নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবী প্রাকৃতিক নিয়মেই ধ্বংস হবে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪



মানুষ হয়তো আরো ৪/৫ লাখ বছর টিকে থাকবেন পৃথিবীতে; তারপর অন্য অনেক প্রাণির মতো বিলুপ্ত হয়ে যাবেন প্রকৃতি থেকে। গ্রহ থেকে পানি উদাও হয়ে যাবে এক সময়, তখন সকল প্রাণীর বিলুপ্তি ঘটবে। তারপরও পৃথিবী আরো কয়েক বিলিয়ন বছর থাকবে, হয়তো!

মাত্র ৩ হাজার বছর আগে, সুর্য্, পৃথিবী ও চাঁদ সম্পর্কে মানুষের অনেক ধারণাই ভুল ছিল; ২ হাজার বছর আগে গ্যালাক্সী সম্পর্কে মানুষের কোন পরিস্কার ধরণা ছিলো না; ফলে, তখনার মানুষ পৃথিবী, সুর্য, চাঁদ, আকাশ ও নভোমন্ডল নিয়ে যেসব ধারণা করেছিলেন, তার বেশীর ভাগই অশুদ্ধ ছিল। গত ৮/৯ শত বছরে মানুষের ধারণা ক্রমাগতভাবে রিফাইন হয়েছে; মানুষ সৌর জগত সম্পর্কে সঠিক লজিক্যাল সিদ্ধান্ত টানতে সক্ষম হয়েছেন; সৌর জগতের মতো কোটী কোটী সৌর জগত আছে মহা বিশ্বে।

ধর্মীয় দিক থেকে, মহা বিশ্ব সম্পর্কে তোরা ও বাইবেলে যে ধারণা দেয়া হয়েছে, সেগুলো প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছর, ও ২ হাজার বছর পুর্বের ধারণা; তখনার প্রচলিত ধারণাই লিপিবব্ধ হয়েছিল; সেসব ধারণার ৯৯% ভাগই আজকে বদলে গেছে! যেসব মানুষ আজকের নভোবিদ্যা পড়ার বা বুঝার সুযোগ পাননি, কিন্তু ধর্মীয়দের বক্তৃতা থেকে ৩ হাজার, ২ হাজার বছর আগের ধরণার কথা শুনে আসছেন, তারা অবশ্যই ভুল ধারণা নিয়ে আছেন। শিখার সুযোগ পেলেই মানুষ আজকের আধুনিক ধারণাকেই ধারণ করে থাকেন; আধুনিক ধারণা অংক, লজিক ও সায়েন্সের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।

পৃথিবী প্রায় সাড়ে ৪ বিলিয়ন বছর আগে সৃস্টি হয়েছে; মানুষ হয়তো ৬/৭ লাখ বছর এই পৃথিবীতে আছেন; মানুষের ফিজিওলোজী, পৃথিবীর পরিবেশ ইত্যাদি থেকে মানুষ অনুমান করছেন যে, মানুষ হয়তো আরো ৪/৫ লাখ বছর টিকে থাকবেন; তারপর অনেক অন্য প্রাণীর মতো বিলুপ্ত হয়ে যাবেন। কিন্তু পৃথিবী আরো কয়েক বিলিয়ন বছর থাকবে; তবে, সব ধরণের জীবনের অবসান হবে আগামী কোটী বছরের মাঝেই; কারণ, পানি থাকবে না।

কেয়ামত কাছে আসছে, এই হচ্ছে, ঐ হচ্ছে, কাহারা বলছেন? এরা সাড়ে ৩ হাজার বছর আগের ধারণার লোকজন। এরা মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবল জানে না, এরা বাতাসে কি গ্যাস আছে জানে না; এরা হিউম্যান ফিজিওলোজী বুঝে না; এরা অংক জানে না; এরা আড়াই হাজার বছর আগে পীথাগোরাস যে থিওরী প্রামণ করেছে, সেটা বই দেখেও বুঝে না। এরা বইতে লেখা নিউটনের সুত্র ২ বছর পড়ে পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে না; কিন্তু পৃথিবী কিভাবে ধ্বংস হবে তা জানে? অবশ্যই এরা সঠিকভাবে কিছুই জানে না।

ভুল ধারণা মানুষের জীবনকে ভুলের দিকে নিয়ে যায়; ভুল ধারণার মানুষ সমাজ ও মানবতার জন্য বোঝা, এরা মানুষের জীবনকে অশান্তিতে ভরে দেয়; এরা মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে। অশিক্ষার অবসান ঘটলেই শুধু মানব সমাজ নতুন জীবনের অধিকারী হবেন।

মন্তব্য ১৩১ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: জ্বী,আপনার কথা অনেকাংশে সঠিক।কিছু হুজুগে মানুষ রয়েছে যারা অন্ধ বিশ্বাসে বিশ্বাশী।সত্যি বলতে কি আপনি তাদেরকে উদ্দেশ্য করেই আশা করি পোষ্ট টি দিয়েছেন।
কোরআন কেয়ামত হবে কি না হবে,এর পক্ষে যুক্তিযুক্ত প্রমাণ রেখে গিয়েছে বলে আমার জানা।তবে,আমি সঠিকভাবে বলতে পারছি না যুক্তিটা কি।
আর ঐসব হুজুগে মানুষ জানুক না জানুক চিল্লাফাল্লায় ওস্তাদ।তাই দেখা যায় দিনশেষে ইসলামীরা অশিক্ষিত খেতাব পায়।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের জীবন কস্টকর; মৃত্যু, কেয়ামত, ইত্যাদি হতাশার গল্প

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ঢাকার লোক বলেছেন: সময়ের সাথে অনেক ধারণা পাল্টে গেছে, আজ যা আধুনিক জ্ঞান কাল তা পুরানো হয়ে যাবে, আজ আপনি যা দ্রুব সত্য মনে করছেন তাও হয়তো বা ভুল প্রমাণিত হতে পারে ভবিষ্যতে! কাজেই এক জীবনে চূড়ান্ত ফয়সালা করা কঠিন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, মানুষের ধারণা আরো রিফান হবে সময়ের সাথে; তবে, সাড়ে ৩ হাজার বছর আগের ধারণাগুলো সত্যে পরিণত হবে না।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

আবু তালেব শেখ বলেছেন: নবী (স) এর ভবিষ্যতবানী অশ্বীকার করছেন। আমি একজন মুসলিম হলে আমাকে অবশ্য ই কেয়ামত বিশ্বাস করতে হবে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার জীবন আপনার; ওখানে আমার জন্য ও বিশ্বের জন্য কিছু নেই।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: Click This Link
An Ugly Face

আখেরী যামানা বললেই মানুষ এটা ভাবে কেন যে আর কিছুদিন পরেই কিয়ামত আসবে?
মানুষ হয়তো ৬/৭ লাখ বছর এই পৃথিবীতে আছেন;
লেখকের একটু সংশোধন করার চেষ্টা করছি। সবচেয়ে প্রাচীণ যে সভ্যতা পাওয়া গেছে তা হয়তো ১০,০০০ বছরের মতো হবে। আধুনিক মানুষের পৃথিবীতে আসার সময়কাল এর বেশী নয়।
আপাতত বিজ্ঞানের যে অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে তাতে অন্ধবিশ্বাসের মূলে সজোরে কুঠারাঘাত করা হয়ে গেছে। কিন্তু সাধারণ অন্ধবিশ্বাসীদের কি তাতে জ্ঞান ফিরবে?
আমি আপনাকে শুধু এই অশিষ্ট তথাকথিত মুসলমানের ধর্মরক্ষার চেষ্টার উদাহরণ দেখাতে চাই যা তিনি আমার ব্লগে কমেন্টের মাধ্যমে দিয়েছেন। ইসলামের নাম কি এরাই খারাপ করে না?
বহু লোক ইনার আচরণের সাক্ষী আছে, আপনিও হোন।
সামু মডারেটররা হয়তো আমার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেবেন। তবে আমি এসব নোংরা মানুষের আসল রূপ সবাইকে চিনিয়ে দিতে চাই।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে লজিক্যালী ভাবতে হবে; লজিক্যালী ভাবতে হলে, আধুনিক নলজের অধিকারী হতে হবে।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৪

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আহমদীয়ার ব্যাখ্যাগুলো কিন্তু কুরআন, বাইবেল, গীতা সকল গ্রন্থের বিষয়কে রূপকভাবে আলোচনা করে। আপনার মতের সাথে আমার মেলে না, তবে আমি আল্লাহর রহমতে এমন ধর্মে আছি, যেখানে ধর্ম বিজ্ঞানকে সমর্থন করে, কোনওখানে সংঘর্ষ করে না। আমি এরচেয়ে লজিক্যালি ভাবতে পারি না। ড. আব্দুস সালাম সাহেবও পারতেন না। তিনি দাবী করেছিলেন তিনি নোবেলবিজয়ী তত্বটি কুরআন থেকে পেয়েছিলেন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: সালাম সাহেবও সব পাকীদের মতোই; উনি উত্তর কোরিয়ানদের থেকে এটমিক টেকনোলোজী শিখেছিলেন; তিনি বিশাল বিদ্যান ছিলেন সন্দেহ নেই।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: পৃথিবী কবে নাগাদ ধংশ হবে? বিজ্ঞান কি বলে? নিউটনের এক হিসাব মতে ২০৬০ সালের আগে পৃথিবী ধংস হওয়ার নয়?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুর্যের আলো নিবে যাবার পরও পৃথিবী দীর্ঘকাল টিকার সম্ভাবনা। আরও ৫ বিলিয়ন বছর সুর্য আলো দেবে।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: শেষের কথা গুলো খুব সুন্দর বলেছেন।

তবে, পৃথিবী একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে নিশ্চিত। কোরআনে বলা হয়েছে। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত। আর ভাই চারিদিকের পরিস্থিতি দেখেন তো, দেখলেই বোঝা যায় যে পৃথিবী ধ্বংসের কাছাকাছি।
পৃথিবীতে বিশুদ্ধ পানির সংকট, পাহাড় ধস এগুলোইতো বড় কারণ।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে পাহাড় ধ্বস, জাপানে পাহাড় ধ্বস, ইতয়দি সামান্য ফ্যাক্টর; বায়ু মন্ডল, পানি এবং মাটি বিষাক্ত-করণ ও রেডিয়েশন মানব জাতিকে পৃথীবী থেকে স্বল্প সময়ের মাঝে বিলোপ করতে সক্ষম।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব শীঘ্রই পৃথিবী নিয়ে একটা লেখা দিবো যা এখনও লিখছি। পৃথিবী কি টিকবে কি না,তাই নিয়ে।
অনেক সমস্যার ভেতর আছি তবুও লেখালেখি করছি।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিখুন।

আপনার চাকুরী বাকুরী হয়েছে?

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৩

কানিজ রিনা বলেছেন: মানুষ যখন সোনামী জলচ্ছাস ভূমিকম্পর
কবলে পড়ে প্রান হাড়ায় তখন মৃত্যুর আগ
মূহুর্ত পর্যন্ত তারা মনে করে কিয়ামত হচ্ছে।
আমাদের দেশে কয়েকদিন আগে পাহাড় ধসে
যে মানুষ গুল মারা গেল তারাও একই কথা
ভেবেছিল। তাহলে ভাবব প্রাকৃতিক দূর্যোগে
ষে সব মানুষ মারা যায় তারা মৃত্যুমূহুর্তকে
কেয়ামত ভাবে।
আর প্রাকৃতিক দুর্যোগ গুলও যেমন সুনামী
জলচ্ছাস ভূমিকম্প টর্নেডো অতি বৃষ্টিতে
পাহাড় ধস্ এগুকে আমরা আল্লাহর দেওয়া
মনে করি?
মনস্তাত্বিক জগতে ভাবনায় এগুলও এক এক
এলাকার একরকম কিয়ামত।
তবে মৃত্যুভয় মানুষ কখনও ভাল দিকে অগ্রসর
হতে পারে। যেমন ধরুন সারাজীবন একজন
মানুষ অনেক অন্যায় করে ঠিক শেষ বয়সে
এসে মৃত্যু ভয়ে ভাল কাজ করতে থাক।
ঠিক কিয়ামত কখন উপস্থিত হবে কেউ বলতে
পারেনা। যেমন জ্যতির বিজ্ঞানীরা প্রায়ই বলেন
কোনও গ্রহানু পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে।
পৃথিবী স্পর্শ করলে চুর্ন হয়ে যাবে ঠিক
কোরআনের কিছু উদ্ধৃতি মানুষের কাছে সেই
আলামত পরিলক্ষিত হয়।
আবার এখন যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়।
যে ভাবে পরমানু অস্ত্রের ঝনঝনি উন্নত দেশ
গুলর হাতে তখন এমনিতেই পৃথিবী ধ্বংশ
হবে। যে সব এড়িয়ায় পরমানু অস্ত্র ব্যবহার
হবে সেসব এড়িয়ায় শতশত যুগ মানুষের
বসবাস অনুউপযোগী হবে।
আমরা বিজ্ঞানের প্রগতিশীল যুগে অবস্থান
করছি আর বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। পরমানু
অস্ত্রই হয়ত আমাদের ধ্বংশের রসাতলল
পৌঁছে দেবে। মানুষের হানাহানী অবিশ্বাস
মিথ্যা অজুহাত প্রকৃতির বিরুপ প্রতিক্রিয়ায়
মানুষ নিপাতীত হবে নিজে নিজেরা।
সৃস্টিশীল নিয়ম বহির্ভূত অবরোধ প্রকৃতির
বিরুপ পতিক্রয়া হতে বাধ্য। ধন্যবাদ।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩য় বিশ্বযুদ্ধে ৫/৬ কোটী রাশিয়ান ও ২/৩ কোটী আমেরিকান বেঁচে যাবে; এ ছাড়া পাহাড়ে পর্বতে কিছু মানুষ বেঁচে যাবে। মানব সভ্যতা বা পৃথিবী ধ্বংস হবে না। ব্যক্তির মৃত্যু, ব্যক্তির জন্য কেয়ামতের সমান; তবে, তা মানুষ ও পৃথিবীর সবকিছু একই সময়ে ধ্বংসের সমান নয়।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩০

বক বলেছেন: হামবড়া ভাব না ধরে দয়া করে একটু মতামত জানাবেন?
http://www.somewhereinblog.net/blog/publicblog/30197268

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিংকে গিয়ে পড়লাম।

কম্প্যুটিং থিওরীর আইসি'কে লজিকে প্রকাশ নিয়ে অসম্পুর্ণ কিছু লিখেছেন, এটুকুই।

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩১

বক বলেছেন: আমার জানা/বোঝার সিমাবদ্ধতা কি সত্যকে পাল্টাতে পারবে

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিংকে গিয়ে পড়লাম।

কম্প্যুটিং থিওরীর আইসি'কে লজিকে প্রকাশ নিয়ে অসম্পুর্ণ কিছু লিখেছেন, এটুকুই।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

শূন্যনীড় বলেছেন: আলোচনা ভালো লাগলো

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুর্যের হাইড্রোজেন শেষ হবে, সৌর জগৎ বদলে যাবে; কিন্ত মানুষ তা জানবে না; মানুষের বিলুপ্তি ঘটবে আগামী কয়েক লাখ বছরে।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধতা ই আমাদের পিছিয়ে পড়ার মূল কারন। আমরা ধর্ম পালন টাকে ই মূখ্য ধরে জীবন যাপন করি কিন্তু পৃথিবীর উন্নত দেশগুলি তে ধর্ম হল সেকেন্ডারী, জ্ঞান/বিজ্ঞান হল প্রাইমারি।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা জ্ঞান/বিজ্ঞানে পেছনে, তারা ধর্মেও পেছনে।

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: জ্ঞানের কাছে চার্চকে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল যে পৃথিবী সূর্য্যের চার দিকে ঘুরে... সুর্য্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে না।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সময়ের সাথে তারা বুঝতে পেরেছেন, এটা ভালো হয়েছে মানব জাতির জন্য; মানুষের নলেজ জয়ী হয়েছে।

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একটা অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য রেখে গেলাম ভাবুন একবার!!! একটা অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য রেখে গেলাম ভাবুন একবার!!!





চট্রগ্রামের গোল পাহাড় মোড়ে এক বয়োবৃদ্ধ ভিক্ষুককে সংবাদপত্র পড়তে দেখে fb ব্যাক্তিত্ব Muslehuddin Mohammed Badrul ভাই আগ্রহ নিয়ে তাঁর কাছে গিয়ে জানতে পারেন তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা! মানিকগঞ্জের হরিরামপুর, বয়রা গ্রামের আব্দুস সাত্তার নামের এই মুক্তিযোদ্ধা 1968 সালে ঢাকা কলেজ থেকে বিএ পাশ করেছিলেন। 1971সালে মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনীতে থেকে যুদ্ধ করেছেন।বর্তমানে সংসারে তাঁর কেউ নেই।তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে দীর্ঘদিন মেডিকেলে ছিলেন।27বছর ধরে চট্টগ্রামে আছেন।রাতে থাকেন দামপাড়া পেট্রোল পাম্পের বারান্দায়।76 বছর বয়সী এই মুক্তিযোদ্ধা কথা বলার সময় অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন শুদ্ধ ইংরেজীতে।
একথা ঠিক যে, স্বাধীনতার এত বছর পরও আমরা সঠিক মুক্তিযোদ্ধার তালিকা প্রনয়ন করতে পারিনি! অনেক ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রের সুবিধা নিচ্ছে! অন্যদিকে আসল মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম না থাকায় রাষ্ট্রের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এমনকি কেউ কেউ ভিক্ষাও করছেন! একইভাবে বীরাঙ্গানারাও বঞ্চিত হচ্ছেন এবং ভিক্ষাবৃত্তি করে কিংবা কারো গৃহে কাজ করে মানবেতরভাবে জীবন যাপন করছেন।সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ, যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে
এই বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তারসহ সুবিধা বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হোক।
কার্টেসী -Mohammad Nure Alam

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাজুদ্দিন সাহেবের সরকারে ছিল ২০/২২ জন মন্ত্রী, ও ১লাখ ২০ হাজার সৈনিক।

সবার নাম উনার মুখস্হ থাকার কথা; উনি ৯ মাস কলকাতায় বসে ১ লাখ ২০ হাজারের লিস্ট নিজ হাতেও করতে পারতেন। কাদেরিয়া বাহিনীর লিস্ট কাদেরের কাছে ও ড: নুর নবীর কাছে আছে। তাজুদ্দিন সাহেব বুদ্ধিমান লোক ছিলেন না।

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের একমুখী দর্শনই পেছনে থাকার মুল কারণ। ধর্ম টার্মটাকে ব্যবহার করে যেমন কয়েক অংশ নিজেদেরকে প্রতিযোগিতা করে পেছনে নিচ্ছে তেমনি রাজনৈতিক দল ধারণা নিয়েও এক অংশ সম্পুর্ণ অন্ধ হয়ে আছে, এইভাবে আরো অনেকভাবে আমরা বিভক্ত!
সঠিক শিক্ষার প্রভাব মানুষকে উদারভাবে, জটিলতা পরিহার করে সুন্দরভাবে বাঁচতে শেখায়, এখানে আমরা তা পাচ্ছি না। শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে তাই সবার আগে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদেরকে সুশিক্ষা নিতে হবে; অংক, সায়েন্স, লজিক, সাহিত্য , সমাজনীতি, ফাইন্যন্স পড়তে হবে ১৬ বছর বয়স অবধি; সেটা সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা দিবে।

১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৮

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: সবাই ধারনার উপর আছে সেটা ধর্ম বলেন বা বিজ্ঞান বলেন, কুরআন স্পষ্ট কিছু বলেনি শুধু সুত্র দিয়েছে । আল্লাহ বলেছেন তিনি সাত আসমান তইরি করেছেন। আমরা এখনও এক আসমানের ছিটে ফোটাও জানি না তারপর সাত আসমান। আমার ধারনা যেহেতু আল্লাহ সাত আসমানের কথা মানুষকে জানিয়েছেন তাঁর মানে মানুষ হয়ত সেই সাত আসমান পর্যন্ত যেতেও পারবে ? সব ধারনা........। ার াললাহ বলেচেন বেশি বেশি ধারনা করা থেকে বিরত থাক । কারন পাপের দিকে নিয়ে যায় ।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে ভাবনা শক্তি দেয়া হয়েছে, মানুষ চাকা আবিস্কার করেছে; সেই চাকার গাড়ী টেনেছে ঘোড়া ও গরু; এখন টানছে ইন্জিন; ভাবনা শক্তি রিফাইন হচ্ছে; নলেজ মানুষকে মানুষ বানায়েছে; কম নলেজের মানুষ অসুখী হয়ে থাকবে।

১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৭

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: No comments but want to say something. I am conservative Muslim . Allah know all . What will be ......

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আল্লাহ যা জানেন, মানুষ সেটার সবকিছু জানার কথা নয়, নিশ্চয়। কিন্তু মানুষকে ভাবনা শক্তি দেয়া হয়েছে লজিক্যালী ভাবার জন্য, বিশ্বকে বুঝার জন্য

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই পৃথিবীতে যে কম জানে, সে সুখে জীবন যাপন করতে পারে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সোামালিয়া ও ইথিওপিয়া তার প্রমাণ?

২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩২

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: U Muslim / non Muslim / secular

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি মুসলমান

২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Is it true ?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সত্য

২২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪১

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: U us citizen.

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি বাংলাদেশের নাগরিক।

২৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জানিনা আপনার মাঝে মাঝে কি হয়!
উল্টা পাল্টা যা খুশি তাই মত দিলেইতো হয়না
সাথে তথ্য উপাত্ত, যে মতবাদের বিরুদ্ধে বলছেন তার প্রতিষ্ঠিত মতগুলোর যুক্তিপূর্ন খন্ডন
আপনার মেতর স্বপেক্ষ জোরালো যুক্তি থাকতে হবে।


এই ব্যাটা তুই ফাজিল- যাহ আমি রায় দিলাম টাইপ মতামত কেবলই বিভ্রান্তির জন্ম দেয়!

আপনি কি কোরআন অধ্যয়ন করেছেন?
বুঝতে চেষ্টা করেছেন?
বুঝতে না পেরে ছেড়ে দিয়েছেন?

সত্যবাদী হলে সঠিক উত্তর আশা করছি।
আর যদি ত্যানা প‌্যচান বোঝা যাবে- কেবলই বাতাসে গদা চালানোই সার !!

কেয়ামত নিয়ে অনেক আয়াতের অল্প কিছু দিলাম..
এর একটা লাইন নিয়েও যদি গভির অভিনিবেশে ভাবেন? চিন্তা করেন? অনেক জ্ঞান জাগ্রত হবার কথা!

পৃথিবী ও পর্বতসমূহকে শুন্যে প্রচন্ড আঘাতে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেয়া হবে। সেদিন সেই সংঘটিতব্য ঘটনা ঘটবেই। (সূরা হাক্কাহ্‌-১৪-১৫)
পাহাড়সমূহকে এমনভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়া হবে যে, তা শুধু বিক্ষিপ্ত ধুলিকনায় পরিণত হবে। (সূরা ওয়াকিয়া-৫-৬)

এরপর যখন নক্ষত্রমালা ম্লান হয়ে যাবে। আকাশ বিদীর্ণ হবে। তখন পাহাড়-পর্বত চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেয়া হবে। (সূরা মুরসালাত-৮-১০)

তোমরা অপেক্ষা করো সেই দিনের যখন আকাশ-মন্ডল ধোঁয়া নিয়ে আসবে। তা মানুষদের উপর আচ্ছন্ন হয়ে যাবে। এটা হলো পীড়াদায়ক আযাব। (সূরা দুখান
যখন আকাশ-মন্ডল ফেটে চৌচির হয়ে যাবে। (সূরা ইনফিতার-১)

যখন মাটিকে সম্প্রসারিত করা হবে এবং তার গর্ভে যা কিছু আছে, তা সব বাইরে নিক্ষেপ করে মাটি শূন্য হয়ে যাবে। (সূরা ইনশিকাক-১-৪)

সেদিন, যখন আকাশকে আমি এমনভাবে গুটিয়ে ফেলবো যেমন বান্ডিলের মধ্যে গুটিয়ে রাখায় হয় লিখিত কাগজ। যেভাবে আমরা প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, অনুরূপভাবে আমরা দ্বিতীয়বার সৃষ্টি করবো। এটা একটা ওয়াদা বিশেষ যা পূর্ণ করার দায়িত্ব আমার। এটা আবশ্যই আমি করবো। (সূরা আম্বিয়া-১০৪)
সেদিন আসমানসমূহ গলিত তামার ন্যায় হয়ে যাবে। (সূরা মায়ারিজ-৮)

যখন আকাশ মন্ডল দীর্ণ-বিদীর্ণ হয়ে যাবে এবং তা রক্তিমবর্ণ ধারণ করবে। (সূরা আর রাহ্‌মান-৩৭)
দৃষ্টিশক্তি যখন প্রস্তরীভূত হয়ে যাবে এবং চন্দ্র আলোহীন হয়ে যাবে এবং সূর্যকে মিলিয়ে একাকার করে দেয়া হবে। তখন মানুষ (সন্ত্রস্ত হয়ে আর্তনাদ করে) বলবে কোথায় পালাবো? কখনো নয়, সেদিন তারা পালানোর জায়গা পাবে না। সেদিন সবাই তোমার রবের সামনে অবস্থান গ্রহণ করতে বাধ্য হবে। (সূরা কিয়ামাহ্‌-৮-১০)

যখন সূর্যকে গুটিয়ে ফেলা হবে এবং নক্ষত্ররাজি আলোহীন হয়ে যাবে। (সূরা তাকভীর- ১-২)

যখন নদী-সমুদ্রকে দীর্ণ-বিদীর্ণ করা হবে। (সূরা ইনফিতার-৩)

এবং যখন নদী- সমুদ্র আগুনে পরিণত হবে। (সূরা আত-তাকভীর-৬)

ভাল থাকুন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যত সুরাহ থেকে বলেছেন, সবগুলোর সারমর্ম হলো পৃথিবী চুর্ণ বিচুর্ণ হবে; সৌর জগত যখনই ধ্বংস হবে, সেটাই ঘটবে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আপনি কি কোরআন অধ্যয়ন করেছেন?
বুঝতে চেষ্টা করেছেন?
বুঝতে না পেরে ছেড়ে দিয়েছেন? "

-আমি কোরানের রেফারেন্স টানতে চাইনি, কোরানে কি বলেছে সেটাও বলতে চাইনি; আমি তোরাহ ও বাইবেলে যেভাবে কেয়ামত হবে বলেছে, সেটার কথা বলেছি। কোরান নিয়ে কথা বললে, অনেকেই সেটাকে ব্লাসফেমী হিসেবে নেন।

২৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২০

আহা রুবন বলেছেন: পৃথিবী দিন দিন্ এগিয়ে যাচ্ছে। যত সময় যাচ্ছে মানুষ উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে । কিন্তু কিছু মানুষ আছে যাদের কথাই হল অতীতের মানুষেরা ছিল মহাজ্ঞানী, যাদের মুখের কথায় বিছানা শূন্যে ভেসে থাকত। এদের কাছে অতীতই হল সেরা, আর আছে কেয়ামতের পরের জীবন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবই ঠিক আছে; মানুষ এটমকে বোমাতে পরিণট করে সবকিছু গোলমাল করে দিয়েছে; এই মেঘ না কাটা অবধি মানুষ নিজের নলেজের কাছে নিজেই ভিকটিম।

২৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৫

দলছুট শালিক বলেছেন: আইনস্টাইনের মতে ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান অন্ধ। আজ আপনার চিন্তা, কল্পনা কয়েক বছর পর মিথ্যা বা কাল্পনিক মনে হবে। এটাই বাস্তবতা। পৃথিবী চলে বিজ্ঞান দিয়ে নয়। যারা সামান্য জ্ঞান নিয়ে মনে করে সব জেনে ফেলেছি, সব জানা শেষ। সেই সকল মহাপন্ডিতদের বলি, যুক্তি দিয়ে ধর্ম চলে না, ইবলিম তার মালিককে যুক্তি দেখিয়েছিলেন আমি আগুনের তৈরি, আমি কেন মাটির তৈরি আদমকে সিজদা করবো, ফলশ্রুতিতে ফলাফল সবারই জানা। তাই বলি- পৃথিবী কতদিন টিকবে সেটা আল্লাহ ভালই জানেন, এ বিষয়ে মানুষের জ্ঞান কি অতি তুচ্ছ না। সেদিন, যখন আকাশকে আমি এমনভাবে গুটিয়ে ফেলবো যেমন বান্ডিলের মধ্যে গুটিয়ে রাখায় হয় লিখিত কাগজ। যেভাবে আমরা প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, অনুরূপভাবে আমরা দ্বিতীয়বার সৃষ্টি করবো। এটা একটা ওয়াদা বিশেষ যা পূর্ণ করার দায়িত্ব আমার। এটা আবশ্যই আমি করবো। (সূরা আম্বিয়া-১০৪)
সেদিন আসমানসমূহ গলিত তামার ন্যায় হয়ে যাবে। (সূরা মায়ারিজ-৮)।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



সৌর জগত পুরোটা, বা পৃথিবী এককভাবে ধ্বংস হলে, ইহা ধুলাবালি ও ছাইতে পরিণত হবে; কখন হবে, সেটাই প্রশ্ন। হওয়ার সময় মানুষ টের পাবে কিনা? এখন যারা বলছে কেয়ামত কাছে আসছে, তারা সঠিক কিনা?

মানুষ মোটামুটি কেয়ামত দেখার কোন সম্ভাবনা নেই। মানুষ বিলুপ্ত হয়ে যাবে ৩/৪ লাখ বছরের মাঝে; পৃথিবী কয়েক বিলিয়ন বছর টিকারও সম্ভাবনা আছে

২৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫২

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: বিলিওন বছরের যেই হিসাব দিছেন, সেইটার ভিত্তি কি?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লজিক্যাল অনুমান: বস্তুর গঠন, সৌমন্ডলের গঠন, সুর্যের আলোক ও তাপের উপর ভিত্তি করে লজিক্যাল অনুমান।

২৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: এই অনুমান কে করছে? আপনি না অন্য কেউ?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুগে যুগে অন্যরা করেছেন, আমি বুঝতে পেরেছি যে, এই অনুমান গুলো লজিক্যালী সঠিক।

২৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ নিজেই পৃথিবী ধ্বংসের জন্য দায়ী হবে। এটা ধর্মীয় গ্রন্থের সাথে মিলে গেলে সেটা মেনে নিতে সমস্যা নেই আর কারো সমস্যা থাকার কথা না। কিন্তু যারা বলছে কিয়ামত আসন্ন বা খুব নিকটে তারা না বুঝেই চিল্লাপাল্লা করছে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় মতে পৃথিবী ও সৌর মন্ডল ধ্বংসের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে, তা ঘটতে সময় লাগার কথা; আজকাল যারা লক্ষণ দেখছেন বলে সাক্ষ্য দিচ্ছেন, সেগুলোর লজিক্যাল ব্যাখ্যা নেই মনে হয়।

২৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৬

কানিজ রিনা বলেছেন: তওরাত থেকে বাইবেলে যা দেওয়া হয়েছে
বাইবেল অনেক মনগড়া কথা লেখা আছে।
আর আমার মন্তব্যের উত্তরে বলেছেনন রাশিয়া
আমেরিকার কোটি কোটি মানুষ বেঁচে থাকবে।
চীনতো আমেরিকার ধ্বংশ এখনই চায়। আর
আমেরিকা রাশিয়াকে টার্গেট করবে চীনকে
উস্কানি দেওয়ার জন্য। পাহারে হয়ত কিছু
মানুষ বাঁচলেও সমতলে পারাখার জায়গা
থাকবে না। আর গোডা পৃথিবীর মানুষ বাসকরার ভারসাম্যতা হাড়াবে। তারপর হয়ত
হাজার বছরে মানুষ ধুকে মরবে।
এই হোল নিজের পৃথিবী প্রগতিশীল বিজ্ঞানের
আধুনিক দাবানল।
আপনি মুসলিম কিনা জানিনা সৃস্টিকর্তা বিশ্বাস
করেন কিনা তাও জানিনা তবে সৃস্টকর্তা
বিশ্বাসীরা প্রকৃতির বিচার বিশ্বাস করে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




এটমকে অস্ত্রে পরিণত করে, মানুষ নিজকে বিপদে ফেলেছেন; হয়তো তার জন্য ক্ষতিপুরণ দেবে; সেটাও কেয়ামতকে ডাকবে না।

৩০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১০

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: অন্যেরা কি পদ্ধতিতে অনুমান করেছেন সেইটা জানেন?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সায়েন্টিফিক পদ্ধতিতে।

এগুলো শুরু হয়েছে গ্রীক নভোবিদদের আমলে, যীশুর জন্মের আগের থেকে; এখন হাভেল টেলিস্কোপ ও উপগ্রহ সমুহের ডাটা সবকিছুর লজিক্যাল প্রমাণ দিচ্ছে।

৩১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২০

আবদুল মমিন বলেছেন: আল্লাহ যা জানেন, মানুষ সেটার সবকিছু জানার কথা নয়, নিশ্চয়। কিন্তু মানুষকে ভাবনা শক্তি দেয়া হয়েছে লজিক্যালী ভাবার জন্য, বিশ্বকে বুঝার জন্ ।

কিন্তু আমাদের দেশে এই রকম মানুষ খুব কম ই আছে , মাদ্রাসায় পড়ুয়াদের মদ্ধে ত আর ও কম ।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসা আরবী, উর্দু ও পারসী ভাষা শিখাচ্ছে ও সামান্য ধর্মীয় নলেজ দিচ্ছে।

৩২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মৌচাকে ঢিল ছোঁড়া হলো মনে হয়। রে রে করে আসলো......। প্রতি উত্তরে সচেতন থাকবেন।

১৯ নম্বরে রাজিব নুরের কথার সাথে একমত। আসলেই যত কম জানা যায় ততই সুখ। বোকারাই/বেকুবরাই সুখে থাকে। আর সেন্সেবল, বুদ্ধিমান মানুষেরই যত কষ্ট...

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে কেয়ামত সম্পর্কে অনেক ভুল তথ্য আসে; তাই এ ধরণের সামান্য পোস্ট দিয়েছি, যাতে ব্লগারেরা লজিক্যাল কারণ খুঁজতে পারেন।

৩৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: সায়েন্টিফিক পদ্ধতি তো অনেক আছে, আপনি ঠিক কোন সায়েন্টিফিক পদ্ধতির কথা বলতেছেন?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


একা " Large Hadron Collider " পরীক্ষা বিশ্বের গঠন সম্পর্কে বিশাল সায়েন্টিফিক ধারণা দিয়েছে; আপনার প্রশ্নের উত্তর এই এক্সপেরিমেন্টের মাঝে আছে।

৩৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনি পোস্টে যা বলেছেন, বুদ্ধিমানদের জন্য তাই যথেষ্ট। এই পোস্টের কমেন্টে প্রতিউত্তরে আলোচনায় না যাওয়াই উত্তম হবে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, অপব্যাখ্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

৩৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০০

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: লেখক বলেছেন: একা " Large Hadron Collider " পরীক্ষা বিশ্বের গঠন সম্পর্কে বিশাল সায়েন্টিফিক ধারণা দিয়েছে; আপনার প্রশ্নের উত্তর এই এক্সপেরিমেন্টের মাঝে আছে।

একটু দয়া করে বিষয়টা সহজ ভাবে বুঝিয়ে দিবেন? LHC পরীক্ষার মাধ্যমে বিলিয়ন বছরের হিসাব কিভাবে পাওয়া গেছে? রেফারেন্স সহ বলবেন কিন্তু।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যদি সামু ব্লগে LHC পরীক্ষা/ নিরীক্ষাকে ১০/১৫ লাইনে বুঝাতে পারতাম, হাজার হাজার সায়েন্টিস্টদের ভাবনাকে আপনাকে বুঝাতে পারতাম, আমি কয়েক'শ অনারারী পিএইডি পেতাম।

এনার্জি থেকে "মেটার সৃস্টি" ও মেটারের রূপান্তর পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে LHC নিরীক্ষায়; বাকীটুকু আপনি পরে নিয়েন।

৩৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিজ্ঞানকে তারমত থাকতে দেওয়া উচিৎ। কারণ বিজ্ঞানে সব মতের মানুষ রয়েছে। ক্বোরআন কেয়ামতের সময় নির্দিষ্ট করে দেয়নি। মানুষ এক্ষেত্রে শুধুমাত্র তার ধারণা উপস্থাপন করছে। আর আপনি যা বলছেন সেটাও ধারণা। কোন কারণ বসত এ সময় এগিয়েও আসতে পারে। বিজ্ঞান হয়ত এ কারণ এখনও জানেনা।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ প্রচলিত ধারণার সাথে নিজের লজিকবিহীন মতামত ও গল্প যোগ করে দেয়; এগুলো সমাজের উপর প্রভাব ফেলে। সায়েন্টিফিক ধারণাসমুহের সাথে কেহ মনগড়া কিছু যোগ করতে পারে না; কিছু যোগ করতে হলে, সেটা লজিক্যাল হতে হবে। লজিক্যাল ভাবনা মানুষকে সঠিকভাবে ভাবতে ও দরকারী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে।

৩৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,একটা সুন্দর জ্ঞানগর্ভ ও কল্যানকর লেখা প্রকাশ করার জন্য। যদিও দিনে দিনে সবকিছুরই ভূল বের হয় আর তার সংশোধন করতে হয়-এটাই সৃষ্টির নিয়ম। এমনই একটি লেখা ১৯৯৮ সালে আমি লিখেছিলাম। কিন্তু প্রকাশ করা হয়নি,ভূল বুঝে কেউ ক্ষতি করতে পারে ভেবে। ১৫০০/৩০০০ বছর আগের ধারনা-ধারন করে কিভাবে এখনও বহু মানুষ পথ চলে আসছে-বিষয়টি আমার বোধে আসেনা ! এর অর্থ কি এমন হবেনা যে, বৈদ্যতিক বাল্বের উপস্থিতি থাকা সত্তেও-কেউ সেটাকে ব্যবহার না করে হারিকেনের আলোয় পথ চলে? আমাদের অবশ্যই বোঝা উচিত যে,পেছনের দিকে যাওয়া যায় না,সামনের দিকেই যেতে হয়। মোটকথা সৎ পথে চলা,অন্যের মঙ্গল করা,লৌকিক পথে চলা আর গোলযোগ ও ধংশ থেকে দুরে থাকার জন্যই আমাদের পথ চলা উচিৎ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে যারা ধর্মীয় বিষয় লিয়ে লিখেন, তাঁদের ভাবনায় লজিক ও সায়েন্টিফিক ভাবনা স্হান পাচ্ছে! ভয়ের কিছু নেই, শুধু অন্যের বিশ্বাসকে আক্রমণ না করলেই হলো।

৩৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মানুষের চিন্তা-ভাবনাকে সংকুচিত রাখার একটা অপকৌশল; এরা নিজেরা কিছু ভাবতে পারেনা, অন্যকেও ভাবতে দেয় না!

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগের অনেক ভাবনার পেছনে লজিক ছিলো না; আজকে সেসব ভাবনাকে সময়ের সাথে মিলায়ে দেখতে হবে।

৩৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০২

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনার যুক্তি দুইতিন রকম ধরে নিতে পারি
পৃথিবীর বয়স কত। পৃথিবী এখন যুবক আরও
মিলিয়ন বছর বাকী আছে পৃথিবী বুড়ো হবে।
আমরা যদি আল্লাহকে বিশ্বাস করি তাহলে
আমি শিশু থেকে বুড়ো হওয়া অবধি বলতে
পারব না আমার মৃত্যু কখন ঘটবে এবং তা
কিভাবে। যদি ধরে নেই মহাকাশে কোটি কোটি
গ্রহ নক্ষত্র আছে সেগুলর বয়স কত। কখন
কিভাবে ভশ্বীভূত হচ্ছে তা বিজ্ঞানীরা সবগুল
নক্ষত্র গ্রহের হিসাব মিলাতে পারেনা।
ঠিক আমাদের মানুষ বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বয়স
নির্নয় করতে পারলেও পৃথিবী ধ্বংশ প্রাপ্ত
যে কোনও সময় ঘটতে পারে গ্রহানুর সংঘর্সে।
যা জ্যতির বিজ্ঞানীদের ধারনা।
তাই একজন মানুষ যখন বলতে পারেনা
তার মৃত্যু কখন কিভাবে ঘটবে। ঠিক পৃথিবী
কখন কার সংঘর্সে ধ্বংশ হবে মানুষ কখনও
বলতে পারেনা। তবে আমরা আমাদের এই
প্রিয় পৃথিবীর বাসের অনপুযোগী আমরাই
করে তুলছি আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে ভয় ভীতি
পরমানু বোম এই বুঝি আমেরিকা হীরোশীমার
মত আরও দেশে বোমা ফেলবে।

আপনার শান্তনা স্বরুপ লেখা ভয়ভীতি দেখান
ঠিকনা পৃথিবী আরও লাখ লাখ বছর অতিক্রান্ত হবে। সেই শান্তনা ঠিক আছে
তবে কোরআন যা বলে আমরা তা মানিনা।
আপনিও না। এপৃথিবী আমাদের ভালবাসার
এখানে আমরা বংশ পরম্পরায় কোটি কোটি
বছর বেঁচে থাকতে চাই। কিন্তু হিংসা প্রযুক্তিতে
আমরা নিজেরাই ধ্বংশ হয়ে যাব যা কোরআনে
বলা আছে। মানুষের মানষীকতা লোভ লালসা
হানাহানীতে অতিষ্ট সরল বিশ্বাস কোরআনের
যে কথা উললেখ আছে সেই আলমত পৃথিবীতে কিয়ামত খুব শীঘ্রই শুরু হবে।
আর তা আমিও বিশ্বাস করি আমাদের
অবনতিতে যে কোনও মুহুর্তে গ্রহানুর সংঘর্সে
পৃথিবী চূর্ন হবে। কারন আল্লাহ্ নিষেধাজ্ঞা
আমরা মানিনাই। ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাচ্চারা যখন পুকুরে ঢিল ছোঁড়ে, সবাই একই ডিরেকশনে ছোঁড়ে; ফলে, ঢিলের সাথে ঢিলের সংঘর্ষ হওয়া সম্ভব নয়; মহাশুন্যে, সৌর জগতগুলো একই ডিরেকশনে ছুটে চলেছে; কক্ষচ্যুত বড় কিছু যে পৃথিবীর সাথে ধাক্কা খাবে সেই সম্ভাবনা কম।

মানুষ জীবিত প্রাণী, সেটার জীবনের প্যাটার্ণ আছে; সৌর মন্ডল্বের প্যাটার্ণও মানুষ দেখছে।

৪০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৬

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: আপনার লেখার বিষয়বস্তু অত্যন্ত সিরিয়াস, আপনি কেয়ামত সংক্রান্ত কোরআনের ব্যাখ্যাকে পাশ কাটিয়ে সায়েন্সের দোহাই দিয়ে মনগড়া কথা বলতেছেন। এবং নিজের কথার স্বপক্ষে কোন স্পেসিফিক যুক্তিও দিতে পারতেছেন না। আপনার একাডেমিক পড়াশোনা কোন বিষয়ে জানতে পারি?

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়ালেখায় ইন্জিনিয়ারিং এ; LHC ইত্যাদি আমি বুঝার চেস্টা করছি শুধু, আমি এগুলোর কেহ নই।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি কোরানের রেফারেন্স টানতে চাইনি; বিশ্বে এখনো খৃস্টানদের সংখ্যা বেশী ও ইহুদীরা কিতাবী ধর্মের দিক থেকে সবচেয়ে প্রাচীন; আমি ঐ ২টির দৃস্টিকোণ থেকে লিখেছি।

৪১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১৯

তপোবণ বলেছেন: পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে মানব সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটবে। এই বিপর্যয় মোকাবেলা করে যারা মারা যাবে ওটাই তাদের জন্য কেয়ামত। পৃথিবীর ধ্বংশ মানব সভ্যতা কখনো দেখবেনা। এর পর জনমানবহীন এই পৃথিবী ধ্বংসের আগে গ্যালাক্সিতে ভেসে বেড়াবে লক্ষ লক্ষ বছর। এটা আমার ধারণা। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ধারণা বদলাতেও পারে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটাই ধারনা করা হচ্ছে।

৪২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:১৬

নতুন বলেছেন: গাজীভাই সইলডা ভালা? মাঝে মাঝে আপনি বেশি খেইপা জান কেন?

ব্লগে যৌক্তিক চিন্তা করার মতন ব্লগার হাতে গোনা কয়েকজন আছে।

বেশির ভাগই খুবই ভালো মানুষ কিন্তু সবাইতো আর যৌক্তিক ভাবনা করার পযা`য়ে আসেনাই। অনেকেই ধম`কে নিয়ে প্রশ্ন করেনা।

আর কিছু আছে ফেসবুকে আমিন লিখতো এখন ব্লগে কেয়ামত নিকটে এসেগেছে/ ইমাম মাহাদী এসে গেছে পোস্ট দেয়...


এই বিনেদন গুলি না থাকলে ব্লগ পানসে হয়ে যাবে....

:) বেশি চিন্তা করবেন না। রাজনিতি নিয়ে লিখেন... আপনার ঐ লেখা গুলি বেশি ভালো... হ্যাপি ব্লগিং...

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলেই তো, এরা আছে; মাঝে মাঝে লিখে; ডেম, সকাল বেলা ভুল হয়ে গেছে।

৪৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৩০

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: ইন্জিনিয়ারিং কোনখান থেকে পড়ছেন?

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশে।

৪৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: ধর্মে হাত দিতে গেলে ইঞ্জিনিয়ার হওয়া লাগে। পড়াশুনা করে আর কি হবে?
সবই তো লেখা আছে সেই বইয়ে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সভ্যতা পরিবর্তনশীল, নলেজ সভ্যতার পরিমাপক

৪৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: যখন সময় হবে তখন পৃথিবী ধ্বংস হবে। আপাতত এটাই উত্তর আছে আমার কাছে। এখন, আমার কাজ কি ? আমার কাজ হচ্ছে কখন পৃথিবী ধ্বংস হবে সেই ধান্দায় না থেকে নিজের জন্য ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি করা আর নিজের দায়িত্বটুকু সঠিকভাবে পালন করা।
সময় মতো বুঝা যাবে কে বোক আর কে বুদ্ধিমান।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবী ও সৌর জগত ধ্বংস হবে, তবে মানুষ সেটা দেখবে না; সুতরাং, এটা নিয়ে ভুল প্রচারণা অর্থহীন ও বিভ্রান্তিকর।

৪৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এরা বইতে লেখা নিউটনের সুত্র ২ বছর পড়ে পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে না; কিন্তু পৃথিবী কিভাবে ধ্বংস হবে তা জানে?

এই তত্ত্বে ভুল আছে! কারণ একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যিনি বিজ্ঞান পড়ান, তাকে বিভিন্ন মাজারে ধর্ণা দিতে! ইনি সম্ভবত নিউটনের সূত্র সঠিকভাবেই উগ্রাতে জানেন?

যেগুলো বলেছেন এগুলো বললে আপনার পাপ হবে। আল্লাহর পথে আসুন! অবশ্য আল্লাহ বলেছেন, আমি তাদের অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছি! এরকম হলে ভিন্ন কথা। ;)

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার জগতে, ভাবনাকে থামিয়ে দেয়া হয়েছে, পাপ হবে বলে; আমি মনে করি লজিক্যাল ভাবনা মানুষকে পাপ থেকে দুরে রাখবে

৪৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনি কি বিশ্বাস করেন আর করেন না এটা জানানোর জন্য ব্লগ নয়।
আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে ভাল থাকুন।
আর যার যার বিশ্বাস নিয়ে থাকতে দিন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগ হলো আলোচনার যায়গা, কেহ কাউকে কোন মতবাদে টানছেন না।

৪৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

রানা আমান বলেছেন: আপনার প্রতিটি পোস্ট আমার পড়তে ভালো লাগে , অন্তত মন দিয়ে পড়ার চেষ্টা করি । আপনার পোস্টে থাকা মন্তব্য ও উত্তর গুলো ও পোস্টের মতই সমান আকর্ষনীয় ।

৪৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: Click This LinkA death Threat

চাঁদগাজী সাহেব একটু এই ব্লগে যাবে? নতুন নকিব নামে এক ব্লগার তাঁর দলসহ আমাকে মৃত্যুহুমকি দিচ্ছেন বলে মনে হয়।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগ আলোচনার যায়গা; কারো সাথে ঝগড়া করার যায়গা নয়।

৫০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

মাঝিবাড়ি বলেছেন: কেয়ামত আগামী ঈদের পরে ঘোষণা করা হবে!

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাতে মাইক থাকলে ঘোষনা দেয়া সোজা

৫১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



চাঁদগাজী ভাইকে ধন্যবাদ এজন্য যে, তিনি তার ধর্মীয় পরিচয় তুলে ধরেছেন এই পোস্টের কোন এক জায়গায়। পরবর্তীতে তার সাথে ডিসকাশনে সুবিধা হবে।

আচ্ছা, চাঁদগাজী ভাই,
আমার জানতে ইচ্ছে করে। যদি দয়া করে উত্তর দেন। আপনি তো জানালেনই, আপনি মুসলিম। অাপনার বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করছি। আমার প্রশ্ন হচেছ, আপনি কি কুরআনের কোন অংশ অবিশ্বাস করেন? না করলে, কুরআন যেখানে বলছে, কিয়ামত আসন্ন নিকটবর্তী, আপনি কেন কুরআনে বর্নিত এই বিশ্বাসের বিরুদ্ধে আপনার ব্যক্তি মতামতকে তুলে ধরছেন? আমরা কোনটা সঠিক বলে ধরে নেব? কুরআনে বর্নিত বিশ্বাস, না কি আপনার মতামত?

আপনি বলেছেন- কেয়ামত কাছে আসছে, এই হচ্ছে, ঐ হচ্ছে, কাহারা বলছেন? এরা সাড়ে ৩ হাজার বছর আগের ধারণার লোকজন। এরা মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবল জানে না, এরা বাতাসে কি গ্যাস আছে জানে না; এরা হিউম্যান ফিজিওলোজী বুঝে না; এরা অংক জানে না; এরা আড়াই হাজার বছর আগে পীথাগোরাস যে থিওরী প্রামণ করেছে, সেটা বই দেখেও বুঝে না। এরা বইতে লেখা নিউটনের সুত্র ২ বছর পড়ে পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে না; কিন্তু পৃথিবী কিভাবে ধ্বংস হবে তা জানে? অবশ্যই এরা সঠিকভাবে কিছুই জানে না।

'কেয়ামত কাছে আসছে' একথা তো স্বয়ং আল্লাহ পাক বলেছেন। কুরআনে কারীম খুলে দেখুন। কত স্থানে কতভাবে কতবার কুরআনে কেয়ামত প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছে।

আপাতত: নিচের লিঙ্কে গিয়ে প্রমান এবং যাচাই করে দেখুন, 'কেয়ামত কাছে আসছে' এ কথা মহান আল্লাহর বানী কি না-

সূরা আল ক্বামার

সূরা আল মা’আরিজ

ভাল থাকুন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে কেয়ামত হবে, মানুষ শুনেছে সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে, তোরাহ কেতাব থেকে। সেখানে ধ্বংস ও তার আগের পরিস্হিতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে, তখনকার মানুষ যেভাবে কেয়ামতকে ব্যাখ্যা করেছে, সেসব ব্যাখ্যা রিফাইন হয়েছে; কারণ, বিশ্ব সম্পর্কে মানুষের ধারণা বড় হয়েছে গত ৮/৯ শত বছরে।

৫২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: মানুষের ফিজিওলোজী, পৃথিবীর পরিবেশ ইত্যাদি থেকে মানুষ অনুমান করছেন যে, মানুষ হয়তো আরো ৪/৫ লাখ বছর টিকে থাকবেন;
কেয়ামত কাছে আসছে, এই হচ্ছে, ঐ হচ্ছে, কাহারা বলছেন? এরা সাড়ে ৩ হাজার বছর আগের ধারণার লোকজন।


এইটা আপনি ঠিক লিখলেন না জনাব ! সবাই কেয়ামত আসন্ন ,কেয়ামত আসন্ন--এই আশায় বসে আছেন আর আপনি আরো ৪/৫ লাখ বছর টিকিয়ে দিচ্ছেন --এইটা চলবে না --- ৪/৫ লাখ বছরটা কমিয়ে অন্তত ৪০/৫০ বছর করে দেন নাইলে সবাই মাঠে মারা যাবে --ঈমানদার মুমিনগণ তাড়াতাড়ি কেয়ামত চান তা না হলে জান্নাতে গিয়ে ৭২ হুরি সম্ভোগ কেমনে হবে ? এমন করে সবাইকার বাড়া ভাতে ছাই দেবেন না........

এরা মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবল জানে না, এরা বাতাসে কি গ্যাস আছে জানে না; এরা হিউম্যান ফিজিওলোজী বুঝে না; এরা অংক জানে না;

কি হবে বাপু এই সব জেনে --দুই দিনের এই দুনিয়াদারি -- কেয়ামতের পরে জান্নাত নিয়ে ভাববে না এই সব ছাইপাঁশ পড়বে ?? এই সব পড়ার কোন দরকার নেই --- ওই ব্যাটা ইহুদী -নাছারা গুলো আছে না এই সব পড়ার জন্য !

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিতাবী ধর্মগুলোর মাঝে তোরাহ , আজ থেকে সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে বিশ্ব ধ্ংসসের কথা বলেছে; ধ্ংস হবে, ততবে সময় ও ঘটনাসমুহ নিয়ে মানুষের নতুন ব্যাখ্যা আছে।

৫৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

মোঃ মিজানুর রহমা৯৭ বলেছেন: দুই বিলিয়ন বছর থেকে এক বিলিয়ন বছর নিকটে আর একশ বছর থেকে দুইশ বছর দূরে। আল্লাহ কোন নিকট বুঝিয়েছেন সেটা তিনিই ভাল জানেন। দূরে নিকটের তর্কছেড়ে মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপন করা উচিৎ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যতটুকু জেনেনি, বুঝেছি, সেটার আলোকে এই ১৫ লাইন লিখেছি। আপনার জানার আলোকে ১৫ লাইন লিখুন এই বিষয়ে।

৫৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী যদি মুসলিম হয়ে থাকেন কোরআন
পড়ে জ্ঞান অর্জন করুন। কারন কোরআন
আসমানী কিতাব। এবং একজন মহামানব
মহাজ্ঞানী আল্লাহর প্রেরিত রাসুল সঃ এর
উপর প্রেরন করা হয়েছে। বিশ্বের সকল
জ্ঞানী ব্যক্তিরাই আসমানী কিতাব পড়ে দেখেন
জ্ঞান অর্জনের জন্য।
ডাইনোসরাস যুগ শেষ হয়েছিল কোনও গ্রহানু
পুঞ্জ পৃথিবীতে এসে পড়ে ধুলো বালি ছাই
দিয়ে ঢেকে যায় ডাইনো সরাস যুগ শেষ হয়।
এটাকেউ কেয়ামত বলে ধরে নিতে পারি।
গ্রহানুপুঞ্জ এসে মানুষ সভ্যতাকে ঢেকে দিলেও
মানুষের জন্য তা হবে কেয়ামত। কিন্তু
কোরআনে কখন কিভাবে পৃথিবী একবারে
চূর্ন হবে তা উল্ল্যেখ করে বলা নাই।
কখনও কখনও জ্যতির বিজ্ঞানীনারও বলে
থাকেন গ্রহানু পৃথিবীর পাশ কাটিয়ে চলে
যাবে বা ভগ্ন গ্রহানু কোনও এক খন্ড
পৃথিবীকে আঘাত হানলে মানব সভ্যতা
বিলুপ্ত হবে।
ঠিক প্রতিনিয়ত মহাকাশে কোটি কোটি
মিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ নক্ষত্র বিলুপ্তি ঘটছে
আবার সৃস্টিও হচ্ছে আবার ব্লাকহোলে
ডুবে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা কয়টা খোজ দিতে
পারে? ধরুন পৃথিবী ব্লাকহোল বা ব্লাক গহব্বরে
পতিত হোল যে ব্লাক হোল চোখের দেখাত
দুরে থাক সর্বচ্চ পাওয়ার ক্ষমতা সম্পন্ন
টেলিস্কোপেও দেখা যায়না। অথচ ব্লাক হোল
গুল মহাকাশে সব সময় বিচরন করেবেড়ায়।
যেমন মানুষের দেহে শক্তিশালী কিছু কোশ
আছে দেহে জীবানু বহনকারী কোশগুল খেয়ে
ফেলে।
আসলে মহাকাশ সুনিয়ন্ত্রিত সত্বার হাতে
তিনি সুনিপুন কারীগর তিনি একঅদ্বীতিয়
সৃস্টিকর্তা আল্লাহ্। মানুষের বধগম্য নয়।
মানুষের জ্ঞানের পরিধির বাইরে।
আপনি পারলে ডাঃ শমসের আলির বিজ্ঞান
গবেষনার বইগুল সংগ্রহ করুন যে বইয়ে
জ্ঞানী বিজ্ঞানীদের গবেষনার উদ্ধৃতি দেওয়া
আছে।

পৌড়ানিকতা নিয়ে তাচ্ছিল্য ভরে লিখলে
আমরাত মানুষই পুড়ান আমাদের চার হাত পা
চোখ কান একই ভাবে পুড়োনো জম্ম একই
ভাবে সাজানো। তাই আল্লাহর প্রেরিত মানুষ
চিন্তামননে তুচ্ছতাচ্ছিলতার উর্ধ্বে থেকে
সৃস্টি জগত বিশ্বাসে এগিয়ে যেতে হবে।
আপনাকে শ্রদ্ধা করি বলেই যত টুকু বুঝি
প্রকাশ করি। আল্লাহ্ আপনাকে সুস্হরাখুক
এই কামনা। ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি মহাবিশ্ব (গ্যালাক্সীগুলোর সমস্টি ) ও সামান্য "সৌর জগত"কে এক ভাবছেন মনে হয়।

উলকা ফুলকা এসে পৃথিবীর গায়ে লাগার সম্ভাবনা আছে; তবে, গ্রহের সমান, উপগ্রহের সমান কিছু এসে সৌর জগতে আমাদের গ্রহের সাথে লাগার সম্ভাবনা নেই।

৫৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: :-<

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


লজিক্যাল ভাবনাই টিকে থাকবে

৫৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

মেটাফেজ বলেছেন: চাঁদগাজী ভচ, রাগের মাথায় ভুলভাল লেখা শোভা পায় না আপনার মত একজন লোকের। আগে কোরআন নিয়া উল্টাপাল্টা বলতেন, পাব্লিকের গাইল খায়া এখন দোহাই দিতাসেন টেস্টামেন্টের। চেংকু প্যাঁক রে যে উত্তরটা দিসেন, তাতেই পরিষ্কার হয়া গেসে যে আপনি আদৌ লার্জ হেড্রন কোলাইডার নিয়া বাস্তবে কিছুই জানেন না। ফিজিক্স নিয়া কিছু লেখার আগে ভালমত জাইনা লেইখেন, ব্লগে উদাসী স্বপ্ন আছে, উনার কাছ থিক্যা বুইঝা নিয়েন প্রয়োজন পড়লে। নতুন ভাই ঠিকই কৈসেন, আপনে রাজনীতি নিয়া উপভোগ্য খিস্তিখেউর করেন, ঐটাই আপনের কাম।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লার্জ হেড্রন কোলাইডার নিয়ে আমি লিখেছি, "এনার্জি থেকে "মেটার সৃস্টি" ও মেটারের রূপান্তর পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে LHC নিরীক্ষায়"।

মেটার বলতে আমি অবশ্যই "গডস পার্টিকল"কে বুঝায়েছি

এবার লার্জ হেড্রন কোলাইডার নিয়ে আপনারটা লিখুন...

৫৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: কিছু মন্তব্যকারীর উদ্দেশ্যে বলছি,যাদের ভেতরে নিরপেক্ষতা নেই এবং যারা স্বপ্নে বিশ্বাসী। ধরুন পিতা জীবিত থাকা সত্তেও যদি তার ৫ ছেলের মধ্যে চরম মতোবিরোধ দেখা দেয় যে,কোন ছেলে বলে পিতা নদীতে গোছল করতে বলেছে। কোন ছেলে বলে পিতা পুকুরে গোছল করতে বলেছে। আবার কোন ছেলে বলছে পিতা সাপ্লায় পানিতে গোছল করতে বলেছে। তাহলে পিতা জীবিত থেকেও কি চুপ করে ছেলেদের গোলযোগ দেখে খুশি হবেন? নাকি সমাধানের জন্য নিদ্দিষ্ট করে দিবেন যে কোথায় গোছল করতে হবে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



পিতা জীবিত থাকলে সংশয়ের সমাপ্তি টানবেন, অবশ্যই

৫৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

তারেক ফাহিম বলেছেন: লজিক বিহিন মন্তব্য এই পোষ্টে মানায় না, আর আমি মুসলিম হিসেবে আমার কাছে সবচেয়ে বড় লজিক হলো মহান আল্লাহ্ পাকের বাণি আল-কোরআন, যেখানে তিনি নিজেই পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন সুরাতে কেয়ামতের ব্যাখ্যা দিয়েছেনে এবং এর বিশেষ কিছু আলামতও পরিলক্ষিত হয় এই যুগে, যাহা সহি হাদিসে প্রমাণিত।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লজিক ঠিক আছে; তবে, উহা লজিক কি লজিক, নাকি বিশ্বাস?

৫৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪১

তারেক ফাহিম বলেছেন: ২০ নাম্বার মন্তব্যর প্রতি উত্তরে অবগত হইলাম যে, আপনি মুসলিম, আর মুসলিম যারা তারা অবশ্যই ৫ কালিমা পড়ে থাকে এবং বিশ্বাস করে। আমি নিজেও তার বিপরিত নই। তার মধ্যে ঈমানে মোফাস্সেল কালিমায় আপনার পোষ্টকৃত বিষয়বস্তুর সাথে সংগতিপূর্ণ নয়।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নতুন পরিশোধিত নলেজ প্রকৃতি ও ধর্মের সাথে সাংঘষিক হওয়ার কথা নয়; সময়ের সাথে মানুষের নলেজ বাড়ছে।

৬০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: বিশ্বাস অবিশ্বাস নিজের কাছে। তাই সেটা নিয়ে বাড়াবাড়ি ঠিক নয়।

মুসলিমরা কিয়ামতকে অনেকে সময় পৌরনিক কাহিনীর মত করে বলে। এ হবে ঔ হবে। বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে বললে ব্যপারটা গ্রহনযোগ্য হয়। উপস্থাপনা অনেক কিছুকেই পালটিয়ে দেয়।

দেখলাম কেউ কেউ ভয়ভীতি দেখাচ্ছে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক মানুষ সময়ের সাথে তাল মিলায়ে ভাবনার পরিশোধন করতে সক্ষম হচ্ছেন না, সেটা মানুষকে পিছু টানছে।

৬১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪২

মানিজার বলেছেন:



তো, বসের উপর লোকেদের রাগ উডছে বুঝা গে ল

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছুটা তাইও ঘটছে; তবে, সময় ও মানুষের মৌলিক নলেজের প্রভাবকে গ্রহন করে, জীবনের সাথে সিনথেসাইজ করতে হবে।

৬২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পোস্টে ভালো লাগা।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, এটা কিছুটা লজিক্যাল

৬৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৭

প্রোলার্ড বলেছেন: আমরা মুসলমানেরা বিশ্বাস করি কিয়ামতের জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর কাছেই আছে। আল্লাহ যদি চান তো এই মুহূর্তেই কেয়ামত সংগঠিত হতে পারে ।


-আমি কোরানের রেফারেন্স টানতে চাইনি, কোরানে কি বলেছে সেটাও বলতে চাইনি; আমি তোরাহ ও বাইবেলে যেভাবে কেয়ামত হবে বলেছে, সেটার কথা বলেছি। কোরান নিয়ে কথা বললে, অনেকেই সেটাকে ব্লাসফেমী হিসেবে নেন।


০ আপনি তো একজন মুসলমান । একজন মুসলমানের কি ক্বুরআনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা উচিত না ? তোরাহ ও বাইবেলে কি আল্লাহ কিয়ামত সম্পর্কে ভিন্ন কিছু বলেছেন ? এসব আসমানী কিতাব যাদের উপর এসেছিল তারা সেটাকে পরিবর্তন ও বিকৃত করে ফেলেছে। ক্বুরআনের ব্যাপারে সেটা সম্ভব নয় কারণ আল্লাহই এর সংরক্ষক।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঐতিহাসিকভাবে, ইহুদী ও খৃস্টানরা সব সময় বেশী শিক্ষিত ছিল; ওদের হাতে নিজেদেরর ধর্মীয় বই সঠিকভাবে সংরক্ষিত হয়েছে, এটা বেশী লজিক্যাল।

৬৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৭

প্রোলার্ড বলেছেন: সূরা ফাতিহাতে আল্লাহ বলেই দিয়েছেন : ইহুদীরা হচ্ছে অভিশপ্ত আর খৃস্টানেরা হচ্ছে পথভ্রষ্ট । হতে পারে ওরা বেশী শিক্ষিত , তবে তা পরকালে আল্লাহর হাত থেকে তাদের রক্ষা করতে পারবে না । কারণ আল্লাহ ইহুদীদেরকে ফিরআউনের হাতে থেকে মুক্ত করলেও তারা বারংবার আল্লাহর নাফরমানি করে গেছে। নবী রাসূলদেরকে কষ্ট দিয়েছে , কাউকে কাউকে হত্যা করেছে ।

আর নাসারা তথা খৃস্টানেরা ঈসা (আঃ) কে আল্লাহর পুত্র বা আল্লাহ বলে মেনে আসছে (নাউজুবিল্লাহ) । স্বয়ং ঈসা (আঃ) ও এ ব্যাপারে নাখোশ আছেন। নিজেদের ধর্মীয় বই তারা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে কি তারা আল্লাহ কর্তৃক অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট বলে বিবেচিত হত?

আল্লাহ তায়ালা পবিত্র ক্বুরআনে রাসুল(সাঃ) এর মাধ্যমে মুসলমানদেরকে বলেই দিয়েছেন যে , দুনিয়াতে কাফেরদের জাকজমক ও চাকচিক্য যে উনাকে ব্যথিত না করে । কারণ এদেরকে আল্লাহ দুনিয়াতেই ভোগ করতে দেবেন , পরকালে এদের জন্য ভাল কিছু নেই । যতই তারা শিক্ষিত হোক না কেন ।

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


" দুনিয়াতে কাফেরদের জাকজমক ও চাকচিক্য যে উনাকে ব্যথিত না করে । কারণ এদেরকে আল্লাহ দুনিয়াতেই ভোগ করতে দেবেন , পরকালে এদের জন্য ভাল কিছু নেই । যতই তারা শিক্ষিত হোক না কেন । "

-এটা লজিক্যাল নয়; ফলে, এটা হয়তো আল্লাহ আপনাকে বলেননি

৬৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

প্রোলার্ড বলেছেন: যা বললাম এগুলো আল্লাহরই বানী যা সবাইকে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তার পবিত্র কালাম আল-ক্বুরআনের মাধ্যমে ।

মুসলমান হয়ে থাকলে ,পবিত্র ক্বুরআন অর্থসহ পড়ে থাকলে এটা আপনারও জানা না থাকার কোন কারণ নেই। আপনার কাছে লজিকাল না হলেও তাদের কাছেই লজিকাল যারা প্রকৃত জ্ঞানী । আপনার এই লজিক দিয়ে কিভাবে পরকালে আপনি আল্লাহর সামনে দাড়াবেন সেটা নিশ্চয়ই ভেবে রেখেছেন - যেহেতু আপনি একজন মুসলমান।

২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি হয়তো প্রকৃত জ্ঞানী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.