নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতে মুসলমানদের উচিত হবে, "গো সংরক্ষণ সমিতি" চালু করা

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫



খাদাভ্যাসের জন্য প্রাণ হারানো বুদ্ধিমানের কাজ নয়; ভারতীয় মুসলমানদের উচিত পুরো জাতির খাদ্যাভ্যাসের সাথে নিজেদের মিলিয়ে নেয়া; ভারতে প্রোটিনের অভাব নেই; কারণ, বিশাল সংখ্যক ভারতীয়রা ভেজেটারিয়ান; তদুপরি, ভারত অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড থেকে ভেঁড়ার মাংস আমদানী করে।

যে কোন সাম্প্রদায়িক হত্যাকান্ডে বেশীর ভাগ ভিকটিম হয় দরিদ্ররা ও হত্যাকান্ড চালায় দরিদ্ররা; ভারতে ২০ কোটীর বেশী মুসলমান আছে; ৪০ কোটীর মতো দরিদ্র আছে; এতে বুঝা যাচ্ছে যে, ১ জন দরিদ্র মুসলমানকে হত্যা করার জন্য ৩ জনের বেশী দরিদ্র হিন্দু আছে; তদুপরি, দরিদ্র রাজনৈতিক ক্যাডারেরা হত্যা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে নিজেদের শক্তি প্রতিষ্ঠা করে; অর্থৎ যোগ বিয়োগ করে হত্যাকারীদের সংখ্যা বাড়ছে।

গরুর মাংস না খেলে, মুসলমানদের স্বাস্হ্য ভালো হয়ে যাবে, এবং তারা অকারণে ভিকটিমও হবে না; তবে, সামান্য পরিমাণ মুসলমান ব্যবসার দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে: চামড়া ও মাংসের ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সংখ্যালঘু হিসেবে তারা পরস্পরকে সাহায্য করে অন্য ব্যবসায় চলে যেতে পারবে।

সমাজের দরিদ্র মানুষেরা নিশ্চয়ই সমাজের অশিক্ষিত ও পেছনে-পড়া অংশ; তারা নিজেদের দারিদ্রতা ইত্যাদির জন্য হতাশা ব্যক্ত করে সহজ ভিকটিমের উপর; ৪০ কোটী দরিদ্র হিন্দুদের জন্য সহজ ভিকটিম হচ্ছে দরিদ্র মুসলমান ও দরিদ্র খৃস্টানরা। ভারতে গোমাংসের জন্য খৃস্টানদের উপর আক্রমণ হচ্ছে না; কারণ, তারা সহজে তাল মিলাতে জানে; তারা জানে বিজেপি মিজেপি'র হাতে প্রাণ হারানো সঠিক হবে না, ভারতে খাদ্যাভাব নেই, দরকার খাদ্যাভ্যাস বদলানো।


মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভারতে মুসলমানেরা যদি বলে যে তারা গরুকে আর ছুয়েও দেখবেনা , গরু খাবেনা , গরু পালবেনা , গরু কিনবেনা তাহলে ভারতীয় হিন্দুরা তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থে মুসলমানদেরকে পায়ে ধরবে গরু খাওয়ার জন্য ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সংখ্যালঘু হিসেবে মুসলামানদের উচিত এসব ব্যবসা থেকে বের হয়ে যাওয়া; অকারণ ভিকটিম হওয়ার বিরাট সম্ভাবনা।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনার এ চিন্তা-ভাবনা বন্য জানোয়ারদের মতো, বন্য জানোয়ারদের জন্য, যারা সহজাত প্রবৃত্তিতে চলে, মানুষের জন্য প্রযোজ্য নয়।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার জন্যই তো লিখলাম; আপনি না থাকলে লিখার দরকার হতো না; আপনার নামে উৎসর্গ করে দিলাম

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

সিঙ্গাম স্যার বলেছেন: গরুর গাড়ি!!! হারিয়েই গেছেগা বাংলা থেকে!!

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বিয়ে করে, গরুর গাড়ীতে করে বউ নিয়ে আসেন; ফ্যাশানে পরিণত হবে; আবার চালু হয়ে যাবে।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: শুধু গরু খাওয়া বন্ধ কেন, গরুকে দরকার হলে মা ডাকতে হবে, তার পুজা করতে হবে। এসবের প্রতিবাদ করলে যে পরিনাম কি সেটাও যেহেতু জানা হয়ে গেছে তাই মুখে সেলাই মারাও শিখতে হবে। প্রান বাচানোটাই এখন বড় কথা।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেই দেশে যেই রীতি; ভারতীয় সরকার আইন করে গো-মাংস ভক্ষণের বিরোধীতা করছে না, নাগরিকেরা করছে; নাগরিকদের কথা মানতে হবে, তাদের সাথে চলতে হবে।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শত হোক, আপনার মতো স্বস্বীকৃত বন্য জানোয়ারের উৎসর্গ বলে কথা তাহলে! ;)

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি তো দেখছি, জুতোর তলায় শুকনো পায়খানার মত লেগে আঁটকে গেছেন!

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: :|

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



হতবাক? নাগরিকদের ইচ্ছার বাহিরে গেলে, আইন সাহায্য করবে না।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জীবে দয়া করা ভালো, বলেছে তা পাক কোরআন,
মানুষ তবে নয় কীরে জীব, পশু হলো তার'চে মহান?
পশুর জন্য মানবতা! মানুষ হলো নাজেহাল,
শেষ বিচারে জানিস কি তু্ই, করবে খোদা তোর কী হাল?

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয়রা কি শেষ বিচারের দিন মুসলমানদের সাথে একই লাইনে দাঁড়াবে?

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: এটা হচ্ছে সময়ের প্রয়োজনে নীতিবদল। ইসলামের শিক্ষায় আছে অন্য ধর্মের মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিতে নেই। যদি ভারতীয় হিন্দুরা গরুর সম্মানে এতোই পাগল হয়ে থাকে, তবে সেখানে বসবাসরত মুসলমানদের কি রাসূলুল্লাহ (সা) এর হুদাবিয়ার সন্ধির নীতিই অনুসরণ করা উচিৎ নয়?
তবে মুসলমানদের উসকানোর জন্য মোল্লার অভাব নেই, আর তাদের অন্ধ অনুসারীদেরও অভাব নেই। এমন এমন পোস্ট এই ব্লগেও আছে যেখানে এমনভাবে গরু খাওয়ার জন্য জোর দেওয়া হয়েছে যেন এখন ইসলামের রক্ষার জন্য গোমাংস ভক্ষণ সকল মুসলমানের জন্য ফরজ হয়ে গেছে।
আল্লাহ এদের হেদায়েত দিন।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার সাথে সংগ্রাম করে জয়ী হওয়া যায়; ভারত, বার্মা, বাংলাদেশের মতো দেশে জনতার সাথে সংগ্রামে নামলে পরাজয় অনিবার্য

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

তপোবণ বলেছেন: ভারতের গরুর মাংস বিদেশে রপ্তানীকারকগণ হল হিন্দু সম্প্রদায়। আর চামড়ার ব্যবসায়ীরা হল আধা মুসলিম আধা হিন্দু। তাহলে দেখা যায় এই লেখায় যা বলা হয়েছে একচেটিয়া ভাবে এই ব্যবসায়টি মুসলিমদের নয়। তবে সমস্ত ভারতীয়রা গরুর চামড়ায় ব্যবহৃত জুতা ব্যবহার করে, হয়তো বা মুদি এবং তার বিধায়কেরাও। দরিদ্ররা প্লাস্টিক জুতা ব্যবহার করে। ভারতে মুসলিম হত্যার জন্য শুধু গো-মাংস ভক্ষণই দায়ী নয়। মুসলিম হত্যার জন্য উগ্র হিন্দুত্ববাদই দায়ী। এই উগ্রতার আগুনে বর্তমান মোদি ও তার বিধায়কেরা প্রতিদিনই পানি ঢালে। যার কারণে বহু মুসলিম গো-মাংস খাওয়া ছেড়ে দিয়েও কঠিনতম অত্যাচার ও হত্যার শিকার হচ্ছে। তবে প্রাণটাই বড় কথা, গরুর মাংস বহু মুসলমানও খায় না (ডাক্তারী নিষেধ) আবার আমার হিন্দু বন্ধুটি খুব মজা করে খায়, তাতে কি আসে যায়। প্রাণটা যেখানে বড় কথা গরুর মাংস সেখানে তুচ্ছ একটি বিষয়। সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি আসুক সবার অন্তর জুড়ে। আমরা সবাই মানুষ, ধর্মের চেয়ে মনুষ্যত্বটাই বড় হোক পৃথিবীতে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে হিন্দু মুসলিম দাংগা হয়ে আসছে, আরো হবে; সব সময়, কিছু একটা ফ্যাক্টর থাকে, কারণ হিসে্বে কিছু একটাকে দাঁড় করানো হয়; সেটাকে সুচিন্তিতভাবে হ্যান্ডলিং করতে হবে; এত বড় দেশে সরকার আসতে আসতে অনেকের প্রাণ যেতে পারে।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৩

মিঃ মটু বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুঝার চেস্টা করছি; ভারতের মুসলমানেরা যদি সামুতে থেকে থাকেন, তাঁরা ভেবে দেখুক।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২০

নিগূঢ় বলেছেন: অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে , তব ঘৃণা তারে যেন তৃণসম দহে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মীয় ব্যাপারটা কঠিন; কোন ধর্মে কোনটা অন্যায় বলা কঠিন: ধর্ম লজিক থেকে বিশ্বাসকে বেশী দাম দেয়।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমারও একই মত। আমার ভারতীয় মুস‌লিম ক‌লিগ‌কে ব‌লে‌ছি গরু না খে‌লেই তো হয়। গরু মুসলমান‌দের জন্য প‌বিত্র কোন প্রাণী না। তাছাড়া ষাঁড়, ম‌হি‌ষেও সমস্যা নেই ভার‌তে। ভাগ্যক্র‌মে সংখ্যাগ‌রিষ্ঠ হিন্দু‌দের দেশ ভারত। তাই সেখা‌নে শুধু গরুর মাং‌সের জন্য ঝগড়া করা মা‌নে গরুর মতই বু‌দ্ধি...

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারে সাথে অধিকার নিয়ে আইনী লড়াই করা যায়, জনতার সাথে নয়; তদুপরি ধর্মীয় ব্যাপারে।

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: একসিডেন্টের পর ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করা হলো , তুমি কিভাবে একসিডেন্ট করলে ?

ড্রাইভার কহিল , প্রথমে একটা বাস আসলো , সাইড দিলাম , এরপর একটা ট্রাক আসলো তাকেও সাইড দিলাম , এরপর টেম্পো , ঘোড়ার গাড়ি, অবশেষে যখন একটা ব্রিজ আসলো ওটাকে সাইড দিতে গিয়েই..............

উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের দাবি থামবে না ! গরু খাওয়া বন্ধ করলে বলবে আজান দেওয়া যাবে না ! এরপর বলবে কোরআন নিষিদ্ধ করো যেহেতু আমাদের দেব দেবীদের অস্বীকার করে ! একটার পর একটা চলতেই থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত ইসলাম না ছাড়বে !

তবে গরু খাওয়া ইন্ডিয়াতে আপাতত বন্ধ রাখাই উচিত ! যতদূর জানি ধর্মীয় নেতৃত্বের নির্দেশনা তাহাই ! যে হারে ইসলাম ধর্মালম্বীদের সংখ্যা বাড়ছে, হিন্দুদের আশ্বস্থ করে তাদের কাছে দাওয়াত পৌঁছানোর সুযোগ বাড়ানোটাই কৌশল হওয়া দরকার ! একসময় হিন্দু ধর্মীয় নেতৃত্বই গরু খাইতে বলবে, কোনো সন্দেহ নাই !

মুসলমানরা নোংরা রাজনীতির শিকার !

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


হিন্দুদের নতুন জেনারেশন গরুর মাংস খায়; এরা শিক্ষিত, স্বচ্ছল; এরা মানুষ মারে না; মানুষ মারে দরিদ্র অশিক্ষিত হিন্দুরা।

ভারতে ইসলাম ধর্ম বাড়বে না; মুসলিম জনসংখ্যা বাড়তে পারে অনুপাতে। হিন্দু ধর্ম বিশ্বের প্রাচিনতম ধর্ম এখন, এবং সর্বশেষ ধর্ম হিসেবে এটিই বেশীদিন টিকার সম্ভাবনা; কারণ, ইহা সহজ, বদলানো যায়, ও ইহাতে আনন্দ আছে।

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

মোহাম্মদ বাসার বলেছেন: আমার বাল্যবন্ধু পালকিতে চড়ে বিয়ে করেছিল, সে তখনও বেকার, সবেমাত্র ছাত্রত্ব শেষ করেছে। পরে বি সি এস দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট, এখন এডিসি। গরুর গাড়িতে চড়েও বিয়ে করা যেতে পারে। আমরা তখন ওর পাল্কিতে চড়ে বিয়ের ব্যাপারটায় হেসে ছিলাম। ইংল্যান্ডে গ্রামে কৃষকদের মধ্যে বিশাল এক জনগোষ্ঠী ঘোড়ায় চড়ে ঘুরে বেড়ায় বা প্রয়োজনীয় কাজ কর্ম সারে। অতিরিক্ত গরুকে গাড়িতে ব্যবহার করে পরিবেশ বান্ধব সংস্কৃতি তৈরী করা যেতে পারে। গরুর মাংশ খেতেই হবে এমন কোন কথা নেই।

বাংলাদেশে কোমলমতি শিশুদের সামনে গরু জবাই দিয়ে শিশু বয়সেই তাদের হিংস্রতার তামিল দেয়া হয়। যা ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ই আমি মনে করি। এই জন্যই মোসলমানরা অতি সহজেই অল্প বয়সে জঙ্গী হয়ে রক্তের খেলায় মেতে ওঠে।

এস এম মামুন রশিদ এখনও মানুষ না হয়ে মোসলমানই রয়ে গেছে। চাঁদ ভাই জ্যোৎস্না বিলাতে পারেন আর না পারেন অন্ধকার নিয়ে মাথা ঘামাইয়েন না।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরু মানব সভ্যতার অংশ; ভারতে ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে জড়িত, মানুষ ইমোশানেল।

বাংলাদেশে ঈদের সময়, এভাবে খোলা জায়গায় কোরবাণী দেয়ার রীতি বন্ধ হওয়ার দরকার আছে।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১২

মিঃ মটু বলেছেন: আমি বাংলাদেশি, সিঙ্গাম স্যার তো খারাপ বলেনি, ঠিকি তো কইছে

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা গাড়ীর বাঁশ দিয়ে গরুকে রান্না করে খেয়ে ফেলেছন; গরুও নেই, গাড়ীও নেই।

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

রাজসিংহ বলেছেন: হতবাক? নাগরিকদের ইচ্ছার বাহিরে গেলে, আইন সাহায্য করবে না
বাংলাদেশী সংখ্যালঘুদেরও তাহলে ইসলামী সংস্কৃতি ধারণ করা উচিত,,নাগরিকদের ইচ্ছা বলে কথা। ;)

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আইন তৈরি করিনা, ধর্ম প্রচারও করি না; যা দেখছি, ভারত, বাংলাদেশ, বার্মায়, সে অনুসারের কিছু অবজারবেশনকে তুলে ধরছি। বাংলাদেশের ২ কোটী হিন্দুদের উপর অত্যাচার করলে ২০ কোটী বিপদে পড়বে ভারতে। তদুপরি, বাংগালীরা তো ঐ ধরণের মারামরি, কাটাকাটিতে বিশ্বাস করে বলে মনে হয় না।

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫১

আহা রুবন বলেছেন: এক কলিগের কাছে শুনেছিলাম, সে সিলেটে নতুন মাত্র গিয়েছে। একদিন ঘরের ভেতর জালালি কবুতর ঢুকলে তারা দরজা বন্ধ করে কবুতর ধরে খেয়ে ফেলে। সেই খবর পাড়ার লোকদের কাছে রটে যায়। সিলেটে নাকি জালালি কবুতরকে সম্মানের চোখে দেখা হয়, সত্য-মিথ্যা জানি না। পরে তারা হাতে-পায়ে ধরে নাকি ছাড়া পায়। ঘটনা যদি সত্য হয় তবে, সিলেটে যেমন জালালি কবুতর খেয়ে কেউ ঝামেলা পাকাতে চায় না, ভারতে মুসলমানেরা জীবনের ঝুঁকি না নিয়ে গরু খাওয়া বাদ দিলে ধর্মের তো ক্ষতি কিছু দেখি না। যেখানে উগ্র হিন্দুদের প্রতিরোধ করায় ক্ষমতা মুসলানদের নেই।

আমি নিজে দেখেছি বিক্রমপুরের শ্রীনগরে হিন্দুদের সম্মান দেখিয়ে প্রায় রেস্টুরেন্টেই গরুর মাংস রান্না করে না। তাদের বক্তব্য তারা চায় না কোনও হিন্দু কাস্টমার খাবার খেতে অস্বস্তি বোধ করুক। এভাবে তার ব্যবসায় টিকে আছে। পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে টিকে থাকাই বড় কথা।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে মানুষ পরিস্হিতের সাথে তাল মিলয়ে চলছে, টিকার চেস্টা করছে; বিশাল ভারতে বহু জাতির বসবাস, সেখানে ব্যালেন্স করে চলার দরকার; পারিপাশ্বিকতাকে সন্মান করাই এখন বিশ্বের কালচার ও ট্রেডিশনে পরিণত হচ্ছে।

১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৮

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: My father enemy Pakistan our enemy India. Sala maluyan sala. I have a question . U political agent / intellectual . U Muslim.

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বাংলায় লেখেন, বাক্য সঠিভাবে পরিস্কার হয়নি।

আমাকে যদি দায়ী করতে চান, আমি ভারতের কেহ নই; কিন্তু অবস্হা বুঝতে পারছি যে, মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন; এবং এটার সমাধান দরকার।

১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৪

শরীফুর রায়হান বলেছেন: এতে ভারতের দরিদ্র পশুপালনকারীদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে, দুধ বিক্রি করে আর কতদূর

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ভয়ংকর চরমপন্হি ধর্মীয় অনুভুতির জন্য কোটী কোটী মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে; অর্থনীতিতে পরিবর্তন আসবে।

২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কোরবানি মুসলমানদের পবিত্র ইবাদত ! যেসমস্ত বুদ্ধুজীবী পাঁঠা কোরবানির সাথে জঙ্গিবাদের সংযোগ খোঁজে তাহাদের মগজ বিচিতে ঝুলিতেছে !

তাহারা কি ভুলিয়া গিয়াছে বেশিরভাগ উগ্রবাদের উৎস কোথায় ?

যখন কোনো জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে বিপন্ন মনে করে, জুলুমের শিকার হয় , তখনই সশস্ত্র বিদ্রোহ করে যাহা পশ্চিমা বিশ্বের কাছে জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ হিসেবে ট্যাগ পায় আর তাহাদের ঘেটুপুত্ররাও তাহাদের সাথে ঘেউ ঘেউ করে ! জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদের ট্যাগিং নব্য উপনিবেশিবাদের এক মোক্ষম অস্ত্র ! যাহাদের পছন্দ হইবে না , অথবা স্বার্থের বিপরীত হইবে তাহারাই ডেভিলস এলাই , জঙ্গি , উগ্রবাদী ! এমনকি নেলসন মেন্ডেলাও উগ্রবাদী ছিলেন ! আফগান মুজাহিদরাও একসময় ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা , এখন হইয়াছে জঙ্গি, যেহেতু স্বার্থে বনছে না ! আইএসের উত্থানেও পশ্চিমা জনগোষ্ঠীই দায়ী ! ইরাককে তিন টুকরা করার নোংরা অভিলাষ, শিয়া জনগোষ্ঠীর নির্মম হত্যাকান্ড তাহাদের উত্থানের কারণ ! (তাহারা সঠিক না বেঠিক জানা নাই !)

ব্যাতিক্রম অবশ্যই আছে ! আমাদের দেশে যাহারা উগ্রবাদে জড়ায় তাহারা সঠিক নহে বলিয়াই আমার বিশ্বাস !

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে উগ্রবাদী হিন্দুরা ক্ষমতায় এখন; জনতার মাঝে উগ্র অংশকে থামানোর দরকার সরকারের; সেদিক থেকে দুর্বলতা আছে। ভিকটিম মুসলমানেরা, তাদের নিজকে রক্ষা করার পথ বের করতে হবে।

আগে নিজের প্রাণ বাঁচানো দরকার, তারপর কুরবানী দেয়া।

২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সাধারন একটা বিষয় নিয়ে ভারত এমন না করলেও পারে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের ফেডারেল সরকার এখনো সঠিক পদক্ষেপ নেয়নি; রাজ্য সরকারগুলো মানুষের সেন্টিমেন্টের সুযোগ নিচ্ছে; আর মানুষে মাঝে অশিক্ষিত অংশ অকারণ সমস্যার সৃস্টি করছে।

২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: যস্মিন দেশে যদাচার। বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দুদের যেমন এদেশের চেয়ে ভারতের উন্নয়ন বেশি চোখে পড়ে। তেমনি ভাবে ভারতীয় মুসলিমরা ভাবতে পারেনা। তারা ভারতকে নিজের দেশ ভাবে । এখানেই সমস্যা। ভারতে সংখ্যা গরিষ্ঠ্য জনসংখ্যা হিন্দু । গো-হত্যা করলে তাদের সমস্যা হবে এবং তারা সমস্যা করবে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার।

তারা গো-হত্যা অপরাধ মনে করছে। আপনি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে পূজা করা সর্ব্বোচ্চ দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবে বিল পাশ করুন(!) কারন ইসলাম ধর্মে শিরক করা সর্বোচ্চ পাপ।

[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইসলাম ধর্মে অন্যের ধর্মীয় বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিষিদ্ধ। মুসলিম আর হিন্দু কালচার এক নয়।]

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত ও বাংলাদেশ ধর্মীয় দেশ নয়; ফলে, কোনরূপ আইন আসতেছে না; প্রচলিত আইনে এ ধরণের সমস্যার সমাধান করবে তারা; তবে, ধর্মীয় সন্ত্রাস আইনের ফাঁক দিয়ে বেঁচে যায়; তাই চেস্টা করতে হবে বিপদে না পড়ার জন্য।

২৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আমার পোষ্টে আপনার সম্পর্কে (পক্ষে) কিছু আলোক পাত করেছি। এক পাক দেখে দিবেন। কারণ আমি আপনার অনুসারী।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি অবশ্যই পড়বো; সব বিষয়ে মুসলমানদের বর্তমান মনোভাব বুঝার দরকার আছে।

২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমার যদি ক্ষমতা থাকতো, আপনাকে আমি পৃথিবীর প্রেসিডেন্ট করে দিতাম, দেখার জন্য যে আপনি কেমন করে অল্প সময়ের মধ্যে পৃথিবীর সবাইকে শিক্ষিত করে দিতে পারেন! আফসোস, তা পারবো না, তাই সব মানুষ শিক্ষিতও হবে না!!

আসলে কি জানেন, মানুষ দিনদিন শিক্ষিত হচ্ছে যতো বেশি, ততবেশি মানুষের মধ্যে থেকে বিবেকবোধ হারিয়ে যাচ্ছে! শিক্ষিত মানুষ কর্তৃক পশুসুলভ আচরণ দেখতে চাইলে অনেক বলা যাবে। কিন্তু আগের মুর্খ খেটে খাওয়া মানুষদের কথা ভাবুন, কত মায়া মমতা ছিল তাদের মধ্যে! কি মুগ্ধকর সামাজিক দায়বদ্ধতা ছিল! একের বিপদে সমাজের সবশ্রেণির মানুষ এগিয়ে গিয়ে সমবেদনা জানাতো! আহ! কি সোনালি দিন ছিল সেগুলো! আমার অল্প বয়সে যা দেখেছি তা-ও এখন আর অনুভূত হয় না! কারণ, সমাজে শিক্ষিত লোকের সংখ্যা বেড়েছে, কিন্তু, পাল্লা দিয়ে বেড়েছে হিংস্রতা!!

আমাদের ৯২% মুসলমানের দেশের সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে একটা ভাস্কর্য ছিল, তা আমরা মুসলমান রা মানতে পারিনি, মূর্তি ভেবে ইমান ছোটে যাওয়ার ভয়ে সেটা দূরে সরিয়ে দিয়েছি!! আর ভারতীয় রা গরুকে মা মনে করে, এটা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, ওটা হিন্দু রাষ্ট্র, এবং দুনিয়ার সবচেয়ে বড় হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাষ্ট্র। তাহলে ভাবুন একবার তারা কি ভুল করেছে?

হ্যা, আমি তাদের এমন সিদ্ধান্তে নিন্দা জানাচ্ছি, কারণ সেদেশে আমার ধর্মের লোকও আছে প্রচুর। তাই বলে তাদের রাষ্ট্রীয় কাজে আমার প্রতিবাদ নেই, ঘৃণা আছে।

জানি, আপনার কাছে আমার এতগুলো কথা বলা অশুভণীয়, অনেকেই ভারতের দালাল ভেবে নাক সিটকাবে। তবুও বলছি, আমরা যা করলে ঠিক, তারা সেই ধরণের কাজ করলে কেন বেঠিক হবে!?

অপ্রাসঙ্গিক ভাবলে ডিলিট করে দিতে পারেন কথাগুলো।

শুভকামনা জানবেন সবসময়।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগ হলো নিজের মনোভাব প্রকাশের যায়গা, মুছার কিছু নেই।

বিশ্বের শিক্ষিত এলাকা: জাপান, স্কেনডেনেভিয়ান দেশগুলো, সুইজারল্যান্ড, কানাডায়, আপনাকে ধর্মীয় কারণে মেরে ফেলবে না; কিন্ত ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আরব ও আফ্রিকায় মেরেই ফেলবে; এটাই শিক্ষার অবদান।

বিশ্বে সব জাতির কাছে বাড়তি অনেক সম্পদ, শিক্ষায় খরচ খুবই কম; ১০ বছরে বিশ্বের যেকোন দেশের নতুন জেনারেশনকে শিক্ষিত করে তোলা সম্ভব।

গত ২০ বছরে বিশ্বের জনসংখ্যা হঠাৎ করে বেড়ে গেছে, ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে; চীনের ১২০ কোটী ও রাশিয়ার ১৪ কোটী মানুষ বিশ্বের সবচেয়ে "কুৎসিত ক্যাপিটেলিস্টে" পরিণত হয়ে, বিশ্বের অর্থনীতির ব্যালেন্চ নস্ট করেছে ও খারাপ উদাহরণ সৃস্টি করেছে; পশ্চিম এগুলোর সাথে তাল মিলায়ে, এগুলোকে কন্ট্রোলে আনা অবধি সমস্যা চলতে থাকবে; এশিয়া ও আফ্রিকা কম শিক্ষিত হওয়ায় এদের থেকে সাহায্য পাওয়ার উপায় নেই।

২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: @নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন!

আমাদের ৯২% মুসলমানের দেশের সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে একটা ভাস্কর্য ছিল, তা আমরা মুসলমান রা মানতে পারিনি, মূর্তি ভেবে ইমান ছোটে যাওয়ার ভয়ে সেটা দূরে সরিয়ে দিয়েছি!! আর ভারতীয় রা গরুকে মা মনে করে, এটা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, ওটা হিন্দু রাষ্ট্র, এবং দুনিয়ার সবচেয়ে বড় হিন্দু ধর্মাবলম্বী রাষ্ট্র। তাহলে ভাবুন একবার তারা কি ভুল করেছে?

কিসের মধ্যে কি, পান্তা ভাতে ঘি !

মূর্তির কারণে কি কোনো মানুষ কে পিটিয়ে মারা হয়েছে ? আইন করা হয়েছে ? উভয়ে ধর্মীয় চেতনাতো ঠিকই ! কিন্তু প্রয়োগ ক্ষেত্রে কি আকাশ পাতাল পার্থক্য নয় ?

২৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার প্রতি উত্তর, আমিও তাতে একেবারে দ্বিমত রাখছিনা।

টারজান ভাইও ভালো বলেছেন, আপনার মন্তব্যে লাইক দিয়েছি। হ্যা টারজান ভাই, আমার মন্তব্যটা একটু অপ্রাসঙ্গিকই মনে হওয়ার কথা। আমাদের ব্যাপারটাও কম হয়নি, সরকারের বিরুদ্ধে হুশিয়ারি, দেশ অচল করে দেয়ার আলটিমেটাম, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার আশঙ্কা জেগেই ছিল প্রায়, সরকার না মানলে তা হতেও পারতো। বাদ দেন, সেটা আমার কথার প্রসঙ্গে সামান্য উদাহারণ ছিল।

গাজী ভাই, আমাদের স্বাধীনতার ৪৫ বছরের মধ্যে প্রায় তিরিশ বছর চামচিকা খেয়ে গেছে। বাকি যে সময় আপনার দেশ পেয়েছে তাতেে তুলনামূলক অনেক এগিয়েছে বাংলাদেশ। আপনি বিশ্বের হিসেব করলে আমাদের এশিয়া ধর্মকে নিয়ে বেশি ঘষামাজা করে, সেজন্যই পিছিয়ে পড়েছে। ধর্মের বুলি আওড়িয়ে বর্তমান বিশ্বে তালমিলানো কতটা সম্ভব তা গবেষণার বিষয়। বিশ্বের সাথে তালমিলাতে হলে ামাদের অসাম্প্রদায়িক ভাবাপন্ন হতে হবে, সমষ্টিগত চিন্তা থাকতে হবে, মানুষকে মানুষ ভাবতে শিখতে হবে আগে। আপনে দেখেন আমাদের এশিয়াতে ধর্ম নিয়ে যতটা মাথা ঘামানো হয়, বিশ্বের কোন দেশে তেমনটি নেই। এখনো আমাদের দেশে ইংরেজি শিক্ষাকে খ্রিষ্টানদের শিক্ষা বলার লোকের অভাব নেই!! বিজ্ঞানের সুবিধা ভোগ করেও বিজ্ঞানের কথা শুনলে একদল কিছু না জেনেই নাস্তিক বলে বসে এমন লোকের সংখ্যাও কম নয় কিন্তু!! তাই, আগে অসাম্প্রদায়িক মনোভাব চেতনা আনুন, তারপর বিশ্বের অন্যান্য দেশে মহাদেশের সাথে তুলনা করবেন। সেটাই সম্ভবত ভালো দিক।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এশিয়ার ও আফ্রিকার সমস্যায় একদিন ইউরোপও ভুগেছে; তারা শিক্ষার মধ্য দিয়ে সমাধান খুঁজে পেয়েছে; সবাইকে বিশ্বের শান্তির সাথে বসবাস করার জন্য অন্যের অধিকারকে খর্ব না করলেই চলে, হোক সে ধর্ম, হোক সে সামাজিক আইন।

২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৩

হয়ত তোমারই জন্য বলেছেন:
অনুমানে পাহাড় ভাঙে মানুষ৷এটা অন্য একটা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়, আমারা শুষ্ঠ আলোচনা করতে পারি এখানে একজন আরেক জন কে কটাক্ষ না করি, সেটাই ভাল ৷কারন, আমরা কে কতটা বলে, লিখে, এগিয়ে থাকলাম তাতে ভারতের কিছু যায় আসে না ৷ উগ্র হিন্দুত্ববাদ ব্যালথ্যাকার এর শিবসেনা এই বিষয় নিয়ে টুকটাক পরেছেন যারা তারা ব্যাপার টা খুব সহজেই বুঝবেন ৷তাদের বিশাল জনগোষ্ঠীর হাজারো সমস্যা রয়েছে ৷ভারতের গুজরাটে দাঙ্গার ইতিহাস ভুলে গেছেন ? গুজরাটের SABARMATI EXPRESS নামে একটি ট্রেনে হামলায় ভারতের ৫৯ জন মারা যায়। Wikipedia এর তথ্য অনুসারে ২৫৪ জন ৷কোন প্রমাণ ছাড়াই মুসলমানদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়। শত শত মুসলিম নারীদেরকে ধর্ষণ করার পর আগুনে পুরিয়ে হত্যা করা হয়েছিল ।মুসলিমদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সামনে মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করা হয়েছে। তারপর তাদের পুড়িয়ে মারা হয়েছে। ভাবুন সেই বিভীষিকার কথা যেখনে আপনার সামনে আপনার বোনের সম্মান লুন্ঠিত হচ্ছে। তকে শত শত উগ্র হিন্দু তদের মাঝে নিয়ে বিবস্ত্র করে তাকে অপমান করেছে অথচ, আপনি, আমি কি করতে পেরছি বা কিইবা করার আছে আমাদের ?সমবেদনা জানান ছারা কি করতে পারি আমরা ?আরেক টা দেশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিতে পারেন বিশ্ব নেতৃবৃন্দ অথবা জাতিসংঘ ৷
তাই আমরা এই সব লেখায় নিজেরা আত্ব দন্ধ বা কলহে জড়িয়ে না পরি এই কমনা করছি ৷ধন্যবাদ ৷

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাম্প্রদায়িক সমস্যা এড়িয়ে বেঁচে থাকতে হয় সংখ্যালঘুকে; কোন কাজ সাম্প্রদায়িক সমস্যার ট্রিগার হতে পারে, সেটা বুঝার দরকার আছে।

২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গরুর মাংস না খেলে, মুসলমানদের স্বাস্হ্য ভালো হয়ে যাবে, এবং তারা অকারণে ভিকটিমও হবে না; তবে, সামান্য পরিমাণ মুসলমান ব্যবসার দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে: চামড়া ও মাংসের ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। -আপনি কি কোন হিন্দু জুতার ব্যাবসায়ী দেখেন নি??!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


গো-মাংস, চামড়া ও জুতার ব্যবসায়ী হিন্দু হলে, সে একজন মুসলমানের সমান বিপদের সন্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা কম।

২৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভারত সরকারের উচিত উভয় ধর্ম সমান চোখে দেখা ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই সরকারের লোকদের মাঝে উগ্র হিন্দুবাদীদের প্রচুর সমর্থক আছে।

৩০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব মানুষের গরু মাংস খাওয়ার আছে অধিকার শুধু আপনি ছাড়া ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি দিল্লীতে গিয়ে গরু কোরবাণী দিতে চেস্টা করুন আগামী কোরবানে; তখন আপনার কাছে সবকইছু পরিস্কার হয়ে যাবে।

৩১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৮

আবদুল মমিন বলেছেন: গরুর জন্য সংগ্রাম হা হা হা । বিপ্লবী আছে বিদ্রোহী আছে এবার যোগ হোল " গরুয়ী "

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের প্রতিবেশী দেশে গো-মাংস সমস্যা হয়ে গেছে।

৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩৬

তোমার জন্য মিনতি বলেছেন: আলোচনা ভালো হইছে

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে ভার‌তীয় ব্লগার আছেন; তারা যদি এই বিষয়ে লিখেন ভারতীয় ব্লগে, এ ব্যাপারে ভারতীয় ব্লগারেরা আমাদের মতামত জানতে পারবেন।

৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:১৭

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমার তো মনে হয় না ভারতে দাঙ্গা লাগে গরুর মাংস খাওয়া নিয়ে।দাঙ্গা,সংখ্যালঘু নির্যাতন সবই রাজনীতিরর অংশ।তারপরেও দাঙ্গার পরিমান কম।কারন সংখ্যা লঘুরা আসলেই সংখ্যালঘু।হিন্দুরা কিছু বল্লে মুসলমানেরা মেনে নেয়।তদরুপ বাংলাদেশেও মুসলমানেরা কিছু বল্লে হিন্দুরা মেনে নেয়।কিছু ব্যাক্তি নিজস্ব ফায়দা ওঠাতে দাঙ্গা লাগায়।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গো-মাংস নিয়ে দাংগা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে।

৩৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

নীলপরি বলেছেন: আসলে তৃত্বীয় বিশ্বের পলিটিশানরা কিছু মানুষকে ধর্মের আফিমে বেহুঁশ করে রেখেছেন । তারজন্যে মাঝেমধ্যে এরকম হয় ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মীয় মনোভাবকে কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশী, ভারতীয়, পাকী রাজনীতিবিদরা, ও অনেকেই

৩৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



গরুর মাংস না খেলে, মুসলমানদের স্বাস্হ্য ভালো হয়ে যাবে, এবং তারা অকারণে ভিকটিমও হবে না; তবে, সামান্য পরিমাণ মুসলমান ব্যবসার দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে: চামড়া ও মাংসের ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সংখ্যালঘু হিসেবে তারা পরস্পরকে সাহায্য করে অন্য ব্যবসায় চলে যেতে পারবে।

-চাঁদগাজী ভাই,
আপনি কি বজরং খুনীদের সাথে কন্ঠ মেলাতে চান? তাদের দাবিটাও তো এমনই। তারাও তো চায়, মুসলিমরা সকল দিক থেকে ভারতে কোনঠাসা হয়ে থাক। এমনটা তো ভারতের কোন অঞ্চল থেকে শোনা যায় নি যে, মুসলিমরা কোন হিন্দুকে জোর করে গো-মাংস খাইয়ে দিয়েছে। দেয় নি। সুতরাং যার যার ধর্ম পালনের স্বাধীনতার কথা বলুন। মুসলমানদের অধিকার ছেড়ে দিতে বলেন কেন? হিন্দুদের ভেতরে যারা সন্ত্রাসী, যাদের কারনে গোটা ভারত আজ রক্তাক্ত, ক্ষত বিক্ষত হচ্ছে, তাদের কেন দমন করা হচ্ছে না? তাদের দমনের কথা বলছেন না কেন? জোয়ারের নৌকায় বাদাম দিচ্ছেন কি?

মনে হচ্ছে, খোদ গুজরাটের খুনী উগ্রপন্থী মোদীসহ তার দলের শীর্ষ নেতাদের অনেকে, শিবসেনা নামক সন্ত্রাসী সংগঠনটি, এগুলো আপাদমস্তক মৌলবাদ, গোঁড়ামী আর পশু স্বভাবে আক্রান্ত। ওরা পশু রক্ষায় মানুষ খুনের থিউরী বিলিয়ে বেড়ায়! এসব আগাছা পরিষ্কার না করা পর্যন্ত ভারত যে খাদের কিনারায় গিয়ে দাড়িয়েছে, এ গহীন আঁধার থেকে উঠে আসা কঠিন!

ভারতে সর্বধর্ম সহনশীল পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ববোধে উজ্জীবিত সুন্দর পরিবেশ আবারও ফিরে আসুক।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি নিজেই ধর্মীয় পোস্ট লেখেন প্রায়ই; ধর্মীয়দের ভাবনা লজিক্যাল নয়; ভারতের মানুষের যে কালচার, এতে ধর্মীয় সহনশীলতা আসতে আরো ৫০/১০০ বছরের বেশী সময় লাগবে; ধর্মীয়রা লজিক্যালী ভাবে না, নিজের বিশ্বাস থেকে কাজ করে।

আমি একটা সমস্যার কথা বলছি, যেখানে "সাধারণ মানুষ" যুক্ত; ধর্মীয় সাধারণ মানুষ যুক্ত থাকলে পরিস্হিতি সরকার সহজে কন্ট্রোলে আনতে পারে না।

৩৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: ভারতে মুসলমানদের খাদ্যভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে এ জন্য যে যাতে ভারতে গো হত্যা বন্ধ হয়। তাহলে দাদারা গো হত্যা করে যে গোস্ত রপ্তানি করতেছে তার কি হবে?

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গোমাংস রপ্তানী বাড়বে।

৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০০

কানিজ রিনা বলেছেন: তবে একটা দুঃখের বিষয় হোল গাভিগরু
মা হিসাবে অনেক সম্মান পাচ্ছে কিন্তু ষাঢ়
গরু গুল বাবা হিসাবে ডাকা হয়না। ভারতে
গরু নীতিতে বৈষম্য রাখা হয়েছে। এদিকটা
গদি সরকারের ভাবা উচিৎ। হা হা হা,
চাঁদগাজী আপনি একটু গদি সরকাকে এবিষয়ে
বলবেন কি? ষাঢ় গরু গাভী গরুর বাবা মার
ভিতর যেন বৈষম্য দুর হয়।
চা্দগাজী আপনি নাহয় বুড়া হয়ে দাঁত দুর্বল
হয়ে পড়েছে গরুর গস্তো না খেলেও হয়।
কিন্তু ভারতের দন্ত চিকিৎসক গন বলছে
গরুর হাড্ডি না চিবালে দাঁতের দুর্বলতা দিন
দিন বাড়বে। রম্য আর কি।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেহেতু ধর্মগুলো হাজার বছর, শত বছর আগে এসেছে, আজকের ভাবনার সাথে, লজিকের সাথে অনেক বিষয়ে গরমিল হচ্ছে।

৩৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৯

এ আর ১৫ বলেছেন: গরুর মাংস খাওয়া মুসলমানদের নিকট কোন ধর্মীয় বাধ্যতা মুলক বিষয় নহে এবং ভারতের মুসলমানরা জানে হিন্দুরা গরুকে পুজা করে এবং তাদের ধর্মের একটা পবিত্র প্রাণী ,সুতরাং গো মাংস খাওয়া হত্যা করা তাদের ধর্মকে অবমাননার সামিল । যদি ভারতের মুসলমানরা জেনে শুনে হিন্দু ধর্মকে অবমাননা করে তাহোলে তাদের বিপদ হতে পারে সেটা অবশ্যই তাদের বিবেচনা করতে হবে । যেহেতু গো মাংস ভক্ষণ ইসলাম ধর্মের বাধ্যতা মুলক নহে সুতরাং গরুর মাংস খেতে বাধা দেওয়াকে ইসলাম ধর্ম পালন করাকে বাধা গ্রস্থ করা --- এই ধরনের চিন্তা অমুলক কিন্তু আমাদের দেশের বেশির ভাগ মুসলমানদের হাব ভাব গরুর মাংস খেতে বাধা দেওয়া মানে হোল ইসলাম ধর্ম পালনে বাধা দেওয়া ।
এবার আসা যাক অন্য প্রসংগে --- গরু যেহেতু হিন্দু ধর্মের পবিত্র প্রাণী তাই প্রকাশ্য গো হত্যা করলে হিন্দুদের আঘাত লাগে এবং তারা হত্যাকারিকে আঘাত করে --- এটাকে মানা যায় , কিন্তু
:) :) :) শুয়োর কখনো ইসলাম ধর্মের পবিত্র প্রাণী হওয়াতো কোন প্রশ্নই আসেনা বরং নাপাক হারাম প্রাণী , সুতরাং শুয়োর মরলো বা বাচলো তাতে মুসলমানদের কিছু আসা যায় না । ব্যপারটা অদ্ভুত ভারতে হিন্দুদের সামনে প্রকাশ্যে গরু জবাই করলে তারা বাধা দেয় বা মারধোর শুরু করে যেহেতু ওটা তাদের পবিত্র প্রাণী কিন্তু মুসলিম দেশ গুলোতে যদি সংখ্যা লঘুরা প্রকাশ্য হারাম প্রাণী শুয়োর জবাই করে তাহোলে তাদের শুধু মারধোর নহে চাপাতি দিয়ে কোপানো পর্যন্ত হয় । আমার প্রশ্ন শুয়োরকে ইসলাম ধর্মে হারাম প্রাণী মানে ওটার মাংস খাওয়া হারাম করেছে তাহোলে অন্য ধর্মের মানুষরা খাওয়ার জন্য শুয়োর জবাই করলে মুসলমানদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করে কেন এবং কেন তারা মারধোর চাপাতি বাজি করে ?
হিন্দুরা গো হত্যাকারিকে শাস্তি দিতে চায় কারন ওটা তাদের পবিত্র প্রাণী
তাহোলে হারাম প্রাণী জবাই করা হোলে কেন মুসলমানরা উত্তেজিত হয় :) :)

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সঠিক কথা বলেছেন; মুসলমানদের নিজস্ব সমস্যা আছে প্রচুর; বাংলাদেশে এসব সমস্যা অশান্তির সৃস্টি করছে।

৩৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

রুহুল আমিন খান বলেছেন: ভারত দেশের বাইরে গরুর গোসতো রপ্তানি করে সেখানে দরিদ্র হিন্দুদের কোন চুলকানি থাকে না কেবল মুসলমান গরু খাইলে যত আপত্তি। আর এই ব্যাপারটাকে যেভাবে শুশিলতার মোড়কে যেভাবে মৃদু জাস্টিফাই তাতে বোঝা যায় মুসলমানের গরু খাওয়া নিয়ে আপনার আর ভারতীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠির চুলকানির লেভেল একই যায়গায়।

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইতিমধ্যে ২২ জনকে প্রাণ হারাতে হয়েছে অনেক আহত হয়েছেন, ঘরবাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে; এটা থামানোর উপায় কি?

৪০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। আপনি কেমন আছেন ?

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো আছি, আপনার কি অবস্হা! গরু নিয়ে যে সমস্যা চলছে, সেটাতে ভারতের জনতা জড়িত, এটা বুঝতে পারলে সেখানকার মুসলমানদের জন্য ভালো হবে।

৪১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন: রুহুল আমিন খান বলেছেন: ভারত দেশের বাইরে গরুর গোসতো রপ্তানি করে সেখানে দরিদ্র হিন্দুদের কোন চুলকানি থাকে না কেবল মুসলমান গরু খাইলে যত আপত্তি।
আপনি কি করে জানলেন হিন্দুদের আপত্তি নাই , গরুর মাংস যে সমস্ত জায়গা হতে প্রসেসিং সহ প্যাকেজিং হয় সেটা সম্পুর্ণ প্রোটেকটেড এরিয়া এবং হিন্দুদের সাধারন হিন্দুদের সেখানে এক্সেস নেই , আপনি হিন্দুদের ধর্মানুভুতির আঘাতকে চুলকানি বোলছেন কি কারনে ???? এটা কি তাদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত নহে ??
জী প্রগতিশীল হিন্দুদের কোন আপত্তি নেই এই ব্যপারে এবং ওনাদের অনেকে গরুর মাংস খায় কিন্তু মৌলবাদীরা এটা পছন্দ করে না তাই মারধোর করে ??? গরুর মাংস খাওয়া যেখানে বিপদজনক তাহোলে মুসলমানরা সেটা খায় কেন ? ইসলাম ধর্মেতো গরুর মাংস খাওয়া বাধ্যতা মূলক নহে !!!! শুধু মুসলমান কেন খৃষ্টান বা অন্য ধর্মের মানুষ গরুর মাংস খেলে হিন্দুরা আপত্তি করে ।
মুসলমানের গরু খাওয়া নিয়ে আপনার আর ভারতীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠির চুলকানির লেভেল একই যায়গায়
আপনি হিন্দুদের ধর্মানুভুতিকে আবারো চুলকানি বোলছেন এবং এই বাক্য দিয়ে আপনি বলতে চাচ্ছেন গরুর মাংস খাওয়া মুসলমান দেরও চুলকানি কারন ঐটা খাওয়া বিরুদ্ধে হিন্দুর চুলকানি ( ধর্মানুভুতি) একই লেবেলে । আপনি চুলকানি বোলতে ধর্মানুভুতি বোঝাচ্ছেন , তার মানি গরুর মাংস খাওয়া মুসলমানদের ধর্মীয় ভাবে পালন করা কর্তব্য !!!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রুহুল আমিন সাহেবের ভাবনাশক্তি সীমিত; ভারতের মুসলমানেরা বিপদে আছে, সেটা উনার মগজে প্রসেসিং হয়নি ঠিক মতো।

৪২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল প্রস্তাবনা । গরুর সংখ্যা বেড়ে গেলে তখন বুঝবে ঠেলা । ;)

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার তখন ঠিকই ব্যবস্হা নেবে, দোষ মুসলমানদের উপর চাপানো সহজ হবে না।

৪৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তারা গরু দিয়ে কি করতে চায় ।আই মিন গরুর কি স্বাভাবিক মৃত্যু কামনা করছে। তারপর আগুনে পোড়াবে ??

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে লাখ লাখ মালিক হীন গরু আছে, ওগুলো বয়সের কারণে স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করে; গাভীদেরও স্বাভাবিক মৃত্যু হয় বেশীর ভাগ। এখন ধর্মীয়রা চায় যে, মুসলমানেরা গো-মাংস না খাক, ও গরু ব্যবসা থেকে সরে যাক।

৪৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আগে নিজের প্রাণ বাঁচানো দরকার, তারপর কুরবানী দেয়া।
কোরবানি তো দিতেই হবে , ভারতে গরু না দিলেই হইবে ! আমার আপত্তিতো কোরবানি দেওয়া না দেওয়া নিয়ে নয় ! আমার আপত্তি পাঁঠাদের কোরবানির সাথে জঙ্গিবাদের সংযোগ খোঁজা নিয়ে !

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত যুগগুলো থেকে শুরু করে, সুবিধাবাদীরা দেশের ক্ষমতার অপব্যবহার করে, দেশকে অস্হিতিশীল করে ফেলেছে; এখন দেশ ভয়ংকর অবস্হানে।

৪৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ১ নং কমেন্টে ডঃ এম এ আলী সঠিক বলেছেন। অসভ্যতার উত্তর সর্বদা অসভ্যতা দিয়ে দিতে হয় না। যুদ্ধে জিততে হলে মাঝে মাঝে পিছু হঠতেও হয়।

২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের অর্থর্নৈতিক ও সামাজিক সমস্যা বেশ বড়, সেখানে টিকে থাকতে হলে, সাধারণ মানুষের সাথে কনফ্লিক্টে যাওয়া যাবে না

৪৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো, কিন্তু অনেক বিচক্ষন ব্যক্তিবর্গ অনেক বড় বড় মন্তব্য করেছেন, কিন্তু সবাই, ভারতের ব্যাপারে নাক না গলাতেও অনেক জন বলেছেন। আমি বলতে চাই, গাজী সাহেব যে, কি বুঝাতে চেয়েছেন, তা কি কেউ বুঝতে পেরেছেন?

আসল কথা হলো, নোংড়া রাজনীতি, আর যার শিকার হচ্ছেন, স্বাভাবিক নিম্ন শ্রেনীও পেশার সাধারন মানুষ গুলো, যাদেরকে হাতিয়ার হিসাবে, সামান্য কয়েকটা লোক ব্যবহার করছে।

আর তার জন্যই ভারতীয় মুসলমানদেরকে উনি, খাদ্যাবাস পরিবর্তন করার যুক্তি দিয়েছেন।
আল্লাহু সবাইকে জ্ঞান দান করুন, আসল শান্তি কোথায় নিহীত আছে তা যেন বুঝতে পারে।পৃথিবীতে আল্লাহু সবাইকে শান্তিতে বসবাস করার তৈফিক দান করুন।

আমিন।।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারত বড় দেশ, ওখানে মুসলমানের সংখ্যা বড়; তাঁদেরকে সেই দেশেই ভালো জীবনের সন্ধান করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.