নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এখন থেকে, জাতির শিক্ষিত অংশকে বাকীদের দায়িত্ব নিতে হবে

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪



স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর, ১ জন বাংগালীও অশিক্ষিত থাকার কথা ছিলো না; আমাদের সম্পদ ছিলো, রিসোর্স ছিল, মানুষ প্রস্তুত ছিলো; কিন্তু যারা সরকার চালিয়েছেন, তাদের মনন, প্ল্যান ও দক্ষতা ছিলো না। মিশ্র-শিক্ষিত সমাজে, শিক্ষিতরা যদি উন্নত-মানের শিক্ষিত না হয়, তারা অশিক্ষিতদের ঠকায়, বন্চিত করে; এবং নিজেদের মাঝে প্রতিযোগীতায় নিয়োজিত হয়; বাংলাদেশে তা ঘটেছে নগ্নভাবে। বাংলাদেশের অশিক্ষিত মানুষরা শিক্ষিত মানুষের সামনে আসতেই অকারণেই নতভাবে আসে, এটা সামাজিক নিয়ম হয়ে গেছে, এটা শিক্ষিত ও অশিক্ষিতদের মাঝে অংকিত লাইন; কিন্তু এভাবে সমাজ চলতে পারে না, সমাজ পেছনে পড়ে যায়। অর্থনৈতিকভাবে দেখলে, অশিক্ষিত মানুষ সমাজের জন্য এক ধরণের বোঝা, কারণ তারা নিজ পরিবার চালানোর মতো আয় করতে পারে না, সমাজের অর্থনৈতিক সিস্টেমের তলায় পড়ে থাকে সব সময়।

এখন বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের অনেক দেশে শিক্ষিতরাও বেকারত্বে ভুগছে; তৃতীয় বিশ্বে শিক্ষা সব সময় জীবনমাত্রার মান পুরোপুরি নির্ধারণ করতে পারে না; কারণ, তৃতীয় বিশ্বের মানুষের ভাবনাশক্তিই তৃতীয় লেভেলের; এদের পড়ালেখার মান কম, এরা প্রয়োজনের বেশী সম্পদ দখল করে বেআইনীভাবে, এবং অনেক সময় শিক্ষাকেই সাধারণ মানষের স্বার্থের বিপরিতে ব্যবহার করে।

বাংলাদেশে সরকারগুলো প্রশাসন, দল ও সুযোগ সন্ধানীদের হাতে আটকা পড়েছে সব সময়; অশিক্ষিতদের এর মাঝে প্রবেশের সুযোগ নেই, এবং এই ধরণের কমপ্লেক্স সিস্টেম যা তাদের কাছে পুরোপুরি পরিস্কার নয়; ফলে, তারা সিস্টেমের বাই-প্রোডাক্ট হিসেবে যা পায়, সেটা নিয়েই বেঁচে থাকে।

জাতি এভাবে চলতে পারে না; জাতির সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে শিক্ষা ও অন্যান্য মৌলিক অধিকারগুলোতে। ৪৬ বছরের প্যাটার্ণ বলছে যে, সরকার থেকে এই ধরণের সুযোগ সহসা আসছে না; ফলে, আমাদেরকে বেসরকারীভাবে একটা বিকল্প পদ্ধতি বের করতে হবে; এবং শিক্ষিতরা এ ব্যাপারে একমত হলে, একটা পথ বের করা কঠিন হবে না।

মন্তব্য ৭৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মুশকিল হলো আমাদের দেশের শিক্ষিত সম্প্রদায় নানা ভাগে বিভক্ত। তাদের মধ্যে সুবিধাবাদী মনোভাবও প্রবল।


ভালো একটা টপিক নিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিশ্র-শিক্ষিত সমাজের অবস্হা হলো, তারা নিজেদের মাঝে প্রতিযোগীতায় নেমে যায়; আমাদের ব্যুরোক্রেটদের অবস্হা দেখেন, প্রায় ৪০ বছর প্রায় ৫০ ভাগ ব্যুরোক্রেট "ওএসডি" হয়ে থেকেছেন সব সময়।

নতুন জেনারেশনকে ভাবতে হবে যে, শিক্ষা হলো শক্তি, এর মাধ্যমে সমাজের সাথে নিজের জন্য করাও সম্ভব।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: গুড পোস্ট। সেটাই, আমাদের সরকারের বাইরে কিছু করতে হবে। সরকারের আশায় বসে থেকে থেকে আমরা মারই খেয়ে গেলাম।
কিন্তু সমস্যা হল , আমরা শুধু বলেই যাই আর সমর্থন দিয়ে যাই যে এটা-ওটা করতে হবে। একশনে আর যাই না। অনলাইনেই ঝড় তুলে ক্ষান্ত। আমরা তো সব সুযোগ সুবিধা পেয়েই গেছি। পরের কি হল সেটা আর কে দেখে - এরকম মনোভাব হয়ে গেছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, অনেক বলা হয়েছে, এবার পা ভিজানোর সময় হয়েছে

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কৌটা পদ্ধ‌তি তু‌লে দি‌তে হ‌বে। রাজ‌নৈ‌তিক উপাচার্য নি‌য়োগ বা‌তিল সহ সব জায়গায় রাজনী‌তিকরণ, আত্মীকরণ বাদ‌ দি‌তে হ‌বে। গণতা‌ন্ত্রিকভা‌বে নেতা নির্বাচন কর‌তে হ‌বে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওগুলো সরকারের হাতে, আমাদের সরকারকে নিজের সিদ্ধান্ত থেকে কেহ সরাতে পারবে না সহসা।

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: কিন্তু সমস্যা হলো শিক্ষিতরা নিজের বা স্বগোত্রিয়দের স্বার্থচিন্তার বাইরে ভাবতে অক্ষম। আপ্নার এই পোস্ট কয়েকজনকে পাল্টাতে পারলেই অনেকটা হবে....

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পোস্ট পড়বেন গড়ে ২০০ জন ব্লগার, তাঁরা এই নিয়ে ভাববেন, নিজের ভাবনার সাথে মিলয়ে দেখবেন, এটুকুই; তবে, ১০০ জন শিক্ষিত মানুষ যদি কিছু করেন; সেটা হবে ৩০০ এমপি'র কর্ম থেকে অনেক উন্নত।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

কানিজ রিনা বলেছেন: সব চেয়ে মেধাবী ছাত্ররা সরকার বেছে নেয়
সরকারী চাকুরীতে। বেসরকারী বড় বড়
প্রতিষ্ঠানে একই। কিন্তু দেখাযায় তারাই বড়
দুর্নীতিবাজ হয়ে উঠে। মেধাগুল চলে দুর্নীতিতে
তাই বলে সবাই না। তারপর প্রতিবছর যেসব
মেধাবী ছাত্র বেড়হচ্ছে বুয়েট ও বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে তাদের চাকুরী নাই দেশে। না পেরে
বিদেশে চলে যায় মেধাবীরা। এভাবে মেধা
পাচার হয়ে যাচ্ছে।
বরঞ্চ কম শিক্ষিত ছেলেরা কলেজ পাশ করে
গার্মেম্স হতে শুরু করে সব রকম কাজে
দক্ষ হয়ে উঠে। তবুও শিক্ষিত হওয়া জরুরী।
সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষায় যাদের মেধাবী হসেবে ধরা হয়, বাংলাদেশে এরকম খুব একটা চোখে পড়েনি; সরকারী চাকুরীতে উঁচু পদে টেনে নেয়া হয় পরিচিতির মাধ্যমে; ওরা সরকার প্রধানদের সিদ্ধান্তকে কার্যকরী করে, নিজেদের ভাবনাকে তুলে ধরে বলে মনে হয় না।

আমাদের যতটুকুই শিক্ষিত আছেন, তাঁরা যদি জাতির দায়িত্ব নেন, জাতি তলানী থেকে উঠার জন্য চেস্টা করবেন।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর আহ্বান রেখেছেন, আমার কাছেও সেরকমই মনে হয়। শিক্ষিত লোকদেরই দায়িত্ব নিতে হবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


অশিক্ষিতদের থকানোর বদলে সাহায্য করলে, জাতি পায়ে দাঁড়াতে পারবে।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সেজন্য ঘুষ প্রথা বন্ধ করতে হবে গুরু
সকল নষ্টের মূলে ঘুষ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতরা এসব সমস্যার সাথে সঠিকভাবে পরিচিত আছেন নিশ্চয়ই, এবং তাঁদেরই একাংশ এগুলোকে চালু করেছেন ও চালিয়ে যাচ্ছেন।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০

ত্রিকোণমিতি বলেছেন: প্রথমেই বলব পোস্টটি অসাধারণ

প্রব্লেম হচ্ছে, কিছু শ্রেণীর মানুষ আছে যারা অনেক কিছুই ভাবে, কিন্তু করার মত সুযোগ থাকে না তাদের।
আবার যারা 'করে' তারা না ভেবেই করে।
=p~

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব সমস্যা আছে বলেই সুক্ষ্মভাবে ভাবতে হবে, কিভাবে জাতির পেছনে-পড়া অংশকে টেনে তোলা যায়।

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বেসরকারী করার প‌রি‌বেশ সরকারকেই সৃ‌ষ্টি কর‌তে হ‌বে। রাজ‌নৈ‌তিক প‌রি‌বেশ ঠিক না হ‌লে বেসরকারীকরণ বা উ‌দ্যোগ মা‌ঠে মারা যা‌বে। এম‌নি‌তেই ব্যবসায়ীরা ব‌লে বি‌দেশীরা বিমানবন্দ‌রের মশা আর ট্রা‌ফিক জ্যাম আর আমলাত‌ন্ত্রিক জ‌টিলতা দেখ‌লে আগ্রহ হা‌রি‌য়ে ফে‌লে...

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি ও আওয়ামী লীগ বেসরকারীকরণ করেছেন বিশালভাবে, এতে করেই ১২ লাখ একর সরকারী জমি চলে গেছে উনাদের পরিবার কিংবা বন্ধুদের পেটে; বেসরকারীকরণের ফলে আলম ব্রাদার্স মানুষের বাড়ী উৎখাত করে ৩ বিলিয়ন ডলারের বিদ্যুত-কেন্দ্র গড়ছে, বসুন্ধরা ও আফতাব গোস্ঠী সাধারণ মানুষের জমি নামমাত্র দামে দখল করেছে। ওদের বেসরকারীকরণ মানে নিজেদের বা বন্ধুদের দখলে নেয়া।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

মিঃ আতিক বলেছেন: অবশ্যই এ ধরনের একটা উদ্যোগ আসা উচিৎ, দেশের সব শিক্ষিতরা যে যার অবস্থান থেকে চেষ্টা ও সহযোগিতার হাত বারিয়ে দিলে অবশ্যই সম্ভব, একটা অরাজনৈতিক শিক্ষা আন্দোলন প্রয়োজন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন এই পথই শুধু খোলা আছে।

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘরের খেয়ে বনের মোষ কে তাড়াতে চায়? তবে আশার কথা হলো, কিছু কিছু সংগঠন এ ধরণের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে তো বনই নেই, মোষ পাবেন কোথায়? যাক, সরকারী ভুল ব্যবস্হার কারণে মানুষ শিক্ষা থেকে বন্চিত হয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন; সেই ক্ষতিপুরণের দরকার আছে, এবং শিক্ষিতদের জন্য এটা কঠিন কাজ নয়।

১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: কাণ্ডারী দরকার। পথ দেখিয়ে নেয়ার মত কেউ নেই। যারা আছে তারা নিজ নিজ সার্থে নাচে

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কান্ডারী নেই দৃস্টি সীমার মাঝে; তাই অনেক মাথাকে এক সাথে খাটাতে হবে।

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনি প্রতিভার সংজ্ঞা জানেন কি? প্রতিভাবান খুঁজতে হলে এই সংজ্ঞা জানতে হবে আগে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিভা হলো একটি মানব গুণ, যা প্রয়োগ করে মানব সভ্যতায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা যায়।

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: সমাজে অনেক অপ্রয়োজনীয় পেশা আছে, সে সবে মেধা বা প্রতিভার প্রয়োজন পড়ে না। যেমন একটা উদাহরণ দেই তাহলে স্পষ্ট হবে। সমাজে চোর আছে বলে পুলিশ আছে, পুলিশ আছে বলে হাজতখানা আছে ও হাজতখানায় প্রহরী আছে, চোর পুলিশ আছে বলে আসামীর বিচার ব্যবস্থা আছে ফলে সে কারণে উকিল ও বিচারক আছে পেশকার আছে দালাল আছে ইত্যাদির পেশা। চোর পুলিশ উকিল বিচারক পেশকার দালাল এসব কি মানুষের প্রতিভা গুণ? যদি না হয় তবে এসব পেশার কি হবে?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিভার ব্যবহার হচ্ছে গবেষণায়, শিক্ষায় ও আবিস্কারে; বাকীগুলো হলো সাধারণ দক্ষতা।

১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষিত লোকেরা এতো বড় দায়িত্ব কাঁধে নিতে রাজি না, যদি কিছু প্রফিট থাকে তাহলে যদি এগিয়ে আসতে পারে!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাই গত ৪৬ বছরের প্যাটার্ণ; এখন নতুনদেরকে এই সাইকল ভাংতে হবে।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১

ওমেরা বলেছেন: মূর্খ মানুষ যমের তুল্য। তবে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রীদারীদেরও শিক্ষিত বলবনা যদি না তার মাঝে মনুষ্যত্ব না থাকে ।ধন্যবাদ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতদের হার বাড়লে মানবতা ফিরে আসবে।

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: আপনি কি মনে করেন এদেশের মানুষ ১০০% শিক্ষিত হলে আর কোন সমস্যা থাকবে না!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


৭০% শিক্ষিত হলেই জাতি শান্তি দেখতে পাবেন; কিছু সমস্যা সব সময় থাকবে।

১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

বিষাদ সময় বলেছেন: শিক্ষার সংজ্ঞাটি যদি দিতেন তবে আলোচনা করতে সুবিধা হতো। যদি এটিকে গ্রাজুয়েট লেভেল ধরি তবে আমাদের সংসদে মনে হয় আণ্ডার গ্রাজুয়েট সদস্য সংখ্যা বেশি।

বাংলাদেশের অশিক্ষিত মানুষরা শিক্ষিত মানুষের সামনে আসতেই অকারণেই নতভাবে আসে, এটা সামাজিক নিয়ম হয়ে গেছে, এটা শিক্ষিত ও অশিক্ষিতদের মাঝে অংকিত লাইন; কিন্তু এভাবে সমাজ চলতে পারে না, সমাজ পেছনে পড়ে যায়।

এ রকম দিন বাংলাদেশে এখন একবারেই নেই। এখন বরং শিক্ষিত ভদ্রলোকরা মান সম্মান বাঁচনোর জন্য অশিক্ষিতদের এড়িয়ে চলেন।
১) প্রায় প্রতিটি সরকারী হাসপাতালে বা অফিসে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচরীদের ভয়ে ডাক্তাররা বা সাধারণ অফিসাররা ভীত থাকেন।
২) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুতীয় শ্রেণীর কর্মচারি বা আশে পাশের হোটেল, দোকানের কর্মচারীরা এখন ছাত্র নেতাদের মামা এবং এই মামারা ছাত্র নেতাদের অবৈধ কার্যকলাপের মূল চালিকা শক্তি। এ কারণে এখন সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা তাদের সমীহ করে চলেন।
৩) সরকারী কল কারখানার ট্রেড ইউনিয়নের হাতে জিম্মি সেখানকার কর্মকর্তারা।
৪) ফুটপাতের ব্যবসায়ী, যানবাহনের ড্রাইভার, হেলপার, বস্তিবাসী এরা এখন রাজনৈতিক নেতা বা মাদক ব্যবসায়ীদের প্রধান হাতিয়ার। মান সম্মানের ভয়ে সাধারণ শিক্ষিত ভদ্রলোকরা এখন এদের থেকে ১০০ হাত দুরে থাকেন।

আসলে শিক্ষিত বা অশিক্ষিত বিষয় নয় যাদের পেশির জোর, গলার জোর, নেতার জোর বা মামা চাচার জোর বেশি তারা এই সমাজে বুক ফুলিয়ে মাথা উঁচু করে চলে আর বাকিদের তাদের সামনে চলতে হয় নত হয়ে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:

গড়ে ব্যাাচেলর ডিগ্রিধারীরা শিক্ষিত হিসেবে গণ্য হয়ে থাকেন।

বাংলাদেশে কমশিক্ষিতরা ও আধা-শিক্ষিতরা শিক্ষিতদের সাথে প্রতিযোগীতায় আছে; সেটার কারণে অস্বাভাবিক সম্পর্ক বিরাজ করছে; শিক্ষিতরা যদি সঠিকভাবে সামজে অবদান রাখেন, এই ধরণের সমস্যাগুলো কমে আসবে।

১৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: যে কোন দেশের বড় কোন পরিবর্তন আসে রাজনৈতিক পরিবর্তনেরর মাধ্যমে! তাছাড়া নিদিষ্ট কোন জনগোষ্ঠী বড় কোন পরিবর্তন করতে পারবে না! শিক্ষিতরা দলিত, বেশিরভাগ বেকার,সরকারি চাকরিতে ঢুকে বেশিরভাগ অফিসসে স্লিপিং মুডে থাকে, ঘুষ খায়! যারা প্রাইভেট কম্পানিতে চাকরি করে তারা অমানুষিক প্ররিশ্রম করে!!
একটা কথা বিখ্যাত একজন বিলেছেন অশিক্ষিত দেশের শিক্ষিতরাও অশিক্ষিতদের মত আচরন করে।
যাইহোক যা বলতে চেয়েছি শিক্ষিতরা বড় কোন পরিবর্তন আনতে পারবে না, এটা ফ্যাক্ট।
ক্ষুদ্র পরিবর্তনে অংশগ্রহণকারি হতে পারে!!
যা পারবে ইচ্ছা করলে রাজনিতিবিদরা, অথবা শিক্ষিতরা যদি রাজনিতিতে আসে!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বক্তব্য সঠিক, বড় পরিবর্তন আসে "জনতার" সরকারের মাধ্যমে।
কিন্তু বাংলাদেশে মহাবিপ্লের পর, নেতৃত্বে থাকা সরকারের অধীনে আমরা বৃটিশ আমলের দিকে রওয়ানা হয়েছি, তাই বিকল্প ভাবার দরকার।

২০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

বাংলাদেশের মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে। তবে শিক্ষিত মূর্খ কম হচ্ছে না। তবে প্রকৃত মানুষ খুবই কম!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সাল থেকে যে ধরণের বিশৃংখলা চলছে, বাংগালীরা বলে বেঁচে আছেন; অন্য জাতি যদি ৫৫ হাজার বর্গমাইলে ১৭ কোটী এই অবস্হায় থাকতো, তারা বানরে রূপান্তরিত হতো।

২১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১৯৭২ সালে কি ১৭ কোটি লোক ছিল?
এখন জমি কমলেও ৩ গুণ বেশী ফসল উৎপাদন হয়।
আর শিক্ষিদের কয়জন সৎ?
নীতিবানরা দায়িত্ব নিলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ নষ্ট মানুষ কোনদিনও ভাল হবেনা।ওরা ভালোদেরও খারাপ হতে বাধ্য করবে।
এইকরতে গিয়ে আমার জীবনের ২৫ টা বছর নষ্ট হয়েছে।দেশের কথা না ভেবে নিজের স্বার্থ দেখলে সৎপথে থেকেও অনেক ধন-সম্পদ অর্জন করতে পারতাম।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭২ সালে বিরাট পরিবর্তন আশা করেছিল জনতা; সেটা ঘটেনি;কারণ, যারা নেতৃত্বে ছিলেন, তারা অর্থনীতি ও মানুষের স্বপ্ন বুঝতেন না; সেই সমস্যা আজো চলছে।

চেস্টা করার জন্য কোনদিনও শেষদিন নয়।

২২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে তো বনই নেই, মোষ পাবেন কোথাপ্রচুর আছে।না জেনে বললেন না ঠাট্টা করলেন?নিঝুম দ্বীপ পুরোটাই হরিণ আর মহিষে ভর্তি।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের তুলনায় আমাদের হরিণ, মহিষ, গরু, শিক্ষক, ইউনিভার্সিটি, সবই কম।

২৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধু কুকুরের সংখ্যা অনেক বেশী।

২৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: ৭০% শিক্ষিত হলেই জাতি শান্তি দেখতে পাবেন; কিছু সমস্যা সব সময় থাকবে-১০০% লোক ডিগ্রীধারী শিক্ষিত হলেও পরিস্থিতির কোস উন্নতি হবেনা আরো খারাপ হওয়া ছাড়া।বড় বড় সব চুরি-দুর্নীতি কনে শিক্ষিত নামধারীরা।এদেশের শীর্ষ ২০ জন নারী ব্যবসায়ীর প্রত্যেকেই উচ্চশিক্ষিত ও থিয়েটার,টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী বা টিভি চ্যানেলের মালিক।এদের সবাই একনামে চেনে।একজন আবার নামী শিশু সাহিত্যিক !!!!!!
এদের কাছ থেকে আপনি কি ।আশা করেন?
শিক্ষ না,নীতি-আদর্শের অভাবই সব সম্যাসার একমাত্র কারণ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমাজিক নীতি, দায়িত্ব, জাতির প্রতি কর্তব্য সবই শিক্ষার মানের সাথে সামানুপাতিক; অশিক্ষিত লোকের নীতি, বা দক্ষতা থেকে সমাজের উন্নয়ন হয় না।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


নীতি, তত্ব, আদর্শ সবই শিক্ষার উপর নির্ভর করে।

২৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: একদম চরম সত্য কথা লিখেছেন।

আমি একটা ব্যাপারে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই- সারা বাংলাদেশে খাবার হোটেল গুলোতে একদম ছোট ছোট ছেলে গুলো কাজ করে। তারা টেবিলে পানি দেয়, টেবিল মুছে দেয়। থালা বাড়ি ধোয়। তাদের বয়স যথাক্রমে- ৮ থেকে ১০ অথবা ১২। এই বয়সে তাদের স্কুলে যাওয়ার কথা। এই সমস্ত বাচ্চার কি স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই? এইউ রকম হোটেলে কাজ করা বাচ্চার সংখ্যা কম করে হলেও ১০ লাখ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাহিদ সাহেব অন্ধ; উনি জাতিকে পংগু বানাচ্ছেন। শেখ হাসিনার নাম বাতাসে মিশে যাবে।

২৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

বর্ষন হোমস বলেছেন:
সরকার শিক্ষার হার বাড়ানোর জন্য গত ৫-৬ বছরে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে।এর মাঝে কিছু প্রশংসনীয় উদ্যোগ রয়েছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক প্রশংসার ব্যাপার যে, আপনি পড়ালেখার সুযোগ পেয়েছিলেন।

২৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

একটি চমৎকার আলোচনাকে উসকে দিয়েছেন, চাঁদগাজি ভাই :)

লেখা এবং মন্তব্যগুলো পড়লাম। সবগুলোই চিন্তাশীল এবং বিবেচনা করার মতো। বিশেষত, গল্পকার আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম এবং ব্লগার কাছের-মানুষের মন্তব্য দুটিতে আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

পোস্টে সবাই মন্তব্য দিয়ে অংশ নিচ্ছেন, তাতেই বুঝা যায় এ রকমের একটি আহ্বান কত সুদূরপ্রসারী ফল এনে দিতে পারে।

শিক্ষার বিকল্প নেই। কিন্তু আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আগে বদলাতে হবে। সর্বোচ্চ দুর্নীতি হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সেগুলোর উপরস্থ সরকারি অফিসগুলোতে।

দুর্নীতি করে, অথবা দুর্নীতির শিকার হয়ে যারা শিক্ষাজীবনকে অতিক্রম করে, তারা দুর্নীতিবাজ হলে কিছু করার নেই।


তবু বলতে চাই, শিক্ষিতরাই দেশ থেকে দুর্নীতিকে উৎখাত করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন, কারণ দুর্নীতি করার ক্ষমতাও তাদেরই বেশি।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি গঠনে শিক্ষিতদের ভুমিকা রাখতে হবে এখন থেকে, অতীতের ইতিহাস ভালো নয়।

২৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: শুধু শিক্ষিত হয়ে লাভ নেই। মানুষের জীবন থেকে ধর্মের প্রভাব কমাতে হবে --ইউরোপ, আমেরিকা জাপান ,চীনএর মানুষ ধর্মের কবল থেকে যারা যতটা মুক্ত হয়েছে তারা ততটা উন্নত হয়েছে।ধর্মের প্রভাব কমানো মানে পুরো ধর্মকে ত্যাগ দেওয়া নয় --ধর্মের নন সেনসিকাল অংশ গুলো বর্জন করা।

ধর্ম মানা ব্যক্তি বুদ্ধিমান হতে পারে ,নাও পারে.....কিন্তু ধর্মান্ধ ব্যক্তি মাথামোটা হবেই ,শিক্ষিত হলেও ।
ধর্মান্ধতা মানুষের এনালিটিক্যাল থিংকিং এবং লজিক্যাল রিসনিং কে নিরুৎসাহিত করে। এই দুটো জিনিস ছাড়া সভ্যতার অগ্রগতি হয় না।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত মানুষ কোন ব্যাপারেই অন্ধ হওয়ার কথা নয়; শিক্ষায় সমস্যা আছে, তারপরও শিক্ষিত মানুষ আছে; কুশিক্ষিতরা কোন অবধান রাখতে সক্ষম হবে না।

২৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: তবে যাই বলুন না কেন, সবার আগে শিক্ষার সংগা-টা বদলে ফেলতে হবে । এই সার্টিফিকেটভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা বহাল থাকলে কেউই এদেশের একজন মাত্র মানুষের দায়িত্ব-ও নিতে পারবে না ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা একাডেমী ডিগ্রি পাচ্ছেন, তাঁরা শিক্ষিত

৩০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

রাতু০১ বলেছেন: ভাল পড়াশুনা-ভাল চাকরি- পরে ভোগবাদী/সুবিধাবাদী অবস্থায় থাকা। শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে ভাবার সময় এখন। কেন সবাই করাপ্টেড হবে, আর সামাজিক ভাবে তাদের অবস্থান ভালো হবে কেন। যারা করাপ্টেড না ,রক্তের শিরায় তাদের আলসেমি। এদের বাদ দিয়ে ফলপ্রসু কিছুই পাওয়া যাবে না।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এতদিন শিক্ষিতরা অধিক সুযোগ নেয়াতে অশিক্ষিতদের জন্য তেমন কোন সুযোগ ও সম্পদ নেই।

৩১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এমন শিক্ষা প্রয়োজন যেন নীজের আত্ন বিশ্বাস জন্ম নেয় সর্বাজ্ঞে । আত্ম বিশ্বাস থেকেই আসবে জাতীয় প্রতিষ্ঠা । এমন শিক্ষার কোন কাজে লাগেনা যা আমাদেরকে বাইরের সাহায্য প্রাপ্তির কথায় পুলকিত করে , যে কোন ছুতা নাতায় কিংবা জাতীয় দুর্যোগ সে পাকৃতিক কিংবা রাজনৈতিক যাই হোক না কেন নীজেদের চেষ্টার থেকে বাইরের সহযোগীতার প্রতি বেশী আকৃষ্ট করে । ভাল কথা বলেছেন, জাতির শিক্ষিত লোকদেরকে এগিয়ে আসতে হবে । তবে এটাও ঠিক শুধুমাত্র পুথিগত বিদ্যা শিক্ষায় শিক্ষিত হলেই জ্ঞান হয়না , পুথিগত বিদ্যায় শিক্ষিত না হয়েও অনেকেই বিশাল জ্ঞানের অধিকারী । তাই জাতির সকলকে সত্যিকারের কল্যানময় জ্ঞানের অধিকারী শিক্ষিত হিসাবে গড়ে উঠার মত পরিবেশ তৈরী করতে হবে , এ দায়ীত্ব আমাদের সকলের , সকলের সচেতনতা প্রয়োজন , ভালকে ভাল ও মন্দকে মন্দ জানার মত জ্ঞান সমৃদ্ধ একটি শিক্ষিত জনগুষ্ঠিই কেবল পারে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে ।

সকলে মিলে মহান আল্লাহ তায়া‌লার কাছে কামনা করতে পারি তিনি যেন দেশের সকলকে সত্যিকারের সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত হওয়ার তৌফিক দেন । যে জাতি নীজেরা চেষ্টা করে আল্লাহ তাদেরকে সহায়তা করেন । ইতিমধ্যে বিভিন্ন সীবাবদ্ধতা ও প্রতিকুলতা সত্বেও যারা শিক্ষিত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন তাদের সকলকে দেশ গঠনে যার যার অবস্থান থেকে যতটুকু পারা যায় সে প্রচেষ্টা চালিয়ে গেলে তা নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আরো বেশী করে দেশের জন্য সুফল বয়ে আনবে বলে বিশ্বাস করি ।

শুভেচ্ছা রইল

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব ও দেশের সার্বিক অবস্হা শুধুমাত্র শিক্ষিতদের কাছে পরিস্কার, এবং তাঁরাই সঠিক পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবেন।

৩২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: পার্বত্য চট্রগ্রামের উপজাতিরা খুব কমই বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়। কিন্ত তারা চুরি-দুর্নীতি বা নারী নির্যাতন করেনা।কঠোর পরিশ্রম করে।এজন্যই তারা সুখী।কিন্ত লোভী বাঙ্গালীদের নীতি হচ্ছে লেখা-পড়া করলে গাড়ি ঘোড়া চড়তেই হবে,তা যতো বড় চোর-ডাকাত-খুনী হয়েই হোক।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতরা যোগ্যতার চেয়েও বেশী সুযোগ নিয়েছেন এতদিন, এবং অশিক্ষিতদের ঠকায়েছেন, এতে অসমতার সৃস্টি হয়েছে দেশে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পর্বতের লোকেরা বিশ্ব বিদ্যালয়ে যাননি, নিজেরা কোন মতে চলেছেন, উনারা জাতিকে কোনভাবে সাহায্য করার অবস্হানে নেই।

৩৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: পার্বত্যরা মাত্র ৫০০০ লোক নিয়ে প্রায় স্ব-শাসিত।ওদের নৈতিকতা গ্রহণ ছাড়া কোনদিন এই জাতির উন্নতি হবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


পার্বত্য চট্টগ্রাম বিশৃংখলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, এখানে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এক মুখী শিক্ষা থাকতে হবে।
প্রি ক্যাডেট, ক্যাডেট নয়, সবার জন্য শিক্ষা চাই।
কেউ ইংলিশ, কেউ বাংলিশ পড়বে এটা হবে না।
এক মাধ্যম থাকতে হবে।
মাদ্রাসা নামক অদ্ভুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন আছে এটা বুঝি না।
সাধারণ স্কুলে কি ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া যায় না।
প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত ধর্ম শিক্ষা থাকলে আমার মনে না যে স্কুলের সমান্তরালে মাদ্রাসা থাকার কোন দরকার আছে।
অবশ্য হেফাজতকে ভয় পেলে কথা ভিন্ন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখনো সবাই নামও লিখতে পারে না; সিস্টেম নিয়ে কে ভাববে? এখনো সবাই ৬ বছর বয়সে স্কুলে যেতে পারে না, কি হবে সিস্টেম দিয়ে?
প্রথম দরকার, সবাই যেন স্কুলে যেতে ও সেখানে থাকতে পারে, সেই সিস্টেম।

৩৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: তাঁরা অবশ্যই শিক্ষিত, তবে কাগজে-কলমে ।

শিক্ষার মুল উদ্দেশ্য সার্টিফিকেট নয়, শিক্ষার উদ্দেশ্য নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করা, সমস্যা সমাধানের পথ দেখানো এবং সেই মানসিকতা তৈরি করা ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমে সবাইকে শিক্ষিত করে তোলার দরকার, মান ঠিক করা সম্ভব হবে।

৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১

মানিজার বলেছেন: সার্টিফিকেট শিক্ষিত মানুষ দরকার । তবে তার চেয়ে বেশি দরকার শিক্ষিত মানুষ । আমাদের দেশে শিক্ষিত মানুষ ১% হবে কিনা সন্দেহ আছে ।

৯৯% এর মধ্যে আরো ১৯% যদি শিক্ষিত হয়ে যায় তাহলে এই অবস্থা থাকবে না । এই অবস্থা বলতে এইরকম দ্বায়িত্ববোধহীন, অকর্মন্য, হাস্যকর-নির্বোধ, স্বজাতীর হন্তা ইডিয়টরা উপরের আসনে বসে থাকতে পারবে না ।

আমি যাদের কথা বলছি তারা উচ্চশিক্ষায় ডিগ্রিধারী লোক না । আমি শুধু তাদের কথা বলছি যারা স্বশিক্ষিত । এইসকল শিক্ষিত মানুষ দ্বায়িত্ব নিতে জানে তার ফ্যামিলির । তার সমাজের, তার রাষ্ট্রের ।

বর্তমানে ১৭ কুটি জনসংখ্যার মধ্যে কয়েক লাখের বেশি মানুষ শিক্ষিত না । বাকি মেজরিটি লুক নিরক্ষর অথবা/ সাক্ষর অথবা/ একাডেমিক বিদ্যায় একেকজন এরিস্টল হয়ে বসে আচে কিন্তু শিক্ষিত না ।

এই শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে কিছু মানুষ দরকার । দুঃখের বিষয় হলো এরা খুব কম । যারা আছে তারা খুবই দুর্বল ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষার প্রসার ঘটানোর দায়িত্ব লগারদের নিতে হবে।

৩৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: যাঁরা একাডেমী ডিগ্রি পাচ্ছেন, তাঁরা শিক্ষিত [/sbপৃথিবীর-তার শিক্ষিত না ,ডিগ্রীধারী। কোথাও এটা মনে করা হয়না বাংলাদেশ ছাড়া।শিক্ষিত মানে মুখস্হবিদ্যা না,স্ব-উদ্যোগে জ্ঞান অর্জন করা।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটিগুলোতে গুণী শিক্ষক নেই; ছাত্ররা কোনভাবে একাডেমীক্যাল পার্ট পাশ করছে, জাতি সমাজ ও জাতির প্রতি দায়িত্ব ইত্যাদি বুঝার মতো শিক্ষা ছাত্ররা পাচ্ছে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.