে আপনি আল্লাহ্ কে দোষারোপ করলেন (আস্তাগফিরুল্লাহ) এটা কি কোনো মানুষের কাজ হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহ্ সৃষ্টি করেছেন।
আর কোরআনে সব কিছুরই সমস্যার সমাধান দেয়া আছে। আপনি বিস্তারিত জ্ঞান চর্চা করলেই পেয়ে যাবেন! কিন্তু তা আপনি করবেন না সেটা আমি জানি। কারণ খালি কলসি বাজে বেশি!
আমি কারও গণতান্ত্রিক 9অধিকারে বাধা দেয় নাই, শুধু ধর্মীয় বিষয়ে উদ্ভট কথা না বললেই হয়। আগে জানুন সঠিক টা জানুন তারপর কথা বলুন।
অনেকেই আল্লাহর সাথে নাফরমানি করেছে অতীতে, তাদের কারও চিন্হ পারলে দেখান।

আশা করি যথার্থ উত্তর পেয়েছেন।

৪২| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:১২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: @স্বতু সাই, আপনার প্রশ্ন,
জাকাত প্রদানের কারণে যদি সমাজ থেকে দারিদ্রতা মুক্তি ঘটে এবং এ কারণে যদি এক সময় জাকাত গ্রহীতা খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে কোরানে উল্লেখিত জাকাত শব্দটির কি হবে? সেটার কি বিলুপ্তি ঘটবে? কে ঘটাবে এই বিলুপ্তি? আশাকরি প্রশ্নের উত্তরগুলো পাবো ইনশাল্লাহ।

না। যাকাত শব্দটি বিলুপ্তি ঘটবে না!! কারণ, কেউ যখন যাকাত নেয়ার থাকবে না তখন মুসলিমরা গর্ব করবে, ইসলাম পুরো বিশ্বে কায়েম হয়ে যাবে।

আশা করি, এই উত্তরও যথার্থ পেয়েছেন।
আর যদি তর্ক করেন তাহলে অনেক শুভ কামনা রইলো।

মুসলিম ছাড়াও হিন্দু খ্রিস্টান, বৌদ্ধ ধর্মীয় বন্ধু বান্ধব আমারও আছে কিন্তু তারা কখনোই আমার সাথে অযথা তর্ক করেন না। সম্মান দিয়েই কথা বলে।

আপনি যেই প্রশ্ন করেছেন তা প্রশ্ন কম বিদ্রুপ বেশি ছিলো। মনোযোগ দিবেন।

৪৩| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৪৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই যে আপনি আল্লাহ্ কে দোষারোপ করলেন (আস্তাগফিরুল্লাহ) এটা কি কোনো মানুষের কাজ হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহ্ সৃষ্টি করেছেন।

যদি এভাবে বলা হয়, মানুষ আল্লাহকে ডাকে বলেই আল্লাহর অস্তিত্ব আছে। মানুষ যদি আল্লাহকে স্মরণ না করতো তাহলে আল্লাহ কোন অস্তিত্বই থাকতো বলে মনে হয় না। সেই আলোকে বলা যেতে পারে আল্লাহ মানুষেরই সৃষ্টি? এ বিষয়ে আপনার মতামত কি?

৪৪| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: ধ্রুবক আলো বলেছেন: মুসলিম ছাড়াও হিন্দু খ্রিস্টান, বৌদ্ধ ধর্মীয় বন্ধু বান্ধব আমারও আছে কিন্তু তারা কখনোই আমার সাথে অযথা তর্ক করেন না। সম্মান দিয়েই কথা বলে।

আমি আবার কখন অ সম্মান করলাম আপনাকে? নাকি কথায় কথায় ধমকাচ্ছেন আমাকে, যেন আমি আপনাকে ভয় করে চলি। আমরা আলোচনা করছি। আলোচনা বন্ধুসুলভ হলেই ভালো হয়। আশাকরি আমাদের আলোচনে সেরূপই হবে। অনেক প্রশ্ন আসবে আবার উত্তর হবে, এভাবেই চলবে আলোচনা।

৪৫| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সু-শৃঙ্খলভাবে জাকাত আদায় করে এর মাধ্যমে রাষ্ট্র আত্মকর্মসংস্থান ব্যবস্থা যদি করে তবে তা’ রাষ্ট্রের জন্য বেশ ফলদায়ক হবে। আর অমুসলীমদের কাছথেকে এটা দরীদ্রকর হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।

২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ সরকারকে বিশ্বাস করে না; যারা যাকাত দিতে চায়, তাদের উপর সরকারের কোন কন্ট্রোল নেই; ফলে, সবকিছু মিলে একটা বিশৃংখল ব্যবস্হাপনা

৪৬| ২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: ব্লগে ঢুকেই আপনার লেখা খুজি। সুন্দর লেখা।

২৮ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ; আমার লেখার আগামাথা নেই, তাই পাঠকদের কমেন্ট থেকে ব্যালেন্স করার চেস্টা করছি।

৪৭| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৫

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন:
যাকাত অবশ্য পালনীয়, আর সুদ-ঘুষ নিষিদ্ধ।

কিন্তু মানুষ এখন উল্টোটা করছে।

বিয়েতে স্ত্রীর মোহরানা আদায় না করে বরং স্ত্রীর থেকে যৌতুক নিচ্ছে।

এমন মুসলমান (?) লইয়া ইসলাম কি করিবে?

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো ইসলামের জন্য সমস্যা

৪৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:০৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: 'এরা মানুষকে যাকাত দেবে? মোল্লা শফি কাকে যাকাত দেয়? বায়তুল মোকাররমের খতিব কাকে যাকাত দেয়? বেগম জিয়া কাউকে যাকাত দেন? ইসলামী ব্যাংক যাকাত দিয়ে আসছিলো বহু বছর, এ বছর আর হয়তো সোজাসুজি দিতে পারবে না; এতদিন কাকে যাকাত দিয়ে আসছিলো?'

ইসলামী ব্যাংক, খালেদা -হাসিনা , আপনি কাহাকে দেন জানিনা ! তবে আল্লামা শফি কাহাকেও জাকাত দিলে কি আমাদের চুশীল, বুধ্যুজিবি, নেতাদের মতন ঢাক ঢোল পিটাইয়া , টিভি ক্যামেরার সামনে দিবে ? এনজিও তৈরী করিয়া, দুই পয়সা দান করিয়া পেপারে ১০ টাকা দানের নিউজ দিয়া দিবে ? তিনি জাকাত দিলে আপনাকে জানাইয়া দিতে হইবে ?

'ব্লগে প্রায় দেখি যাকাতের উপর পোস্ট; গতকাল একজন লিখেছেন, খলীফা ওমরের ( রা: ) সময় (৬৩৪ সাল - ৬৪৪ সাল) মদীনার মানুষ এত ধনী ছিল যে, তিনি যাকাত দেয়ার লোক পাননি; আজকে উনার খিলাফত ঢাকায় থাকলে, ৬/৭ কোটী উনার কাছে যাকাত চাইতো; ৩০ লাখ শিক্ষিত বেকারও উনার দরবারে লাইন ধরতো।'

উনার খেলাফত থাকিলে বেকার থাকিত না নিশ্চিত। আর উনার শাসনে ৬/৭ কোটি ভিক্ষুক থাকিত না নিশ্চিত ! ভিক্ষা আমাদের মননে, অভাবে নয় ! আমাদের শিক্ষিত বুধ্যুজিবি, ধনী , কর্মক্ষমরাও ব্যাঙ্ক , সরকার , এনজিও , বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে ! উনার শাসনামল থাকিলে কাহারো পাছার চামড়া থাকিত না ! কাজ করিতেই হইতো ! মোটিভেশন এবং আত্মমর্যাদাবোধ এতই উঁচুতে থাকিত যে ভিক্ষা করার লোক কদাচিৎ খুঁজিয়া পাওয়া যাইতো ! কমুনিস্ট বা আবালীয় গণতন্ত্রীদের মতন পুরো জাতিই আকাইম্মা , বাচাল, ভিক্ষুকে পরিণত হইত না।

'খলীফা ওমরের (রা: ) সময় কি আসলে মদীনার লোকজন এত ধনী ছিলেন? খলীফা আবু বকরের (রা: ) শার্ট ছিলো ১টি; আমাদের নবীও (স: ) খুব ধনী ছিলেন না, যদিও মানুষ উনাকে সাহায্য করেছেন বলে মনে হয়। আসলে মদীনায় তখন কতজন মানুষ বসবাস করতেন? আসলে উনার সময় মদীনায় নারী, শিশু ও খুবই বৃদ্ধ ব্যতিত অন্য কেহ ছিলেন না, বাকীরা যুদ্ধে ছিলেন; ইহুদীরা ছিল না বললেই চলে। খলীফা ওমরের (রা: ) সময় যাকাত পেয়ে কেহ বিলিওনিয়ার হয়নি এখনো কেহ হবে না'

খলিফা ওমরের (রা: )সময়ে মানুষ বিলিওনিয়ার ছিল না ঠিক, কারণ সম্পদ জমা করিয়া বিলিওনিয়ার হওয়ার মোটিভেশন তাহাদের ছিল না , তাহারা আখিরাতে জবাবদিহিতার, হিসাব দেওয়ার ভয় করিতেন। তাহারা এই পরিমান দান ও উপহার দিতেন যে অনেকেই জাকাত দেওয়ার উপযুক্তও থাকিতেন না। (পড়িতে পারেন - ফাজায়েলে সাদাকাত- মাওলানা জাকারিয়া র. ) . উনার সময়েই পারস্য, রোম বিজয় হয় ! কি পরিমান সম্পদ তাহারা পাইয়াছিলেন তাহা অনুমান করা যায়।পারস্য সম্রাটের মুকুট মসজিদে পড়িয়া থাকিত। কেহ তাহা উঠাইয়াও দেখিতেন না। তাহারা মননে ধনী ছিলেন, জীবন যাপনে সাধা সিধাই থাকিতেন। ইহাই আমাদের নবী সাল্লাল্লাহুআলাইহিসসালামের শিক্ষা ছিল। তাহারা পুরোপুরি মানিতে চেষ্টা করিতেন।

'মানুষের দরকার চাকুরী কিংবা কোন পেশা, যাহা থেকে মানুষ আয় করতে পারে।'

ইহা সত্যি। জাকাত দেওয়ার উত্তম পদ্ধতি হইলো দশজনকে দশ হাজার টাকা না দিয়া একজনকে দশ হাজার টাকা দেওয়া যেন সে ব্যবসা করিয়া খাইতে পারে। আমাদের দেশে এমন ভাবে দেওয়া হয় যে কোনো পুঁজি তৈরী হয় না, যার ফলে দরিদ্র মানুষ প্রাত্যহিক প্রয়োজনে খাইয়া ফেলে , বিনিয়োগ করিতে পারে না !

পরিশেষে বলি, আমাদের মতন সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যাক্তিরা বুঝিতে চাহেনা, জেনারেল শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত হইলেই ইসলামী বিষয়ে বিজ্ঞ হওয়া যায় না ! উহার জন্য ইসলাম বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক উচ্চ শিক্ষার প্রয়োজন হয় ! ইহার কারণে বানরের হাতে খন্তা যাওয়ার মতন ইসলাম বিষয়ে বিভ্রান্তিকর পোস্ট আসিতে থাকে !

০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাকাত পাওয়া কারো অধিকার হতে পারে না; মানুষের অধিকার হলো, শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা, বাসস্হান; এগুলো যাকাতের বিষয় নয়।

৪৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: জাকাত, সদকা , ফিতরা দরিদ্রদের অধিকার। ইহা কোরআন ও হাদিসে আসিয়াছে। আপনার কাছে যাহাই মনে হউক !


গাধা জল ঘোলা করিয়া খায় ! ইসলামী রাষ্ট্রে যাহা ছিল জাকাত , বায়তুল মাল, উহা দিয়া দরিদ্রদের উপকার , ভাতা প্রদান করা হইতো, পশ্চিমা বিশ্ব ১৪০০ বছর পর উহা সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্স নাম দিয়া দরিদ্র নাগরিকদের , বেকারদের বীমা বা অন্য কোনো মাধ্যমে উপকার করিতেছে !

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিমা বিশ্বের সোস্যাল সিকিউরিটি ও বেকার ভাতা অনেক সুচিন্তিত ফাইন্যানসিয়াল সিস্টেম; যাকাত, ফিতরা গ্রহনকারীদের "ভিক্ষকু" হিসেবে গণ্য করা হয়; এগুলোকে আধুনিক ফাইন্যানসিয়ালে আনা সম্ভব।

৫০| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমি, আপনি ভিক্ষুক বলিয়া করি গণ্য করি !ঐযে বলিলাম যথাযথ ধর্মীয় জ্ঞান না থাকার কারণে ! নাহইলে ইসলামে নির্দেশনা আছে, এগুলো তাহাদের অধিকার , তাহাদের অধিকার তাহাদের সম্মানের সাথে দিতে হইবে, যাহারা ধনী তাহারা নিজেদের প্রতি এহসান বা দয়া মনে করিবে , দায়িত্বমুক্ত হইতে হইবে ! জাকাত আদায় না করিলে তাহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার হুকুম আসিয়াছে ! ওলামাদের মুখে শুনিয়াছি , একটা সময় আসিবে , জাকাত খাওয়ার যোগ্য কোনো মানুষ খুঁজিয়া পাওয়া যাইবে না। খুঁজিয়া খুঁজিয়া যাওবা একজন মানুষ পাওয়া যাইবে , তাহার কাছে যাওয়ার পর সে বলিবে, 'আমি একটু আগেও জাকাত খাওয়ার যোগ্য ছিলাম , এখন আর নাই , এখন বরং দেওয়ার যোগ্য হইয়াছি !'

যদি আইন করা না হইতো এবং ব্যাপক মোটিভেশন না হইতো তাহা হইলে, সোশ্যাল সিকিউরিটি সার্ভিসকে পশ্চিমা বিশ্বে নাগরিকদের অধিকার মনে করা হইতো না , ভিক্ষাই মনে করা হইতো, আমার জানা মতে বহু পশ্চিমা ধনী সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্যাক্সকে ভিক্ষাই মনে করে, একারণেই ট্রাম্প স্বাস্থ্য বীমা বাতিল করিতে চাহিয়াছে, কাট ছাট করিয়াছে !

বর্তমানের ফিনান্সিয়াল সিস্টেমে আনা যাইবে না , ইহা আমি বিশ্বাস করি না ! তবে ব্যাপক মোটিভেশনের দরকার হইবে। আমার জানামতে প্রচুর মানুষ এখন জাকাত দেয়।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজ থেকে দেড়/দুই হাজার বছর আগে, সামন্তবাদে মানুষ কখন ধনী, কখন ভিক্ষুক হবে, তার নিশ্চয়তা ছিলো না; একটা যু্দ্ধ এক ধনীকে ক্রীতদাসে পরিণত করতে পারতো, সবই ছিল অনিশ্চয়তা; ফলে, তখনকার দিনের মাঝে ও আজকের মানুষের ভাবনা এক নয়; মুসলিম এলাকায় মানুষকে ছোট করে দেখা হয়, তাই জাকাত আছে এখনো

৫১| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "আজ থেকে দেড়/দুই হাজার বছর আগে, সামন্তবাদে মানুষ কখন ধনী, কখন ভিক্ষুক হবে, তার নিশ্চয়তা ছিলো না; একটা যু্দ্ধ এক ধনীকে ক্রীতদাসে পরিণত করতে পারতো !"

ক্রীতদাস প্রথা কি পশ্চিমা বিশ্বে এখন নাই ? খোঁজ নিয়া দেখেন , মাফিয়ারা নারী পাচারের নামে যাহা করিতেসে তাহা কি ক্রীতদাসী প্রথা নহে ? তাহাদের ও আমাদের দেশে পতিতালয়গুলোতে যে কেনা বেচা হয় তাহা কি ক্রীতদাস প্রথা নহে ! অবৈধ অভিবাসীদের কাগজ পত্র কাড়িয়া , পুলিশের ভয় দেখাইয়া অর্ধেক বেতনে কাজ করানো কি ক্রীতদাস প্রথা নহে ? যুদ্ধ কি এখন মানুষকে ধনী থেকে ক্রীতদাস বানাইতেছে না ? তাকাইয়া দেখেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান ক্যাম্পগুলোর দিকে ,ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্তান , আফ্রিকা, কসোভো , বসনিয়া হারজগোভিনার দিকে ! কত ধনী সম্পদ হারাইয়া নিঃস্ব হইয়াছে , ক্রীতদাস হইয়াছে ! চশমার রং পশ্চিমা রংয়ে না রাঙাইয়া , একটু মুসলমানের রঙে রাঙাইবেন কি ? সকল মুসলমান আপনাকে ভালোবাসিবে।

"সবই ছিল অনিশ্চয়তা; ফলে, তখনকার দিনের মাঝে ও আজকের মানুষের ভাবনা এক নয়; মুসলিম এলাকায় মানুষকে ছোট করে দেখা হয়, তাই জাকাত আছে এখনো"

হাসাইলেন ! মুসলমান দুনিয়ায় জাকাত আছে কারণ কোরআন হাদিসে আছে। না হইলে আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বে দান, সদকা ,জাকাতের মোড়কে সোশ্যাল সিকিউরিটি হেল্প, হারিকেন দিয়া খুঁজিতে হইতো !

'তখনকার দিনের মাঝে ও আজকের মানুষের ভাবনা এক নয়'

এক নয় বলিয়াই বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের কাছে পরামর্শ নিতে হইবে ! পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত, বিশেষ অজ্ঞের কাছে , বা পাংকু ও বিদাতি ওলামাদের কাছে নহে। যাইতে পারেন , 'https://en.wikipedia.org/wiki/Muhammad_Abdul_Malek'

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউরোপ ও আমেরিকা অনেক সমস্যায় ভোগছে এখনো; ৈছু সমস্যা তারা মেনেও নিচ্ছে ক্যাপিটেলিজমের "বাই প্রোডাক্ট" হিসেবে; এগুলোর সমাধান বের করার চেস্টা করছে মানুষ।

কিন্তু মুসলীম এলাকায় সঠিক কোন সমাধান খুঁজছে না; বরং তারা বর্তমানে বিভক্ত হয়ে নিজেদের মাঝে গৃহযুদ্ধ করে, কয়েকটা দেশকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে।

৫২| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কিন্তু মুসলীম এলাকায় সঠিক কোন সমাধান খুঁজছে না; বরং তারা বর্তমানে বিভক্ত হয়ে নিজেদের মাঝে গৃহযুদ্ধ করে, কয়েকটা দেশকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে।

সাবেক উপনিবেশগুলোতে বিভক্তিটা কাহারা করিয়াছে , মুসলমানকে টুকরা টুকরা কাহারা করিয়াছে, আগুনে পেট্রল কাহারা ঢালিতেছে ? একটু ভাবুন প্লিজ !

তবে সান্তনা একটাই , তাহারাও এই আগুনে অবশ্যই পুড়িবে ! শান্তিতে থাকিতে পারিবেনা। হাদীছে ভবিষ্যৎবাণী আছে। যুক্তি , বাস্তব সব মিথ্যা হইতে পারে , আমার মগজে নাও প্রবেশ করিতে পারে , তবে আল্লাহর রাসূল (স) এর কথা ১০০% ভাগ সত্য। আমার জান তাহার জন্য কোরবান হউক ! আমিন।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

ফরাসী বিপ্লবের আগ অবধি, মানুষ মানুষের দেশ, জমি, বাড়ী সবই দখল করে নিতে পারতো; এখন সেটার সুরাহা হয়েছে; কিন্তু মানুষের লোভের অবসান ঘটেনি; কেহ আরবের তেল থেকে, কেহ আফ্রিকার সোনা ও হীরক থেকে, কেহ ল্যাটিন আমেরিকার খনি থেকে জোর করে লাভবান হচ্ছে; যারা বুদ্ধিমান তারা ঠেকাচ্ছে।

আফ্রিকানরা নিজের মানুষকে প্রথমে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রয় করেছিল, পরে সাদারা জোর করে ধরে নিয়ে গেছে; আরবেরা আমেরিকাকে ডেকে এনেছে, এখন তারা চালাকী করে সব নিয়ে যাচ্ছে।

যাক, এগুলো সমাধান খুঁজতেছে ইউরোপ; কিন্তু মুসলমানেরা এগুলোর সমাধান না করে, এগুলোকে কাজে লাগানোর চেস্টা করছে।

৫৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: মুসলমানগণ সমাধান করিতে চাহিলেও পশ্চিমা শক্তি কখনোই সমাধান করিতে দিবে না ! বরং আদ্যিকালের মন্ত্র 'ডিভাইড এন্ড রুলই অনুসরণ করিবে !' দেখুন না , আমেরিকা-রাশিয়া পুরো আরব ভূখণ্ড ভাগ বাটোয়ারা করিতে কুত্তা কামরা কামড়ি করিতেছে ! এতো বড় বড় কুত্তার সাথে লড়াই করার সামর্থ কাহার আছে ! আর মুসলমানের রক্ত পশ্চিমা বিশ্বে এত সস্তা হইয়া গিয়াছে যে শার্লি হেবদোর কয় বেজন্মা (যাহারা আল্লাহর রাসূল সঃ কে নিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন আকিতে পারে তাহাদের বেজন্মা কহিতে আমার বাধে না। ) মরার ফলে সারা বিশ্ব যেভাবে কাঁদিয়া বুক ভাসাইলো, আমাদের দেশে অনেকে মহব্বতের আধিক্যে নিজেদের প্রোফাইলের ছবি পর্যন্ত ফ্রান্সের পতাকা বানাইলো , ইরাক সিরিয়ার নিরীহ মুসলমানদের প্রতিনিয়ত রক্তঝড়ায় কাহারো কিছু আসে যায় না ! মুসলমানত ! মরলেই কি !
বোকা মুসলমান রুটি নিজেরা ভাগাভাগি না করিয়া বান্দরদের হাতে তুলিয়া দিয়াছে !

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আদি সভ্যতার প্রাণকেন্দ্র জেরুযালেম, দামেস্ক, বাগাদাদ, মিশর, ও আধুনিক সম্পদ, তেলের দেশগুলোকে অতিক্রম করে, আমেরিকা, রাশিয়া, ইউরোপ, জাপান সামনে গিয়েছে কিভাবে?

আধুনিক 'নলেজ'কে ব্যবহার করে; আধুনিক নলেজকে ব্যবহার করে ইউরোপ অটোম্যান সাম্রাজ্যকে পরাজিত করেছে। যেখানে আধুনিক নলেজ দরকার, একা ধর্ম সেখানে সাহায্য করতে পারবে না।

৫৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আধুনিক নলেজ অর্জনে কে বাধা দিতেছে! সবাই তো দাওরা পাশ করিতেছে না , বাকিরা করুক ! ইহাতে ধর্মের দোষ কি ? ধর্ম বলিতেছে প্রত্যেকের ২৪ ঘন্টার জীবন ধর্মীয় নির্দেশনা অনুযায়ী চালাইতে পারে এই পরিমান জ্ঞান অবশ্যই থাকা উচিত ! ইহাতো খুবই সামান্য! বাচ্চা বয়সে এক থেকে দুই বৎসর লাগিবে মাত্র। তাহার পর যাহার ইচ্ছা হয় দাওরা পড়ুক , যাহার ইচ্ছা হয় আধুনিক নলেজ গ্রহণ করুক ! কে মানা করিয়াছে !

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, আপনি যেভাবে ভাবছেন, অনেকে এভাবে ভাবছে না; তারা দেশের সংবিধান ইত্যাদি মানতে চাহে না; সেখানেই আধুনিক শিক্ষিতদের সাথে তাদের মিলছে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.