নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গেরিলা যুদ্ধ সম্পর্কে নতুন জেনারেশনের ধারণা পরিস্কার নয়

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭



গত ২৫ শে আগস্ট, আরাকানে ARSA ( আরাকান রোহিংগা সালভেশান আর্মি) গেরিলারা অপারেশান চালানোর ফলে, গত সপ্তাহ থেকে রোহিংগা রিফিউজী বাংলাদেশে আসছে; বার্মা সরকার এই গেরিলাদের ইতিমধ্যে জংগী হিসেবে ঘোষনা দিয়েছে। ARSA'এর পুরাতন নাম হচ্ছে, হারাকাহ আল ইয়াকিন; এদের অধীনে ৫০০ মত গেরিলা আছে বলে মনে হচ্ছে; এবং এরা গত ৬ মাসে রোহিংগা পরিবারগুলোর থেকে নতুন সদস্য নেয়ার চেস্টা করেছে; নেতার নাম আতা উল্লাহ, তিনি কারাচীতে বড় হয়েছিলেন; মনে হয়, পাকিস্তান ও কিছু আরবীদের সমর্থন আছে উনার পেছনে। এই গেরিলা আক্রমণে রোহিংগারা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০০ ঘরবাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে, ৫ শতের বেশী মানুষ প্রাণ হারায়েছে বার্মার সেনাবাহিনীর হাতে।

এই গেরিলা আক্রমণ সম্পর্কে বাংলাদেশের নতুন জেনারেশনের অনেকেই বেশ উৎসাহ দেখায়েছেন; ব্লগেই কয়েকজন লিখেছেন, "ইদুরের মত না মরে, সিংহের মত মরাই শ্রেয়, মরার সময় কয়েকজনকে সাথে নিয়ে মরাই ভালো"; অতীতের কোন গেরিলা যুদ্ধ সিংহের মতো মরার জন্য হয়নি; গেরিলা যুদ্ধ হয়েছে কোন এলাকাকে মুক্ত করার জন্য; বাংলাদেশের গেরিলা যুদ্ধ হয়েছিল বাংলাদেশকে পাকিস্তানী মুক্ত করার জন্য।

১৯৭১ সালের বাংগালী মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে, প্রায় ১ লাখ ছিলেন গেরিলা যোদ্ধা; তাঁদের ৭ হাজারকে দেশের জন্য প্রাণ দিতে হয়েছে; আজ হয়তো ৪৫ হাজার জীবিত আছেন। তাঁদের যুদ্ধ, তাদের জীবন সম্পর্কে নতুন জেনারেশন খুব একটা জানেনি; কারণ, তাঁদের নিয়ে বিশদভাবে কিছু লেখা হয়নি; বেশী লেখা হয়েছে বরং অযোদ্ধাদের নিয়ে।

গেরিলাযুদ্ধের প্রথম শর্ত হচ্ছে, সাধারণ মানুষের সমর্থন: গেরিলাদের হাতে খুবই হালকা অস্ত্র থাকে(যাতে শত্রু দেখতে না পায়), অপারেশনের পর তাদেরকে পালিয়ে যেতে হয়; তাদের থাকা, খাবার, এবং পালিয়ে যাওয়া ইত্যাদির জন্যও মানুষের সমর্থন দরকার। তাদেরকে কঠিন মিলিটারী নিয়ম মেনে চলতে হয়; কারণ, তারা সংখ্যায় খুবই কম হয়েও শত্রু এলাকায় অপারেশন করতে হয়; এবং তাদের বিপক্ষ সব সময় হয়, কোন দেশের মিলিটারী। গেরিলাদের পক্ষে বিশাল প্রচারণার দরকার হয়।

১৯৭১ সালে, প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের সাপোর্ট থাকা শর্তেও, পাকী বাহিনীর দখলকৃত এলাকায় গেরিলা যুদ্ধে আমার ৫ বন্ধু প্রাণ দিয়েছেন। শত্রুর দখল-করা এলাকায় যুদ্ধ করতে হয় বলে, গেরিলাদের বহু রকমের সমস্যার সমাধান করতে হয় পরিস্হিতির উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে, সাড়ে ৭ কোটীর মাঝে ১ লাখ গেরিলা কিন্তু যথেস্ট ছিলো না, আরো গেরিলার দরকার ছিলো।

বর্তমানে আরাকানে মাত্র ৮ লাখ রোহিংগা আছে, এবং তারা খুবই সীমিত এলাকায় অনেকটা রিফিউজী ক্যাম্পের মত গাদাগাদি করে আছেন; এখানে পালানোর যায়গা নেই; আবার সাধারণ মগেরা রোহিংগাদের জন্য মিলিটারী থেকেও ভয়ানক, এবং এদের হাতে অস্ত্র দেবে বার্মা। স্হান, জনসংখ্যা ও জন সমর্থনের দিক দিয়ে আরাকান রোহিংগা গেরিলাদের জন্য অনুকুলে নয়।

মন্তব্য ৮৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

বিজন রয় বলেছেন: আপনি গোরিলা যোদ্ধা ছিলেন কিনা?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, আমি ফ্রণ্টে ছিলাম; তবে, গেরিলাদের অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য, ও কর্ডনে আটকা-পড়া গেরিলাদের রক্ষায় অংশ নিয়েছি।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

বিজন রয় বলেছেন: আপনাকে স্যালুট।

আপনাকে একটি অনুরোধ করি.............
আপনি দেশে আসুন।
এস দেশের মানুষের জন্য কাজ করুন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যাওয়া আসাতে আছি, আমি কিছু করার চেস্টা করছি

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: একসময় সব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়বে। রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা বার্মিজ সেনাবাহিনীর পুতুল বলে মনে হয় ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা বাংলাদেশেই আসবে প্রথমে, পরে সুযোগ মতো কিছু চলে যাবে অন্য দেশে।

আরো শক্তি দিয়ে ভাবেন, দেখেন পুতুল মনে হয় কিনা!

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ চাঁদগাজী আপনি কিছু
করার চেষ্টা করছেন। হয়ত আপনার মত
আরও মানুষ যদি ওদের পাশে দাঁড়ায়
তারা জঙ্গী উপাধী না পেলেই ভাল
কারন কোনও মুসলমান ওদের পাশে
দাঁড়ালে জঙ্গী মনে করা হলে খুব
নেক্কারজনক বলে মনে হবে।
সমস্যা আমাদের রহিঙ্গারা বাংলাদেশে
অনেক আগ থেকেই রিফুজি হয়ে আছে
প্রায় পাঁচ লাক। তাদের পুরুষরা যদি
দুই লক্ষ হয় তাদের উৎসাহ দিয়ে ওদের
হাজার বছরের জন্ম ভূমি ফিরে পাওয়ার
চেষ্টা চালানো আমাদেরই কর্তব্য হয়ে
দাড়িয়েছে। আমাদের পাশে দাড়িয়ে ছিল
ভারত। যত সরনার্থী জায়গা পেয়েছিল
ভারতে। কেউ এগিয়ে আসলে তাকে জঙ্গী
উপাধী দেওয়া বড় অন্যায় আজ কতটা
বছর ওরা আমাদের দেশে রিফুজী দিনাতিপাত
করছে। ওদের অভাবে অ্ন্যায় ব্যবসার দিকে
যাচ্ছে। দূর্নীতিবাজ সুবিধাবাদী মাদক ব্যবসাহী
ওদের দিয়ে অন্যায় করাচ্ছে। ওরা আমাদের
গলার কাঁটা নামানোর উপায় আমাদের করতে
হবে। অংসান ফুপি মনে হয়না জাতীসংঘের
ধার ধারে। ধন্যবাদ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ নিজেই ভারত, চীন ও আমেরিকার উপর নির্ভরশীল; ফলে, তারা রোহিংগা গেরিলাদের সমর্থন দেবে না; আরাকানে গেরিলাযুদ্ধ করার মতো পরিবেশ নেই

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: গত ২৫ শে আগস্ট, আরাকানে ARSA ( আরাকান রোহিংগা সালভেশান আর্মি) গেরিলারা অপারেশান চালানোর ফলে, গত সপ্তাহ থেকে রোহিংগা রিফিউজী বাংলাদেশে আসছে; বার্মা সরকার এই গেরিলাদের ইতিমধ্যে জংগী হিসেবে ঘোষনা দিয়েছে। ARSA'এর পুরাতন নাম হচ্ছে, হারাকাহ আল ইয়াকিন; এদের অধীনে ৫০০ মত গেরিলা আছে বলে মনে হচ্ছে; এবং এরা গত ৬ মাসে রোহিংগা পরিবারগুলোর থেকে নতুন সদস্য নেয়ার চেস্টা করেছে; নেতার নাম আতা উল্লাহ, তিনি কারাচীতে বড় হয়েছিলেন; মনে হয়, পাকিস্তান ও কিছু আরবীদের সমর্থন আছে উনার পেছনে। এই গেরিলা আক্রমণে রোহিংগারা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০০ ঘরবাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে, ৫ শতের বেশী মানুষ প্রাণ হারায়েছে বার্মার সেনাবাহিনীর হাতে।

এই হলো আসল সত্য, যা সবাই জানে না।

আমদের দেশে যথেষ্ট বেআক্কেল আছে, ওদেরকে শাস্তি দেওয়া দরকার। সত্যাসত্য না জেনে চিল্লাচিল্লি করে। নিজের পাতে ভাত নেই কিন্তু বিপদে ডেকে আনে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওখানে গেরিলাযুদ্ধের সুযোগ নেই; এই অসম গেরিলা যুদ্ধ রোহিংগাদের বিশাল ক্ষতি করেছে, মনে হয়!

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এটাই কারণ, নইলে হঠাৎ বৌদ্ধরা এত প্রক্ষুব্ধ হলো কেন?

দেশের মানুষকে বুঝতে হবে। সচেতন না হলে সমানরে আরো বড় সমস্যা হবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের শিক্ষা এত কম যে, ওরা আসল বিষয় বুঝে না।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অসম গেরিলাযুদ্ধে রোহিঙ্গারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে; এ সমস্যা থেকে উত্তরণের কোন সুযোগ আছে কি না! বাংলাদেশ হয়তো সমর্থন দেওয়ার অবস্থায় নেই; এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের করণীয় কী?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার সময়ে, বাংলাদেশে ১ম থেকেই ভুল পলিসি নিয়েছে রোহিংগাদের সম্পর্কে: সরকার রোহিংগাদের ঢুকতে দেবে না, এদিকে সব ঢুকে, আবার মাঝে মাঝে আরাকান থেকে ঘুরেও আসে। এটা শেখ হাসিনা সরকারের অদক্ষতার ফল। জাতি সংঘ বলেছে বর্ডার খুলে দি্তে, বাংলাদেশ বর্ডার বন্ধ করেছে, রোহিংগারা ঠিকই ঢুকে গেছে; এগুলো কি?

যাক, রোহিগারা ওদেশে আর থাকতে পারবে না।

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

মিঃ আতিক বলেছেন: ঈদ মোবারক।

আমরা ৭১এর ভারতের ভুমিকায় গেলে কেমন হয়?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত সব সময় সঠিক পদক্ষেপ নিতে পেরেছে; বাংলাদেশের সরকারগুলো কোন কাজই সঠিকভাবে করেনি; রোহিগারা ঠিকই আসছে; এদিকে সরকারের অবস্হানের জন্য জাতির বদনাম হলো।

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০

আবদুল মমিন বলেছেন: সময় ,সংখ্যা ও পরিস্থিতীর আলোকে দেখলে মনে হয়না যে ARSA সঠিক কাজ করচে ,পেচবুকে তাদের নেতার একটা বিবৃতি দেখলাম যে খানে সে সঠিক ভাবে কথাই বলতে পারছেনা অথচ এ ধরনের সংগঠনের জন্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সমর্থন খুবই দরকার হয় , অথচ তারা এখন ও গেয়া গুয়া করেই কথা বলে , আরাকান থেকে আসা এক লোকের সাথে কথা বলে দেখতে পারলাম যে তাদের পুরা গ্রামে ও একজন ম্যাট্রিক পাস করা লোক পাওয়া যায়না , সে খানে তাদের এখন দরকার ছিল তাদের জাতীকে শিক্ষিত করে তোলা । এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনগন বা অন্য মুসলিম দেশ গুলো থেকে তারা ভাল সহায়তা পেত । বাংলাদেশের ঘাড়ে এতো শক্ত মাথা নেই যে আন্তর্জাতিক রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ARSA কে সরাসরি সমর্থন করবে ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরাকানে গেরিলা যুদ্ধ করার পরিবেশ নেই; এদের কারণে অনেক রোহিংগাকে প্রাণ দিতে হলো এবার।

১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মায়ানমার বিদ্রোহী আর ভারতের কাশ্মিরীরা ভুল পথে আছে...

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর, কাশ্মিরীদের দরকার ছিলো ভারতের সংগে থেকে শিক্ষা দীক্ষা ও উন্নয়নের অংশীদার হওয়া; ভারতে শিক্ষিত হয়ে গেলে, এক সময় তারা স্বাধীনতার জন্য গণভোট চাইতে পারতো।

১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

কানিজ রিনা বলেছেন: রহীঙ্গা সমস্যা আজকে থেকে না। ওরা ওদের
নিজের দেশে যুদ্ধ করে স্বানীনতা আনবে।
মায়ান মার সরকার মানবতা লঙ্ঘন করেছে
পাকিস্থানদের মত। সীমা ছাড়িয়েছে অনেক
আগেই। যার পরিসীমা পাঁচলাখ ছাড়িয়েছে।
মানবেতর জীবন যাপন আর কতকাল।
যেমন মার খেয়েছে তেমন মার দিয়ে প্রয়োজনে
মরবে। কে কত্থেকে জঙ্গী আসছে তার থেকে
বড় জঙ্গী মায়ানমার সামরীক বাহিনী।
মুসলমানদের ঘৃনা করা একটাই হাতিয়ার জঙ্গী
বলে থামিয়ে দেওয়া। এখন ওদের পিঠ মাটিতে
ঠেকে গেছে।
এখন জঙ্গী উপাধী পাচ্ছে রুখে দাঁড়াতে যাচ্ছে
বলে। তার আগে কেন আমাদের দেশে পাঁচ
লাখ রহিঙ্গা ভেসে এসেছিল কেন ওদের দেশ
ছাড়তে বাধ্য করা হোল। অংসান সুচী ওদের
নাগরিকত্ব নিষেধ করেছে সংসদে পাশ হয়েছে
ওরা এদেশের নাগরিক না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরাকানে রোহিংগাদের সংখ্যা, অবস্হান, এবং বিশ্ব পরিস্হিতি অনুসারে ওখানে গেরিলাযুদ্ধ চালানোর মত সুযোগ নেই; বার্মিজরা ভয়ংকর নিষ্ঠুর, ওরা সাধারণ মানুষকে মেরে ফেলে; ওখানে আমি কোন ভবিষ্যত দেখছি না।

১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

আল ইফরান বলেছেন: মেজর সুপারপাওয়ারের সাহায্য ছাড়া গেরিলা যুদ্ধ সাধারনত সফল হয় না।
বাংলাদেশ কুটনৈতিকভাবে ভালো পাওয়ার প্লে করে ইন্ডিয়া ও ইউএসকে ভালো একটা শিক্ষা দিতে পারে এই আরাকানের ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় থেকে।
আজকে তারা বার্মাকে ব্যবহার করে এই কাজ করছে হাসিনার সরকারকে একটা বেকায়দায় ফেলার জন্য যাতে নির্বাচনের আগে দেশকে আরেকবার অস্থিতিশীল করা যায়।
চীনের চাইতে এখানের মেজর প্লেয়ার মার্কিন যুক্তরাস্ট্র ও ভারত।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানরা বাংলাদেশ বা রোহিংগা নিয়ে মাথা ঘামায় বলে আমার মনে হয় না; চীন ওখানে ঘাণনটি করেছে, বার্মার ভুমি ব্যব হার করছে ও বার্মার ইনফ্রাস্ট্রাকচার গড়ছে; চীনাদের সাথে বার্মিজদের সাথে মিল আছে। শেখ হাসিনাকে কেহ বিপদে ফেলতে চাচ্ছে?

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: আবার যদি যুদ্ধ লাগে,
আমি একবার গেরিলা হব
প্রেমের চিঠি পৌঁছে দিব
শত্রু ঘাঁটির দ্বারে দ্বারে

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা রেকর্ড হবে; ১৯৭১ সালে আমার জানা মতো কোন কবি বা লেখককে যুদ্ধে দেখনি; তখন অনেক ছাত্র ছিলেন যুদ্ধে, এবং সবাই সাধারণ ঘরের ছেলে ছিলেন।

আপনি হয়তো রেকর্ড গড়বেন।

১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আবার যদি যুদ্ধ লাগে,
আমি একবার গেরিলা হব
প্রেমের চিঠি পৌঁছে দিব
শত্রু ঘাঁটির দ্বারে দ্বারে

আবার যদি যুদ্ধ লাগে,
দাঁত কপাটি খুলে নিয়ে
কোদাল স্বরূপ হস্তে লয়ে
মাটি খুড়ে ফেরার হব

আবার যদি যুদ্ধ লাগে
আমি একবার গেরিলা হব,
তোমার মনের গোপন ঘাঁটি
হাসি মেরেই উড়িয়ে দিব ।


০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাশিয়ার নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত সাহিত্যিক সলোখোভ মস্কো রক্ষার জন্য, ২য় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়ে ছিলেন।

১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

জাহিদ অনিক বলেছেন: উৎসাহিত হইলাম যুদ্ধে যেতে । সত্যি যাব।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে মানুষ বাড়ছে, সমস্যা জমা হচ্ছে, গৃহযুদ্ধের দিকে যেতে পারে দেশ; তখন আপনার সুযোগ আসবে।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ওস্তাদ আপনি দেশে আসলে আর দেশের জন্য কাজ করলে আমাকে ওবশ্যই সাথে রাখবেন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের অনেকের দক্ষতার সমন্ময় ঘটালে ভালো কিছু ঘটবে, নিশ্চয়; চেস্টা করে দেখবো সবাই মিলে।

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আমার মনে হয় একজন মুক্তিযোদ্ধারর নিকট হতে পাওয়া সম্মুখ সমরের অভিজ্ঞতা এই ব্লগককে নতুন মাত্রা দেবে। আপনি আপনার অভিজ্ঞতা বা স্মৃতিকথা শেয়ার করলে আমরা অনেক অজানা কিছুই জানতে পারব।যুদ্ধকালীন ট্যাক্টিস, অপারেশন স্ট্রাজেডি, একশ্যান প্ল্যান, অ্যাম্বুস, হিট এন্ড রান, মেসেজ ক্যারি, সাপ্লাই চেইন, ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারব। সামান্য কিছু অস্ত্র নিয়ে আপনারা যে গর্বের মহান যুদ্ধটি করেছেন তাতে আমরা আপনাদের নিকট চিরঋণী!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যুদ্ধ নিয়ে লিখিনি কোনদিন; আসলে, যুদ্ধের বর্ণনা কেহ শুনতে চায় কিনা, কে জানে!
তবে, আমাদের হাতে বড় অস্ত্র ছিল; আমি বেশ কিছু সময় আর্টিলারীর সাথে ছিলাম; আবার কিছু সময় মর্টার প্লাটুনের কাভারেজে ছিলাম।

১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গেরিলা যুদ্ধের প্রথম এবং শেষ কথাই হলো জনগনের সমর্থন এবং লুানোর পর্যাপ্ত স্থান।। এবং সমর্থন।।এবং এটাই প্রধান।। তা না হলে সবই (বর্তমানে) জঙ্গী।।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মা তো নিজের কারণেই জংগী বলেছে, এখন চীনও বলবে।

আরাকানে গেরিলা যুদ্ধের যায়গাই নেই; এমন কি রোহিংগারা কয়েক গ্রামে গাদাগাদি করে থাকে, লুকাবে কোথায়?

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনি নেখুন। আমি কথা দিচ্ছি প্রতিটি লাইন পড়ব। আমার মনে হয় অনেকেই পড়তে ইচ্ছুক। মুক্তিযুদ্ধের সব বই হয়ত পড়িঞ্জ তবে একজন মুক্তিযোদ্ধার রচিত যুদ্ধের বর্ননার সাক্ষী হিসেবে হয়ত অনেক কিছুই জানা হবে। যুদ্ধের ময়দানকে লেখায় তুলে আনুন। এটা খুব ভাল কাজই হবে। পর্ব আকারে দিলে বেশি ভাল হবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভেবে দেখি।

২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ভুলবশত কিছু বানানে সমস্যা হয়েছে। আমি দুঃখিত!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা নেই

২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক সঠিক বলেছেন।
এই গেরিলা আক্রমণে রোহিংগারা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০০ ঘরবাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে, ৫ শতের বেশী মানুষ প্রাণ হারায়েছে। এই সপ্তাহেই বাংলাদেশ সীমান্ত পার হয়েছে ১ লাখ। অপশক্তি সেটাই চেয়েছিল।
আমার এইলেখাটি পড়ুন
view this link

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরো অনেক রোহিংগা আমাদের চোখের সামনেই প্রাণ হরাবে, মনে হচ্ছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার লেখা পড়েছি।

২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

রানার ব্লগ বলেছেন: কিছু কিছু ব্লগার ও ফেইসবুকার চেষ্টা করছেন রহিঙ্গা সমস্যার সাথে ১৯৭১ সালে ঘটে যাওয়া হত্যাকান্ডের সাথে তুলনা করছেন, আমি ব্যাক্তিগত ভাবে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। রহিঙ্গাদের সাথে যা হচ্ছে তা বার্মিজ সরকারের খামখেয়ালী ছারা আর কিছুই না। বার্মিজ সরকারকে অবশ্যই এই খামখেয়ালী বন্ধ করতে হবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, বার্মার মগ-জলদস্যুর বাচ্চারা ( সাধারণ মানুষ) রোহিংগাদের আর দেখতে চাচ্ছে না সেখানে।

২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
ইহা সত্যি ! তবে ব্রয়লার মুরগির মতো বা ভেড়ার পালের মত জবাই হওয়ার অপেক্ষা করা, বা ধর্ষণ অনিবার্য বলিয়া প্রতিরোধের চেষ্টা না করিয়া উপভোগ করাওতো বুদ্ধিমানের কাজ নহে ! অন্তত বিচির উপর লাথিটাতো মারার চেষ্টা করা উচিত ! লাথিটা তাহারা ঠিকমত মারিতে পারেনা , তাহাদের কেহ শেখায়ও না ! কিন্তু ধর্ষিতা বলিতে কুশর করেনা !

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাদের সংখ্যা, সমর্থন ও অবস্হানের দিক থেকে গেরিলাযুদ্ধের প্রতিকুল অবস্হায় আছে তারা; তারা এখন সামান্য কয়েক গ্রামের মাঝে সীমাবদ্ধ; বাহিরে মগেরা অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। আগে নিস্পত্তি না হওয়ায়, এখন প্রাণ নিয়ে অন্য দেশে চলে যাওয়া ছাড়া কোন পথ আছে কিনা বলা মুশকিল। যদি আমেরিকা বিশ্ব এসে চাপ দেয় বার্মাকে, তা;হলে অন্য ব্যাপার।

২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

সনেট কবি বলেছেন:






চাঁদগাজীর‘গেরিলা যুদ্ধ সম্পর্কে নতুন জেনারেশনের ধারণা পরিস্কার নয়’ পোষ্টে মন্তব্য-

ওরা হয়ত কিঞ্চিত প্রতিশোধ নিতে
শুরু করেছে সামান্য শক্তির আকারে;
সেই সাথে যুক্ত হলে স্বজাতীয় যোদ্ধা
তাতে হায়নার জন্য সমস্যা বাড়বে।
ওরা বেকাপ পাবেনা এমনটা নয়,
অতঃপর একেকটা জানোয়ার মেরে
ওরা উৎসব করে সময় কাটাবে,
আর ওদের কাজের সঠিকতা আছে।

যে চিত্র তৈরী হয়েছে তাতে করাযায়
যা খুশি তেমন কিছু, মরেও মারার
এ উপলক্ষ্য তৈরীতে রয়েছে কারণ।
মিয়ানমারের ক্ষতি যতেই বাড়বে
ততই টনক নড়ে হায়না আসবে
পথে, সে দিনের জন্য এটা দরকার।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিস্হিতি রোহিংগাদের বিপক্ষে, এখানে গেরিলা শক্তি কোনভাবে সাহায্য করবে বলে মনে হচ্ছে না।

২৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

সনেট কবি বলেছেন:






চাঁদগাজীর ‘গেরিলা যুদ্ধ সম্পর্কে নতুন জেনারেশনের ধারণা পরিস্কার নয়’ পোষ্টে দ্বিতীয় মন্তব্য-

যে অত্যাচার ওদের সইতে হয়েছে
তাতে মেরেও মারার প্রচেষ্টাই ভাল
তবুও মারার শান্তি মিলবে অনেক
আর মরাতো ওদের নিয়ত নিয়তি।
আন্তর্জাতিক যোদ্ধার আগমন হলে
যদি শুরু হয় সেথা নিত্য আত্মঘাতি
হামলা শত্রু নিধনে, মরতে মরতে
তখন হয়ত শত্রু বুঝবে ঘটনা।

ঐ বর্বরদের আর এমনি ছাড়ার
প্রয়োজন আছে বলে কেউকি তেমন
মনে করে? মারাটাই এখানে বিজয়।
সারাবিশ্বে জিহাদের কামনা যাদের
তারা সেখানে যাবেই, আর এভাবেই
শয়তানে শিক্ষাদিতে হবেই এবার।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার ধারণা, ওখানে গেরিলাযুদ্ধের পরিবেশ নেই, করলে সন্মুখ যুদ্ধই করতে হবে; ওখানে এখনো ৭ লাখ রোহিংগা আছে, তাদের বিপদে কথা চিন্তা করে, বার্মা সরকারের সাথে যদি কেহ সমস্যার সমাধান করতে পারে, ভালো; অন্যথায় ৭ লাখকে সরায়ে নিতে হবে।

২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: এটা রেকর্ড হবে; ১৯৭১ সালে আমার জানা মতো কোন কবি বা লেখককে যুদ্ধে দেখনি-এই তথ্য ঠিক না।কবি রফিক আজাদ,শিল্পী সাহাবুদ্দিন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।জহির রায়হন যা করেছেন,তা কি সরাসরি যুদ্ধে করার চেয়ে কম?এরকম অারো অনেকে আছেন।
তবে লম্পটশ্রেষ্ঠ সৈয়দ শামসুল হক,টাকালোভী হুমায়ন আহমেদ আর চাপাবাজ মদখোর হুমায়ন আজাদরা প্রাণভয়ে যুদ্ধ না করে পালিয়ে ছিল।
পরবর্ততে এরাসহ প্রায় প্রতিটা নষ্ট,লম্পট আর টাকালোভী কবি-সাহিত্যিকরা অারো টাকা কামানোর ধান্ধায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নাটক,গল্প,কবিতা রিখেছে,ছবিও বানিয়েছে।
কিন্ত এদের কারোই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি বিন্দুমাত্র সন্মানবোধ ছিল না বা এখনো নাই।থাকলে অবাধে এইসব নষ্টামি করতো না।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধের পর জেনেছিলাম জহির রায়হান ছিলেন; ইউনিভার্সিটি, টিএসসি, ও দেশের সাহিত্য অংগনে খ্যাত কবি, সাহিত্যিকদের রনাংগনে দেখা যায়নি। ইউনিভার্সিটি শিক্ষকেরাও যুদ্ধে যাননি।

২৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫

সনেট কবি বলেছেন:





চাঁদগাজীর ‘গেরিলা যুদ্ধ সম্পর্কে নতুন জেনারেশনের ধারণা পরিস্কার নয়’ পোষ্টে তৃতীয় মন্তব্য-

রোহিঙ্গা জীবন আর বাঁচেনা যখন
তখন বর্গির রক্ত প্রবাহিত করে
সমাধান খুঁজে পেলে তবু ভাল হয়
দস্যুরাতো আপসেতে করেনা কিছুই।
পাকি আর মগেদের মনে মায়া নেই
নতুবা নিরিহ ধরে করে অত্যাচার
ধরায় এমন হলো বিরল দৃষ্টান্ত
এসব পশুর মুন্ডে গোবর ভরানো।

কাঁটায় তুলতে কাঁটা দরকার হয়
অসভ্যের জন্য চাই তারচেয়ে বড়
অসভ্যের আমদানি বদলে স্বভাব।
কে পারে কি পারে সেটা বলবে সময়
অসহায় ক্ষেভে ফুঁসে অনেক সময়
দেখাগেছে তাড়িয়েছে কঠিন দানব।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা ১৯৭৯ সালে বিপদে পড়ার পর, তারা সঠিকভাবে অগ্রসর হতে পারেনি, তারা সব হারিয়েছে; এখন তাদের শিক্ষা নেই, দেশ নেই, বেঁচে থাকার মত সম্পদ নেই।

বাংগালী হিসেবে, ওদেরকে দক্ষতার সাথে বাংলাদেশ নিলে, বা মুসলিম হিসেবে মুসলিম দেশগুলো নিলে, ব্যবস্হা হবে।

বার্মা থেকে শুরু করে জাপান অবধি মানুষগুলো অমানুষ, খুবই নিষ্ঠুর; জাপান এটম বোমা খেয়ে ঠিক পথে এসেছে।

২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ জটিল একটি বিষয় নিয়া আলোচনা এগিয়ে চলছে । আলোচনা ও মুল্যবান মন্তব্যসমুহ হতে অনেক তথ্য ও তত্ত্বকথা জানা যাচ্ছে । তবে এটা ঠিক যে ইহা কোন মতেই গেরিলা যুদ্ধের সংজ্ঞা কিংবা কাঠামোর মধ্যে পরেনা । রোহিঙ্গাদের এই প্রচেষ্টাকে মায়ানমার সামরিক ও কুটনৈতিক উভয়ভাবেই দমাতে সক্ষম হবে । ভুলে গেলে চলবেনা তাদেরো একটি নিজস্ব আন্তর্জাতিক সমাজ আছে, যেখানে তারা তাদের কির্তি কলাপের স্বপক্ষে বক্তব্য তুলে ধরতে পারবে । তাই বিষয়টি নিয়ে রোহিঙ্গাদেরকে সঠিকপথে এগুতে হবে যদি রোহিঙ্গারা তাদের আন্দোলনের সাফল্য চায় । সঠিক পন্থায় দুনিয়ার প্রভাবশালী দেশ ও মিডিয়াকে তাদের আন্দোলনের পক্ষে জোড়ালো সমর্থন আদায়ে যদি তারা সক্ষম না হয় তাহলে তাদের বিষয়ে অনেকেই শুধু মৌখিক সমর্থন ও শরনার্থী শিবিরে তাদেরকে যুগের পর যুগ রেখে দিয়ে শরনার্থী শিবির পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার নিকট হতে অনুদানের জন্য প্রচেষ্টা চালাবে । নির্যাতিত রোহিঙ্গাদেরকে আশ্রয় দেয়া একটি মানবিক কাজ, আর আমরা এ কাজে পিছপা হবনা, তবে খেয়াল রাখতে হবে পরিনামে দীর্ঘমেয়াদে যেন একটি আঞ্চলিক অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃস্টি না হয় । তাই বিষয়টি নিয়ে সকলের সচেতনতা প্রয়োজন , যেন জাতি, ধর্ম , ও অঞ্চল নির্বিশেষে আমরা সকলেই শান্তিপুর্ণ উপায়ে সহবস্থান করতে পারি । আল্লার কাছে দোয়া করি, তিনি যেন সকলের মঙ্গল করেন , তিনিই সর্ব শক্তিমান ও সকলের প্রতি রহমত বর্ষনকারী ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের ব্যাপারে, বাংলাদেশ সঠিক কোন পলিসি নেয়নি, এবং সরকারগুলো এ ব্যাপারের মানুষের মতামত নেয়নি; বাংলাদেশ জাতি সংঘ অন্যান্য মুসলিম দেশের অনুরোধে বর্ডার খোলেনি; কিন্তু "বন্ধ বর্ডার" দিয়ে রোহিংগারা ঠিকই ভেতরে এসেছে; ফলে, বাংলাদেশ সরকার ও দেশের মানুষের অদক্ষতা ধরা পড়েছে।

২৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

এখওয়ানআখী বলেছেন: রোহিংগাদের আশ্রয় দেওয়াই এখন বড় কাজ। সাথে মুসলিমদেশগুলো যদি আমেরিকাকে চীনাদের ব্যপারটা বোঝাতে সক্ষম হয় তাহলে পরিস্থিতি পাল্টাতে পারে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, ১ম কাজ প্রথমে করতে হয়, আগে তাদের বাঁচাতে হবে, পরে সমাধান বের করতে হবে

৩০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

অনল চৌধুরী বলেছেন: বার্মা থেকে শুরু করে জাপান অবধি মানুষগুলো অমানুষ, খুবই নিষ্ঠুর-খুবই আপত্তিকর কথা।ইংরেজ আর ইউরোপীয়রা এ্যামেরিকা,কানাডা,অষ্ট্রেলিয়া,নিউজিল্যান্ড অার আফ্রিকাতে কয়েকশ কোটি আদিবাসী মেরে তাদের অনেকে নির্বংশ করেছে।এ্যমেরিকা,কানাডা,অষ্ট্রেলিয়া,নিউজিল্যান্ড অার উত্তর ও দক্ষিণ এ্যামেরিকার সব দেশ আদিবাসীদের হত্যা করে দখল করা।।ইংরেজরা ভারতেই প্রত্যক্ষ বা দুর্ভিক্ষ সৃষ্ঠি করে মেরেছে ১০০ কোটির মতো।সেতুলনায় চীনা-জাপানীরা ফেরেশতা।
বর্ণবাদী উক্তি কাম্য না।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকান ও স্পেনিশদের হাতে লাখ লাখ রেড ইন্ডিয়ানরা প্রাণ হারায়েছে সত্য; কিন্তু এটাও সত্য যে, সেই যুগ ছিল রাজতন্ত্রের, মানুষ দেশ দখল করেছে তখন। আবার রেড ইন্ডিয়ানদের উচিত ছিলো এত বড় মহাদেশে, ঐ রকম শক্তিশালী ইউরোপিয়ানদের সাথে সহ অবস্হান করা।

আপনি তিব্বত বা উইঘরের বাসিন্দা হলে চীনাদের বুঝতে পারতেন।

৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: আবার রেড ইন্ডিয়ানদের উচিত ছিলো এত বড় মহাদেশে, ঐ রকম শক্তিশালী ইউরোপিয়ানদের সাথে সহ অবস্হান করা-আপনার এই যুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া,আর ক্যানাডারও উচিত তাদের দেশে অবাধে বিদেশীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া।এ্যামেরিকা দখল করা দেশ হলেও সেদেশে ঢুকতে এতো বাধা কেন?
আপনি অন্যের দেশ দখল করতে যাবেন আর সেই দেশের মানুষ স্বাধীনতা সংগ্রাম করবে না,এই বিচিত্র যুক্তি কোথায় পেলেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



রেড ইন্ডিয়ানরা এত পেছনে ছিল যে, দেশ তো দুরের ভাবনা, ওদের স্হায়ী 'কম্যুনিটি'ও ছিলো না; ইউরোপ থেকে তখন ক্রমাগতভাবে "অপরাধীরা" আমেরিকায় আসছিলো; ফলে, যা হওয়ার হয়েছে। সঠিক মানুষকে আমেরিকা সব সময় আসতে দিয়েছে।

৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভিয়েতনাম,ইরাক,আফগানিস্তান,সিরিয়া বা লিবিয়ার নাগরিক না হলেও জানি এ্যামেরিকা কি জিনিস।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভিয়েতনাম আমেরিকাকে ডেকে নিয়েছিল; ইরাক, লিবিয়া আমেরিকার সাথে টক্কর দিতে গিয়ে ধ্বংস হয়েছে; সিরিয়াতে আমেরিকা ভয়ংকর ভুল করেছে সুন্নীদের পক্ষ নিয়ে।

৩৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: রেড ইন্ডিয়ানরা এত পেছনে ছিল যে-সম্পূর্ণ ভুল।থাদের সভ্যতা একমাত্র সামরিক(অস্ত্র-ঘোলাবারুদ) ছাড়া সব দিক য়ে ইউরোপীয়দের চেয়ে উন্নত ছিল।পেরু,বলিভিয়া আর মেক্সিকোতে হাজার বছর আগের পিরামিড ছিল।আলু খাওয়া শিখিয়েছে তারা।বসন্ত,সিফিলিস-এইসব রোগ তাদের মধ্যে ছিল না,যা ছড়িয়ে দিয়ে পরিকল্পিতভাবে সাদারা তাদের ধ্বংস করেছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পেরু ও মেক্সিকোতে "মা্যারা" ছিল; রেড ইন্ডিয়ানরা স্হায়ীভাবে কোথায়ও বাস করতো না; রাস্ট্র ছিলো না।

৩৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: পৃথিবীতে ২০৫ টা দেশ আছে।এ্যামেরিকা কেন সব জায়গায় সন্ত্রাস করতে যায়?আর কেউ তো যায় না।
এদের কারণেই জাতিসংঘ অকার্যকর হয়েছে।অঅন্তজাতিক অপরাধ অাদালত কার্যকর হলে যুদ্ধপরাধের দায়ে সবচেয়ে বেশী অভিযুক্ত হবে এ্যামেরিকার শাসক আর সৈন্যরা।
সাদ্দাম,লাদেন,তালেবান,এইএস-সব তাদের সৃষ্টি পরে কৌশলে দেশগুলি দখল করার জন্য,যা তারা করেছে।
এসব জানা থাকলে কেউ ঘৃণিত দেশটার পক্ষে কোন কথা বলতে পারেনা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিানরা অনেক যায়গায় অপরাধ করেছে; তবে, সাদ্দামরা আমেরিকার সাথে গন্ডগোল করে ধরা খেয়েছে; কোরিয়াও ধরা খাবে।

৩৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: পেরু ও মেক্সিকোতে "মা্যারা" ছিল; রেড ইন্ডিয়ানরা স্হায়ীভাবে কোথায়ও বাস করতো না; রাস্ট্র ছিলো না-আবারো ভুল করেছেন।রেড ইন্ডিয়ার শব্দটা ভুল।কলম্বাস এ্যামেরিকাতে এসে ভারত মনে করে ভুল করেছিল,স্থানীয় অধিবাসীদের নামও ভুল করে রেড ইন্ডিয়ান দিয়েছিল।
মূলত মায়া,আজটেক,ইনকা বা এ্যাপাচি,কোমাঞ্চি,সিওক্স,শাইয়্যান,চেরোকি,চিহুয়াহু,হুরণ-রেরড ইন্ডিযান নামে পরিচিত এইসব জনগোষ্ঠী মূলত উত্তর ও দক্ষিণ এ্যামেরিকা মহাদেশের আদিবাসী।এ্যামেরিকার সংবিধানে রেড ইন্ডিয়ান বলে কোন শব্দ নাই।তাদের বলা হচ্ছে Native American,যেমন কালোদের Black না বলে বলা হয় African American.
আমি তাদের নিয়ে প্রচুর গবেষণা করেছি বিগত ২৫ বছর ধরে,আমার লেখালেখির শুরু থেকেই।
Burry my heart at wounded knee বইটা পড়লে তাদের সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



রেড ইন্ডিয়ান একটি সামগ্রিক পরিচয়; এতে ভুলের কিছু নেই; ওদের ভুমি ছিল, পরিবার ছিল, দেশ ছিলো না।
তদুপরি, বিশ্যবে তখন ছিলো রাজতন্ত্র; রাজতন্ত্রের কঠিন জীবনে তারা হেরে গেছে।

৩৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: সাদ্দামরা আমেরিকার সাথে গন্ডগোল করে ধরা খেয়েছে; কোরিয়াও ধরা খাবে-সাদ্দামকে ইরান আক্রমণ করিয়েছে এ্যামেরিকাই।
আর মধ্যপ্রাচ্য আর কোরিয়া এক না।ওরা ভুলেও কোরিয়া আক্রমণের সাহস করলে এবার নিজেরাই ধ্বংস হয়ে যাবে।এজন্য না যে উত্তর কোরিয়ার পরমাণূ ও হাইড্রোজেন বোমা আছে,এই সাহস করলে চীন,রাশিয়া এ্যামেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবে।কারণ কোরিয়ার সাথে তাদের সীমান্ত আছে।ইরান,সিরিয়া,তুরস্ক-সবাই একত্রিত হয়ে সন্ত্রাসী এ্যামেরিকাকে ধ্বংস করবে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরিয়াতে পরিবর্তন আসবে।

৩৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সন্ত্রাসী এ্যামেরিকাও ২০২০ সালের আগেই ধ্বংস হবে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা সমস্যায় আছে, তারা সেটা বুঝতে পারলে সমাধান বের করতে সমর্থ হবে।

৩৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভারতে শিক্ষিত হয়ে গেলে, এক সময় তারা স্বাধীনতার জন্য গণভোট চাইতে পারতো-গণভোট কি মামাবাড়িড়র আবদার যে চাইলেই ভারতীয়রা দেয়?কাশ্মীরে গণভোট দেয়ার জন্য জাতিসংঘ ১৯৫০ সালে ভারতকে নির্দেশ দিযেছে।ভারত আজ পর্যন্ত শোনেনি।
রেড ইন্ডিয়ান একটি সামগ্রিক পরিচয়; এতে ভুলের কিছু নেই-রেড ইন্ডিয়ান সম্পূর্ণ ভুল শব্দ,যেমন ভুল করে খ্রিষ্টিয় বছর আর রোমান অক্ষরকে বলা হয় ইংরেজী বছর আর ইংরেজী অক্ষর।
মেক্সিকো,পেরু আর বলিভিয়াতে শক্তিশালী ও উন্নত রাজতন্ত্র ছিল,যেমন ছিল ইউরোপের দেশগুলিতে।
এ্যামেরিকার আদিবাসীরা বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত হয়ে তাদের মতো স্বাধীন জীবন-যাপন করতো।কারো অধিকার ছিলনা এই অধিকার কেড়ে নেয়ার।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাস্মীর ভারত ও পাকিস্তান জোর করে দখল করেছিল; ২ দেশই কাস্মীরের ক্ষতি করেছে।

মায়া ও এজটেকদের ধ্বংশ করেছে স্পেনিশরা।

৩৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: কাশ্মীর ছিল দেশীয় রাজ্য।১৯৪৬ এ মুসলিম জনগণ পাকিস্তানে যোগ দেয়ার জন্য ভোট দেয়।কিন্ত হিন্দু রাজা হরি সিং যোগ দেয় ভারতে।নেহেরুর জন্ম ওখানে ,তাই ভারত কাশ্মীর ছাড়ে না।দোষ সম্পূর্ণ ভারতের।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানে যুক্ত হলে যে, ভালো কিছু ঘটতো তা নয়; তবে, ভারত অন্যায় করেছে; কিন্তু কাশ্মীরীরা আজকে পড়ালেখায় পেছনে পড়ে গেছে

৪০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: মায়া,অাজটেক,ইনকা-সব ধ্বংস করেছে স্প্যানিশরাৈউত্তর এ্যামেরিকাতেও গণহত্যা আর লুটপাট শুরু করেছিল তারাই কলম্বাস ১৪৯২ সালে স্পেনের রাজা-রাণী-সৈন্যদের সহায়তায় সেখানে এসে।পরে ইংরেজরা এসবে নেতৃত্ব দেয়।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


তখনার ইংরেজ বলতে কয়েদী ফয়েদী ছিল

৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: কয়েদি-খুনী যাই হোক,তারা ইংরেজ ছিল,বাঙ্গালী না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইংরেজরা যখন মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকায় যাচ্ছে, বাংগালীরা তখনো গাছের ডালে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.